শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

যেতে হবে নিরাপদ খাদ্যের বিশ্ববাজারে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
যেতে হবে নিরাপদ খাদ্যের বিশ্ববাজারে

সুস্থ ও সুন্দর থাকতে সারা পৃথিবীই এখন নিরাপদ খাদ্যের ব্যাপারে সচেতন। শুধু ক্ষুধা নিবারণ নয়, প্রয়োজনীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ও রাসায়নিকমুক্ত খাদ্য উৎপাদনের তাগিদ এখন বিশ্বজুড়ে। ‘খাদ্য’ সেটা তো নিরাপদ হওয়ারই কথা ছিল। হাজার বছর ধরে মানুষ নির্ধারণ করে এসেছে কোনটি ‘খাদ্য’ আর কোনটি ‘খাদ্য’ নয়; যা অনিরাপদ, যা খেলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, সেটা তো খাদ্য নয়। কিন্তু আমরা এমন এক সময়ে এসে দাঁড়িয়েছি যখন আমাদের খাদ্যের আগে ‘নিরাপদ’ শব্দ ব্যবহার করে নিরাপত্তার কথা ভাবতে হচ্ছে। বলতে হচ্ছে, সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন ‘নিরাপদ খাদ্য’।

এ কথা সত্য, ঊর্ধ্বমুখী জনসংখ্যার খাদ্য নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই আমাদের ভাবতে হয়েছে অধিক উৎপাদনশীলতার কথা। নতুন জাত আবিষ্কার করতে গিয়ে, পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে কিংবা দীর্ঘদিন খাদ্য সংরক্ষণ করতে গিয়ে আমাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হয়েছে। এতে কিন্তু খাদ্য অখাদ্য হয়ে যায়নি। কিছু অসৎ মানুষ খাদ্যকে অনিরাপদ করে তুলেছে। অসৎ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য থেকে খাদ্যকে বিষাক্ত করে তোলা হয়েছে। আর এ কাজে কেউ যুক্ত হয়েছে জেনে, অনেকেই যুক্ত হয়েছে না জেনে।

গ্রামে ফসলের মাঠে কৃষকের কাছে যদি জানতে চাওয়া হয় ‘পোকা দমনের জন্য ফসলে কী দিয়েছেন?’ সে উত্তরে বলবে, ‘ওষুধ দিয়েছি’। ‘ওষুধ’, সে তো নিরাময় দেয়। কৃষক জানে ওষুধে ক্ষতি নেই। কৃষক যখন ফসলের কীটের আক্রমণে দিশাহারা, তখন তাকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য কেউ ছিল না। না সরকারি লোক, না উন্নয়ন সংস্থার কেউ। তার কাছে গিয়েছে কীটনাশক কোম্পানির বিক্রেতা, যে কৃষকের হাতে কীটনাশক ধরিয়ে দিয়ে ইচ্ছামতো ব্যবহার করতে বলেছে। যত বেশি ব্যবহার হবে তত বেশি লাভ কীটনাশক বিক্রেতার। অথচ কৃষক শুধু চেয়েছে তার ফসল ভালো হোক। আমি গ্রামের মাঠে দেখেছি কৃষক খেতে কীটনাশক প্রয়োগের সময় গ্লাভস-মাস্ক ব্যবহার করে না। এমনকি কাঁধের গামছাটা দিয়েও নাক-মুখটা ঢেকে নেয় না। কারণ সে এ বিষয়টা সম্পর্কে জানে না। অথচ আমাদের নিজেদের স্বার্থেই প্রয়োজন ছিল কৃষককে সচেতন করা। আমরা কি তা করেছি?

বিশ্বব্যাংকের ‘দ্য সেফ ফুড ইমপারেটিভ’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন পড়েছিলাম বছর তিনেক আগে। বিশ্বব্যাংক বেশ কয়েকটি দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে গবেষণা করেছে। সে গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, যেসব দেশের মানুষ নিরাপদ খাদ্য গ্রহণের বিষয়ে অসচেতন তাদের উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে কম। উন্নত দেশগুলোর মানুষ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর মানুষের চেয়ে কম খাদ্য গ্রহণ করে। তার পরও তাদের গড় উৎপাদনশীলতা বেশি। আর এর প্রভাব পড়ছে আমাদের অর্থনীতিতে। ফলে অর্থনৈতিকভাবে আমাদের যতটা এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল তা পারছি না। বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে, অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ফলে বাংলাদেশের মানুষ প্রতিনিয়তই উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে। প্রতি বছর বাংলাদেশের মানুষ যে উৎপাদনশীলতা হারাচ্ছে তাকে আর্থিকভাবে হিসাব করলে পরিমাণ দাঁড়ায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার। টাকার অঙ্কে ১২ হাজার কোটি। তার মানে শুধু নিরাপদ খাদ্য খেলেই বাংলাদেশের মানুষ জিডিপিতে আরও ১২ হাজার কোটি টাকা যোগ করতে পারত। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনমতে, স্বল্পোন্নত ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোর সাধারণ মানুষ অনিরাপদ খাদ্য খাওয়ার কারণে প্রতি বছর যে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে তার আর্থিক পরিমাণ ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। খাদ্য গ্রহণে সচেতন হলে এ পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব।

তবে আশার কথা হচ্ছে, নিরাপদ খাদ্যের কথা ভাবছে অনেক তরুণ। তারা বিষ বা রাসায়নিক প্রয়োগ না করে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে উদ্যোগী হচ্ছেন। এই তো মাস পাঁচেক আগে দেশে প্রথমবারের মতো ময়মনসিংহের ত্রিশালের সেনবাড়িতে তিনটি বিশাল গ্লাস হাউসে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির কৃষি ব্যবস্থাপনা। সেই কৃষি ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখার সুযোগ হয়। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। বাংলাদেশের মাটিতে এমন গ্লাস হাউস দেখে মনে হয় কৃষির এ বিবর্তনের স্বপ্নই আমি দেখে এসেছি বহুদিন ধরে। প্রতিটি গ্লাস হাউসের আয়তন ২২ হাজার স্কয়ার ফুট। মোট ৬৬ হাজার স্কয়ার ফুট এলাকাজুড়ে তিনটি গ্লাস হাউসে চাষ হচ্ছে চেরি টমেটো, ক্যাপসিকাম, শসা ও রক মেলনের। নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে চাষাবাদের প্রথম শর্ত হচ্ছে জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। ফলে তাদের অনুসরণ করতে হচ্ছে জৈব নিরাপত্তার সব শর্ত। গ্লাস হাউসের ভিতরে ঢুকে মনে হয়েছিল আমি বোধহয় নেদারল্যান্ডসের কোনো গ্লাস হাউসে প্রবেশ করেছি। স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় চলছে ঊর্ধ্বমুখী যান্ত্রিক কৃষি। সারি সারি স্টিলের ট্রেতে ককপিটে বীজ বপন করে চারা তৈরি করা হচ্ছে। ডিপওয়াটার সেচের মাধ্যমে পানি ও পুষ্টিকণা দেওয়া হচ্ছে গাছের চারাগুলোকে।

বছরখানেক আগে ঢাকার মিরপুরে পারভীন আক্তার নামে এক উদ্যোক্তার ঘরের ভিতর সবজি উৎপাদনের একটা প্রকল্প দেখার সুযোগ হয়েছিল। একটি পরিত্যক্ত বাড়ি ভাড়া নিয়ে চার তরুণ উদ্যোক্তা সেখানে গড়ে তুলেছেন ভার্টিক্যাল ফার্ম। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফার্ম ইমাজিনেশন’। ঘরের ভিতর হাইড্রোপনিক সিস্টেমে ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ে উৎপাদন হচ্ছে লেটুস, বক চয়, বেসিল, সেলারি, ক্যাপসিকাম, চেরি টমেটোসহ বেশ কয়েক রকমের সালাদ ও সবজি ফসল। এ আয়োজন উন্নত বিশ্বের সর্বাধুনিক কৃষি আয়োজনগুলোর মতোই। পরিমিত আলো ও তাপের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বিশেষায়িত এলইডি আলো। চার উদ্যোক্তার অন্যতম পারভীন আক্তার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করা এই উদ্যোক্তা কাজ করেছেন দেশি-বিদেশি নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে। এমনকি শৈশব থেকে বেড়েও উঠেছেন শহরে। কিন্তু টেলিভিশনের কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠান দেখা আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষি অনুশীলন তাকে দারুণভাবে মোহিত করে। তার চিন্তায় আগামীর কৃষি বাণিজ্যের একটা রূপ বাস্তবিক ও প্রায়োগিকভাবেই প্রতীয়মান হয়। ‘গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস’ অনুসরণের চেষ্টা করছেন তারা। ফলে ফসলের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোনো প্রশ্নই থাকছে না। উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি উৎসাহব্যঞ্জক। প্রতিটি কক্ষে শতভাগ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু রয়েছে। আলো, পানি, বাতাস সবকিছুরই পরিমিত ব্যবহার হচ্ছে এ উৎপাদনব্যবস্থায়। পারভীন বলছিলেন, নতুন প্রজন্মকে নতুন কৃষির সঙ্গে পরিচয় ঘটিয়ে দেওয়াও লক্ষ্য তাদের। তরুণদের হাত ধরে রচিত হচ্ছে নতুন দিনের কৃষি। কিন্তু এ কৃষিপণ্য বিশ্ববাজারে প্রবেশ করতে না পারলে প্রকৃত লাভ পাওয়া কঠিন।

ইউরোপ তথা বিশ্ববাজারে প্রবেশ করতে চাইলে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড মেনে কৃষিপণ্য উৎপাদন করতে হবে। আসতে হবে বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার (Global GAP) সনদের আওতায়। এ সনদ পেতে হলে ২২০টি নিয়ম অনুসরণ করতে হয়।

নিজেদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস বা উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনা যেমন জরুরি, তেমনি কৃষিপণ্যের বিশ্ববাজারে প্রবেশের জন্যও প্রয়োজন বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার সনদপত্র। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক উন্নয়ন সংস্থা সলিডারিডা বেশ কিছু দিন ধরে যশোর-খুলনার কৃষকদের গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসের আওতায় আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আমি আমার প্রতিবেদনে সেসব চিত্র তুলে ধরেছি।

২০০৬ সাল থেকে আমি গ্যাপ সার্টিফিকেট নিয়ে কথা বলে আসছি। বার্মিংহাম হোলসেল মার্কেটে গিয়ে যখন দেখলাম সেখানে বিশ্বের নানান দেশের কৃষিপণ্য আছে, এমনকি আফ্রিকার দেশ কেনিয়ারও আছে, বাংলাদেশের নেই! অথচ লন্ডনের স্থানীয় বাজারগুলোয় বাংলাদেশের শাকসবজি থেকে শুরু করে কচুর লতি, কলার থোড় পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে। পরে জানতে পেরেছি আমাদের দেশ থেকে সবজি বা কৃষিপণ্য যেগুলো রপ্তানি হয় সেগুলো সাধারণত চেন শপে ঢুকতে পারে না। এথনিক মার্কেট বা স্থানীয় বাজার থেকে বাংলাদেশিরা সেসব পণ্য কেনে। হোলসেল মার্কেট বা চেন শপে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যেতে হলে প্রয়োজন Global GAP সার্টিফিকেট।

আশার কথা হচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মালিকস ফার্মকে বৈশ্বিক উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার সনদপত্র অনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করেছে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গ্লোবাল গ্যাপ সনদ প্রদানকারী সংস্থা কন্ট্রোল ইউনিয়ন। এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল আমার। এর ফলে আমাদের দেশ থেকে কৃষিপণ্য এখন ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশের চেন শপে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমার প্রত্যাশা এর মাধ্যমে কৃষিপণ্যের বিশ্ববাজারের মূল পথে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য বিশ্ব জয় করবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে কৃষি বিশ্ববাজারে অংশ নিতে না পারলে আমাদের কৃষি আধুনিকতায় শীর্ষে পৌঁছাতে পারবে না, পিছিয়ে থাকতে হবে বহুদূরে। তাই নীতিনির্ধারক ও শিল্পোদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রয়াসে প্রযুক্তির কৃষির সুষম বিকাশ জরুরি। আমার বিশ্বাস আমাদের সবার প্রচেষ্টাতেই উন্নত ও আধুনিক কৃষির বাংলাদেশ হয়ে বিশ্বের বুকে নতুন বিস্ময় সৃষ্টি হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা
বেসরকারি স্কুল-কলেজে সভাপতির দায়িত্ব সামলাবেন ইউএনও-ডিসিরা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে