শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শহীদ আসাদের রত্নগর্ভা মা

বিমল সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ আসাদের রত্নগর্ভা মা

আজ ২০ জানুয়ারি শহীদ আসাদ দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উত্থানপর্বে আইয়ুবশাহীর লেলিয়ে দেওয়া পুলিশের গুলিতে শহীদ হন প্রগতিশীল আদর্শে বিশ্বাসী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র আসাদ (২০ জানুয়ারি), শহীদ মতিউর (২৪ জানুয়ারি) ও শহীদ শামসুজ্জোহা (১৮ ফেব্রুয়ারি) এভাবেই আইয়ুবের পতন আর ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান সফল হয়। নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার বর্ধিষ্ণু ধানুয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৪২ সালে আসাদের জন্ম। আসাদ ছিলেন প্রগতিশীল রাজনীতির মূলমন্ত্রে দীক্ষিত। স্কুল জীবনেই আসাদুজ্জামান ও মনিরুজ্জামান দুই ভাই ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। নিজ উপজেলা শিবপুর ও নরসিংদীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এলাকায় সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যান আসাদ। অন্যায়-অবিচারের প্রতিবাদ, শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ এবং মেহনতী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করাই ছিল তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। আসাদের বাবা এম এ তাহের ছিলেন শিবপুর উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। আর মা মতিজাহান খাদিজা খাতুন নারায়ণগঞ্জ শহরের খ্যাতনামা আইটি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষিকা। তাঁদের সুপরিসর বাড়িটি এলাকায় ‘মিয়াজিবাড়ি’ নামে সমধিক পরিচিত। আসাদের বাবা এম এ তাহের ছিলেন খুবই পণ্ডিত ব্যক্তি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৭ সালে তিনি ইতিহাস বিষয়ে প্রথম শ্রেণিতে এমএ পাস করেন। তাহের-মতিজাহান দম্পতি এমনই পরম সৌভাগ্যবান যে, সেরা সেরা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাশেষে ছয় ছেলে ও দুই মেয়ে সবাই তাঁরা যার যার কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হিসেবে দেখে যেতে পেরেছেন। এই দম্পতি তাদের আটটি সন্তানের নাম রাখেন (ক্রমানুসারে): কে এম খুরশীদুজ্জামান খলিলুল্লাহ মোহাম্মদ খুরশীদুজ্জামান, এন এম মুরশীদুজ্জামান (নাসরুল্লাহ মোহাম্মদ মুরশীদুজ্জামান), এফ এম রশীদুজ্জামান (ফয়জুল্লাহ মোহাম্মদ রশীদুজ্জামান), এ এম আসাদুজ্জামান (আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান; গণঅভ্যুত্থানের বীর শহীদ), এইচ এম মনিরুজ্জামান (হাবিবুল্লাহ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান), আনোয়ারা ফেরদৌসী, এ এম নূরুজ্জামান (আজিজুল্লাহ মোহাম্মদ নূরুজ্জামান) ও দেলোয়ারা ফেরদৌসী। শহীদ আসাদসহ তাঁদের দুই ছেলে (ইতিহাস বিভাগ) ও দুই মেয়ে (প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। দুই ছেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করে পরবর্তীতে বিদেশ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নেন। সবার বড় কে এম খুরশীদুজ্জামান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও তৃতীয় ছেলে এফ এম রশীদুজ্জামান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। খুবই গৌরবের কথা যে, আমাদের জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ ও এর নকশা তৈরিতে বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই আই কানের সহযোগী হিসেবে দেশীয় প্রকৌশলী রশীদুজ্জামানেরও (শহীদ আসাদের পীঠাপীঠি অগ্রজ) অংশগ্রহণ রয়েছে। শহীদ আসাদের অনুজ এইচ এম মনিরুজ্জামান আনন্দ মোহন কলেজে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছেন। আমি তাঁর গুণমুগ্ধ একজন ছাত্র। ফেসবুকেও স্যারের সঙ্গে আমার সংযোগ রয়েছে। ২২ জুন ২০২১ স্যারের দেওয়া একটি পোস্ট থেকে আমরা অনেক কিছুই জানতে পারি। পোস্টটি মূলত স্কুলজীবন ও স্যারের প্রিয় দুজন শিক্ষককে নিয়ে লেখা। এতে আরও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন স্যারের গর্ভধারিণী মা। পোস্টটি এমন : ‘‘সেটি পঞ্চাশ দশকের শেষদিককার কথা। স্কুলে উর্দু, সংস্কৃত, আরবি যে কোনো একটি বিষয় পড়তে হতো। সেভেন-এইটে পড়ার সময় শ্রদ্ধেয় বীরেন্দ্র চন্দ্র সেন আমাদের বাংলা পড়াতেন। তিনি ছিলেন সাধু চরিত্রের মানুষ। বিরতির সময় মুসলিম ছাত্ররা নামাজ পড়ত। এই ৪০ মিনিট সময় একটি নির্জন কক্ষে একাগ্রচিত্তে তিনি ধ্যানমগ্ন থাকতেন। বাড়ির বাইরে জলও স্পর্শ করতেন না। বীরেন্দ্র স্যারের ছোটভাই সুধীর চন্দ্র সেন বিএসসি ছিলেন একেবারে বিপরীত স্বভাবের, এমনকি তিনি গোমাংসও খেতেন। দুই ভাইকে নিয়ে নানারকমের গল্প প্রচলিত ছিল। বীরেন স্যার ছিলেন অনেক লম্বা, সুধীর স্যার অনেকটাই খাটো। স্কুলে আসার পথে একটি সাঁকো ছিল। সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় নিচ দিয়ে যাতায়াত করার সময় পথচারীদের কাপড় ভিজে যেত। বীরেন স্যার একটা গামছা পরে জায়গাটা পার হতেন। কিন্তু আমাদের সুধীর স্যার বেশ নিঃসংকোচে সেই গর্ত পার হয়ে আসতেন, শুধু দাদার পেছনে হাঁটতেন। জামা কাপড় শুকনোই থাকত।

বীরেন স্যার ছিলেন শিশুর মতো সরল। ক্লাসে আমাদের বলতেন, “তোরা বল তো, সুধীর বেশি লম্বা নাকি আমি?” আমরা বলতাম, “আপনিই বেশি লম্বা স্যার।’’ “আচ্ছা বল তো, চাকদার ওই গর্তটি পার হতে গেলে আমার কাপড় ভিজে যায়, কিন্তু সুধীরের তো কখনো কাপড় ভিজে না।” বীরেন্দ্র স্যারকে খুব পছন্দ করতাম বলে তাঁর কাছে সংস্কৃত পড়তাম।

আমরা সব ভাই বাবার স্কুলে বীরেন স্যার ও সুধীর স্যারের ছাত্র ছিলাম। আমি তখন আনন্দ মোহন কলেজে শিক্ষকতায় আর মেজোভাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাসেবায়। বীরেন স্যার খুব অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হলেন। স্যারের চিকিৎসায় বড় সমস্যা দেখা দিল, তিনি বাইরের কোথাও কিছু খাবেন না। স্যার আমার বাবার চেয়ে বয়সে বড় ছিলেন। বাবা একই স্কুলের হেডমাস্টার, বাবার অনুরোধও রাখলেন না। না খেয়ে তাঁর শরীর দিন দিন ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে।

আমার মা সব জেনে স্যারের জন্য খাবার, পথ্য তৈরি করে নিজে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। স্যারকে বললেন, “আপনার বোন নতুন বাসনপত্র কিনে, অন্যের কোনো স্পর্শ ছাড়া নিজ হাতে সব তৈরি করে নিয়ে এসেছে; আপনাকে তা খেতেই হবে।’’

মায়ের কথা শুনে স্যারের দু-চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ল, শীর্ণ হাত দুটি দিয়ে আমার মায়ের হাত দুটি ধরলেন এবং বললেন- “বোন, আমি তোমার আনা, তোমার রান্না করা খাবার খাব; এ খাবার আমার জন্য অমৃত।” স্যার সে-বার সুস্থ হলেন, সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন। স্যারের বয়স তখন ৮০-এর বেশি।

আমার জীবনে দেখা বীরেন স্যার প্রকৃতই একজন সাধু পুরুষ, দেবতুল্য মানুষ ছিলেন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক