শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

পাবনা জেলার পূর্বদিকের যমুনা নদী-তীরবর্তী গ্রামে হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায় একত্রে বসবাস করত। সেই গ্রামটির নাম তাঁতীবন্দ। আমার ধারণা ওই গ্রামে দুই সম্প্রদায়ের লোকই তন্তুবায় ছিলেন বলেই নাম হয়েছে তাঁতীবন্দ।

তাঁতীবন্দের জমিদার ছিলেন অন্নদা গোবিন্দ চৌধুরী। তিনি কোনো দিনই প্রজাদের ওপর অনাচার, অত্যাচার করতেন না। তার যে সব প্রজা ঠিকমতো জমির খাজনা দিতে পারতেন না, তাদের ওপর অত্যাচার না করে বরং বলতেন এ বছর বর্ষা এবং খরা দুটোই প্রবল ছিল।  আশা করি, আগামী মৌসুমে আমন ধান, আউশ ধান এবং পাট যখন উঠবে, তখন তোমাদের জমির খাজনা দিয়ে দেবে। তোমাদের টাকা পেলে দিতে হবে ব্রিটিশ সরকারকে। জমিদার মহাশয় ছিলেন শিক্ষিত, কলকাতার স্কুল থেকে এনট্রান্স (মাধ্যমিক) পাস করে ফিরে এসেছিলেন তার জন্মভূমি তাঁতীবন্দে। তার পিতার মৃত্যুর পর তাকেই জমিদারির দায়ভার নিতে হয়েছিল।

১৮৯০ সালের কয়েক বছর আগে তিনি পাবনা শহরের গোপালপুর মহল্লায় ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানিয়েছিলেন তার জমিদারির কাচারিবাড়ি। পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের পূর্ব দিকে। তখনকার দিনে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় তাঁতীবন্দের জমিদারের প্রজারা শহরে আসতেন যমুনা এবং পদ্মা পাড়ি দিয়ে। শহরের দক্ষিণ দিকের পদ্মা নদীর শাখা, ইছামতী নদী দিয়ে। কখনো শীতলাই জমিদারের বাড়ির ঘাটে। আবার কেউ কেউ আসতেন সুজানগর থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে। প্রজারা জমির খাজনা দিয়ে ওইদিন ফিরে যেতেন তাঁতীবন্দে। জমিদার অন্নদা গোবিন্দ থাকতেন শহরে। মাঝে মাঝে তিনি যেতেন তার গ্রামের বাড়ি। গিয়ে প্রজাদের কুশলাদি জানতেন। দিন কয়েক থেকে ফিরতেন শহরের বাড়িতে। কাচারিবাড়িতে দুর্গাপূজার সময় আনন্দ উৎসবে কলকাতা থেকে শিল্পীরা আসতেন। বিসর্জনের পর শিল্পীদের ইছামতী, পদ্মা পাড়ি দিয়ে বজরা নিয়ে যেতেন তাঁতীবন্দে তার জমিদারিতে। শিল্পীদের প্রচুর সম্মানী দিয়ে পৌঁছে দিতেন স্টেটের ম্যানেজার প্রফুল্ল বাবুকে দিয়ে কলকাতায়।

জমিদার অন্নদা গোবিন্দ খুবই শৌখিন ছিলেন। নিজেই হারমোনিয়াম বাজিয়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। তিনি একদিন লক্ষ্য করলেন, পাবনা শহরে কোনো পাবলিক লাইব্রেরি নেই। স্থানীয় লোকজনের খবরের কাগজ পড়ার কোনো সুযোগ নেই। তক্ষুনি স্থির করলেন শহরের শিক্ষিত লোকদের সঙ্গে পরামর্শ করে একটি পাবলিক লাইব্রেরি স্থাপন করবেন। গোবিন্দ বাবুর বন্ধু ছিলেন রাধানগরের মোখতার ভবতোষ মজুমদার, কালাচাঁদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত। গোপালপুরে একটি স্কুলের শিক্ষক প্রমথ লাহিড়ীসহ আরও জনাকয়েকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় সবাই সহমত পোষণ করলেন একটি পাবলিক লাইব্রেরির প্রয়োজন আছে পত্রিকা পাঠকদের জন্য। কলকাতা থেকে পাবনায় পত্রিকা আসত কলকাতায় প্রকাশিত হওয়ার দুই দিন পর।

অন্নদা গোবিন্দর ঘনিষ্ঠ বন্ধু গোপাল চন্দ্র লাহিড়ীর সামনেই ঘোষণা দিলেন, আগামী মাস থেকে আমার কাচারিবাড়ি এখানে আর থাকবে না। যাবে তাঁতীবন্দে। আর শহরের এই ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানানো হবে পাবলিক লাইব্রেরি। কাঁলাচাদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত প্রস্তাব করলেন পাবলিক লাইব্রেরিটি আপনার নামেই হবে। উপস্থিত সবাই সমর্থন জানালেন এবং তক্ষুনি জমিদার জানালেন, কলকাতা থেকে নিজে গিয়ে বই আনবেন। গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনি, ধর্মীয় গ্রন্থ হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের জন্য। লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রথম আলোচনার সময় ছিলেন পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী। কলকাতা যাওয়ার সময় লাহিড়ী বাবুকে সঙ্গে নিয়ে গোবিন্দ বাবু অনেক টাকার বই কিনে এনেছিলেন পাবলিক লাইব্রেরির জন্য। লাইব্রেরির যাত্রা শুরু হলো। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জমিদার অন্নদা বাবু না হয়ে অন্য সদস্যদের সঙ্গে আলাপান্তে প্রথম সভাপতি বানিয়েছিলেন ইংরেজ সাহেবকে। সম্ভবত পাবনা জেলার প্রশাসক ছিলেন মি. ডব্লিউ প্রিডেন। তিনি সভাপতি পদে মাত্র দুই বছর ছিলেন। অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক/লাইব্রেরিয়ান ছিলেন শিক্ষিত সীতানাথ অধিকারী। ১৮৯০ সাল থেকে শুরু করে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একটানা ৩৪ বছর ছিলেন ওই পদে। ১৯২৪ সালের পরে আরও দু-তিনজন সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। ইতোমধ্যে লড়কে লেঙ্গের গরম বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় ১৯৪৬ সালে হিন্দু-মুসলমানের দাঙ্গায় আহত/নিহত হলেন দুই সম্প্রদায়ের নিরীহ মানুষগুলো ইংরেজদের কূটবুদ্ধিতেই। ভারতবর্ষ ভাগ হলো ১৯৪৭ সালে। পাকিস্তান নামক একটি দেশ পেলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। অপরদিকে ভারত নামক দেশটির জনক হলো- করমচাঁদ গান্ধী। মুসলমান অধ্যুষিত পূর্ব বাংলা ভাগে পড়ল পাকিস্তানের। যার পরিপ্রেক্ষিতে হাজার হাজার হিন্দু জন্মভূমি ত্যাগ করে উদ্বাস্তু হয়ে আশ্রয় নিলো ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। অনুরূপভাবে ভারত থেকে হাজার হাজার মানুষ উদ্বাস্তু পূর্ববঙ্গে এবং করাচি পাড়ি দিলেন। এসবই হয়েছিল আমার জন্মের আগে। পিতার দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাদের বাড়ির সামনেই এখনো আছে পাবনা পলিটেকনিক্যাল স্কুলের ছাত্রাবাস, একটু দক্ষিণে জেলা জজের বাস ভবন, সেই বাস ভবন থেকে মিনিট তিনেক পুবের দিকে গেলেই মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি। মিসেস সেনের পিতা ছিলেন পাবনা মিউনিসিপ্যালিটির কর্মকর্তা। আর আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ি থেকে সুচিত্রা সেনের (রমা), বাড়ির দূরত্ব মিনিট পাঁচেকের হাঁটাপথ।

যা হোক, আমার স্কুল জীবন শুরু হয়েছিল পাবনা জিলা স্কুলে, ১৯৫৬ সালে। পাবনা জিলা স্কুলের জনপ্রিয় শিক্ষক মাওলানা জসিমউদ্দিন আহমদ প্রতিটি বাড়ি থেকে ছাত্র নিয়ে গিয়ে তার স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করাতেন। বেতন ছিল এক টাকা আট আনা। আর সারা মাসের টিফিন ফি ছিল আট আনা। কয়েক বছর লেখাপড়া করেছিলাম জিলা স্কুলেই। একদিন পিতামহ মারা গেলেন আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়িতেই। পঞ্চাশ দশকের শেষ দিকে। পিতার মায়ের মৃত্যুর পরে তিনি জিলাপাড়ায় না থেকে শহরের পূর্ব দিকে দোহার পাড়ায় চলে এলেন, প্রচুর জমিজমা রক্ষার্থে। অপর দিকে শহরের দোতলা বাড়ি মাত্র ৪০ টাকায় জন্মনিয়ন্ত্রণ অফিসকে ভাড়া দিয়েছিলেন। গ্রামে এসে, আমি রবীন্দ্রনাথের ফটিক হয়ে গেলাম। একদিন সুপারি গাছ থেকে লাল সুপারি পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে দীর্ঘদিন পাবনা সদর হাসপাতালে থাকার ফলে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটে। ডাক্তারের নির্দেশে কোনো স্কুলেই ভর্তি করেননি পিতা। শেষে দুই বছর নষ্ট করে পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হয়েছিলাম ৬০ দশকের গোড়ার দিকে। গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশন বা জিসিআই থেকে আমাদের অগ্রজ জিয়া হায়দার ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। মেজো অগ্রজ রশিদ হায়দারও ওই স্কুল থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। আমি মাধ্যমিক পাস করেছিলাম ১৯৬৫ সালে। জিয়া হায়দারই আমাদের বংশের প্রথম মাধ্যমিক পাস। ওই স্কুলে আমাদের ভাইয়েরা এবং আমাদের কাকাদের ছেলে ও গ্রামের অনেক ছেলে লেখাপড়া করেছে। মেজো কাকার ছেলে মোকলেসুর রহমান বাদশা, আনিসুর রহমান রাজা, ছোট কাকা আবুল কাসেমের ছেলে মোশাররফ হোসেন, হায়দার খোকন, জাহিদ হায়দার স্বপন, আবিদ হায়দার তপন। আমরা কয়েক ভাই পাড়ার জনাকয়েকের সঙ্গে যেতাম প্রায় ২ মাইল হেঁটে রাস্তায় বুনদে উড়িয়ে। শরৎচন্দ্রের ‘বিলাসী’ গল্পের দলনেতার মতো। আমাদের স্কুলের বাংলা শিক্ষক ছিলেন বিমল ভৌমিক। বিএ বিটি কলকাতা বিকালবেলায় তিনি ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ওই দায়িত্ব তিনি পালন করেন। ১৯৬৪ সালে পাবনায় দাঙ্গা বাধিয়ে ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান এবং উসকানিদাতা ছিলেন পাবনার জেলা প্রশাসক। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। রাতারাতি অনেক মানুষ নিহত হলেন। থানাপাড়ার বিহারি এবং কসাইরা যুক্ত ছিল হত্যাকান্ডে। মেরেছিল পশ্চিম দিকের উকিল মোখতারদের মধ্যে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বিখ্যাত উকিল প্রভাত কুমার রায়, জগদীশ গুহ এবং দেবেন রায়সহ অনেকে। তবে শালগাড়িয়া এবং কালাচাঁদ পাড়ার অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। দিলালপুরে নিহত হয়েছিলেন বলাই দে। আমাদের শিক্ষক জীতেন দের কলেজপড়ুয়া ছেলে। পূর্বদিকের আতাইকুলা এবং লক্ষ্মীপুর গ্রামে একাধিক পরিবার আহত-নিহত হয়েছিল। পোড়ানো হয়েছিল বাতিঘর। খুনোখুনিতে জড়িত ছিল পাবনা শহরের পশ্চিম দিকের মহল্লা কেষ্টপুরের গুন্ডারা এবং পূর্বদিকের আরিফপুর গ্রামের ইউনুস, সোহরাবসহ আরও অনেকেই। পরের বছর ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হলে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান থেকে অধিকাংশ হিন্দু পরিবার রাতের অন্ধকারে পাড়ি জমিয়েছিল ভারতে। তাদের ভিতরে আমাদের শিক্ষক এবং অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান বিমল ভৌমিক এবং উকিল মোখতার, ব্যবসায়ীরা ছিলেন। অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরি বন্ধ ছিল অনেক দিন। আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের বাংলা শিক্ষক রশীদ ভাই আমাকে স্নেহ করতেন। রশীদ ভাই, অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির সভ্য হলেও আমি হইনি। ভারতে যাওয়ার আগে বিমল স্যার তথা লাইব্রেরিয়ান আমাকে তার স্বাক্ষরিত একটি বই লিখে দিয়েছিলেন স্নেহের মাকিদকে। সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে-বিদেশে’। ১৯৬৫ সালের পরে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান হয়েছেন আবদুল খালেক নামের এক সরকারি কর্মচারী। ১৯৭১ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় পাকিস্তানি আর্মিরা শহরের টেলিফোন ভবনে ঘাঁটি বানিয়েছিল। পাবনা শহরের উকিল আমিন উদ্দিন, দাঁতের ডাক্তার দক্ষী এবং লাইব্রেরিয়ান আবদুল খালেকসহ সাতজনকে পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের মাঠে দাঁড় করিয়ে হত্যার আগে তাদের দিয়ে কবর খুঁড়িয়েছিল পাকিস্তানি দস্যুরা। গুলিতে ছয়জন নিহত হয়েছিলেন। আবদুল খালেককে মৃত ভেবে কবরে ফেলে সামান্য মাটি চাপা দিয়ে খুনিরা ফিরে গিয়েছিল টেলিফোন ভবনে। আবদুল খালেকের গায়ে গুলি না লাগায় বেঁচে গিয়েছিলেন। এবং রাত একটু গভীর হলে কবর থেকে উঠে গ্রামে ফিরে গিয়েছিলেন। দেশে স্বাধীন হওয়ার পর তিনি পুনরায় গোবিন্দ চন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান থাকার কয়েক বছর পর তিনি মারা যান। পাবনা অ্যাডওয়ার্ড  কলেজের বাংলার অধ্যাপক কবি, প্রাবন্ধিক আমার বন্ধু মনোয়ার হোসেন জাহিদও দীর্ঘদিন লাইব্রেরিয়ান পদে থাকার পরে তিনি তার প্রিয়জন অধ্যাপক আবদুল মতিনকে লাইব্রেরিয়ানের দায়িত্ব দিয়ে কিছুদিন পর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অধ্যাপক মতিন বর্তমানে লাইব্রেরিয়ানের পাশাপাশি সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত। শহরের একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক। আমার প্রিয় স্কুল শিক্ষক বিমল ভৌমিক ভারতে যাওয়ার আগে ‘দেশে-বিদেশে’ বইটি উপহার দিয়েছিলেন। সেটি এখনো সযতনে রেখেছি আমার ব্যক্তিগত লাইব্রেরি রৌদ্র ছায়াতে। সৈয়দ মুজতবা আলীকে জীবনে একবারই দেখেছিলাম ঢাকার নিউমার্কেটের প্রগতি প্রকাশনীতে। প্রকাশনাটির মালিক ছিলেন আমাদের সবার প্রিয় কবির খান। আমি সেই দিন গিয়েছিলাম প্রগতিতে কিছু বই কিনতে। এমন সময় এলেন সৈয়দ মুজতবা আলী। কয়েকটি বই কিনলেন। যথারীতি দামও পরিশোধ করলেন। কবির ভাই বিনীতভাবে বললেন, স্যার আপনার নাম? তিনি মৃদু হেসে বললেন, আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক। আর না দাঁড়িয়ে দ্রুত চলে গেলেন। সে দিন আমার তাকে স্বচক্ষে দেখা। সৈয়দ মুজতবা আলীর খ্যাতি ভ্রমণ বিষয়ক ও রম্য রচনার জন্য। জনপ্রিয় উপন্যাস, ছোটগল্প, অনুবাদ সাহিত্যে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। জানতেন ১৬টি ভাষা। কবি গুরু রবিঠাকুরের প্রিয় ছাত্র ছিলেন তিনি।  পরে জার্মানির বার্লিন ও বন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। অধ্যয়ন শেষে ভারতে ফিরে আসেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথের পরামর্শে যোগ দেন কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে লিখেন, ‘দেশে-বিদেশে’।               

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম