শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

যেতে হবে নিরাপদ খাদ্যের বিশ্ববাজারে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যেতে হবে নিরাপদ খাদ্যের বিশ্ববাজারে

সুস্থ ও সুন্দর থাকতে সারা পৃথিবীই এখন নিরাপদ খাদ্যের ব্যাপারে সচেতন। শুধু ক্ষুধা নিবারণ নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ও রাসায়নিকমুক্ত খাদ্য উৎপাদনের তাগিদ এখন বিশ্বজুড়ে। ‘খাদ্য’ সেটা তো নিরাপদ হওয়ারই কথা ছিল। হাজার বছর ধরে মানুষ নির্ধারণ করে এসেছে কোনটি ‘খাদ্য’ আর কোনটি ‘খাদ্য’ নয়; যা অনিরাপদ, যা খেলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, সেটা তো খাদ্য নয়। কিন্তু আমরা এমন এক সময়ে এসে দাঁড়িয়েছি যখন আমাদের খাদ্যের আগে ‘নিরাপদ’ শব্দ ব্যবহার করে নিরাপত্তার কথা ভাবতে হচ্ছে। বলতে হচ্ছে, সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন ‘নিরাপদ খাদ্য’।

এ কথা সত্য, ঊর্ধ্বমুখী জনসংখ্যার খাদ্য নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই আমাদের ভাবতে হয়েছে অধিক উৎপাদনশীলতার কথা। নতুন জাত আবিষ্কার করতে গিয়ে, পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে কিংবা দীর্ঘদিন খাদ্য সংরক্ষণ করতে গিয়ে আমাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হয়েছে। এতে কিন্তু খাদ্য অখাদ্য হয়ে যায়নি। কিছু অসৎ মানুষ খাদ্যকে অনিরাপদ করে তুলেছে। অসৎ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য থেকে খাদ্যকে বিষাক্ত করে তোলা হয়েছে। আর এ কাজে কেউ যুক্ত হয়েছে জেনে, অনেকেই যুক্ত হয়েছে না জেনে।

গ্রামে ফসলের মাঠে কৃষকের কাছে যদি জানতে চাওয়া হয় ‘পোকা দমনের জন্য ফসলে কী দিয়েছেন?’ সে উত্তরে বলবে, ‘ওষুধ দিয়েছি’। ‘ওষুধ’, সে তো নিরাময় দেয়। কৃষক জানে ওষুধে ক্ষতি নেই। কৃষক যখন ফসলের কীটের আক্রমণে দিশাহারা, তখন তাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য কেউ ছিল না। না সরকারি লোক, না উন্নয়ন সংস্থার কেউ। তার কাছে গিয়েছে কীটনাশক কোম্পানির বিক্রেতা, যে কৃষকের হাতে কীটনাশক ধরিয়ে দিয়ে ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে বলেছে। যত বেশি ব্যবহার হবে তত বেশি লাভ কীটনাশক বিক্রেতার। অথচ কৃষক শুধু চেয়েছে তার ফসল ভালো হোক। আমি গ্রামের মাঠে দেখেছি কৃষক খেতে কীটনাশক প্রয়োগের সময় গ্লাভস-মাস্ক ব্যবহার করে না। এমনকি কাঁধের গামছাটা দিয়েও নাক-মুখটা ঢেকে নেয় না। কারণ সে এ বিষয়টা সম্পর্কে জানে না। অথচ আমাদের নিজেদের স্বার্থেই প্রয়োজন ছিল কৃষককে সচেতন করা। আমরা কি তা করেছি?

বিশ্বব্যাংকের ‘দ্য সেফ ফুড ইমপারেটিভ’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন পড়েছিলাম বছর তিনেক আগে। বিশ্বব্যাংক বেশ কয়েকটি দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে গবেষণা করেছে। সে গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, যেসব দেশের মানুষ নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের বিষয়ে অসচেতন তাদের উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে কম। উন্নত দেশগুলোর মানুষ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর মানুষের চেয়ে কম খাদ্য গ্রহণ করে। তার পরও তাদের গড় উৎপাদনশীলতা বেশি। আর এর প্রভাব পড়ছে আমাদের অর্থনীতিতে। ফলে অর্থনৈতিকভাবে আমাদের যতটা এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল তা পারছি না। বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে, অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ফলে বাংলাদেশের মানুষ প্রতিনিয়তই উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে। প্রতি বছর বাংলাদেশের মানুষ যে উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে তাকে আর্থিকভাবে হিসাব করলে পরিমাণ দাঁড়ায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। টাকার অঙ্কে ১২ হাজার কোটি। তার মানে শুধু নিরাপদ খাদ্য খেলেই বাংলাদেশের মানুষ জিডিপিতে আরও ১২ হাজার কোটি টাকা যোগ করতে পারত। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, স্বল্পোন্নত ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সাধারণ মানুষ অনিরাপদ খাদ্য খাওয়ার কারণে প্রতি বছর যে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে তার আর্থিক পরিমাণ ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। খাদ্য গ্রহণে সচেতন হলে এ পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব।

তবে আশার কথা হচ্ছে, নিরাপদ খাদ্যের কথা ভাবছে অনেক তরুণ। তারা বিষ বা রাসায়নিক প্রয়োগ না করে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে উদ্যোগী হচ্ছেন। এই তো মাস পাঁচেক আগে দেশে প্রথমবারের মতো ময়মনসিংহের ত্রিশালের সেনবাড়িতে তিনটি বিশাল গ্লাস হাউসে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির কৃষি ব্যবস্থাপনা। সেই কৃষি ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখার সুযোগ হয়। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। বাংলাদেশের মাটিতে এমন গ্লাস হাউস দেখে মনে হয় কৃষির এ বিবর্তনের স্বপ্নই আমি দেখে এসেছি বহুদিন ধরে। প্রতিটি গ্লাস হাউসের আয়তন ২২ হাজার স্কয়ার ফুট। মোট ৬৬ হাজার স্কয়ার ফুট এলাকাজুড়ে তিনটি গ্লাস হাউসে চাষ হচ্ছে চেরি টমেটো, ক্যাপসিকাম, শসা ও রক মেলনের। নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে চাষাবাদের প্রথম শর্ত হচ্ছে জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। ফলে তাদের অনুসরণ করতে হচ্ছে জৈব নিরাপত্তার সব শর্ত। গ্লাস হাউসের ভিতরে ঢুকে মনে হয়েছিল আমি বোধহয় নেদারল্যান্ডসের কোনো গ্লাস হাউসে প্রবেশ করেছি। স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় চলছে ঊর্ধ্বমুখী যান্ত্রিক কৃষি। সারি সারি স্টিলের ট্রেতে ককপিটে বীজ বপন করে চারা তৈরি করা হচ্ছে। ডিপওয়াটার সেচের মাধ্যমে পানি ও পুষ্টিকণা দেওয়া হচ্ছে গাছের চারাগুলোকে।

বছরখানেক আগে ঢাকার মিরপুরে পারভীন আক্তার নামে এক উদ্যোক্তার ঘরের ভিতর সবজি উৎপাদনের একটা প্রকল্প দেখার সুযোগ হয়েছিল। একটি পরিত্যক্ত বাড়ি ভাড়া নিয়ে চার তরুণ উদ্যোক্তা সেখানে গড়ে তুলেছেন ভার্টিক্যাল ফার্ম। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফার্ম ইমাজিনেশন’। ঘরের ভিতর হাইড্রোপনিক সিস্টেমে ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ে উৎপাদন হচ্ছে লেটুস, বক চয়, বেসিল, সেলারি, ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটোসহ বেশ কয়েক রকমের সালাদ ও সবজি ফসল। এ আয়োজন উন্নত বিশ্বের সর্বাধুনিক কৃষি আয়োজনগুলোর মতোই। পরিমিত আলো ও তাপের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বিশেষায়িত এলইডি আলো। চার উদ্যোক্তার অন্যতম পারভীন আক্তার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করা এই উদ্যোক্তা কাজ করেছেন দেশি-বিদেশি নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে। এমনকি শৈশব থেকে বেড়েও উঠেছেন শহরে। কিন্তু টেলিভিশনের কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠান দেখা আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষি অনুশীলন তাকে দারুণভাবে মোহিত করে। তার চিন্তায় আগামীর কৃষি বাণিজ্যের একটা রূপ বাস্তবিক ও প্রায়োগিকভাবেই প্রতীয়মান হয়। ‘গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস’ অনুসরণের চেষ্টা করছেন তারা। ফলে ফসলের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোনো প্রশ্নই থাকছে না। উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি উৎসাহব্যঞ্জক। প্রতিটি কক্ষে শতভাগ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু রয়েছে। আলো, পানি, বাতাস সবকিছুরই পরিমিত ব্যবহার হচ্ছে এ উৎপাদনব্যবস্থায়। পারভীন বলছিলেন, নতুন প্রজন্মকে নতুন কৃষির সঙ্গে পরিচয় ঘটিয়ে দেওয়াও লক্ষ্য তাদের। তরুণদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন দিনের কৃষি। কিন্তু এ কৃষিপণ্য বিশ্ববাজারে প্রবেশ করতে না পারলে প্রকৃত লাভ পাওয়া কঠিন।

ইউরোপ তথা বিশ্ববাজারে প্রবেশ করতে চাইলে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে কৃষিপণ্য উৎপাদন করতে হবে। আসতে হবে বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার (Global GAP) সনদের আওতায়। এ সনদ পেতে হলে ২২০টি নিয়ম অনুসরণ করতে হয়।

নিজেদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস বা উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনা যেমন জরুরি, তেমনি কৃষিপণ্যের বিশ্ববাজারে প্রবেশের জন্যও প্রয়োজন বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার সনদপত্র। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সলিডারিডা বেশ কিছু দিন ধরে যশোর-খুলনার কৃষকদের গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসের আওতায় আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমি আমার প্রতিবেদনে সেসব চিত্র তুলে ধরেছি।

২০০৬ সাল থেকে আমি গ্যাপ সার্টিফিকেট নিয়ে কথা বলে আসছি। বার্মিংহাম হোলসেল মার্কেটে গিয়ে যখন দেখলাম সেখানে বিশ্বের নানান দেশের কৃষিপণ্য আছে, এমনকি আফ্রিকার দেশ কেনিয়ারও আছে, বাংলাদেশের নেই! অথচ লন্ডনের স্থানীয় বাজারগুলোয় বাংলাদেশের শাকসবজি থেকে শুরু করে কচুর লতি, কলার থোড় পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে। পরে জানতে পেরেছি আমাদের দেশ থেকে সবজি বা কৃষিপণ্য যেগুলো রপ্তানি হয় সেগুলো সাধারণত চেন শপে ঢুকতে পারে না। এথনিক মার্কেট বা স্থানীয় বাজার থেকে বাংলাদেশিরা সেসব পণ্য কেনে। হোলসেল মার্কেট বা চেন শপে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যেতে হলে প্রয়োজন Global GAP সার্টিফিকেট।

আশার কথা হচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মালিকস ফার্মকে বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার সনদপত্র অনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করেছে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গ্লোবাল গ্যাপ সনদ প্রদানকারী সংস্থা কন্ট্রোল ইউনিয়ন। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল আমার। এর ফলে আমাদের দেশ থেকে কৃষিপণ্য এখন ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশের চেন শপে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমার প্রত্যাশা এর মাধ্যমে কৃষিপণ্যের বিশ্ববাজারের মূল পথে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য বিশ্ব জয় করবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে কৃষি বিশ্ববাজারে অংশ নিতে না পারলে আমাদের কৃষি আধুনিকতায় শীর্ষে পৌঁছাতে পারবে না, পিছিয়ে থাকতে হবে বহুদূরে। তাই নীতিনির্ধারক ও শিল্পোদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রয়াসে প্রযুক্তির কৃষির সুষম বিকাশ জরুরি। আমার বিশ্বাস আমাদের সবার প্রচেষ্টাতেই উন্নত ও আধুনিক কৃষির বাংলাদেশ হয়ে বিশ্বের বুকে নতুন বিস্ময় সৃষ্টি হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা