শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সব ধর্মের, সব জাতের পুরুষই নারীহত্যা করে

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব ধর্মের, সব জাতের পুরুষই নারীহত্যা করে

আফতাব পুণাওয়ালা নামের এক লোক তার প্রেমিকা শ্রদ্ধা ওয়াকারকে শ্বাসরোধ করে মেরে করাত দিয়ে শরীরকে ৩৫ টুকরো করে কেটে, কিছুকাল ফ্রিজারে রেখে, এক সময় টুকরোগুলোকে কিছু কিছু করে ব্যাগে ভরে বিভিন্ন ঝাড়জঙ্গলে ফেলে দিয়েছে। এটি ছ’ মাস আগের ঘটনা। পুলিশ কিছুদিন আগে আফতাবকে গ্রেফতার করেছে, কারণ শ্রদ্ধার বাবা কয়েক মাস সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ের অনুপস্থিতি দেখে মেয়ের খোঁজ পেতে এফআইআর করেছে। পুলিশ আফতাবকে রিমান্ডে রেখে শ্রদ্ধা কোথায় আছে তা জানতে গিয়েই জেনেছে তাকে মেরে ফেলেছে সে। আফতাব এবং শ্রদ্ধা গত তিন বছর একত্রবাস করছিল। মুম্বইতেই তাদের পরিচয় ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে। কেউ কেউ বলছে, আফতাব হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়েছে, শেফ হিসেবেও নাকি কোথাও কাজ করেছে, হাড়মাংস কাটার শিক্ষা সেখান থেকেই সে পেয়েছে। আফতাব আর শ্রদ্ধা দুজনই মুম্বইতেই বাস করতো, কল সেন্টারে চাকরি করতো, পরিবার থেকে তাদের সম্পর্কে আপত্তি করায় এক সময় দুজনই মুম্বই ছেড়ে হিমাচল প্রদেশে চলে গেছে, পরে দিল্লিতে এসেছে। দক্ষিণ দিল্লিতে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থেকেছে। দুজনের তখন প্রায়ই ঝগড়া হতো। একে অপরকে অন্য কারও সঙ্গে গোপনে প্রেম করার অভিযোগ করতো। আফতাবের সঙ্গে ছিলও নাকি অন্য মেয়েদের যৌন সম্পর্ক। শ্রদ্ধা আফতাবকে চাপ দিত বিয়ে করার জন্য। আফতাব পুলিশকে বলেছে সে এই চাপ সহ্য করতে পারতো না, তার রাগ হতো খুব। একদিন তার রাগ এমন চরমে ওঠে যে সে শ্রদ্ধাকে গলাটিপে হত্যা করে। টেলিভিশনে ক্রাইম শো দেখে অভ্যস্ত আফতাব এও জানিয়েছে ক্রাইম সিরিজ ডেক্সটার দেখেই নাকি সে শিখেছে মানুষকে কীভাবে খুন করতে হয়, কীভাবে কুচি কুচি করে মৃতদেহ কাটতে হয়, কুচি কুচি করে কেটে কীভাবে ফ্রিজারে রাখতে হয়, এবং তারপর রাতের অন্ধকারে শরীরের টুকরো টুকরো হাড়গোড় মাংসপিণ্ড দূরে কোথাও ফেলে আসতে হয়।

আফতাবের এই বীভৎস নৃশংস কীর্তিকলাপ শুনে আমার মনে পড়েছে দেরাদুনের রাজেশ গুলাটিকে। ২০১০ সালে আমেরিকা-ফেরত সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রাজেশ গুলাটি তার স্ত্রী অনুপমাকে ঠিক এভাবেই খুন করেছিল। অনুপমার পরিবার থেকে যথেষ্ট পণের টাকা তার পাওয়া হয়নি, তাই ক্ষোভ ছিল রাজেশের। রাজেশও অনুপমাকে প্রথম শ্বাসরোধ করে হত্যা করে, তারপর বাজার থেকে ইলেকট্রিক করাত কিনে নিয়ে আসে, সেই করাত দিয়ে অনুপমার শরীরকে ৭০ টুকরো করে। টুকরোগুলোকে দুই মাস ফ্রিজারে রেখে দেয়, তারপর রাতের অন্ধকারে একটু একটু করে টুকরোগুলোকে ব্যাগে ভরে দূরে কোথাও ঝাড়জঙ্গলে ফেলে দেয়। অনুপমার বাবা অনেকদিন মেয়ের খোঁজ না পেয়ে মামলা করে। সেই মামলাতে ফেঁসে যায় রাজেশ গুলাটি। অনুপমার মৃত্যু রহস্য উদ্ধার হয়। রাজেশ গুলাটি এখন জেলে।

আমি ডেক্সটার সিরিজ কোনওদিন দেখিনি। জানিওনা সেখানে কী দেখায়। তবে আমার মনে হয় রাজেশ গুলাটি যেভাবে অনুপমাকে হত্যা করেছিল, যেভাবে করাত কিনেছিল, যেভাবে অনুপমার শরীর কুচি কুচি করে কেটেছিল, যেভাবে সেসব ফ্রিজারে রেখেছিল, এবং ঝাড়জঙ্গলে ফেলেছিল, তা দেখে শিখেছে আফতাব। আফতাব পুণাওয়ালা ঠিক তাই তাই করেছে যা এগারো বছর আগে রাজেশ গুলাটি করেছিল। টুইটারে সেদিন আমার এই অনুমানের কথা জানানোর সঙ্গে সঙ্গে অসংখ্য মুসলিমবিদ্বেষী লোক আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে দাঁতে নখে ছিঁড়তে শুরু করলো আমাকে। তাদের ভাষ্য, আফতাব মুসলিম, সে তার পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই প্রেমের অভিনয় করে এক অমুসলিম মেয়েকে কব্জা করেছে এবং তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। সাধারণত কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা মুসলমান যুবকদের প্রেমজিহাদ করার দোষে দোষী করে। তারা অভিযোগ করে, ‘মুসলমান যুবকেরা অমুসলমান মেয়েদের প্রেমে ফাঁসিয়ে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে; এ প্রেম নয়, বিয়ে নয়, এ আসলে ধর্মান্তকরণের জিহাদ।’ মুসলিমবিদ্বেষীরা আফতাবের নৃশংসতার দায়ভার এককভাবে তার ধর্মের ওপর চাপাচ্ছে। অমুসলিমরাও যে একইরকম নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটায় বা ঘটাতে পারে তা মোটেও স্বীকার করতে চাইছে না। স্বীকার করতে না চাওয়াটা অবশ্য সম্পূর্ণই রাজনৈতিক। যখনই কোনও সামাজিক সমস্যাকে রাজনীতির হাতিয়ার করা হয়, তখনই আমরা লক্ষ্য করি অনেক অপ্রিয় সত্যকে কার্পেটের তলায় তড়িঘড়ি লুকিয়ে ফেলা হয়।

গত মাসেই সঞ্জয় পান্ডিতা, এক সরকারি স্কুলশিক্ষক, তার ন’ বছর বয়সী কন্যার সামনেই তার স্ত্রীকে ছুরির আঘাত করেছে। গত মাসেই কেরালাতে ঘটে গেছে নারীহত্যা। আয়ুর্বেদ মালিশ ব্যবসায়ী ভাগাবাল সিং এবং তার স্ত্রী তাদের ব্যবসার উন্নতির জন্য আক্ষরিক অর্থেই নারীবলি দিয়েছে। পদ্মা আর রোজেলিন নামের দুই নারীকে তারা হত্যা করেছে, এবং পদ্মাকে তো কেটে ৫৬ টুকরো করেছে। এ বছরের জুন মাসে উত্তর প্রদেশের ১৮ বছর বয়সী এক মেয়েকে হত্যা করে টুকরো টুকরো করে আখ ক্ষেতে ফেলে এসেছিল সন্তোষ ভার্মা নামের এক লোক। মুম্বইয়ে কয়েক বছর আগে ফরাসি নাগরিক মধুবন্তী পাঠককে তার স্বামী গিরিশ পটি হত্যা করার পর টুকরো টুকরো করে কেটে ফ্রিজারে রেখে দিয়েছিল। মধুবন্তী ফ্রান্সে ফেরত যেতে চেয়েছিল, সে কারণেই গিরিশ তাকে খুন করেছে। গিরিশের যাবজ্জীবন হয়ে গেছে। দেশজুড়ে নারী ধর্ষণ, নারী হত্যা চলছেই। হত্যা করার পর মৃত শরীর টুকরো টুকরো করে কেটে স্যুটকেসে ভরে ফেলে দেওয়া, প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে আবর্জনায় বা ঝাড়জঙ্গলে, ম্যানহোলে বা নদীর জলে ফেলে দেওয়া কোনও নতুন ঘটনা নয়। এমন ঘটনা নিরবধি ঘটেই চলেছে। এসব আমাদের আর অবাক করে না। নারীহত্যা সব দেশে, সব ধর্মে, সব সমাজে, সব জাতে, সব শ্রেণিতেই আছে। গত মাসেই বস্টন শহরে কামিল রানোসজেক নামের এক লোক তার প্রেমিকা ইলোনা গোলাবেককে মাথায় আঘাত করে হত্যা করেছে, এবং ইলোনার শরীরকে ১৫ টুকরো করে টুকরোগুলোকে বস্টন পার্কে ফেলে দিয়ে এসেছে। হত্যাকাণ্ডের সময় তাদের তিন বছর বয়সী কন্যা পাশের ঘরে ঘুমোচ্ছিল। কামিলের অভিযোগ ইলোনা ডেটিং অ্যাপ টিন্ডারে অন্য পুরুষের সঙ্গে কথা বলতো। এই হত্যার ঘটনা জানাজানি হয় হত্যার কয়েক মাস পর। কামিল রানোসজেকের এখন ২২ বছরের জেল হয়ে গেছে।

নারীকে ধর্ষণ করা আর হত্যা করা যেহেতু কঠিন কোনও কাজ নয়, তাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এই কাজটি পুরুষেরা করে যাচ্ছে বহুকাল। নারীরা সবচেয়ে বেশি অত্যাচারিত হয় ঘরে, পরিবারের সবচেয়ে কাছের লোক দ্বারা। স্বামী বা প্রেমিকের হাত নারীর শ্বাসরোধ করার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রস্তুত।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে দেখি সারা বিশ্বে ৭৩ কোটি ৬০ লক্ষ মেয়ে অর্থাৎ প্রতি তিনজন মেয়ের মধ্যে একজন মেয়েই জীবনের কোনও না কোনও সময় শারীরিক নির্যাতন অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একটি অপ্রিয় সত্য হলো- মেয়েরা তাদের জীবনে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয় তাদের ঘনিষ্ঠ লোক অর্থাৎ স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা। বিশ্বের ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী মেয়েদের এক তৃতীয়াংশই অর্থাৎ শতকরা ২৭ জন মেয়েই ঘনিষ্ঠ লোক দ্বারা শারীরিক নির্যাতন অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার। যে ঘরকে মেয়েরা সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে মনে করে, এবং পরিবারের যে লোকদের, বা ঘনিষ্ঠ যে লোকদের মেয়েরা সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে, তারাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি মেয়েদের অত্যাচার করে, নির্যাতন করে, ধর্ষণ করে এবং খুন করে।

জাতিসংঘের গবেষণায় দেখি ২০২০ সালে সারা বিশ্বে ৮১ হাজার মেয়ে খুন হয়। এই ৮১ হাজারের মধ্যে ৪৭ হাজার মেয়েকেই খুন করে পরিবারের লোক বা স্বামী/প্রেমিক। এর মানে তারা প্রতি ১১ মিনিটে একজন মেয়েকে খুন করে। ভাবলে দুঃখ হয় যে মেয়েদের ঘরই মেয়েদের জন্য সবচেয়ে অনিরাপদ স্থান। এই ঘরেই মেয়েরা সবচেয়ে বেশি যৌন নির্যাতনের এবং শারীরিক অত্যাচারের শিকার হয়। এই ঘরেই মেয়েরা সবচেয়ে বেশি খুন হয়। মেয়েদের খুন হওয়ার কারণগুলো আমরা তো সবাই জানিই। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা, লিঙ্গ বৈষম্য, নারীবিদ্বেষ, নারীকে তুচ্ছ ভাবার মানসিকতা।

যতদিন না পুরুষতন্ত্র ভেঙে টুকরো হয়, নারীবিদ্বেষের অস্তিত্ব বিলীন হয়, লিঙ্গ বৈষম্য বিলুপ্ত হয়, নারীবিরোধী মানসিকতার অবসান হয়, নারীরা ধর্ষিতা হতে থাকবে, খুন হতে থাকবে, নির্যাতনের শিকার হতে থাকবে। সমাজের নিষ্ঠুরতাগুলো নিজে নিজে ভেঙে টুকরো হবে না, এদের অস্তিত্ব নিজে নিজে বিলীন হবে না; আমাদের ভাঙতে হবে সমস্ত অশুভ অপশক্তিকে, লিঙ্গবৈষম্যকে বিলুপ্ত করার দায় সমাজের, নারী-পুরুষ সকলের। মানুষ যেমন অন্ধকারে ছেয়ে ফেলতে পারে সমাজ, মানুষই অন্ধকার সরিয়ে আলো আনতে পারে। আলোকিত করতে পারে পৃথিবী। মানুষই বৈষম্য তৈরি করে, মানুষই বৈষম্যের অবসান ঘটায়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার

১২ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩
নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ
মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা