শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা মঙ্গলবার্তা দেয়

মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধ করতে আইনি নোটিস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। নোটিসটি তিনি তিনটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও চারুকলা ইনস্টিটিউটের ডিন বরাবরে প্রেরণ করেছেন। তিনি করতেই পারেন। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার দেশের জনগণের আছে।  এ অধিকার সংবিধান তাদের দিয়েছে। শোভাযাত্রা বন্ধ না করলে হাই কোর্টে রিট করবেন বলেও নোটিসে উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবী। রিট করেও ছিলেন। এ অধিকারও তার আছে।

নোটিসে তিনি যা উল্লেখ করেছেন তার সারবত্তা হলো, বাংলা নববর্ষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব বাঙালি একাত্ম হয়ে পালন করে।  এখানে মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট, বেআইনি ও অসাংবিধানিক বিষয় জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এই শোভাযাত্রায় পশুপাখি প্রাণীজুড়ে দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। সম্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয় এবং সেটা পালিত হয়ে আসছে। তখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু ছিল না। তিনি ধর্মানুভূতিতে আঘাত সম্পর্কিত সংবিধান ও দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারাও উল্লেখ করেছেন।

মঙ্গল শব্দটিকে শুভ বা শান্তির প্রতীক হিসেবে আমরা জানি। এ শব্দের সঙ্গে হিন্দু মুসলিম কারও কোনো বিরোধ নেই। হিন্দু যেমন বলেন, ‘মঙ্গল কামনা করি’, ‘মুসলিমও বলেন মঙ্গল কামনা করি’। এটি শুভকামনা করার জন্য সর্বজনীনভাবে ব্যবহৃত একটা শব্দ। নববর্ষের প্রথম দিন মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয় এই প্রত্যাশায় যাতে সারা বছর সর্বমঙ্গল হয়। আরও একটা কথা, সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ যেমন স্রষ্টার সৃষ্টি, তেমনি পশুপাখি নানান প্রাণীও স্রষ্টারই সৃষ্টি। স্রষ্টার সৃষ্টিকে আমরা অস্বীকার করব কী করে!

বাংলা সন গণনার আদিতে মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না এটা সত্যি। কিন্তু আদিতে তো কত কিছুই ছিল না। সময় যেমন নিয়ত পরিবর্তনশীল, মানুষের চাওয়া, রুচি, আকাক্সক্ষাও পরিবর্তনশীল। এই পরিবর্তনশীলতা থেকেই মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি। প্রথমে শুরু হয়েছিল যশোরে। তারপর ঢাকার চারুকলা এটি শুরু করে। তখন অবশ্য নাম ছিল আনন্দ শোভাযাত্রা। এখন সারা দেশ এ দিনটি এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার জন্য মুখিয়ে থাকে। ইতোমধ্যে এ শোভাযাত্রা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি পেয়েছে।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠানও তো আদিতে ছিল না। এটারও সৃষ্টি হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে। পান্তা-ইলিশও ছিল না। বাঙালির প্রিয় ইলিশ তাদের ভালো লাগা থেকেই যুক্ত হয়েছে পয়লা বৈশাখে। আর গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বজায় রাখার জন্য এসেছে পান্তা। অবশ্য সরকার এখন পান্তা ইলিশ নিরুৎসাহিত করছে। কারণ এ সময়টা জাটকা ইলিশের বড় হওয়ার। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় সরকারের এই নিরুৎসাহিতকরণ।

রমনার বটমূলে ছায়ানটের অনুষ্ঠান ও মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু ছিল এক ধরনের প্রতীকী প্রতিবাদও। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চিত নিপীড়িত জনগণ পশ্চিমা শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করেছিল বাঙালি সংস্কৃতির উদ্বোধনের মাধ্যমে। আর স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। এগুলো সংস্কৃতির মাধ্যমে অন্যায়ের প্রতিবাদ।

একইভাবে আগে অনেক কিছু ছিল যা এখন নেই। ছেলেবেলায় সারা বছর আমরা অপেক্ষা করে থাকতাম হালখাতা আর বৈশাখী মেলার জন্য। চৈত্রের শেষ দিনের মধ্যে ব্যবসায়ীদের সমস্ত দেনা শোধ করার রেওয়াজ ছিল। বৈশাখের প্রথম দিন নতুন একটা খাতা খুলে ব্যবসায়ীরা খদ্দেরদের মিষ্টিমুখ করাতেন। সেই মিষ্টি খেয়ে কেউ পয়সা দিত, কেউ দিত না। তা নিয়ে ব্যবসায়ীদের কোনো আক্ষেপ ছিল না। সেদিন সব দোকান সুন্দর করে সাজানো হতো। এই সাজানোর কাজে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হতো কলাপাতা। এখন যদি আমরা বলি কলাপাতা হিন্দুদের কাজে লাগে, ওদের বিয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ কলাপাতা আমপাতা, বেলপাতা, ধান, দূর্বা তাহলে তো এগুলোকেও জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। হিন্দু বধূবরণে কলার ছড়া, নানারকম ফল, প্রদীপ, কুলো ব্যবহার করা হয়। তাহলে এগুলোও মুসলমানের জীবন থেকে বাদ দিতে হয়। বাদ দিতে হয় দই খই পান আগুন, মুড়ি, মুড়কি, নাড়ুসহ আরও অনেক কিছু। হিন্দুদের জীবন থেকেও বাদ দিতে হয় সেসব জিনিস যা মুসলমানরা ব্যবহার করে। তাহলে আর সম্প্রীতি রইল কোথায়?

এখন তো দেশ থেকে ধার দেওয়ার, নেওয়ার সংস্কৃতি উঠেই গেছে। জানি না প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো হালখাতা প্রচলিত আছে কি না। শুনেছি পুরান ঢাকার কতিপয় স্বর্ণকার এখনো হালখাতা করেন। জেনে ভালো লাগে। মনে পড়ে আব্বার পাঞ্জাবির কোনা ধরে হালখাতা খেতে যাওয়ার আনন্দ! হালখাতার জন্য প্রাণ কাঁদে! অতীতে হালখাতার মতো বৈশাখী মেলাও ছিল বড়ই আনন্দের! মেলার অপেক্ষায় পয়সা জমাতাম আমরা। বৈশাখের প্রথম দিন থেকে শুরু হয়ে কয়েক দিন চলত এই মেলা। মেলায় পাওয়া যেত নানারকম কারুপণ্য, মাটির জিনিস, নানা রকম পুতুল, আম, জাম, পাখা, চরকা, কাঁপুনে বুড়ো আরও কত কি। টাটকা পাপড়ের গন্ধে মম করত চারদিক। বিক্রি হতো কদমা, গজা, মুড়কি, হাওয়াই মিঠাই। কোনো কোনো মেলায় সার্কাস, যাত্রা, পুতুল নাচও হতো। সার্কাস, পুতুল নাচ, চরকা ঘুরানো ছিল আমাদের ভীষণ প্রিয়। যাত্রা দেখত মা-চাচিরা। নাগরদোলায় চড়ায় ছিল প্রচ- শিহরণ! কতদিন মেলা থেকে ফিরতে কালবৈশাখী ঝড়ে পড়েছি। আজ সে মেলার সংস্কৃতি চলে গেছে। এখনো মেলা হয় কিছু। কিন্তু সেগুলো নাগরিক মেলা। সেখানে প্রাণের স্পর্শ তেমন নেই।

এ অবস্থায় নববর্ষের প্রধান আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার রঙ রূপ বৈচিত্র্য ছেলে বুড়ো সবাইকে টানে। তাই ঢাকার বিভিন্ন কোনা থেকে শোভাযাত্রা দেখতে হাজির হয় অসংখ্য মানুষ। তারা স্ত্রী সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে শোভাযাত্রা উপভোগ করে। বিদেশ থেকেও আসে অনেক মানুষ। আবহমান বাংলার রুচি সংস্কৃতি কৃষ্টিকে তুলে ধরার চেষ্টায় নেওয়া হয় এই শোভাযাত্রা। বাংলার পশুপাখি মাছ ফুল ফল পাখির প্রতীক যেমন এই শোভাযাত্রায় সংযোজিত হয় তেমনই সময়ের প্রয়োজনে সংযোজিত হয় ভিন্ন কিছু। যেমন যুদ্ধাপরাধের বিচারের চূড়ান্ত সময় সংযোজিত হয়েছিল যুদ্ধাপরাধীদের মুখোশ। রাস্তাজুড়ে আঁকা হয় আলপনা। সঙ্গে থাকে প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, গানবাজনা আর নানান পোশাকে সজ্জিত নারী পুরুষ শিশু বৃদ্ধ।

সপ্তাহের সাত দিনের একদিন মঙ্গলবার। এটা নিয়েই বা কি করব আমরা। এই বারটাও তো পাল্টে অন্য কোনো নাম রাখা দরকার। গ্রিক পুরাণে Ares নামে একজন দেবতা আছেন। রোমান ভাষায় তাকে বলা হয় Mars| Mars মানে মঙ্গলগ্রহ। স্যাক্সনদের ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী তাদের দেবতা Tiu । সেখান থেইে ইংরেজি Tuesday মঙ্গলবারের উৎপত্তি। দেব-দেবী, গ্রহ নক্ষত্রের নাম থেকে আসা এই নাম। হিন্দুরা দেব-দেবী, গ্রহ-নক্ষত্র, কাল তিথি বেশি মানে। এই নামও তো তাহলে রাখা ঠিক নয়।

বাংলাদেশে বহু বছর ধরে চলে আসছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পশ্চিমবাংলায় কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। শুনছি এবারও নাকি কলকাতায় হবে মঙ্গল শোভাযাত্রা। এই শোভাযাত্রার আয়োজকরা আবার ভিন্ন এক দাবিতে সোচ্চার। তারা বলছেন, সম্রাট আকবর নয়, গৌড়ের রাজা শশাঙ্কর আমল থেকে শুরু হয়েছে বাংলা সন গণনা। এ বিষয়ে অনেক দিন ধরে তারা প্রচারণাও চালাচ্ছেন। তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রার আঙ্গিক ভিন্ন। তারা সাপ মাছ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক বাদ দিচ্ছেন। ঢোল, খোল, করতাল, কবিতা, কীর্তন-পটের গান, গৌড়ীয় নৃত্য দিয়ে তারা সাজিয়েছেন শোভাযাত্রার ধরন। তারা একটা হিন্দুয়ানী চিত্র আনার চেষ্টা করছেন তাদের মঙ্গল শোভাযাত্রায়। ইচ্ছা করেই তারা ঢাকায় ব্যবহৃত প্রতীকগুলো বাদ দিয়েছেন। অবশ্য এটার বিরোধী লোকজনও আছেন। তারা মনে করেন মঙ্গল শোভাযাত্রা হওয়া উচিত সর্বজনীন। এই শোভাযাত্রায় কোনো সাম্প্রদায়িক চিত্র উপস্থাপিত হওয়া ঠিক না। তারা এটাও বলছেন, ঢাকার মঙ্গল শোভাযাত্রা তার অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রের জন্য বারবার মৌলবাদীদের আগ্রাসনের শিকার হয়েছে। আর এই অসাম্প্রদায়িক চরিত্রের জন্যই ঢাকায় ব্যবহার করা হয় সাপ পেঁচা বাদুড়ের প্রতীক। শোভাযাত্রায় সাম্প্রদায়িক চিত্র আনলে সেটার নাম আর যাই-ই হোক, মঙ্গল শোভাযাত্রা হতে পারে না।

আমরা নিশ্চয়ই ভুলে যাইনি নববর্ষে রমনার বটমূলে বোমা হামলার কথা! ভুলে যাইনি রবীন্দ্রনাথকে বাদ দেওয়ার প্রচেষ্টার কথা! ভুলে যাইনি আমাদের ঐতিহ্য সংস্কৃতিকে পরাভূত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা!

সারা বছর ধরে বছরের প্রথম দিনটির জন্য মানুষের প্রত্যাশা থাকে। দিনটিকে ঘিরে ব্যবসায়ীরা নববর্ষের পোশাক বানায়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সাধ্যমতো নতুন পোশাক পরে। মেয়েরা খোঁপায় গোঁজে বেলিফুলের মালা। লাল পাড়ের সাদা শাড়িতে এক একজন হয়ে ওঠে অনন্যা। তাদের সঙ্গে মিলিয়ে লাল পাঞ্জাবি পরে পুরুষরা। উৎসবে মেতে ওঠে গোটা দেশ। গৃহকর্মীরা ছুটি চায় এই দিনটি উদযাপন করার জন্য।  এটা বাঙালির জীবনে এক বিশেষ উৎসব, যার নেই কোনো ধর্মীয় চরিত্র। সরকার এই উৎসব উপলক্ষে বৈশাখী ভাতাও চালু করেছে।

এই উৎসবের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গটি নিয়ে এবার সবাই চিন্তিত। মঙ্গল শোভাযাত্রা হবে কি হবে না এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত।  হলে তার ফল কী হবে এটাও সবাইকে ভাবাচ্ছে। সরকার ইতোমধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অন্তর্ভুক্ত করে নববর্ষ পালনের অনুমতি দিয়েছে। সবাই অপেক্ষায় আছে নববর্ষের মঙ্গল সকালের।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন, পুড়ল কোরআন; নিন্দার ঝড়

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন