শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধ করতে আইনি নোটিস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। নোটিসটি তিনি তিনটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও চারুকলা ইনস্টিটিউটের ডিন বরাবরে প্রেরণ করেছেন। তিনি করতেই পারেন। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার দেশের জনগণের আছে।  এ অধিকার সংবিধান তাদের দিয়েছে। শোভাযাত্রা বন্ধ না করলে হাই কোর্টে রিট করবেন বলেও নোটিসে উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবী। রিট করেও ছিলেন। এ অধিকারও তার আছে।

নোটিসে তিনি যা উল্লেখ করেছেন তার সারবত্তা হলো, বাংলা নববর্ষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব বাঙালি একাত্ম হয়ে পালন করে।  এখানে মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট, বেআইনি ও অসাংবিধানিক বিষয় জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এই শোভাযাত্রায় পশুপাখি প্রাণীজুড়ে দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। সম্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয় এবং সেটা পালিত হয়ে আসছে। তখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু ছিল না। তিনি ধর্মানুভূতিতে আঘাত সম্পর্কিত সংবিধান ও দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারাও উল্লেখ করেছেন।

মঙ্গল শব্দটিকে শুভ বা শান্তির প্রতীক হিসেবে আমরা জানি। এ শব্দের সঙ্গে হিন্দু মুসলিম কারও কোনো বিরোধ নেই। হিন্দু যেমন বলেন, ‘মঙ্গল কামনা করি’, ‘মুসলিমও বলেন মঙ্গল কামনা করি’। এটি শুভকামনা করার জন্য সর্বজনীনভাবে ব্যবহৃত একটা শব্দ। নববর্ষের প্রথম দিন মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয় এই প্রত্যাশায় যাতে সারা বছর সর্বমঙ্গল হয়। আরও একটা কথা, সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ যেমন স্রষ্টার সৃষ্টি, তেমনি পশুপাখি নানান প্রাণীও স্রষ্টারই সৃষ্টি। স্রষ্টার সৃষ্টিকে আমরা অস্বীকার করব কী করে!

বাংলা সন গণনার আদিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না এটা সত্যি। কিন্তু আদিতে তো কত কিছুই ছিল না। সময় যেমন নিয়ত পরিবর্তনশীল, মানুষের চাওয়া, রুচি, আকাক্সক্ষাও পরিবর্তনশীল। এই পরিবর্তনশীলতা থেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি। প্রথমে শুরু হয়েছিল যশোরে। তারপর ঢাকার চারুকলা এটি শুরু করে। তখন অবশ্য নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। এখন সারা দেশ এ দিনটি এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য মুখিয়ে থাকে। ইতোমধ্যে এ শোভাযাত্রা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠানও তো আদিতে ছিল না। এটারও সৃষ্টি হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে। পান্তা-ইলিশও ছিল না। বাঙালির প্রিয় ইলিশ তাদের ভালো লাগা থেকেই যুক্ত হয়েছে পয়লা বৈশাখে। আর গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বজায় রাখার জন্য এসেছে পান্তা। অবশ্য সরকার এখন পান্তা ইলিশ নিরুৎসাহিত করছে। কারণ এ সময়টা জাটকা ইলিশের বড় হওয়ার। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় সরকারের এই নিরুৎসাহিতকরণ।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠান ও মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু ছিল এক ধরনের প্রতীকী প্রতিবাদও। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চিত নিপীড়িত জনগণ পশ্চিমা শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেছিল বাঙালি সংস্কৃতির উদ্বোধনের মাধ্যমে। আর স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। এগুলো সংস্কৃতির মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদ।

একইভাবে আগে অনেক কিছু ছিল যা এখন নেই। ছেলেবেলায় সারা বছর আমরা অপেক্ষা করে থাকতাম হালখাতা আর বৈশাখী মেলার জন্য। চৈত্রের শেষ দিনের মধ্যে ব্যবসায়ীদের সমস্ত দেনা শোধ করার রেওয়াজ ছিল। বৈশাখের প্রথম দিন নতুন একটা খাতা খুলে ব্যবসায়ীরা খদ্দেরদের মিষ্টিমুখ করাতেন। সেই মিষ্টি খেয়ে কেউ পয়সা দিত, কেউ দিত না। তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের কোনো আক্ষেপ ছিল না। সেদিন সব দোকান সুন্দর করে সাজানো হতো। এই সাজানোর কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হতো কলাপাতা। এখন যদি আমরা বলি কলাপাতা হিন্দুদের কাজে লাগে, ওদের বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ কলাপাতা আমপাতা, বেলপাতা, ধান, দূর্বা তাহলে তো এগুলোকেও জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। হিন্দু বধূবরণে কলার ছড়া, নানারকম ফল, প্রদীপ, কুলো ব্যবহার করা হয়। তাহলে এগুলোও মুসলমানের জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। বাদ দিতে হয় দই খই পান আগুন, মুড়ি, মুড়কি, নাড়ুসহ আরও অনেক কিছু। হিন্দুদের জীবন থেকেও বাদ দিতে হয় সেসব জিনিস যা মুসলমানরা ব্যবহার করে। তাহলে আর সম্প্রীতি রইল কোথায়?

এখন তো দেশ থেকে ধার দেওয়ার, নেওয়ার সংস্কৃতি উঠেই গেছে। জানি না প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো হালখাতা প্রচলিত আছে কি না। শুনেছি পুরান ঢাকার কতিপয় স্বর্ণকার এখনো হালখাতা করেন। জেনে ভালো লাগে। মনে পড়ে আব্বার পাঞ্জাবির কোনা ধরে হালখাতা খেতে যাওয়ার আনন্দ! হালখাতার জন্য প্রাণ কাঁদে! অতীতে হালখাতার মতো বৈশাখী মেলাও ছিল বড়ই আনন্দের! মেলার অপেক্ষায় পয়সা জমাতাম আমরা। বৈশাখের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে কয়েক দিন চলত এই মেলা। মেলায় পাওয়া যেত নানারকম কারুপণ্য, মাটির জিনিস, নানা রকম পুতুল, আম, জাম, পাখা, চরকা, কাঁপুনে বুড়ো আরও কত কি। টাটকা পাপড়ের গন্ধে মম করত চারদিক। বিক্রি হতো কদমা, গজা, মুড়কি, হাওয়াই মিঠাই। কোনো কোনো মেলায় সার্কাস, যাত্রা, পুতুল নাচও হতো। সার্কাস, পুতুল নাচ, চরকা ঘুরানো ছিল আমাদের ভীষণ প্রিয়। যাত্রা দেখত মা-চাচিরা। নাগরদোলায় চড়ায় ছিল প্রচ- শিহরণ! কতদিন মেলা থেকে ফিরতে কালবৈশাখী ঝড়ে পড়েছি। আজ সে মেলার সংস্কৃতি চলে গেছে। এখনো মেলা হয় কিছু। কিন্তু সেগুলো নাগরিক মেলা। সেখানে প্রাণের স্পর্শ তেমন নেই।

এ অবস্থায় নববর্ষের প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার রঙ রূপ বৈচিত্র্য ছেলে বুড়ো সবাইকে টানে। তাই ঢাকার বিভিন্ন কোনা থেকে শোভাযাত্রা দেখতে হাজির হয় অসংখ্য মানুষ। তারা স্ত্রী সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে শোভাযাত্রা উপভোগ করে। বিদেশ থেকেও আসে অনেক মানুষ। আবহমান বাংলার রুচি সংস্কৃতি কৃষ্টিকে তুলে ধরার চেষ্টায় নেওয়া হয় এই শোভাযাত্রা। বাংলার পশুপাখি মাছ ফুল ফল পাখির প্রতীক যেমন এই শোভাযাত্রায় সংযোজিত হয় তেমনই সময়ের প্রয়োজনে সংযোজিত হয় ভিন্ন কিছু। যেমন যুদ্ধাপরাধের বিচারের চূড়ান্ত সময় সংযোজিত হয়েছিল যুদ্ধাপরাধীদের মুখোশ। রাস্তাজুড়ে আঁকা হয় আলপনা। সঙ্গে থাকে প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, গানবাজনা আর নানান পোশাকে সজ্জিত নারী পুরুষ শিশু বৃদ্ধ।

সপ্তাহের সাত দিনের একদিন মঙ্গলবার। এটা নিয়েই বা কি করব আমরা। এই বারটাও তো পাল্টে অন্য কোনো নাম রাখা দরকার। গ্রিক পুরাণে Ares নামে একজন দেবতা আছেন। রোমান ভাষায় তাকে বলা হয় Mars| Mars মানে মঙ্গলগ্রহ। স্যাক্সনদের ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তাদের দেবতা Tiu । সেখান থেইে ইংরেজি Tuesday মঙ্গলবারের উৎপত্তি। দেব-দেবী, গ্রহ নক্ষত্রের নাম থেকে আসা এই নাম। হিন্দুরা দেব-দেবী, গ্রহ-নক্ষত্র, কাল তিথি বেশি মানে। এই নামও তো তাহলে রাখা ঠিক নয়।

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে চলে আসছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পশ্চিমবাংলায় কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। শুনছি এবারও নাকি কলকাতায় হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজকরা আবার ভিন্ন এক দাবিতে সোচ্চার। তারা বলছেন, সম্রাট আকবর নয়, গৌড়ের রাজা শশাঙ্কর আমল থেকে শুরু হয়েছে বাংলা সন গণনা। এ বিষয়ে অনেক দিন ধরে তারা প্রচারণাও চালাচ্ছেন। তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রার আঙ্গিক ভিন্ন। তারা সাপ মাছ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক বাদ দিচ্ছেন। ঢোল, খোল, করতাল, কবিতা, কীর্তন-পটের গান, গৌড়ীয় নৃত্য দিয়ে তারা সাজিয়েছেন শোভাযাত্রার ধরন। তারা একটা হিন্দুয়ানী চিত্র আনার চেষ্টা করছেন তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রায়। ইচ্ছা করেই তারা ঢাকায় ব্যবহৃত প্রতীকগুলো বাদ দিয়েছেন। অবশ্য এটার বিরোধী লোকজনও আছেন। তারা মনে করেন মঙ্গল শোভাযাত্রা হওয়া উচিত সর্বজনীন। এই শোভাযাত্রায় কোনো সাম্প্রদায়িক চিত্র উপস্থাপিত হওয়া ঠিক না। তারা এটাও বলছেন, ঢাকার মঙ্গল শোভাযাত্রা তার অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের জন্য বারবার মৌলবাদীদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। আর এই অসাম্প্রদায়িক চরিত্রের জন্যই ঢাকায় ব্যবহার করা হয় সাপ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক। শোভাযাত্রায় সাম্প্রদায়িক চিত্র আনলে সেটার নাম আর যাই-ই হোক, মঙ্গল শোভাযাত্রা হতে পারে না।

আমরা নিশ্চয়ই ভুলে যাইনি নববর্ষে রমনার বটমূলে বোমা হামলার কথা! ভুলে যাইনি রবীন্দ্রনাথকে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টার কথা! ভুলে যাইনি আমাদের ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে পরাভূত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা!

সারা বছর ধরে বছরের প্রথম দিনটির জন্য মানুষের প্রত্যাশা থাকে। দিনটিকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের পোশাক বানায়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাধ্যমতো নতুন পোশাক পরে। মেয়েরা খোঁপায় গোঁজে বেলিফুলের মালা। লাল পাড়ের সাদা শাড়িতে এক একজন হয়ে ওঠে অনন্যা। তাদের সঙ্গে মিলিয়ে লাল পাঞ্জাবি পরে পুরুষরা। উৎসবে মেতে ওঠে গোটা দেশ। গৃহকর্মীরা ছুটি চায় এই দিনটি উদযাপন করার জন্য।  এটা বাঙালির জীবনে এক বিশেষ উৎসব, যার নেই কোনো ধর্মীয় চরিত্র। সরকার এই উৎসব উপলক্ষে বৈশাখী ভাতাও চালু করেছে।

এই উৎসবের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গটি নিয়ে এবার সবাই চিন্তিত। মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে কি হবে না এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।  হলে তার ফল কী হবে এটাও সবাইকে ভাবাচ্ছে। সরকার ইতোমধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে নববর্ষ পালনের অনুমতি দিয়েছে। সবাই অপেক্ষায় আছে নববর্ষের মঙ্গল সকালের।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা