শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

পোলট্রি খাত বাঁচাতে সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

এ এইচ খান রতন
প্রিন্ট ভার্সন
পোলট্রি খাত বাঁচাতে সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে

দেশে ব্রয়লার মুরগির দাম এক বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। ডিমের দাম বাড়ছে স্পুটনিক বেগে। দাম বাড়লেও লোকসানের শিকার হয়ে এক বছরে ৪০ শতাংশ  পোলিট্র ফার্ম বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ পোলট্রি ফিডের দাম বেড়েছে অবিশ্বাস্যহারে।  এর পেছনেও রয়েছে সিন্ডিকেটের হাত। বিশাল বিনিয়োগের পোলট্রি সেক্টরে সিন্ডিকেটের বিধ্বংসী থাবা এখন সারা দেশে আলোচ্য বিষয়। বিষয়টি এখন মাঠ ছাড়িয়ে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত টক অব দ্য কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। পোলট্রি সেক্টরের অস্থিরতা ঠিক কোন কারণে শুরু এ পর্যন্ত প্রকাশিত অধিকাংশ পত্র-পত্রিকা, টিভি টকশো, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও গবেষকদের তথ্য বাস্তবভিত্তিক বলে ভুক্তভোগীরা কেউ মেনে নিতে পারছে না। কারণ সঠিক তথ্যনির্ভর সমস্যা চিহ্নিত করতে না পারার ব্যর্থতা। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা পৃথিবীতে সাশ্রয়ী মূল্যে আমিষ প্রাপ্তি ও সহজলভ্যতা স¦াভাবিকভাবেই পোলট্রি সেক্টরকে গুরুত্বপর্ণ করে তুলেছে। ডিম ও মুরগির মাংসের নানাবিধ জনপ্রিয় রেসিপি শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবার কাছেই উপাদেয়। অথচ হনুমানের লেজে আগুন লাগার পরও এ সেক্টর নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ সাবধান না হওয়ার কারণে সেক্টরটিকে অহরহই অপবাদ ছুড়ে মারছে দেশের মানুষ। যদিও বাস্তব ও তীর্যক এসব মন্তব্যকে হর্তাকর্তারা খুব একটা পাত্তা দিচ্ছেন না। বরং পোলট্রি সেক্টরে পাহাড়সম সমস্যাকে কোনো সমস্যা নেই এবং এটি খুব সাধারণ বিষয় বলে সগর্বে বলে বেড়াচ্ছেন। যা রীতিমতো খামারিদের সঙ্গে তামাশার শামিল। সমস্যাটি সাম্প্রতিক সময়ে সবার দৃষ্টিতে পড়লেও এর শুরুটা কয়েক বছর আগে থেকেই। ভুক্তভোগীরা যখন সাধ্যানুযায়ী বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দফতরের নজরে আনার প্রাণপণ চেষ্টা করছিল, তখন কর্তাব্যক্তিদের সম্বিৎ ফেরেনি। ক্রমান্বয়ে লেজের আগুন দেহে উত্তাপ শুরু করায় কিছুটা নড়েচড়ে বসেছে। কারণ পোলট্রি সেক্টরে মূল সমস্যা সাতটি। যথাক্রমে- ১. পুলেট সিন্ডিকেট ২. ফিড সিন্ডিকেট ৩. ডিম সিন্ডিকেট ৪. ওষুধ সিন্ডিকেট ৫. ভুয়া ওষুধ সিন্ডিকেট ৬. চিকিৎসক সিন্ডিকেট ৭. হাতুড়ে চিকিৎসক সিন্ডিকেট। এসব সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের কোনো উদ্যোগ নেই। কাজেই সমস্যা সমাধানের কোনো আশাও নেই। যেসব বিষয় নিয়ে বিজ্ঞজনেরা তাদের মতামত ও পরামর্শ দিচ্ছেন, মাঠের বাস্তব অবস্থার সঙ্গে তার মিল নেই। হয়তোবা তারা ধরে নিয়েছেন কিছুদিন হইচই করে খামারিরা এমনিতেই চুপসে যাবে। কিন্তু এর পরিণতিতে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। কারণ, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতের সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রায় ১৫ লাখ লোকের জীবিকা। চলার পথে অসংখ্য পোলট্রি শেড অহরহই এখন চোখে পড়ে। যেখানে ছিল অবিরাম প্রাণচাঞ্চল্য, সেখানে এখন নিষ্প্র্রাণ ভুতুড়ে পরিবেশ। জনগণের করের শত শত কোটি টাকা পোলট্রি সেক্টর উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে লোপাট হচ্ছে। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে ১৩৭ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। খামার প্রতিষ্ঠার পূর্ব শর্ত নিরাপদ পানি ও জীবাণুমুক্ত পরিবেশ, যা সরকারি উদ্যোগে বাধ্যতামূলক শর্ত হওয়া উচিত, সেখানে খামারিদের প্রশিক্ষিত করার জন্য চোখে পড়ার মতো কোনো কর্মসূচি প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাধ্যতামূলক কর্মসূচিতে নেই, অথচ এটি অপরিহার্য। মিটফোর্ডের খোলাবাজারে শাকসবজির মতো কেমিক্যাল ক্রয় করে, বিদেশি নামিদামি ব্র্যান্ডের চটকদার নামে প্যাকেটজাত করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ভুয়া কোম্পানিগুলো। খোলা বাজারের এ অ্যান্টিবায়োটিক মুরগির দেহে প্রবেশের ফলে মুরগি ইমিউনিটিলেস হয়ে যায়। পরবর্তীতে প্রকৃত ওষুধও মুরগির দেহে অকার্যকর হয়ে পড়ে। অথচ যে কয়েকটি রোগের ওপর ভিত্তি করে ভুয়া ওষুধবাণিজ্য চলছে এবং খামারিরা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে, তার ৮০ ভাগ নিরাময়যোগ্য শুধু পরিবেশ ও পানির ওপর সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে। প্রতি উপজেলায় প্রশিক্ষিত টিম গঠন করে ভ্রাম্যমাণ কর্মসূচির মাধ্যমে তৃণমূল খামারিদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে। কারণ, তৃণমূল পর্যায়ে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে পরিবারের সবাই মিলে খামার পরিচালনা করে থাকে। পোলট্রি সেক্টরের এটিই বাস্তবচিত্র। রোগ ও ঝুঁকিমুক্ত খামার বাস্তবায়নে বাস্তবভিত্তিক কোনো পদক্ষেপ প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের হাতে নেই, যা বাস্তবায়ন করলে বাঁচবে খামারি আর খামারভিত্তিক অর্থনীতি। প্রয়োজন অতি দ্রুত আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক কর্মসূচি হাতে নেওয়া, যেখান থেকে পিছিয়ে আছি আমরা বহুদূর। বাংলাদেশের পোলট্রি সেক্টর সরকার কিংবা বড় কোনো শিল্প উদ্যোক্তার আশীর্বাদের ফসল নয়। প্রায় তিন যুগ আগে নিতান্ত পারিবারিক বেকারত্বের অভিশাপমুক্ত হতে প্রান্তিক পর্যায়ের মহিলাদের হাতে ১০-২০টি মুরগির বাচ্চা প্রতিপালনের মাধ্যমেই এ সেক্টরের ভিত্তি রচিত হয়। যা আজ জিডিপির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের উচিত এ সেক্টরকে রক্ষায় সর্বাত্মক মনোযোগী হওয়া। দুর্বল ভিত্তির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণ যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, পোলট্রি সেক্টরের ন্যূনতম নীতিমালা ঠিক না করে এ খাতে জনগণের করের টাকা ব্যয় করা অপচয়ের শামিল।

একটা সময় ছিল দেশের ৭০ ভাগ মানুষ বছরে ১০-১৫টি ডিম ও পাঁচটি মুরগি খাওয়ার কথা ভাবতেও পারত না। গরুর মাংস খাওয়ার কথা তো বিশেষ কোনো পার্বণ ছাড়া চিন্তাও করত না। আজ তারাই এসব পণ্যের উৎপাদক হওয়ায় নিম্ন-মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে বিত্তশালী সবার জন্য ডিম ও মুরগির আমিষ প্রাপ্তির সহজলভ্য ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে পোলট্রি খাত। ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে সবার কাছে পণ্য দুটির চাহিদাও শীর্ষে।  কাজেই সরকার ও সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর দায়িত্ব বিশৃঙ্খল এ সেক্টরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে খামারভিত্তিক অর্থনীতিকে সচল রাখা।  দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের সরকারের কাছে এ মুহূর্তে এমনটিই প্রত্যাশা।

                লেখক : প্রাবন্ধিক ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা