শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধ করতে আইনি নোটিস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। নোটিসটি তিনি তিনটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও চারুকলা ইনস্টিটিউটের ডিন বরাবরে প্রেরণ করেছেন। তিনি করতেই পারেন। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার দেশের জনগণের আছে।  এ অধিকার সংবিধান তাদের দিয়েছে। শোভাযাত্রা বন্ধ না করলে হাই কোর্টে রিট করবেন বলেও নোটিসে উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবী। রিট করেও ছিলেন। এ অধিকারও তার আছে।

নোটিসে তিনি যা উল্লেখ করেছেন তার সারবত্তা হলো, বাংলা নববর্ষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব বাঙালি একাত্ম হয়ে পালন করে।  এখানে মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট, বেআইনি ও অসাংবিধানিক বিষয় জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এই শোভাযাত্রায় পশুপাখি প্রাণীজুড়ে দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। সম্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয় এবং সেটা পালিত হয়ে আসছে। তখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু ছিল না। তিনি ধর্মানুভূতিতে আঘাত সম্পর্কিত সংবিধান ও দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারাও উল্লেখ করেছেন।

মঙ্গল শব্দটিকে শুভ বা শান্তির প্রতীক হিসেবে আমরা জানি। এ শব্দের সঙ্গে হিন্দু মুসলিম কারও কোনো বিরোধ নেই। হিন্দু যেমন বলেন, ‘মঙ্গল কামনা করি’, ‘মুসলিমও বলেন মঙ্গল কামনা করি’। এটি শুভকামনা করার জন্য সর্বজনীনভাবে ব্যবহৃত একটা শব্দ। নববর্ষের প্রথম দিন মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয় এই প্রত্যাশায় যাতে সারা বছর সর্বমঙ্গল হয়। আরও একটা কথা, সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ যেমন স্রষ্টার সৃষ্টি, তেমনি পশুপাখি নানান প্রাণীও স্রষ্টারই সৃষ্টি। স্রষ্টার সৃষ্টিকে আমরা অস্বীকার করব কী করে!

বাংলা সন গণনার আদিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না এটা সত্যি। কিন্তু আদিতে তো কত কিছুই ছিল না। সময় যেমন নিয়ত পরিবর্তনশীল, মানুষের চাওয়া, রুচি, আকাক্সক্ষাও পরিবর্তনশীল। এই পরিবর্তনশীলতা থেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি। প্রথমে শুরু হয়েছিল যশোরে। তারপর ঢাকার চারুকলা এটি শুরু করে। তখন অবশ্য নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। এখন সারা দেশ এ দিনটি এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য মুখিয়ে থাকে। ইতোমধ্যে এ শোভাযাত্রা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠানও তো আদিতে ছিল না। এটারও সৃষ্টি হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে। পান্তা-ইলিশও ছিল না। বাঙালির প্রিয় ইলিশ তাদের ভালো লাগা থেকেই যুক্ত হয়েছে পয়লা বৈশাখে। আর গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বজায় রাখার জন্য এসেছে পান্তা। অবশ্য সরকার এখন পান্তা ইলিশ নিরুৎসাহিত করছে। কারণ এ সময়টা জাটকা ইলিশের বড় হওয়ার। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় সরকারের এই নিরুৎসাহিতকরণ।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠান ও মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু ছিল এক ধরনের প্রতীকী প্রতিবাদও। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চিত নিপীড়িত জনগণ পশ্চিমা শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেছিল বাঙালি সংস্কৃতির উদ্বোধনের মাধ্যমে। আর স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। এগুলো সংস্কৃতির মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদ।

একইভাবে আগে অনেক কিছু ছিল যা এখন নেই। ছেলেবেলায় সারা বছর আমরা অপেক্ষা করে থাকতাম হালখাতা আর বৈশাখী মেলার জন্য। চৈত্রের শেষ দিনের মধ্যে ব্যবসায়ীদের সমস্ত দেনা শোধ করার রেওয়াজ ছিল। বৈশাখের প্রথম দিন নতুন একটা খাতা খুলে ব্যবসায়ীরা খদ্দেরদের মিষ্টিমুখ করাতেন। সেই মিষ্টি খেয়ে কেউ পয়সা দিত, কেউ দিত না। তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের কোনো আক্ষেপ ছিল না। সেদিন সব দোকান সুন্দর করে সাজানো হতো। এই সাজানোর কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হতো কলাপাতা। এখন যদি আমরা বলি কলাপাতা হিন্দুদের কাজে লাগে, ওদের বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ কলাপাতা আমপাতা, বেলপাতা, ধান, দূর্বা তাহলে তো এগুলোকেও জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। হিন্দু বধূবরণে কলার ছড়া, নানারকম ফল, প্রদীপ, কুলো ব্যবহার করা হয়। তাহলে এগুলোও মুসলমানের জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। বাদ দিতে হয় দই খই পান আগুন, মুড়ি, মুড়কি, নাড়ুসহ আরও অনেক কিছু। হিন্দুদের জীবন থেকেও বাদ দিতে হয় সেসব জিনিস যা মুসলমানরা ব্যবহার করে। তাহলে আর সম্প্রীতি রইল কোথায়?

এখন তো দেশ থেকে ধার দেওয়ার, নেওয়ার সংস্কৃতি উঠেই গেছে। জানি না প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো হালখাতা প্রচলিত আছে কি না। শুনেছি পুরান ঢাকার কতিপয় স্বর্ণকার এখনো হালখাতা করেন। জেনে ভালো লাগে। মনে পড়ে আব্বার পাঞ্জাবির কোনা ধরে হালখাতা খেতে যাওয়ার আনন্দ! হালখাতার জন্য প্রাণ কাঁদে! অতীতে হালখাতার মতো বৈশাখী মেলাও ছিল বড়ই আনন্দের! মেলার অপেক্ষায় পয়সা জমাতাম আমরা। বৈশাখের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে কয়েক দিন চলত এই মেলা। মেলায় পাওয়া যেত নানারকম কারুপণ্য, মাটির জিনিস, নানা রকম পুতুল, আম, জাম, পাখা, চরকা, কাঁপুনে বুড়ো আরও কত কি। টাটকা পাপড়ের গন্ধে মম করত চারদিক। বিক্রি হতো কদমা, গজা, মুড়কি, হাওয়াই মিঠাই। কোনো কোনো মেলায় সার্কাস, যাত্রা, পুতুল নাচও হতো। সার্কাস, পুতুল নাচ, চরকা ঘুরানো ছিল আমাদের ভীষণ প্রিয়। যাত্রা দেখত মা-চাচিরা। নাগরদোলায় চড়ায় ছিল প্রচ- শিহরণ! কতদিন মেলা থেকে ফিরতে কালবৈশাখী ঝড়ে পড়েছি। আজ সে মেলার সংস্কৃতি চলে গেছে। এখনো মেলা হয় কিছু। কিন্তু সেগুলো নাগরিক মেলা। সেখানে প্রাণের স্পর্শ তেমন নেই।

এ অবস্থায় নববর্ষের প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার রঙ রূপ বৈচিত্র্য ছেলে বুড়ো সবাইকে টানে। তাই ঢাকার বিভিন্ন কোনা থেকে শোভাযাত্রা দেখতে হাজির হয় অসংখ্য মানুষ। তারা স্ত্রী সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে শোভাযাত্রা উপভোগ করে। বিদেশ থেকেও আসে অনেক মানুষ। আবহমান বাংলার রুচি সংস্কৃতি কৃষ্টিকে তুলে ধরার চেষ্টায় নেওয়া হয় এই শোভাযাত্রা। বাংলার পশুপাখি মাছ ফুল ফল পাখির প্রতীক যেমন এই শোভাযাত্রায় সংযোজিত হয় তেমনই সময়ের প্রয়োজনে সংযোজিত হয় ভিন্ন কিছু। যেমন যুদ্ধাপরাধের বিচারের চূড়ান্ত সময় সংযোজিত হয়েছিল যুদ্ধাপরাধীদের মুখোশ। রাস্তাজুড়ে আঁকা হয় আলপনা। সঙ্গে থাকে প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, গানবাজনা আর নানান পোশাকে সজ্জিত নারী পুরুষ শিশু বৃদ্ধ।

সপ্তাহের সাত দিনের একদিন মঙ্গলবার। এটা নিয়েই বা কি করব আমরা। এই বারটাও তো পাল্টে অন্য কোনো নাম রাখা দরকার। গ্রিক পুরাণে Ares নামে একজন দেবতা আছেন। রোমান ভাষায় তাকে বলা হয় Mars| Mars মানে মঙ্গলগ্রহ। স্যাক্সনদের ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তাদের দেবতা Tiu । সেখান থেইে ইংরেজি Tuesday মঙ্গলবারের উৎপত্তি। দেব-দেবী, গ্রহ নক্ষত্রের নাম থেকে আসা এই নাম। হিন্দুরা দেব-দেবী, গ্রহ-নক্ষত্র, কাল তিথি বেশি মানে। এই নামও তো তাহলে রাখা ঠিক নয়।

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে চলে আসছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পশ্চিমবাংলায় কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। শুনছি এবারও নাকি কলকাতায় হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজকরা আবার ভিন্ন এক দাবিতে সোচ্চার। তারা বলছেন, সম্রাট আকবর নয়, গৌড়ের রাজা শশাঙ্কর আমল থেকে শুরু হয়েছে বাংলা সন গণনা। এ বিষয়ে অনেক দিন ধরে তারা প্রচারণাও চালাচ্ছেন। তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রার আঙ্গিক ভিন্ন। তারা সাপ মাছ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক বাদ দিচ্ছেন। ঢোল, খোল, করতাল, কবিতা, কীর্তন-পটের গান, গৌড়ীয় নৃত্য দিয়ে তারা সাজিয়েছেন শোভাযাত্রার ধরন। তারা একটা হিন্দুয়ানী চিত্র আনার চেষ্টা করছেন তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রায়। ইচ্ছা করেই তারা ঢাকায় ব্যবহৃত প্রতীকগুলো বাদ দিয়েছেন। অবশ্য এটার বিরোধী লোকজনও আছেন। তারা মনে করেন মঙ্গল শোভাযাত্রা হওয়া উচিত সর্বজনীন। এই শোভাযাত্রায় কোনো সাম্প্রদায়িক চিত্র উপস্থাপিত হওয়া ঠিক না। তারা এটাও বলছেন, ঢাকার মঙ্গল শোভাযাত্রা তার অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের জন্য বারবার মৌলবাদীদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। আর এই অসাম্প্রদায়িক চরিত্রের জন্যই ঢাকায় ব্যবহার করা হয় সাপ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক। শোভাযাত্রায় সাম্প্রদায়িক চিত্র আনলে সেটার নাম আর যাই-ই হোক, মঙ্গল শোভাযাত্রা হতে পারে না।

আমরা নিশ্চয়ই ভুলে যাইনি নববর্ষে রমনার বটমূলে বোমা হামলার কথা! ভুলে যাইনি রবীন্দ্রনাথকে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টার কথা! ভুলে যাইনি আমাদের ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে পরাভূত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা!

সারা বছর ধরে বছরের প্রথম দিনটির জন্য মানুষের প্রত্যাশা থাকে। দিনটিকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের পোশাক বানায়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাধ্যমতো নতুন পোশাক পরে। মেয়েরা খোঁপায় গোঁজে বেলিফুলের মালা। লাল পাড়ের সাদা শাড়িতে এক একজন হয়ে ওঠে অনন্যা। তাদের সঙ্গে মিলিয়ে লাল পাঞ্জাবি পরে পুরুষরা। উৎসবে মেতে ওঠে গোটা দেশ। গৃহকর্মীরা ছুটি চায় এই দিনটি উদযাপন করার জন্য।  এটা বাঙালির জীবনে এক বিশেষ উৎসব, যার নেই কোনো ধর্মীয় চরিত্র। সরকার এই উৎসব উপলক্ষে বৈশাখী ভাতাও চালু করেছে।

এই উৎসবের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গটি নিয়ে এবার সবাই চিন্তিত। মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে কি হবে না এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।  হলে তার ফল কী হবে এটাও সবাইকে ভাবাচ্ছে। সরকার ইতোমধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে নববর্ষ পালনের অনুমতি দিয়েছে। সবাই অপেক্ষায় আছে নববর্ষের মঙ্গল সকালের।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা