শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

রাজাকার শিরোমণি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শাহ আজিজুর রহমান জীবনের শেষ বেলায় গুলশানের এক তলা একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। সে সময় অভিজ্ঞ এই রাজনীতিকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ পেশাগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন তাঁর জীবনের শেষলগ্ন এবং আমার পেশাগত জীবনের সূচনা পর্ব। নিজেকে তখন ‘বিশাল সাংবাদিক’ মনে করতাম। কুয়ার ব্যাঙ। ফলে অনেক চটাংচটাং কথার প্রবণতায় আক্রান্ত ছিলাম। কিন্তু প্রতি উত্তরে শাহ আজিজ বলতেন কম কথা। তাঁর সেই কম কথার একটি বাক্য এখনো আমার মনে আছে। যত দিন যাচ্ছে ততই শাহ আজিজের কথা অধিকতর বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে অমোঘ বাণী। এখনো প্রাসঙ্গিক। অথচ এত বছর পেরিয়ে যা হওয়ার কথা ছিল না। শাহ আজিজের কথা প্রসঙ্গে পরে আসি। তার আগে অন্য একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে চাই।

সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ সরকারের মন্ত্রী এবং স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-জনতার যুবরাজ কাজী ফিরোজ রশীদ জগন্নাথ কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে খুবই দাপটের ছিলেন। এই দাপটের গরমে একবার তিনি ডাকসুর ভিপির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন। সে সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। কিন্তু এনএসএফ নেতারা তাঁকে আটকে রেখেছিলেন, তালা দিয়েছিলেন ডাকসু অফিসে। এ অবস্থায় ডাকসু অফিসের তালা ভেঙে ভিপির চেয়ারে বসে পড়লেন কাজী ফিরোজ রশীদ। খবর পেয়ে ছুটে এলো এনএসএফ নেতা এবং পান্ডারা। তাদের রক্তচক্ষু একেবারে কপালে। তাদের ফিরোজ রশীদ বললেন, এনএসএফ-ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন মিলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শক্তি আছে তা আমার শক্তির অর্ধেকও না। তোফায়েল ভাইকে আসতে দেন। তা না হলের আমি ডাকসুর ভিপি, এই বসলাম এবং জিএসও বসিয়ে দেব।

ফিরোজ রশীদের দৃঢ়তায় এনএসএফ নেতারা পিছু হটলেন। নির্বাচিত ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর চেয়ারে ফিরলেন। উল্লিখিত ঘটনা ছিল দখলদার এক অপশক্তির বিরুদ্ধে ইতিবাচক শক্তির দাপুটে বিজয়। সবাই জানেন, ডাকসুর চেয়ারের মতো রাষ্ট্রের চেয়ারও একাধিকবার দখল হয়েছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে জিয়া-এরশাদ, এক একজন রাষ্ট্রীয় চেয়ার দখলদার। বিষবৃক্ষ। আবার এরা কারও কাছে নায়ক, কারও কাছে খলনায়ক। এদের ক্ষমতার চেয়ার দখলের প্রসঙ্গটি ইতিহাসে এখনো অমীমাংসিত বাস্তবতা। এর বিপরীতে মীমাংসিত বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার চেয়ার বদল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে জনগণই মুখ্য এবং প্রধানত এর ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে তা হচ্ছে না। বরং নির্বাচন ও জনগণ থেকে যাচ্ছে অপাঙ্ক্তেয়। এমনকি নির্বাচনব্যবস্থাকে খেলো করার খেলায় সামরিক সরকারগুলো যে ন্যক্কারজনক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে, তা আরও কয়েক ধাপ উচ্চতায় চলে গেছে গত দুটি সংসদ নির্বাচনে। তবে তা এখনো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কলঙ্ককে অতিক্রম করতে পারেনি। তবে জাতীয় নির্বাচনের বারোটা বেজে গেছে। আবার কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লজ্জাহীনতার মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে নগ্ন খেলা চলছে নিরন্তর। অনেকেই বলছেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অহমের বক্তব্যই গোটা দেশের নির্বাচনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। নির্বাচনকালে নিজ এলাকায় হিন্দু ভোটারদের তিনি বলতেন, ‘ভোট যখন আমাকেই দেবেন, তখন আর কষ্ট করে আপনাদের কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই; আমিই ব্যবস্থা করে দেব।’ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসির দড়িতে জীবন দেওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যা করেছেন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে পুরো দেশে। নির্বাচন নিয়ে এ লজ্জাজনক পরিস্থিতি আর আড়াল করার কোনো উপায় আছে বলে মনে হয় না। তবু মানুষ আশা করে। বলা তো হয়, মানুষ বেঁচে থাকে আশায়।

আশা করা হয়েছিল অতীতে যা-ই হয়ে থাক না কেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট হবে এবং বহুদলীয় রাজনীতি ইতিবাচক গতি পাবে। সাদা চোখে এর আলামতও দেখা যাচ্ছিল মেঘের কোলে রোদ হাসার মতো। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি প্রায় দুই মাস ধরে সফল জনসমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে কথিত পরিবহন ধর্মঘটের নামে বাধা দেওয়ার হাস্যকর প্রয়াস চললেও আসলে সরকার কার্যকর কোনো বাধা দেয়নি। হিংস্র নখদন্ত দেখায়নি। বরং বলা চলে, বাংলাদেশের ইতহাসে আর কোনো সরকারের সময় বিরোধী দল এতটা নিরাপদে সমাবেশ করতে পারেনি। সিরিজ সমাবেশ তো অকল্পনীয়। হয়তো সরকার চেয়েছে রাজনীতিতে সুবাতাস ফিরে আসুক। অথবা অন্য খেলা খেলেছেন ক্ষমতাসীনরা।

এ বাস্তবতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সম্ভবত বিএনপির নীতিনির্ধাকরা ভুল করেছেন। যে কারণে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন, বিভাগীয় শহরগুলোর মতো ঢাকায়ও একই মাত্রায় ছাড় দেবে না সরকার। বরং ঢাকার সমাবেশে যাতে খুব বেশি মানুষ জড়ো হতে না পারে এবং সমাবেশটি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেই চেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে একটু পেছনে ফেরা যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আন্দোলনের অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে অবস্থান নিয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। এ মঞ্চ কেন্দ্র করে সরকারবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সঙ্গে ছিল আরও অনেক কিছু। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার। এ হচ্ছে বিরোধী দলে থাকাকালে সরকারকে কাবু করার আওয়ামী আনন্দের উদাহরণ।

আবার সরকারে থাকাকালে আওয়ামী লীগের তিক্ত অভিজ্ঞতাও আছে। ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামকে সমাবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা জেঁকে বসল! তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল সংহতি প্রকাশ করতে লাগল। বিএনপিপ্রধান বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাদেক হোসেন খোকা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। সংহতি প্রকাশ করল জাতীয় পার্টিও। বেগম খালেদা জিয়া বিবৃতি দিয়ে সবাইকে হেফাজতের সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। অবস্থা হয়ে গেল লেজেগোবরে, ‘সরকার যায় যায়’ দশা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সেই অভিযানের ঘটনা আওয়ামী লীগের কপালে কলঙ্কের তিলক হিসেবে স্থায়ী হয়ে গেছে ইতিহাসের বিচারে। নিকট অতীতের উদাহরণের আশঙ্কা ছিল, লাগাম ছেড়ে দিলে বিএনপি হয়তো সে রকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে এ আশঙ্কার কারণও ছিল। কেননা এ আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে এক ব্যক্তির মেধার ওপর নির্ভর করে। সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে টেমস নদীর তীরে অবস্থানকারী এই যুবরাজের রাজনীতির কলাকৌশল আত্মস্থ করতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে ধারণা বোদ্ধাদের। তিনি কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা বলা কঠিন। তার হাতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ থাকা অনেকের বিবেচনায় বানরের হাতে কুঠার থাকার মতো বিষয়। শুধু তাই নয়, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা কিছু পরিকল্পনার আওয়াজ দিয়েছেন আগেভাগেই। যাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা বেড়ে গিয়েছিল। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান ৮ অক্টোবর বিশাল এক আওয়াজ দিলেন, ‘১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। সেদিনের পর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’ নিকট অতীতের উদাহরণ এবং আওয়াজ বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি সবাই জানেন, সরকার ও আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ঢাকা। মেঘ যেমন আকাশে। সুতরাং বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, সরকার তা ভেঙে দিতে চাইবে- এটি বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন ছিল সাবেক শাসক দলের নেতাদের। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করতে না পেরে তারা রংধনুকে আলতা ভেবে বধূর পা রাঙাতে চেয়েছেন। এ বিভ্রমে আক্রান্ত হয়েই আমান উল্লাহ আমান পিলে চমকানো বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে বসলেন। অবশ্য জনাব আমান কোন টিমের প্লেয়ার তা বলা কঠিন। স্মরণ করা যায়, এরশাদবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকেই তিনি আছেন বিশেষ সন্দেহের তালিকায়। এ অবস্থায় বিএনপির বিচক্ষণ মহাসচিব মির্জা ফখরুল বিষয়টিকে অন্যদিকে নিয়ে হালকা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু স্থান বাছাই প্রশ্নে সরকারের তরফ থেকে খেলার সময় তিনি কৌশলী হতে পারেননি। রিমোট কন্ট্রোল নেতা হলে যা হয়। ফলে সমাবেশের স্থান নিয়ে গোঁ ধরে বসল বিএনপি। শুধু তাই নয়, ১০ তারিখের মহড়া দিতে শুরু করে ৭ তারিখ এবং নয়াপল্টনে অফিসের সামনে অবস্থান নিল। যেন  আকাক্সক্ষার আর তর সইছে না। এ অস্থিরতায় স্থান প্রশ্নে ‘শক্ত’ অবস্থান নিয়ে রাজনীতির খেলার বল সরকারের দিকে ঠেলে দিল বিএনপি এবং পুলিশের অতি ঠুনকো আঘাতেই বিএনপির স্বপ্নের বেলুন মধ্যগগন থেকে দ্রুত নেমে জমিনে নেতিয়ে পড়েছে। কিন্তু রাজনীতির সংকট জমিনে নেমেছে কি না সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বরং অনেকেই মনে করেন, রাজনীতির সংকটে বেলুনে অধিক বাতাস দেওয়ার আয়োজন হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক খেলা চলছে অন্তরালে।

শুরুতে উল্লেখ করা শাহ আজিজের উচ্চারণ প্রসঙ্গ দিয়ে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা বদল হয় না। এ কারণে পাকিস্তান টেকেনি। এ থেকে আমরা বাংলাদেশের  রাজনীতিকরা শিক্ষা নিইনি। যা জনগণ থেকে রাজনীতিকদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যে কারণে আমার মতো অনেককেই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য জেনারেলদের মন্ত্রী হতে হয়েছে। সামরিক সরকারের রাজনীতি লাগে না, ভোটও লাগে না। কিন্তু ভোট ছাড়া রাজনীতি চলে না। আর রাজনীতি সঠিক পথে না চললে দেশ চলে না। দুর্ভোগ স্থায়ী হয়ে যায়।’

আমার ধারণা, রাজাকার শিরোমণি শাহ আজিজুর রহমান বলেছেন বলেই এ কথাকে অবজ্ঞা করার সুযোগ কম। কারণ জনতার সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হলে অপশক্তির আঘাত হানার পথ সুগম হয়। কে না জানে, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারকে নানানভাবে জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কখনো খাদ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, কখনো আবার বাসন্তীকে জাল পরিয়ে ছবি প্রচার করে। সঙ্গে ছিল হেনতেন আদর্শের নামে খুনের রাজনীতির বিস্তার ঘটানোর খেলা। নানাভাবে ক্ষেত্র প্রস্তুত হওয়ার পর আসে চূড়ান্ত আঘাত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, আসলে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র কিন্তু আসলে ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না। হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। সরকারের প্রধান ব্যক্তিটিকে কেবল সামনে রাখা হয়। হাতের কাছে উদাহরণ ইরাক-লিবিয়া-সিরিয়া। নারীর পোশাকের অধিকার আন্দোলনের ছদ্মাবরণে যে প্রক্রিয়া চলমান ইরানে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা