শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকীকরণে প্রয়োজন সরাসরি বিনিয়োগ। বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে সে তুলনায় এ খাতে জনপ্রতি বিনিয়োগ ও মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই কম। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা-এফএওর তথ্যমতে বর্তমানে দেশে কৃষিতে জনপ্রতি বিনিয়োগ মাত্র ১৬ ডলার। অন্যদিকে মূল্য সংযোজন ১ হাজার ৩৭ ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রতি গড় মূল্য সংযোজনের চেয়েও কম।

আশার কথা হচ্ছে, ধীরে ধীরে কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ছে। শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ও অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরাও এখানে বিনিয়োগ করছেন। গড়ে তুলছেন কৃষিভিত্তিক প্রকল্প। এ ক্ষেত্রে লাভের চিন্তা যেমন আছে, আছে বংশপরম্পরায় কৃষির প্রতি টান। এসব গল্পের ভিড়ে শেরপুরের কুঠুরাকান্দার হযরত আলী আকন্দের কৃষিতে যুক্ত হওয়ার গল্পটা অন্যরকম। এর আগেও হৃদয়ে মাটি ও মানুষে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম।

করোনার প্রথম দিকের কথা। তখনো বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত কেউ শনাক্ত হয়নি। চীন ও ইতালির ভয়াবহতা দেখে আমরা শিউরে উঠছি। আমাদের সবকিছু তখনো স্বাভাবিক। সে সময়টায় একদিন ফোন এলো- ‘স্যার, আমার নাম হযরত’। গ্রামের মানুষের আঞ্চলিক স্বরের ধারালো কণ্ঠ।

আমি বললাম, জি হযরত, বলুন। এভাবে শুরুর পর এক ঘণ্টার ওপর কথা শোনলাম তার। তন্ময় হয়ে শোনলাম হযরত আলী আকন্দ নামের এক অপরিচিত তরুণের জীবনের গল্প। গল্প বলতে বলতে তিনি কাঁদলেন, আমাকেও কাঁদালেন। হাসলেন, আমাকেও হাসালেন।

৮ মার্চ, ২০২০ আমাদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অঘোষিত লকডাউন, সঙ্গনিরোধ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি সামনে এসে সবকিছু স্থবির করে দেয়। হযরতের সঙ্গে কয়েক দিন পর পর কথা হয় ঠিকই। তাকে বলি, পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হলেই আপনার ওখানে যাব। হযরত শেরপুর জেলায় প্রায় ৮০০ বিঘা জমিতে ফলের বাগান করেছেন। তার অনুরোধ আমি যেন একবার তার বাগানটা ঘুরে দেখে আসি।

করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে এলে হযরতের সঙ্গে দেখা হলো। তার বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হলো। তার জন্মভিটায় বসে তার জীবনের গল্প শোনা হলো। হযরতের জীবনের গল্পটা একেবারে সিনেমার গল্পের মতোই। শৈশব কেটেছে তার অর্ধাহার-অনাহারে। ভাতের ক্ষুধায় কাজ করেছেন অন্যের খেত-খামারে। গম খেতের পাখি তাড়ানোর কাজ করে জুটত এক বেলার আহার। অভাব-অনটনে স্কুলের পড়াশোনা হয় না। তার মুখের কথাই তুলে ধরি- ‘ক্লাস টুর পর আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নাই। একদিন বাড়িতে দেখি মামা আসছে। আমার মন বলতাছিল আর বোধহয় শেরপুর থাকা হবে না। সত্যি তাই হলো। মামা বললেন, ভাইগনা চল ঢাকা যাই। এইখানে তো খাওয়াটাওয়া পাও না। আমার আর না বলার সুযোগ নাই। বেঁচে থাকতে হলে শেষ চেষ্টাটুকু করতে হবে।

পেটে খাবারই নাই। পরনের পোশাক থাকবে কোথা থেকে। আমার চাচার কাছ থেকে পুরাতন একটা শার্ট আর গ্রামের বাজার থেকে ৮ টাকা দিয়ে পলেস্টার কাপড়ের একটা প্যান্ট কিনে দিলেন আব্বা। এই পরে মামার সঙ্গে ঢাকা শহরে আসলাম। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। যাত্রাবাড়ীর এক মুদি দোকানে চাকরি। ফুট-ফরমাশ খাটা। সাত মাস পর চাকরিটাও চলে গেল। গার্মেন্টে কাজের চেষ্টা করছি।

থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। যেখানে রাত হইছে সেখানেই ঘুমাইছি। বেঁচে থাকার তাগিদে আমড়া, জলপাই, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল মাথায় নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছি। আমি যেখানে ফল বিক্রি করতাম তার পাশেই একটা দোকান ভাড়া হবে। আমি মহাজনকে গিয়ে বললাম দোকানটা আমাকে দেন। নগদ কিছু দিতে পারব না। মাল বিক্রি করে করে ভাড়া দেব। মহাজন রাজি হইলেন। আর এক আত্মীয় নারী আমাকে ২০ হাজার টাকা ধার দিলেন মাল কেনার জন্য। তার ঋণ আমি কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

সেই ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে এই ঢাকা শহরে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবার স্বপ্ন দেখলাম আমি। দোকান সামলাইছি, নিজের খাবার নিজে রান্না করে খাইছি। ঘর ভাড়ার টাকা ছিল না। তাই দোকানেই ঘুমাইছি। এই এক মুদি দোকান দিয়াই আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার ঢাকা শহরে এখন বিশাল ব্যবসা-বাণিজ্য। মুদি দোকানের পণ্যের আড়ত। ২৫টি ট্রাক। সারা দেশে আমার আড়তের মাল যায়।

টাকার অভাব দূর হইছে আমার। কিন্তু কীসের অভাব যেন দূর হয় নাই। ইউটিউবে আপনার কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখি আর সেখানে ছুটে যাই। চুয়াডাঙ্গার সাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে গিয়েছি। মফিজুলের কুলের বাগানে, রফিকুলের কমলার বাগানে। আপনার অনুষ্ঠান দেখে দেখে আমি নানান ফলের বাগান সাজিয়েছি।’

জীবনের গল্প শোনার পর দেখতে গেলাম তার কৃষি উদ্যোগ। দেখে অভিভূত হওয়ার মতো এক বাগান। এত বড় বাগান আমি আগে দেখিনি। বাগানের মাঝখানে মাচায় তোলা আঙুর আর প্যাশন ফলের ঝাড়। এক দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করেছেন। সত্যি কথা বলতে কৃষিবাণিজ্যের এক অনন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন হযরত আলী।

হযরতের জীবন অভিযান তিল থেকে তিলোত্তমা হওয়া নয়, এ অভিযান শূন্য থেকে কোটিতে পৌঁছানোর। লক্ষ্য তার হাজার কোটির। আর এ অভিযাত্রায় তিনি ভরসা রেখেছেন কৃষিতে। ইতোমধ্যে শেরপুরের তিনটি ভিন্ন গ্রামের ২১টি জায়গায় গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান ও নার্সারি। এ বছর আবার যাওয়ার সুযোগ হলো হযরতের বাগানে। মাল্টার ফলন শেষ হয়ে গেছে। বাগানে এখন কমলার গাছে গাছে ফল। সমতল ভূমিতে সারি সারি কমলা গাছে এমন চোখ জুড়ানো ফলন দেখে মন ভরে গেল।

বিশাল বাগানের একদিকে শ্রমিকদের থাকার ঘর। হযরত নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বিশ্বাস করেন, শ্রমিকরা ভালো থাকলেই কাজ ভালো হয়। তাই তাদের ভালো থাকার দিকটাই বিবেচনায় রাখেন সব সময়।

বাগানে চলছিল ফল উত্তোলনের কাজ। পাইকাররা সরাসরি বাগান থেকে ফল নিয়ে যেতে এসেছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমাদের। সমতল ভূমিতে কমলার ফলন বাড়ছে। বাড়ছে উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় এ বছর কমলার ফলন বেশি হয়েছে বললেন হযরতের ছোট ভাই মো. শফিকুল ইসলাম।

কৃষি নিয়ে হযরতের সুন্দর ও বিস্ময়কর এ আয়োজন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ফল-ফসলে রঙিন এ ক্ষেত্র যেন হযরতের সাফল্যেরই বারতা দিচ্ছে। এক সময়ের ধানপাটের জন্য প্রসিদ্ধ শেরপুরের বুকে রঙিন ফল-ফসলের বীজ বুনেছেন এ উদ্যোক্তা। ক্রমেই বড় হচ্ছে তার আয়তন। আমরা হযরতের গাড়িতে করেই ছুটলাম এ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে তার কৃষি আয়োজন দেখতে। কোথাও তার রয়েছে নার্সারি, কোথাও বা ফলের বাগান।

পৌঁছলাম কুঠুরাকান্দা গ্রামে। যেখানে হযরতের জন্ম। যেখান থেকেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের অন্বেষণে শৈশবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ঢাকায়। সেই বাড়িঘরে পুরনো জীবনের গন্ধ লেগে আছে। হযরত তা কখনই মুছে ফেলতে চান না। জীবনের কোনো অংশকে অস্বীকার করে যে বড় হওয়া যায় না- এ সত্য মরমে লালন করেন তিনি। এমন কথাই বললেন গ্রামের মানুষও।

হযরতের এ কৃষি আয়োজন নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। বড় বিনিয়োগের এত বিশাল কর্মযজ্ঞ কৃষির প্রতি শতভাগ ভালোবাসা না থাকলে হয় না। তার ভালোবাসার আরেক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল আমার জন্য। হৃদয়ে মাটি ও মানুষে চীন দেশের ড্রাগন ফ্রুটের প্রতিবেদন দেখে সেই আদলে গড়েছেন ড্রাগন বাগান। বাগানটির নাম দিয়েছেন আমার নামে। যে কোনো বিনিয়োগের আগে ভালো করে জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে কৃষিতে বিনিয়োগের আগে ভাবতে হবে গভীরভাবে। কারণ কৃষি সাফল্য শুধু ফল-ফসল উৎপাদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফল-ফসলের বাজারের পাশাপাশি এর চাহিদা, উৎপাদন খরচ, সর্বোপরি লাভ-লোকসানের হিসাব করে নিতে হয়। তার ওপর কৃষি অনুশীলনে চাই দক্ষতা ও কৃষির প্রতি প্রেম। জেনে-বুঝে কৃষিতে বিনিয়োগ যে লাভজনক তার উদাহরণ রেখে যাচ্ছেন হযরতের মতো উদ্যোক্তারা। যাদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষির রূপরেখা। আমাদের বিশ্বাস, তাদের হাতেই বিকশিত হবে আগামীর কৃষি, সমৃদ্ধির কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পলিথিনের পাপ
পলিথিনের পাপ
রপ্তানি খাত
রপ্তানি খাত
সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
নির্মমতার শিকার পরিযায়ী পাখি
নির্মমতার শিকার পরিযায়ী পাখি
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
পণ্য আমদানি
পণ্য আমদানি
নিত্যপণ্যের দাম
নিত্যপণ্যের দাম
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
মাটির যত্ন মানে জীবনের যত্ন
মাটির যত্ন মানে জীবনের যত্ন
বর্জ্য রূপান্তরিত হোক সম্পদে
বর্জ্য রূপান্তরিত হোক সম্পদে
জিন্দাবাহারের সেই বাড়ি
জিন্দাবাহারের সেই বাড়ি
সর্বশেষ খবর
নতুন বছরের শুরুতেই আসছে পরীর 'ফেলুবক্সী'
নতুন বছরের শুরুতেই আসছে পরীর 'ফেলুবক্সী'

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

লা লিগায় বার্সেলোনার হতাশাজনক ড্র
লা লিগায় বার্সেলোনার হতাশাজনক ড্র

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এলো শাবিপ্রবি
গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এলো শাবিপ্রবি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন
ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা
ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান
‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট
ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর
ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা
ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস
বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা
রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’
‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী

১৬ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!
বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের
গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি
ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা
যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি
পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব
খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন
আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ
দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’
‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?
নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান
সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত
নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি
ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার
যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে 
লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে  লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি
ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি

নগর জীবন

খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে
খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে

নগর জীবন

দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে
দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে

নগর জীবন

দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো
দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো

নগর জীবন

চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল
চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল

মাঠে ময়দানে