শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

সিঙ্গাপুর ছিল তখন একটা জেলেপল্লী। সমস্যার শেষ ছিল না। বাড়তি ছিল জাতিগত বিরোধ। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমান সিদ্ধান্ত নিলেন আধুনিক মালয়েশিয়া গড়তে সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে রাখার মানে নেই। তিনি সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সংসদ অধিবেশন আহ্বান করলেন। আইনসভায় তুললেন সবকিছু। সংসদ সদস্যদেরও আপত্তি নেই। ব্যস, ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।  অর্জন করল স্বাধীনতা। তখনকার বাস্তবতার নিরিখেই এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে। সংসদে কেউ তার বিরোধিতা করেননি। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘অর্থনীতির কঠিনতম যাত্রায় সিঙ্গাপুর সম্পূর্ণরূপে বোঝা মালয়েশিয়ার জন্য। বাধ্য হয়ে তাদের ছাড়তে হচ্ছে।’ মালয়েশিয়ার শক্ত অবস্থানে অনিশ্চয়তা নিয়ে যাত্রা শুরু করল সিঙ্গাপুর। তাদের নাগরিকদের মন খারাপ হলো। বিষণ্ণহলো। কিন্তু কারও করার কিছু ছিল না। তারা চিন্তাও করতে পারছিল না মালয়েশিয়া এমন একটি কাজ করতে পারে। এক বুক কষ্ট নিয়ে সিঙ্গাপুরের দায়িত্ব নেন লি কুয়ান ইউ। পেশায় তিনি আইনজীবী ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি সবকিছু নতুন করে ভাবতে থাকলেন। একদা তার দেশটি ছিল ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রিটিশ বণিকরা ১৮১৯ সালের দিকে তাদের বাণিজ্য স্থাপনা তৈরি করে সিঙ্গাপুরে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধীরে ধীরে দখল নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিদের থাবা ছিল। একদিন দেশটি ব্রিটিশদের শাসনমুক্ত হলো। যোগ দিল মালয়েশিয়া ফেডারেশনে। কিন্তু কোনো লাভ হলো না। দুই বছরের মধ্যে উন্নয়ন বৈষম্যসহ বিভিন্ন ইস্যুতে জটিলতা আরও বাড়ল। নাম ঘুচল না এই জেলেপল্লীর। লি কুয়ান দায়িত্ব নিয়ে অতীত ভাবলেন। বেদনায় সিক্ত মনে দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিশ্ব মিডিয়ার সামনে কাঁদলেন। দুই চোখে অশ্রুর বন্যা নিয়ে লি কুয়ান ইউ সেদিন বলেছিলেন, তারা আমাদের এভাবে অসহায় অবস্থায় রেখে চলে গেল? কী হবে এ দেশটির আগামী? বিশ্ব মিডিয়াও সিঙ্গাপুরের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করল। সিঙ্গাপুরের মানুষের তখন প্রধান পেশা ছিল মাছ ধরা। সেই মাছ বিক্রি করত। ডাব আর শাকসবজি উৎপাদন হতো। পানির সমস্যা ছিল। দায়িত্ব নিয়ে লি কুয়ান স্বপ্ন দেখলেন একটি সুন্দর আগামীর। কীভাবে তা বাস্তবায়ন করবেন তিনি তখনো জানতেন না। তিনি বোঝার চেষ্টা করলেন। উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালেন। তাদের দেশে গেলেন। উন্নয়ন দেখলেন। নিজের মতো করে মডেল তৈরি করলেন।

শুরুতে সবকিছু এত সহজ ছিল না। যাত্রাটা ছিল কঠিন। সিঙ্গাপুর তার অতীতকে ধরে রেখেছে সেন্তোসা আইল্যান্ডে। জেলেপল্লী থেকে উঠে দাঁড়ানোর গল্প সাজানো আছে জাদুঘরে। সারা দুনিয়া থেকে পর্যটক যান সিঙ্গাপুরে। তারা হেঁটে হেঁটে দেখেন সবকিছু। কী সুন্দর একটা সাজানো শহর সিঙ্গাপুর। সড়ক দিয়ে হাঁটলে মনে হয় ঝকঝকে এক বাগানে হাঁটছি। এই শহর তৈরি করতে লড়তে হয়েছিল লি কুয়ানকে। তাকে শুনতে হয়েছিল গণতন্ত্রের সবক। প্রশ্ন উঠেছিল মানবাধিকারের। বিরোধী দল নেই, সরকার সমর্থক সীমিত মিডিয়া চারটি। বিশ্ব সমালোচনাকে তিনি পাত্তা দিতেন না। লি কুয়ান বলতেন, ‘পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র দিয়ে আমার কাজ হবে না। আমাকে চলতে হবে আমার মতো করে।’ যেমন কথা তেমন কাজ। তিনি শৃঙ্খলার প্রশ্নে কঠোর ছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাতেন। সুশাসনও প্রতিষ্ঠা করেন। আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা, বেত্রাঘাত সবই আছে এখনো। আইনের প্রতি কঠোর ছিলেন। উন্নয়নে সারা বিশ্বের মেধাবীদের মিলনমেলা বানালেন সিঙ্গাপুরকে। নিজে ডেকে আনতেন বিশেষজ্ঞদের। তাদের দিয়ে নিতেন দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা। বাংলাদেশও সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের অংশীদার। মেধা, মননে বাংলাদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ পাননি লি কুয়ান। তাতে কী? তিনি আমাদের দেশের শ্রমিকদের নিয়ে গেলেন। তারা উন্নয়নের অংশীদার হলেন শ্রমিক হিসেবে। এখনো সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজ করছেন। তবে অন্য পেশায়ও অনেকে এখন যুক্ত হয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যেও বাঙালিরা জড়াচ্ছেন। সারা দুনিয়ার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সিঙ্গাপুর। একজন লি কুয়ান বদলে দিয়েছেন সবকিছু। সিঙ্গাপুর এখন সারা দুনিয়ার বাণিজ্য হাব। পর্যটন, হাসপাতাল তো আছেই। টেকনোলজিতে এগিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। বছর বছর বিভিন্ন ইস্যু আর ফেয়ারে দুনিয়ার সব বড় প্রতিষ্ঠান জড়ো হয় সিঙ্গাপুরে। ১৯৬৫ সালের জেলেপল্লী এখন উন্নয়নের রোল মডেল। লি কুয়ান দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় ছিলেন। ছিলেন বলেই এত কাজ করতে পেরেছেন। শেষ বয়সে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন তার উত্তরসূরিদের কাছে। ২০১৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সরকারের মেইন গাইডার ছিলেন। জীবনের শেষ দিনগুলো উত্তরসূরিদের দিয়েছেন পরামর্শ।

সবকিছুর আড়ালে একটা গল্প থাকে। উন্নয়নের নায়করা এমনই হন। টুংকু আবদুল রহমানের পতনের পর মালয়েশিয়ার দায়িত্ব নেন মাহাথির। তিনি পাঁচবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮১ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতায় আসেন। তারপর শুধু বদলে দেওয়ার ইতিহাস। মালয়েশিয়ার মানুষই তাকে নিয়ে এসেছিলেন। ১৯৬৪ সালে ৩৯ বছর বয়সে প্রথম সংসদ সদস্য হন। ’৬৯-র নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হন। সে সময়ে চীনা ও মালয়দের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয় মালয়েশিয়াতে। অভ্যন্তরীণ দাঙ্গা, সংঘাতে ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়। মৃত্যু ও লাশ দেখে কষ্ট পেয়েছিলেন মাহাথির। বিষাদে মন ছেয়ে গিয়েছিল। দেশকে ধ্বংস হতে দিতে চাননি মাহাথির। তাই সিদ্ধান্ত নিলেন প্রতিবাদ জানাবেন। মানুষের মনের কথা বলবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য তিনি দোষারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমানকে। বিবৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানান ক্ষমতা ছাড়ার জন্য। মাহাথিরের এ আহ্বানকে দল ভালোভাবে নেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। দল থেকে বহিষ্কার হন। তারপর তিন বছর রাজনীতি থেকে দূরে থাকেন। বুকভরা অভিমানেও ভাবতেন দেশের কথা। রাজনীতিতে আবার ফিরবেন কি না এ নিয়েও ছিল দ্বিধা। সত্য উচ্চারণের কারণে মালয়েশিয়ার মানুষের মনের ভিতরে তিনি আসতে শুরু করেন। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালে দল তার সদস্যপদ আবার ফিরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে তাকে সিনেটর হিসেবে পুনর্বহাল করে। ১৯৭৪ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই বছর পরই নেন উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব। ১৬ জুলাই ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। তারপর টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। ২০০৩ সালে নিজেই স্বেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এ কারণে ২০১৮ সালে আবার ক্ষমতায় আসেন ৯৪ বছর বয়সে।

শেষ বয়সে মালয়েশিয়ার ক্ষমতায় আবার আসা নিয়ে কোনো কথা বলছি না। মাহাথিরের উন্নয়ন ও মালয়েশিয়াকে বদলে দেওয়ার গল্প প্রথম ২২ বছরের। তিনি সারা দুনিয়া ঘুরতেন। তাদের সেরাটা বাস্তবায়ন করতেন নিজের দেশে। উঠে দাঁড়ানোর গল্প তিনি নিজেই করেন সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে। মাহাথির বলেছেন, ‘আমরা ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। এরপর এলো জাপানিরা। তারা আমাদের ছেড়ে দিল থাইদের হাতে। আমরা ছিলাম ফুটবলের মতো। লাথি মারত যখন যারা ছিল। কেউ আমাদের সম্মান দিত না। অনুভব করলাম এ রকম চলতে পারে না। অন্যদের মতো আমাদের সম্মান সমানভাবে দেওয়া উচিত।’ পশ্চিমা দুনিয়া ও তাদের মিডিয়ার সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি স্বৈরশাসক ছিলাম না। জনগণ আমাকে পাঁচবার নির্বাচিত করেছিল। স্বৈরশাসক কখনো স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে না। আমি স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছিলাম। দেশের জন্য ভালো কিছু করা স্বস্তিদায়ক।’ এভাবে সবাই বলে না। মাহাথির বলেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেখেছি তারা অনেক ভালো করেছে। ভেবেছি তারা করতে পারলে আমরা কেন পারব না।’ সহজ-সরলভাবে তিনি সত্যটাই প্রকাশ করলেন মিডিয়াতে। একটা মন্ত্র ‘আমরা কেন পারব না’ নিয়েই মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। নিজের দেশের অবস্থান, সামর্থ্য, সম্পদ ও বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই তিনি কাজ করতেন। ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন চিকিৎসক। পড়াশোনা করেছিলেন সিঙ্গাপুরে। বিয়ে করেন সহপাঠী সিতি হাসমাহকে। সারা দুনিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মালয়েশিয়াকে গড়ে তুলেছেন। বিতর্ক ছিল রাজনৈতিক জীবন, বিরোধী মত দমন, মানবাধিকার নিয়ে। দেশ-বিদেশে সুশীলরা অনেক মতামত দিতেন। সমালোচনাও করতেন। তিনি কোনো কিছুকেই পাত্তা দেননি। কাজ করে গেছেন ২৪ ঘণ্টা একাগ্রতা নিয়ে। প্রশংসিত ছিলেন সততা, নিষ্ঠা, শৃঙ্খলার কারণে। জীবনে ধূমপান, অ্যালকোহল স্পর্শ করেননি। ইসলাম ধর্ম কঠোরভাবে পালন করেন। বিদেশ গিয়ে ভালো কিছু চোখে পড়লে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করতেন। তারপর তাদের আমন্ত্রণ জানাতেন মালয়েশিয়াতে। বলতেন, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে দাও। মেধার কদর ছিল তার কাছে। লি কুয়ানের মতো তিনিও মেধাবীদের ডাকতেন মালয়েশিয়াতে। তাদের নিয়ে ঘুরতেন। তাদের পরামর্শ শুনতেন। রাতদিন শ্রম দিতেন। সিঙ্গাপুরের মতো মালয়েশিয়ার এগিয়ে চলাতেও বাংলাদেশিদের অবদান আছে। বাংলাদেশের শ্রমিকরা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের সহযোদ্ধা।

হুট করে, আসমান থেকে কিছু হয় না। বদলে দেওয়ার গল্পগুলো সারা দুনিয়াতেই আলাদা। একটি সরকারকে সময় দিতে হয়। মাহাথিরের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বছরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা টানা ১৪ বছর ক্ষমতায়। এর আগে ’৯৬ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতা নিয়েছিলেন। উন্নয়নে জোর দেন ২০০৯ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেন। নাটকীয় উন্নয়ন হয়েছে বাংলাদেশে। ব্রিটিশদের মুখে শুনি বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম। আগামী দুই বছরের মধ্যে ২০২৫ সালে বাংলাদেশ ৩৪ স্থানে আসবে। বৃহৎ অর্থনীতির ২৮তম স্থানে আসবে ২০৩০ সালে। আর অনেক দেশকে টপকে ২৫টি দেশের তালিকায় আসবে ২০৩৫ সালে। ভাবতে পারেন যেসব দেশের অর্থনীতিকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে যাবে সেই তালিকায় রয়েছে- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ইসরায়েল, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, নাইজেরিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেন ও ইরান। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বর্তমান অর্থনীতির ধারাবাহিকতায় থাকতে পারলে দেশে এই বিশাল পরিবর্তন আসবে। ওপরের কথাগুলো একটাও আমার নয়। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এই পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২১ সালে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালের সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এ অর্জন ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে হলে আমাদের অনেক কিছুতে পরিবর্তন আনতে হবে। কাজে লাগাতে হবে দেশ-বিদেশে অবস্থানরত মেধাবীদের।

সেদিন অফিসে এলেন অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন। তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন, আল্লাহ যেন শেখ হাসিনাকে দীর্ঘ আয়ু দেন। আগামী পাঁচ বছরে তিনি অনেক কিছু বদলে দেবেন। অপেক্ষা করুন এবং দেখুন। বিশ্বে এখন মন্দা অর্থনীতি। করোনার পর যুদ্ধের অর্থনীতি মোকাবিলায় লড়ছে বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশকে গড়তে আমাদের মেধাবীদের বিদেশ থেকে পড়াশোনার পর ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন কেউ ফিরে এসে বাবার ব্যবসায় যোগ দিচ্ছে। তারা ভালো করছে। বেশির ভাগ ফিরছে না। ফিরে এলে সরকারি চাকরি পায় না। অনেকে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন শিক্ষক হিসেবে। তাদের বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সারা বিশ্বে পড়াশোনা করা মেধাবীদের ফিরিয়ে এনে কাজে লাগায়। মালয়েশিয়া একই কাজ করেছে। সৌদি আরব এখন ইউরোপ, আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে তার দেশের ছাত্রদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অর্থ দিচ্ছে। শর্ত থাকছে পড়াশোনা শেষ করে সবাইকে ফিরতে হবে। আর দেশে ফিরলে সরকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাজে লাগাচ্ছে। আমাদেরও ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিদেশি এখন কাজ করছে বিভিন্ন বড় প্রকল্পে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাংলাদেশিদের রাখতে হবে, যারা বিদেশে পড়াশোনা করেছে। ১৯৫০ সালে কোরিয়া যুদ্ধের পর অনেকে ভেবেছিল তারা শেষ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ১০ বছরের মাথায় জাপান সারা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিল উন্নয়ন করে। উড়োজাহাজ নির্মাণ না করতে আমেরিকার শর্ত ছিল। ১৯৬৫ সালেই তারা তৈরি করল বুলেট ট্রেন। যুদ্ধের রেশ না কাটতেই জাপান চমকে দিয়েছিল বিশ্বকে। এভাবে সবাই পারে না। কাজ করতে একটা স্বপ্ন লাগে। দরকার হয় একজন স্বপ্নদ্রষ্টার। সেই স্বপ্ন সব নেতৃত্বের থাকে না। সত্যিকারের নেতা হতে দূরদৃষ্টি থাকতে হবে। চোখের আলোয় দূরদৃষ্টি নিয়ে সব দেখতে হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন একটা অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে উন্নয়ন ধারাবাহিকতার পাশাপাশি দরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড
বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’
‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ
বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিডনি বিকলে প্রয়াত অভিনেতা সতীশ শাহ
কিডনি বিকলে প্রয়াত অভিনেতা সতীশ শাহ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬
কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা
স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত
শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ
মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস
এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড
পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড
শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা
টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত
মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী
বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪
ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা