শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের শেকড় যেখানে

বিধান দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের শেকড় যেখানে

ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে ছিল ইসলাম ধর্ম ও সংস্কৃতির অন্তর্লীন সম্পর্ক। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন কুলীন ব্রাহ্মণ। তারা পরবর্তীতে পরিচিত হন পিরালি ব্রাহ্মণ নামে।  বঙ্গ তথা গৌড়ের শাসক তখন সুলতান নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহ। সুলতানের খাস লোক খানজাহান আলী সেই সময়ে তার ক্ষমতা বাড়াতে লাগলেন পদ্মার দক্ষিণ পাড়ে নতুন জনবসতি গড়ে তুলে। মামুদ তাহির নামের এক প্রভাবশালী মুসলমান ছিলেন খানজাহান আলীর ডান হাত। মামুদ তাহির কুলীন ব্রাহ্মণ থেকে মুসলমান হয়েছিলেন এক মুসলমান নারীর প্রেমে পড়ে। কালক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন কুলীন হিন্দু থেকে কট্টর মুসলমান। নিজের ক্ষমতা ও প্রভাব ছড়ালেন যশোর জেলার চেঙ্গুটিয়া পরগনায়। মামুদ তাহির থাকতেন চেঙ্গুটিয়ার পিরালি বা পিরালিয়া গ্রামে। গ্রামের লোকজন অচিরেই তাকে ডাকতে শুরু করল ‘পির আলি’ নামে।

স্বার্থবাদী রাজনৈতিক বুদ্ধিতে পারঙ্গম জমিদার দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরী বুঝলেন ক্ষমতাবান ‘পির আলির পাশে তার নিজস্ব লোকবল নিয়ে দাঁড়ানোটাই সমীচীন হবে। তিনি হাত মেলালেন ‘পির আলি’ ওরফে মামুদ তাহিরের সঙ্গে। যশোরজুড়ে চলল ‘পির আলি’ আর দক্ষিণানাথের যুগ্ম কর্মযজ্ঞ। অরণ্য কেটে পথ তৈরি হলো। পথের ধারে গড়ে উঠল নতুন জনপদ। সুযোগ বুঝে দক্ষিণানাথ নিজের জমিদারি, ক্ষমতা, প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়িয়ে নিলেন। দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরীর প্রভাব-প্রতিপত্তির কেন্দ্র ভূমি হয়ে দাঁড়াল তার গড়া জনপদ ‘দক্ষিণডিহি’। চেঙ্গুটিয়া পরগনার ভৈরব নদের তীর ঘেঁষে এ দক্ষিণডিহিতে দক্ষিণানাথ গড়লেন তার বিখ্যাত ‘কালী মন্দির’। সম্পদে বাড়বাড়ন্ত শুধু নয়, চার ছেলে এক মেয়ের বাবা হলেন তিনি। বড় ও মেজ ছেলে কামদেব ও জয়দেব লেখাপড়ায় বেশ ভালো। তারা সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় সুপন্ডিত হয়ে শুধু খ্যাতিমানই হলেন না, হলেন ‘পির আলির’ বিশেষ প্রিয়পাত্র। পিতৃবন্ধু পির আলি কামদেব ও জয়দেবকে তার প্রধান কর্মচারীর চাকরিতে নিযুক্ত করলেন। সেজ ও ছোট ভাই রতিদেব ও শুকদেব পন্ডিত হয়ে পির আলির চাকরি না করে তারই কৃপায় দক্ষিণডিহি গ্রামের জমিদারির তত্ত্বাবধান করতে লাগলেন। হঠাৎ ঘনিয়ে এলো এক বিপর্যয়। আকস্মিক মোড় নিল ঘটনা; কামদেব ও জয়দেবের জীবন। অপ্রত্যাশিত এক ভবিষ্যতের দিকে বেঁকে গেল পথ। ঘটনা ঘটল রমজানের এক বিকালবেলা।

পির আলিকে রোজার ফল উপহার দিলেন এক পারিষদ। একটি নধর রসালো লেবুর ঘ্রাণ নিয়ে। পির আলি বললেন, কী সুন্দর গন্ধ! কামদেব ও জয়দেব বললেন, এ কী করলেন! আমরা হিন্দুরা বিশ্বাস করি ঘ্রাণ নিলেও অর্ধেক ভোজন। সুতরাং সূর্য ডোবার আগেই যে আপনি রোজা ভাঙলেন!

হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়া মামুদ তাহির ওরফে পির আলি বেজায় অপমানিত বোধ করলেন কামদেব-জয়দেবের কথায়। মনে মনে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তৈরিও হলেন। সুযোগ এলো এক বসন্ত সন্ধ্যায়। পির আলির বাড়িতে এক অনুষ্ঠানে কামদেব-জয়দেব সেখানে আমন্ত্রিত। হঠাৎ সেখানে গো-মাংসের গন্ধ। ব্রাহ্মণরা তো নাকচাপা দিয়ে পালালেন। পালাচ্ছিলেন কামদেব-জয়দেবও। গম্ভীর কণ্ঠে পথ আটকে দিলেন পির আলি। বললেন, পালিয়ে লাভ নেই। গন্ধ শুঁকলেই তো অর্ধেক খাওয়া হয়ে গেল। হিন্দু সমাজে এরপর কি স্থান পাবেন? এরপর পির আলির লোকজন কামদেব ও জয়দেবের মুখে গো-মাংস গুঁজে দিলেন এবং তাদের মুসলমান না হয়ে কোনো উপায় রইল না। কামদেবের নাম হলো কামালউদ্দিন খাঁ চৌধুরী আর জয়দেবের নাম হলো জামালউদ্দিন খাঁ চৌধুরী। শুরু হলো জমিদার দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরীর বংশের ইসলাম-শাখা। এদেরই বংশধর বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, বিশিষ্ট অভিনেতা তারিক আনাম খান, বিশিষ্ট সাংবাদিক দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক প্রয়াত তোয়াব খান, তোহা খান, বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী আবদুস সবুর খান চৌধুরী। এখানেই শেষ নয় কাহিনির। রতিদেব ও শুকদেব তখন থাকতেন কামদেব-জয়দেবের বাড়িতে। দাদারা মুসলমান হয়ে যাওয়ায় হিন্দু সমাজ একঘরে করল অন্য দুই ভাই রতিদেব ও শুকদেবকে। তাদের ধোপা নাপিত বন্ধ হলো, জীবন অসহনীয় করে দেওয়া হলো। এমনকি তাদের বোন রত্নমালা, কন্যা সুন্দরীকে কোনো ব্রাহ্মণ বিয়ে করতে চাইল না। কামদেব-জয়দেব দক্ষিণডিহি ছেড়ে চলে যাওয়ার পরও সুখদেব ও রতিদেব ‘পিরালি’ পরিচয়ের অখ্যাতি থেকে মুক্তি পাননি। হিন্দু সমাজে তারা ‘একঘরে’ রইলেন। কোনো ব্রাহ্মণ পরিবারে রত্নমালা ও সুন্দরীর বিয়ে দেওয়া সম্ভব হলো না।

শেষ পর্যন্ত অবশ্য শুকদেব একমাত্র বোন রত্নমালাকে বিয়ে দিলেন এক রাতের জন্য আশ্রিত ব্রাহ্মণ যুবক মঙ্গলানন্দ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কিছুটা জোর করে আড়াই শ বিঘা জমির লোভ দেখিয়ে। মঙ্গলানন্দ রত্নমালাকে বিয়ে করার পর আর আত্মীয়স্বজনের কাছে ফিরে যেতে পারেননি। এভাবেই তৈরি হলো মঙ্গলানন্দ মুখোপাধ্যায়ের নতুন পিরালি ব্রাহ্মণ বংশের আরও একটি শাখা। মুসলমান পির আলির প্রভাবদুষ্ট পিরালি ব্রাহ্মণদের প্রসারিত শাখা-প্রশাখার সঙ্গে মিশে গেল কুশারী-ব্রাহ্মণদের একটি ধারা।

‘দীন’ নামের এক ব্রাহ্মণ ছিলেন বর্ধমানের ‘কুশ’ গ্রামের বাসিন্দা। কুশ গ্রামের বাসিন্দা বলে তিনি কুশারী ব্রাহ্মণ বলেই পরিচিত ছিলেন। কুলীন ব্রাহ্মণ হিসেবে কুশারীদের খ্যাতি ছিল। কুশারীরা বিচিত্র ধারায় ছড়িয়ে পড়ে বঙ্গদেশের সর্বত্র। যশোর জেলার ঘাটভোগ, দামুড়হুদা থেকে ঢাকার কয়কীর্তন; বাকুড়ার সোনামুখী থেকে খুলনার পিঠাভোগ কুশারীদের প্রতিপত্তি বাড়ছিল সব জায়গাতেই। সব থেকে প্রভাবশালী ও অবস্থাপন্ন ছিলেন পিঠাভোগের কুশারীরা। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার পিঠাভোগের একটি ধারা। সে ধারার আদি পুরুষ জগন্নাথ কুশারী। এ জগন্নাথ কুশারী বিয়ে করেন খুলনার ফুলতলার দক্ষিণডিহির শুকদেব রায় চৌধুরীর কন্যা সুন্দরী দেবীকে। বিয়ে করার পর জগন্নাথ আর পিঠাভোগ ফিরে যেতে পারেননি। পিঠাভোগের কুশারীরা তাকে আর গ্রহণ করেননি। জগন্নাথ দক্ষিণডিহিতে বসবাস শুরু করেন।  বিয়ের সময়ে তিনি যৌতুক হিসেবে পান বারোপাড়া গ্রাম। নরেন্দ্রপুর (যশোর) সঙ্গে উত্তরপাড়া গ্রামও। জগন্নাথ কুশারীর বংশধররা ২০০ বছর দক্ষিণডিহির বাসিন্দা ছিলেন। এখান থেকেই তারা গোবিন্দপুর, সুতানটি চলে যান। এটিই এখন কলকাতা। শুকদেবের ঘরজামাই, পিঠাভোগের একদা জমিদার জগন্নাথ কুশারীই জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির আদি পুরুষ, রবীন্দ্রনাথের ঊর্ধ্বতন ত্রয়োদশ পুরুষ। জগন্নাথের জীবনকাল কেটেছিল ষোল শতকের গোড়ার দিকে।

লেখক : সাংবাদিক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

এই মাত্র | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা