শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রামমন্দির ইস্যুতে মাঠে নেমেছে বিজেপি

দিল্লি থেকে ১৫০০ মাইল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রাজ্য ত্রিপুরায় উড়ে এসে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা আরএসএস নেতা অমিত শাহ এক জনসভায় ঘোষণা দিলেন- ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগেই ’২৪-এর ১ জানুয়ারি রামমন্দির অযোধ্যায় খুলে দেওয়া হবে। গলা উঁচিয়ে শ্রোতাদের বললেন, আপনারা এখনই অযোধ্যা যাওয়ার টিকিট কাটুন।  চার বছর আগে ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী এই রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন। তিনি তা উদ্বোধন করবেন। অমিত শাহর উক্তি শুনে গোটা ভারতের বিশিষ্টজন ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ ধরনের উক্তি করতে পারেন কি না। কারণ ভারতের সংবিধানে ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনসভায় গিয়ে নির্বাচনের একমাত্র হাতিয়ারই অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্র। কারণ বর্তমান ভারতে বিজেপি আরএসএসের হাতে রাম ছাড়া কোনো ইস্যু নেই।

অমিত শাহর বক্তব্যের উত্তরে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে তাকে খোঁচা দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, তিনি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা তার দায়িত্ব। খাড়গে আরও বলেছেন, অমিত শাহ দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অযোধ্যার মন্দিরের পূজারি নন। তিনি দেশকে ধ্বংস করার জন্যই ভগবান রামকে সামনে এনেছেন। গত শতকের ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর লালকৃষ্ণ আদভানির উদ্যোগে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। তার উত্তরসূরিরা রাম মানেই বোঝেন হিন্দুত্ব। সেটাই ইস্যু করতে চাইছেন। খাড়গে বলেছেন, রামমন্দির মানুষের নিজস্ব পছন্দ। ভোটের জন্য তা কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না। মোদি সরকার ঠিক তাই করছে। অপরদিকে অমিত শাহর ওই বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অযোধ্যার পুরোহিতরা রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাকে সমর্থন করে বিবৃতি দিয়েছেন। অমিত শাহ শুধু মন্দিরই নয়, তার বক্তব্যের অনেক জায়গায় রাহুলের এই কর্মসূচিকে কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করেছেন। সেই দিনই রাহুল গান্ধীর যাত্রা ছিল উত্তরপ্রদেশে।

উত্তরপ্রদেশে ভারত জোড়ো যাত্রার দ্বিতীয় দিন কংগ্রেসের পক্ষে টুইট করা হয়- ‘এই যাত্রা ভালোবাসা, শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের পথে এগোবে। উত্তরপ্রদেশ থেকে ঘৃণাকে মুছে ফেলবে।’ একদা দেশে মেরুকরণে বিজেপির প্রধান অস্ত্র ছিল রামমন্দির নির্মাণ। সেই রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস চিঠি লিখে রাহুলকে যাত্রার জন্য আশীর্বাদ করেছেন। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সম্পাদক চম্পত রাই রাহুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। রাহুল গান্ধীর দীর্ঘ জীবন ও সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেছেন, দেশের মঙ্গলের জন্য আপনি হাঁটছেন। রামলালা আপনাকে আশীর্বাদ করুন। অনেকেই মনে করছেন, এতে বিজেপি তথা গেরুয়া শিবির কিছুটা হলেও বিড়ম্বনায় পড়ল।

এই যাত্রাকে ঘিরে কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকের উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো। দীর্ঘ যাত্রাপথের বিভিন্ন জায়গায় মঞ্চ তৈরি করেছিলেন কংগ্রেসের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। কনকনে ঠান্ডায় সাদা টি-শার্ট পরা রাহুলের পদযাত্রা। ইতোমধ্যে সাড়া ফেলেছে দলের সাধারণ কর্মী-সমর্থকের মধ্যে। রাহুল বলেন, সংবাদ মাধ্যম আমার টি-শার্টের কথা বলছে। অথচ গরিব শ্রমিক কৃষকরা দিনের পর দিন ছেঁড়া জামা পরেই কাটান, সে কথা বলছেন না। এই ঠান্ডায় শুধু টি-শার্ট পরে পদযাত্রা করতে তার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না বলেই জানান তিনি।

অমরজিৎ সিং বলেছেন, দেশের স্বার্থেই হাঁটছেন রাহুল। আমি যাত্রায় যোগ দেওয়ায় বিজেপির এত অস্বস্তি কেন বুঝতে পারছি না। আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমার মনে হয়েছে, এই উদ্যোগ দেশের পক্ষে মঙ্গলজনক। রাহুলের পদযাত্রার প্রশংসা করছে গোটা দুনিয়াই। তাতে বিজেপির হিসাব অনুযায়ী তাদের সামনে রাম ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ইস্যু নেই। এই লেখার সময় টিভির পর্দায় ভেসে উঠল একটি খবর। মুম্বাইয়ের বড় মাপের সিনেমা অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহা বলেছেন, আমি তৃণমূল করি। কিন্তু রাহুলের এই পদযাত্রাকে আমি সমর্থন করছি। রাহুল সফল হবেনই।

কর্মসূচি অনুযায়ী রাহুল এখনো বিহার, ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে যাননি। অথচ উত্তর-পূর্বের তিনটি রাজ্যে নির্বাচন। রাহুল পানিপথ এলাকায় সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচনে জয়লাভ আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য মানুষের রুটিরুজি, চাকরির ব্যবস্থা করা, গোটা দেশে শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনা। সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করা। রাহুল সেদিকে স্মরণ করিয়ে বলেছেন, ২০১৪ সালে আপনি বলেছিলেন, বছরে দুই কোটি লোকের চাকরি দেবেন। ১১ বছরে আপনি এক লাখ লোককেও কর্মসংস্থান দেননি। আপনি বলেছিলেন, কৃষকের উন্নতি করবেন, করেননি। পাঁচ বছর আগে মণিপুর, মেঘালয়ে কংগ্রেস নির্বাচনে জিতেছিল। কিন্তু ফল প্রকাশ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অমিত শাহ এসব রাজ্যের বিধায়কদের কিনে নেন এবং বিজেপির সরকার গঠন করে। এই পাহাড়ি এলাকায় মানুষ এতে ক্ষিপ্ত। বিশেষ করে দলিত খ্রিস্টানদের ধর্মান্তকরণ এখন বিজেপি আরএসএস কর্মসূচির মধ্যে যুক্ত হয়ে গেছে।

বর্তমান ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই দিল্লির হিন্দি এবং ইংরেজি চ্যানেলের টকশোগুলোতে বিশিষ্টজনদের ডেকে আলোচনা হচ্ছে। সম্প্রতি একটি ইংরেজি চ্যানেলে আরএসএস নেতা দেশরতন নিগম বলেছেন, ২৪ নয়, ২০২৯ সালেও বিজেপি ক্ষমতায় আসবে। তাকে একজন প্রশ্ন করেছিলেন, আপনার হিসাবটা কী? তিনি একটু হেসে বললেন, রামমন্দিরের পর বাকি পাঁচ বছরে আমরা কাশী, বৃন্দাবন, মথুরা এবং দক্ষিণ ভারতে যে মসজিদগুলো আছে, সেগুলো ভেঙে দেব। সেখানে মন্দির তৈরি হবে। তার এই মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ যোগেন্দ্র যাদব বলেই দিলেন, ‘আপনি মূর্খ’। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন ২০২৪-এ ১ জানুয়ারি আপনারা রামমন্দির খুলে দেবেন। কিন্তু ঠিকাদার সংস্থা বলেছে, গত চার বছরে মন্দিরের কাজ হয়েছে ৪৫ শতাংশ। যাদব প্রশ্ন তোলেন তাহলে কোনটা ঠিক, কিছুক্ষণ পরেই যাদব বলেন, রামকে দেখিয়েই তো আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রামকে দিয়ে হবে না। মানুষের জন্য কাজ করুন। দেশের ১৭টি আঞ্চলিক দল রাহুলের এই যাত্রাকে শুধু সমর্থনই করছেন না, রাহুলের সঙ্গে তারা হাঁটছেনও। এমনকী ১৯২৮ সালে আরএসএসের জন্মদাতা বীর সাভারকরের রাজ্য মহারাষ্ট্রে শিবসেনাও রাহুলের সঙ্গে পা মিলিয়েছিল। মানুষ যখনই বলছে খাদ্য দাও, বস্ত্র দাও, কাজ দাও- তখনই তারা রামকে সামনে নিয়ে আসছে। এই অভিযোগ এখন ভারতের ৯০ শতাংশ লোকের।

ওই আলোচনায় কংগ্রেস মুখপাত্র সুপ্রিয়া শ্রীনটে একটার পর একটা অভিযোগ তুলে বলেন, হিন্দু-মুসলমান বিভাজন যতই চেষ্টা করুন, করতে পারবেন না। তার প্রশ্ন, দেশের ৩০ কোটি মুসলমান কোথায় যাবেন? আপনারা কী চান? এর উত্তরে বিজেপির এক মুখপাত্র জাটে বলেন, রাহুলের ভারত জোড়োর অর্থ কী? তিনিই বলেন, ভারত জোড়োর অর্থ হলো (তার মতে) নেপাল, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, পাকিস্তান- সব নিয়েই ভারত-জোড়ো করতে হবে। তাহলেই রাহুলকে সফল বলা যাবে। আলোচনাটি উপস্থাপনা করেছিলেন সংকেত উপাধ্যায়। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন, আপনি বলে দিন কবে আফগানিস্তান ভারতের মধ্যে ছিল? আলোচনায় বিজেপি আরএসএম বক্তারা ছাড়া সবাই প্রশ্ন তোলেন, মানুষের সমস্যা। চাকরি-বাকরি নিয়ে আপনারা কথা বলেন না কেন? এর কোনো উত্তর তারা দেননি।

ভোটের জন্য মমতা ব্যানার্জি ও নরেন্দ্র মোদি একই পথের পথিক। স্বাধীনতা-উত্তর ভারত বর্ষে পঞ্চায়েত ভোটে কোনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচারে যেতেন না। সেটাই ছিল রেওয়াজ। আগামী তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। আর এই নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রচারে আসছেন স্বয়ং মোদি। এই মাসেই তার ১৭টি সভা করার কথা আছে। অপরদিকে মমতাও থেমে নেই। ভাইপোকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করে তিনি রাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন।

দক্ষিণ ভারতে, বিশেষ করে কর্নাটকে সম্প্রতি বিজেপি সরকার গো-মাংস নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। নিষিদ্ধ করেছে মেয়েদের হিজাব পরা। সব মিলিয়ে গোটা ভারতবর্ষ এখন জ্বলছে। খবর বা ঘটনার কোনো বিরাম নেই। বিজেপি-আরএসএস যেনতেনভাবে ক্ষমতা দখল করার জন্য লাভ-জিহাদকে ইস্যু করেছে। বিজেপিশাসিত কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে কোনো হিন্দু তার মুসলমান বান্ধবীকে নিয়ে রাস্তায় বের হলেই পুলিশের খপ্পরে পড়ছেন। পশ্চিমবঙ্গে আইএস জঙ্গিরা ঢুকে পড়েছে। তাদের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে বলা হয়, এরা স্বীকার করেছে, তারা ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে মানববোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নাশকতার ছক কষেছিল। যেভাবে রাহুল গান্ধীর পিতা রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছিল। এনআইএসএ দাবি করেছে, এদের তাদের হাতে তুলে দেওয়া হোক। এনআই প্রধান মিডিয়ায় অভিযোগ করেছেন, পাঁচ বছর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে জেএমবি ১১ জনকে হত্যা করেছিল। মমতা তখন বলেছিলেন, এটা কালীপুজোর পটকা। উত্তরে এনআই বলেছে, বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের ধরে ফেলেছিলাম। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে এক চূড়ান্ত নিরাপত্তাহীনতা চেপে বসেছে মানুষের মনের মধ্যে।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা