শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকীকরণে প্রয়োজন সরাসরি বিনিয়োগ। বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে সে তুলনায় এ খাতে জনপ্রতি বিনিয়োগ ও মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই কম। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা-এফএওর তথ্যমতে বর্তমানে দেশে কৃষিতে জনপ্রতি বিনিয়োগ মাত্র ১৬ ডলার। অন্যদিকে মূল্য সংযোজন ১ হাজার ৩৭ ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রতি গড় মূল্য সংযোজনের চেয়েও কম।

আশার কথা হচ্ছে, ধীরে ধীরে কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ছে। শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ও অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরাও এখানে বিনিয়োগ করছেন। গড়ে তুলছেন কৃষিভিত্তিক প্রকল্প। এ ক্ষেত্রে লাভের চিন্তা যেমন আছে, আছে বংশপরম্পরায় কৃষির প্রতি টান। এসব গল্পের ভিড়ে শেরপুরের কুঠুরাকান্দার হযরত আলী আকন্দের কৃষিতে যুক্ত হওয়ার গল্পটা অন্যরকম। এর আগেও হৃদয়ে মাটি ও মানুষে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম।

করোনার প্রথম দিকের কথা। তখনো বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত কেউ শনাক্ত হয়নি। চীন ও ইতালির ভয়াবহতা দেখে আমরা শিউরে উঠছি। আমাদের সবকিছু তখনো স্বাভাবিক। সে সময়টায় একদিন ফোন এলো- ‘স্যার, আমার নাম হযরত’। গ্রামের মানুষের আঞ্চলিক স্বরের ধারালো কণ্ঠ।

আমি বললাম, জি হযরত, বলুন। এভাবে শুরুর পর এক ঘণ্টার ওপর কথা শোনলাম তার। তন্ময় হয়ে শোনলাম হযরত আলী আকন্দ নামের এক অপরিচিত তরুণের জীবনের গল্প। গল্প বলতে বলতে তিনি কাঁদলেন, আমাকেও কাঁদালেন। হাসলেন, আমাকেও হাসালেন।

৮ মার্চ, ২০২০ আমাদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অঘোষিত লকডাউন, সঙ্গনিরোধ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি সামনে এসে সবকিছু স্থবির করে দেয়। হযরতের সঙ্গে কয়েক দিন পর পর কথা হয় ঠিকই। তাকে বলি, পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হলেই আপনার ওখানে যাব। হযরত শেরপুর জেলায় প্রায় ৮০০ বিঘা জমিতে ফলের বাগান করেছেন। তার অনুরোধ আমি যেন একবার তার বাগানটা ঘুরে দেখে আসি।

করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে এলে হযরতের সঙ্গে দেখা হলো। তার বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হলো। তার জন্মভিটায় বসে তার জীবনের গল্প শোনা হলো। হযরতের জীবনের গল্পটা একেবারে সিনেমার গল্পের মতোই। শৈশব কেটেছে তার অর্ধাহার-অনাহারে। ভাতের ক্ষুধায় কাজ করেছেন অন্যের খেত-খামারে। গম খেতের পাখি তাড়ানোর কাজ করে জুটত এক বেলার আহার। অভাব-অনটনে স্কুলের পড়াশোনা হয় না। তার মুখের কথাই তুলে ধরি- ‘ক্লাস টুর পর আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নাই। একদিন বাড়িতে দেখি মামা আসছে। আমার মন বলতাছিল আর বোধহয় শেরপুর থাকা হবে না। সত্যি তাই হলো। মামা বললেন, ভাইগনা চল ঢাকা যাই। এইখানে তো খাওয়াটাওয়া পাও না। আমার আর না বলার সুযোগ নাই। বেঁচে থাকতে হলে শেষ চেষ্টাটুকু করতে হবে।

পেটে খাবারই নাই। পরনের পোশাক থাকবে কোথা থেকে। আমার চাচার কাছ থেকে পুরাতন একটা শার্ট আর গ্রামের বাজার থেকে ৮ টাকা দিয়ে পলেস্টার কাপড়ের একটা প্যান্ট কিনে দিলেন আব্বা। এই পরে মামার সঙ্গে ঢাকা শহরে আসলাম। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। যাত্রাবাড়ীর এক মুদি দোকানে চাকরি। ফুট-ফরমাশ খাটা। সাত মাস পর চাকরিটাও চলে গেল। গার্মেন্টে কাজের চেষ্টা করছি।

থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। যেখানে রাত হইছে সেখানেই ঘুমাইছি। বেঁচে থাকার তাগিদে আমড়া, জলপাই, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল মাথায় নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছি। আমি যেখানে ফল বিক্রি করতাম তার পাশেই একটা দোকান ভাড়া হবে। আমি মহাজনকে গিয়ে বললাম দোকানটা আমাকে দেন। নগদ কিছু দিতে পারব না। মাল বিক্রি করে করে ভাড়া দেব। মহাজন রাজি হইলেন। আর এক আত্মীয় নারী আমাকে ২০ হাজার টাকা ধার দিলেন মাল কেনার জন্য। তার ঋণ আমি কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

সেই ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে এই ঢাকা শহরে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবার স্বপ্ন দেখলাম আমি। দোকান সামলাইছি, নিজের খাবার নিজে রান্না করে খাইছি। ঘর ভাড়ার টাকা ছিল না। তাই দোকানেই ঘুমাইছি। এই এক মুদি দোকান দিয়াই আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার ঢাকা শহরে এখন বিশাল ব্যবসা-বাণিজ্য। মুদি দোকানের পণ্যের আড়ত। ২৫টি ট্রাক। সারা দেশে আমার আড়তের মাল যায়।

টাকার অভাব দূর হইছে আমার। কিন্তু কীসের অভাব যেন দূর হয় নাই। ইউটিউবে আপনার কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখি আর সেখানে ছুটে যাই। চুয়াডাঙ্গার সাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে গিয়েছি। মফিজুলের কুলের বাগানে, রফিকুলের কমলার বাগানে। আপনার অনুষ্ঠান দেখে দেখে আমি নানান ফলের বাগান সাজিয়েছি।’

জীবনের গল্প শোনার পর দেখতে গেলাম তার কৃষি উদ্যোগ। দেখে অভিভূত হওয়ার মতো এক বাগান। এত বড় বাগান আমি আগে দেখিনি। বাগানের মাঝখানে মাচায় তোলা আঙুর আর প্যাশন ফলের ঝাড়। এক দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করেছেন। সত্যি কথা বলতে কৃষিবাণিজ্যের এক অনন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন হযরত আলী।

হযরতের জীবন অভিযান তিল থেকে তিলোত্তমা হওয়া নয়, এ অভিযান শূন্য থেকে কোটিতে পৌঁছানোর। লক্ষ্য তার হাজার কোটির। আর এ অভিযাত্রায় তিনি ভরসা রেখেছেন কৃষিতে। ইতোমধ্যে শেরপুরের তিনটি ভিন্ন গ্রামের ২১টি জায়গায় গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান ও নার্সারি। এ বছর আবার যাওয়ার সুযোগ হলো হযরতের বাগানে। মাল্টার ফলন শেষ হয়ে গেছে। বাগানে এখন কমলার গাছে গাছে ফল। সমতল ভূমিতে সারি সারি কমলা গাছে এমন চোখ জুড়ানো ফলন দেখে মন ভরে গেল।

বিশাল বাগানের একদিকে শ্রমিকদের থাকার ঘর। হযরত নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বিশ্বাস করেন, শ্রমিকরা ভালো থাকলেই কাজ ভালো হয়। তাই তাদের ভালো থাকার দিকটাই বিবেচনায় রাখেন সব সময়।

বাগানে চলছিল ফল উত্তোলনের কাজ। পাইকাররা সরাসরি বাগান থেকে ফল নিয়ে যেতে এসেছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমাদের। সমতল ভূমিতে কমলার ফলন বাড়ছে। বাড়ছে উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় এ বছর কমলার ফলন বেশি হয়েছে বললেন হযরতের ছোট ভাই মো. শফিকুল ইসলাম।

কৃষি নিয়ে হযরতের সুন্দর ও বিস্ময়কর এ আয়োজন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ফল-ফসলে রঙিন এ ক্ষেত্র যেন হযরতের সাফল্যেরই বারতা দিচ্ছে। এক সময়ের ধানপাটের জন্য প্রসিদ্ধ শেরপুরের বুকে রঙিন ফল-ফসলের বীজ বুনেছেন এ উদ্যোক্তা। ক্রমেই বড় হচ্ছে তার আয়তন। আমরা হযরতের গাড়িতে করেই ছুটলাম এ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে তার কৃষি আয়োজন দেখতে। কোথাও তার রয়েছে নার্সারি, কোথাও বা ফলের বাগান।

পৌঁছলাম কুঠুরাকান্দা গ্রামে। যেখানে হযরতের জন্ম। যেখান থেকেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের অন্বেষণে শৈশবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ঢাকায়। সেই বাড়িঘরে পুরনো জীবনের গন্ধ লেগে আছে। হযরত তা কখনই মুছে ফেলতে চান না। জীবনের কোনো অংশকে অস্বীকার করে যে বড় হওয়া যায় না- এ সত্য মরমে লালন করেন তিনি। এমন কথাই বললেন গ্রামের মানুষও।

হযরতের এ কৃষি আয়োজন নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। বড় বিনিয়োগের এত বিশাল কর্মযজ্ঞ কৃষির প্রতি শতভাগ ভালোবাসা না থাকলে হয় না। তার ভালোবাসার আরেক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল আমার জন্য। হৃদয়ে মাটি ও মানুষে চীন দেশের ড্রাগন ফ্রুটের প্রতিবেদন দেখে সেই আদলে গড়েছেন ড্রাগন বাগান। বাগানটির নাম দিয়েছেন আমার নামে। যে কোনো বিনিয়োগের আগে ভালো করে জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে কৃষিতে বিনিয়োগের আগে ভাবতে হবে গভীরভাবে। কারণ কৃষি সাফল্য শুধু ফল-ফসল উৎপাদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফল-ফসলের বাজারের পাশাপাশি এর চাহিদা, উৎপাদন খরচ, সর্বোপরি লাভ-লোকসানের হিসাব করে নিতে হয়। তার ওপর কৃষি অনুশীলনে চাই দক্ষতা ও কৃষির প্রতি প্রেম। জেনে-বুঝে কৃষিতে বিনিয়োগ যে লাভজনক তার উদাহরণ রেখে যাচ্ছেন হযরতের মতো উদ্যোক্তারা। যাদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষির রূপরেখা। আমাদের বিশ্বাস, তাদের হাতেই বিকশিত হবে আগামীর কৃষি, সমৃদ্ধির কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম