শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

সিঙ্গাপুর ছিল তখন একটা জেলেপল্লী। সমস্যার শেষ ছিল না। বাড়তি ছিল জাতিগত বিরোধ। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমান সিদ্ধান্ত নিলেন আধুনিক মালয়েশিয়া গড়তে সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে রাখার মানে নেই। তিনি সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সংসদ অধিবেশন আহ্বান করলেন। আইনসভায় তুললেন সবকিছু। সংসদ সদস্যদেরও আপত্তি নেই। ব্যস, ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।  অর্জন করল স্বাধীনতা। তখনকার বাস্তবতার নিরিখেই এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে। সংসদে কেউ তার বিরোধিতা করেননি। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘অর্থনীতির কঠিনতম যাত্রায় সিঙ্গাপুর সম্পূর্ণরূপে বোঝা মালয়েশিয়ার জন্য। বাধ্য হয়ে তাদের ছাড়তে হচ্ছে।’ মালয়েশিয়ার শক্ত অবস্থানে অনিশ্চয়তা নিয়ে যাত্রা শুরু করল সিঙ্গাপুর। তাদের নাগরিকদের মন খারাপ হলো। বিষণ্ণহলো। কিন্তু কারও করার কিছু ছিল না। তারা চিন্তাও করতে পারছিল না মালয়েশিয়া এমন একটি কাজ করতে পারে। এক বুক কষ্ট নিয়ে সিঙ্গাপুরের দায়িত্ব নেন লি কুয়ান ইউ। পেশায় তিনি আইনজীবী ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি সবকিছু নতুন করে ভাবতে থাকলেন। একদা তার দেশটি ছিল ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রিটিশ বণিকরা ১৮১৯ সালের দিকে তাদের বাণিজ্য স্থাপনা তৈরি করে সিঙ্গাপুরে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধীরে ধীরে দখল নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিদের থাবা ছিল। একদিন দেশটি ব্রিটিশদের শাসনমুক্ত হলো। যোগ দিল মালয়েশিয়া ফেডারেশনে। কিন্তু কোনো লাভ হলো না। দুই বছরের মধ্যে উন্নয়ন বৈষম্যসহ বিভিন্ন ইস্যুতে জটিলতা আরও বাড়ল। নাম ঘুচল না এই জেলেপল্লীর। লি কুয়ান দায়িত্ব নিয়ে অতীত ভাবলেন। বেদনায় সিক্ত মনে দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিশ্ব মিডিয়ার সামনে কাঁদলেন। দুই চোখে অশ্রুর বন্যা নিয়ে লি কুয়ান ইউ সেদিন বলেছিলেন, তারা আমাদের এভাবে অসহায় অবস্থায় রেখে চলে গেল? কী হবে এ দেশটির আগামী? বিশ্ব মিডিয়াও সিঙ্গাপুরের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করল। সিঙ্গাপুরের মানুষের তখন প্রধান পেশা ছিল মাছ ধরা। সেই মাছ বিক্রি করত। ডাব আর শাকসবজি উৎপাদন হতো। পানির সমস্যা ছিল। দায়িত্ব নিয়ে লি কুয়ান স্বপ্ন দেখলেন একটি সুন্দর আগামীর। কীভাবে তা বাস্তবায়ন করবেন তিনি তখনো জানতেন না। তিনি বোঝার চেষ্টা করলেন। উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালেন। তাদের দেশে গেলেন। উন্নয়ন দেখলেন। নিজের মতো করে মডেল তৈরি করলেন।

শুরুতে সবকিছু এত সহজ ছিল না। যাত্রাটা ছিল কঠিন। সিঙ্গাপুর তার অতীতকে ধরে রেখেছে সেন্তোসা আইল্যান্ডে। জেলেপল্লী থেকে উঠে দাঁড়ানোর গল্প সাজানো আছে জাদুঘরে। সারা দুনিয়া থেকে পর্যটক যান সিঙ্গাপুরে। তারা হেঁটে হেঁটে দেখেন সবকিছু। কী সুন্দর একটা সাজানো শহর সিঙ্গাপুর। সড়ক দিয়ে হাঁটলে মনে হয় ঝকঝকে এক বাগানে হাঁটছি। এই শহর তৈরি করতে লড়তে হয়েছিল লি কুয়ানকে। তাকে শুনতে হয়েছিল গণতন্ত্রের সবক। প্রশ্ন উঠেছিল মানবাধিকারের। বিরোধী দল নেই, সরকার সমর্থক সীমিত মিডিয়া চারটি। বিশ্ব সমালোচনাকে তিনি পাত্তা দিতেন না। লি কুয়ান বলতেন, ‘পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র দিয়ে আমার কাজ হবে না। আমাকে চলতে হবে আমার মতো করে।’ যেমন কথা তেমন কাজ। তিনি শৃঙ্খলার প্রশ্নে কঠোর ছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাতেন। সুশাসনও প্রতিষ্ঠা করেন। আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা, বেত্রাঘাত সবই আছে এখনো। আইনের প্রতি কঠোর ছিলেন। উন্নয়নে সারা বিশ্বের মেধাবীদের মিলনমেলা বানালেন সিঙ্গাপুরকে। নিজে ডেকে আনতেন বিশেষজ্ঞদের। তাদের দিয়ে নিতেন দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা। বাংলাদেশও সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের অংশীদার। মেধা, মননে বাংলাদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ পাননি লি কুয়ান। তাতে কী? তিনি আমাদের দেশের শ্রমিকদের নিয়ে গেলেন। তারা উন্নয়নের অংশীদার হলেন শ্রমিক হিসেবে। এখনো সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজ করছেন। তবে অন্য পেশায়ও অনেকে এখন যুক্ত হয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যেও বাঙালিরা জড়াচ্ছেন। সারা দুনিয়ার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সিঙ্গাপুর। একজন লি কুয়ান বদলে দিয়েছেন সবকিছু। সিঙ্গাপুর এখন সারা দুনিয়ার বাণিজ্য হাব। পর্যটন, হাসপাতাল তো আছেই। টেকনোলজিতে এগিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। বছর বছর বিভিন্ন ইস্যু আর ফেয়ারে দুনিয়ার সব বড় প্রতিষ্ঠান জড়ো হয় সিঙ্গাপুরে। ১৯৬৫ সালের জেলেপল্লী এখন উন্নয়নের রোল মডেল। লি কুয়ান দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় ছিলেন। ছিলেন বলেই এত কাজ করতে পেরেছেন। শেষ বয়সে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন তার উত্তরসূরিদের কাছে। ২০১৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সরকারের মেইন গাইডার ছিলেন। জীবনের শেষ দিনগুলো উত্তরসূরিদের দিয়েছেন পরামর্শ।

সবকিছুর আড়ালে একটা গল্প থাকে। উন্নয়নের নায়করা এমনই হন। টুংকু আবদুল রহমানের পতনের পর মালয়েশিয়ার দায়িত্ব নেন মাহাথির। তিনি পাঁচবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮১ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতায় আসেন। তারপর শুধু বদলে দেওয়ার ইতিহাস। মালয়েশিয়ার মানুষই তাকে নিয়ে এসেছিলেন। ১৯৬৪ সালে ৩৯ বছর বয়সে প্রথম সংসদ সদস্য হন। ’৬৯-র নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হন। সে সময়ে চীনা ও মালয়দের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয় মালয়েশিয়াতে। অভ্যন্তরীণ দাঙ্গা, সংঘাতে ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়। মৃত্যু ও লাশ দেখে কষ্ট পেয়েছিলেন মাহাথির। বিষাদে মন ছেয়ে গিয়েছিল। দেশকে ধ্বংস হতে দিতে চাননি মাহাথির। তাই সিদ্ধান্ত নিলেন প্রতিবাদ জানাবেন। মানুষের মনের কথা বলবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য তিনি দোষারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমানকে। বিবৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানান ক্ষমতা ছাড়ার জন্য। মাহাথিরের এ আহ্বানকে দল ভালোভাবে নেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। দল থেকে বহিষ্কার হন। তারপর তিন বছর রাজনীতি থেকে দূরে থাকেন। বুকভরা অভিমানেও ভাবতেন দেশের কথা। রাজনীতিতে আবার ফিরবেন কি না এ নিয়েও ছিল দ্বিধা। সত্য উচ্চারণের কারণে মালয়েশিয়ার মানুষের মনের ভিতরে তিনি আসতে শুরু করেন। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালে দল তার সদস্যপদ আবার ফিরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে তাকে সিনেটর হিসেবে পুনর্বহাল করে। ১৯৭৪ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই বছর পরই নেন উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব। ১৬ জুলাই ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। তারপর টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। ২০০৩ সালে নিজেই স্বেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এ কারণে ২০১৮ সালে আবার ক্ষমতায় আসেন ৯৪ বছর বয়সে।

শেষ বয়সে মালয়েশিয়ার ক্ষমতায় আবার আসা নিয়ে কোনো কথা বলছি না। মাহাথিরের উন্নয়ন ও মালয়েশিয়াকে বদলে দেওয়ার গল্প প্রথম ২২ বছরের। তিনি সারা দুনিয়া ঘুরতেন। তাদের সেরাটা বাস্তবায়ন করতেন নিজের দেশে। উঠে দাঁড়ানোর গল্প তিনি নিজেই করেন সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে। মাহাথির বলেছেন, ‘আমরা ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। এরপর এলো জাপানিরা। তারা আমাদের ছেড়ে দিল থাইদের হাতে। আমরা ছিলাম ফুটবলের মতো। লাথি মারত যখন যারা ছিল। কেউ আমাদের সম্মান দিত না। অনুভব করলাম এ রকম চলতে পারে না। অন্যদের মতো আমাদের সম্মান সমানভাবে দেওয়া উচিত।’ পশ্চিমা দুনিয়া ও তাদের মিডিয়ার সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি স্বৈরশাসক ছিলাম না। জনগণ আমাকে পাঁচবার নির্বাচিত করেছিল। স্বৈরশাসক কখনো স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে না। আমি স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছিলাম। দেশের জন্য ভালো কিছু করা স্বস্তিদায়ক।’ এভাবে সবাই বলে না। মাহাথির বলেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেখেছি তারা অনেক ভালো করেছে। ভেবেছি তারা করতে পারলে আমরা কেন পারব না।’ সহজ-সরলভাবে তিনি সত্যটাই প্রকাশ করলেন মিডিয়াতে। একটা মন্ত্র ‘আমরা কেন পারব না’ নিয়েই মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। নিজের দেশের অবস্থান, সামর্থ্য, সম্পদ ও বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই তিনি কাজ করতেন। ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন চিকিৎসক। পড়াশোনা করেছিলেন সিঙ্গাপুরে। বিয়ে করেন সহপাঠী সিতি হাসমাহকে। সারা দুনিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মালয়েশিয়াকে গড়ে তুলেছেন। বিতর্ক ছিল রাজনৈতিক জীবন, বিরোধী মত দমন, মানবাধিকার নিয়ে। দেশ-বিদেশে সুশীলরা অনেক মতামত দিতেন। সমালোচনাও করতেন। তিনি কোনো কিছুকেই পাত্তা দেননি। কাজ করে গেছেন ২৪ ঘণ্টা একাগ্রতা নিয়ে। প্রশংসিত ছিলেন সততা, নিষ্ঠা, শৃঙ্খলার কারণে। জীবনে ধূমপান, অ্যালকোহল স্পর্শ করেননি। ইসলাম ধর্ম কঠোরভাবে পালন করেন। বিদেশ গিয়ে ভালো কিছু চোখে পড়লে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করতেন। তারপর তাদের আমন্ত্রণ জানাতেন মালয়েশিয়াতে। বলতেন, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে দাও। মেধার কদর ছিল তার কাছে। লি কুয়ানের মতো তিনিও মেধাবীদের ডাকতেন মালয়েশিয়াতে। তাদের নিয়ে ঘুরতেন। তাদের পরামর্শ শুনতেন। রাতদিন শ্রম দিতেন। সিঙ্গাপুরের মতো মালয়েশিয়ার এগিয়ে চলাতেও বাংলাদেশিদের অবদান আছে। বাংলাদেশের শ্রমিকরা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের সহযোদ্ধা।

হুট করে, আসমান থেকে কিছু হয় না। বদলে দেওয়ার গল্পগুলো সারা দুনিয়াতেই আলাদা। একটি সরকারকে সময় দিতে হয়। মাহাথিরের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বছরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা টানা ১৪ বছর ক্ষমতায়। এর আগে ’৯৬ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতা নিয়েছিলেন। উন্নয়নে জোর দেন ২০০৯ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেন। নাটকীয় উন্নয়ন হয়েছে বাংলাদেশে। ব্রিটিশদের মুখে শুনি বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম। আগামী দুই বছরের মধ্যে ২০২৫ সালে বাংলাদেশ ৩৪ স্থানে আসবে। বৃহৎ অর্থনীতির ২৮তম স্থানে আসবে ২০৩০ সালে। আর অনেক দেশকে টপকে ২৫টি দেশের তালিকায় আসবে ২০৩৫ সালে। ভাবতে পারেন যেসব দেশের অর্থনীতিকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে যাবে সেই তালিকায় রয়েছে- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ইসরায়েল, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, নাইজেরিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেন ও ইরান। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বর্তমান অর্থনীতির ধারাবাহিকতায় থাকতে পারলে দেশে এই বিশাল পরিবর্তন আসবে। ওপরের কথাগুলো একটাও আমার নয়। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এই পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২১ সালে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালের সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এ অর্জন ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে হলে আমাদের অনেক কিছুতে পরিবর্তন আনতে হবে। কাজে লাগাতে হবে দেশ-বিদেশে অবস্থানরত মেধাবীদের।

সেদিন অফিসে এলেন অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন। তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন, আল্লাহ যেন শেখ হাসিনাকে দীর্ঘ আয়ু দেন। আগামী পাঁচ বছরে তিনি অনেক কিছু বদলে দেবেন। অপেক্ষা করুন এবং দেখুন। বিশ্বে এখন মন্দা অর্থনীতি। করোনার পর যুদ্ধের অর্থনীতি মোকাবিলায় লড়ছে বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশকে গড়তে আমাদের মেধাবীদের বিদেশ থেকে পড়াশোনার পর ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন কেউ ফিরে এসে বাবার ব্যবসায় যোগ দিচ্ছে। তারা ভালো করছে। বেশির ভাগ ফিরছে না। ফিরে এলে সরকারি চাকরি পায় না। অনেকে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন শিক্ষক হিসেবে। তাদের বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সারা বিশ্বে পড়াশোনা করা মেধাবীদের ফিরিয়ে এনে কাজে লাগায়। মালয়েশিয়া একই কাজ করেছে। সৌদি আরব এখন ইউরোপ, আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে তার দেশের ছাত্রদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অর্থ দিচ্ছে। শর্ত থাকছে পড়াশোনা শেষ করে সবাইকে ফিরতে হবে। আর দেশে ফিরলে সরকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাজে লাগাচ্ছে। আমাদেরও ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিদেশি এখন কাজ করছে বিভিন্ন বড় প্রকল্পে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাংলাদেশিদের রাখতে হবে, যারা বিদেশে পড়াশোনা করেছে। ১৯৫০ সালে কোরিয়া যুদ্ধের পর অনেকে ভেবেছিল তারা শেষ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ১০ বছরের মাথায় জাপান সারা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিল উন্নয়ন করে। উড়োজাহাজ নির্মাণ না করতে আমেরিকার শর্ত ছিল। ১৯৬৫ সালেই তারা তৈরি করল বুলেট ট্রেন। যুদ্ধের রেশ না কাটতেই জাপান চমকে দিয়েছিল বিশ্বকে। এভাবে সবাই পারে না। কাজ করতে একটা স্বপ্ন লাগে। দরকার হয় একজন স্বপ্নদ্রষ্টার। সেই স্বপ্ন সব নেতৃত্বের থাকে না। সত্যিকারের নেতা হতে দূরদৃষ্টি থাকতে হবে। চোখের আলোয় দূরদৃষ্টি নিয়ে সব দেখতে হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন একটা অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে উন্নয়ন ধারাবাহিকতার পাশাপাশি দরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক
অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক

নগর জীবন

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

নগর জীবন

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ
পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ
ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ

দেশগ্রাম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল

নগর জীবন