শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

‘স্যার’, ‘মাই লর্ড’ সম্বোধন নিষিদ্ধ হোক

শহীদুল্লাহ ফরায়জী
প্রিন্ট ভার্সন
‘স্যার’, ‘মাই লর্ড’ সম্বোধন নিষিদ্ধ হোক

‘স্যার’, ‘মাই লর্ড’, ‘মিলর্ড’-এসব সম্বোধন আমাদের জন্য নৈতিক বাধ্যবাধকতা নয় বরং মানব জাতির আত্মমর্যাদাকে আহত করে, বিপর্যস্ত করে, ক্ষুণ্ণ করে, বিভাজন করে, পার্থক্য করে। কান্টের নীতি দর্শন হচ্ছে, মানুষ সর্বদাই নিজের স্বীয় মূল্যে মূল্যবান। এটাই আত্মভিত্তিক নীতি। মানুষের স্বীয় মূল্য গণ্য করে সব কাজ করতে হবে, তা তুমি নিজে হও বা অন্য কেউ হোক। মানুষকে স্বীয় মূল্যে মূল্যবান বলে মেনে নিতেই হবে। যার মাঝে মানুষ বিরাজমান আমরা তাকে কখনই খর্ব করতে পারি না বা তার ক্ষতিসাধন করতে পারি না অথবা নিহত করতে পারি না। আত্মহত্যা, দাসপ্রথা এসব নীতি এ কারণে অনৈতিক যে, প্রথম ক্ষেত্রে আপনার মাধ্যমে, দ্বিতীয় ক্ষেত্রে অন্যের মাধ্যমে মানবতাকে শুধু অস্ত্র বা পন্থা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, স্বমূল্যে মূল্যবান উদ্দেশ্য বলে গণ্য করা হচ্ছে না। মানুষের ওপর প্রভুত্বমূলক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার অসম্মানজনক ঔপনিবেশিক রীতিনীতি এখনো আমরা পরিত্যাগ করতে পারিনি। প্রভুভক্তির প্রতিমূর্তি আজও আমাদের হৃদয়-কোঠরে প্রতিস্থাপিত। জনগণ কর্তৃক ‘স্যার’, ‘মেম’, ‘সাহেব’ কিংবা বিচারালয়ে বিচারককে ‘মাই লর্ড’ সম্বোধন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে একেবারেই সংগতিবিহীন, অযথার্থ। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা কোনোক্রমেই জনগণের ওপর প্রভুত্ব বা কর্তৃত্ব বা শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করতে পারবে না। কারণ আমাদের সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রজাতন্ত্রের সব ক্ষমতার মালিক জনগণ। আর সংবিধানের ২১ (২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, সব সময়ে জনগণের সেবা করার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।

‘প্রজাতন্ত্রের কর্ম’ বলতে সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, অসামরিক বা সামরিক ক্ষমতায় বাংলাদেশ সরকারসংক্রান্ত যে কোনো কর্ম, চাকরি বা পদ এবং আইনের দ্বারা প্রজাতন্ত্রের কর্ম বলিয়া ঘোষিত হতে পারে। সুতরাং একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী থেকে শুরু করে সচিব বা আইজিপি বা জেনারেল বা বিচারপতি সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত এবং তাঁরা সবাই সরকারি কর্মচারী হিসেবে চিহ্নিত হবে। সংবিধান নির্দিষ্ট করেছে প্রজাতন্ত্রের কর্মে বেতনাদিযুক্ত পদে অধিষ্ঠিত বা কর্মরত কোনো ব্যক্তি সরকারি কর্মচারী হিসেবে অভিহিত হবে। সুতরাং আমাদের প্রজাতন্ত্রে প্রভুত্ব বিস্তার বা দাসত্ব গ্রহণের কোনো সুযোগ নেই। ইউরোপের কোনো কোনো দেশে সেখানকার জমিদার বা সামন্ত প্রভুদের প্রজাগণ ‘স্যার’ সম্বোধন করে অর্থাৎ slave I remain, বা servant I remain (sir) এই উচ্চারণে তার দাসত্বের স্বীকৃতির পুনরাবৃত্তি করত। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অধীন ১২৯৭ সালে রাজতন্ত্রের বিশেষ অবদানের জন্য ‘নাইট’ খেতাব চালুর সঙ্গে স্যার শব্দটি চালু করা হয়। আভিজাত্য প্রকাশে, কর্তৃত্ব প্রকাশে, প্রভুত্ব প্রকাশে, শাসকদের প্রতি আনুগত্যের নিদর্শন হিসেবে এসব অনাকাক্সিক্ষত শব্দের প্রচলন শুরু হয়। ব্রিটিশদের আভিজাত্য ছিল আমাদের সংস্কৃতির প্রতি অবজ্ঞা এবং ভৃত্যদের প্রতি অবিচার ও শ্রেণিবিদ্বেষে পূর্ণ। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো জমিদার নেই, কোনো প্রভু নেই আর কোনো প্রজাও নেই। প্রভু আর ভৃত্যের সম্পর্কও সমাজে অনুপস্থিত। ঔপনিবেশিক মনোভাব, হাবভাব বা আচরণ কোনোটাই কারও জন্যই মানবিক মর্যাদাকে সুরক্ষা দেয় না। মুক্তিসংগ্রামে একসাগর রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ঔপনিবেশিক মানসিকতার রাষ্ট্র বহাল রাখা বা নির্মাণের জন্য নয়, জনগণের ওপর নানাভাবে প্রভুত্বপূর্ণ সংস্কৃতির নিয়ন্ত্রণ জারি রেখে জনগণকে পদানত রাখার জন্য নয়। আত্মদান করে বিদেশি প্রভুকে তাড়ানো হয়েছে দেশি প্রভুর আবির্ভাবের জন্য নয়। পদপদবি বা শক্তির জোরে বা বলপ্রয়োগ করে কাউকে নিজের অনুগত বা পদানত রাখা স্বাধীন বাংলাদেশে প্রযোজ্য হতে পারে না। এডওয়ার্ড সাইদ তাঁর কালচার অ্যান্ড ইমপেরিয়ালিজম গ্রন্থে বলেছেন, অধিকৃত দেশের জনগণের মধ্যে এমনভাবে শিক্ষা-সংস্কৃতি চর্চার ব্যবস্থা কর ও বিকাশ ঘটাও, যার ফলে তারা বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী শাসক শক্তিকে নিজেদের জীবন-জীবিকা, শিক্ষা-সংস্কৃতির জন্য প্রয়োজনীয় মনে করে এবং স্বেচ্ছায় তাদের অধীন থাকে।

মেকলের উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয়দের এমন শিক্ষা দেওয়া যাতে শারীরিক দিক দিয়ে তারা ভারতীয় হলেও চিন্তাভাবনা ও সংস্কৃতির দিক দিয়ে আর ভারতীয় থাকবে না, তারা হবে তাদের পশ্চিমা শাসকদের মতোই।

সুতরাং প্রভুত্ব বা দাসত্বের সহায়ক সব সম্বোধন এবং যা ‘নৈতিকভাবে মূল্যহীন’ তা আইনগতভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। ব্রিটিশ প্রশাসক বা ইংরেজ বিচারকদের মাই লর্ড, মিলর্ড বা ইওর লর্ডশিপ সম্বোধনে সম্বোধিত করার পেছনে বাংলার প্রজাদের ওপর ব্রিটিশ শাসক ও ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠাই যে মূল উদ্দেশ্য ছিল তা বলা বাহুল্য। এসব সম্বোধন জনগণ বা আইনজীবী বা বিচারপ্রার্থী কারও জন্যই স্বাধীন দেশে প্রযোজ্য নয়, এসব সম্বোধনে পরাধীনতাবোধ অনুভূত হয়।

সম্বোধনের ক্ষেত্রে My Lord, MiLord বা Your Lordship বলার কোনো আইনি বিধানও নেই। যেখানে দেশের প্রধান ব্যক্তি রাষ্ট্রপতিকে my Lord বলা হয় না, সেখানে বিচারপতিদের কেন বলা হবে? স্বাধীনতার এত বছর পরও আমরা ঔপনিবেশিকতার ভয়ংকর জাল ছিন্ন করতে পারিনি, প্রজাদের নাগরিক বানাতে পারিনি। বাংলাদেশে ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মচারীদের জনগণ কর্তৃক ‘স্যার’ বা ‘ম্যাডাম’ সম্বোধন নিয়ে ইদানীং প্রায়ই জটিলতা হচ্ছে। আমলারা রুষ্ট হচ্ছেন, শাস্তিবিধানের হুমকিও দিচ্ছেন। স্যার অর্থের সঙ্গে যেখানে ‘দাস’ বা ‘চাকর’ জড়িত সেখানে তা উচ্চারণ করাই অবমাননাকর। এটা স্রেফ ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রথা, ব্রিটিশদের প্রভুত্ব ও বাঙালির দাসত্বের সর্বশেষ পদচিহ্ন। ভারতের অনেক রাজ্যে হাই কোর্টের বিচারপতিরা ঔপনিবেশিক দাসত্বের সম্বোধনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশেও ঔপনিবেশিক দাসত্বের সম্বোধন বা রীতি আইনগতভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। ঔপনিবেশিক লিগ্যাসি বহন করা স্বাধীন দেশের কর্তব্য নয়। বার কাউন্সিল অব ইন্ডিয়াও ঔপনিবেশিকতার চিহ্ন বাতিলের প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশে এসব প্রস্তাব কবে উত্থাপিত হবে?

 

লেখক : গীতিকবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো
ফোর্বস জরিপ: ২০২৫ সালে আয়ে শীর্ষে রোনালদো

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্ন-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন
তামান্ন-সামান্থাদের নামে জাল ভোটার কার্ড, তদন্তে কমিশন

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার ‘মিস্টার বিস্ট’ এর সঙ্গে বলিউডের তিন খান

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান
রাজবাড়ীতে মা ইলিশ রক্ষায় শতাধিক অভিযান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু, এসেছেন যারা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
নবীনগরে বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ওআইসির উদ্যোগের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মির্জা ফখরুল, সালাহউদ্দিন

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
গাড়ির ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা
কলাপাড়ায় রাসমেলা উদযাপনে সভা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার
নতুন যুগে মাইক্রোসফট, মুখের কথায় চলবে কম্পিউটার

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
অনশন শুরু এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে বিজিবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী
১৬ মাসের গর্ভবতী হিসেবে বিশ্বরেকর্ড করে ফেললাম: সোনাক্ষী

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স
জাকেরকে নিয়ে বিতর্কে মুখ খুললেন ফিল সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
মোংলায় খাল থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
বঙ্গোপসাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার
যাত্রাবাড়ীর মেডিবাংলা হাসপাতালের পাশের গলি থেকে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ