শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাজার বিঘায় শেরপুরের হযরতের কৃষি উদ্যোগ

কৃষিকে বাণিজ্যিক ও আধুনিকীকরণে প্রয়োজন সরাসরি বিনিয়োগ। বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি খাতে নিয়োজিত। তবে সে তুলনায় এ খাতে জনপ্রতি বিনিয়োগ ও মূল্য সংযোজনের পরিমাণ খুবই কম। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা-এফএওর তথ্যমতে বর্তমানে দেশে কৃষিতে জনপ্রতি বিনিয়োগ মাত্র ১৬ ডলার। অন্যদিকে মূল্য সংযোজন ১ হাজার ৩৭ ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জনপ্রতি গড় মূল্য সংযোজনের চেয়েও কম।

আশার কথা হচ্ছে, ধীরে ধীরে কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়ছে। শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী ও অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরাও এখানে বিনিয়োগ করছেন। গড়ে তুলছেন কৃষিভিত্তিক প্রকল্প। এ ক্ষেত্রে লাভের চিন্তা যেমন আছে, আছে বংশপরম্পরায় কৃষির প্রতি টান। এসব গল্পের ভিড়ে শেরপুরের কুঠুরাকান্দার হযরত আলী আকন্দের কৃষিতে যুক্ত হওয়ার গল্পটা অন্যরকম। এর আগেও হৃদয়ে মাটি ও মানুষে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম।

করোনার প্রথম দিকের কথা। তখনো বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত কেউ শনাক্ত হয়নি। চীন ও ইতালির ভয়াবহতা দেখে আমরা শিউরে উঠছি। আমাদের সবকিছু তখনো স্বাভাবিক। সে সময়টায় একদিন ফোন এলো- ‘স্যার, আমার নাম হযরত’। গ্রামের মানুষের আঞ্চলিক স্বরের ধারালো কণ্ঠ।

আমি বললাম, জি হযরত, বলুন। এভাবে শুরুর পর এক ঘণ্টার ওপর কথা শোনলাম তার। তন্ময় হয়ে শোনলাম হযরত আলী আকন্দ নামের এক অপরিচিত তরুণের জীবনের গল্প। গল্প বলতে বলতে তিনি কাঁদলেন, আমাকেও কাঁদালেন। হাসলেন, আমাকেও হাসালেন।

৮ মার্চ, ২০২০ আমাদের দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত শনাক্ত হয়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। অঘোষিত লকডাউন, সঙ্গনিরোধ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি সামনে এসে সবকিছু স্থবির করে দেয়। হযরতের সঙ্গে কয়েক দিন পর পর কথা হয় ঠিকই। তাকে বলি, পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হলেই আপনার ওখানে যাব। হযরত শেরপুর জেলায় প্রায় ৮০০ বিঘা জমিতে ফলের বাগান করেছেন। তার অনুরোধ আমি যেন একবার তার বাগানটা ঘুরে দেখে আসি।

করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে এলে হযরতের সঙ্গে দেখা হলো। তার বাগান ঘুরে দেখার সুযোগ হলো। তার জন্মভিটায় বসে তার জীবনের গল্প শোনা হলো। হযরতের জীবনের গল্পটা একেবারে সিনেমার গল্পের মতোই। শৈশব কেটেছে তার অর্ধাহার-অনাহারে। ভাতের ক্ষুধায় কাজ করেছেন অন্যের খেত-খামারে। গম খেতের পাখি তাড়ানোর কাজ করে জুটত এক বেলার আহার। অভাব-অনটনে স্কুলের পড়াশোনা হয় না। তার মুখের কথাই তুলে ধরি- ‘ক্লাস টুর পর আমার আর স্কুলে যাওয়া হয় নাই। একদিন বাড়িতে দেখি মামা আসছে। আমার মন বলতাছিল আর বোধহয় শেরপুর থাকা হবে না। সত্যি তাই হলো। মামা বললেন, ভাইগনা চল ঢাকা যাই। এইখানে তো খাওয়াটাওয়া পাও না। আমার আর না বলার সুযোগ নাই। বেঁচে থাকতে হলে শেষ চেষ্টাটুকু করতে হবে।

পেটে খাবারই নাই। পরনের পোশাক থাকবে কোথা থেকে। আমার চাচার কাছ থেকে পুরাতন একটা শার্ট আর গ্রামের বাজার থেকে ৮ টাকা দিয়ে পলেস্টার কাপড়ের একটা প্যান্ট কিনে দিলেন আব্বা। এই পরে মামার সঙ্গে ঢাকা শহরে আসলাম। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। যাত্রাবাড়ীর এক মুদি দোকানে চাকরি। ফুট-ফরমাশ খাটা। সাত মাস পর চাকরিটাও চলে গেল। গার্মেন্টে কাজের চেষ্টা করছি।

থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিল না। যেখানে রাত হইছে সেখানেই ঘুমাইছি। বেঁচে থাকার তাগিদে আমড়া, জলপাই, জাম্বুরা ইত্যাদি ফল মাথায় নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছি। আমি যেখানে ফল বিক্রি করতাম তার পাশেই একটা দোকান ভাড়া হবে। আমি মহাজনকে গিয়ে বললাম দোকানটা আমাকে দেন। নগদ কিছু দিতে পারব না। মাল বিক্রি করে করে ভাড়া দেব। মহাজন রাজি হইলেন। আর এক আত্মীয় নারী আমাকে ২০ হাজার টাকা ধার দিলেন মাল কেনার জন্য। তার ঋণ আমি কোনো দিন শোধ করতে পারব না।

সেই ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে এই ঢাকা শহরে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবার স্বপ্ন দেখলাম আমি। দোকান সামলাইছি, নিজের খাবার নিজে রান্না করে খাইছি। ঘর ভাড়ার টাকা ছিল না। তাই দোকানেই ঘুমাইছি। এই এক মুদি দোকান দিয়াই আল্লাহর অশেষ রহমতে আমার ঢাকা শহরে এখন বিশাল ব্যবসা-বাণিজ্য। মুদি দোকানের পণ্যের আড়ত। ২৫টি ট্রাক। সারা দেশে আমার আড়তের মাল যায়।

টাকার অভাব দূর হইছে আমার। কিন্তু কীসের অভাব যেন দূর হয় নাই। ইউটিউবে আপনার কৃষি বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখি আর সেখানে ছুটে যাই। চুয়াডাঙ্গার সাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে গিয়েছি। মফিজুলের কুলের বাগানে, রফিকুলের কমলার বাগানে। আপনার অনুষ্ঠান দেখে দেখে আমি নানান ফলের বাগান সাজিয়েছি।’

জীবনের গল্প শোনার পর দেখতে গেলাম তার কৃষি উদ্যোগ। দেখে অভিভূত হওয়ার মতো এক বাগান। এত বড় বাগান আমি আগে দেখিনি। বাগানের মাঝখানে মাচায় তোলা আঙুর আর প্যাশন ফলের ঝাড়। এক দৃষ্টিনন্দন পরিবেশ তৈরি করেছেন। সত্যি কথা বলতে কৃষিবাণিজ্যের এক অনন্য পসরা সাজিয়ে বসেছেন হযরত আলী।

হযরতের জীবন অভিযান তিল থেকে তিলোত্তমা হওয়া নয়, এ অভিযান শূন্য থেকে কোটিতে পৌঁছানোর। লক্ষ্য তার হাজার কোটির। আর এ অভিযাত্রায় তিনি ভরসা রেখেছেন কৃষিতে। ইতোমধ্যে শেরপুরের তিনটি ভিন্ন গ্রামের ২১টি জায়গায় গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান ও নার্সারি। এ বছর আবার যাওয়ার সুযোগ হলো হযরতের বাগানে। মাল্টার ফলন শেষ হয়ে গেছে। বাগানে এখন কমলার গাছে গাছে ফল। সমতল ভূমিতে সারি সারি কমলা গাছে এমন চোখ জুড়ানো ফলন দেখে মন ভরে গেল।

বিশাল বাগানের একদিকে শ্রমিকদের থাকার ঘর। হযরত নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বিশ্বাস করেন, শ্রমিকরা ভালো থাকলেই কাজ ভালো হয়। তাই তাদের ভালো থাকার দিকটাই বিবেচনায় রাখেন সব সময়।

বাগানে চলছিল ফল উত্তোলনের কাজ। পাইকাররা সরাসরি বাগান থেকে ফল নিয়ে যেতে এসেছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমাদের। সমতল ভূমিতে কমলার ফলন বাড়ছে। বাড়ছে উৎপাদন। গত বছরের তুলনায় এ বছর কমলার ফলন বেশি হয়েছে বললেন হযরতের ছোট ভাই মো. শফিকুল ইসলাম।

কৃষি নিয়ে হযরতের সুন্দর ও বিস্ময়কর এ আয়োজন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা। ফল-ফসলে রঙিন এ ক্ষেত্র যেন হযরতের সাফল্যেরই বারতা দিচ্ছে। এক সময়ের ধানপাটের জন্য প্রসিদ্ধ শেরপুরের বুকে রঙিন ফল-ফসলের বীজ বুনেছেন এ উদ্যোক্তা। ক্রমেই বড় হচ্ছে তার আয়তন। আমরা হযরতের গাড়িতে করেই ছুটলাম এ গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে তার কৃষি আয়োজন দেখতে। কোথাও তার রয়েছে নার্সারি, কোথাও বা ফলের বাগান।

পৌঁছলাম কুঠুরাকান্দা গ্রামে। যেখানে হযরতের জন্ম। যেখান থেকেই অভাবের তাড়নায় ভাগ্যের অন্বেষণে শৈশবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ঢাকায়। সেই বাড়িঘরে পুরনো জীবনের গন্ধ লেগে আছে। হযরত তা কখনই মুছে ফেলতে চান না। জীবনের কোনো অংশকে অস্বীকার করে যে বড় হওয়া যায় না- এ সত্য মরমে লালন করেন তিনি। এমন কথাই বললেন গ্রামের মানুষও।

হযরতের এ কৃষি আয়োজন নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। বড় বিনিয়োগের এত বিশাল কর্মযজ্ঞ কৃষির প্রতি শতভাগ ভালোবাসা না থাকলে হয় না। তার ভালোবাসার আরেক বিস্ময় অপেক্ষা করছিল আমার জন্য। হৃদয়ে মাটি ও মানুষে চীন দেশের ড্রাগন ফ্রুটের প্রতিবেদন দেখে সেই আদলে গড়েছেন ড্রাগন বাগান। বাগানটির নাম দিয়েছেন আমার নামে। যে কোনো বিনিয়োগের আগে ভালো করে জানা-বোঝার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে কৃষিতে বিনিয়োগের আগে ভাবতে হবে গভীরভাবে। কারণ কৃষি সাফল্য শুধু ফল-ফসল উৎপাদনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফল-ফসলের বাজারের পাশাপাশি এর চাহিদা, উৎপাদন খরচ, সর্বোপরি লাভ-লোকসানের হিসাব করে নিতে হয়। তার ওপর কৃষি অনুশীলনে চাই দক্ষতা ও কৃষির প্রতি প্রেম। জেনে-বুঝে কৃষিতে বিনিয়োগ যে লাভজনক তার উদাহরণ রেখে যাচ্ছেন হযরতের মতো উদ্যোক্তারা। যাদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষির রূপরেখা। আমাদের বিশ্বাস, তাদের হাতেই বিকশিত হবে আগামীর কৃষি, সমৃদ্ধির কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা