শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাহাথির, লি কুয়ান, শেখ হাসিনা

সিঙ্গাপুর ছিল তখন একটা জেলেপল্লী। সমস্যার শেষ ছিল না। বাড়তি ছিল জাতিগত বিরোধ। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমান সিদ্ধান্ত নিলেন আধুনিক মালয়েশিয়া গড়তে সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে রাখার মানে নেই। তিনি সিঙ্গাপুরকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সংসদ অধিবেশন আহ্বান করলেন। আইনসভায় তুললেন সবকিছু। সংসদ সদস্যদেরও আপত্তি নেই। ব্যস, ১৯৬৫ সালের ৯ আগস্ট সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।  অর্জন করল স্বাধীনতা। তখনকার বাস্তবতার নিরিখেই এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে। সংসদে কেউ তার বিরোধিতা করেননি। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘অর্থনীতির কঠিনতম যাত্রায় সিঙ্গাপুর সম্পূর্ণরূপে বোঝা মালয়েশিয়ার জন্য। বাধ্য হয়ে তাদের ছাড়তে হচ্ছে।’ মালয়েশিয়ার শক্ত অবস্থানে অনিশ্চয়তা নিয়ে যাত্রা শুরু করল সিঙ্গাপুর। তাদের নাগরিকদের মন খারাপ হলো। বিষণ্ণহলো। কিন্তু কারও করার কিছু ছিল না। তারা চিন্তাও করতে পারছিল না মালয়েশিয়া এমন একটি কাজ করতে পারে। এক বুক কষ্ট নিয়ে সিঙ্গাপুরের দায়িত্ব নেন লি কুয়ান ইউ। পেশায় তিনি আইনজীবী ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি সবকিছু নতুন করে ভাবতে থাকলেন। একদা তার দেশটি ছিল ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রিটিশ বণিকরা ১৮১৯ সালের দিকে তাদের বাণিজ্য স্থাপনা তৈরি করে সিঙ্গাপুরে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গড়ে ধীরে ধীরে দখল নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিদের থাবা ছিল। একদিন দেশটি ব্রিটিশদের শাসনমুক্ত হলো। যোগ দিল মালয়েশিয়া ফেডারেশনে। কিন্তু কোনো লাভ হলো না। দুই বছরের মধ্যে উন্নয়ন বৈষম্যসহ বিভিন্ন ইস্যুতে জটিলতা আরও বাড়ল। নাম ঘুচল না এই জেলেপল্লীর। লি কুয়ান দায়িত্ব নিয়ে অতীত ভাবলেন। বেদনায় সিক্ত মনে দায়িত্ব নিয়ে তিনি বিশ্ব মিডিয়ার সামনে কাঁদলেন। দুই চোখে অশ্রুর বন্যা নিয়ে লি কুয়ান ইউ সেদিন বলেছিলেন, তারা আমাদের এভাবে অসহায় অবস্থায় রেখে চলে গেল? কী হবে এ দেশটির আগামী? বিশ্ব মিডিয়াও সিঙ্গাপুরের ভবিষ্যৎ নিয়ে উৎকণ্ঠা ব্যক্ত করল। সিঙ্গাপুরের মানুষের তখন প্রধান পেশা ছিল মাছ ধরা। সেই মাছ বিক্রি করত। ডাব আর শাকসবজি উৎপাদন হতো। পানির সমস্যা ছিল। দায়িত্ব নিয়ে লি কুয়ান স্বপ্ন দেখলেন একটি সুন্দর আগামীর। কীভাবে তা বাস্তবায়ন করবেন তিনি তখনো জানতেন না। তিনি বোঝার চেষ্টা করলেন। উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালেন। তাদের দেশে গেলেন। উন্নয়ন দেখলেন। নিজের মতো করে মডেল তৈরি করলেন।

শুরুতে সবকিছু এত সহজ ছিল না। যাত্রাটা ছিল কঠিন। সিঙ্গাপুর তার অতীতকে ধরে রেখেছে সেন্তোসা আইল্যান্ডে। জেলেপল্লী থেকে উঠে দাঁড়ানোর গল্প সাজানো আছে জাদুঘরে। সারা দুনিয়া থেকে পর্যটক যান সিঙ্গাপুরে। তারা হেঁটে হেঁটে দেখেন সবকিছু। কী সুন্দর একটা সাজানো শহর সিঙ্গাপুর। সড়ক দিয়ে হাঁটলে মনে হয় ঝকঝকে এক বাগানে হাঁটছি। এই শহর তৈরি করতে লড়তে হয়েছিল লি কুয়ানকে। তাকে শুনতে হয়েছিল গণতন্ত্রের সবক। প্রশ্ন উঠেছিল মানবাধিকারের। বিরোধী দল নেই, সরকার সমর্থক সীমিত মিডিয়া চারটি। বিশ্ব সমালোচনাকে তিনি পাত্তা দিতেন না। লি কুয়ান বলতেন, ‘পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র দিয়ে আমার কাজ হবে না। আমাকে চলতে হবে আমার মতো করে।’ যেমন কথা তেমন কাজ। তিনি শৃঙ্খলার প্রশ্নে কঠোর ছিলেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স দেখাতেন। সুশাসনও প্রতিষ্ঠা করেন। আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা, বেত্রাঘাত সবই আছে এখনো। আইনের প্রতি কঠোর ছিলেন। উন্নয়নে সারা বিশ্বের মেধাবীদের মিলনমেলা বানালেন সিঙ্গাপুরকে। নিজে ডেকে আনতেন বিশেষজ্ঞদের। তাদের দিয়ে নিতেন দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা। বাংলাদেশও সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের অংশীদার। মেধা, মননে বাংলাদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ পাননি লি কুয়ান। তাতে কী? তিনি আমাদের দেশের শ্রমিকদের নিয়ে গেলেন। তারা উন্নয়নের অংশীদার হলেন শ্রমিক হিসেবে। এখনো সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজ করছেন। তবে অন্য পেশায়ও অনেকে এখন যুক্ত হয়েছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যেও বাঙালিরা জড়াচ্ছেন। সারা দুনিয়ার মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সিঙ্গাপুর। একজন লি কুয়ান বদলে দিয়েছেন সবকিছু। সিঙ্গাপুর এখন সারা দুনিয়ার বাণিজ্য হাব। পর্যটন, হাসপাতাল তো আছেই। টেকনোলজিতে এগিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে। বছর বছর বিভিন্ন ইস্যু আর ফেয়ারে দুনিয়ার সব বড় প্রতিষ্ঠান জড়ো হয় সিঙ্গাপুরে। ১৯৬৫ সালের জেলেপল্লী এখন উন্নয়নের রোল মডেল। লি কুয়ান দীর্ঘ সময় টানা ক্ষমতায় ছিলেন। ছিলেন বলেই এত কাজ করতে পেরেছেন। শেষ বয়সে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন তার উত্তরসূরিদের কাছে। ২০১৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সরকারের মেইন গাইডার ছিলেন। জীবনের শেষ দিনগুলো উত্তরসূরিদের দিয়েছেন পরামর্শ।

সবকিছুর আড়ালে একটা গল্প থাকে। উন্নয়নের নায়করা এমনই হন। টুংকু আবদুল রহমানের পতনের পর মালয়েশিয়ার দায়িত্ব নেন মাহাথির। তিনি পাঁচবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮১ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতায় আসেন। তারপর শুধু বদলে দেওয়ার ইতিহাস। মালয়েশিয়ার মানুষই তাকে নিয়ে এসেছিলেন। ১৯৬৪ সালে ৩৯ বছর বয়সে প্রথম সংসদ সদস্য হন। ’৬৯-র নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো প্রার্থী হন। সে সময়ে চীনা ও মালয়দের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয় মালয়েশিয়াতে। অভ্যন্তরীণ দাঙ্গা, সংঘাতে ভয়াবহ একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়। মৃত্যু ও লাশ দেখে কষ্ট পেয়েছিলেন মাহাথির। বিষাদে মন ছেয়ে গিয়েছিল। দেশকে ধ্বংস হতে দিতে চাননি মাহাথির। তাই সিদ্ধান্ত নিলেন প্রতিবাদ জানাবেন। মানুষের মনের কথা বলবেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য তিনি দোষারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী টুংকু আবদুল রহমানকে। বিবৃতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানান ক্ষমতা ছাড়ার জন্য। মাহাথিরের এ আহ্বানকে দল ভালোভাবে নেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। দল থেকে বহিষ্কার হন। তারপর তিন বছর রাজনীতি থেকে দূরে থাকেন। বুকভরা অভিমানেও ভাবতেন দেশের কথা। রাজনীতিতে আবার ফিরবেন কি না এ নিয়েও ছিল দ্বিধা। সত্য উচ্চারণের কারণে মালয়েশিয়ার মানুষের মনের ভিতরে তিনি আসতে শুরু করেন। এ পরিস্থিতিতে ১৯৭২ সালে দল তার সদস্যপদ আবার ফিরিয়ে দেয়। একই সঙ্গে তাকে সিনেটর হিসেবে পুনর্বহাল করে। ১৯৭৪ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুই বছর পরই নেন উপপ্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব। ১৬ জুলাই ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। তারপর টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। ২০০৩ সালে নিজেই স্বেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এ কারণে ২০১৮ সালে আবার ক্ষমতায় আসেন ৯৪ বছর বয়সে।

শেষ বয়সে মালয়েশিয়ার ক্ষমতায় আবার আসা নিয়ে কোনো কথা বলছি না। মাহাথিরের উন্নয়ন ও মালয়েশিয়াকে বদলে দেওয়ার গল্প প্রথম ২২ বছরের। তিনি সারা দুনিয়া ঘুরতেন। তাদের সেরাটা বাস্তবায়ন করতেন নিজের দেশে। উঠে দাঁড়ানোর গল্প তিনি নিজেই করেন সিএনএনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে। মাহাথির বলেছেন, ‘আমরা ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। এরপর এলো জাপানিরা। তারা আমাদের ছেড়ে দিল থাইদের হাতে। আমরা ছিলাম ফুটবলের মতো। লাথি মারত যখন যারা ছিল। কেউ আমাদের সম্মান দিত না। অনুভব করলাম এ রকম চলতে পারে না। অন্যদের মতো আমাদের সম্মান সমানভাবে দেওয়া উচিত।’ পশ্চিমা দুনিয়া ও তাদের মিডিয়ার সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি স্বৈরশাসক ছিলাম না। জনগণ আমাকে পাঁচবার নির্বাচিত করেছিল। স্বৈরশাসক কখনো স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে না। আমি স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছিলাম। দেশের জন্য ভালো কিছু করা স্বস্তিদায়ক।’ এভাবে সবাই বলে না। মাহাথির বলেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ঘুরে দেখার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেখেছি তারা অনেক ভালো করেছে। ভেবেছি তারা করতে পারলে আমরা কেন পারব না।’ সহজ-সরলভাবে তিনি সত্যটাই প্রকাশ করলেন মিডিয়াতে। একটা মন্ত্র ‘আমরা কেন পারব না’ নিয়েই মাহাথির বদলে দিলেন মালয়েশিয়াকে। নিজের দেশের অবস্থান, সামর্থ্য, সম্পদ ও বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করেই তিনি কাজ করতেন। ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন চিকিৎসক। পড়াশোনা করেছিলেন সিঙ্গাপুরে। বিয়ে করেন সহপাঠী সিতি হাসমাহকে। সারা দুনিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মালয়েশিয়াকে গড়ে তুলেছেন। বিতর্ক ছিল রাজনৈতিক জীবন, বিরোধী মত দমন, মানবাধিকার নিয়ে। দেশ-বিদেশে সুশীলরা অনেক মতামত দিতেন। সমালোচনাও করতেন। তিনি কোনো কিছুকেই পাত্তা দেননি। কাজ করে গেছেন ২৪ ঘণ্টা একাগ্রতা নিয়ে। প্রশংসিত ছিলেন সততা, নিষ্ঠা, শৃঙ্খলার কারণে। জীবনে ধূমপান, অ্যালকোহল স্পর্শ করেননি। ইসলাম ধর্ম কঠোরভাবে পালন করেন। বিদেশ গিয়ে ভালো কিছু চোখে পড়লে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করতেন। তারপর তাদের আমন্ত্রণ জানাতেন মালয়েশিয়াতে। বলতেন, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে দাও। মেধার কদর ছিল তার কাছে। লি কুয়ানের মতো তিনিও মেধাবীদের ডাকতেন মালয়েশিয়াতে। তাদের নিয়ে ঘুরতেন। তাদের পরামর্শ শুনতেন। রাতদিন শ্রম দিতেন। সিঙ্গাপুরের মতো মালয়েশিয়ার এগিয়ে চলাতেও বাংলাদেশিদের অবদান আছে। বাংলাদেশের শ্রমিকরা মালয়েশিয়ার উন্নয়নের সহযোদ্ধা।

হুট করে, আসমান থেকে কিছু হয় না। বদলে দেওয়ার গল্পগুলো সারা দুনিয়াতেই আলাদা। একটি সরকারকে সময় দিতে হয়। মাহাথিরের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বছরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা টানা ১৪ বছর ক্ষমতায়। এর আগে ’৯৬ সালে তিনি প্রথম ক্ষমতা নিয়েছিলেন। উন্নয়নে জোর দেন ২০০৯ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেন। নাটকীয় উন্নয়ন হয়েছে বাংলাদেশে। ব্রিটিশদের মুখে শুনি বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম। আগামী দুই বছরের মধ্যে ২০২৫ সালে বাংলাদেশ ৩৪ স্থানে আসবে। বৃহৎ অর্থনীতির ২৮তম স্থানে আসবে ২০৩০ সালে। আর অনেক দেশকে টপকে ২৫টি দেশের তালিকায় আসবে ২০৩৫ সালে। ভাবতে পারেন যেসব দেশের অর্থনীতিকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে যাবে সেই তালিকায় রয়েছে- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ইসরায়েল, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, নাইজেরিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেন ও ইরান। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত বর্তমান অর্থনীতির ধারাবাহিকতায় থাকতে পারলে দেশে এই বিশাল পরিবর্তন আসবে। ওপরের কথাগুলো একটাও আমার নয়। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে এই পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২১ সালে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালের সূচক অনুযায়ী বাংলাদেশ এখন ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এ অর্জন ধরে রাখতে হবে। আর ধরে রাখতে হলে আমাদের অনেক কিছুতে পরিবর্তন আনতে হবে। কাজে লাগাতে হবে দেশ-বিদেশে অবস্থানরত মেধাবীদের।

সেদিন অফিসে এলেন অর্থনীতিবিদ ড. জামাল উদ্দিন। তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন, আল্লাহ যেন শেখ হাসিনাকে দীর্ঘ আয়ু দেন। আগামী পাঁচ বছরে তিনি অনেক কিছু বদলে দেবেন। অপেক্ষা করুন এবং দেখুন। বিশ্বে এখন মন্দা অর্থনীতি। করোনার পর যুদ্ধের অর্থনীতি মোকাবিলায় লড়ছে বাংলাদেশ। আগামীর বাংলাদেশকে গড়তে আমাদের মেধাবীদের বিদেশ থেকে পড়াশোনার পর ফিরিয়ে আনতে হবে। এখন কেউ ফিরে এসে বাবার ব্যবসায় যোগ দিচ্ছে। তারা ভালো করছে। বেশির ভাগ ফিরছে না। ফিরে এলে সরকারি চাকরি পায় না। অনেকে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন শিক্ষক হিসেবে। তাদের বিষয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সারা বিশ্বে পড়াশোনা করা মেধাবীদের ফিরিয়ে এনে কাজে লাগায়। মালয়েশিয়া একই কাজ করেছে। সৌদি আরব এখন ইউরোপ, আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে তার দেশের ছাত্রদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অর্থ দিচ্ছে। শর্ত থাকছে পড়াশোনা শেষ করে সবাইকে ফিরতে হবে। আর দেশে ফিরলে সরকার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কাজে লাগাচ্ছে। আমাদেরও ভাবতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিদেশি এখন কাজ করছে বিভিন্ন বড় প্রকল্পে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাংলাদেশিদের রাখতে হবে, যারা বিদেশে পড়াশোনা করেছে। ১৯৫০ সালে কোরিয়া যুদ্ধের পর অনেকে ভেবেছিল তারা শেষ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ১০ বছরের মাথায় জাপান সারা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিল উন্নয়ন করে। উড়োজাহাজ নির্মাণ না করতে আমেরিকার শর্ত ছিল। ১৯৬৫ সালেই তারা তৈরি করল বুলেট ট্রেন। যুদ্ধের রেশ না কাটতেই জাপান চমকে দিয়েছিল বিশ্বকে। এভাবে সবাই পারে না। কাজ করতে একটা স্বপ্ন লাগে। দরকার হয় একজন স্বপ্নদ্রষ্টার। সেই স্বপ্ন সব নেতৃত্বের থাকে না। সত্যিকারের নেতা হতে দূরদৃষ্টি থাকতে হবে। চোখের আলোয় দূরদৃষ্টি নিয়ে সব দেখতে হয়। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন একটা অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে উন্নয়ন ধারাবাহিকতার পাশাপাশি দরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ