শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

দিল্লি থেকে ১৫০০ মাইল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রাজ্য ত্রিপুরায় উড়ে এসে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা আরএসএস নেতা অমিত শাহ এক জনসভায় ঘোষণা দিলেন- ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই ’২৪-এর ১ জানুয়ারি রামমন্দির অযোধ্যায় খুলে দেওয়া হবে। গলা উঁচিয়ে শ্রোতাদের বললেন, আপনারা এখনই অযোধ্যা যাওয়ার টিকিট কাটুন।  চার বছর আগে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী এই রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন। তিনি তা উদ্বোধন করবেন। অমিত শাহর উক্তি শুনে গোটা ভারতের বিশিষ্টজন ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ ধরনের উক্তি করতে পারেন কি না। কারণ ভারতের সংবিধানে ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনসভায় গিয়ে নির্বাচনের একমাত্র হাতিয়ারই অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র। কারণ বর্তমান ভারতে বিজেপি আরএসএসের হাতে রাম ছাড়া কোনো ইস্যু নেই।

অমিত শাহর বক্তব্যের উত্তরে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাকে খোঁচা দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, তিনি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা তার দায়িত্ব। খাড়গে আরও বলেছেন, অমিত শাহ দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অযোধ্যার মন্দিরের পূজারি নন। তিনি দেশকে ধ্বংস করার জন্যই ভগবান রামকে সামনে এনেছেন। গত শতকের ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির উদ্যোগে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। তার উত্তরসূরিরা রাম মানেই বোঝেন হিন্দুত্ব। সেটাই ইস্যু করতে চাইছেন। খাড়গে বলেছেন, রামমন্দির মানুষের নিজস্ব পছন্দ। ভোটের জন্য তা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মোদি সরকার ঠিক তাই করছে। অপরদিকে অমিত শাহর ওই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অযোধ্যার পুরোহিতরা রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন। অমিত শাহ শুধু মন্দিরই নয়, তার বক্তব্যের অনেক জায়গায় রাহুলের এই কর্মসূচিকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করেছেন। সেই দিনই রাহুল গান্ধীর যাত্রা ছিল উত্তরপ্রদেশে।

উত্তরপ্রদেশে ভারত জোড়ো যাত্রার দ্বিতীয় দিন কংগ্রেসের পক্ষে টুইট করা হয়- ‘এই যাত্রা ভালোবাসা, শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের পথে এগোবে। উত্তরপ্রদেশ থেকে ঘৃণাকে মুছে ফেলবে।’ একদা দেশে মেরুকরণে বিজেপির প্রধান অস্ত্র ছিল রামমন্দির নির্মাণ। সেই রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস চিঠি লিখে রাহুলকে যাত্রার জন্য আশীর্বাদ করেছেন। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সম্পাদক চম্পত রাই রাহুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। রাহুল গান্ধীর দীর্ঘ জীবন ও সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেছেন, দেশের মঙ্গলের জন্য আপনি হাঁটছেন। রামলালা আপনাকে আশীর্বাদ করুন। অনেকেই মনে করছেন, এতে বিজেপি তথা গেরুয়া শিবির কিছুটা হলেও বিড়ম্বনায় পড়ল।

এই যাত্রাকে ঘিরে কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকের উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো। দীর্ঘ যাত্রাপথের বিভিন্ন জায়গায় মঞ্চ তৈরি করেছিলেন কংগ্রেসের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। কনকনে ঠান্ডায় সাদা টি-শার্ট পরা রাহুলের পদযাত্রা। ইতোমধ্যে সাড়া ফেলেছে দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকের মধ্যে। রাহুল বলেন, সংবাদ মাধ্যম আমার টি-শার্টের কথা বলছে। অথচ গরিব শ্রমিক কৃষকরা দিনের পর দিন ছেঁড়া জামা পরেই কাটান, সে কথা বলছেন না। এই ঠান্ডায় শুধু টি-শার্ট পরে পদযাত্রা করতে তার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না বলেই জানান তিনি।

অমরজিৎ সিং বলেছেন, দেশের স্বার্থেই হাঁটছেন রাহুল। আমি যাত্রায় যোগ দেওয়ায় বিজেপির এত অস্বস্তি কেন বুঝতে পারছি না। আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমার মনে হয়েছে, এই উদ্যোগ দেশের পক্ষে মঙ্গলজনক। রাহুলের পদযাত্রার প্রশংসা করছে গোটা দুনিয়াই। তাতে বিজেপির হিসাব অনুযায়ী তাদের সামনে রাম ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ইস্যু নেই। এই লেখার সময় টিভির পর্দায় ভেসে উঠল একটি খবর। মুম্বাইয়ের বড় মাপের সিনেমা অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা বলেছেন, আমি তৃণমূল করি। কিন্তু রাহুলের এই পদযাত্রাকে আমি সমর্থন করছি। রাহুল সফল হবেনই।

কর্মসূচি অনুযায়ী রাহুল এখনো বিহার, ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে যাননি। অথচ উত্তর-পূর্বের তিনটি রাজ্যে নির্বাচন। রাহুল পানিপথ এলাকায় সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচনে জয়লাভ আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য মানুষের রুটিরুজি, চাকরির ব্যবস্থা করা, গোটা দেশে শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনা। সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করা। রাহুল সেদিকে স্মরণ করিয়ে বলেছেন, ২০১৪ সালে আপনি বলেছিলেন, বছরে দুই কোটি লোকের চাকরি দেবেন। ১১ বছরে আপনি এক লাখ লোককেও কর্মসংস্থান দেননি। আপনি বলেছিলেন, কৃষকের উন্নতি করবেন, করেননি। পাঁচ বছর আগে মণিপুর, মেঘালয়ে কংগ্রেস নির্বাচনে জিতেছিল। কিন্তু ফল প্রকাশ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অমিত শাহ এসব রাজ্যের বিধায়কদের কিনে নেন এবং বিজেপির সরকার গঠন করে। এই পাহাড়ি এলাকায় মানুষ এতে ক্ষিপ্ত। বিশেষ করে দলিত খ্রিস্টানদের ধর্মান্তকরণ এখন বিজেপি আরএসএস কর্মসূচির মধ্যে যুক্ত হয়ে গেছে।

বর্তমান ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির হিন্দি এবং ইংরেজি চ্যানেলের টকশোগুলোতে বিশিষ্টজনদের ডেকে আলোচনা হচ্ছে। সম্প্রতি একটি ইংরেজি চ্যানেলে আরএসএস নেতা দেশরতন নিগম বলেছেন, ২৪ নয়, ২০২৯ সালেও বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। তাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার হিসাবটা কী? তিনি একটু হেসে বললেন, রামমন্দিরের পর বাকি পাঁচ বছরে আমরা কাশী, বৃন্দাবন, মথুরা এবং দক্ষিণ ভারতে যে মসজিদগুলো আছে, সেগুলো ভেঙে দেব। সেখানে মন্দির তৈরি হবে। তার এই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ যোগেন্দ্র যাদব বলেই দিলেন, ‘আপনি মূর্খ’। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন ২০২৪-এ ১ জানুয়ারি আপনারা রামমন্দির খুলে দেবেন। কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা বলেছে, গত চার বছরে মন্দিরের কাজ হয়েছে ৪৫ শতাংশ। যাদব প্রশ্ন তোলেন তাহলে কোনটা ঠিক, কিছুক্ষণ পরেই যাদব বলেন, রামকে দেখিয়েই তো আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রামকে দিয়ে হবে না। মানুষের জন্য কাজ করুন। দেশের ১৭টি আঞ্চলিক দল রাহুলের এই যাত্রাকে শুধু সমর্থনই করছেন না, রাহুলের সঙ্গে তারা হাঁটছেনও। এমনকী ১৯২৮ সালে আরএসএসের জন্মদাতা বীর সাভারকরের রাজ্য মহারাষ্ট্রে শিবসেনাও রাহুলের সঙ্গে পা মিলিয়েছিল। মানুষ যখনই বলছে খাদ্য দাও, বস্ত্র দাও, কাজ দাও- তখনই তারা রামকে সামনে নিয়ে আসছে। এই অভিযোগ এখন ভারতের ৯০ শতাংশ লোকের।

ওই আলোচনায় কংগ্রেস মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনটে একটার পর একটা অভিযোগ তুলে বলেন, হিন্দু-মুসলমান বিভাজন যতই চেষ্টা করুন, করতে পারবেন না। তার প্রশ্ন, দেশের ৩০ কোটি মুসলমান কোথায় যাবেন? আপনারা কী চান? এর উত্তরে বিজেপির এক মুখপাত্র জাটে বলেন, রাহুলের ভারত জোড়োর অর্থ কী? তিনিই বলেন, ভারত জোড়োর অর্থ হলো (তার মতে) নেপাল, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, পাকিস্তান- সব নিয়েই ভারত-জোড়ো করতে হবে। তাহলেই রাহুলকে সফল বলা যাবে। আলোচনাটি উপস্থাপনা করেছিলেন সংকেত উপাধ্যায়। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, আপনি বলে দিন কবে আফগানিস্তান ভারতের মধ্যে ছিল? আলোচনায় বিজেপি আরএসএম বক্তারা ছাড়া সবাই প্রশ্ন তোলেন, মানুষের সমস্যা। চাকরি-বাকরি নিয়ে আপনারা কথা বলেন না কেন? এর কোনো উত্তর তারা দেননি।

ভোটের জন্য মমতা ব্যানার্জি ও নরেন্দ্র মোদি একই পথের পথিক। স্বাধীনতা-উত্তর ভারত বর্ষে পঞ্চায়েত ভোটে কোনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচারে যেতেন না। সেটাই ছিল রেওয়াজ। আগামী তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। আর এই নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রচারে আসছেন স্বয়ং মোদি। এই মাসেই তার ১৭টি সভা করার কথা আছে। অপরদিকে মমতাও থেমে নেই। ভাইপোকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করে তিনি রাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন।

দক্ষিণ ভারতে, বিশেষ করে কর্নাটকে সম্প্রতি বিজেপি সরকার গো-মাংস নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। নিষিদ্ধ করেছে মেয়েদের হিজাব পরা। সব মিলিয়ে গোটা ভারতবর্ষ এখন জ্বলছে। খবর বা ঘটনার কোনো বিরাম নেই। বিজেপি-আরএসএস যেনতেনভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য লাভ-জিহাদকে ইস্যু করেছে। বিজেপিশাসিত কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে কোনো হিন্দু তার মুসলমান বান্ধবীকে নিয়ে রাস্তায় বের হলেই পুলিশের খপ্পরে পড়ছেন। পশ্চিমবঙ্গে আইএস জঙ্গিরা ঢুকে পড়েছে। তাদের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে বলা হয়, এরা স্বীকার করেছে, তারা ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে মানববোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতার ছক কষেছিল। যেভাবে রাহুল গান্ধীর পিতা রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল। এনআইএসএ দাবি করেছে, এদের তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক। এনআই প্রধান মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, পাঁচ বছর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি ১১ জনকে হত্যা করেছিল। মমতা তখন বলেছিলেন, এটা কালীপুজোর পটকা। উত্তরে এনআই বলেছে, বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের ধরে ফেলেছিলাম। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে এক চূড়ান্ত নিরাপত্তাহীনতা চেপে বসেছে মানুষের মনের মধ্যে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৪৪ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

৪৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি