শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

সিঙ্গাপুর ছিল তখন একটা জেলেপল্লী। সমস্যার শেষ ছিল না। বাড়তি ছিল জাতিগত বিরোধ। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমান সিদ্ধান্ত নিলেন আধুনিক মালয়েশিয়া গড়তে সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে রাখার মানে নেই। তিনি সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সংসদ অধিবেশন আহ্বান করলেন। আইনসভায় তুললেন সবকিছু। সংসদ সদস্যদেরও আপত্তি নেই। ব্যস, ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।  অর্জন করল স্বাধীনতা। তখনকার বাস্তবতার নিরিখেই এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে। সংসদে কেউ তার বিরোধিতা করেননি। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘অর্থনীতির কঠিনতম যাত্রায় সিঙ্গাপুর সম্পূর্ণরূপে বোঝা মালয়েশিয়ার জন্য। বাধ্য হয়ে তাদের ছাড়তে হচ্ছে।’ মালয়েশিয়ার শক্ত অবস্থানে অনিশ্চয়তা নিয়ে যাত্রা শুরু করল সিঙ্গাপুর। তাদের নাগরিকদের মন খারাপ হলো। বিষণ্ণহলো। কিন্তু কারও করার কিছু ছিল না। তারা চিন্তাও করতে পারছিল না মালয়েশিয়া এমন একটি কাজ করতে পারে। এক বুক কষ্ট নিয়ে সিঙ্গাপুরের দায়িত্ব নেন লি কুয়ান ইউ। পেশায় তিনি আইনজীবী ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি সবকিছু নতুন করে ভাবতে থাকলেন। একদা তার দেশটি ছিল ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রিটিশ বণিকরা ১৮১৯ সালের দিকে তাদের বাণিজ্য স্থাপনা তৈরি করে সিঙ্গাপুরে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধীরে ধীরে দখল নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিদের থাবা ছিল। একদিন দেশটি ব্রিটিশদের শাসনমুক্ত হলো। যোগ দিল মালয়েশিয়া ফেডারেশনে। কিন্তু কোনো লাভ হলো না। দুই বছরের মধ্যে উন্নয়ন বৈষম্যসহ বিভিন্ন ইস্যুতে জটিলতা আরও বাড়ল। নাম ঘুচল না এই জেলেপল্লীর। লি কুয়ান দায়িত্ব নিয়ে অতীত ভাবলেন। বেদনায় সিক্ত মনে দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিশ্ব মিডিয়ার সামনে কাঁদলেন। দুই চোখে অশ্রুর বন্যা নিয়ে লি কুয়ান ইউ সেদিন বলেছিলেন, তারা আমাদের এভাবে অসহায় অবস্থায় রেখে চলে গেল? কী হবে এ দেশটির আগামী? বিশ্ব মিডিয়াও সিঙ্গাপুরের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করল। সিঙ্গাপুরের মানুষের তখন প্রধান পেশা ছিল মাছ ধরা। সেই মাছ বিক্রি করত। ডাব আর শাকসবজি উৎপাদন হতো। পানির সমস্যা ছিল। দায়িত্ব নিয়ে লি কুয়ান স্বপ্ন দেখলেন একটি সুন্দর আগামীর। কীভাবে তা বাস্তবায়ন করবেন তিনি তখনো জানতেন না। তিনি বোঝার চেষ্টা করলেন। উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালেন। তাদের দেশে গেলেন। উন্নয়ন দেখলেন। নিজের মতো করে মডেল তৈরি করলেন।

শুরুতে সবকিছু এত সহজ ছিল না। যাত্রাটা ছিল কঠিন। সিঙ্গাপুর তার অতীতকে ধরে রেখেছে সেন্তোসা আইল্যান্ডে। জেলেপল্লী থেকে উঠে দাঁড়ানোর গল্প সাজানো আছে জাদুঘরে। সারা দুনিয়া থেকে পর্যটক যান সিঙ্গাপুরে। তারা হেঁটে হেঁটে দেখেন সবকিছু। কী সুন্দর একটা সাজানো শহর সিঙ্গাপুর। সড়ক দিয়ে হাঁটলে মনে হয় ঝকঝকে এক বাগানে হাঁটছি। এই শহর তৈরি করতে লড়তে হয়েছিল লি কুয়ানকে। তাকে শুনতে হয়েছিল গণতন্ত্রের সবক। প্রশ্ন উঠেছিল মানবাধিকারের। বিরোধী দল নেই, সরকার সমর্থক সীমিত মিডিয়া চারটি। বিশ্ব সমালোচনাকে তিনি পাত্তা দিতেন না। লি কুয়ান বলতেন, ‘পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র দিয়ে আমার কাজ হবে না। আমাকে চলতে হবে আমার মতো করে।’ যেমন কথা তেমন কাজ। তিনি শৃঙ্খলার প্রশ্নে কঠোর ছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাতেন। সুশাসনও প্রতিষ্ঠা করেন। আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা, বেত্রাঘাত সবই আছে এখনো। আইনের প্রতি কঠোর ছিলেন। উন্নয়নে সারা বিশ্বের মেধাবীদের মিলনমেলা বানালেন সিঙ্গাপুরকে। নিজে ডেকে আনতেন বিশেষজ্ঞদের। তাদের দিয়ে নিতেন দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা। বাংলাদেশও সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের অংশীদার। মেধা, মননে বাংলাদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ পাননি লি কুয়ান। তাতে কী? তিনি আমাদের দেশের শ্রমিকদের নিয়ে গেলেন। তারা উন্নয়নের অংশীদার হলেন শ্রমিক হিসেবে। এখনো সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজ করছেন। তবে অন্য পেশায়ও অনেকে এখন যুক্ত হয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যেও বাঙালিরা জড়াচ্ছেন। সারা দুনিয়ার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সিঙ্গাপুর। একজন লি কুয়ান বদলে দিয়েছেন সবকিছু। সিঙ্গাপুর এখন সারা দুনিয়ার বাণিজ্য হাব। পর্যটন, হাসপাতাল তো আছেই। টেকনোলজিতে এগিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। বছর বছর বিভিন্ন ইস্যু আর ফেয়ারে দুনিয়ার সব বড় প্রতিষ্ঠান জড়ো হয় সিঙ্গাপুরে। ১৯৬৫ সালের জেলেপল্লী এখন উন্নয়নের রোল মডেল। লি কুয়ান দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় ছিলেন। ছিলেন বলেই এত কাজ করতে পেরেছেন। শেষ বয়সে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন তার উত্তরসূরিদের কাছে। ২০১৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সরকারের মেইন গাইডার ছিলেন। জীবনের শেষ দিনগুলো উত্তরসূরিদের দিয়েছেন পরামর্শ।

সবকিছুর আড়ালে একটা গল্প থাকে। উন্নয়নের নায়করা এমনই হন। টুংকু আবদুল রহমানের পতনের পর মালয়েশিয়ার দায়িত্ব নেন মাহাথির। তিনি পাঁচবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮১ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতায় আসেন। তারপর শুধু বদলে দেওয়ার ইতিহাস। মালয়েশিয়ার মানুষই তাকে নিয়ে এসেছিলেন। ১৯৬৪ সালে ৩৯ বছর বয়সে প্রথম সংসদ সদস্য হন। ’৬৯-র নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হন। সে সময়ে চীনা ও মালয়দের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয় মালয়েশিয়াতে। অভ্যন্তরীণ দাঙ্গা, সংঘাতে ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়। মৃত্যু ও লাশ দেখে কষ্ট পেয়েছিলেন মাহাথির। বিষাদে মন ছেয়ে গিয়েছিল। দেশকে ধ্বংস হতে দিতে চাননি মাহাথির। তাই সিদ্ধান্ত নিলেন প্রতিবাদ জানাবেন। মানুষের মনের কথা বলবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য তিনি দোষারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমানকে। বিবৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানান ক্ষমতা ছাড়ার জন্য। মাহাথিরের এ আহ্বানকে দল ভালোভাবে নেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। দল থেকে বহিষ্কার হন। তারপর তিন বছর রাজনীতি থেকে দূরে থাকেন। বুকভরা অভিমানেও ভাবতেন দেশের কথা। রাজনীতিতে আবার ফিরবেন কি না এ নিয়েও ছিল দ্বিধা। সত্য উচ্চারণের কারণে মালয়েশিয়ার মানুষের মনের ভিতরে তিনি আসতে শুরু করেন। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালে দল তার সদস্যপদ আবার ফিরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে তাকে সিনেটর হিসেবে পুনর্বহাল করে। ১৯৭৪ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই বছর পরই নেন উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব। ১৬ জুলাই ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। তারপর টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। ২০০৩ সালে নিজেই স্বেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এ কারণে ২০১৮ সালে আবার ক্ষমতায় আসেন ৯৪ বছর বয়সে।

শেষ বয়সে মালয়েশিয়ার ক্ষমতায় আবার আসা নিয়ে কোনো কথা বলছি না। মাহাথিরের উন্নয়ন ও মালয়েশিয়াকে বদলে দেওয়ার গল্প প্রথম ২২ বছরের। তিনি সারা দুনিয়া ঘুরতেন। তাদের সেরাটা বাস্তবায়ন করতেন নিজের দেশে। উঠে দাঁড়ানোর গল্প তিনি নিজেই করেন সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে। মাহাথির বলেছেন, ‘আমরা ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। এরপর এলো জাপানিরা। তারা আমাদের ছেড়ে দিল থাইদের হাতে। আমরা ছিলাম ফুটবলের মতো। লাথি মারত যখন যারা ছিল। কেউ আমাদের সম্মান দিত না। অনুভব করলাম এ রকম চলতে পারে না। অন্যদের মতো আমাদের সম্মান সমানভাবে দেওয়া উচিত।’ পশ্চিমা দুনিয়া ও তাদের মিডিয়ার সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি স্বৈরশাসক ছিলাম না। জনগণ আমাকে পাঁচবার নির্বাচিত করেছিল। স্বৈরশাসক কখনো স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে না। আমি স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছিলাম। দেশের জন্য ভালো কিছু করা স্বস্তিদায়ক।’ এভাবে সবাই বলে না। মাহাথির বলেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেখেছি তারা অনেক ভালো করেছে। ভেবেছি তারা করতে পারলে আমরা কেন পারব না।’ সহজ-সরলভাবে তিনি সত্যটাই প্রকাশ করলেন মিডিয়াতে। একটা মন্ত্র ‘আমরা কেন পারব না’ নিয়েই মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। নিজের দেশের অবস্থান, সামর্থ্য, সম্পদ ও বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই তিনি কাজ করতেন। ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন চিকিৎসক। পড়াশোনা করেছিলেন সিঙ্গাপুরে। বিয়ে করেন সহপাঠী সিতি হাসমাহকে। সারা দুনিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মালয়েশিয়াকে গড়ে তুলেছেন। বিতর্ক ছিল রাজনৈতিক জীবন, বিরোধী মত দমন, মানবাধিকার নিয়ে। দেশ-বিদেশে সুশীলরা অনেক মতামত দিতেন। সমালোচনাও করতেন। তিনি কোনো কিছুকেই পাত্তা দেননি। কাজ করে গেছেন ২৪ ঘণ্টা একাগ্রতা নিয়ে। প্রশংসিত ছিলেন সততা, নিষ্ঠা, শৃঙ্খলার কারণে। জীবনে ধূমপান, অ্যালকোহল স্পর্শ করেননি। ইসলাম ধর্ম কঠোরভাবে পালন করেন। বিদেশ গিয়ে ভালো কিছু চোখে পড়লে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করতেন। তারপর তাদের আমন্ত্রণ জানাতেন মালয়েশিয়াতে। বলতেন, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে দাও। মেধার কদর ছিল তার কাছে। লি কুয়ানের মতো তিনিও মেধাবীদের ডাকতেন মালয়েশিয়াতে। তাদের নিয়ে ঘুরতেন। তাদের পরামর্শ শুনতেন। রাতদিন শ্রম দিতেন। সিঙ্গাপুরের মতো মালয়েশিয়ার এগিয়ে চলাতেও বাংলাদেশিদের অবদান আছে। বাংলাদেশের শ্রমিকরা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের সহযোদ্ধা।

হুট করে, আসমান থেকে কিছু হয় না। বদলে দেওয়ার গল্পগুলো সারা দুনিয়াতেই আলাদা। একটি সরকারকে সময় দিতে হয়। মাহাথিরের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বছরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা টানা ১৪ বছর ক্ষমতায়। এর আগে ’৯৬ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতা নিয়েছিলেন। উন্নয়নে জোর দেন ২০০৯ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেন। নাটকীয় উন্নয়ন হয়েছে বাংলাদেশে। ব্রিটিশদের মুখে শুনি বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম। আগামী দুই বছরের মধ্যে ২০২৫ সালে বাংলাদেশ ৩৪ স্থানে আসবে। বৃহৎ অর্থনীতির ২৮তম স্থানে আসবে ২০৩০ সালে। আর অনেক দেশকে টপকে ২৫টি দেশের তালিকায় আসবে ২০৩৫ সালে। ভাবতে পারেন যেসব দেশের অর্থনীতিকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে যাবে সেই তালিকায় রয়েছে- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ইসরায়েল, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, নাইজেরিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেন ও ইরান। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বর্তমান অর্থনীতির ধারাবাহিকতায় থাকতে পারলে দেশে এই বিশাল পরিবর্তন আসবে। ওপরের কথাগুলো একটাও আমার নয়। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এই পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২১ সালে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালের সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এ অর্জন ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে হলে আমাদের অনেক কিছুতে পরিবর্তন আনতে হবে। কাজে লাগাতে হবে দেশ-বিদেশে অবস্থানরত মেধাবীদের।

সেদিন অফিসে এলেন অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন। তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন, আল্লাহ যেন শেখ হাসিনাকে দীর্ঘ আয়ু দেন। আগামী পাঁচ বছরে তিনি অনেক কিছু বদলে দেবেন। অপেক্ষা করুন এবং দেখুন। বিশ্বে এখন মন্দা অর্থনীতি। করোনার পর যুদ্ধের অর্থনীতি মোকাবিলায় লড়ছে বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশকে গড়তে আমাদের মেধাবীদের বিদেশ থেকে পড়াশোনার পর ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন কেউ ফিরে এসে বাবার ব্যবসায় যোগ দিচ্ছে। তারা ভালো করছে। বেশির ভাগ ফিরছে না। ফিরে এলে সরকারি চাকরি পায় না। অনেকে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন শিক্ষক হিসেবে। তাদের বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সারা বিশ্বে পড়াশোনা করা মেধাবীদের ফিরিয়ে এনে কাজে লাগায়। মালয়েশিয়া একই কাজ করেছে। সৌদি আরব এখন ইউরোপ, আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে তার দেশের ছাত্রদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অর্থ দিচ্ছে। শর্ত থাকছে পড়াশোনা শেষ করে সবাইকে ফিরতে হবে। আর দেশে ফিরলে সরকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাজে লাগাচ্ছে। আমাদেরও ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিদেশি এখন কাজ করছে বিভিন্ন বড় প্রকল্পে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাংলাদেশিদের রাখতে হবে, যারা বিদেশে পড়াশোনা করেছে। ১৯৫০ সালে কোরিয়া যুদ্ধের পর অনেকে ভেবেছিল তারা শেষ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ১০ বছরের মাথায় জাপান সারা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিল উন্নয়ন করে। উড়োজাহাজ নির্মাণ না করতে আমেরিকার শর্ত ছিল। ১৯৬৫ সালেই তারা তৈরি করল বুলেট ট্রেন। যুদ্ধের রেশ না কাটতেই জাপান চমকে দিয়েছিল বিশ্বকে। এভাবে সবাই পারে না। কাজ করতে একটা স্বপ্ন লাগে। দরকার হয় একজন স্বপ্নদ্রষ্টার। সেই স্বপ্ন সব নেতৃত্বের থাকে না। সত্যিকারের নেতা হতে দূরদৃষ্টি থাকতে হবে। চোখের আলোয় দূরদৃষ্টি নিয়ে সব দেখতে হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন একটা অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে উন্নয়ন ধারাবাহিকতার পাশাপাশি দরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা