শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

দিল্লি থেকে ১৫০০ মাইল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রাজ্য ত্রিপুরায় উড়ে এসে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা আরএসএস নেতা অমিত শাহ এক জনসভায় ঘোষণা দিলেন- ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই ’২৪-এর ১ জানুয়ারি রামমন্দির অযোধ্যায় খুলে দেওয়া হবে। গলা উঁচিয়ে শ্রোতাদের বললেন, আপনারা এখনই অযোধ্যা যাওয়ার টিকিট কাটুন।  চার বছর আগে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী এই রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন। তিনি তা উদ্বোধন করবেন। অমিত শাহর উক্তি শুনে গোটা ভারতের বিশিষ্টজন ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ ধরনের উক্তি করতে পারেন কি না। কারণ ভারতের সংবিধানে ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনসভায় গিয়ে নির্বাচনের একমাত্র হাতিয়ারই অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র। কারণ বর্তমান ভারতে বিজেপি আরএসএসের হাতে রাম ছাড়া কোনো ইস্যু নেই।

অমিত শাহর বক্তব্যের উত্তরে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাকে খোঁচা দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, তিনি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা তার দায়িত্ব। খাড়গে আরও বলেছেন, অমিত শাহ দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অযোধ্যার মন্দিরের পূজারি নন। তিনি দেশকে ধ্বংস করার জন্যই ভগবান রামকে সামনে এনেছেন। গত শতকের ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির উদ্যোগে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। তার উত্তরসূরিরা রাম মানেই বোঝেন হিন্দুত্ব। সেটাই ইস্যু করতে চাইছেন। খাড়গে বলেছেন, রামমন্দির মানুষের নিজস্ব পছন্দ। ভোটের জন্য তা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মোদি সরকার ঠিক তাই করছে। অপরদিকে অমিত শাহর ওই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অযোধ্যার পুরোহিতরা রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন। অমিত শাহ শুধু মন্দিরই নয়, তার বক্তব্যের অনেক জায়গায় রাহুলের এই কর্মসূচিকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করেছেন। সেই দিনই রাহুল গান্ধীর যাত্রা ছিল উত্তরপ্রদেশে।

উত্তরপ্রদেশে ভারত জোড়ো যাত্রার দ্বিতীয় দিন কংগ্রেসের পক্ষে টুইট করা হয়- ‘এই যাত্রা ভালোবাসা, শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের পথে এগোবে। উত্তরপ্রদেশ থেকে ঘৃণাকে মুছে ফেলবে।’ একদা দেশে মেরুকরণে বিজেপির প্রধান অস্ত্র ছিল রামমন্দির নির্মাণ। সেই রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস চিঠি লিখে রাহুলকে যাত্রার জন্য আশীর্বাদ করেছেন। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সম্পাদক চম্পত রাই রাহুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। রাহুল গান্ধীর দীর্ঘ জীবন ও সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেছেন, দেশের মঙ্গলের জন্য আপনি হাঁটছেন। রামলালা আপনাকে আশীর্বাদ করুন। অনেকেই মনে করছেন, এতে বিজেপি তথা গেরুয়া শিবির কিছুটা হলেও বিড়ম্বনায় পড়ল।

এই যাত্রাকে ঘিরে কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকের উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো। দীর্ঘ যাত্রাপথের বিভিন্ন জায়গায় মঞ্চ তৈরি করেছিলেন কংগ্রেসের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। কনকনে ঠান্ডায় সাদা টি-শার্ট পরা রাহুলের পদযাত্রা। ইতোমধ্যে সাড়া ফেলেছে দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকের মধ্যে। রাহুল বলেন, সংবাদ মাধ্যম আমার টি-শার্টের কথা বলছে। অথচ গরিব শ্রমিক কৃষকরা দিনের পর দিন ছেঁড়া জামা পরেই কাটান, সে কথা বলছেন না। এই ঠান্ডায় শুধু টি-শার্ট পরে পদযাত্রা করতে তার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না বলেই জানান তিনি।

অমরজিৎ সিং বলেছেন, দেশের স্বার্থেই হাঁটছেন রাহুল। আমি যাত্রায় যোগ দেওয়ায় বিজেপির এত অস্বস্তি কেন বুঝতে পারছি না। আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমার মনে হয়েছে, এই উদ্যোগ দেশের পক্ষে মঙ্গলজনক। রাহুলের পদযাত্রার প্রশংসা করছে গোটা দুনিয়াই। তাতে বিজেপির হিসাব অনুযায়ী তাদের সামনে রাম ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ইস্যু নেই। এই লেখার সময় টিভির পর্দায় ভেসে উঠল একটি খবর। মুম্বাইয়ের বড় মাপের সিনেমা অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা বলেছেন, আমি তৃণমূল করি। কিন্তু রাহুলের এই পদযাত্রাকে আমি সমর্থন করছি। রাহুল সফল হবেনই।

কর্মসূচি অনুযায়ী রাহুল এখনো বিহার, ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে যাননি। অথচ উত্তর-পূর্বের তিনটি রাজ্যে নির্বাচন। রাহুল পানিপথ এলাকায় সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচনে জয়লাভ আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য মানুষের রুটিরুজি, চাকরির ব্যবস্থা করা, গোটা দেশে শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনা। সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করা। রাহুল সেদিকে স্মরণ করিয়ে বলেছেন, ২০১৪ সালে আপনি বলেছিলেন, বছরে দুই কোটি লোকের চাকরি দেবেন। ১১ বছরে আপনি এক লাখ লোককেও কর্মসংস্থান দেননি। আপনি বলেছিলেন, কৃষকের উন্নতি করবেন, করেননি। পাঁচ বছর আগে মণিপুর, মেঘালয়ে কংগ্রেস নির্বাচনে জিতেছিল। কিন্তু ফল প্রকাশ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অমিত শাহ এসব রাজ্যের বিধায়কদের কিনে নেন এবং বিজেপির সরকার গঠন করে। এই পাহাড়ি এলাকায় মানুষ এতে ক্ষিপ্ত। বিশেষ করে দলিত খ্রিস্টানদের ধর্মান্তকরণ এখন বিজেপি আরএসএস কর্মসূচির মধ্যে যুক্ত হয়ে গেছে।

বর্তমান ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির হিন্দি এবং ইংরেজি চ্যানেলের টকশোগুলোতে বিশিষ্টজনদের ডেকে আলোচনা হচ্ছে। সম্প্রতি একটি ইংরেজি চ্যানেলে আরএসএস নেতা দেশরতন নিগম বলেছেন, ২৪ নয়, ২০২৯ সালেও বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। তাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার হিসাবটা কী? তিনি একটু হেসে বললেন, রামমন্দিরের পর বাকি পাঁচ বছরে আমরা কাশী, বৃন্দাবন, মথুরা এবং দক্ষিণ ভারতে যে মসজিদগুলো আছে, সেগুলো ভেঙে দেব। সেখানে মন্দির তৈরি হবে। তার এই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ যোগেন্দ্র যাদব বলেই দিলেন, ‘আপনি মূর্খ’। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন ২০২৪-এ ১ জানুয়ারি আপনারা রামমন্দির খুলে দেবেন। কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা বলেছে, গত চার বছরে মন্দিরের কাজ হয়েছে ৪৫ শতাংশ। যাদব প্রশ্ন তোলেন তাহলে কোনটা ঠিক, কিছুক্ষণ পরেই যাদব বলেন, রামকে দেখিয়েই তো আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রামকে দিয়ে হবে না। মানুষের জন্য কাজ করুন। দেশের ১৭টি আঞ্চলিক দল রাহুলের এই যাত্রাকে শুধু সমর্থনই করছেন না, রাহুলের সঙ্গে তারা হাঁটছেনও। এমনকী ১৯২৮ সালে আরএসএসের জন্মদাতা বীর সাভারকরের রাজ্য মহারাষ্ট্রে শিবসেনাও রাহুলের সঙ্গে পা মিলিয়েছিল। মানুষ যখনই বলছে খাদ্য দাও, বস্ত্র দাও, কাজ দাও- তখনই তারা রামকে সামনে নিয়ে আসছে। এই অভিযোগ এখন ভারতের ৯০ শতাংশ লোকের।

ওই আলোচনায় কংগ্রেস মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনটে একটার পর একটা অভিযোগ তুলে বলেন, হিন্দু-মুসলমান বিভাজন যতই চেষ্টা করুন, করতে পারবেন না। তার প্রশ্ন, দেশের ৩০ কোটি মুসলমান কোথায় যাবেন? আপনারা কী চান? এর উত্তরে বিজেপির এক মুখপাত্র জাটে বলেন, রাহুলের ভারত জোড়োর অর্থ কী? তিনিই বলেন, ভারত জোড়োর অর্থ হলো (তার মতে) নেপাল, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, পাকিস্তান- সব নিয়েই ভারত-জোড়ো করতে হবে। তাহলেই রাহুলকে সফল বলা যাবে। আলোচনাটি উপস্থাপনা করেছিলেন সংকেত উপাধ্যায়। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, আপনি বলে দিন কবে আফগানিস্তান ভারতের মধ্যে ছিল? আলোচনায় বিজেপি আরএসএম বক্তারা ছাড়া সবাই প্রশ্ন তোলেন, মানুষের সমস্যা। চাকরি-বাকরি নিয়ে আপনারা কথা বলেন না কেন? এর কোনো উত্তর তারা দেননি।

ভোটের জন্য মমতা ব্যানার্জি ও নরেন্দ্র মোদি একই পথের পথিক। স্বাধীনতা-উত্তর ভারত বর্ষে পঞ্চায়েত ভোটে কোনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচারে যেতেন না। সেটাই ছিল রেওয়াজ। আগামী তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। আর এই নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রচারে আসছেন স্বয়ং মোদি। এই মাসেই তার ১৭টি সভা করার কথা আছে। অপরদিকে মমতাও থেমে নেই। ভাইপোকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করে তিনি রাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন।

দক্ষিণ ভারতে, বিশেষ করে কর্নাটকে সম্প্রতি বিজেপি সরকার গো-মাংস নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। নিষিদ্ধ করেছে মেয়েদের হিজাব পরা। সব মিলিয়ে গোটা ভারতবর্ষ এখন জ্বলছে। খবর বা ঘটনার কোনো বিরাম নেই। বিজেপি-আরএসএস যেনতেনভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য লাভ-জিহাদকে ইস্যু করেছে। বিজেপিশাসিত কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে কোনো হিন্দু তার মুসলমান বান্ধবীকে নিয়ে রাস্তায় বের হলেই পুলিশের খপ্পরে পড়ছেন। পশ্চিমবঙ্গে আইএস জঙ্গিরা ঢুকে পড়েছে। তাদের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে বলা হয়, এরা স্বীকার করেছে, তারা ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে মানববোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতার ছক কষেছিল। যেভাবে রাহুল গান্ধীর পিতা রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল। এনআইএসএ দাবি করেছে, এদের তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক। এনআই প্রধান মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, পাঁচ বছর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি ১১ জনকে হত্যা করেছিল। মমতা তখন বলেছিলেন, এটা কালীপুজোর পটকা। উত্তরে এনআই বলেছে, বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের ধরে ফেলেছিলাম। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে এক চূড়ান্ত নিরাপত্তাহীনতা চেপে বসেছে মানুষের মনের মধ্যে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে