শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকীকরণে প্রয়োজন সরাসরি বিনিয়োগ। বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে সে তুলনায় এ খাতে জনপ্রতি বিনিয়োগ ও মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই কম। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা-এফএওর তথ্যমতে বর্তমানে দেশে কৃষিতে জনপ্রতি বিনিয়োগ মাত্র ১৬ ডলার। অন্যদিকে মূল্য সংযোজন ১ হাজার ৩৭ ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রতি গড় মূল্য সংযোজনের চেয়েও কম।

আশার কথা হচ্ছে, ধীরে ধীরে কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ছে। শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ও অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরাও এখানে বিনিয়োগ করছেন। গড়ে তুলছেন কৃষিভিত্তিক প্রকল্প। এ ক্ষেত্রে লাভের চিন্তা যেমন আছে, আছে বংশপরম্পরায় কৃষির প্রতি টান। এসব গল্পের ভিড়ে শেরপুরের কুঠুরাকান্দার হযরত আলী আকন্দের কৃষিতে যুক্ত হওয়ার গল্পটা অন্যরকম। এর আগেও হৃদয়ে মাটি ও মানুষে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম।

করোনার প্রথম দিকের কথা। তখনো বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত কেউ শনাক্ত হয়নি। চীন ও ইতালির ভয়াবহতা দেখে আমরা শিউরে উঠছি। আমাদের সবকিছু তখনো স্বাভাবিক। সে সময়টায় একদিন ফোন এলো- ‘স্যার, আমার নাম হযরত’। গ্রামের মানুষের আঞ্চলিক স্বরের ধারালো কণ্ঠ।

আমি বললাম, জি হযরত, বলুন। এভাবে শুরুর পর এক ঘণ্টার ওপর কথা শোনলাম তার। তন্ময় হয়ে শোনলাম হযরত আলী আকন্দ নামের এক অপরিচিত তরুণের জীবনের গল্প। গল্প বলতে বলতে তিনি কাঁদলেন, আমাকেও কাঁদালেন। হাসলেন, আমাকেও হাসালেন।

৮ মার্চ, ২০২০ আমাদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অঘোষিত লকডাউন, সঙ্গনিরোধ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি সামনে এসে সবকিছু স্থবির করে দেয়। হযরতের সঙ্গে কয়েক দিন পর পর কথা হয় ঠিকই। তাকে বলি, পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হলেই আপনার ওখানে যাব। হযরত শেরপুর জেলায় প্রায় ৮০০ বিঘা জমিতে ফলের বাগান করেছেন। তার অনুরোধ আমি যেন একবার তার বাগানটা ঘুরে দেখে আসি।

করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে এলে হযরতের সঙ্গে দেখা হলো। তার বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হলো। তার জন্মভিটায় বসে তার জীবনের গল্প শোনা হলো। হযরতের জীবনের গল্পটা একেবারে সিনেমার গল্পের মতোই। শৈশব কেটেছে তার অর্ধাহার-অনাহারে। ভাতের ক্ষুধায় কাজ করেছেন অন্যের খেত-খামারে। গম খেতের পাখি তাড়ানোর কাজ করে জুটত এক বেলার আহার। অভাব-অনটনে স্কুলের পড়াশোনা হয় না। তার মুখের কথাই তুলে ধরি- ‘ক্লাস টুর পর আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নাই। একদিন বাড়িতে দেখি মামা আসছে। আমার মন বলতাছিল আর বোধহয় শেরপুর থাকা হবে না। সত্যি তাই হলো। মামা বললেন, ভাইগনা চল ঢাকা যাই। এইখানে তো খাওয়াটাওয়া পাও না। আমার আর না বলার সুযোগ নাই। বেঁচে থাকতে হলে শেষ চেষ্টাটুকু করতে হবে।

পেটে খাবারই নাই। পরনের পোশাক থাকবে কোথা থেকে। আমার চাচার কাছ থেকে পুরাতন একটা শার্ট আর গ্রামের বাজার থেকে ৮ টাকা দিয়ে পলেস্টার কাপড়ের একটা প্যান্ট কিনে দিলেন আব্বা। এই পরে মামার সঙ্গে ঢাকা শহরে আসলাম। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। যাত্রাবাড়ীর এক মুদি দোকানে চাকরি। ফুট-ফরমাশ খাটা। সাত মাস পর চাকরিটাও চলে গেল। গার্মেন্টে কাজের চেষ্টা করছি।

থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। যেখানে রাত হইছে সেখানেই ঘুমাইছি। বেঁচে থাকার তাগিদে আমড়া, জলপাই, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল মাথায় নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছি। আমি যেখানে ফল বিক্রি করতাম তার পাশেই একটা দোকান ভাড়া হবে। আমি মহাজনকে গিয়ে বললাম দোকানটা আমাকে দেন। নগদ কিছু দিতে পারব না। মাল বিক্রি করে করে ভাড়া দেব। মহাজন রাজি হইলেন। আর এক আত্মীয় নারী আমাকে ২০ হাজার টাকা ধার দিলেন মাল কেনার জন্য। তার ঋণ আমি কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

সেই ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে এই ঢাকা শহরে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবার স্বপ্ন দেখলাম আমি। দোকান সামলাইছি, নিজের খাবার নিজে রান্না করে খাইছি। ঘর ভাড়ার টাকা ছিল না। তাই দোকানেই ঘুমাইছি। এই এক মুদি দোকান দিয়াই আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার ঢাকা শহরে এখন বিশাল ব্যবসা-বাণিজ্য। মুদি দোকানের পণ্যের আড়ত। ২৫টি ট্রাক। সারা দেশে আমার আড়তের মাল যায়।

টাকার অভাব দূর হইছে আমার। কিন্তু কীসের অভাব যেন দূর হয় নাই। ইউটিউবে আপনার কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখি আর সেখানে ছুটে যাই। চুয়াডাঙ্গার সাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে গিয়েছি। মফিজুলের কুলের বাগানে, রফিকুলের কমলার বাগানে। আপনার অনুষ্ঠান দেখে দেখে আমি নানান ফলের বাগান সাজিয়েছি।’

জীবনের গল্প শোনার পর দেখতে গেলাম তার কৃষি উদ্যোগ। দেখে অভিভূত হওয়ার মতো এক বাগান। এত বড় বাগান আমি আগে দেখিনি। বাগানের মাঝখানে মাচায় তোলা আঙুর আর প্যাশন ফলের ঝাড়। এক দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করেছেন। সত্যি কথা বলতে কৃষিবাণিজ্যের এক অনন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন হযরত আলী।

হযরতের জীবন অভিযান তিল থেকে তিলোত্তমা হওয়া নয়, এ অভিযান শূন্য থেকে কোটিতে পৌঁছানোর। লক্ষ্য তার হাজার কোটির। আর এ অভিযাত্রায় তিনি ভরসা রেখেছেন কৃষিতে। ইতোমধ্যে শেরপুরের তিনটি ভিন্ন গ্রামের ২১টি জায়গায় গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান ও নার্সারি। এ বছর আবার যাওয়ার সুযোগ হলো হযরতের বাগানে। মাল্টার ফলন শেষ হয়ে গেছে। বাগানে এখন কমলার গাছে গাছে ফল। সমতল ভূমিতে সারি সারি কমলা গাছে এমন চোখ জুড়ানো ফলন দেখে মন ভরে গেল।

বিশাল বাগানের একদিকে শ্রমিকদের থাকার ঘর। হযরত নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বিশ্বাস করেন, শ্রমিকরা ভালো থাকলেই কাজ ভালো হয়। তাই তাদের ভালো থাকার দিকটাই বিবেচনায় রাখেন সব সময়।

বাগানে চলছিল ফল উত্তোলনের কাজ। পাইকাররা সরাসরি বাগান থেকে ফল নিয়ে যেতে এসেছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমাদের। সমতল ভূমিতে কমলার ফলন বাড়ছে। বাড়ছে উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় এ বছর কমলার ফলন বেশি হয়েছে বললেন হযরতের ছোট ভাই মো. শফিকুল ইসলাম।

কৃষি নিয়ে হযরতের সুন্দর ও বিস্ময়কর এ আয়োজন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ফল-ফসলে রঙিন এ ক্ষেত্র যেন হযরতের সাফল্যেরই বারতা দিচ্ছে। এক সময়ের ধানপাটের জন্য প্রসিদ্ধ শেরপুরের বুকে রঙিন ফল-ফসলের বীজ বুনেছেন এ উদ্যোক্তা। ক্রমেই বড় হচ্ছে তার আয়তন। আমরা হযরতের গাড়িতে করেই ছুটলাম এ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে তার কৃষি আয়োজন দেখতে। কোথাও তার রয়েছে নার্সারি, কোথাও বা ফলের বাগান।

পৌঁছলাম কুঠুরাকান্দা গ্রামে। যেখানে হযরতের জন্ম। যেখান থেকেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের অন্বেষণে শৈশবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ঢাকায়। সেই বাড়িঘরে পুরনো জীবনের গন্ধ লেগে আছে। হযরত তা কখনই মুছে ফেলতে চান না। জীবনের কোনো অংশকে অস্বীকার করে যে বড় হওয়া যায় না- এ সত্য মরমে লালন করেন তিনি। এমন কথাই বললেন গ্রামের মানুষও।

হযরতের এ কৃষি আয়োজন নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। বড় বিনিয়োগের এত বিশাল কর্মযজ্ঞ কৃষির প্রতি শতভাগ ভালোবাসা না থাকলে হয় না। তার ভালোবাসার আরেক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল আমার জন্য। হৃদয়ে মাটি ও মানুষে চীন দেশের ড্রাগন ফ্রুটের প্রতিবেদন দেখে সেই আদলে গড়েছেন ড্রাগন বাগান। বাগানটির নাম দিয়েছেন আমার নামে। যে কোনো বিনিয়োগের আগে ভালো করে জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে কৃষিতে বিনিয়োগের আগে ভাবতে হবে গভীরভাবে। কারণ কৃষি সাফল্য শুধু ফল-ফসল উৎপাদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফল-ফসলের বাজারের পাশাপাশি এর চাহিদা, উৎপাদন খরচ, সর্বোপরি লাভ-লোকসানের হিসাব করে নিতে হয়। তার ওপর কৃষি অনুশীলনে চাই দক্ষতা ও কৃষির প্রতি প্রেম। জেনে-বুঝে কৃষিতে বিনিয়োগ যে লাভজনক তার উদাহরণ রেখে যাচ্ছেন হযরতের মতো উদ্যোক্তারা। যাদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষির রূপরেখা। আমাদের বিশ্বাস, তাদের হাতেই বিকশিত হবে আগামীর কৃষি, সমৃদ্ধির কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা