শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ষড়যন্ত্রকারীদের পাকিস্তান হিজরত, চলছে টিকিট বিক্রি

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রকারীদের পাকিস্তান হিজরত, চলছে টিকিট বিক্রি

পাকিস্তানে হিজরত করার জন্য আমাদের দেশে যারা টাকা-পয়সা অথবা স্বার্থের জন্য বুদ্ধিজীবী হন তাদের নেতৃত্বে জাহাজ প্রস্তুত হচ্ছে। এই হিজরতে কারা কারা অংশগ্রহণ করবেন তাদেরও খুঁজে খুঁজে বের করা হচ্ছে। কারণ, বিভিন্নভাবে অন্যের টাকায় প্রভাবিত হয়ে তারা গবেষণা করে বের করছেন যে, পাকিস্তানের অবস্থা বাংলাদেশের চেয়ে অনেক ভালো। আসলে কতিপয় আন্তর্জাতিক সংস্থা বিভিন্ন জায়গায় সাব-এজেন্ট রাখে। কারণ তাদের দেশে এসব কাজ করার লোক থাকলেও তাতে খরচ অনেক বেশি হয়। পশ্চিমারা অনেক চতুর। তারা খরচ কমাতে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীদের সাব-এজেন্ট হিসেবে ভাড়া করেন। তাদের এই ভাড়া করার উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে যতটা সম্ভব ছোট করে দেখানো। যেহেতু আমরা সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশটি স্বাধীন করেছি এবং বর্তমানে বঙ্গবন্ধুকন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা তাঁর দর্শন দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। রাজনীতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক দিক থেকেও তিনি সফল। শুধু পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল তৈরি নয়, তিনি তাঁর দর্শন দিয়ে আগামী ১০০ বছর কীভাবে দেশ চলবে সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করেন। তিনি প্রথমে ২০২১ সাল পর্যন্ত দেশ কীভাবে চলবে সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করলেন এবং ২০৪১ সালে দেশ কোন জায়গায় যাবে তার একটি রূপরেখাও তিনি দিয়েছেন। তিনি শুধু বলেনই না। যা বলেন সেটি কিন্তু করেও দেখান। তারপরও যারা পাকিস্তানপ্রেমী তাদের রাতে ঘুম হচ্ছে না। তারা এখন জাহাজ তৈরি করেছেন এবং এই জাহাজে তারা হিজরত করবেন। তথাকথিত পশ্চিমারা হিজরতকারীদের যতই সমর্থন দিক তাতে কোনো কাজ হবে না। কারণ আসল সমর্থন হচ্ছে জনগণ। দার্শনিক শেখ হাসিনাকে এ দেশের জনগণ ভালোবাসে। প্রান্তিক জনগণের কাছে আস্থা এবং ভরসার আরেক নাম তিনি। এখানে ইচ্ছা করলেই কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না। তাদের কিন্তু বুদ্ধি আছে এটা মানতে হবে। তবে বুদ্ধি কিন্তু শয়তানেরও ছিল, তাই তো শয়তান বলেছিল মাটির তৈরি মানুষের কাছে আমি কেন মাথা নত করব? এই বুদ্ধির জন্যই তারা পাকিস্তানে হিজরত করার নিয়ত করেছে। হিজরত করতে গিয়ে তারা ইসলাম সম্বন্ধে বলবে, বিভিন্ন কিছু সম্পর্কে বলবে। একবার তো তওবা সম্পাদক নামও পেয়েছিল একজন। তারা সবই পারে। তাদের থেকে এসব মিথ্যাচার সবদিকে ছড়াবে। বাংলার ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে কোনো না কোনো মানুষের মধ্যে তাদের রক্তের বীজ কিন্তু থেকে যাবে। তাই আমার ভয় হয় আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে। আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার একটি বিরাট সুযোগ হচ্ছে আগত নির্বাচন। আমরা দল-মত নির্বিশেষে সবাই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে, তাঁর নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অবশ্যই পার্লামেন্টে পাঠাতে হবে। যতই বলি না কেন, আমাদের কাছে আর কোনো বিকল্প নেই। কারণ আমরা তো হিজরত করতে পারব না। আমাদের রক্ত তো পরিবর্তন করতে পারব না। সে কারণেই আমাদের আগে যতটুকু প্রয়োজন ছিল এখন শেখ হাসিনাকে তার থেকে বেশি প্রয়োজন। এই হিজরতকারীরা আসলে নমরুদের বংশধর। তারা ইসলামকে ব্যবহার করে ব্যবসার জন্য। তারা ইসলামকে ব্যবহার করে শুধু রাজনৈতিক সুবিধা আদায়ের জন্য। তারা ধার্মিক নয়। তাদের কোনো কাজই ধর্মের জন্য নয়। এরা সারা জীবন অসৎ পথে চলে এবং ধর্মের নামে লোকজনকে ধোঁকা দেয়। ওরা সব সময় শর্টকাট পথ খোঁজে। শর্টকাট পথ বলতে কিছু নাই। পথ খুবই কঠিন। এ দেশের গণতন্ত্র রক্ষা করার জন্য যে পথ, সে পথও কিন্তু খুব কঠিন। অনেকে আমরা নিজেদের দাবি করি যে, আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি, আমরা এ দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষেই রাখব। কিন্তু মুখে বললেই দেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে থাকবে না। একজন মুক্তিযোদ্ধাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে টিকে থাকতে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে হয়। একজন রাজাকার আলবদর মৃত্যু পর্যন্ত রাজাকার আলবদরই থাকে। যারা মৃত্যুবরণ করেছে তাদের সম্বন্ধে আমি কিছু বলতে চাই না। কিন্তু তাদের লেখাগুলো পড়লে বুঝবেন, তারা বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে কী লিখেছেন। আগে তারা নেত্রী সম্পর্কে তার পক্ষে কিছু লিখলেই শেষে এসে একটি ‘তবে’ যোগ করে দিত। এর পরই শুরু হতো তার বিরুদ্ধে লিখা। এখন এই ‘তবে’ অনেকটা কমেছে। এখন সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এই যুদ্ধটা হলো, যেহেতু তারা হিজরত করে পাকিস্তানে চলে যাবে, সুতরাং তাদের হারাবার কিছু নেই। তারা যে কদিন আছে দেশটাকে যতটুকু সম্ভব ধ্বংস করার চেষ্টা করবে। এর জন্য তারা বিভিন্ন জায়গায় ধরনা দিচ্ছে। আর ওই দিকে লন্ডনে বসে অজস্র টাকা-পয়সা খরচ করা হচ্ছে এবং জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে এখন শুধু মিথ্যাচার ছড়ানোর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই ফেসবুককে বলা যায় গুজবের হেডকোয়ার্টার। ফেসবুকের মাধ্যমে যত সহজে গুজব ছড়ানো যায় অন্য কোনো সামাজিক মাধ্যমে এত সহজে ছড়ানো যায় না। অর্থাৎ আমরা যে গুজবের দেশ এবং বাঙালিরা যে গুজবে বিশ্বাস করে এটা তো অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের নিশ্চয়ই অনেক গুণ আছে। কিন্তু সব বাঙালি সমান নয়। আমরা ভাগ্যবান যে, বঙ্গবন্ধুকে কাছ থেকে দেখেছি। আমরা ভাগ্যবান যে দার্শনিক শেখ হাসিনার সহকর্মী হিসেবে কাজ করছি। আমরা ভাগ্যবান যে, এখনো দার্শনিক শেখ হাসিনার সঙ্গে যে কোনো বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করার সুযোগ পাই। এ সৌভাগ্য অনেকের হয়নি। হয়তো কখনো হবেও না। দেশের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্নভাবে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। একদিকে তারা অপরাজনীতি দিয়ে দেশটাকে শেষ করতে চাচ্ছে, অন্যদিকে দেশের অর্থনৈতিক সাফল্য এবং উন্নয়নের জন্য যে সুনাম তা অনেকেরই সহ্য হচ্ছে না। তাদের সব ষড়যন্ত্র যখন বিফলে যাচ্ছে তখনই তারা পাকিস্তানে হিজরত করার জন্য মনঃস্থির করেছে। আমার মনে হয় না পাকিস্তানে হিজরত করা থেকে তাদের ঠেকানো যাবে। পাকিস্তানে তারা যাবেই। কারণ তাদের রক্তের ভিতর পাকিস্তান। তারা এখন একতাবদ্ধ হচ্ছে পাকিস্তানের পক্ষে। তাই আমাদের জন্য এখন এটি একটি কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং সময়।

এ চ্যালেঞ্জ ঠেকাতে হলে, দেশের বিরুদ্ধে তাদের যে ষড়যন্ত্র তা প্রতিহত করতে হবে আমাদের সবাইকে এক হতে হবে। এ ষড়যন্ত্র শেখ হাসিনা একা প্রতিহত করতে পারবেন এটা ভাবা ঠিক হবে না। ১৯৭১ সালে আমরা যেমন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একতাবদ্ধ হয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলাম, তেমনি দার্শনিক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের আবার এক হতে হবে। তাহলেই সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে দেশকে সঠিক পথে রাখা সম্ভব। এটি আমাদের মনে-প্রাণে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের কথা এবং কাজে এর প্রতিফলন থাকতে হবে। আমরা যাতে ভুল কথা বলি, ভুল বক্তব্য দেই তার জন্য অপশক্তিরা আমাদের উসকানি দেবেই। বিভিন্নভাবে তারা আমাদের পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করবে। কিন্তু আমাদের সেই ফাঁদে পা দিলে চলবে না।

সামনে কঠিন পথ। বঙ্গবন্ধুও অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিয়েই দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। ঠিক তেমনিভাবেই তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা তিনিও সহজ পথ পাননি। তাঁকে একের পর এক সংগ্রাম করে যেতে হয়েছে এবং এখনো তিনি সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। এটাই একজন দার্শনিকের আসল ত্যাগ। ত্যাগ করা ছাড়া কোনো কিছু আসে না। দার্শনিক শেখ হাসিনা এটা ঠিকই জানেন। ষড়যন্ত্রকারীরা এক মুহূর্ত শেখ হাসিনাকে স্বস্তি দিতে চান না, এক মুহূর্ত তাকে ঘুমাতে দিতে চান না। তারা হয়তো ভাবে একের পর এক চক্রান্ত করে শেখ হাসিনাকে বিভ্রান্ত করা যাবে। কিন্তু তারা জানেন না যে, দার্শনিকরা সব কথায় প্রতিক্রিয়া দেখান না। তারা কেবল হৃদয় নয়, হৃদয়ের সঙ্গে তাদের মস্তিষ্কও চলে। দার্শনিক শেখ হাসিনার হৃদয় এবং মস্তিষ্ক দুটোই সমানভাবে সক্রিয়। তিনি যেমন বিধবা, বয়স্কদের ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন তেমনি ভবিষ্যৎ প্রজন্মদের জন্যও কাজ করে যাচ্ছেন। যাদের জন্মও হয়তো তিনি দেখে যেতে পারবেন না। বাংলাদেশকে সমৃদ্ধশালী করতে, দেশের জনগণ কীভাবে সুখে-শান্তিতে থাকবে, বাংলাদেশে কোনো হানাহানি থাকবে না এবং যুদ্ধ-বিগ্রহ থেকে দূরে থাকবে, সেই লক্ষ্যেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতির কারণেই তাঁর ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অনেক বেশি। সব চাপ সামলে নিয়ে তিনি তাঁর লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ এই নীতিতেই তিনি দেশ পরিচালনা করছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের প্রতিটি সূচকেই বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। দার্শনিক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসম্ভবকেও সম্ভব করে দেখিয়েছে। সবই সম্ভব, শুধু সম্ভব নয় ষড়যন্ত্রকারীদের পাকিস্তানে হিজরত করা ঠেকানো। হিজরত যখন তারা করবেই, করুক। কিন্তু এ দেশের সোনার মানুষেরা এই সোনার বাংলাতেই থাকবে। তারা অপশক্তির কাছে মাথানত করেনি এবং করবেও না। আর সে কারণে দার্শনিক শেখ হাসিনাকেই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকতে হবে।

                লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে