শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরো আলমের চপেটাঘাত কাকলি ফার্নিচার ও জাসদের মশাল

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিরো আলমের চপেটাঘাত কাকলি ফার্নিচার ও জাসদের মশাল

হিরো আলম কি প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় চপেটাঘাত করলেন? পরাজয়ের পর তিনি প্রশাসনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বললেন, ‘জিতলে স্যার ডাকতে হতো, তাই হারিয়ে দেওয়া হলো।’ এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হইচই ফেলে দিয়েছে। সৃষ্টি করেছে তোলপাড়। এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটার আগামাথা বুঝি না। আজ জুতার মালা, কাল দিচ্ছে ফুলের মালা। দুই দিন আগে ছিল হিরো আলমের সমালোচনা, এখন প্রশংসা। করোনার পর একটা অস্থিরতায় ভুগছি আমরা। অসুস্থতা কি না জানি না। মানুষের মন বদল হয়েছে। চিন্তায় এসেছে পরিবর্তন। খারাপ কিছু নিয়ে মাতামাতি হয় বেশি। ভালোকে সবাই পথ মাড়িয়ে চলে। কয়েক মাস আগের কথা। কলকাতায় এক আড্ডায় কথায় কথায় একজন বললেন, দাদা আপনাদের ওখানে একজন নায়ক আছেন না? তিনি নাকি অনেক জনপ্রিয়। অবাক চোখে তাকালাম। বুঝতে পারলাম না কী বোঝাতে চাইছেন। কার কথা বলছেন। ভেবেছিলাম শাকিব খানের কথা হয়তো বলছেন। কলকাতায় শাকিব বেশ আলোচিত। একটু পর তিনি বললেন, আরে দাদা বুঝলেন না, হিরো আলমের কথা বলছি। এবার বুঝলাম, বাংলাদেশের অভিনয়ের মান বোঝাতে একটু কটাক্ষ করছেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে হিরো আলম কলকাতায়ও বেশ আলোচিত। আমাদের সুশীলসমাজের মতো ওখানেও সবাই তাকে নিয়ে কটাক্ষ করেন। মজার আলোচনা করেন। সাধারণ মানুষ তার ভিডিও দেখে মজা নেন। মাতামাতি করেন। কলকাতার বন্ধুকে বললাম, বাংলাদেশের অনেক নায়ক কলকাতায় জনপ্রিয়তা নিয়ে আছেন। তাদের কথা বলছেন না কেন? একটা সময় রাজ্জাক অভিনয় করেছেন। আলমগীর অনেক ছবিতে পুরস্কার পেয়েছেন। এখন শাকিব খানের বিলবোর্ড তো আপনাদের অনেক স্থানেই দেখছি। ফেরদৌসের ছবির সংখ্যাও পশ্চিমবঙ্গে কম নয়। জয়া পশ্চিমবঙ্গ কাঁপিয়ে এখন মুম্বাই পাড়ি দিচ্ছেন। তার সব ছবিই আপনাদের এখানে সফল। শুধু হিরো আলমকে নিয়ে আলোচনা করলে হবে দাদা? তার পরও শুনে ভালো লাগছে, হিরো আলমও কলকাতার বাজারে কোনো না কোনোভাবে আছেন। হইচই ফেলে দিয়েছেন। পজিটিভ-নেগেটিভ আলোচনায় নাইবা গেলাম। ভদ্রলোক এবার আমার দিকে তাকালেন। তারপর বললেন, মজা করছি। আপনি সিরিয়াস হচ্ছেন কেন? আসলে কি জানেন, হিরো আলম, কাকলি ফার্নিচারের বিজ্ঞাপন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ট্রল হয়। আমারও চোখে পড়েছে। তাই আলাপ করলাম। অন্য কিছু নয়। এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। এ ঘটনার কিছুদিন পর ঢাকায় দেখলাম, পুলিশ হিরো আলমকে আটক করল। নির্দেশ দিল তার অভিনয়ের ভাষা ঠিক করতে। বিস্মিত হয়েছিলাম। অভিনয়ের আবার ভাষা থাকে নাকি!

সমাজ যেদিকে ধাবিত হবে হিরো আলম তার বাইরে যাবেন কী করে? রুচির দুর্ভিক্ষের যুগে মানুষের বিনোদন হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমের গালাগাল আর খিস্তির ভিডিও দেখা। যার যা মন চাইছে তা-ই বানাচ্ছে। তারপর ছেড়ে দিচ্ছে বাজারে। কোথাও দেখার কেউ নেই। নিয়ন্ত্রণ নেই। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর কীভাবে সব সামলাচ্ছে, সেদিকে গেলাম না। রেজিমেন্টাল দেশ চীন নিয়ে আলাপের দরকার নেই। ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশেও ইউটিউব, ফেসবুক থেকে সরকার চাইলে অসুস্থ ভিডিও সরিয়ে নিতে পারে। কীভাবে সম্ভব হয়েছিল জানেন, তারা কিছু দিনের জন্য ইউটিউব, ফেসবুক বন্ধ রেখেছিল। ব্যবসা বন্ধ তাই সংশ্লিষ্টদের বড় কর্তারা ভারত এলেন। বসলেন সরকারি আমলাদের সঙ্গে। রাজনীতিবিদদের সাক্ষাৎই পেলেন না চেষ্টা করে। ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে দিল্লি, কলকাতাসহ অনেক শহরে অফিস করতে হয়েছে ইউটিউব, ফেসবুককে। এখন আর যা খুশি তা করা যায় না। বাংলাদেশে এভাবে অবাধ অবস্থান কীভাবে নিয়ে আছে, সরকার কেন পারছে না জানি না। এখন আর অনেক কিছু নিয়ে কথা বলতে ভালো লাগে না। এক জীবনে অনেক কিছুই দেখলাম। আমাদের সুস্থধারার সংস্কৃতি শেষ হয়ে গেছে অনেক আগে। জেলা, উপজেলায় শিল্পকলা একাডেমির ভবন আছে। অনুষ্ঠান নেই। রাজনীতিবিদরা এসব নিয়ে ভাবেন না। প্রশাসন দায়িত্বের বাইরে যায় না। সবাই সবকিছু পাশ কাটিয়ে শুধু সময়টা অতিবাহিত করছে।

একটা সময় গ্রামগঞ্জে যাত্রা হতো। ছিল পালাগান। ঢাকা থেকে প্রিন্সেস লাকি খানেরা যেতেন মফস্বলে। শীতকালে মুখ চাদরে ঢেকে ছেলে-বুড়ো একসঙ্গে প্রিন্সেসদের নাচ দেখত। বেসুরো গলার গান শুনত। দল বেঁধে যেত সার্কাস দেখতে। বৈশাখী বা শীতকালীন মেলায় থাকত পুতুলনাচ। ওয়াজ মাহফিলের কমতি ছিল না। যার যেখানে ভালো লাগত সেখানে যেত। কেউ কোনো আয়োজনের বিরোধিতা করত না। এখন কোনো কিছু নেই। শহরে আমাদের খেলার মাঠগুলো হারিয়ে গেছে। গ্রামের ছেলেরা খেলার মাঠে যায় না। কাজকর্ম বাদ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ১০ টাকায় সাপ-লুডুর জুয়া খেলে। কেউ দেখে হিরো আলমের নাচগানের ভিডিও। কেউ শোনে বিদেশে বসে বানানো খিস্তির ভিডিও। হিরো আলম নিজের অর্থ আয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বেছে নিয়েছেন। অন্যরা যখন ব্ল্যাকমেইল, দেশ, সমাজবিরোধী ভিডিও বানায়, তখন হিরো আলম তার মতো করে বিনোদন ভিডিও তৈরি করছেন। তার কাজগুলোকে খারাপভাবে বগুড়ার মানুষ দেখেননি। আর দেখেননি বলেই তাকে ভোট দিয়েছেন। তীব্র লড়াই করে তিনি একটি আসনে হয়েছেন দ্বিতীয়। আরেকটিতে তৃতীয়। টানটান উত্তেজনার ফলাফলে হেরেছেন মাত্র ৮৩৪ ভোটে। এ ফলাফলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের শক্ত অবস্থান তার দিকে। কেউ লিখছেন, বাংলাদেশের রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের শিক্ষা দিলেন হিরো আলম। জানিয়ে দিলেন, বিশাল নেতা সেজে অহংকার করা চলবে না। ভোটারদের কাছে যেতে হবে।

হিরো আলমের ফলাফলের রাতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগের একজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ হলো। তিনি বললেন, বগুড়ায় এটা কী হলো? এরপর তিনি বললেন, জাসদের মশাল নিয়ে ভোট করার শখ এবার মিটলেই হয়। তাদের জন্য এ ভোট বিরাট বার্তা দিয়ে গেল। নৌকা না পেলে তাদের কোনো অবস্থানই নেই ভোটের মাঠে। শুধু বড় বড় কথা। জবাবে বললাম, সাধারণ ভোটাররা এখন দুই শিবিরে বিভক্ত। আগামী জাতীয় সংসদের ভোট দুটি প্রতীকের লড়াইয়ে সীমাবদ্ধ থাকবে। জোট-মহাজাটের প্রার্থীর প্রতীকের সমীকরণ বদলে গেল। এখন একদিকে নৌকা প্রতীক ছাড়া চলবে না। অন্যদিকে ধানের শীষের কদর বাড়ল। কঠিন বার্তা এলো জোট-মহাজোটের প্রার্থীদের জন্য। সংসদে যাওয়াকে বড্ড বেশি সহজতর বিষয় মনে করছিলেন অনেকে। সেদিন আর থাকল না। কাহালু-নন্দীগ্রাম জানিয়ে গেল, যতটা ভেবেছিলেন এমপি হওয়া বাস্তব অনেক কঠিন। যে কেউ চ্যালেঞ্জ নিতে পারে। মাঠ খালি থাকবে না। এলাকার সঙ্গে সম্পর্ক না থাকলে এমপি হওয়া যাবে না। ঢাকায় বসে সংবাদ সম্মেলন আর প্রেস রিলিজের রাজনীতি আমজনতাকে প্রভাবিত করে না। মার্কা ও প্রার্থী দুজনকে মানুষের সঙ্গে থাকতে হবে। সেøাগানের রাজনীতির দিন শেষ। দরকষাকষি করে এতদিন প্রতীক নেওয়ার একটা কৌশল ছিল ছোট দলগুলোর। বগুড়া অনেক কিছুই জানিয়ে দিয়ে গেল। অনেকে হিরো আলমের প্রার্থিতাতে জাত গেল ভাব দেখাচ্ছেন। কেউ প্রশ্ন করছেন, হিরো আলম কি আইনপ্রণেতা হওয়ার যোগ্যতা রাখেন? এ যোগ্যতা অতীত-বর্তমানে অনেকের ছিল না। এখনো নেই। তার পরও সবাই সংসদে যান। তারা পুতুলের মতো বসে থাকেন। আইন প্রণয়নের সময় কথা বলেন না। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দেন না মতামত। অনেকে যান না নির্বাচনী এলাকায়। জনগণকে দেন না সময়। কেউ ভাবেন আইনপ্রণেতাদের কেন এত কিছু করতে হবে?

আমেরিকার মতো দেশেও কংগ্রেসম্যানরা নির্বাচনী এলাকায় সময় দেন। জনগণের জন্য রাখেন নির্ধারিত সময়। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ ছাড়াও কংগ্রেসম্যানদের নিজের নির্বাচনী এলাকায় অফিস থাকে। সেই অফিসে একটা টিম থাকে। সেই টিম প্রতিদিন মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শোনে। ব্যবস্থা নেয়। আমার মেয়ে একজন কংগ্রেসম্যানের অফিসে ইন্টার্ন করেছিল। মেয়ে বলল, বাবা, মাঝে মাঝে ফোন করে মানুষ রাষ্ট্রীয় নীতিমালা নিয়ে কংগ্রেসম্যানকে গালি দেয়। সেই গালি ফোন যারা ধরে তাদের শুনতে হয়। ছোটখাটো বিষয়েও ফোন আসে। কারও দরকার বাড়ি ভাড়া, কেউ চান হাসপাতাল বা স্কুলে সন্তানের ভর্তি। সব ফোন কংগ্রেসম্যানের অফিস রিসিভ করে। পার্লামেন্টে ব্যস্ত থাকলে ফোন নম্বর পরিবর্তন করেন কংগ্রেসম্যানরা। কিন্তু তাদের অফিস খোলা থাকে। অফিসের ফোন ঠিক থাকে। লোকজনের আনাগোনা থকে। রাজনীতির চিত্র সবখানে এক। বাংলাদেশে সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের বাড়িতে ভোর থেকেই ভিড় থাকে আমজনতার। বামধারার রাজনীতিবিদের কথা আলাদা। তারা বিশ্বাস করেন, শুধু বক্তৃতা আর সভা-সেমিনারে বিপ্লব আসবে। ব্যবসায়ী এমপিরা মনে করেন নির্বাচনী এলাকায় যাওয়ার দরকার নেই। ২০১৪ ও ’১৮ সালের ভোট কাউকে কাউকে গণবিমুখ করেছে। বাড়িয়েছে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব। জোট ও মহাজোটের শরিকরাও একই। তারা চান শুধুই ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারা। ক্ষমতাসীন দলের দায়িত্ব তাদের বিজয়ী করা। কথামালা আর বক্তৃতাবাজির ওপরই আঘাত বগুড়ায়। হিরো আলম হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করেছেন। এ বাস্তবতা মানতে হবে। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে মানুষের ভোটকে সম্মান জানাতে হবে। অযথা সমালোচনা করে লাভ নেই। মশালের করুণ হাল নিয়ে ভাবুন। এ নিয়ে আমেরিকান প্রবাসী বন্ধু আতিকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন, একজন হিরো আলম তো দেখিয়ে দিলেন। পুরো একটা সন্ধ্যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক কর্মীদের রাখলেন টানটান উত্তেজনায়। অনেক রাজনীতিবিদ হিরো আলম আতঙ্কে মন খারাপও করলেন। সুশীলরা হলেন অস্থির। সংসদে হিরো আলম চলে এলেন কি না এই টেনশনও ছিল। জবাবে প্লেটোর একটা কথা শোনালাম। প্লেটো বলেছেন, ‘মানুষ যেমন হবে রাষ্ট্রও তেমনি হবে। মানুষের চরিত্র দ্বারাই রাষ্ট্র গড়ে ওঠে।’ হিরো আলমের ভোট আলাদা কিছু নয়।

হিরো আলমের এত ভোট প্রাপ্তিকে সমাজ ও রাজনীতির প্রতি চপেটাঘাত মনে করি না। কঠিন বাস্তবতা হিসেবে দেখি। এ বাস্তবতা অতীতেও অনেকবার বেরিয়ে এসেছিল আমাদের সমাজে। রাজনীতিবিদরা ভুল করলে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। এরশাদ জমানায় একজন ছক্কা ছয়ফুর এভাবে বেরিয়ে এসেছিলেন। সিলেট সদর উপজেলায় জয়ী হয়ে তিনি চমক সৃষ্টি করেছিলেন। তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ইফতেখার হোসেন শামীমের মতো প্রভাবশালী নেতা দাঁড়িয়েছিলেন। সেই নির্বাচনে শামীম পরাজিত হন। জয়ী হন ছয়ফুর রহমান। তখনকার ক্ষমতাসীন জাতীয় পার্টিও হালে পানি পায়নি। সাদামাটা মানুষ ছয়ফুর জীবিকা নির্বাহ করতেন ঠেলাগাড়ি চালিয়ে। তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনও করতেন। ভোটে দাঁড়ানোই ছিল নেশা। উপজেলা নির্বাচনে সাধারণ মানুষ চাঁদা তুলে খরচ জুগিয়েছিল। অনেক বছর পর এলেন হিরো আলম। হিরো আলম শুরুতে ভোটের মাঠে ঠিকভাবে থাকতে পারেননি। তার প্রথম সপ্তাহ কেটেছে প্রার্থিতা ঠিক রাখতে আইন-আদালতে। দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে মাঠে। দুটি আসনে দাঁড়িয়েছিলেন। ভোটের প্রার্থনায় দুই আসনে ঘোরাঘুরি করলেন। মানুষের কাছে গেলেন। তার দল ছিল না। কর্মীবাহিনী, মোটরসাইকেলের দাপট ছিল না। মূলধারার মিডিয়া দেয়নি গুরুত্ব। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রথম করল হাসিঠাট্টা। টাকার পাহাড় ছিল না। তিনি ব্যাংক লুটেরা ছিলেন না। দুর্নীতি, অনিয়ম, টাকা পাচার করেননি। অস্ত্রবাজি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির অভিযোগ নেই। সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি করেননি। নিজের সরলতা আর বাস্তবতাকে পুঁজি করেই ভোট করলেন। মানুষ তাকে ফেরাল না। প্রাপ্ত এই ভোটকে সম্মান দিতে হবে। গণতন্ত্রে সবই সমান।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে