শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

দিল্লি থেকে ১৫০০ মাইল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রাজ্য ত্রিপুরায় উড়ে এসে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা আরএসএস নেতা অমিত শাহ এক জনসভায় ঘোষণা দিলেন- ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই ’২৪-এর ১ জানুয়ারি রামমন্দির অযোধ্যায় খুলে দেওয়া হবে। গলা উঁচিয়ে শ্রোতাদের বললেন, আপনারা এখনই অযোধ্যা যাওয়ার টিকিট কাটুন।  চার বছর আগে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী এই রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন। তিনি তা উদ্বোধন করবেন। অমিত শাহর উক্তি শুনে গোটা ভারতের বিশিষ্টজন ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ ধরনের উক্তি করতে পারেন কি না। কারণ ভারতের সংবিধানে ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনসভায় গিয়ে নির্বাচনের একমাত্র হাতিয়ারই অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র। কারণ বর্তমান ভারতে বিজেপি আরএসএসের হাতে রাম ছাড়া কোনো ইস্যু নেই।

অমিত শাহর বক্তব্যের উত্তরে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাকে খোঁচা দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, তিনি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা তার দায়িত্ব। খাড়গে আরও বলেছেন, অমিত শাহ দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অযোধ্যার মন্দিরের পূজারি নন। তিনি দেশকে ধ্বংস করার জন্যই ভগবান রামকে সামনে এনেছেন। গত শতকের ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির উদ্যোগে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। তার উত্তরসূরিরা রাম মানেই বোঝেন হিন্দুত্ব। সেটাই ইস্যু করতে চাইছেন। খাড়গে বলেছেন, রামমন্দির মানুষের নিজস্ব পছন্দ। ভোটের জন্য তা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মোদি সরকার ঠিক তাই করছে। অপরদিকে অমিত শাহর ওই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অযোধ্যার পুরোহিতরা রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন। অমিত শাহ শুধু মন্দিরই নয়, তার বক্তব্যের অনেক জায়গায় রাহুলের এই কর্মসূচিকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করেছেন। সেই দিনই রাহুল গান্ধীর যাত্রা ছিল উত্তরপ্রদেশে।

উত্তরপ্রদেশে ভারত জোড়ো যাত্রার দ্বিতীয় দিন কংগ্রেসের পক্ষে টুইট করা হয়- ‘এই যাত্রা ভালোবাসা, শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের পথে এগোবে। উত্তরপ্রদেশ থেকে ঘৃণাকে মুছে ফেলবে।’ একদা দেশে মেরুকরণে বিজেপির প্রধান অস্ত্র ছিল রামমন্দির নির্মাণ। সেই রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস চিঠি লিখে রাহুলকে যাত্রার জন্য আশীর্বাদ করেছেন। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সম্পাদক চম্পত রাই রাহুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। রাহুল গান্ধীর দীর্ঘ জীবন ও সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেছেন, দেশের মঙ্গলের জন্য আপনি হাঁটছেন। রামলালা আপনাকে আশীর্বাদ করুন। অনেকেই মনে করছেন, এতে বিজেপি তথা গেরুয়া শিবির কিছুটা হলেও বিড়ম্বনায় পড়ল।

এই যাত্রাকে ঘিরে কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকের উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো। দীর্ঘ যাত্রাপথের বিভিন্ন জায়গায় মঞ্চ তৈরি করেছিলেন কংগ্রেসের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। কনকনে ঠান্ডায় সাদা টি-শার্ট পরা রাহুলের পদযাত্রা। ইতোমধ্যে সাড়া ফেলেছে দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকের মধ্যে। রাহুল বলেন, সংবাদ মাধ্যম আমার টি-শার্টের কথা বলছে। অথচ গরিব শ্রমিক কৃষকরা দিনের পর দিন ছেঁড়া জামা পরেই কাটান, সে কথা বলছেন না। এই ঠান্ডায় শুধু টি-শার্ট পরে পদযাত্রা করতে তার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না বলেই জানান তিনি।

অমরজিৎ সিং বলেছেন, দেশের স্বার্থেই হাঁটছেন রাহুল। আমি যাত্রায় যোগ দেওয়ায় বিজেপির এত অস্বস্তি কেন বুঝতে পারছি না। আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমার মনে হয়েছে, এই উদ্যোগ দেশের পক্ষে মঙ্গলজনক। রাহুলের পদযাত্রার প্রশংসা করছে গোটা দুনিয়াই। তাতে বিজেপির হিসাব অনুযায়ী তাদের সামনে রাম ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ইস্যু নেই। এই লেখার সময় টিভির পর্দায় ভেসে উঠল একটি খবর। মুম্বাইয়ের বড় মাপের সিনেমা অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা বলেছেন, আমি তৃণমূল করি। কিন্তু রাহুলের এই পদযাত্রাকে আমি সমর্থন করছি। রাহুল সফল হবেনই।

কর্মসূচি অনুযায়ী রাহুল এখনো বিহার, ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে যাননি। অথচ উত্তর-পূর্বের তিনটি রাজ্যে নির্বাচন। রাহুল পানিপথ এলাকায় সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচনে জয়লাভ আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য মানুষের রুটিরুজি, চাকরির ব্যবস্থা করা, গোটা দেশে শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনা। সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করা। রাহুল সেদিকে স্মরণ করিয়ে বলেছেন, ২০১৪ সালে আপনি বলেছিলেন, বছরে দুই কোটি লোকের চাকরি দেবেন। ১১ বছরে আপনি এক লাখ লোককেও কর্মসংস্থান দেননি। আপনি বলেছিলেন, কৃষকের উন্নতি করবেন, করেননি। পাঁচ বছর আগে মণিপুর, মেঘালয়ে কংগ্রেস নির্বাচনে জিতেছিল। কিন্তু ফল প্রকাশ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অমিত শাহ এসব রাজ্যের বিধায়কদের কিনে নেন এবং বিজেপির সরকার গঠন করে। এই পাহাড়ি এলাকায় মানুষ এতে ক্ষিপ্ত। বিশেষ করে দলিত খ্রিস্টানদের ধর্মান্তকরণ এখন বিজেপি আরএসএস কর্মসূচির মধ্যে যুক্ত হয়ে গেছে।

বর্তমান ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির হিন্দি এবং ইংরেজি চ্যানেলের টকশোগুলোতে বিশিষ্টজনদের ডেকে আলোচনা হচ্ছে। সম্প্রতি একটি ইংরেজি চ্যানেলে আরএসএস নেতা দেশরতন নিগম বলেছেন, ২৪ নয়, ২০২৯ সালেও বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। তাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার হিসাবটা কী? তিনি একটু হেসে বললেন, রামমন্দিরের পর বাকি পাঁচ বছরে আমরা কাশী, বৃন্দাবন, মথুরা এবং দক্ষিণ ভারতে যে মসজিদগুলো আছে, সেগুলো ভেঙে দেব। সেখানে মন্দির তৈরি হবে। তার এই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ যোগেন্দ্র যাদব বলেই দিলেন, ‘আপনি মূর্খ’। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন ২০২৪-এ ১ জানুয়ারি আপনারা রামমন্দির খুলে দেবেন। কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা বলেছে, গত চার বছরে মন্দিরের কাজ হয়েছে ৪৫ শতাংশ। যাদব প্রশ্ন তোলেন তাহলে কোনটা ঠিক, কিছুক্ষণ পরেই যাদব বলেন, রামকে দেখিয়েই তো আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রামকে দিয়ে হবে না। মানুষের জন্য কাজ করুন। দেশের ১৭টি আঞ্চলিক দল রাহুলের এই যাত্রাকে শুধু সমর্থনই করছেন না, রাহুলের সঙ্গে তারা হাঁটছেনও। এমনকী ১৯২৮ সালে আরএসএসের জন্মদাতা বীর সাভারকরের রাজ্য মহারাষ্ট্রে শিবসেনাও রাহুলের সঙ্গে পা মিলিয়েছিল। মানুষ যখনই বলছে খাদ্য দাও, বস্ত্র দাও, কাজ দাও- তখনই তারা রামকে সামনে নিয়ে আসছে। এই অভিযোগ এখন ভারতের ৯০ শতাংশ লোকের।

ওই আলোচনায় কংগ্রেস মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনটে একটার পর একটা অভিযোগ তুলে বলেন, হিন্দু-মুসলমান বিভাজন যতই চেষ্টা করুন, করতে পারবেন না। তার প্রশ্ন, দেশের ৩০ কোটি মুসলমান কোথায় যাবেন? আপনারা কী চান? এর উত্তরে বিজেপির এক মুখপাত্র জাটে বলেন, রাহুলের ভারত জোড়োর অর্থ কী? তিনিই বলেন, ভারত জোড়োর অর্থ হলো (তার মতে) নেপাল, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, পাকিস্তান- সব নিয়েই ভারত-জোড়ো করতে হবে। তাহলেই রাহুলকে সফল বলা যাবে। আলোচনাটি উপস্থাপনা করেছিলেন সংকেত উপাধ্যায়। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, আপনি বলে দিন কবে আফগানিস্তান ভারতের মধ্যে ছিল? আলোচনায় বিজেপি আরএসএম বক্তারা ছাড়া সবাই প্রশ্ন তোলেন, মানুষের সমস্যা। চাকরি-বাকরি নিয়ে আপনারা কথা বলেন না কেন? এর কোনো উত্তর তারা দেননি।

ভোটের জন্য মমতা ব্যানার্জি ও নরেন্দ্র মোদি একই পথের পথিক। স্বাধীনতা-উত্তর ভারত বর্ষে পঞ্চায়েত ভোটে কোনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচারে যেতেন না। সেটাই ছিল রেওয়াজ। আগামী তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। আর এই নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রচারে আসছেন স্বয়ং মোদি। এই মাসেই তার ১৭টি সভা করার কথা আছে। অপরদিকে মমতাও থেমে নেই। ভাইপোকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করে তিনি রাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন।

দক্ষিণ ভারতে, বিশেষ করে কর্নাটকে সম্প্রতি বিজেপি সরকার গো-মাংস নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। নিষিদ্ধ করেছে মেয়েদের হিজাব পরা। সব মিলিয়ে গোটা ভারতবর্ষ এখন জ্বলছে। খবর বা ঘটনার কোনো বিরাম নেই। বিজেপি-আরএসএস যেনতেনভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য লাভ-জিহাদকে ইস্যু করেছে। বিজেপিশাসিত কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে কোনো হিন্দু তার মুসলমান বান্ধবীকে নিয়ে রাস্তায় বের হলেই পুলিশের খপ্পরে পড়ছেন। পশ্চিমবঙ্গে আইএস জঙ্গিরা ঢুকে পড়েছে। তাদের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে বলা হয়, এরা স্বীকার করেছে, তারা ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে মানববোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতার ছক কষেছিল। যেভাবে রাহুল গান্ধীর পিতা রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল। এনআইএসএ দাবি করেছে, এদের তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক। এনআই প্রধান মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, পাঁচ বছর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি ১১ জনকে হত্যা করেছিল। মমতা তখন বলেছিলেন, এটা কালীপুজোর পটকা। উত্তরে এনআই বলেছে, বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের ধরে ফেলেছিলাম। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে এক চূড়ান্ত নিরাপত্তাহীনতা চেপে বসেছে মানুষের মনের মধ্যে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র

১০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

৩৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি করপোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি করপোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ
৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন
সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত
ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ
চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট
ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট
আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত
রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি
আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে নিবন্ধন সনদ না থাকায় চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা
কুমার শানুর কণ্ঠস্বরের ওপর আইনি সুরক্ষা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞার সময়ে ইলিশ ধরায় ১০৪ জেলে আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের
পাকিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি ভারতীয় বোর্ডের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ
দুর্বল অলিম্পিয়াকোসের বিপক্ষে সতর্ক বার্সা কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য
সার্টিফিকেট নয়, দক্ষ মানবসম্পদ গড়াই বাউবির লক্ষ্য: উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
প্রজনন রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাউজানে কাভার্ডভ্যান-অটোরিকশা সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাগেরহাটে উন্নত পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বাজার : বিডা চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা