শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

রাজাকার শিরোমণি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শাহ আজিজুর রহমান জীবনের শেষ বেলায় গুলশানের এক তলা একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। সে সময় অভিজ্ঞ এই রাজনীতিকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ পেশাগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন তাঁর জীবনের শেষলগ্ন এবং আমার পেশাগত জীবনের সূচনা পর্ব। নিজেকে তখন ‘বিশাল সাংবাদিক’ মনে করতাম। কুয়ার ব্যাঙ। ফলে অনেক চটাংচটাং কথার প্রবণতায় আক্রান্ত ছিলাম। কিন্তু প্রতি উত্তরে শাহ আজিজ বলতেন কম কথা। তাঁর সেই কম কথার একটি বাক্য এখনো আমার মনে আছে। যত দিন যাচ্ছে ততই শাহ আজিজের কথা অধিকতর বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে অমোঘ বাণী। এখনো প্রাসঙ্গিক। অথচ এত বছর পেরিয়ে যা হওয়ার কথা ছিল না। শাহ আজিজের কথা প্রসঙ্গে পরে আসি। তার আগে অন্য একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে চাই।

সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ সরকারের মন্ত্রী এবং স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-জনতার যুবরাজ কাজী ফিরোজ রশীদ জগন্নাথ কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে খুবই দাপটের ছিলেন। এই দাপটের গরমে একবার তিনি ডাকসুর ভিপির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন। সে সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। কিন্তু এনএসএফ নেতারা তাঁকে আটকে রেখেছিলেন, তালা দিয়েছিলেন ডাকসু অফিসে। এ অবস্থায় ডাকসু অফিসের তালা ভেঙে ভিপির চেয়ারে বসে পড়লেন কাজী ফিরোজ রশীদ। খবর পেয়ে ছুটে এলো এনএসএফ নেতা এবং পান্ডারা। তাদের রক্তচক্ষু একেবারে কপালে। তাদের ফিরোজ রশীদ বললেন, এনএসএফ-ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন মিলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শক্তি আছে তা আমার শক্তির অর্ধেকও না। তোফায়েল ভাইকে আসতে দেন। তা না হলের আমি ডাকসুর ভিপি, এই বসলাম এবং জিএসও বসিয়ে দেব।

ফিরোজ রশীদের দৃঢ়তায় এনএসএফ নেতারা পিছু হটলেন। নির্বাচিত ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর চেয়ারে ফিরলেন। উল্লিখিত ঘটনা ছিল দখলদার এক অপশক্তির বিরুদ্ধে ইতিবাচক শক্তির দাপুটে বিজয়। সবাই জানেন, ডাকসুর চেয়ারের মতো রাষ্ট্রের চেয়ারও একাধিকবার দখল হয়েছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে জিয়া-এরশাদ, এক একজন রাষ্ট্রীয় চেয়ার দখলদার। বিষবৃক্ষ। আবার এরা কারও কাছে নায়ক, কারও কাছে খলনায়ক। এদের ক্ষমতার চেয়ার দখলের প্রসঙ্গটি ইতিহাসে এখনো অমীমাংসিত বাস্তবতা। এর বিপরীতে মীমাংসিত বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার চেয়ার বদল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে জনগণই মুখ্য এবং প্রধানত এর ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে তা হচ্ছে না। বরং নির্বাচন ও জনগণ থেকে যাচ্ছে অপাঙ্ক্তেয়। এমনকি নির্বাচনব্যবস্থাকে খেলো করার খেলায় সামরিক সরকারগুলো যে ন্যক্কারজনক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে, তা আরও কয়েক ধাপ উচ্চতায় চলে গেছে গত দুটি সংসদ নির্বাচনে। তবে তা এখনো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কলঙ্ককে অতিক্রম করতে পারেনি। তবে জাতীয় নির্বাচনের বারোটা বেজে গেছে। আবার কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লজ্জাহীনতার মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে নগ্ন খেলা চলছে নিরন্তর। অনেকেই বলছেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অহমের বক্তব্যই গোটা দেশের নির্বাচনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। নির্বাচনকালে নিজ এলাকায় হিন্দু ভোটারদের তিনি বলতেন, ‘ভোট যখন আমাকেই দেবেন, তখন আর কষ্ট করে আপনাদের কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই; আমিই ব্যবস্থা করে দেব।’ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসির দড়িতে জীবন দেওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যা করেছেন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে পুরো দেশে। নির্বাচন নিয়ে এ লজ্জাজনক পরিস্থিতি আর আড়াল করার কোনো উপায় আছে বলে মনে হয় না। তবু মানুষ আশা করে। বলা তো হয়, মানুষ বেঁচে থাকে আশায়।

আশা করা হয়েছিল অতীতে যা-ই হয়ে থাক না কেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট হবে এবং বহুদলীয় রাজনীতি ইতিবাচক গতি পাবে। সাদা চোখে এর আলামতও দেখা যাচ্ছিল মেঘের কোলে রোদ হাসার মতো। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি প্রায় দুই মাস ধরে সফল জনসমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে কথিত পরিবহন ধর্মঘটের নামে বাধা দেওয়ার হাস্যকর প্রয়াস চললেও আসলে সরকার কার্যকর কোনো বাধা দেয়নি। হিংস্র নখদন্ত দেখায়নি। বরং বলা চলে, বাংলাদেশের ইতহাসে আর কোনো সরকারের সময় বিরোধী দল এতটা নিরাপদে সমাবেশ করতে পারেনি। সিরিজ সমাবেশ তো অকল্পনীয়। হয়তো সরকার চেয়েছে রাজনীতিতে সুবাতাস ফিরে আসুক। অথবা অন্য খেলা খেলেছেন ক্ষমতাসীনরা।

এ বাস্তবতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সম্ভবত বিএনপির নীতিনির্ধাকরা ভুল করেছেন। যে কারণে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন, বিভাগীয় শহরগুলোর মতো ঢাকায়ও একই মাত্রায় ছাড় দেবে না সরকার। বরং ঢাকার সমাবেশে যাতে খুব বেশি মানুষ জড়ো হতে না পারে এবং সমাবেশটি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেই চেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে একটু পেছনে ফেরা যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আন্দোলনের অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে অবস্থান নিয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। এ মঞ্চ কেন্দ্র করে সরকারবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সঙ্গে ছিল আরও অনেক কিছু। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার। এ হচ্ছে বিরোধী দলে থাকাকালে সরকারকে কাবু করার আওয়ামী আনন্দের উদাহরণ।

আবার সরকারে থাকাকালে আওয়ামী লীগের তিক্ত অভিজ্ঞতাও আছে। ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামকে সমাবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা জেঁকে বসল! তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল সংহতি প্রকাশ করতে লাগল। বিএনপিপ্রধান বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাদেক হোসেন খোকা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। সংহতি প্রকাশ করল জাতীয় পার্টিও। বেগম খালেদা জিয়া বিবৃতি দিয়ে সবাইকে হেফাজতের সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। অবস্থা হয়ে গেল লেজেগোবরে, ‘সরকার যায় যায়’ দশা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সেই অভিযানের ঘটনা আওয়ামী লীগের কপালে কলঙ্কের তিলক হিসেবে স্থায়ী হয়ে গেছে ইতিহাসের বিচারে। নিকট অতীতের উদাহরণের আশঙ্কা ছিল, লাগাম ছেড়ে দিলে বিএনপি হয়তো সে রকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে এ আশঙ্কার কারণও ছিল। কেননা এ আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে এক ব্যক্তির মেধার ওপর নির্ভর করে। সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে টেমস নদীর তীরে অবস্থানকারী এই যুবরাজের রাজনীতির কলাকৌশল আত্মস্থ করতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে ধারণা বোদ্ধাদের। তিনি কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা বলা কঠিন। তার হাতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ থাকা অনেকের বিবেচনায় বানরের হাতে কুঠার থাকার মতো বিষয়। শুধু তাই নয়, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা কিছু পরিকল্পনার আওয়াজ দিয়েছেন আগেভাগেই। যাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা বেড়ে গিয়েছিল। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান ৮ অক্টোবর বিশাল এক আওয়াজ দিলেন, ‘১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। সেদিনের পর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’ নিকট অতীতের উদাহরণ এবং আওয়াজ বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি সবাই জানেন, সরকার ও আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ঢাকা। মেঘ যেমন আকাশে। সুতরাং বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, সরকার তা ভেঙে দিতে চাইবে- এটি বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন ছিল সাবেক শাসক দলের নেতাদের। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করতে না পেরে তারা রংধনুকে আলতা ভেবে বধূর পা রাঙাতে চেয়েছেন। এ বিভ্রমে আক্রান্ত হয়েই আমান উল্লাহ আমান পিলে চমকানো বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে বসলেন। অবশ্য জনাব আমান কোন টিমের প্লেয়ার তা বলা কঠিন। স্মরণ করা যায়, এরশাদবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকেই তিনি আছেন বিশেষ সন্দেহের তালিকায়। এ অবস্থায় বিএনপির বিচক্ষণ মহাসচিব মির্জা ফখরুল বিষয়টিকে অন্যদিকে নিয়ে হালকা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু স্থান বাছাই প্রশ্নে সরকারের তরফ থেকে খেলার সময় তিনি কৌশলী হতে পারেননি। রিমোট কন্ট্রোল নেতা হলে যা হয়। ফলে সমাবেশের স্থান নিয়ে গোঁ ধরে বসল বিএনপি। শুধু তাই নয়, ১০ তারিখের মহড়া দিতে শুরু করে ৭ তারিখ এবং নয়াপল্টনে অফিসের সামনে অবস্থান নিল। যেন  আকাক্সক্ষার আর তর সইছে না। এ অস্থিরতায় স্থান প্রশ্নে ‘শক্ত’ অবস্থান নিয়ে রাজনীতির খেলার বল সরকারের দিকে ঠেলে দিল বিএনপি এবং পুলিশের অতি ঠুনকো আঘাতেই বিএনপির স্বপ্নের বেলুন মধ্যগগন থেকে দ্রুত নেমে জমিনে নেতিয়ে পড়েছে। কিন্তু রাজনীতির সংকট জমিনে নেমেছে কি না সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বরং অনেকেই মনে করেন, রাজনীতির সংকটে বেলুনে অধিক বাতাস দেওয়ার আয়োজন হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক খেলা চলছে অন্তরালে।

শুরুতে উল্লেখ করা শাহ আজিজের উচ্চারণ প্রসঙ্গ দিয়ে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা বদল হয় না। এ কারণে পাকিস্তান টেকেনি। এ থেকে আমরা বাংলাদেশের  রাজনীতিকরা শিক্ষা নিইনি। যা জনগণ থেকে রাজনীতিকদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যে কারণে আমার মতো অনেককেই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য জেনারেলদের মন্ত্রী হতে হয়েছে। সামরিক সরকারের রাজনীতি লাগে না, ভোটও লাগে না। কিন্তু ভোট ছাড়া রাজনীতি চলে না। আর রাজনীতি সঠিক পথে না চললে দেশ চলে না। দুর্ভোগ স্থায়ী হয়ে যায়।’

আমার ধারণা, রাজাকার শিরোমণি শাহ আজিজুর রহমান বলেছেন বলেই এ কথাকে অবজ্ঞা করার সুযোগ কম। কারণ জনতার সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হলে অপশক্তির আঘাত হানার পথ সুগম হয়। কে না জানে, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারকে নানানভাবে জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কখনো খাদ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, কখনো আবার বাসন্তীকে জাল পরিয়ে ছবি প্রচার করে। সঙ্গে ছিল হেনতেন আদর্শের নামে খুনের রাজনীতির বিস্তার ঘটানোর খেলা। নানাভাবে ক্ষেত্র প্রস্তুত হওয়ার পর আসে চূড়ান্ত আঘাত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, আসলে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র কিন্তু আসলে ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না। হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। সরকারের প্রধান ব্যক্তিটিকে কেবল সামনে রাখা হয়। হাতের কাছে উদাহরণ ইরাক-লিবিয়া-সিরিয়া। নারীর পোশাকের অধিকার আন্দোলনের ছদ্মাবরণে যে প্রক্রিয়া চলমান ইরানে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা