শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

রাজাকার শিরোমণি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শাহ আজিজুর রহমান জীবনের শেষ বেলায় গুলশানের এক তলা একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। সে সময় অভিজ্ঞ এই রাজনীতিকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ পেশাগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন তাঁর জীবনের শেষলগ্ন এবং আমার পেশাগত জীবনের সূচনা পর্ব। নিজেকে তখন ‘বিশাল সাংবাদিক’ মনে করতাম। কুয়ার ব্যাঙ। ফলে অনেক চটাংচটাং কথার প্রবণতায় আক্রান্ত ছিলাম। কিন্তু প্রতি উত্তরে শাহ আজিজ বলতেন কম কথা। তাঁর সেই কম কথার একটি বাক্য এখনো আমার মনে আছে। যত দিন যাচ্ছে ততই শাহ আজিজের কথা অধিকতর বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে অমোঘ বাণী। এখনো প্রাসঙ্গিক। অথচ এত বছর পেরিয়ে যা হওয়ার কথা ছিল না। শাহ আজিজের কথা প্রসঙ্গে পরে আসি। তার আগে অন্য একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে চাই।

সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ সরকারের মন্ত্রী এবং স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-জনতার যুবরাজ কাজী ফিরোজ রশীদ জগন্নাথ কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে খুবই দাপটের ছিলেন। এই দাপটের গরমে একবার তিনি ডাকসুর ভিপির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন। সে সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। কিন্তু এনএসএফ নেতারা তাঁকে আটকে রেখেছিলেন, তালা দিয়েছিলেন ডাকসু অফিসে। এ অবস্থায় ডাকসু অফিসের তালা ভেঙে ভিপির চেয়ারে বসে পড়লেন কাজী ফিরোজ রশীদ। খবর পেয়ে ছুটে এলো এনএসএফ নেতা এবং পান্ডারা। তাদের রক্তচক্ষু একেবারে কপালে। তাদের ফিরোজ রশীদ বললেন, এনএসএফ-ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন মিলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শক্তি আছে তা আমার শক্তির অর্ধেকও না। তোফায়েল ভাইকে আসতে দেন। তা না হলের আমি ডাকসুর ভিপি, এই বসলাম এবং জিএসও বসিয়ে দেব।

ফিরোজ রশীদের দৃঢ়তায় এনএসএফ নেতারা পিছু হটলেন। নির্বাচিত ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর চেয়ারে ফিরলেন। উল্লিখিত ঘটনা ছিল দখলদার এক অপশক্তির বিরুদ্ধে ইতিবাচক শক্তির দাপুটে বিজয়। সবাই জানেন, ডাকসুর চেয়ারের মতো রাষ্ট্রের চেয়ারও একাধিকবার দখল হয়েছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে জিয়া-এরশাদ, এক একজন রাষ্ট্রীয় চেয়ার দখলদার। বিষবৃক্ষ। আবার এরা কারও কাছে নায়ক, কারও কাছে খলনায়ক। এদের ক্ষমতার চেয়ার দখলের প্রসঙ্গটি ইতিহাসে এখনো অমীমাংসিত বাস্তবতা। এর বিপরীতে মীমাংসিত বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার চেয়ার বদল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে জনগণই মুখ্য এবং প্রধানত এর ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে তা হচ্ছে না। বরং নির্বাচন ও জনগণ থেকে যাচ্ছে অপাঙ্ক্তেয়। এমনকি নির্বাচনব্যবস্থাকে খেলো করার খেলায় সামরিক সরকারগুলো যে ন্যক্কারজনক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে, তা আরও কয়েক ধাপ উচ্চতায় চলে গেছে গত দুটি সংসদ নির্বাচনে। তবে তা এখনো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কলঙ্ককে অতিক্রম করতে পারেনি। তবে জাতীয় নির্বাচনের বারোটা বেজে গেছে। আবার কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লজ্জাহীনতার মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে নগ্ন খেলা চলছে নিরন্তর। অনেকেই বলছেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অহমের বক্তব্যই গোটা দেশের নির্বাচনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। নির্বাচনকালে নিজ এলাকায় হিন্দু ভোটারদের তিনি বলতেন, ‘ভোট যখন আমাকেই দেবেন, তখন আর কষ্ট করে আপনাদের কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই; আমিই ব্যবস্থা করে দেব।’ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসির দড়িতে জীবন দেওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যা করেছেন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে পুরো দেশে। নির্বাচন নিয়ে এ লজ্জাজনক পরিস্থিতি আর আড়াল করার কোনো উপায় আছে বলে মনে হয় না। তবু মানুষ আশা করে। বলা তো হয়, মানুষ বেঁচে থাকে আশায়।

আশা করা হয়েছিল অতীতে যা-ই হয়ে থাক না কেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট হবে এবং বহুদলীয় রাজনীতি ইতিবাচক গতি পাবে। সাদা চোখে এর আলামতও দেখা যাচ্ছিল মেঘের কোলে রোদ হাসার মতো। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি প্রায় দুই মাস ধরে সফল জনসমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে কথিত পরিবহন ধর্মঘটের নামে বাধা দেওয়ার হাস্যকর প্রয়াস চললেও আসলে সরকার কার্যকর কোনো বাধা দেয়নি। হিংস্র নখদন্ত দেখায়নি। বরং বলা চলে, বাংলাদেশের ইতহাসে আর কোনো সরকারের সময় বিরোধী দল এতটা নিরাপদে সমাবেশ করতে পারেনি। সিরিজ সমাবেশ তো অকল্পনীয়। হয়তো সরকার চেয়েছে রাজনীতিতে সুবাতাস ফিরে আসুক। অথবা অন্য খেলা খেলেছেন ক্ষমতাসীনরা।

এ বাস্তবতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সম্ভবত বিএনপির নীতিনির্ধাকরা ভুল করেছেন। যে কারণে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন, বিভাগীয় শহরগুলোর মতো ঢাকায়ও একই মাত্রায় ছাড় দেবে না সরকার। বরং ঢাকার সমাবেশে যাতে খুব বেশি মানুষ জড়ো হতে না পারে এবং সমাবেশটি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেই চেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে একটু পেছনে ফেরা যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আন্দোলনের অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে অবস্থান নিয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। এ মঞ্চ কেন্দ্র করে সরকারবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সঙ্গে ছিল আরও অনেক কিছু। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার। এ হচ্ছে বিরোধী দলে থাকাকালে সরকারকে কাবু করার আওয়ামী আনন্দের উদাহরণ।

আবার সরকারে থাকাকালে আওয়ামী লীগের তিক্ত অভিজ্ঞতাও আছে। ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামকে সমাবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা জেঁকে বসল! তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল সংহতি প্রকাশ করতে লাগল। বিএনপিপ্রধান বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাদেক হোসেন খোকা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। সংহতি প্রকাশ করল জাতীয় পার্টিও। বেগম খালেদা জিয়া বিবৃতি দিয়ে সবাইকে হেফাজতের সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। অবস্থা হয়ে গেল লেজেগোবরে, ‘সরকার যায় যায়’ দশা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সেই অভিযানের ঘটনা আওয়ামী লীগের কপালে কলঙ্কের তিলক হিসেবে স্থায়ী হয়ে গেছে ইতিহাসের বিচারে। নিকট অতীতের উদাহরণের আশঙ্কা ছিল, লাগাম ছেড়ে দিলে বিএনপি হয়তো সে রকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে এ আশঙ্কার কারণও ছিল। কেননা এ আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে এক ব্যক্তির মেধার ওপর নির্ভর করে। সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে টেমস নদীর তীরে অবস্থানকারী এই যুবরাজের রাজনীতির কলাকৌশল আত্মস্থ করতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে ধারণা বোদ্ধাদের। তিনি কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা বলা কঠিন। তার হাতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ থাকা অনেকের বিবেচনায় বানরের হাতে কুঠার থাকার মতো বিষয়। শুধু তাই নয়, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা কিছু পরিকল্পনার আওয়াজ দিয়েছেন আগেভাগেই। যাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা বেড়ে গিয়েছিল। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান ৮ অক্টোবর বিশাল এক আওয়াজ দিলেন, ‘১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। সেদিনের পর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’ নিকট অতীতের উদাহরণ এবং আওয়াজ বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি সবাই জানেন, সরকার ও আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ঢাকা। মেঘ যেমন আকাশে। সুতরাং বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, সরকার তা ভেঙে দিতে চাইবে- এটি বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন ছিল সাবেক শাসক দলের নেতাদের। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করতে না পেরে তারা রংধনুকে আলতা ভেবে বধূর পা রাঙাতে চেয়েছেন। এ বিভ্রমে আক্রান্ত হয়েই আমান উল্লাহ আমান পিলে চমকানো বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে বসলেন। অবশ্য জনাব আমান কোন টিমের প্লেয়ার তা বলা কঠিন। স্মরণ করা যায়, এরশাদবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকেই তিনি আছেন বিশেষ সন্দেহের তালিকায়। এ অবস্থায় বিএনপির বিচক্ষণ মহাসচিব মির্জা ফখরুল বিষয়টিকে অন্যদিকে নিয়ে হালকা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু স্থান বাছাই প্রশ্নে সরকারের তরফ থেকে খেলার সময় তিনি কৌশলী হতে পারেননি। রিমোট কন্ট্রোল নেতা হলে যা হয়। ফলে সমাবেশের স্থান নিয়ে গোঁ ধরে বসল বিএনপি। শুধু তাই নয়, ১০ তারিখের মহড়া দিতে শুরু করে ৭ তারিখ এবং নয়াপল্টনে অফিসের সামনে অবস্থান নিল। যেন  আকাক্সক্ষার আর তর সইছে না। এ অস্থিরতায় স্থান প্রশ্নে ‘শক্ত’ অবস্থান নিয়ে রাজনীতির খেলার বল সরকারের দিকে ঠেলে দিল বিএনপি এবং পুলিশের অতি ঠুনকো আঘাতেই বিএনপির স্বপ্নের বেলুন মধ্যগগন থেকে দ্রুত নেমে জমিনে নেতিয়ে পড়েছে। কিন্তু রাজনীতির সংকট জমিনে নেমেছে কি না সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বরং অনেকেই মনে করেন, রাজনীতির সংকটে বেলুনে অধিক বাতাস দেওয়ার আয়োজন হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক খেলা চলছে অন্তরালে।

শুরুতে উল্লেখ করা শাহ আজিজের উচ্চারণ প্রসঙ্গ দিয়ে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা বদল হয় না। এ কারণে পাকিস্তান টেকেনি। এ থেকে আমরা বাংলাদেশের  রাজনীতিকরা শিক্ষা নিইনি। যা জনগণ থেকে রাজনীতিকদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যে কারণে আমার মতো অনেককেই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য জেনারেলদের মন্ত্রী হতে হয়েছে। সামরিক সরকারের রাজনীতি লাগে না, ভোটও লাগে না। কিন্তু ভোট ছাড়া রাজনীতি চলে না। আর রাজনীতি সঠিক পথে না চললে দেশ চলে না। দুর্ভোগ স্থায়ী হয়ে যায়।’

আমার ধারণা, রাজাকার শিরোমণি শাহ আজিজুর রহমান বলেছেন বলেই এ কথাকে অবজ্ঞা করার সুযোগ কম। কারণ জনতার সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হলে অপশক্তির আঘাত হানার পথ সুগম হয়। কে না জানে, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারকে নানানভাবে জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কখনো খাদ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, কখনো আবার বাসন্তীকে জাল পরিয়ে ছবি প্রচার করে। সঙ্গে ছিল হেনতেন আদর্শের নামে খুনের রাজনীতির বিস্তার ঘটানোর খেলা। নানাভাবে ক্ষেত্র প্রস্তুত হওয়ার পর আসে চূড়ান্ত আঘাত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, আসলে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র কিন্তু আসলে ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না। হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। সরকারের প্রধান ব্যক্তিটিকে কেবল সামনে রাখা হয়। হাতের কাছে উদাহরণ ইরাক-লিবিয়া-সিরিয়া। নারীর পোশাকের অধিকার আন্দোলনের ছদ্মাবরণে যে প্রক্রিয়া চলমান ইরানে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা