শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী : আমার অভিজ্ঞতা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী : আমার অভিজ্ঞতা

সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা যায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘রোহিঙ্গারা এখন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে’। এদের বিষয়ে তিনি জাতিসংঘের আন্তরিক সহযোগিতা চেয়েছেন। জাতিসংঘের একজন আবাসিক সমন্বয়কারীর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ বিষয়ে সার্বিক সহায়তা প্রত্যাশা করেছেন। মনে হয়, তাঁর ঔদার্য ও মানবিকতার সুযোগ নিয়ে এ  মুহূর্তে দেশের অভ্যন্তরে থাকা রোহিঙ্গারা নানাবিধ অপরাধ ও অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে। আসলে এর শেষ কোথায়?

বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ইতিহাস অনেক দিনের। ১৯৪৮ সালের জানুয়ারিতে স্বাধীন হওয়া রাষ্ট্র (বার্মা) মিয়ানমার শুরু থেকেই জাতিগত নিপীড়ন ও বৈষম্যের বেড়াজালে আটকে পড়ে। তারা নিজেদের মাতৃভূমিতে সব ভূমিপুত্রকে সমানভাবে স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়। অথচ বিশাল ভৌগোলিক ব্যাপ্তি নিয়ে একটা বহুবিধ শ্রেণি ও জাতিগোষ্ঠীর এক জনপদের নাম বার্মা বা আজকের মিয়ানমার। তারা বিভিন্ন সময়ে ছোট-বড় প্রায় ১৩৫টি জনগোষ্ঠীকে সংখ্যালঘু জাতি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে; যে তালিকায় রোহিঙ্গারা অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি। মিয়ানমার সরকার মনে করে, রোহিঙ্গারা হলো বাংলাদেশি এবং অধিকাংশই মুসলমান। তাদের নামও রাখা হয় আরবি ভাষায়। বর্তমান রাখাইন স্টেটের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ হলো রোহিঙ্গা। তাদের দাবি, আট লাখের বেশি রোহিঙ্গা কেবল আরাকান রাজ্যেই বসবাস করছে। এবং মিয়ানমার সরকার বলে আসছে রোহিঙ্গারা অবৈধভাবে তাদের দেশে বসবাস করছে। যদিও ইতিহাস বলে, বিগত কয়েক শতাব্দী ধরে রোহিঙ্গারা দেশের পশ্চিম-উত্তর অঞ্চলের এক আদি জনগোষ্ঠী। সপ্তম-অষ্টম শতাব্দীতেই আরাকানে এ জনগোষ্ঠীর গোড়াপত্তন হয়। এমনকি এক সময় আরাকান থেকে দেশটির জাতীয় সংসদে তাদের নিজেদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিও ছিল।

সুদীর্ঘ কালের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে জ্বলন্ত নজির রয়েছে যে, জাতিগত দাঙ্গা হত্যা নিপীড়নের ষড়যন্ত্র বাধিয়ে রোহিঙ্গাদের বারবার নিজের জন্মভূমি থেকে উৎখাত করা হয়েছে। আর এসবের পেছনে সবসময় ইন্ধন দিয়েছে জান্তা সরকার। তারা সাম্প্রদায়িক কলহ-বিবাদ লাগিয়ে দিয়েছে আরাকানি বৌদ্ধ মৌলবাদীদের সরাসরি মদদ দিয়ে। এ কথা দিবালোকের মতো সত্য যে, রোহিঙ্গাদের বিষয়ে মিয়ানমার সরকার প্রজন্ম পরম্পরায় অমানবিক ও বৈরী আচরণ করে চলেছে। সরকার নানা সময়ে অদ্ভুত সব আইনকানুন, প্রবিধানমালা, প্রজ্ঞাপন জারি ইত্যাদি করে তাদের ভিটেমাটি থেকে বলপূর্বক উচ্ছেদ করতে চেয়েছে। সব সরকারের মূল টার্গেট থাকে জাতি হিসেবে রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া।

২০১৭ সালের আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে তাদের ব্যাপক হারে মাতৃভূমি ছেড়ে আসতে বাধ্য করা হলেও এর আগের ইতিহাসও কম নিষ্ঠুর নয়। ১৯৮২ সালে নাগরিকত্ব ও ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। ১৯৭৮ সাল থেকে ১৯৯১-৯২, ২০১২, ২০১৬ ও সর্বশেষ ২০১৭ সালে মিয়ানমার সামরিক বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াও লুটপাট, এমনকি নৃশংস গণধর্ষণ ও গণহত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে। উল্লেখ করা যায়, ২০১২ সালের দাঙ্গায় শতাধিক রোহিঙ্গা প্রাণ দেয়। সে সময়েও গৃহহীন হয়েছিল লক্ষাধিক মানুষ। সরকার পরিচালিত এমন নারকীয় তান্ডব সারা পৃথিবী দেখেছিল। যা আন্তর্জাতিক আদালত কর্তৃক প্রকাশিত ও স্বীকৃত হয়েছে। এবং প্রতিবারই রোহিঙ্গারা সর্বস্ব হারিয়ে পার্শ্ববর্তী স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশের চেষ্টা করেছে।

সর্বশেষ ২০১৭ সালে একসঙ্গে লাখ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা হলে তারা জীবনের সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে ডিঙি নৌকায় বা সাঁতার কেটে টেকনাফের নাফ নদ অতিক্রম করে। মা তার মৃত শিশুকে বুকে নিয়ে প্রাণভয়ে মানুষের স্রোতে ভেসে আসেন। নবতিপর বৃদ্ধা মাকে খাঁচায় তুলে কাঁধে নিয়ে পালিয়ে আসে যুবক। অবুঝ শিশুদের হাত ছেড়ে দিয়ে অসহায় বেঁচে আসে বাবা। সেই দুঃসহ সময়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে আমি নিজে সরকারি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এমন বাস্তব ও প্রত্যক্ষ দৃশ্য অবলোকন করেছি। মানবতার জয়গান নিয়ে হাজির হয়েছি নিঃস্ব মানুষের পাশে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক ও সংবেদনশীল সিদ্ধান্তকে যথাযথভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করি। তখন সারা দুনিয়ায় বাংলাদেশ এবং সরকার প্রধানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা ছড়িয়ে পড়ছিল। জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব, বিশ্বব্যাংকের চেয়ারম্যানসহ প্রতিদিন পৃথিবীর কোনো না কোনো সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানের আগমন ঘটেছে। এবং কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে তাঁদের সফরসঙ্গী হওয়ার অনন্য সুযোগ আমার হয়েছিল। সে সময় পৃথিবীর ১৭টি রাষ্ট্র থেকে প্রাপ্ত ত্রাণসামগ্রী গ্রহণ করা হয়েছে। যার প্রত্যক্ষ গ্রহীতা ও বিতরণ কর্মে নিজেই নিয়োজিত ছিলাম। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে আমাদের আনন্দ-উচ্ছ্বাস এবং উদ্দীপনার সীমা ছিল না যখন পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যাকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ বলে আখ্যায়িত করতে থাকে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীও বিশ্বদরবারে দেশের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ইতিবাচকভাবে তুলে ধরেছেন। ২০১৯ সালেই তিনি চীন, জাপান, ভারত সফর করেছেন। ইউনেস্কোসহ জাতিসংঘের আন্তরিক হস্তক্ষেপ ও সহযোগিতা কামনা করছেন।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসন, রোহিঙ্গা শরণার্থী ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস, দেশি-বিদেশি শত শত এনজিও এবং বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসমূহের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ তথা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও আবাসন নিয়ে সার্বক্ষণিকভাবে দায়িত্ব পালন করেছি। উখিয়ায় ৩৪টি ক্যাম্প ও সমন্বয়ক অফিস নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করি। সরকারি সেবা প্রদানের নিমিত্ত চট্টগ্রাম থেকে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সেখানে নিয়োগ দেওয়া হয়।

বাস্তবতা হলো, রোহিঙ্গারা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে নিষ্পেষিত নিষ্প্রভ একটি জাতিগোষ্ঠী। জন্মভূমিতে যাদের নিজস্ব কোনো বিশেষ পরিচয় নেই, তারা কখনো জাতীয় চরিত্র গঠনের সুযোগও পায়নি। প্রজন্মান্তরে তারা বেড়ে ওঠে মারাত্মক ট্রমার ভিতর দিয়ে। তাদের কোনো মধুর শৈশব-কৈশোর থাকে না। থাকে না শেকড়ছোঁয়া বিশেষ পারিবারিক শিক্ষা। তারা যেন অনিশ্চিত অচেনা গন্তব্যের পদযাত্রী। সবাই নিজ ভূমে পরবাসীর মতন।

গত ছয় বছরে বাংলাদেশের জল সীমানাঘেঁষা একটা উপজেলায় অবস্থানরত এক মিলিয়নের কাছাকাছি (দশ লাখ) এই জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ হওয়ার উপক্রম হচ্ছে। ইতোমধ্যে তারা স্থানীয় জনগণের চেয়ে সংখ্যাধিক্যে পরিণত হয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাদের অবাধ বিচরণে স্থানীয় আদিবাসীরা বরং ধীরে ধীরে কোণঠাসা হয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা কৃষি ব্যবসা-বাণিজ্যে সর্বত্র তারা এখন প্রচ্ছন্ন হুমকির সম্মুখীন হয়ে আছে।

এদের মধ্যে প্রতিনিয়ত দলাদলি, রণকৌশল ও পথের ভিন্নতা নিয়ে মতদ্বৈততা, খুনাখুনি, মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে যাওয়া, পাসপোর্ট ও ভোটার আইডি কার্ডের দালাল চক্রের সঙ্গে সম্পৃক্ততা, মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত হওয়া, ‘আরসা’ বা আরাকানি নানা সংগঠনের এজেন্ট হয়ে গোপনে কাজ করার বিচিত্রসব তথ্য পাওয়া যায়।

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশ সরকার বিশ্ব রাজনীতির পরিমন্ডলে মানবিকতার যে অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা সত্যিই বিরল। একসঙ্গে ১০ লাখ বিদেশি মানুষকে স্বভূমিতে আশ্রয় দেওয়ার মতো ঝুঁকি সহজে কেউ নেবে না এবং ভবিষ্যতেও এমন নজির পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না।

শুধু তা-ই নয়, সরকার রোহিঙ্গাদের উন্নততর পরিবেশ ও জীবিকার উদ্দেশে নোয়াখালী জেলার ভাসানচরে স্থানান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। কক্সবাজারের উখিয়ার ঘনবসতি, অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি ঢাল থেকে সরিয়ে প্রায় এক লাখ মানুষকে ব্যয়বহুল উন্নত আধুনিক আবাসনে প্রেরণের মহতী আয়োজন করেছে। এটাও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশসমূহের জন্য নজিরবিহীন ঘটনা। সরকারি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমিও একাধিকবার ভাসানচর পরিদর্শন করেছি এবং সেখানে রাতযাপন করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছি। তথ্য মতে, ভাসানচরের আয়তন ১৬ হাজার একর। দৈর্ঘ্য ৮ কি.মি. এবং প্রস্থ ৪.৬ কি.মি.। ইতোমধ্যে ১৩ হাজার একর জমির ওপর নির্মাণ করা হয়েছে শরণার্থী আশ্রয় কেন্দ্র। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রকৌশলীদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে সেখানে ১২০টি ক্লাস্টারে ১, ০৩, ২০০ জন রোহিঙ্গার বসবাস উপযোগী আশ্রয় কেন্দ্রের (Shelter House) দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামোতে চমৎকারভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। যেখানে গ্যাস, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সাইক্লোন শেল্টার, বনায়ন, স্কুল, হাসপাতাল, বাজার, খেলার মাঠ, তথ্যকেন্দ্র সবই হাতের নাগালের মধ্যে রয়েছে। যা সরেজমিন দেখে বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রদূতরা ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

বলাবাহুল্য, এমন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা হওয়া সত্ত্বেও রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর খুব অনায়াসে হচ্ছে না। তারা নানামুখী তৎপরতায় জড়িত থেকে এখনো স্বতঃস্ফূর্ত আগ্রহ প্রকাশ করছে না। সরকারকে উদ্বুদ্ধ করে আনতে হচ্ছে। জানা যায়, এ যাবৎ মোট ৮০০০ পরিবারের মাত্র ৩২,৫০০ রোহিঙ্গা সদস্য ভাসানচরে এসে অবস্থান করছে।  যদিও তাদের আগমন পর্যায়ক্রমে চলমান আছে। রোহিঙ্গাদের বিষয়ে কয়েকটি সাধারণ প্রশ্ন সবার মুখে মুখে ফিরে-

* বাংলাদেশে আগত ক্রমবর্ধমান এ বিপুল জনগোষ্ঠীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মহল বা দাতা সংস্থা থেকে আর কতকাল লালন পালন করা হবে?

* সরকারের অসংখ্য কর্মচারীর সংশ্লিষ্টতা ও অতিরিক্ত দায়িত্বের কবে অবসান হবে?

* এই বিশাল কর্মক্ষম জনসংখ্যাকে অলস না রেখে পোশাক শিল্পের আওতায় কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির অধীনে আনা যাবে কি না তাও  জাতিসংঘের মাধ্যমে ভাবা যায়!

* আইডি কার্ডসমেত দৈনিকভিত্তিক কাজ কি ছোটখাটো নিত্য-নৈমিত্তিক অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হয়ে দাঁড়াতে পারে না?

 

                লেখক : সাবেক সচিব ও গল্পকার, প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে