শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২২

লন্ডন থেকে প্রকাশিত একটি লিফলেট ও মানবাধিকার চর্চা

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন থেকে প্রকাশিত একটি লিফলেট ও মানবাধিকার চর্চা

২০২১ সালে জাতিসংঘের স্পেশাল র‌্যাপোর্টিয়ার আইরিন খান Disinformation and freedom of opinion and expression শিরোনামে তার রিপোর্টে লিখেছেন, অসত্য তথ্য (ডিসইনফরমেশন) গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য হুমকিস্বরূপ। একই সঙ্গে তিনি এও লিখেছেন- এসব অসত্য তথ্য কঠোর হাতে দমন করাও মানবাধিকারের পরিপন্থী।  সুতরাং অসত্য তথ্যের প্রচারণা উভয় সংকটের জন্ম দিতে পারে। এ রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, সরকারকে বাকস্বাধীনতার অধিকারকে সুপ্রশস্ত করতে হবে যাতে করে অসত্য তথ্য জনগণের কাছে ধরা পড়ে যায় এবং এর ক্ষতিকর প্রভাবকে তারা মোকাবিলা করতে পারেন। অসত্য তথ্য প্রচার-প্রপাগান্ডার হাতিয়ার বানিয়ে মানবাধিকার হরণের উদাহরণ সারা পৃথিবীতে রয়েছে। বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে অসত্য তথ্য ছড়িয়ে বৌদ্ধদের রোহিঙ্গা নিধনে প্ররোচিত করা হয়েছে। যার পরিণামে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অসত্য তথ্য প্রচারের একটি সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত বছর ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশের র‌্যাব এবং এ প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন ও তৎকালীন কর্মরত ঊর্ধ্বতন ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্যাংশন আরোপ করে। এরই সূত্র ধরে আগামী ১০ ডিসেম্বর কিছু ভুঁইফোড় সংগঠনের উদ্যোগে লন্ডনে একটি র‌্যালির আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে সম্প্রতি Human Rights Day Rally : Human Rights in Bangladesh- A Cry for Help শিরোনামে ইংরেজিতে একটি লিফলেট প্রকাশিত হয়েছে। এতে আয়োজকরা দাবি করেছেন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে স্যাংশন দেওয়া হোক। তারা লিখেছেন- Sanction Hasina & Her Death Squad. এই লিফলেটে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির বিষয়ে ভয়াবহ অসত্য তথ্য প্রচার করা হয়েছে। অবশ্য এতে তারা একটি সত্য তথ্য তুলে ধরেছেন। সত্য কথাটি হলো- যুক্তরাষ্ট্র স্যাংশন আরোপ করেছে। যাই হোক, আয়োজকরা তাদের উদ্দেশ্য পরিষ্কারভাবে লিফলেটটিতে ব্যক্ত করেছেন। তারা পুরো সরকারের বিরুদ্ধে স্যাংশন চান। তাদের এ কর্মকান্ড থেকে এটি প্রতীয়মান হচ্ছে- বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের সুরে তারা কথা বলছেন।

ওই লিফলেটের শুরুতেই দাবি করা হয়েছে- সরকারিভাবে ৬৩১ জনকে অপহরণ ও গুম করা হয়েছে। এ তথ্যের উৎস কী? কত বছরে এ গুমগুলো হয়েছে তার কোনো উল্লেখ নেই। বাংলাদেশের একটি মানবাধিকার সংগঠনেরও ভিত্তিহীন দাবি ছিল তাদের সংখ্যার কাছাকাছি। এ সংগঠনের দাবি, ৬৩৮ জন গুমের শিকার হয়েছে। এ সংগঠনের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে হংকংভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন AHRC দাবি করেছে, ৬১৯ জন গুমের শিকার হয়েছেন। দেখা যাচ্ছে, এ তিনটি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের কোনোটিই ৬০০-এর নিচে নয়, যা কি না জাতিসংঘের WGEID দাবি করা সংখ্যার চেয়ে ঢের বেশি। অবশ্য আমাদের এও মনে রাখতে হবে, জাতিসংঘের দেওয়া গুম হওয়া মানুষের তালিকায় দুজন বিদেশি নাগরিক রয়েছেন, ১০ জন পরিবারের সঙ্গে বাস করছেন এবং ২৮ জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ ২৮ জনের অধিকাংশের বিরুদ্ধে আগে থেকেই মামলা ছিল। এদের কেউ মাদক মামলায়, আবার কেউ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে যুক্ত থাকার কারণে গ্রেফতার হয়েছেন। জাতিসংঘের এ তালিকাভুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনকে বিভিন্ন মামলায় কারাগারে আটক অবস্থায় পাওয়া গেছে। তা ছাড়া এ সিদ্ধান্ত টানলে ভুল হবে না যে, মামলার আসামিদের মধ্যে অনেকেই আইনের আওতা থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য গা-ঢাকা দিয়েছেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত দোষীদের অপরাধের বিচার চলমান রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে সাজা দেওয়া হচ্ছে। এ আদালতের রায়ে কোনো পক্ষ সংক্ষুব্ধ হলে আপিল করার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে ১৯৭৩ সালের আইনে রাষ্ট্রপক্ষের জন্য প্রতিবন্ধকতা ছিল। এর ফলে অভিযুক্তরা অসম সুযোগ পেতেন। মূল আইনে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের অধিকার ছিল না। ফলে ২০১৩ সালে কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন শাস্তি দেওয়া হলে শাহবাগ চত্বরে এ বিধানের বিপক্ষে আন্দোলন হয়। তখন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ জনদাবির মুখে ১৯৭৩ সালের আইনটি সংশোধন করে। অথচ এ লিফলেটে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার কার্যক্রমকে ‘বিচারিক হত্যাকান্ড’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। এটা স্পষ্টভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে দেশে ও বিদেশে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত লিফলেট প্রচারকারীরা তাদেরই অংশ।

শাহবাগ চত্বরে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের আন্দোলনকে বানচাল করে দিতে দেশজুড়ে তান্ডব শুরু করে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনৈতিক শক্তি জামায়াতে ইসলামী। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার নেমে আসে, ক্ষুণ্ণ হয় তাদের মানবাধিকার। অথচ লন্ডন থেকে প্রকাশিত লিফলেটে শাপলা চত্বর ম্যাসাকার, বগুড়া ম্যাসাকার এবং সাতক্ষীরা ম্যাসাকারের নামে তিনটি মনগড়া নারকীয় হত্যাকান্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশকে কেন্দ্র করে তৎকালীন বিরোধী দলের সরকার উচ্ছেদের রাজনীতি এবং পরবর্তীতে বিরোধী দলের সংখ্যাতত্ত্বের রাজনীতি মানবাধিকারের প্রতি তাদের অঙ্গীকারের চেয়ে ক্ষমতার প্রতি তাদের মোহকে স্পষ্ট করে তোলে। সেই একই গোষ্ঠী একই বিষয় নিয়ে আবার মাঠে নেমেছে বলে সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বাংলাদেশে আইনের শাসনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এ বিষয়ে আমাদের আরও কাজ করতে হবে। ধনী-গরিব কিংবা ক্ষমতাধর ও ক্ষমতাহীন আইনের দৃষ্টিতে সমান, আদালতে উভয়ের গুরুত্ব একই রকম হওয়া উচিত। প্রত্যেকের মানবিক মর্যাদা রক্ষা করা বিচারকের কাজ। যদিও সব ক্ষেত্রে তা হয় না। কিন্তু তাই বলে কি যখন হয় তখনো এর বিরোধিতা করতে হবে? বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় রাজনৈতিক দলের চেয়ারপারসন হওয়ায় তিনি আইনের ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবেন? আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বিচার করে তাকে শাস্তি দিয়েছেন। তারপরও তার বয়স ও স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে সরকার তাকে প্যারোলে মুক্তি দিয়েছে। সময়ে সময়ে প্যারোলের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এর চেয়ে বেশি তারা কী চান? যদি লিফলেট প্রচারকারীরা বলেন, বাংলাদেশে যেটুকু আইনের শাসন আছে তাও উঠে যাক, তাহলে তারা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি করতেই পারেন!

বাংলাদেশে ৩৪টি টিভি চ্যানেল সম্প্রচারিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৩০টিই বেসরকারি মালিকানাধীন, যার কয়েকটির মালিক বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ ছাড়াও রয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ সংবাদপত্র। এরপরও অসত্য দাবি করা হচ্ছে যে, সরকার ‘নিরপেক্ষ’ সংবাদপত্র এবং টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দিচ্ছে। এভাবে লিফলেট থেকে আরও অনেক অসত্য তথ্যের উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। সেটা কেবল লেখাকে দীর্ঘায়িত করবে।

বিদেশে বসে মানবাধিকারের মধুর বাণী উচ্চারণ খুব সহজ। কিন্তু পথে-প্রান্তরে ঘুরে সাধারণ মানুষের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা পাহাড় সরানোর সমান। ঔপনিবেশিক আমলে তৈরি হওয়া আইনি-রাষ্ট্রীয় কাঠামোর বিপরীতে মানবাধিকারের প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবে রূপ দেওয়া কঠিন কাজ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বীর জনগণ মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের রক্ত ঢেলে দিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম যে, এ দেশে আমরা সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করব। আমরা সব ক্ষেত্রে সফল হতে পারিনি, কিন্তু লড়াই জারি রয়েছে। এ লড়াই একান্তই আমাদের নিজস্ব লড়াই। এক্ষেত্রে কোনো বিদেশি স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী মানবাধিকারের ছদ্মবেশে রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট ব্যক্তিবর্গের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কর্মকান্ড আমাদের আশাহত করতে পারবে না। মানবাধিকারের পক্ষে আমাদের সংগ্রাম চলবেই!

ঘৃণা ছড়ানোর অধিকার পৃথিবীর কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই কোনো নাগরিককে দেয়নি। ঠিক একইভাবে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দলিলেও কোনো ব্যক্তিকে এ অধিকার দেওয়া হয়নি। কিন্তু লন্ডনে বসে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের অপব্যবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। বিশ্বের বিবেকবান মানুষেরা এসব কর্মকান্ড সমর্থন করেন না। তা ছাড়া, অসত্য তথ্য ব্যবহার করে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্যাংশনের দাবি করে প্রচারণা চালানোর আর যাই উদ্দেশ্য থাক, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা যে তাদের উদ্দেশ্য নয় এ কথা বলা বাহুল্য। বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে অসত্য তথ্য ছড়ানো এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করা কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিকের পক্ষে সম্ভব নয়।

ইতিবাচক নানা সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। করোনা মহামারির সময়ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। করোনা মোকাবিলায় আমরা উন্নত বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় ভালো করেছি। প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত যেখানে পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেয়েছে, সেখানে বর্তমান সরকার দারুণ সফলতা লাভ করেছে। একই সঙ্গে এ কথাও মাথায় রাখতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার নয়।  সচেতন নাগরিক ও মানবাধিকার কর্মী সবার দাবি হওয়া উচিত, স্বাস্থ্য অধিকারকে সংবিধানে বলবৎযোগ্য অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। পাশাপাশি নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের পরিধিও বিস্তৃত করতে হবে।  এক্ষেত্রে সরকারের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি। তবে বিরোধী দলগুলো এবং নাগরিক সমাজেরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন