শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ মুজতবা বললেন আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক 

পাবনা জেলার পূর্বদিকের যমুনা নদী-তীরবর্তী গ্রামে হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায় একত্রে বসবাস করত। সেই গ্রামটির নাম তাঁতীবন্দ। আমার ধারণা ওই গ্রামে দুই সম্প্রদায়ের লোকই তন্তুবায় ছিলেন বলেই নাম হয়েছে তাঁতীবন্দ।

তাঁতীবন্দের জমিদার ছিলেন অন্নদা গোবিন্দ চৌধুরী। তিনি কোনো দিনই প্রজাদের ওপর অনাচার, অত্যাচার করতেন না। তার যে সব প্রজা ঠিকমতো জমির খাজনা দিতে পারতেন না, তাদের ওপর অত্যাচার না করে বরং বলতেন এ বছর বর্ষা এবং খরা দুটোই প্রবল ছিল।  আশা করি, আগামী মৌসুমে আমন ধান, আউশ ধান এবং পাট যখন উঠবে, তখন তোমাদের জমির খাজনা দিয়ে দেবে। তোমাদের টাকা পেলে দিতে হবে ব্রিটিশ সরকারকে। জমিদার মহাশয় ছিলেন শিক্ষিত, কলকাতার স্কুল থেকে এনট্রান্স (মাধ্যমিক) পাস করে ফিরে এসেছিলেন তার জন্মভূমি তাঁতীবন্দে। তার পিতার মৃত্যুর পর তাকেই জমিদারির দায়ভার নিতে হয়েছিল।

১৮৯০ সালের কয়েক বছর আগে তিনি পাবনা শহরের গোপালপুর মহল্লায় ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানিয়েছিলেন তার জমিদারির কাচারিবাড়ি। পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের পূর্ব দিকে। তখনকার দিনে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় তাঁতীবন্দের জমিদারের প্রজারা শহরে আসতেন যমুনা এবং পদ্মা পাড়ি দিয়ে। শহরের দক্ষিণ দিকের পদ্মা নদীর শাখা, ইছামতী নদী দিয়ে। কখনো শীতলাই জমিদারের বাড়ির ঘাটে। আবার কেউ কেউ আসতেন সুজানগর থেকে ঘোড়ার গাড়িতে চেপে। প্রজারা জমির খাজনা দিয়ে ওইদিন ফিরে যেতেন তাঁতীবন্দে। জমিদার অন্নদা গোবিন্দ থাকতেন শহরে। মাঝে মাঝে তিনি যেতেন তার গ্রামের বাড়ি। গিয়ে প্রজাদের কুশলাদি জানতেন। দিন কয়েক থেকে ফিরতেন শহরের বাড়িতে। কাচারিবাড়িতে দুর্গাপূজার সময় আনন্দ উৎসবে কলকাতা থেকে শিল্পীরা আসতেন। বিসর্জনের পর শিল্পীদের ইছামতী, পদ্মা পাড়ি দিয়ে বজরা নিয়ে যেতেন তাঁতীবন্দে তার জমিদারিতে। শিল্পীদের প্রচুর সম্মানী দিয়ে পৌঁছে দিতেন স্টেটের ম্যানেজার প্রফুল্ল বাবুকে দিয়ে কলকাতায়।

জমিদার অন্নদা গোবিন্দ খুবই শৌখিন ছিলেন। নিজেই হারমোনিয়াম বাজিয়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। তিনি একদিন লক্ষ্য করলেন, পাবনা শহরে কোনো পাবলিক লাইব্রেরি নেই। স্থানীয় লোকজনের খবরের কাগজ পড়ার কোনো সুযোগ নেই। তক্ষুনি স্থির করলেন শহরের শিক্ষিত লোকদের সঙ্গে পরামর্শ করে একটি পাবলিক লাইব্রেরি স্থাপন করবেন। গোবিন্দ বাবুর বন্ধু ছিলেন রাধানগরের মোখতার ভবতোষ মজুমদার, কালাচাঁদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত। গোপালপুরে একটি স্কুলের শিক্ষক প্রমথ লাহিড়ীসহ আরও জনাকয়েকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় সবাই সহমত পোষণ করলেন একটি পাবলিক লাইব্রেরির প্রয়োজন আছে পত্রিকা পাঠকদের জন্য। কলকাতা থেকে পাবনায় পত্রিকা আসত কলকাতায় প্রকাশিত হওয়ার দুই দিন পর।

অন্নদা গোবিন্দর ঘনিষ্ঠ বন্ধু গোপাল চন্দ্র লাহিড়ীর সামনেই ঘোষণা দিলেন, আগামী মাস থেকে আমার কাচারিবাড়ি এখানে আর থাকবে না। যাবে তাঁতীবন্দে। আর শহরের এই ১৩ শতাংশ জমির ওপর বানানো হবে পাবলিক লাইব্রেরি। কাঁলাচাদ পাড়ার উকিল গণেশ দত্ত প্রস্তাব করলেন পাবলিক লাইব্রেরিটি আপনার নামেই হবে। উপস্থিত সবাই সমর্থন জানালেন এবং তক্ষুনি জমিদার জানালেন, কলকাতা থেকে নিজে গিয়ে বই আনবেন। গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনি, ধর্মীয় গ্রন্থ হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের জন্য। লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার প্রথম আলোচনার সময় ছিলেন পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী। কলকাতা যাওয়ার সময় লাহিড়ী বাবুকে সঙ্গে নিয়ে গোবিন্দ বাবু অনেক টাকার বই কিনে এনেছিলেন পাবলিক লাইব্রেরির জন্য। লাইব্রেরির যাত্রা শুরু হলো। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জমিদার অন্নদা বাবু না হয়ে অন্য সদস্যদের সঙ্গে আলাপান্তে প্রথম সভাপতি বানিয়েছিলেন ইংরেজ সাহেবকে। সম্ভবত পাবনা জেলার প্রশাসক ছিলেন মি. ডব্লিউ প্রিডেন। তিনি সভাপতি পদে মাত্র দুই বছর ছিলেন। অপরদিকে সাধারণ সম্পাদক/লাইব্রেরিয়ান ছিলেন শিক্ষিত সীতানাথ অধিকারী। ১৮৯০ সাল থেকে শুরু করে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত একটানা ৩৪ বছর ছিলেন ওই পদে। ১৯২৪ সালের পরে আরও দু-তিনজন সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। ইতোমধ্যে লড়কে লেঙ্গের গরম বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় ১৯৪৬ সালে হিন্দু-মুসলমানের দাঙ্গায় আহত/নিহত হলেন দুই সম্প্রদায়ের নিরীহ মানুষগুলো ইংরেজদের কূটবুদ্ধিতেই। ভারতবর্ষ ভাগ হলো ১৯৪৭ সালে। পাকিস্তান নামক একটি দেশ পেলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। অপরদিকে ভারত নামক দেশটির জনক হলো- করমচাঁদ গান্ধী। মুসলমান অধ্যুষিত পূর্ব বাংলা ভাগে পড়ল পাকিস্তানের। যার পরিপ্রেক্ষিতে হাজার হাজার হিন্দু জন্মভূমি ত্যাগ করে উদ্বাস্তু হয়ে আশ্রয় নিলো ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে। অনুরূপভাবে ভারত থেকে হাজার হাজার মানুষ উদ্বাস্তু পূর্ববঙ্গে এবং করাচি পাড়ি দিলেন। এসবই হয়েছিল আমার জন্মের আগে। পিতার দোতলা বাড়ি ছিল শহরের জিলাপাড়া মহল্লায়। আমাদের বাড়ির সামনেই এখনো আছে পাবনা পলিটেকনিক্যাল স্কুলের ছাত্রাবাস, একটু দক্ষিণে জেলা জজের বাস ভবন, সেই বাস ভবন থেকে মিনিট তিনেক পুবের দিকে গেলেই মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি। মিসেস সেনের পিতা ছিলেন পাবনা মিউনিসিপ্যালিটির কর্মকর্তা। আর আমাদের জিলাপাড়ার বাড়ি থেকে সুচিত্রা সেনের (রমা), বাড়ির দূরত্ব মিনিট পাঁচেকের হাঁটাপথ।

যা হোক, আমার স্কুল জীবন শুরু হয়েছিল পাবনা জিলা স্কুলে, ১৯৫৬ সালে। পাবনা জিলা স্কুলের জনপ্রিয় শিক্ষক মাওলানা জসিমউদ্দিন আহমদ প্রতিটি বাড়ি থেকে ছাত্র নিয়ে গিয়ে তার স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি করাতেন। বেতন ছিল এক টাকা আট আনা। আর সারা মাসের টিফিন ফি ছিল আট আনা। কয়েক বছর লেখাপড়া করেছিলাম জিলা স্কুলেই। একদিন পিতামহ মারা গেলেন আমাদের জিলাপাড়ার দোতলা বাড়িতেই। পঞ্চাশ দশকের শেষ দিকে। পিতার মায়ের মৃত্যুর পরে তিনি জিলাপাড়ায় না থেকে শহরের পূর্ব দিকে দোহার পাড়ায় চলে এলেন, প্রচুর জমিজমা রক্ষার্থে। অপর দিকে শহরের দোতলা বাড়ি মাত্র ৪০ টাকায় জন্মনিয়ন্ত্রণ অফিসকে ভাড়া দিয়েছিলেন। গ্রামে এসে, আমি রবীন্দ্রনাথের ফটিক হয়ে গেলাম। একদিন সুপারি গাছ থেকে লাল সুপারি পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে দীর্ঘদিন পাবনা সদর হাসপাতালে থাকার ফলে লেখাপড়ায় বিঘ্ন ঘটে। ডাক্তারের নির্দেশে কোনো স্কুলেই ভর্তি করেননি পিতা। শেষে দুই বছর নষ্ট করে পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হয়েছিলাম ৬০ দশকের গোড়ার দিকে। গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশন বা জিসিআই থেকে আমাদের অগ্রজ জিয়া হায়দার ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। মেজো অগ্রজ রশিদ হায়দারও ওই স্কুল থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি পেয়েছিলেন। আমি মাধ্যমিক পাস করেছিলাম ১৯৬৫ সালে। জিয়া হায়দারই আমাদের বংশের প্রথম মাধ্যমিক পাস। ওই স্কুলে আমাদের ভাইয়েরা এবং আমাদের কাকাদের ছেলে ও গ্রামের অনেক ছেলে লেখাপড়া করেছে। মেজো কাকার ছেলে মোকলেসুর রহমান বাদশা, আনিসুর রহমান রাজা, ছোট কাকা আবুল কাসেমের ছেলে মোশাররফ হোসেন, হায়দার খোকন, জাহিদ হায়দার স্বপন, আবিদ হায়দার তপন। আমরা কয়েক ভাই পাড়ার জনাকয়েকের সঙ্গে যেতাম প্রায় ২ মাইল হেঁটে রাস্তায় বুনদে উড়িয়ে। শরৎচন্দ্রের ‘বিলাসী’ গল্পের দলনেতার মতো। আমাদের স্কুলের বাংলা শিক্ষক ছিলেন বিমল ভৌমিক। বিএ বিটি কলকাতা বিকালবেলায় তিনি ছিলেন পাবনা অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান। ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ওই দায়িত্ব তিনি পালন করেন। ১৯৬৪ সালে পাবনায় দাঙ্গা বাধিয়ে ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান এবং উসকানিদাতা ছিলেন পাবনার জেলা প্রশাসক। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। রাতারাতি অনেক মানুষ নিহত হলেন। থানাপাড়ার বিহারি এবং কসাইরা যুক্ত ছিল হত্যাকান্ডে। মেরেছিল পশ্চিম দিকের উকিল মোখতারদের মধ্যে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বিখ্যাত উকিল প্রভাত কুমার রায়, জগদীশ গুহ এবং দেবেন রায়সহ অনেকে। তবে শালগাড়িয়া এবং কালাচাঁদ পাড়ার অনেকেই নিহত হয়েছিলেন। দিলালপুরে নিহত হয়েছিলেন বলাই দে। আমাদের শিক্ষক জীতেন দের কলেজপড়ুয়া ছেলে। পূর্বদিকের আতাইকুলা এবং লক্ষ্মীপুর গ্রামে একাধিক পরিবার আহত-নিহত হয়েছিল। পোড়ানো হয়েছিল বাতিঘর। খুনোখুনিতে জড়িত ছিল পাবনা শহরের পশ্চিম দিকের মহল্লা কেষ্টপুরের গুন্ডারা এবং পূর্বদিকের আরিফপুর গ্রামের ইউনুস, সোহরাবসহ আরও অনেকেই। পরের বছর ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হলে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তান থেকে অধিকাংশ হিন্দু পরিবার রাতের অন্ধকারে পাড়ি জমিয়েছিল ভারতে। তাদের ভিতরে আমাদের শিক্ষক এবং অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান বিমল ভৌমিক এবং উকিল মোখতার, ব্যবসায়ীরা ছিলেন। অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরি বন্ধ ছিল অনেক দিন। আমাদের গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের বাংলা শিক্ষক রশীদ ভাই আমাকে স্নেহ করতেন। রশীদ ভাই, অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির সভ্য হলেও আমি হইনি। ভারতে যাওয়ার আগে বিমল স্যার তথা লাইব্রেরিয়ান আমাকে তার স্বাক্ষরিত একটি বই লিখে দিয়েছিলেন স্নেহের মাকিদকে। সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে-বিদেশে’। ১৯৬৫ সালের পরে পাবনা অন্নদা গোবিন্দ লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান হয়েছেন আবদুল খালেক নামের এক সরকারি কর্মচারী। ১৯৭১ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময় পাকিস্তানি আর্মিরা শহরের টেলিফোন ভবনে ঘাঁটি বানিয়েছিল। পাবনা শহরের উকিল আমিন উদ্দিন, দাঁতের ডাক্তার দক্ষী এবং লাইব্রেরিয়ান আবদুল খালেকসহ সাতজনকে পাবনা বনমালী ইনস্টিটিউটের মাঠে দাঁড় করিয়ে হত্যার আগে তাদের দিয়ে কবর খুঁড়িয়েছিল পাকিস্তানি দস্যুরা। গুলিতে ছয়জন নিহত হয়েছিলেন। আবদুল খালেককে মৃত ভেবে কবরে ফেলে সামান্য মাটি চাপা দিয়ে খুনিরা ফিরে গিয়েছিল টেলিফোন ভবনে। আবদুল খালেকের গায়ে গুলি না লাগায় বেঁচে গিয়েছিলেন। এবং রাত একটু গভীর হলে কবর থেকে উঠে গ্রামে ফিরে গিয়েছিলেন। দেশে স্বাধীন হওয়ার পর তিনি পুনরায় গোবিন্দ চন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান থাকার কয়েক বছর পর তিনি মারা যান। পাবনা অ্যাডওয়ার্ড  কলেজের বাংলার অধ্যাপক কবি, প্রাবন্ধিক আমার বন্ধু মনোয়ার হোসেন জাহিদও দীর্ঘদিন লাইব্রেরিয়ান পদে থাকার পরে তিনি তার প্রিয়জন অধ্যাপক আবদুল মতিনকে লাইব্রেরিয়ানের দায়িত্ব দিয়ে কিছুদিন পর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছিলেন। অধ্যাপক মতিন বর্তমানে লাইব্রেরিয়ানের পাশাপাশি সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত। শহরের একটি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক। আমার প্রিয় স্কুল শিক্ষক বিমল ভৌমিক ভারতে যাওয়ার আগে ‘দেশে-বিদেশে’ বইটি উপহার দিয়েছিলেন। সেটি এখনো সযতনে রেখেছি আমার ব্যক্তিগত লাইব্রেরি রৌদ্র ছায়াতে। সৈয়দ মুজতবা আলীকে জীবনে একবারই দেখেছিলাম ঢাকার নিউমার্কেটের প্রগতি প্রকাশনীতে। প্রকাশনাটির মালিক ছিলেন আমাদের সবার প্রিয় কবির খান। আমি সেই দিন গিয়েছিলাম প্রগতিতে কিছু বই কিনতে। এমন সময় এলেন সৈয়দ মুজতবা আলী। কয়েকটি বই কিনলেন। যথারীতি দামও পরিশোধ করলেন। কবির ভাই বিনীতভাবে বললেন, স্যার আপনার নাম? তিনি মৃদু হেসে বললেন, আমি ‘দেশে-বিদেশে’র লেখক। আর না দাঁড়িয়ে দ্রুত চলে গেলেন। সে দিন আমার তাকে স্বচক্ষে দেখা। সৈয়দ মুজতবা আলীর খ্যাতি ভ্রমণ বিষয়ক ও রম্য রচনার জন্য। জনপ্রিয় উপন্যাস, ছোটগল্প, অনুবাদ সাহিত্যে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। জানতেন ১৬টি ভাষা। কবি গুরু রবিঠাকুরের প্রিয় ছাত্র ছিলেন তিনি।  পরে জার্মানির বার্লিন ও বন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুদিন অধ্যয়ন করেন। অধ্যয়ন শেষে ভারতে ফিরে আসেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথের পরামর্শে যোগ দেন কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে লিখেন, ‘দেশে-বিদেশে’।               

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ