শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকীকরণে প্রয়োজন সরাসরি বিনিয়োগ। বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে সে তুলনায় এ খাতে জনপ্রতি বিনিয়োগ ও মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই কম। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা-এফএওর তথ্যমতে বর্তমানে দেশে কৃষিতে জনপ্রতি বিনিয়োগ মাত্র ১৬ ডলার। অন্যদিকে মূল্য সংযোজন ১ হাজার ৩৭ ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রতি গড় মূল্য সংযোজনের চেয়েও কম।

আশার কথা হচ্ছে, ধীরে ধীরে কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ছে। শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ও অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরাও এখানে বিনিয়োগ করছেন। গড়ে তুলছেন কৃষিভিত্তিক প্রকল্প। এ ক্ষেত্রে লাভের চিন্তা যেমন আছে, আছে বংশপরম্পরায় কৃষির প্রতি টান। এসব গল্পের ভিড়ে শেরপুরের কুঠুরাকান্দার হযরত আলী আকন্দের কৃষিতে যুক্ত হওয়ার গল্পটা অন্যরকম। এর আগেও হৃদয়ে মাটি ও মানুষে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম।

করোনার প্রথম দিকের কথা। তখনো বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত কেউ শনাক্ত হয়নি। চীন ও ইতালির ভয়াবহতা দেখে আমরা শিউরে উঠছি। আমাদের সবকিছু তখনো স্বাভাবিক। সে সময়টায় একদিন ফোন এলো- ‘স্যার, আমার নাম হযরত’। গ্রামের মানুষের আঞ্চলিক স্বরের ধারালো কণ্ঠ।

আমি বললাম, জি হযরত, বলুন। এভাবে শুরুর পর এক ঘণ্টার ওপর কথা শোনলাম তার। তন্ময় হয়ে শোনলাম হযরত আলী আকন্দ নামের এক অপরিচিত তরুণের জীবনের গল্প। গল্প বলতে বলতে তিনি কাঁদলেন, আমাকেও কাঁদালেন। হাসলেন, আমাকেও হাসালেন।

৮ মার্চ, ২০২০ আমাদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অঘোষিত লকডাউন, সঙ্গনিরোধ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি সামনে এসে সবকিছু স্থবির করে দেয়। হযরতের সঙ্গে কয়েক দিন পর পর কথা হয় ঠিকই। তাকে বলি, পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হলেই আপনার ওখানে যাব। হযরত শেরপুর জেলায় প্রায় ৮০০ বিঘা জমিতে ফলের বাগান করেছেন। তার অনুরোধ আমি যেন একবার তার বাগানটা ঘুরে দেখে আসি।

করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে এলে হযরতের সঙ্গে দেখা হলো। তার বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হলো। তার জন্মভিটায় বসে তার জীবনের গল্প শোনা হলো। হযরতের জীবনের গল্পটা একেবারে সিনেমার গল্পের মতোই। শৈশব কেটেছে তার অর্ধাহার-অনাহারে। ভাতের ক্ষুধায় কাজ করেছেন অন্যের খেত-খামারে। গম খেতের পাখি তাড়ানোর কাজ করে জুটত এক বেলার আহার। অভাব-অনটনে স্কুলের পড়াশোনা হয় না। তার মুখের কথাই তুলে ধরি- ‘ক্লাস টুর পর আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নাই। একদিন বাড়িতে দেখি মামা আসছে। আমার মন বলতাছিল আর বোধহয় শেরপুর থাকা হবে না। সত্যি তাই হলো। মামা বললেন, ভাইগনা চল ঢাকা যাই। এইখানে তো খাওয়াটাওয়া পাও না। আমার আর না বলার সুযোগ নাই। বেঁচে থাকতে হলে শেষ চেষ্টাটুকু করতে হবে।

পেটে খাবারই নাই। পরনের পোশাক থাকবে কোথা থেকে। আমার চাচার কাছ থেকে পুরাতন একটা শার্ট আর গ্রামের বাজার থেকে ৮ টাকা দিয়ে পলেস্টার কাপড়ের একটা প্যান্ট কিনে দিলেন আব্বা। এই পরে মামার সঙ্গে ঢাকা শহরে আসলাম। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। যাত্রাবাড়ীর এক মুদি দোকানে চাকরি। ফুট-ফরমাশ খাটা। সাত মাস পর চাকরিটাও চলে গেল। গার্মেন্টে কাজের চেষ্টা করছি।

থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। যেখানে রাত হইছে সেখানেই ঘুমাইছি। বেঁচে থাকার তাগিদে আমড়া, জলপাই, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল মাথায় নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছি। আমি যেখানে ফল বিক্রি করতাম তার পাশেই একটা দোকান ভাড়া হবে। আমি মহাজনকে গিয়ে বললাম দোকানটা আমাকে দেন। নগদ কিছু দিতে পারব না। মাল বিক্রি করে করে ভাড়া দেব। মহাজন রাজি হইলেন। আর এক আত্মীয় নারী আমাকে ২০ হাজার টাকা ধার দিলেন মাল কেনার জন্য। তার ঋণ আমি কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

সেই ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে এই ঢাকা শহরে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবার স্বপ্ন দেখলাম আমি। দোকান সামলাইছি, নিজের খাবার নিজে রান্না করে খাইছি। ঘর ভাড়ার টাকা ছিল না। তাই দোকানেই ঘুমাইছি। এই এক মুদি দোকান দিয়াই আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার ঢাকা শহরে এখন বিশাল ব্যবসা-বাণিজ্য। মুদি দোকানের পণ্যের আড়ত। ২৫টি ট্রাক। সারা দেশে আমার আড়তের মাল যায়।

টাকার অভাব দূর হইছে আমার। কিন্তু কীসের অভাব যেন দূর হয় নাই। ইউটিউবে আপনার কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখি আর সেখানে ছুটে যাই। চুয়াডাঙ্গার সাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে গিয়েছি। মফিজুলের কুলের বাগানে, রফিকুলের কমলার বাগানে। আপনার অনুষ্ঠান দেখে দেখে আমি নানান ফলের বাগান সাজিয়েছি।’

জীবনের গল্প শোনার পর দেখতে গেলাম তার কৃষি উদ্যোগ। দেখে অভিভূত হওয়ার মতো এক বাগান। এত বড় বাগান আমি আগে দেখিনি। বাগানের মাঝখানে মাচায় তোলা আঙুর আর প্যাশন ফলের ঝাড়। এক দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করেছেন। সত্যি কথা বলতে কৃষিবাণিজ্যের এক অনন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন হযরত আলী।

হযরতের জীবন অভিযান তিল থেকে তিলোত্তমা হওয়া নয়, এ অভিযান শূন্য থেকে কোটিতে পৌঁছানোর। লক্ষ্য তার হাজার কোটির। আর এ অভিযাত্রায় তিনি ভরসা রেখেছেন কৃষিতে। ইতোমধ্যে শেরপুরের তিনটি ভিন্ন গ্রামের ২১টি জায়গায় গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান ও নার্সারি। এ বছর আবার যাওয়ার সুযোগ হলো হযরতের বাগানে। মাল্টার ফলন শেষ হয়ে গেছে। বাগানে এখন কমলার গাছে গাছে ফল। সমতল ভূমিতে সারি সারি কমলা গাছে এমন চোখ জুড়ানো ফলন দেখে মন ভরে গেল।

বিশাল বাগানের একদিকে শ্রমিকদের থাকার ঘর। হযরত নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বিশ্বাস করেন, শ্রমিকরা ভালো থাকলেই কাজ ভালো হয়। তাই তাদের ভালো থাকার দিকটাই বিবেচনায় রাখেন সব সময়।

বাগানে চলছিল ফল উত্তোলনের কাজ। পাইকাররা সরাসরি বাগান থেকে ফল নিয়ে যেতে এসেছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমাদের। সমতল ভূমিতে কমলার ফলন বাড়ছে। বাড়ছে উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় এ বছর কমলার ফলন বেশি হয়েছে বললেন হযরতের ছোট ভাই মো. শফিকুল ইসলাম।

কৃষি নিয়ে হযরতের সুন্দর ও বিস্ময়কর এ আয়োজন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ফল-ফসলে রঙিন এ ক্ষেত্র যেন হযরতের সাফল্যেরই বারতা দিচ্ছে। এক সময়ের ধানপাটের জন্য প্রসিদ্ধ শেরপুরের বুকে রঙিন ফল-ফসলের বীজ বুনেছেন এ উদ্যোক্তা। ক্রমেই বড় হচ্ছে তার আয়তন। আমরা হযরতের গাড়িতে করেই ছুটলাম এ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে তার কৃষি আয়োজন দেখতে। কোথাও তার রয়েছে নার্সারি, কোথাও বা ফলের বাগান।

পৌঁছলাম কুঠুরাকান্দা গ্রামে। যেখানে হযরতের জন্ম। যেখান থেকেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের অন্বেষণে শৈশবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ঢাকায়। সেই বাড়িঘরে পুরনো জীবনের গন্ধ লেগে আছে। হযরত তা কখনই মুছে ফেলতে চান না। জীবনের কোনো অংশকে অস্বীকার করে যে বড় হওয়া যায় না- এ সত্য মরমে লালন করেন তিনি। এমন কথাই বললেন গ্রামের মানুষও।

হযরতের এ কৃষি আয়োজন নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। বড় বিনিয়োগের এত বিশাল কর্মযজ্ঞ কৃষির প্রতি শতভাগ ভালোবাসা না থাকলে হয় না। তার ভালোবাসার আরেক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল আমার জন্য। হৃদয়ে মাটি ও মানুষে চীন দেশের ড্রাগন ফ্রুটের প্রতিবেদন দেখে সেই আদলে গড়েছেন ড্রাগন বাগান। বাগানটির নাম দিয়েছেন আমার নামে। যে কোনো বিনিয়োগের আগে ভালো করে জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে কৃষিতে বিনিয়োগের আগে ভাবতে হবে গভীরভাবে। কারণ কৃষি সাফল্য শুধু ফল-ফসল উৎপাদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফল-ফসলের বাজারের পাশাপাশি এর চাহিদা, উৎপাদন খরচ, সর্বোপরি লাভ-লোকসানের হিসাব করে নিতে হয়। তার ওপর কৃষি অনুশীলনে চাই দক্ষতা ও কৃষির প্রতি প্রেম। জেনে-বুঝে কৃষিতে বিনিয়োগ যে লাভজনক তার উদাহরণ রেখে যাচ্ছেন হযরতের মতো উদ্যোক্তারা। যাদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষির রূপরেখা। আমাদের বিশ্বাস, তাদের হাতেই বিকশিত হবে আগামীর কৃষি, সমৃদ্ধির কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা