শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাড়ি নিয়ে বেরসিকের বড্ড বেশি বাড়াবাড়ি

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ি নিয়ে বেরসিকের বড্ড বেশি বাড়াবাড়ি

বলাই বাহুল্য, বেহুদা ব্যাপারে বরাবর বড্ড বেশি বাড়াবাড়িই বেরসিকদের ব্রত। এবারও এর ব্যতিক্রম নয়। এবার এই বেরসিকদের বাঁকা চোখ পড়েছে বড় বড় মানুষের কেনা বিদেশের বৃহৎ বাড়িঘরের ওপর। অবশ্য বছরটা শুরু হয়েছিল বাড়ি নয়, বাড়িয়ার খবর দিয়ে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির বর্ষীয়ান নেতা উকিল আবদুস সাত্তারের বাক্যবাণে গেল বছর শেষ দিনে বেঁকে বসে তার দল। বয়সের এই পড়ন্ত বেলায় তিনি বুঝতে পারেন, বিএনপিতে তার বসার ব্যবস্থা ভবিষ্যতে বন্ধ হতে পারে। নির্বাচনী এলাকা ও এলাকার বাইরে এক ব্যারিস্টারের সরকারবিরোধী বলিষ্ঠ বক্তব্য ও বেপরোয়া বিচরণ তথা আগামী নির্বাচনে দলীয় টিকিট বাগানোর বাস্তবতার বিপরীতে সাত্তারের এই বাক্যবাণ বলে বোধ করেন বেরসিকরা। তাই বছরের প্রথম দিনেই বিএনপির সব বই-খাতা থেকে বিদায় করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিচক্ষণ নেতা উকিল আবদুস সাত্তারকে। তবে উকিল-ব্যারিস্টারের (ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা) বদলে ব্যাপক আলোচনা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থাকা কুলীন আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে, সাত্তারের বৈতরণী পারের ব্যবস্থা করতে যাদের নৌকাবঞ্চিত করা হয়। বেরসিকদের বাড়তি বক্তব্য, উকিলকে মামলা জিতিয়ে বিএনপিকে বিদ্যা শিক্ষা দিতেই এই ব্যবস্থা।

সময় বোঝেন না সাংবাদিকরা। বছরের চতুর্থ দিনে একটি দৈনিকের প্রথম পাতার খবর ‘প্রতারণার টাকায় ঢাকায় চার বাড়ি’। শরীয়তপুরের কবির ওরফে মিজান উকিল শরিয়তবিরোধী উপায়ে কখনো শিল্পপতি আবার কখনোবা ভারতীয় ব্যবসায়ী পরিচয়ে বোকা বানান বিত্তশালীদের। এতেই ব্যাপকভাবে ভরে ওঠে কবির ওরফে মিজান উকিলের টাকার বাক্স, যা দিয়ে রাজধানীর পল্লবী থানা এলাকার সবুজ বাংলা আবাসিক এলাকা, মিরপুর ১১, আদর্শনগর এবং ৫৪ নম্বর প্লট এলাকায় চারটি বাড়ি কেনেন তিনি। সেই সঙ্গে বেশ কিছু দোকানেরও মালিক বনে যান। ১১ মামলার আসামি মিজান বছরের পর বছর প্রতারণা করলেও আয়কর বিভাগ, সিটি করপোরেশন, দুদক, গোয়েন্দা বাহিনী বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী- কেউই চিনত না এই মিজানকে। চিনল শুধু একটি দৈনিক পত্রিকার বেরসিকরা। সপ্তাহ না ঘুরতেই আবারও খবরের বোমা ফাটায় তারা। এবারের শিরোনাম ওয়াসার তাকসিমের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি। পাঁচটি বাড়ির ঠিকানাসহ মোট ১৪টি বাড়ির বিবরণে নড়া পড়ে বিচারালয়েও। দেশ-বিদেশের গোয়েন্দা বাবাজিরাও বিষয়টি বুঝতে যাচ্ছে বলে খবরের বিবরণে প্রকাশ। অন্য আরেকটি খবরে দৈনিকটি প্রকাশ করেছে, ১২ বছরে তাকসিম এ খানের বেতন ৪২১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তার ১৩ বছরের মেয়াদে ১৪ বার পানির দাম বৃদ্ধি আর যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টি বাড়ির খবর নিতান্তই কাকতালীয়। এ নিয়ে ব্যঙ্গ করার কিছু নেই। কারণ তাকসিম এ খান বেরসিকদের ১৪ বাড়ির খবরকে ওয়াসার ১০০ ভাগ বিশুদ্ধ পানির আদলে ১০০ ভাগ অসত্য বলে দাবি করেছেন।

বছরের প্রথম ১৫ দিনে একাধিক ইংরেজি দৈনিকের সংবাদ শিরোনাম ছিল ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ৫০০ মিলিয়ন (৫০ কোটি টাকা) নিয়ে উধাও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ‘ইউনিভার্সেল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস’-এর কর্ণধার সৈয়দ আমির হামজা। ইংরেজি দৈনিক নিউএজ-এর ৩ জানুয়ারির তথ্যমতে, পুঁজিবাজারের চারটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫৮ কোটি টাকা নিয়ে ১৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে দুবাই পাড়ি দেন এই সৈয়দ বংশের সন্তান। এ ধরনের শত শত বঙ্গ সন্তানের অর্থ পাচারের খবর বাংলাদেশ না জানলেও তা জানতে পেরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ‘সেন্টার ফর ডিফেন্স স্টাডিজ’। তাদের মতে, অন্তত ৪৫৯ জন বাংলাদেশের বিত্তশালী নাগরিকের ৯৭২টি সম্পদ তথা বাড়িঘর-দোকান বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান আছে দুবাইতে। স্বপ্ন আর বিনোদনের এই স্বর্গরাজ্যে এসব বাড়িঘর কীভাবে হলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই বিপুল পরিমাণ সম্পদের আর্থিক মূল্য নিয়ে নানা তথ্য ভেসে বেড়াচ্ছে। ১০ জানুয়ারি বেরসিকদের লেখা এক সংবাদে দৈনিক বণিক বার্তা যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউনাইটেড আরব আমিরাতের দুটি সংস্থার বরাতে এই সংবাদ প্রকাশ করলে বিষয়টি হাই কোর্টের নজরে আনেন আইনজীবী সুবীর নন্দী। এ সংক্রান্ত রিট আমলে নিয়ে রাষ্ট্রীয় চারটি সংস্থাকে বিষয়টি অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন মহামান্য হাই কোর্ট। দৈনিক বণিক বার্তার অনুমান, বাংলাদেশিদের গোপনে কেনা প্রপার্টির অর্থমূল্য এখন কম করে হলেও ১০০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি; অর্থাৎ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। উল্লেখ্য, পদ্মা ব্রিজ নির্মাণে খরচ হয়েছিল ২৭ হাজার ৭৩২ কোটি ৮ লাখ টাকা।

স্থানীয় পৌর মেয়রের ছেলে ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম তালুকদার কর্তৃক ঝালকাঠিতে সরকারি খাস জমিতে দখল বজায় রেখে বাড়িঘর স্থাপনের বাসনার কারণে তিন নদীর মোহনায় ইকোপার্ক বানাতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। বিভিন্ন সময় স্থানীয় গণমাধ্যম ও ঢাকার একটি নতুন দৈনিকের ১৫ তারিখের প্রতিবেদনে লিখেছে, গাবখান, সুগন্ধা ও বিষখালী- এই তিন নদীর মোহনায় নয়নাভিরাম বিশাল এলাকায় সরকারের ৮৮.৩৬ একর খাস জমি রয়েছে। এই জমির মালিকানা দাবি করে আদালতে যান মনিরুল। সরকার পক্ষ এই মামলার শুনানির নোটিস গ্রহণ করলেও তারা ধার্য তারিখে আদালতে হাজির হননি। ফলে দুই মাস ১৬ দিনেই রায় মনিরুলের পক্ষে যায়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুই মাস ১৬ দিনে জমিজমা-সংক্রান্ত মামলার নিষ্পত্তি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে নিন্দনীয় হলো আদালতে সরকার পক্ষের অনুপস্থিতি। বর্তমানে আপিল শুরু হয়েছে এই মামলার। জমি রক্ষা ও ইকোপার্কের বিশুদ্ধ বাতাসের আশায় দাবি তুলেছেন স্থানীয় বেরসিক পরিবেশবাদীরা।

১৫ জানুয়ারি একটি দৈনিকের অনলাইন ডেস্কের সংবাদ শিরোনাম ‘লন্ডনের অভিজাত এলাকায় জমি বাড়ির ক্রেতা বাংলাদেশিরাও’। তথ্যমতে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ধনাঢ্য ব্যক্তিদের মধ্যে যারা লন্ডনে জমি বাড়ি ক্রয় করেন, সে তালিকায় ওপরের কাতারেই আছে বাংলাদেশ। অভিবাসন-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এস্টোনসের তথ্য অনুসারে, লন্ডনের অভিজাত এলাকায় অভিবাসন-সংক্রান্ত অভিবাসন খাতের ক্রেতাদের ৪১ শতাংশই বিদেশি। এই বিদেশিদের মধ্যে নবম অবস্থানে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে জাপানিদের চেয়েও এগিয়ে আছে বাংলার বাড়িওয়ালারা। ২০২০ সালের প্রথম ৯ মাসে ১২ কোটি ২৮ লাখ ৯৫ হাজার ১২২ পাউন্ড বা প্রায় ১,৫৬১ কোটি টাকার সম্পদ কেনেন বাংলাদেশিরা। একই খবরে বলা হয়, বাংলাদেশের ঠিকানা ব্যবহার করে আবাসন খাতে সম্পদ নিবন্ধনের সংখ্যা ২০১০ সালে ছিল ১৫টি। ২০২১ এই সংখ্যা ১৩৭-এ দাঁড়িয়েছে। ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে সেই সংখ্যা বেড়ে কত হবে- সেটাই বেরসিকদের বিবেকের প্রশ্ন!

একটি দৈনিকের ১৪ ডিসেম্বরের খবর, বাংলাদেশ জুট মিল করপোরেশনের (বিজেএমসি) নিয়ন্ত্রণে থাকা ৩৫টি পাটকলের মধ্যে ২৭টি অলস পড়ে আছে। এসব পাটকলের ১,৫১৭ একর জমি, কারখানা, অফিস ও বাড়িঘর আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। তবুও এসব পাহারাসহ নানা অজুহাতে বেতন ও বাড়িভাড়া নিচ্ছে প্রায় ২,৫১৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিজেএমসি লোকসান গুনেছে ২৬০ কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে বেতন-বাড়িভাড়াসহ বিবিধ ভাতা বাবদ ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। বাড়িতে বসে থেকেও বেতন তোলেন বিজেএমসির অনেকে। একই সংবাদে আরও প্রকাশ, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়েরই আরেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পাট করপোরেশন (বিজিসি) ১৯৯৩ সালে বিলুপ্ত হলেও তিন দশকে এই বিলুপ্তির কাজ শেষ হয়নি। এখনো বিজিসির বেশ কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির ২৯৫ একর জমির ১৯০ একরই বেদখল। বিজিসি এবং বিজেএমসির এই বেদখল বরদাস্ত করতে হচ্ছে বেরসিকদের বেতন ও বাড়িভাড়া দিয়ে।

ফরিদপুর জেলার কৈজুরী ইউনিয়নের জনৈক জাহাঙ্গীরের বাড়ির সামনের সড়ক এবং ভিতরের সড়ক-এমনকি শৌচাগারের সড়কও নির্মিত হয়েছে সরকারি বরাদ্দে। এই সরকারি বরাদ্দ দিয়েছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আর সৌভাগ্যবান জাহাঙ্গীর হলেন যুব শ্রমিক লীগের নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল রাজ্জাকের আত্মীয়। তথ্য মোতাবেক ২০২১-২২ অর্থবছরে সংসদ সদস্য হিসেবে উন্নয়ন বাজেট থেকে ৯৯ লাখ ১৫ হাজার ৩৩৩ টাকা লাভ করেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ৮৫টি প্রকল্পের বিপরীতে খরচ দেখিয়ে গেল বছরের ১৯ মে এই টাকা তুলে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ১১টি প্রকল্পে কোনো কাজই হয়নি। আর ১৭টিতে হয়েছে নামমাত্র কাজ। উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে ফরিদপুরের আলিশান বাড়ি ছেড়ে দুবাই আছেন খন্দকার মোশাররফ। তবে দুবাই কোন ঠিকানায়, তা জানতে পারেননি বেরসিকরা। এসব তথ্য উঠে এসেছে দৈনিকটির ১১ জানুয়ারির পাতায়।

আসলে ক্ষমতা না থাকলে যে বাড়িঘরও থাকে না, তার করুণ উদাহরণ ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার দুবারের সাবেক এমপি এনামুল হক জজ মিয়া। ৮৩ বছর বয়সে এই সাবেক সংসদ সদস্যের গৃহহীন অবস্থায় আশ্রয়ণ প্রকল্পে ১১ জানুয়ারি তারিখে করুণ মৃত্যু উঠে এসেছে প্রায় সব মূলধারার মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সার্চলাইট অনুষ্ঠানের একটি পর্ব ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখ প্রচারিত হয়। ইউটিউবে থাকা এই অনুষ্ঠান দেখেছেন প্রায় ৪ লাখ ইউটিউব দর্শক। এই অনুষ্ঠানে প্রামাণ্য দলিলসহ নাটোরের এক এমপি ও তাঁর স্ত্রীর সাম্প্রতিক সময়ে অবিশ্বাস্যভাবে সম্পদ বৃদ্ধির তথ্য তুলে ধরা হয়। ছবি দেখিয়ে নাটোরের আলিশান প্রাসাদ ও কানাডার জান্নাতি হাউস নামের বাড়ির মালিকানা এই দম্পতির বলে উল্লেখ করা হয়। অবশ্য এমপি বলেছেন, এসবই মিথ্যা-বানোয়াট। একই টিভি চ্যানেল গত ১৪ জানুয়ারিতে প্রায় সাড়ে ৩ মিনিটের একটি সংবাদ ক্লিপ ইউটিউবে প্রকাশ করে, যা দুই দিনেই ৩ লক্ষাধিক দর্শক দেখেছেন। এই সংবাদ তৈরি করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডভিত্তিক এনজিও এবং দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক ফোরাম ‘অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট’ (সংক্ষেপে ওসিসিআরপি) নামক সংগঠনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি তথ্যকে উদ্ধৃত করে। এই সংগঠন বিশ্বের বহু দেশের বহু দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ও মিডিয়ার সঙ্গে একত্রে কাজ করে এবং প্রতি বছর বিশ্বের বুকে দুর্নীতি প্রসারে সবচেয়ে বেশি দায়ী মানুষ তথা ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ খুঁজে বের করে। সংগঠনের ওয়েবসাইট ও ইউটিউবে থাকা বাংলাদেশি টিভির সংবাদ ক্লিপে দেখা যায়, বাংলাদেশের একজন সংসদ সদস্য আমেরিকার নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সে বিগত দিনে ৪ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০ কোটি টাকা) ব্যয়ে অন্তত ৯টি সম্পদ অর্জন করেন। এ সংবাদে আরও উল্লেখ করা হয়, এ সম্পত্তি অর্জন শুরু হয় ২০১৪ সালে নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসের একটি সুউচ্চ ভবনে অ্যাপার্টমেন্ট কেনার মধ্য দিয়ে। যথারীতি সংসদ সদস্যপ্রবর এই তথ্য ও সংবাদকে মিথ্যা বলেছেন। প্রকৃত সত্য-মিথ্যার আরও সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন বেরসিক সংবাদকর্মীরা।

প্রিয় পাঠক, শুরু করেছিলাম বাড়ি নয়, বাড়িয়া অর্থাৎ ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রসঙ্গ দিয়ে। শেষ করি বাড়ি নয়, বেড়ি প্রসঙ্গ টেনে। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানাধীন বোয়ালী গ্রামের সন্তান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলী আজম বিস্ফোরক মামলায় ৪১ দিন কারাভোগ করে ১১ জানুয়ারি বুধবার জামিনে মুক্ত হন। কারাভোগকালে ২০ ডিসেম্বর তিন ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্ত হয়ে মায়ের জানাজায় ইমামতি করার সময়ও তাকে ডান্ডাবেড়ি পরা অবস্থায় দেখা যায়।

জামিনযোগ্য মামলার আসামির প্রতি এই আচরণ নিয়ে তীব্র সমালোচনা উঠে সর্বত্র দেশ-বিদেশে। কেউ যদি অবৈধভাবে দেশ-বিদেশে বাড়ি করে থাকেন অথবা তাদের অবৈধ বাড়ি না থাকা সত্ত্বেও বাড়িজনিত মিথ্যা খবর নিয়ে বেরসিকরা যদি বাড়াবাড়ি করে থাকেন, তবে ডান্ডাবেড়ি কি তাদেরই প্রাপ্য নয়? এই লেখা পড়তে পড়তে কেউ ক্লান্ত বা হতাশ হলে দুটি গান শুনতে পারেন। একটি লালনের ‘বাড়ির কাছে আরশিনগর’ আর অন্যটি হাসানের ‘লোকে বলে, বলে রে, ঘর বাড়ি ভালা না আমার’।

পাদটীকা : বাড়িসংক্রান্ত আরও কিছু তথ্য ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে রয়েছে। তবে বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই-বাছাই সাপেক্ষেই কেবল সেগুলো নিয়ে লেখা সম্ভব। তবে এমন বিষয়ে যেন এটিই শেষ লেখা হয়, এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

e-mail: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে