শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধ করতে আইনি নোটিস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। নোটিসটি তিনি তিনটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও চারুকলা ইনস্টিটিউটের ডিন বরাবরে প্রেরণ করেছেন। তিনি করতেই পারেন। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার দেশের জনগণের আছে।  এ অধিকার সংবিধান তাদের দিয়েছে। শোভাযাত্রা বন্ধ না করলে হাই কোর্টে রিট করবেন বলেও নোটিসে উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবী। রিট করেও ছিলেন। এ অধিকারও তার আছে।

নোটিসে তিনি যা উল্লেখ করেছেন তার সারবত্তা হলো, বাংলা নববর্ষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব বাঙালি একাত্ম হয়ে পালন করে।  এখানে মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট, বেআইনি ও অসাংবিধানিক বিষয় জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এই শোভাযাত্রায় পশুপাখি প্রাণীজুড়ে দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। সম্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয় এবং সেটা পালিত হয়ে আসছে। তখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু ছিল না। তিনি ধর্মানুভূতিতে আঘাত সম্পর্কিত সংবিধান ও দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারাও উল্লেখ করেছেন।

মঙ্গল শব্দটিকে শুভ বা শান্তির প্রতীক হিসেবে আমরা জানি। এ শব্দের সঙ্গে হিন্দু মুসলিম কারও কোনো বিরোধ নেই। হিন্দু যেমন বলেন, ‘মঙ্গল কামনা করি’, ‘মুসলিমও বলেন মঙ্গল কামনা করি’। এটি শুভকামনা করার জন্য সর্বজনীনভাবে ব্যবহৃত একটা শব্দ। নববর্ষের প্রথম দিন মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয় এই প্রত্যাশায় যাতে সারা বছর সর্বমঙ্গল হয়। আরও একটা কথা, সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ যেমন স্রষ্টার সৃষ্টি, তেমনি পশুপাখি নানান প্রাণীও স্রষ্টারই সৃষ্টি। স্রষ্টার সৃষ্টিকে আমরা অস্বীকার করব কী করে!

বাংলা সন গণনার আদিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না এটা সত্যি। কিন্তু আদিতে তো কত কিছুই ছিল না। সময় যেমন নিয়ত পরিবর্তনশীল, মানুষের চাওয়া, রুচি, আকাক্সক্ষাও পরিবর্তনশীল। এই পরিবর্তনশীলতা থেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি। প্রথমে শুরু হয়েছিল যশোরে। তারপর ঢাকার চারুকলা এটি শুরু করে। তখন অবশ্য নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। এখন সারা দেশ এ দিনটি এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য মুখিয়ে থাকে। ইতোমধ্যে এ শোভাযাত্রা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠানও তো আদিতে ছিল না। এটারও সৃষ্টি হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে। পান্তা-ইলিশও ছিল না। বাঙালির প্রিয় ইলিশ তাদের ভালো লাগা থেকেই যুক্ত হয়েছে পয়লা বৈশাখে। আর গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বজায় রাখার জন্য এসেছে পান্তা। অবশ্য সরকার এখন পান্তা ইলিশ নিরুৎসাহিত করছে। কারণ এ সময়টা জাটকা ইলিশের বড় হওয়ার। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় সরকারের এই নিরুৎসাহিতকরণ।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠান ও মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু ছিল এক ধরনের প্রতীকী প্রতিবাদও। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চিত নিপীড়িত জনগণ পশ্চিমা শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেছিল বাঙালি সংস্কৃতির উদ্বোধনের মাধ্যমে। আর স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। এগুলো সংস্কৃতির মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদ।

একইভাবে আগে অনেক কিছু ছিল যা এখন নেই। ছেলেবেলায় সারা বছর আমরা অপেক্ষা করে থাকতাম হালখাতা আর বৈশাখী মেলার জন্য। চৈত্রের শেষ দিনের মধ্যে ব্যবসায়ীদের সমস্ত দেনা শোধ করার রেওয়াজ ছিল। বৈশাখের প্রথম দিন নতুন একটা খাতা খুলে ব্যবসায়ীরা খদ্দেরদের মিষ্টিমুখ করাতেন। সেই মিষ্টি খেয়ে কেউ পয়সা দিত, কেউ দিত না। তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের কোনো আক্ষেপ ছিল না। সেদিন সব দোকান সুন্দর করে সাজানো হতো। এই সাজানোর কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হতো কলাপাতা। এখন যদি আমরা বলি কলাপাতা হিন্দুদের কাজে লাগে, ওদের বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ কলাপাতা আমপাতা, বেলপাতা, ধান, দূর্বা তাহলে তো এগুলোকেও জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। হিন্দু বধূবরণে কলার ছড়া, নানারকম ফল, প্রদীপ, কুলো ব্যবহার করা হয়। তাহলে এগুলোও মুসলমানের জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। বাদ দিতে হয় দই খই পান আগুন, মুড়ি, মুড়কি, নাড়ুসহ আরও অনেক কিছু। হিন্দুদের জীবন থেকেও বাদ দিতে হয় সেসব জিনিস যা মুসলমানরা ব্যবহার করে। তাহলে আর সম্প্রীতি রইল কোথায়?

এখন তো দেশ থেকে ধার দেওয়ার, নেওয়ার সংস্কৃতি উঠেই গেছে। জানি না প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো হালখাতা প্রচলিত আছে কি না। শুনেছি পুরান ঢাকার কতিপয় স্বর্ণকার এখনো হালখাতা করেন। জেনে ভালো লাগে। মনে পড়ে আব্বার পাঞ্জাবির কোনা ধরে হালখাতা খেতে যাওয়ার আনন্দ! হালখাতার জন্য প্রাণ কাঁদে! অতীতে হালখাতার মতো বৈশাখী মেলাও ছিল বড়ই আনন্দের! মেলার অপেক্ষায় পয়সা জমাতাম আমরা। বৈশাখের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে কয়েক দিন চলত এই মেলা। মেলায় পাওয়া যেত নানারকম কারুপণ্য, মাটির জিনিস, নানা রকম পুতুল, আম, জাম, পাখা, চরকা, কাঁপুনে বুড়ো আরও কত কি। টাটকা পাপড়ের গন্ধে মম করত চারদিক। বিক্রি হতো কদমা, গজা, মুড়কি, হাওয়াই মিঠাই। কোনো কোনো মেলায় সার্কাস, যাত্রা, পুতুল নাচও হতো। সার্কাস, পুতুল নাচ, চরকা ঘুরানো ছিল আমাদের ভীষণ প্রিয়। যাত্রা দেখত মা-চাচিরা। নাগরদোলায় চড়ায় ছিল প্রচ- শিহরণ! কতদিন মেলা থেকে ফিরতে কালবৈশাখী ঝড়ে পড়েছি। আজ সে মেলার সংস্কৃতি চলে গেছে। এখনো মেলা হয় কিছু। কিন্তু সেগুলো নাগরিক মেলা। সেখানে প্রাণের স্পর্শ তেমন নেই।

এ অবস্থায় নববর্ষের প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার রঙ রূপ বৈচিত্র্য ছেলে বুড়ো সবাইকে টানে। তাই ঢাকার বিভিন্ন কোনা থেকে শোভাযাত্রা দেখতে হাজির হয় অসংখ্য মানুষ। তারা স্ত্রী সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে শোভাযাত্রা উপভোগ করে। বিদেশ থেকেও আসে অনেক মানুষ। আবহমান বাংলার রুচি সংস্কৃতি কৃষ্টিকে তুলে ধরার চেষ্টায় নেওয়া হয় এই শোভাযাত্রা। বাংলার পশুপাখি মাছ ফুল ফল পাখির প্রতীক যেমন এই শোভাযাত্রায় সংযোজিত হয় তেমনই সময়ের প্রয়োজনে সংযোজিত হয় ভিন্ন কিছু। যেমন যুদ্ধাপরাধের বিচারের চূড়ান্ত সময় সংযোজিত হয়েছিল যুদ্ধাপরাধীদের মুখোশ। রাস্তাজুড়ে আঁকা হয় আলপনা। সঙ্গে থাকে প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, গানবাজনা আর নানান পোশাকে সজ্জিত নারী পুরুষ শিশু বৃদ্ধ।

সপ্তাহের সাত দিনের একদিন মঙ্গলবার। এটা নিয়েই বা কি করব আমরা। এই বারটাও তো পাল্টে অন্য কোনো নাম রাখা দরকার। গ্রিক পুরাণে Ares নামে একজন দেবতা আছেন। রোমান ভাষায় তাকে বলা হয় Mars| Mars মানে মঙ্গলগ্রহ। স্যাক্সনদের ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তাদের দেবতা Tiu । সেখান থেইে ইংরেজি Tuesday মঙ্গলবারের উৎপত্তি। দেব-দেবী, গ্রহ নক্ষত্রের নাম থেকে আসা এই নাম। হিন্দুরা দেব-দেবী, গ্রহ-নক্ষত্র, কাল তিথি বেশি মানে। এই নামও তো তাহলে রাখা ঠিক নয়।

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে চলে আসছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পশ্চিমবাংলায় কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। শুনছি এবারও নাকি কলকাতায় হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজকরা আবার ভিন্ন এক দাবিতে সোচ্চার। তারা বলছেন, সম্রাট আকবর নয়, গৌড়ের রাজা শশাঙ্কর আমল থেকে শুরু হয়েছে বাংলা সন গণনা। এ বিষয়ে অনেক দিন ধরে তারা প্রচারণাও চালাচ্ছেন। তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রার আঙ্গিক ভিন্ন। তারা সাপ মাছ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক বাদ দিচ্ছেন। ঢোল, খোল, করতাল, কবিতা, কীর্তন-পটের গান, গৌড়ীয় নৃত্য দিয়ে তারা সাজিয়েছেন শোভাযাত্রার ধরন। তারা একটা হিন্দুয়ানী চিত্র আনার চেষ্টা করছেন তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রায়। ইচ্ছা করেই তারা ঢাকায় ব্যবহৃত প্রতীকগুলো বাদ দিয়েছেন। অবশ্য এটার বিরোধী লোকজনও আছেন। তারা মনে করেন মঙ্গল শোভাযাত্রা হওয়া উচিত সর্বজনীন। এই শোভাযাত্রায় কোনো সাম্প্রদায়িক চিত্র উপস্থাপিত হওয়া ঠিক না। তারা এটাও বলছেন, ঢাকার মঙ্গল শোভাযাত্রা তার অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের জন্য বারবার মৌলবাদীদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। আর এই অসাম্প্রদায়িক চরিত্রের জন্যই ঢাকায় ব্যবহার করা হয় সাপ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক। শোভাযাত্রায় সাম্প্রদায়িক চিত্র আনলে সেটার নাম আর যাই-ই হোক, মঙ্গল শোভাযাত্রা হতে পারে না।

আমরা নিশ্চয়ই ভুলে যাইনি নববর্ষে রমনার বটমূলে বোমা হামলার কথা! ভুলে যাইনি রবীন্দ্রনাথকে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টার কথা! ভুলে যাইনি আমাদের ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে পরাভূত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা!

সারা বছর ধরে বছরের প্রথম দিনটির জন্য মানুষের প্রত্যাশা থাকে। দিনটিকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের পোশাক বানায়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাধ্যমতো নতুন পোশাক পরে। মেয়েরা খোঁপায় গোঁজে বেলিফুলের মালা। লাল পাড়ের সাদা শাড়িতে এক একজন হয়ে ওঠে অনন্যা। তাদের সঙ্গে মিলিয়ে লাল পাঞ্জাবি পরে পুরুষরা। উৎসবে মেতে ওঠে গোটা দেশ। গৃহকর্মীরা ছুটি চায় এই দিনটি উদযাপন করার জন্য।  এটা বাঙালির জীবনে এক বিশেষ উৎসব, যার নেই কোনো ধর্মীয় চরিত্র। সরকার এই উৎসব উপলক্ষে বৈশাখী ভাতাও চালু করেছে।

এই উৎসবের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গটি নিয়ে এবার সবাই চিন্তিত। মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে কি হবে না এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।  হলে তার ফল কী হবে এটাও সবাইকে ভাবাচ্ছে। সরকার ইতোমধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে নববর্ষ পালনের অনুমতি দিয়েছে। সবাই অপেক্ষায় আছে নববর্ষের মঙ্গল সকালের।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে