শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি পথ হারাচ্ছে

রাজাকার শিরোমণি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শাহ আজিজুর রহমান জীবনের শেষ বেলায় গুলশানের এক তলা একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। সে সময় অভিজ্ঞ এই রাজনীতিকের সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ পেশাগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন তাঁর জীবনের শেষলগ্ন এবং আমার পেশাগত জীবনের সূচনা পর্ব। নিজেকে তখন ‘বিশাল সাংবাদিক’ মনে করতাম। কুয়ার ব্যাঙ। ফলে অনেক চটাংচটাং কথার প্রবণতায় আক্রান্ত ছিলাম। কিন্তু প্রতি উত্তরে শাহ আজিজ বলতেন কম কথা। তাঁর সেই কম কথার একটি বাক্য এখনো আমার মনে আছে। যত দিন যাচ্ছে ততই শাহ আজিজের কথা অধিকতর বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে অমোঘ বাণী। এখনো প্রাসঙ্গিক। অথচ এত বছর পেরিয়ে যা হওয়ার কথা ছিল না। শাহ আজিজের কথা প্রসঙ্গে পরে আসি। তার আগে অন্য একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে চাই।

সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ সরকারের মন্ত্রী এবং স্বাধিকার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-জনতার যুবরাজ কাজী ফিরোজ রশীদ জগন্নাথ কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে খুবই দাপটের ছিলেন। এই দাপটের গরমে একবার তিনি ডাকসুর ভিপির চেয়ারে বসে পড়েছিলেন। সে সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন তোফায়েল আহমেদ। কিন্তু এনএসএফ নেতারা তাঁকে আটকে রেখেছিলেন, তালা দিয়েছিলেন ডাকসু অফিসে। এ অবস্থায় ডাকসু অফিসের তালা ভেঙে ভিপির চেয়ারে বসে পড়লেন কাজী ফিরোজ রশীদ। খবর পেয়ে ছুটে এলো এনএসএফ নেতা এবং পান্ডারা। তাদের রক্তচক্ষু একেবারে কপালে। তাদের ফিরোজ রশীদ বললেন, এনএসএফ-ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়ন মিলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে শক্তি আছে তা আমার শক্তির অর্ধেকও না। তোফায়েল ভাইকে আসতে দেন। তা না হলের আমি ডাকসুর ভিপি, এই বসলাম এবং জিএসও বসিয়ে দেব।

ফিরোজ রশীদের দৃঢ়তায় এনএসএফ নেতারা পিছু হটলেন। নির্বাচিত ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ তাঁর চেয়ারে ফিরলেন। উল্লিখিত ঘটনা ছিল দখলদার এক অপশক্তির বিরুদ্ধে ইতিবাচক শক্তির দাপুটে বিজয়। সবাই জানেন, ডাকসুর চেয়ারের মতো রাষ্ট্রের চেয়ারও একাধিকবার দখল হয়েছে। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে জিয়া-এরশাদ, এক একজন রাষ্ট্রীয় চেয়ার দখলদার। বিষবৃক্ষ। আবার এরা কারও কাছে নায়ক, কারও কাছে খলনায়ক। এদের ক্ষমতার চেয়ার দখলের প্রসঙ্গটি ইতিহাসে এখনো অমীমাংসিত বাস্তবতা। এর বিপরীতে মীমাংসিত বিষয় হচ্ছে, ক্ষমতার চেয়ার বদল হবে নির্বাচনের মাধ্যমে, যেখানে জনগণই মুখ্য এবং প্রধানত এর ওপর ভিত্তি করেই বলা হয়, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। কিন্তু বাস্তবে আমাদের দেশে তা হচ্ছে না। বরং নির্বাচন ও জনগণ থেকে যাচ্ছে অপাঙ্ক্তেয়। এমনকি নির্বাচনব্যবস্থাকে খেলো করার খেলায় সামরিক সরকারগুলো যে ন্যক্কারজনক উদাহরণ সৃষ্টি করেছে, তা আরও কয়েক ধাপ উচ্চতায় চলে গেছে গত দুটি সংসদ নির্বাচনে। তবে তা এখনো ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কলঙ্ককে অতিক্রম করতে পারেনি। তবে জাতীয় নির্বাচনের বারোটা বেজে গেছে। আবার কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে লজ্জাহীনতার মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে নগ্ন খেলা চলছে নিরন্তর। অনেকেই বলছেন, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অহমের বক্তব্যই গোটা দেশের নির্বাচনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। নির্বাচনকালে নিজ এলাকায় হিন্দু ভোটারদের তিনি বলতেন, ‘ভোট যখন আমাকেই দেবেন, তখন আর কষ্ট করে আপনাদের কেন্দ্রে যাওয়ার দরকার নেই; আমিই ব্যবস্থা করে দেব।’ যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ফাঁসির দড়িতে জীবন দেওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী যা করেছেন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকায়, তা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে পুরো দেশে। নির্বাচন নিয়ে এ লজ্জাজনক পরিস্থিতি আর আড়াল করার কোনো উপায় আছে বলে মনে হয় না। তবু মানুষ আশা করে। বলা তো হয়, মানুষ বেঁচে থাকে আশায়।

আশা করা হয়েছিল অতীতে যা-ই হয়ে থাক না কেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোট হবে এবং বহুদলীয় রাজনীতি ইতিবাচক গতি পাবে। সাদা চোখে এর আলামতও দেখা যাচ্ছিল মেঘের কোলে রোদ হাসার মতো। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি প্রায় দুই মাস ধরে সফল জনসমাবেশ করেছে। এ ক্ষেত্রে কথিত পরিবহন ধর্মঘটের নামে বাধা দেওয়ার হাস্যকর প্রয়াস চললেও আসলে সরকার কার্যকর কোনো বাধা দেয়নি। হিংস্র নখদন্ত দেখায়নি। বরং বলা চলে, বাংলাদেশের ইতহাসে আর কোনো সরকারের সময় বিরোধী দল এতটা নিরাপদে সমাবেশ করতে পারেনি। সিরিজ সমাবেশ তো অকল্পনীয়। হয়তো সরকার চেয়েছে রাজনীতিতে সুবাতাস ফিরে আসুক। অথবা অন্য খেলা খেলেছেন ক্ষমতাসীনরা।

এ বাস্তবতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সম্ভবত বিএনপির নীতিনির্ধাকরা ভুল করেছেন। যে কারণে অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়েছেন, বিভাগীয় শহরগুলোর মতো ঢাকায়ও একই মাত্রায় ছাড় দেবে না সরকার। বরং ঢাকার সমাবেশে যাতে খুব বেশি মানুষ জড়ো হতে না পারে এবং সমাবেশটি যাতে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেই চেষ্টা থাকবে। এ প্রসঙ্গে একটু পেছনে ফেরা যাক। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আন্দোলনের অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে অবস্থান নিয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। এ মঞ্চ কেন্দ্র করে সরকারবিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সঙ্গে ছিল আরও অনেক কিছু। ফলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাস করতে বাধ্য হয় বিএনপি সরকার। এ হচ্ছে বিরোধী দলে থাকাকালে সরকারকে কাবু করার আওয়ামী আনন্দের উদাহরণ।

আবার সরকারে থাকাকালে আওয়ামী লীগের তিক্ত অভিজ্ঞতাও আছে। ২০১৩ সালের মে মাসে ঢাকার মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামকে সমাবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা জেঁকে বসল! তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল সংহতি প্রকাশ করতে লাগল। বিএনপিপ্রধান বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সাদেক হোসেন খোকা হেফাজতের মঞ্চে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। সংহতি প্রকাশ করল জাতীয় পার্টিও। বেগম খালেদা জিয়া বিবৃতি দিয়ে সবাইকে হেফাজতের সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানালেন। অবস্থা হয়ে গেল লেজেগোবরে, ‘সরকার যায় যায়’ দশা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিশেষ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করে, সেই অভিযানের ঘটনা আওয়ামী লীগের কপালে কলঙ্কের তিলক হিসেবে স্থায়ী হয়ে গেছে ইতিহাসের বিচারে। নিকট অতীতের উদাহরণের আশঙ্কা ছিল, লাগাম ছেড়ে দিলে বিএনপি হয়তো সে রকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপির সমাবেশ কেন্দ্র করে এ আশঙ্কার কারণও ছিল। কেননা এ আন্দোলন পরিচালিত হচ্ছে এক ব্যক্তির মেধার ওপর নির্ভর করে। সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে টেমস নদীর তীরে অবস্থানকারী এই যুবরাজের রাজনীতির কলাকৌশল আত্মস্থ করতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে ধারণা বোদ্ধাদের। তিনি কাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা বলা কঠিন। তার হাতে কোনো রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণ থাকা অনেকের বিবেচনায় বানরের হাতে কুঠার থাকার মতো বিষয়। শুধু তাই নয়, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা কিছু পরিকল্পনার আওয়াজ দিয়েছেন আগেভাগেই। যাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা বেড়ে গিয়েছিল। বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান ৮ অক্টোবর বিশাল এক আওয়াজ দিলেন, ‘১০ ডিসেম্বর সরকারের পতন হবে। সেদিনের পর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’ নিকট অতীতের উদাহরণ এবং আওয়াজ বিবেচনায় নেওয়ার পাশাপাশি সবাই জানেন, সরকার ও আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ঢাকা। মেঘ যেমন আকাশে। সুতরাং বিভাগীয় পর্যায়ের সমাবেশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে, সরকার তা ভেঙে দিতে চাইবে- এটি বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন ছিল সাবেক শাসক দলের নেতাদের। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করতে না পেরে তারা রংধনুকে আলতা ভেবে বধূর পা রাঙাতে চেয়েছেন। এ বিভ্রমে আক্রান্ত হয়েই আমান উল্লাহ আমান পিলে চমকানো বুলন্দ আওয়াজ দিয়ে বসলেন। অবশ্য জনাব আমান কোন টিমের প্লেয়ার তা বলা কঠিন। স্মরণ করা যায়, এরশাদবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকেই তিনি আছেন বিশেষ সন্দেহের তালিকায়। এ অবস্থায় বিএনপির বিচক্ষণ মহাসচিব মির্জা ফখরুল বিষয়টিকে অন্যদিকে নিয়ে হালকা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু স্থান বাছাই প্রশ্নে সরকারের তরফ থেকে খেলার সময় তিনি কৌশলী হতে পারেননি। রিমোট কন্ট্রোল নেতা হলে যা হয়। ফলে সমাবেশের স্থান নিয়ে গোঁ ধরে বসল বিএনপি। শুধু তাই নয়, ১০ তারিখের মহড়া দিতে শুরু করে ৭ তারিখ এবং নয়াপল্টনে অফিসের সামনে অবস্থান নিল। যেন  আকাক্সক্ষার আর তর সইছে না। এ অস্থিরতায় স্থান প্রশ্নে ‘শক্ত’ অবস্থান নিয়ে রাজনীতির খেলার বল সরকারের দিকে ঠেলে দিল বিএনপি এবং পুলিশের অতি ঠুনকো আঘাতেই বিএনপির স্বপ্নের বেলুন মধ্যগগন থেকে দ্রুত নেমে জমিনে নেতিয়ে পড়েছে। কিন্তু রাজনীতির সংকট জমিনে নেমেছে কি না সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বরং অনেকেই মনে করেন, রাজনীতির সংকটে বেলুনে অধিক বাতাস দেওয়ার আয়োজন হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাংলাদেশ নিয়ে অনেক খেলা চলছে অন্তরালে।

শুরুতে উল্লেখ করা শাহ আজিজের উচ্চারণ প্রসঙ্গ দিয়ে আজকের মতো ইতি টানতে চাই। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের অঞ্চলে ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা বদল হয় না। এ কারণে পাকিস্তান টেকেনি। এ থেকে আমরা বাংলাদেশের  রাজনীতিকরা শিক্ষা নিইনি। যা জনগণ থেকে রাজনীতিকদের বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। যে কারণে আমার মতো অনেককেই রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য জেনারেলদের মন্ত্রী হতে হয়েছে। সামরিক সরকারের রাজনীতি লাগে না, ভোটও লাগে না। কিন্তু ভোট ছাড়া রাজনীতি চলে না। আর রাজনীতি সঠিক পথে না চললে দেশ চলে না। দুর্ভোগ স্থায়ী হয়ে যায়।’

আমার ধারণা, রাজাকার শিরোমণি শাহ আজিজুর রহমান বলেছেন বলেই এ কথাকে অবজ্ঞা করার সুযোগ কম। কারণ জনতার সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হলে অপশক্তির আঘাত হানার পথ সুগম হয়। কে না জানে, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারকে নানানভাবে জনতা থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। কখনো খাদ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে, কখনো আবার বাসন্তীকে জাল পরিয়ে ছবি প্রচার করে। সঙ্গে ছিল হেনতেন আদর্শের নামে খুনের রাজনীতির বিস্তার ঘটানোর খেলা। নানাভাবে ক্ষেত্র প্রস্তুত হওয়ার পর আসে চূড়ান্ত আঘাত, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, আসলে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছে। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র কিন্তু আসলে ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না। হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। সরকারের প্রধান ব্যক্তিটিকে কেবল সামনে রাখা হয়। হাতের কাছে উদাহরণ ইরাক-লিবিয়া-সিরিয়া। নারীর পোশাকের অধিকার আন্দোলনের ছদ্মাবরণে যে প্রক্রিয়া চলমান ইরানে।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা