শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

বিশ্ব ইজতেমা : বিশ্বমঞ্চে অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ

আবদুল্লাহ আল মামুন আশরাফী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব ইজতেমা : বিশ্বমঞ্চে অনন্য উচ্চতায় বাংলাদেশ

শুরু হলো প্রাণের ইজতেমা। বিশ্ব ইজতেমা। করোনা ভাইরাসজনিত অস্থিরতা শেষে দুই বছর পর আবার বসল ইমানের মেলা। কহর দরিয়াখ্যাত টঙ্গীর তুরাগ তীরে লাখ লাখ ইমানদার মুসলমানের গণজমায়েতে চারদিকে উৎসবের আমেজ। দলে দলে পঙ্গপালের মতো ছুটছে সবাই টঙ্গীর দিকে। নির্ধারিত সময়ের আগেই কানায় কানায় ভরে গেছে মাঠ। তিল ধারণের ঠাঁই নেই। তাবলিগ জামাতের অন্যতম একটি কর্মসূচি হলো ইজতেমা। তাবলিগ শব্দটি আরবি। এর অর্থ প্রচার করা, পৌঁছে দেওয়া। আর তাবলিগ জামাত মানে প্রচার দল, প্রচার সংঘ। আর ইজতেমাও আরবি শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে- একত্রিত হওয়া। বস্তুত মহান আল্লাহ বিশ্বমানবতার কল্যাণে বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সা.)-এর মাধ্যমে যে ধর্ম প্রবর্তন করেছেন, এর প্রচার-প্রসারের নাম হচ্ছে তাবলিগ। যে কোনো ধর্ম ও আদর্শকে বেঁচে থাকতে হলে প্রচার ও দাওয়াতের বিকল্প নেই। ইসলাম তার ঊষালগ্নেই পৃথিবীকে জানিয়ে দিয়েছে- আকাশের উদারতা সমুদ্রের গভীরতা আর জীবন্ত নদীর বহতা নিয়েই এসেছি আমি। আল কোরআনে মহান প্রভু ঘোষণা করেন, ‘হে রসুল! আপনার প্রতিপালকের কাছ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে, তা আপনি তাবলিগ করুন, পৌঁছে দিন। আর যদি আপনি এরূপ না করেন, তবে আপনি তাঁর বার্তা পৌঁছালেন না।’ (সুরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৬৭) অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরাই হলে শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানবজাতির কল্যাণের জন্যই তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে। তোমরা সৎ কাজের নির্দেশ প্রদান করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে এবং আল্লাহর প্রতি ইমান আনবে।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১১০)

কোরআন-সুন্নাহর আলোকে তাবলিগ বা ইসলাম ধর্মের প্রচার-প্রসার করা একটি ফরজ কাজ। যুগ-যুগান্তরে মুসলিম উম্মাহ অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে এই মহান দায়িত্ব পালন করে আসছে। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক বিশেষ পদ্ধতিতে দাওয়াতি কার্যক্রম ও ইসলামের প্রচার-প্রসার প্রবর্তন করেন। মুসলিম উম্মাহর মধ্যে এ পদ্ধতি ব্যাপক সাড়া জাগায়। সর্বস্তরে তা সমাদৃত হয়। পর্যায়ক্রমে এ পদ্ধতিতে ইসলামের প্রচার-প্রসার ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বজুড়ে। বিশ্ববাসীর কাছে এ মিশন ‘তাবলিগ জামাত’ নামে পরিচিতি লাভ করে। এ জামাত প্রসঙ্গে এক প্রতিক্রিয়ায় প্রখ্যাত গবেষক সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) লেখেন, যেখানে মসজিদ দেখা যেত না, তাবলিগ জামাতের মেহনতের ফলে সেখানে মসজিদ তৈরি হয়, মুসল্লির আগমন ঘটে।

মাদরাসা প্রতিষ্ঠা হতে থাকে। অমুসলিম ইসলাম গ্রহণ করতে থাকে। সমাজের চিহ্নিত অপরাধীরা খোদাভীরু হতে থাকে। এ জামাত পুরো বিশ্বে এমন এক বিপ্লব প্রতিষ্ঠা করে, যার উদাহরণ ইসলামের স্বর্ণযুগের পর আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তাবলিগ জামাতের বিভিন্ন দাওয়াতি কার্যক্রমের বিশেষ একটি কাজ হলো, ইজতেমা। এর উদ্দেশ্য হলো, বেশি পরিমাণে লোক একত্র করে তাদের তাবলিগের কাজে উদ্বুদ্ধ করা এবং বেশি বেশি জামাত তাবলিগের কাজের জন্য প্রস্তুত করা। শুধু বয়ান শোনানো তাদের মূল উদ্দেশ্য নয়। কেননা বয়ানের মাধ্যমে ধর্মীয় কাজের বাস্তব প্রশিক্ষণ হয় না। বরং এর জন্য সময়ের প্রয়োজন। মেহনতের প্রয়োজন। আর এই সময় লাগানোর জন্য মানুষকে প্রস্তুত করার উন্মুক্ত সুযোগ হলো ইজতেমা। ইজতেমা শুধু বাংলাদেশেই হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে ইজতেমা হয়। কোথাও পুরো দেশ নিয়ে, কোথাও কয়েকটি দেশ মিলে, কখনো একটা দেশের প্রদেশ বা অঞ্চলেরও ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশেও বিভিন্ন জেলায় ইজতেমা হয়। চল্লিশের দশকে বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের কাজ শুরু হয়। ১৯৪৬ সাল থেকে কাকরাইল মসজিদকেন্দ্রিক তা চলতে থাকে। সে সময় বাংলাদেশের তাবলিগ জামাতের আমির ছিলেন মাওলানা আবদুল আজিজ (রহ.)। ওই বছর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের বার্ষিক ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। দুই বছর পর ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামে তৎকালীন হাজি ক্যাম্পে দ্বিতীয়বারের মতো ইজতেমার আয়োজন করা হয়। তার ১০ বছর পর ১৯৫৮ সালে সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৬৬ সালে বাংলাদেশ ও বিশ্বে বিভিন্ন দেশের তাবলিগ সাথীদের সমন্বয়ে টঙ্গীর ১৬০ একর জায়গায় বিশাল মাঠে এ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়; যা বিশ্বব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা নামে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে এ ইজতেমায় বিশ্বের শতাধিক দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ অংশগ্রহণ করে। মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পাকিস্তান, ভারত ও ইউরোপীয় দেশসমূহসহ বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশ থেকে মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন বিশ্ব ইজতেমায়। আগত মুসল্লিদের সুবিধার্থে সরকারি-বেসরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। বিশ্ব ইজতেমার মাঠে প্রবেশের জন্য প্রায় ১৭টি প্রবেশপথ রয়েছে। এ ছাড়া তুরাগ নদের ওপর সেনাবাহিনী বেশ কয়েকটি ভাসমান ব্রিজ তৈরি করে। ইজতেমার মাঠের ভিতরে থাকে প্রায় আড়াই শ মোকাব্বির মঞ্চ। যেখান থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য আজান দেওয়া হয়। বয়ান শোনার জন্য মাঠজুড়ে স্থাপন করা হয় প্রায় ১৫ হাজার ছাতা মাইক। এ ছাড়া স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা আরও কয়েক মাইল পর্যন্ত মাইকের ব্যবস্থা করে থাকেন। আগের তুলনায় ইজতেমার মাঠকে অনেক উন্নত করা হয়েছে। মাঠের চার পাশে বেশ কিছু বহুতল বাথরুম তৈরি করা হয়েছে। বাঁশের খুঁটির ওপর চট লাগিয়ে মাঠে ছাউনি তৈরি করা হয়। এরপর বিভিন্ন জেলা থেকে আগত লোকদের জন্য জেলাভিত্তিক খিত্তা নম্বর এবং খুঁটি নম্বর দিয়ে ভাগ করা হয়, যাতে আগত মুসল্লিরা নিজেদের অবস্থান নির্ণয় করতে পারেন।

লেখক : খতিব- আউচপাড়া জামে মসজিদ টঙ্গী, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক