শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

রাজাকার শিরোমণি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শাহ আজিজুর রহমান জীবনের শেষ বেলায় গুলশানের এক তলা একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। সে সময় অভিজ্ঞ এই রাজনীতিকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ পেশাগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন তাঁর জীবনের শেষলগ্ন এবং আমার পেশাগত জীবনের সূচনা পর্ব। নিজেকে তখন ‘বিশাল সাংবাদিক’ মনে করতাম। কুয়ার ব্যাঙ। ফলে অনেক চটাংচটাং কথার প্রবণতায় আক্রান্ত ছিলাম। কিন্তু প্রতি উত্তরে শাহ আজিজ বলতেন কম কথা। তাঁর সেই কম কথার একটি বাক্য এখনো আমার মনে আছে। যত দিন যাচ্ছে ততই শাহ আজিজের কথা অধিকতর বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে অমোঘ বাণী। এখনো প্রাসঙ্গিক। অথচ এত বছর পেরিয়ে যা হওয়ার কথা ছিল না। শাহ আজিজের কথা প্রসঙ্গে পরে আসি। তার আগে অন্য একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে চাই।

সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ সরকারের মন্ত্রী এবং স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-জনতার যুবরাজ কাজী ফিরোজ রশীদ জগন্নাথ কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে খুবই দাপটের ছিলেন। এই দাপটের গরমে একবার তিনি ডাকসুর ভিপির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন। সে সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। কিন্তু এনএসএফ নেতারা তাঁকে আটকে রেখেছিলেন, তালা দিয়েছিলেন ডাকসু অফিসে। এ অবস্থায় ডাকসু অফিসের তালা ভেঙে ভিপির চেয়ারে বসে পড়লেন কাজী ফিরোজ রশীদ। খবর পেয়ে ছুটে এলো এনএসএফ নেতা এবং পান্ডারা। তাদের রক্তচক্ষু একেবারে কপালে। তাদের ফিরোজ রশীদ বললেন, এনএসএফ-ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন মিলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শক্তি আছে তা আমার শক্তির অর্ধেকও না। তোফায়েল ভাইকে আসতে দেন। তা না হলের আমি ডাকসুর ভিপি, এই বসলাম এবং জিএসও বসিয়ে দেব।

ফিরোজ রশীদের দৃঢ়তায় এনএসএফ নেতারা পিছু হটলেন। নির্বাচিত ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর চেয়ারে ফিরলেন। উল্লিখিত ঘটনা ছিল দখলদার এক অপশক্তির বিরুদ্ধে ইতিবাচক শক্তির দাপুটে বিজয়। সবাই জানেন, ডাকসুর চেয়ারের মতো রাষ্ট্রের চেয়ারও একাধিকবার দখল হয়েছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে জিয়া-এরশাদ, এক একজন রাষ্ট্রীয় চেয়ার দখলদার। বিষবৃক্ষ। আবার এরা কারও কাছে নায়ক, কারও কাছে খলনায়ক। এদের ক্ষমতার চেয়ার দখলের প্রসঙ্গটি ইতিহাসে এখনো অমীমাংসিত বাস্তবতা। এর বিপরীতে মীমাংসিত বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার চেয়ার বদল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে জনগণই মুখ্য এবং প্রধানত এর ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে তা হচ্ছে না। বরং নির্বাচন ও জনগণ থেকে যাচ্ছে অপাঙ্ক্তেয়। এমনকি নির্বাচনব্যবস্থাকে খেলো করার খেলায় সামরিক সরকারগুলো যে ন্যক্কারজনক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে, তা আরও কয়েক ধাপ উচ্চতায় চলে গেছে গত দুটি সংসদ নির্বাচনে। তবে তা এখনো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কলঙ্ককে অতিক্রম করতে পারেনি। তবে জাতীয় নির্বাচনের বারোটা বেজে গেছে। আবার কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লজ্জাহীনতার মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে নগ্ন খেলা চলছে নিরন্তর। অনেকেই বলছেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অহমের বক্তব্যই গোটা দেশের নির্বাচনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। নির্বাচনকালে নিজ এলাকায় হিন্দু ভোটারদের তিনি বলতেন, ‘ভোট যখন আমাকেই দেবেন, তখন আর কষ্ট করে আপনাদের কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই; আমিই ব্যবস্থা করে দেব।’ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসির দড়িতে জীবন দেওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যা করেছেন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে পুরো দেশে। নির্বাচন নিয়ে এ লজ্জাজনক পরিস্থিতি আর আড়াল করার কোনো উপায় আছে বলে মনে হয় না। তবু মানুষ আশা করে। বলা তো হয়, মানুষ বেঁচে থাকে আশায়।

আশা করা হয়েছিল অতীতে যা-ই হয়ে থাক না কেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট হবে এবং বহুদলীয় রাজনীতি ইতিবাচক গতি পাবে। সাদা চোখে এর আলামতও দেখা যাচ্ছিল মেঘের কোলে রোদ হাসার মতো। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি প্রায় দুই মাস ধরে সফল জনসমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে কথিত পরিবহন ধর্মঘটের নামে বাধা দেওয়ার হাস্যকর প্রয়াস চললেও আসলে সরকার কার্যকর কোনো বাধা দেয়নি। হিংস্র নখদন্ত দেখায়নি। বরং বলা চলে, বাংলাদেশের ইতহাসে আর কোনো সরকারের সময় বিরোধী দল এতটা নিরাপদে সমাবেশ করতে পারেনি। সিরিজ সমাবেশ তো অকল্পনীয়। হয়তো সরকার চেয়েছে রাজনীতিতে সুবাতাস ফিরে আসুক। অথবা অন্য খেলা খেলেছেন ক্ষমতাসীনরা।

এ বাস্তবতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সম্ভবত বিএনপির নীতিনির্ধাকরা ভুল করেছেন। যে কারণে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন, বিভাগীয় শহরগুলোর মতো ঢাকায়ও একই মাত্রায় ছাড় দেবে না সরকার। বরং ঢাকার সমাবেশে যাতে খুব বেশি মানুষ জড়ো হতে না পারে এবং সমাবেশটি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেই চেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে একটু পেছনে ফেরা যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আন্দোলনের অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে অবস্থান নিয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। এ মঞ্চ কেন্দ্র করে সরকারবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সঙ্গে ছিল আরও অনেক কিছু। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার। এ হচ্ছে বিরোধী দলে থাকাকালে সরকারকে কাবু করার আওয়ামী আনন্দের উদাহরণ।

আবার সরকারে থাকাকালে আওয়ামী লীগের তিক্ত অভিজ্ঞতাও আছে। ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামকে সমাবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা জেঁকে বসল! তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল সংহতি প্রকাশ করতে লাগল। বিএনপিপ্রধান বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাদেক হোসেন খোকা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। সংহতি প্রকাশ করল জাতীয় পার্টিও। বেগম খালেদা জিয়া বিবৃতি দিয়ে সবাইকে হেফাজতের সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। অবস্থা হয়ে গেল লেজেগোবরে, ‘সরকার যায় যায়’ দশা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সেই অভিযানের ঘটনা আওয়ামী লীগের কপালে কলঙ্কের তিলক হিসেবে স্থায়ী হয়ে গেছে ইতিহাসের বিচারে। নিকট অতীতের উদাহরণের আশঙ্কা ছিল, লাগাম ছেড়ে দিলে বিএনপি হয়তো সে রকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে এ আশঙ্কার কারণও ছিল। কেননা এ আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে এক ব্যক্তির মেধার ওপর নির্ভর করে। সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে টেমস নদীর তীরে অবস্থানকারী এই যুবরাজের রাজনীতির কলাকৌশল আত্মস্থ করতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে ধারণা বোদ্ধাদের। তিনি কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা বলা কঠিন। তার হাতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ থাকা অনেকের বিবেচনায় বানরের হাতে কুঠার থাকার মতো বিষয়। শুধু তাই নয়, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা কিছু পরিকল্পনার আওয়াজ দিয়েছেন আগেভাগেই। যাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা বেড়ে গিয়েছিল। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান ৮ অক্টোবর বিশাল এক আওয়াজ দিলেন, ‘১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। সেদিনের পর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’ নিকট অতীতের উদাহরণ এবং আওয়াজ বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি সবাই জানেন, সরকার ও আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ঢাকা। মেঘ যেমন আকাশে। সুতরাং বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, সরকার তা ভেঙে দিতে চাইবে- এটি বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন ছিল সাবেক শাসক দলের নেতাদের। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করতে না পেরে তারা রংধনুকে আলতা ভেবে বধূর পা রাঙাতে চেয়েছেন। এ বিভ্রমে আক্রান্ত হয়েই আমান উল্লাহ আমান পিলে চমকানো বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে বসলেন। অবশ্য জনাব আমান কোন টিমের প্লেয়ার তা বলা কঠিন। স্মরণ করা যায়, এরশাদবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকেই তিনি আছেন বিশেষ সন্দেহের তালিকায়। এ অবস্থায় বিএনপির বিচক্ষণ মহাসচিব মির্জা ফখরুল বিষয়টিকে অন্যদিকে নিয়ে হালকা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু স্থান বাছাই প্রশ্নে সরকারের তরফ থেকে খেলার সময় তিনি কৌশলী হতে পারেননি। রিমোট কন্ট্রোল নেতা হলে যা হয়। ফলে সমাবেশের স্থান নিয়ে গোঁ ধরে বসল বিএনপি। শুধু তাই নয়, ১০ তারিখের মহড়া দিতে শুরু করে ৭ তারিখ এবং নয়াপল্টনে অফিসের সামনে অবস্থান নিল। যেন  আকাক্সক্ষার আর তর সইছে না। এ অস্থিরতায় স্থান প্রশ্নে ‘শক্ত’ অবস্থান নিয়ে রাজনীতির খেলার বল সরকারের দিকে ঠেলে দিল বিএনপি এবং পুলিশের অতি ঠুনকো আঘাতেই বিএনপির স্বপ্নের বেলুন মধ্যগগন থেকে দ্রুত নেমে জমিনে নেতিয়ে পড়েছে। কিন্তু রাজনীতির সংকট জমিনে নেমেছে কি না সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বরং অনেকেই মনে করেন, রাজনীতির সংকটে বেলুনে অধিক বাতাস দেওয়ার আয়োজন হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক খেলা চলছে অন্তরালে।

শুরুতে উল্লেখ করা শাহ আজিজের উচ্চারণ প্রসঙ্গ দিয়ে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা বদল হয় না। এ কারণে পাকিস্তান টেকেনি। এ থেকে আমরা বাংলাদেশের  রাজনীতিকরা শিক্ষা নিইনি। যা জনগণ থেকে রাজনীতিকদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যে কারণে আমার মতো অনেককেই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য জেনারেলদের মন্ত্রী হতে হয়েছে। সামরিক সরকারের রাজনীতি লাগে না, ভোটও লাগে না। কিন্তু ভোট ছাড়া রাজনীতি চলে না। আর রাজনীতি সঠিক পথে না চললে দেশ চলে না। দুর্ভোগ স্থায়ী হয়ে যায়।’

আমার ধারণা, রাজাকার শিরোমণি শাহ আজিজুর রহমান বলেছেন বলেই এ কথাকে অবজ্ঞা করার সুযোগ কম। কারণ জনতার সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হলে অপশক্তির আঘাত হানার পথ সুগম হয়। কে না জানে, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারকে নানানভাবে জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কখনো খাদ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, কখনো আবার বাসন্তীকে জাল পরিয়ে ছবি প্রচার করে। সঙ্গে ছিল হেনতেন আদর্শের নামে খুনের রাজনীতির বিস্তার ঘটানোর খেলা। নানাভাবে ক্ষেত্র প্রস্তুত হওয়ার পর আসে চূড়ান্ত আঘাত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, আসলে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র কিন্তু আসলে ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না। হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। সরকারের প্রধান ব্যক্তিটিকে কেবল সামনে রাখা হয়। হাতের কাছে উদাহরণ ইরাক-লিবিয়া-সিরিয়া। নারীর পোশাকের অধিকার আন্দোলনের ছদ্মাবরণে যে প্রক্রিয়া চলমান ইরানে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা