শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

আওয়ামী লীগের পাল্টা প্রস্তুতিটা থাকতে হবে!

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের পাল্টা প্রস্তুতিটা থাকতে হবে!

হুট করে চলে গেলেন চট্টগ্রাম ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জাফর আহমেদ। এত দ্রুত চলে যাওয়ার কথা ছিল না। তবু গেলেন। এভাবে সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে। কেউই থাকব না দুনিয়াতে। জাফর আহমেদের মৃত্যুর পর তাঁর সহযোদ্ধারা সামাজিক মাধ্যমে আক্ষেপ করছেন। লিখছেন বেদনার কথা। দলের খারাপ সময়ে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করছেন। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে তিনি ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলেন। চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। শিবিরের বিরুদ্ধে কঠিন সংগ্রামে ছাত্র সংসদে জয় আনেন। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ জমানায় ছাত্রলীগের কোনো বিজয় ছিল বিশাল ঘটনা।  তখন অনেকে আওয়ামী লীগ নাম শুনলে মুখ বাঁকাতেন। ছাত্রলীগ দেখলে নিজেদের আড়াল করতেন। রাজনীতির কঠিনতম সময়ে একজন জাফর ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর ও চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে। দুঃসময় কেটে গেল। হারিয়ে গেলেন একজন জাফর আহমেদও। ছাত্রলীগ ছাড়ার পর ৪০ বছর আওয়ামী লীগে কোনো পদপদবি পেলেন না। জাতীয় নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। যোগাযোগ ছিল। দলের সব অনুষ্ঠানে যেতেন। অংশ নিতেন সামনের কাতারে। সবাই সম্মান দিতেন। কেউ বুঝতে পারত না, তিনি কোনো কিছুতে নেই। তাঁর কোনো পদবি নেই। মৃত্যুর পর সবাই বিষয়টি খেয়াল করলেন। আলোচনা করলেন নিজেদের ভিতরে-বাইরে।

না পাওয়ার একটা বেদনা ছিল এই মানুষটিরও। কাউকে কোনো কিছু বুঝতে দেননি। দুঃসময়ের কর্মীরা একটু আলাদাই হন। হাইব্রিড, নবাগত, বহিরাগতদের সঙ্গে তাদের মেলানো যাবে না। জাফর আহমেদরা রাজনীতির হিসাবনিকাশ কষেন না। নিজেদের স্বার্থ দেখেন না। না পাওয়ার বেদনায় দল ও আদর্শ ছাড়েন না। সুবিধাভোগীরা দলে আসে যায়। ২০০১ সালের পর ’৯৬ সালের সুবিধাভোগীদের খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২০০৯ সালের পরের লোকজনই এখন বেশি কথা বলছে। আর জাফর আহমেদরা আদর্শ টিকিয়ে রাখছেন। রাজনীতির চিরচেনা জগৎটা কেমন যেন বদলে গেছে। এ চিত্র শুধু আওয়ামী লীগে নয়, সব দলেই। রাজনৈতিক সংস্কৃতি ক্রমান্বয়ে বদলে যাচ্ছে। সবখানে শুধুই চাওয়াপাওয়ার হিসাব। পরস্পরকে দোষারোপের অদ্ভুত রাজনৈতিক সংস্কৃতি।

নুরুল হুদা নামে বিএনপির একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর লেখা একটি গান- ‘আগে যদি জানতাম তবে মন ফিরে চাইতাম, এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না।’ লাকী আখন্দের কণ্ঠে আশির দশকের আলোচিত গানটি ছিল মানুষের মুখে মুখে। নুরুল হুদা ছিলেন বিসিএস প্রশাসন ’৭৩ ব্যাচের কর্মকর্তা। ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। স্বাধীনতার পর প্রশাসনে গেলেও মন ছিল রাজনীতিতে। তাই প্রশাসন ছাড়লেন। অংশ নিলেন ’৭৯ সালের সংসদ নির্বাচনে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করলেন। জয়ী হলেন। পরে জিয়াউর রহমানের আহ্বানে চলে গেলেন বিএনপিতে। ’৯১ সালে ভোটে জিতে প্রথমে তথ্য পরে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর লেখা আরও কিছু ভালো গান আছে। রাজনীতিতে একটা সময় সংস্কৃতির চর্চা ছিল। শিল্পী-সাহিত্যিকদের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সম্পর্কের গভীরতা ছিল। জেলা, উপজেলা সদরে রাজনীতিবিদরা সংস্কৃতিচর্চার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। এখন সেসব নেই। এখন সবাই ধরো মারো খাও নীতিতে আছে।

দেশজুড়ে ডালপালা গজিয়েছে অপসংস্কৃতির। মফস্বল শহরগুলোয় এখন সুস্থ ধারার সংস্কৃতিচর্চা নেই। জেলা-উপজেলায় শিল্পকলা একাডেমি আছে। শৈল্পিক কর্মকান্ড নেই। আগে মফস্বলে সারা রাত যাত্রা উৎসব হতো। যাত্রার সঙ্গে থাকত সার্কাস, পুতুলনাচসহ নানা আয়োজন। কোনো কিছু নেই এখন। জুয়ার অজুহাতে প্রশাসন যাত্রার অনুমতি দেয় না।

কৃষিমেলার আয়োজন হয় না। জুয়া বন্ধ করে অন্য সব আয়োজনের অনুমতি দিতে সমস্যা কোথায় জানি না। আমাদের অনেক ঐতিহ্য এখন শুধুই ইতিহাস। ডিজিটাল দুনিয়া আমাদের আবেগ কেড়েছে, সঙ্গে নিয়েছে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও। আড্ডায় আলাপে এক বন্ধু বললেন, তুমি আছো শিল্প-সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য নিয়ে। রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হলে শুধু সংস্কৃতি কীভাবে টিকে থাকে? রাজনীতি এখন ধীরে ধীরে রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে চলে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী আর আমলাদের কাছে জিম্মি হচ্ছে রাজনীতি। ব্যবসায়ীরা আছেন সংসদে দাপুটে অবস্থানে। রাজনীতিবিদরাও পরিস্থিতির কাছে অসহায়। তাঁদের কেউ কেউ ব্যবসায়ী হয়ে ওঠার চেষ্টা করেন। বেলা শেষে তাঁদের কোনোটাই মেলে না। শ্যাম রাখি না কুল রাখি করতে করতে বেলা বয়ে যায়।

ব্যবসায়ী আর আমলাদের রাজনীতিতে আনেন রাজনীতিবিদরাই। খাল কেটে কুমির আনার বিষয়টি তাঁরা বোঝেন না। সামান্য স্বার্থ আর টাকার কাছে এখন বিক্রি হয় পদ। অনেক জ্যেষ্ঠ প্রবীণ নেতাকে এসব কান্ডে জড়াতে দেখলে হতাশ হই। বিস্মিত হই। আদর্শিক ধারাটা নিজেরা ধরে রাখতে না পারলে এমনই হয়। টাকার বিনিময়ে পদ বিক্রি আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। অনেক ত্যাগী নেতাকে এমন কান্ডে জড়াতে দেখলে হতাশা আসে। বেদনায় নীল হয় চারপাশ।

রাজনৈতিক আদর্শের প্রশ্নে আরেকটা পুরনো ঘটনা মনে পড়েছে। আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক তখন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। প্রবীণ এই আইনজীবী হঠাৎ ঘোষণা দিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগের। অনেকে চমকে উঠলেন। সিরাজুল হক কলকাতার বেকার হোস্টেলে থাকতেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে চলতেন। ব্যক্তিগতভাবে বঙ্গবন্ধুর কাছের মানুষ ছিলেন। রাজনীতিও করতেন আওয়ামী লীগের। মুক্তিযুদ্ধে বলিষ্ঠ সংগঠকের ভূমিকা ছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর এমপিদের সঙ্গে খন্দকার মোশতাকের বৈঠকে তার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন তিনি। মোশতাককে রাষ্ট্রপতি হিসেবে সম্বোধন করতে অস্বীকৃতি জানান। চ্যালেঞ্জ করেন একজন খুনির রাষ্ট্রপতি পদ নিয়ে। এমপিদের সামনে মোশতাক বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। এভাবে সবাই পারে না। সিরাজুল হক পেরেছিলেন। খুনিকে তিনি স্মরণ করিয়ে দিলেন তার অপরাধ, জাতির পিতার সঙ্গে বেইমানি আর বিশ্বাসঘাতকতার কথা। সেই সিরাজুল হক হুট করে আওয়ামী লীগের পদ ছাড়লেন, তারপর এরশাদের আইনজীবীর দায়িত্ব নিলেন। তিন জোটের আন্দোলনে এরশাদের পতন হয়েছিল। আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ভূমিকা ছিল বলিষ্ঠ। এরশাদের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে গিয়ে আদর্শিক অবস্থানকে বিব্রত না করে সিরাজুল হক পদত্যাগ করলেন। সৈয়দ বোরহান কবীর তখন সিরাজুল হকের বাড়িতে নিয়মিত যান। মাঝে মাঝে সঙ্গে থাকতাম আমিও। আদালতের ঘটনাবলি, মামলার গতিবিধি শুনতাম। আইনের বিভিন্ন ব্যাখ্যা তিনি তুলে ধরতেন। আমাদের বোঝাতেন। দারুণ আড্ডাপ্রিয় মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে এই প্রবীণ জমিয়ে গল্প করতেন। কথায় কথায় বলেছিলেন, পেশাগত কারণে টাকার প্রয়োজন আছে। অর্থের প্রয়োজনসহ নানামুখী কারণে তিনি এরশাদের মামলার আইনজীবীর দায়িত্ব নিয়েছেন। পাশাপাশি আঁকড়ে রাখেননি দলীয় পদ। আদালতে সিরাজুল হকের একটা উচ্চতা ছিল। সম্মান ছিল দলেও। জুনিয়র-সিনিয়র সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা ছিল। পদত্যাগ তাঁকে দিয়েছিল নতুন মর্যাদা।

অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকের মতো আইনজীবী, রাজনীতিবিদ আর নেই। নীতির কাছে দায়বদ্ধতা থেকে কেউ দল ছাড়ে না। দল বের করে দিলেও কারও কিছু যায় আসে না। সবাই এখন ক্ষমতার পেছনে ছুটছে। অর্থবিত্তের কাছে বিকিয়ে দিচ্ছে নিজেদের। ভিন্নমতের মামলা পরিচালনার জন্য এ যুগে কেউ কি দায়িত্ব ছাড়বে? পদত্যাগ করবে দলীয় পদ থেকে? আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন একটি পদ। এতে ঠাঁই মেলে দলের প্রবীণ সদস্যদের। তখনকার প্রেক্ষাপটে দলকে বিতর্কিত অবস্থানে নিতে চাননি বলেই সিরাজুল হক পদত্যাগ করেছিলেন। পেশাগতভাবে অর্থ আয় ও নিজের রাজনীতিকে তিনি এক চোখে দেখেননি। অনেক বছর পর আওয়ামী লীগের আরেকজন প্রেসিডিয়াম সদস্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের এপিএস মিয়া নুরুদ্দিন অপুর আইনজীবীর দায়িত্ব নেন। এপিএস মিয়া নুরুদ্দিন অপুর আইনজীবীর দায়িত্ব অবশ্যই নিতে পারেন কেউ। এতে কোনো সমস্যা দেখি না। সদস্যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। তিনি একই সময়ে আওয়ামী লীগের দায়িত্বে থাকলে ভুল বার্তা যায় কর্মীদের কাছে।

তার পরও বিশ্বাস ও আস্থা রাখতে চাই রাজনীতির প্রতি। দিন শেষে একজন রাজনীতিবিদ মানুষের জন্য কাজ করেন। ২৪ ঘণ্টা দলের নেতা-কর্মীদের কমবেশি সময় দেন। সরকারি দলের ধারার সঙ্গে বিরোধী দলের হিসাব মিলবে না। গণতান্ত্রিক চর্চা, ভোটের হিসাব থাকলে রাজনীতি জমে আসনভিত্তিক। কর্মীরা চাঙা থাকেন। এখন অনেক এমপি, মন্ত্রী এলাকায় যান না। সাধারণ মানুষ দূরে থাকুক, নিজের দলের নেতা-কর্মীদেরও সময় দেন না। অনেকে জড়িয়ে পড়েছেন দলবাণিজ্যে।

বুঝতে হবে আসমানি ম্যাজিকে সবকিছু সব সময় এক রকম যায় না। সবাইকে কঠিন বাস্তবতায় থাকতে হবে। দল টেকাতে এলাকায় যেতে হবে। প্রস্তুতি রাখতে হবে একটা অংশগ্রহণমূলক ভালো ভোটের। রাজনীতির হিসাবনিকাশ সময়ের সঙ্গে বদল হয়। প্রতি পাঁচ বছর পর ভোটের হিসাবে পরিবর্তন আসে। আওয়ামী লীগ টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায়। বিশ্বের কাছে এই সময়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে মর্যাদার আসন নিয়েছে। সারা দুনিয়া আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করছে। এ অবস্থান ধরে রাখতে হবে। দলের ঐক্য সুদৃঢ় করতে হবে। দেশে দল আছে দুটি। একটি আওয়ামী লীগ। আরেকটি অ্যান্টি আওয়ামী লীগ। সব সময় আওয়ামী লীগবিরোধী শিবির ভোটের প্রশ্নে এক থাকে। সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগের একটা সুবিধা আছে। সেই সুবিধা হচ্ছে রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সম্পদ শেখ হাসিনা। তাঁর দক্ষতা, ক্ষিপ্রতা, উন্নয়ন, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দর্শন মানুষের মাঝে আস্থা তৈরি করেছে। তাঁর সমালোচকরাও বলছেন, তিনি উন্নয়নে বদলে দিয়েছেন এ দেশকে। এখন বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ বাংলাদেশকে সম্মানের চোখে দেখছে। যারা একসময় বাংলাদেশকে বলতেন তলাবিহীন ঝুড়ি, তারাও শেখ হাসিনার প্রশংসা করছেন। বলছেন, বাংলাদেশের কভিড ও যুদ্ধের অর্থনীতি সফলভাবে জয় করার কথা।

শেখ হাসিনা টানা ১৪ বছরে দেশকে নতুন একটা অবস্থানে এনেছেন। চোখধাঁধানো দৃশ্যমান উন্নয়নগুলো চোখে পড়ছে। এ দেশের মানুষ কর্ণফুলীর নিচ দিয়ে টানেলে পার হবে ভাবতেও পারেনি। চিন্তাও করেনি পদ্মার বুক চিরে ব্রিজে চড়ে যাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে। কারও ভাবনায় ছিল না মেট্রোরেলে চড়বে ঢাকা শহরে। বিদেশ গিয়ে সবাই এমন সব ব্রিজ, টানেল, উড়ালসড়কের ছবি তুলতেন। সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে বিস্ময়কর মন্তব্য লিখতেন। আর এখন মুগ্ধ হয়ে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালাল বিমানবন্দর, পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কের ছবি তোলেন। উন্নয়ন-সমৃদ্ধিতে আগামী নভেম্বরের ভিতরে আরও অনেক কিছু দেখবে এ দেশ। এখন কোনো কিছু গল্প নয়, কঠিন বাস্তবতা। মানুষ শেখ হাসিনার আমলে উন্নয়ন বাস্তবতা দেখছে। এ অবস্থান অর্বাচীন আওয়ামী লীগারের কারণে ব্যাহত হতে দেওয়া যায় না। স্থানীয় সরকার মনোনয়ন, কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এলাকাবিচ্ছিন্ন, বিতর্কিত এমপিদের বাদ দিতে হবে ভোটের মনোনয়ন থেকে। অংশগ্রহণমূলক ভোটের প্রস্তুতি নিয়েই হিসাবের ছক কষতে হবে। যাঁরা শেখ হাসিনার নীতি-আদর্শের বাইরে তাঁদের কি দলে রাখা জরুরি?

ভোটের হিসাবে আওয়ামী লীগ শক্ত অবস্থানে। বিএনপি দীর্ঘ ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতি থেকে দূরে। সরকারের কাছ থেকে শর্তসাপেক্ষে জামিনে গুলশানে বসবাস করছেন। হাসপাতালে চেকআপ করানো ছাড়া তিনি বাড়ির বাইরে পা রাখেন না। দেখাসাক্ষাৎও নেই নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। অন্যদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের বাইরে অনেক দিন। মামলায় সাজার কারণে তার দেশে ফেরার পথ রুদ্ধ। দৃশ্যমানভাবে বিএনপি চলছে এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে। দলের সিনিয়র প্রবীণ নেতারা সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করছেন। চেষ্টা করছেন টিকিয়ে রাখতে নিজেদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব। বিএনপি বলছে তারা ভোটে আসবে না।  বক্তব্য-বিবৃতি এটা হলেও বিএনপি ভিতরে ভিতরে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তাদের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পূর্ণ প্রস্তুতি আছে আন্দোলন ও ভোটের। পাল্টা প্রস্তুতিটা আওয়ামী লীগের থাকতে হবে। দলের নেতাদের মধ্যে ‘সব ঠিক আছে জাতীয়’ ভাব থাকলে চলবে না। ক্ষমতার রাজনীতিতে ভাব দেখানোর কিছু নেই। অনেক সময় পচা শামুকে পা কাটে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা