শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

পাবনা জেলার পূর্বদিকের যমুনা নদী-তীরবর্তী গ্রামে হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায় একত্রে বসবাস করত। সেই গ্রামটির নাম তাঁতীবন্দ। আমার ধারণা ওই গ্রামে দুই সম্প্রদায়ের লোকই তন্তুবায় ছিলেন বলেই নাম হয়েছে তাঁতীবন্দ।

তাঁতীবন্দের জমিদার ছিলেন অন্নদা গোবিন্দ চৌধুরী। তিনি কোনো দিনই প্রজাদের ওপর অনাচার, অত্যাচার করতেন না। তার যে সব প্রজা ঠিকমতো জমির খাজনা দিতে পারতেন না, তাদের ওপর অত্যাচার না করে বরং বলতেন এ বছর বর্ষা এবং খরা দুটোই প্রবল ছিল।  আশা করি, আগামী মৌসুমে আমন ধান, আউশ ধান এবং পাট যখন উঠবে, তখন তোমাদের জমির খাজনা দিয়ে দেবে। তোমাদের টাকা পেলে দিতে হবে ব্রিটিশ সরকারকে। জমিদার মহাশয় ছিলেন শিক্ষিত, কলকাতার স্কুল থেকে এনট্রান্স (মাধ্যমিক) পাস করে ফিরে এসেছিলেন তার জন্মভূমি তাঁতীবন্দে। তার পিতার মৃত্যুর পর তাকেই জমিদারির দায়ভার নিতে হয়েছিল।

১৮৯০ সালের কয়েক বছর আগে তিনি পাবনা শহরের গোপালপুর মহল্লায় ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানিয়েছিলেন তার জমিদারির কাচারিবাড়ি। পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের পূর্ব দিকে। তখনকার দিনে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় তাঁতীবন্দের জমিদারের প্রজারা শহরে আসতেন যমুনা এবং পদ্মা পাড়ি দিয়ে। শহরের দক্ষিণ দিকের পদ্মা নদীর শাখা, ইছামতী নদী দিয়ে। কখনো শীতলাই জমিদারের বাড়ির ঘাটে। আবার কেউ কেউ আসতেন সুজানগর থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে। প্রজারা জমির খাজনা দিয়ে ওইদিন ফিরে যেতেন তাঁতীবন্দে। জমিদার অন্নদা গোবিন্দ থাকতেন শহরে। মাঝে মাঝে তিনি যেতেন তার গ্রামের বাড়ি। গিয়ে প্রজাদের কুশলাদি জানতেন। দিন কয়েক থেকে ফিরতেন শহরের বাড়িতে। কাচারিবাড়িতে দুর্গাপূজার সময় আনন্দ উৎসবে কলকাতা থেকে শিল্পীরা আসতেন। বিসর্জনের পর শিল্পীদের ইছামতী, পদ্মা পাড়ি দিয়ে বজরা নিয়ে যেতেন তাঁতীবন্দে তার জমিদারিতে। শিল্পীদের প্রচুর সম্মানী দিয়ে পৌঁছে দিতেন স্টেটের ম্যানেজার প্রফুল্ল বাবুকে দিয়ে কলকাতায়।

জমিদার অন্নদা গোবিন্দ খুবই শৌখিন ছিলেন। নিজেই হারমোনিয়াম বাজিয়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। তিনি একদিন লক্ষ্য করলেন, পাবনা শহরে কোনো পাবলিক লাইব্রেরি নেই। স্থানীয় লোকজনের খবরের কাগজ পড়ার কোনো সুযোগ নেই। তক্ষুনি স্থির করলেন শহরের শিক্ষিত লোকদের সঙ্গে পরামর্শ করে একটি পাবলিক লাইব্রেরি স্থাপন করবেন। গোবিন্দ বাবুর বন্ধু ছিলেন রাধানগরের মোখতার ভবতোষ মজুমদার, কালাচাঁদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত। গোপালপুরে একটি স্কুলের শিক্ষক প্রমথ লাহিড়ীসহ আরও জনাকয়েকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় সবাই সহমত পোষণ করলেন একটি পাবলিক লাইব্রেরির প্রয়োজন আছে পত্রিকা পাঠকদের জন্য। কলকাতা থেকে পাবনায় পত্রিকা আসত কলকাতায় প্রকাশিত হওয়ার দুই দিন পর।

অন্নদা গোবিন্দর ঘনিষ্ঠ বন্ধু গোপাল চন্দ্র লাহিড়ীর সামনেই ঘোষণা দিলেন, আগামী মাস থেকে আমার কাচারিবাড়ি এখানে আর থাকবে না। যাবে তাঁতীবন্দে। আর শহরের এই ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানানো হবে পাবলিক লাইব্রেরি। কাঁলাচাদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত প্রস্তাব করলেন পাবলিক লাইব্রেরিটি আপনার নামেই হবে। উপস্থিত সবাই সমর্থন জানালেন এবং তক্ষুনি জমিদার জানালেন, কলকাতা থেকে নিজে গিয়ে বই আনবেন। গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনি, ধর্মীয় গ্রন্থ হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের জন্য। লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রথম আলোচনার সময় ছিলেন পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী। কলকাতা যাওয়ার সময় লাহিড়ী বাবুকে সঙ্গে নিয়ে গোবিন্দ বাবু অনেক টাকার বই কিনে এনেছিলেন পাবলিক লাইব্রেরির জন্য। লাইব্রেরির যাত্রা শুরু হলো। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জমিদার অন্নদা বাবু না হয়ে অন্য সদস্যদের সঙ্গে আলাপান্তে প্রথম সভাপতি বানিয়েছিলেন ইংরেজ সাহেবকে। সম্ভবত পাবনা জেলার প্রশাসক ছিলেন মি. ডব্লিউ প্রিডেন। তিনি সভাপতি পদে মাত্র দুই বছর ছিলেন। অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক/লাইব্রেরিয়ান ছিলেন শিক্ষিত সীতানাথ অধিকারী। ১৮৯০ সাল থেকে শুরু করে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একটানা ৩৪ বছর ছিলেন ওই পদে। ১৯২৪ সালের পরে আরও দু-তিনজন সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। ইতোমধ্যে লড়কে লেঙ্গের গরম বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় ১৯৪৬ সালে হিন্দু-মুসলমানের দাঙ্গায় আহত/নিহত হলেন দুই সম্প্রদায়ের নিরীহ মানুষগুলো ইংরেজদের কূটবুদ্ধিতেই। ভারতবর্ষ ভাগ হলো ১৯৪৭ সালে। পাকিস্তান নামক একটি দেশ পেলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। অপরদিকে ভারত নামক দেশটির জনক হলো- করমচাঁদ গান্ধী। মুসলমান অধ্যুষিত পূর্ব বাংলা ভাগে পড়ল পাকিস্তানের। যার পরিপ্রেক্ষিতে হাজার হাজার হিন্দু জন্মভূমি ত্যাগ করে উদ্বাস্তু হয়ে আশ্রয় নিলো ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। অনুরূপভাবে ভারত থেকে হাজার হাজার মানুষ উদ্বাস্তু পূর্ববঙ্গে এবং করাচি পাড়ি দিলেন। এসবই হয়েছিল আমার জন্মের আগে। পিতার দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাদের বাড়ির সামনেই এখনো আছে পাবনা পলিটেকনিক্যাল স্কুলের ছাত্রাবাস, একটু দক্ষিণে জেলা জজের বাস ভবন, সেই বাস ভবন থেকে মিনিট তিনেক পুবের দিকে গেলেই মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি। মিসেস সেনের পিতা ছিলেন পাবনা মিউনিসিপ্যালিটির কর্মকর্তা। আর আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ি থেকে সুচিত্রা সেনের (রমা), বাড়ির দূরত্ব মিনিট পাঁচেকের হাঁটাপথ।

যা হোক, আমার স্কুল জীবন শুরু হয়েছিল পাবনা জিলা স্কুলে, ১৯৫৬ সালে। পাবনা জিলা স্কুলের জনপ্রিয় শিক্ষক মাওলানা জসিমউদ্দিন আহমদ প্রতিটি বাড়ি থেকে ছাত্র নিয়ে গিয়ে তার স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করাতেন। বেতন ছিল এক টাকা আট আনা। আর সারা মাসের টিফিন ফি ছিল আট আনা। কয়েক বছর লেখাপড়া করেছিলাম জিলা স্কুলেই। একদিন পিতামহ মারা গেলেন আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়িতেই। পঞ্চাশ দশকের শেষ দিকে। পিতার মায়ের মৃত্যুর পরে তিনি জিলাপাড়ায় না থেকে শহরের পূর্ব দিকে দোহার পাড়ায় চলে এলেন, প্রচুর জমিজমা রক্ষার্থে। অপর দিকে শহরের দোতলা বাড়ি মাত্র ৪০ টাকায় জন্মনিয়ন্ত্রণ অফিসকে ভাড়া দিয়েছিলেন। গ্রামে এসে, আমি রবীন্দ্রনাথের ফটিক হয়ে গেলাম। একদিন সুপারি গাছ থেকে লাল সুপারি পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে দীর্ঘদিন পাবনা সদর হাসপাতালে থাকার ফলে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটে। ডাক্তারের নির্দেশে কোনো স্কুলেই ভর্তি করেননি পিতা। শেষে দুই বছর নষ্ট করে পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হয়েছিলাম ৬০ দশকের গোড়ার দিকে। গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশন বা জিসিআই থেকে আমাদের অগ্রজ জিয়া হায়দার ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। মেজো অগ্রজ রশিদ হায়দারও ওই স্কুল থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। আমি মাধ্যমিক পাস করেছিলাম ১৯৬৫ সালে। জিয়া হায়দারই আমাদের বংশের প্রথম মাধ্যমিক পাস। ওই স্কুলে আমাদের ভাইয়েরা এবং আমাদের কাকাদের ছেলে ও গ্রামের অনেক ছেলে লেখাপড়া করেছে। মেজো কাকার ছেলে মোকলেসুর রহমান বাদশা, আনিসুর রহমান রাজা, ছোট কাকা আবুল কাসেমের ছেলে মোশাররফ হোসেন, হায়দার খোকন, জাহিদ হায়দার স্বপন, আবিদ হায়দার তপন। আমরা কয়েক ভাই পাড়ার জনাকয়েকের সঙ্গে যেতাম প্রায় ২ মাইল হেঁটে রাস্তায় বুনদে উড়িয়ে। শরৎচন্দ্রের ‘বিলাসী’ গল্পের দলনেতার মতো। আমাদের স্কুলের বাংলা শিক্ষক ছিলেন বিমল ভৌমিক। বিএ বিটি কলকাতা বিকালবেলায় তিনি ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ওই দায়িত্ব তিনি পালন করেন। ১৯৬৪ সালে পাবনায় দাঙ্গা বাধিয়ে ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান এবং উসকানিদাতা ছিলেন পাবনার জেলা প্রশাসক। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। রাতারাতি অনেক মানুষ নিহত হলেন। থানাপাড়ার বিহারি এবং কসাইরা যুক্ত ছিল হত্যাকান্ডে। মেরেছিল পশ্চিম দিকের উকিল মোখতারদের মধ্যে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বিখ্যাত উকিল প্রভাত কুমার রায়, জগদীশ গুহ এবং দেবেন রায়সহ অনেকে। তবে শালগাড়িয়া এবং কালাচাঁদ পাড়ার অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। দিলালপুরে নিহত হয়েছিলেন বলাই দে। আমাদের শিক্ষক জীতেন দের কলেজপড়ুয়া ছেলে। পূর্বদিকের আতাইকুলা এবং লক্ষ্মীপুর গ্রামে একাধিক পরিবার আহত-নিহত হয়েছিল। পোড়ানো হয়েছিল বাতিঘর। খুনোখুনিতে জড়িত ছিল পাবনা শহরের পশ্চিম দিকের মহল্লা কেষ্টপুরের গুন্ডারা এবং পূর্বদিকের আরিফপুর গ্রামের ইউনুস, সোহরাবসহ আরও অনেকেই। পরের বছর ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হলে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান থেকে অধিকাংশ হিন্দু পরিবার রাতের অন্ধকারে পাড়ি জমিয়েছিল ভারতে। তাদের ভিতরে আমাদের শিক্ষক এবং অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান বিমল ভৌমিক এবং উকিল মোখতার, ব্যবসায়ীরা ছিলেন। অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরি বন্ধ ছিল অনেক দিন। আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের বাংলা শিক্ষক রশীদ ভাই আমাকে স্নেহ করতেন। রশীদ ভাই, অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির সভ্য হলেও আমি হইনি। ভারতে যাওয়ার আগে বিমল স্যার তথা লাইব্রেরিয়ান আমাকে তার স্বাক্ষরিত একটি বই লিখে দিয়েছিলেন স্নেহের মাকিদকে। সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে-বিদেশে’। ১৯৬৫ সালের পরে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান হয়েছেন আবদুল খালেক নামের এক সরকারি কর্মচারী। ১৯৭১ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় পাকিস্তানি আর্মিরা শহরের টেলিফোন ভবনে ঘাঁটি বানিয়েছিল। পাবনা শহরের উকিল আমিন উদ্দিন, দাঁতের ডাক্তার দক্ষী এবং লাইব্রেরিয়ান আবদুল খালেকসহ সাতজনকে পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের মাঠে দাঁড় করিয়ে হত্যার আগে তাদের দিয়ে কবর খুঁড়িয়েছিল পাকিস্তানি দস্যুরা। গুলিতে ছয়জন নিহত হয়েছিলেন। আবদুল খালেককে মৃত ভেবে কবরে ফেলে সামান্য মাটি চাপা দিয়ে খুনিরা ফিরে গিয়েছিল টেলিফোন ভবনে। আবদুল খালেকের গায়ে গুলি না লাগায় বেঁচে গিয়েছিলেন। এবং রাত একটু গভীর হলে কবর থেকে উঠে গ্রামে ফিরে গিয়েছিলেন। দেশে স্বাধীন হওয়ার পর তিনি পুনরায় গোবিন্দ চন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান থাকার কয়েক বছর পর তিনি মারা যান। পাবনা অ্যাডওয়ার্ড  কলেজের বাংলার অধ্যাপক কবি, প্রাবন্ধিক আমার বন্ধু মনোয়ার হোসেন জাহিদও দীর্ঘদিন লাইব্রেরিয়ান পদে থাকার পরে তিনি তার প্রিয়জন অধ্যাপক আবদুল মতিনকে লাইব্রেরিয়ানের দায়িত্ব দিয়ে কিছুদিন পর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অধ্যাপক মতিন বর্তমানে লাইব্রেরিয়ানের পাশাপাশি সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত। শহরের একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক। আমার প্রিয় স্কুল শিক্ষক বিমল ভৌমিক ভারতে যাওয়ার আগে ‘দেশে-বিদেশে’ বইটি উপহার দিয়েছিলেন। সেটি এখনো সযতনে রেখেছি আমার ব্যক্তিগত লাইব্রেরি রৌদ্র ছায়াতে। সৈয়দ মুজতবা আলীকে জীবনে একবারই দেখেছিলাম ঢাকার নিউমার্কেটের প্রগতি প্রকাশনীতে। প্রকাশনাটির মালিক ছিলেন আমাদের সবার প্রিয় কবির খান। আমি সেই দিন গিয়েছিলাম প্রগতিতে কিছু বই কিনতে। এমন সময় এলেন সৈয়দ মুজতবা আলী। কয়েকটি বই কিনলেন। যথারীতি দামও পরিশোধ করলেন। কবির ভাই বিনীতভাবে বললেন, স্যার আপনার নাম? তিনি মৃদু হেসে বললেন, আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক। আর না দাঁড়িয়ে দ্রুত চলে গেলেন। সে দিন আমার তাকে স্বচক্ষে দেখা। সৈয়দ মুজতবা আলীর খ্যাতি ভ্রমণ বিষয়ক ও রম্য রচনার জন্য। জনপ্রিয় উপন্যাস, ছোটগল্প, অনুবাদ সাহিত্যে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। জানতেন ১৬টি ভাষা। কবি গুরু রবিঠাকুরের প্রিয় ছাত্র ছিলেন তিনি।  পরে জার্মানির বার্লিন ও বন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। অধ্যয়ন শেষে ভারতে ফিরে আসেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথের পরামর্শে যোগ দেন কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে লিখেন, ‘দেশে-বিদেশে’।               

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে