শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসা

সৈয়দ আলমগীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসা

পৃথিবীতে অস্থিরতা বাড়ছেই। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশও এ থেকে মুক্ত নয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, প্রতি বছর গড়ে ১০ হাজার মানুষ এ দেশে আত্মহত্যা করে। ভাবা যায়! তার অধিকাংশই তরুণ-তরুণী। আত্মহত্যাকে বলা হয় হতাশার চরম বহিঃপ্রকাশ। এমন যদি হতো মানুষের হতাশা কমে আসছে তা হলেও আশান্বিত হতাম। কিন্তু এসব প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

এদিকে পারিবারিক কলহ এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। বিবাহবিচ্ছেদ হচ্ছে প্রচুর।  ২২ জুন, ২০২২ একটি দৈনিক লিখেছে, ঢাকা সিটিতে প্রতিদিন গড়ে বিবাহবিচ্ছেদ হচ্ছে ৩৯টি। আগের বছরের তুলনায় এ হার ১৭ শতাংশ বেশি। শিক্ষিত দম্পতিদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের হার বেশি। বিচ্ছেদ না হলেও অশান্তি নিয়ে সংসার করছে প্রচুর দম্পতি। বোঝাই যাচ্ছে পারিবারিক অশান্তি স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের ভালো থাকতে দিচ্ছে না।

এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ ও প্রতিবেশী দেশগুলোয় দ্রব্যমূল্য অনেক বেড়েছে। সত্যিকার অর্থে এ সমস্যায় ভুগছে পুরো বিশ্ব। করোনার ধাক্কার পর এখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব বিরাজ করছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তারা কেন যুদ্ধ করছে সাধারণ মানুষ জানে না। কিন্তু যুদ্ধের খেসারত শুধু ওই দুই দেশকে নয়, সারা বিশ্বকে দিতে হচ্ছে। গরিব ও নির্ভরশীল দেশগুলোকে বেশি ভুগতে হচ্ছে।

এই যে বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা, এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী? মূলত সমস্যার কারণ একটি নয় এবং নির্দিষ্ট একটি উপায়ে সমাধানও হবে না। কিন্তু একটি বিষয়ের অনুপস্থিতি আমি গভীরভাবে অনুভব করছি। সেটা হচ্ছে মানুষে মানুষে ভালোবাসার অভাব। সত্যিকার ভালোবাসার অভাব। তাই অস্থিরতা মোকাবিলায় আমি বলি, এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসা প্রয়োজন।

মূলত প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীতে অশান্তি ছিল। কিন্তু পৃথিবীতে যখন যেখানে শান্তি বিরাজ করেছে সেখানে ভূমিকা রেখেছে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মান। মতপার্থক্য সত্ত্বেও মানুষ যখন সত্যিকার ভালোবেসেছে তখন পৃথিবীটা সুন্দর বাসযোগ্য ছিল। এখনো সব অস্থিরতার মোকাবিলায় পারস্পরিক ভালোবাসা আমাদের দেশ ও বিশ্বকে শান্তিময় করতে পারে।

এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসার কথা বলার কারণ আছে। এ লেখায় পর্যায়ক্রমে তা ব্যাখ্যা করব ইনশা আল্লাহ।

হালাল শব্দটি ইসলামী পরিভাষা। এটি এখন শুধু খাবারে নয়, অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়। যেমন হালাল ট্যুরিজম, হালাল পোশাক, হালাল অ্যাভিয়েশন ইত্যাদি। হালাল বলতে বোঝায় যেটা মুসলিমদের জন্য বৈধ। অর্থাৎ ইসলামী বিধানে মুসলিমদের কাছে গ্রহণযোগ্য।

নানাভাবে মুসলিমরা এখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। দুটি প্রধান কারণে এটা সম্ভব হয়েছে। একটি হচ্ছে পাশ্চাত্য দেশগুলোয় অভিবাসী হওয়ার কারণে এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে তুলনামূলক উচ্চ জন্মহারের কারণে। ফলে ইসলামী সংস্কৃতি অমুসলিম দেশেও স্থান করে নিয়েছে। একে সম্মান করে ব্যবসায়ীরা মুসলিমদের জন্য খাবারসহ অন্যান্য পণ্য হালাল উপায়ে বিক্রি করছেন।

তাই পাশ্চাত্য বিশ্বে হোটেলগুলোয় হালাল কর্নার দেখা যায়। খাবারের প্যাকেটে লেখা থাকে হালাল অথবা নন-হালাল। এ ছাড়া মুসলিম বিশ্বেও হালাল শব্দটির গুরুত্ব অনেক। মুসলিম দেশে পণ্য রপ্তানি করতে হলে হালাল সার্টিফিকেট নিতে হয় এবং পণ্যের গায়ে তা লেখা থাকতে হয়। বাংলাদেশে বিএসটিআইও এ সার্টিফিকেট দিচ্ছে। ফলে মুসলিম, অমুসলিম সব উদ্যোক্তা এটা অনুসরণ করছেন।

এগুলো কয়েকটি উদাহরণ মাত্র। মূলত প্রত্যেক মুসলিমের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে হালাল শব্দটি মিশে আছে। লাইফস্টাইলের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। হালাল শব্দটি মুসলিমরা খুব গুরুত্বের সঙ্গে গ্রহণ করে। হালাল ইস্যুর সঙ্গে তাদের আবেগ জড়িত।

আমি যখন নব্বইয়ের দশকে অ্যারোমেটিক বিউটি সোপকে ‘এক শ ভাগ হালাল সাবান’ স্লোগান দিলাম তখন দেখা গেল সাবান প্রচুর বিক্রি হলো। এ স্লোগান আমি দিতে পেরেছিলাম কারণ উদ্ভিদ তেল থেকে এ সাবান তৈরি করা হয়েছিল। এখানে প্রাণিজ চর্বি ব্যবহার করা হয়নি। মুসলিমদের জন্য শূকরের চর্বি এবং হিন্দুদের জন্য গরুর চর্বি যার যার কাছে হারাম। তাই স্লোগানটি হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল।

হালাল শব্দটি এখন অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হচ্ছে এবং অনেক সমস্যার সমাধান দিচ্ছে। কারণ এটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর আবেগ ও বিবেককে নাড়া দেয়। এমনকি এ কারণেই দেশে দেশে এখন ইসলামী ব্যাংক, বীমা ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনপ্রিয় হচ্ছে। আর শুধু আবেগ নয়, মানুষের অনেক সমস্যার সত্যিকার সমাধান হালাল অনুসরণ করার মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে।

এটা যেমন অর্থনীতির ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি সামাজিক ক্ষেত্রেও সত্য। যেমন পরস্পরকে ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সামাজিকভাবে আমরা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছি। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে সেটা ঠুনকো হচ্ছে কেন? পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসার স্থানে অন্য কিছু কি ঢুকে পড়ছে?

মূলত ভালোবাসা এক দিনে তৈরি হয় না। স্বামী-স্ত্রীর ভালোবাসা বিয়ের সময়ে বড় অনুষ্ঠান থেকে তৈরি হয় না। এটা এমন কিছু যা দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় মিশে আছে। দাম্পত্য জীবনে অল্প কয়েকটি বিষয়ে যদি আমরা দৃষ্টি দিই, যেমন সামর্থ্য অনুযায়ী দেনমোহর ধার্য হচ্ছে কি না, বিয়ের আসরে এটা পরিশোধ হচ্ছে কি না, বর-বউ কি শুধু নিজের অধিকারের কথা ভাবছে নাকি নিজের দায়িত্ব সম্পর্কেও সচেতন আছে ইত্যাদি। এগুলো সবই হালাল সম্পর্কের হালাল উপকরণ, যা সংসার রাখবে সুখে-শান্তিতে।

এদিকে ব্যক্তিগত হতাশার বড় কারণ হচ্ছে না পাওয়ার বেদনা। এটা শুধু প্রেমে ব্যর্থতা নয়, যে-কোনো ধরনের চাওয়া-পাওয়ার অমিল হলেই হতাশা শুরু হয়। কিছু সামাজিক অস্থিরতা থাকলেও হতাশায় ভূমিকা রাখছে দৃষ্টিভঙ্গি। আমাদের সবার মধ্যে ভোগের চিন্তা বেশি। দায়িত্ববোধের চিন্তা কম। আমার জীবনসঙ্গী আমার জন্য কী করল, বাবা-মা কী করল, পরিবার-সমাজ-রাষ্ট্র তারা কী করল তা নিয়ে আমরা খুব পেরেশান থাকি। কিন্তু তাদের জন্য আমার করণীয় কী তা ভাবনায় আসে না।

এমন চাওয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সংস্কার চিন্তা। বাবা-মা বোঝে না, সমাজ সেকেলে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সমস্যা আছে, সমাজে নেতৃত্বের সমস্যাগুলো ঠিক করতে হবে ইত্যাদি। অথচ পৃথিবীতে কেউ কাউকে পরিবর্তন করতে পারে না। ব্যক্তি সর্বোচ্চ নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে।

এটা ইসলাম ধর্মেরও কথা। আল্লাহতায়ালা তাঁর প্রিয়তম নবী মুহাম্মদ (সা.)-কেও হেদায়েত দেওয়ার মালিক করেননি। নবী-রসুলরা বড়জোর চেষ্টা করতেন। তাই সমাজ পরিবর্তনের জন্য কাজ করতে হবে এটা সত্য। কিন্তু আমার কথা অন্যরা কেন মেনে নিচ্ছে না এটা নিয়ে ব্যাপক পেরেশানি দূর করতে হবে। এগুলো থাকলে মারাত্মক হতাশা ভর করে। ফলে আত্মহত্যা, পারিবারিক কলহ ও অন্যান্য অস্থিরতা দেখা দেয়।

তাই যখন আপনি ‘হালাল ভালোবাসা’ সামনে আনবেন তখন যার যার দায়িত্ববোধ জাগ্রত হওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। মেকি ভদ্রতার পরিবর্তে সত্যিকার ভালোবাসা স্থান পাবে। প্রত্যেকের ধৈর্য ও আত্মসমালোচনা বাড়বে। এর ফলে তৈরি হবে জ্ঞানগত দক্ষতা ও প্রজ্ঞা।

হালাল ভালোবাসার প্রকাশ কেমন হওয়া উচিত তার কিছু নমুনা দেখা যাক। আল্লাহর রসুল (সা.) বলেছেন, ‘হাসিমুখে কথা বলাটাও একটা সদাকা।’ (মুসলিম)

এর চেয়ে চমৎকার কথা আর কী হতে পারে? বাতাসে যেমন সুগন্ধ বা দুর্গন্ধ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে তেমনি ভালো বা খারাপ ব্যবহারও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আপনি একজনের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলবেন এর মানে হচ্ছে ১০টি ভালো কাজের জন্ম দেবেন। আজকের দুনিয়ায় এই ‘গুড ফিলিংস’ কিন্তু খুবই দরকার। দায়িত্ববোধ সম্পর্কে রসুল (সা.)-এর একটি হাদিস হচ্ছে, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ যদি মারা যায় তাহলে তার সম্পদ উত্তরাধিকারদের। আর তার ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব আমার।’ পৃথিবীতে তিনিই একমাত্র নেতা যিনি এমন কথা বলতে পেরেছেন। এটা আমাদের জন্য শিক্ষা। রসুল (সা.) আমাদের জন্য আদর্শ। তাঁকে অনুসরণ করে দায়িত্ববোধের চর্চা আমাদেরও করতে হবে। দায়িত্ববোধ হালাল ভালোবাসার অন্যতম উৎস।

হৃদয়ের কাঠিন্য দূর করার বিষয়ে আল্লাহ রসুল (স.)-এর কাছে এক বেদুইন সমাধান চেয়েছিল। রসুল (সা.) উত্তরে বলেছিলেন, ‘এতিমের মাথায় হাত বোলাও এবং মিসকিনকে খেতে দাও।’ (মুসনাদে আহমাদ)

আঃ, কি চমৎকার সমাধান! এ কাজগুলো করে দেখেন। আপনার অস্থিরতা, হতাশা, রাগ ক্ষোভ ইত্যাদি নিমেষেই পানিতে মিশে যাবে ইনশা আল্লাহ।

বস্তুত উদারতা, দয়া, মায়া, মহব্বত ইত্যাদি সবই হালাল ভালোবাসার অংশ। অথচ বর্তমান দুনিয়ায় এগুলোকে বড় করে দেখা হয় না। বরং উপেক্ষা করা হয়। তাই বর্তমান অস্থির বিশ্বে এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসা আমি খুবই অনুভব করি। এর মধ্যে আমি সমাধান খুঁজে পাই। হালাল শব্দটি যদি ব্যবসা, বাণিজ্যে সমৃদ্ধি আনে তাহলে পরিবার ও সমাজেও শান্তি আনবে ইনশা আল্লাহ।

এদিকে মাতৃভূমি প্রিয় বাংলাদেশকে আমরা কি যথাযথ ভালোবাসছি? আমার মনে হয় এখানে বড় ধরনের দুর্বলতা রয়ে গেছে। মাতৃভূমি বাংলাদেশকে এখনো কাক্সিক্ষত মানের ভালোবাসতে পারিনি। যারা ঘুষ, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তারা তো অন্যায় করছেই, আমরা যারা ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলা হিসেবে পরিচিত তারা কতটুকু করছি?

এ প্রশ্ন এজন্য করছি কারণ আমাদের মধ্যে ইতিবাচক কিছু গড়ে তোলার মানসিকতা কম। বরং অভিযোগপ্রবণতা বেশি। নিজে থেকে দায়িত্ব নিতে চাই না। নালিশ করে পার পাওয়ার চেষ্টা করি। হয়তো আমি দোষী না, কিন্তু মনে রাখতে হবে প্রতিটি সংকট উত্তরণে আমার কিছু করণীয় আছে। এভাবে কেন ভাবি না?

যেমন ধরুন, যানজট নিয়ন্ত্রণে কিছু ব্যক্তির সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব আছে। মোটা দাগে কোনো কর্মকর্তার দায়িত্বে অবহেলা থাকলে দোষটা তারই। তবে আমিও কিন্তু এ দেশের নাগরিক। এ শহরের রাস্তায় চলাফেরা করি। রাস্তা পারাপারে আমারও কিছু ভূমিকা আছে। রাস্তা ময়লা না করা আমারও দায়িত্ব। এসব ক্ষেত্রে দেখা যায় আমরা ছোট ছোট ব্যক্তিগত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। এ ব্যর্থতা কি ভালোবাসার ঘাটতি না? ‘এক শ ভাগ হালাল ভালোবাসা’ বলতে আমি এ জায়গায়ও উন্নতি চাই।

এ ছাড়া শিক্ষাব্যবস্থা ও নিয়োগে কিছু দুর্বলতার কথা মাঝে মাঝে শুনতে পাই। সংশ্লিষ্ট যাদের এসবে গাফিলতি আছে তারা অবশ্যই দোষী। কিন্তু কোনো শিক্ষার্থী যদি এসব দুর্বলতার সুযোগ নেয় সেটা খুবই দুঃখজনক। কারণ এতে নিজের প্রতি ভালোবাসাটুকুও থাকে না। নকল করে সাময়িক সময়ের জন্য ভালো ফল করতে পারলেও কর্মক্ষেত্রে ঠিকই তার দুর্বলতা প্রকাশ পায়। আর এর ফলে দেশ ও রাষ্ট্র মেধাবীদের যথার্থ মূল্যায়ন করতে পারে না। তাই ছোট বড় এসব ব্যক্তিগত ও সামষ্টিক প্রসঙ্গেও আমাদের হালাল ভালোবাসার নিদর্শন রাখতে হবে। নিজের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য নৈতিকতাকে ভালোবাসতে হবে।

আদিকাল থেকেই পৃথিবীর কোনো একটি অঞ্চল স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল না। বরং আদিযুগের মানুষ এজন্য ছিল যাযাবর। পৃথিবীতে ঘুরে ঘুরে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতে হতো। আধুনিক বিশ্বব্যবস্থায়ও একই বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। দেশগুলোকে আমদানি-রপ্তানির ওপর নির্ভর করতে হয়। তাই প্রতিবেশীসহ দূর দেশের সবার সঙ্গেই আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ ভালোবাসার সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  এ ছাড়া বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি নাগরিক প্রবাসী হিসেবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাস করছেন। প্রবাসীদের আয়ের ওপর নির্ভর করে দেশে থাকা তাদের স্বজন ও আত্মীয়রা।

তাই বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় সরকারি কর্মকর্তা এবং সাধারণ নাগরিক যার যার অবস্থান থেকে সম্মিলিত ভূমিকা রাখতে হবে। আমাদের ভূমিকা হবে মানবতার জন্য। দেশের আপামর জনগণের কল্যাণের জন্য।  আমরা যেন একটি পরিবার হয়ে দেশে-বিদেশে চলতে পারি। আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে, বিশ্বাসের বৈচিত্র্য থাকবে কিন্তু নৈতিকতা ও হালাল ভালোবাসার প্রশ্নে কোনো আপস থাকবে না। তাই আগামীর বিশ্ব হোক হালাল ভালোবাসার।

লেখক : এমডি ও সিইও, আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা