শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

রবীন্দ্রনাথের শেকড় যেখানে

বিধান দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রনাথের শেকড় যেখানে

ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে ছিল ইসলাম ধর্ম ও সংস্কৃতির অন্তর্লীন সম্পর্ক। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন কুলীন ব্রাহ্মণ। তারা পরবর্তীতে পরিচিত হন পিরালি ব্রাহ্মণ নামে।  বঙ্গ তথা গৌড়ের শাসক তখন সুলতান নাসির উদ্দিন মাহমুদ শাহ। সুলতানের খাস লোক খানজাহান আলী সেই সময়ে তার ক্ষমতা বাড়াতে লাগলেন পদ্মার দক্ষিণ পাড়ে নতুন জনবসতি গড়ে তুলে। মামুদ তাহির নামের এক প্রভাবশালী মুসলমান ছিলেন খানজাহান আলীর ডান হাত। মামুদ তাহির কুলীন ব্রাহ্মণ থেকে মুসলমান হয়েছিলেন এক মুসলমান নারীর প্রেমে পড়ে। কালক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন কুলীন হিন্দু থেকে কট্টর মুসলমান। নিজের ক্ষমতা ও প্রভাব ছড়ালেন যশোর জেলার চেঙ্গুটিয়া পরগনায়। মামুদ তাহির থাকতেন চেঙ্গুটিয়ার পিরালি বা পিরালিয়া গ্রামে। গ্রামের লোকজন অচিরেই তাকে ডাকতে শুরু করল ‘পির আলি’ নামে।

স্বার্থবাদী রাজনৈতিক বুদ্ধিতে পারঙ্গম জমিদার দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরী বুঝলেন ক্ষমতাবান ‘পির আলির পাশে তার নিজস্ব লোকবল নিয়ে দাঁড়ানোটাই সমীচীন হবে। তিনি হাত মেলালেন ‘পির আলি’ ওরফে মামুদ তাহিরের সঙ্গে। যশোরজুড়ে চলল ‘পির আলি’ আর দক্ষিণানাথের যুগ্ম কর্মযজ্ঞ। অরণ্য কেটে পথ তৈরি হলো। পথের ধারে গড়ে উঠল নতুন জনপদ। সুযোগ বুঝে দক্ষিণানাথ নিজের জমিদারি, ক্ষমতা, প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়িয়ে নিলেন। দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরীর প্রভাব-প্রতিপত্তির কেন্দ্র ভূমি হয়ে দাঁড়াল তার গড়া জনপদ ‘দক্ষিণডিহি’। চেঙ্গুটিয়া পরগনার ভৈরব নদের তীর ঘেঁষে এ দক্ষিণডিহিতে দক্ষিণানাথ গড়লেন তার বিখ্যাত ‘কালী মন্দির’। সম্পদে বাড়বাড়ন্ত শুধু নয়, চার ছেলে এক মেয়ের বাবা হলেন তিনি। বড় ও মেজ ছেলে কামদেব ও জয়দেব লেখাপড়ায় বেশ ভালো। তারা সংস্কৃত ও ফারসি ভাষায় সুপন্ডিত হয়ে শুধু খ্যাতিমানই হলেন না, হলেন ‘পির আলির’ বিশেষ প্রিয়পাত্র। পিতৃবন্ধু পির আলি কামদেব ও জয়দেবকে তার প্রধান কর্মচারীর চাকরিতে নিযুক্ত করলেন। সেজ ও ছোট ভাই রতিদেব ও শুকদেব পন্ডিত হয়ে পির আলির চাকরি না করে তারই কৃপায় দক্ষিণডিহি গ্রামের জমিদারির তত্ত্বাবধান করতে লাগলেন। হঠাৎ ঘনিয়ে এলো এক বিপর্যয়। আকস্মিক মোড় নিল ঘটনা; কামদেব ও জয়দেবের জীবন। অপ্রত্যাশিত এক ভবিষ্যতের দিকে বেঁকে গেল পথ। ঘটনা ঘটল রমজানের এক বিকালবেলা।

পির আলিকে রোজার ফল উপহার দিলেন এক পারিষদ। একটি নধর রসালো লেবুর ঘ্রাণ নিয়ে। পির আলি বললেন, কী সুন্দর গন্ধ! কামদেব ও জয়দেব বললেন, এ কী করলেন! আমরা হিন্দুরা বিশ্বাস করি ঘ্রাণ নিলেও অর্ধেক ভোজন। সুতরাং সূর্য ডোবার আগেই যে আপনি রোজা ভাঙলেন!

হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়া মামুদ তাহির ওরফে পির আলি বেজায় অপমানিত বোধ করলেন কামদেব-জয়দেবের কথায়। মনে মনে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তৈরিও হলেন। সুযোগ এলো এক বসন্ত সন্ধ্যায়। পির আলির বাড়িতে এক অনুষ্ঠানে কামদেব-জয়দেব সেখানে আমন্ত্রিত। হঠাৎ সেখানে গো-মাংসের গন্ধ। ব্রাহ্মণরা তো নাকচাপা দিয়ে পালালেন। পালাচ্ছিলেন কামদেব-জয়দেবও। গম্ভীর কণ্ঠে পথ আটকে দিলেন পির আলি। বললেন, পালিয়ে লাভ নেই। গন্ধ শুঁকলেই তো অর্ধেক খাওয়া হয়ে গেল। হিন্দু সমাজে এরপর কি স্থান পাবেন? এরপর পির আলির লোকজন কামদেব ও জয়দেবের মুখে গো-মাংস গুঁজে দিলেন এবং তাদের মুসলমান না হয়ে কোনো উপায় রইল না। কামদেবের নাম হলো কামালউদ্দিন খাঁ চৌধুরী আর জয়দেবের নাম হলো জামালউদ্দিন খাঁ চৌধুরী। শুরু হলো জমিদার দক্ষিণানাথ রায় চৌধুরীর বংশের ইসলাম-শাখা। এদেরই বংশধর বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, বিশিষ্ট অভিনেতা তারিক আনাম খান, বিশিষ্ট সাংবাদিক দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক প্রয়াত তোয়াব খান, তোহা খান, বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী আবদুস সবুর খান চৌধুরী। এখানেই শেষ নয় কাহিনির। রতিদেব ও শুকদেব তখন থাকতেন কামদেব-জয়দেবের বাড়িতে। দাদারা মুসলমান হয়ে যাওয়ায় হিন্দু সমাজ একঘরে করল অন্য দুই ভাই রতিদেব ও শুকদেবকে। তাদের ধোপা নাপিত বন্ধ হলো, জীবন অসহনীয় করে দেওয়া হলো। এমনকি তাদের বোন রত্নমালা, কন্যা সুন্দরীকে কোনো ব্রাহ্মণ বিয়ে করতে চাইল না। কামদেব-জয়দেব দক্ষিণডিহি ছেড়ে চলে যাওয়ার পরও সুখদেব ও রতিদেব ‘পিরালি’ পরিচয়ের অখ্যাতি থেকে মুক্তি পাননি। হিন্দু সমাজে তারা ‘একঘরে’ রইলেন। কোনো ব্রাহ্মণ পরিবারে রত্নমালা ও সুন্দরীর বিয়ে দেওয়া সম্ভব হলো না।

শেষ পর্যন্ত অবশ্য শুকদেব একমাত্র বোন রত্নমালাকে বিয়ে দিলেন এক রাতের জন্য আশ্রিত ব্রাহ্মণ যুবক মঙ্গলানন্দ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কিছুটা জোর করে আড়াই শ বিঘা জমির লোভ দেখিয়ে। মঙ্গলানন্দ রত্নমালাকে বিয়ে করার পর আর আত্মীয়স্বজনের কাছে ফিরে যেতে পারেননি। এভাবেই তৈরি হলো মঙ্গলানন্দ মুখোপাধ্যায়ের নতুন পিরালি ব্রাহ্মণ বংশের আরও একটি শাখা। মুসলমান পির আলির প্রভাবদুষ্ট পিরালি ব্রাহ্মণদের প্রসারিত শাখা-প্রশাখার সঙ্গে মিশে গেল কুশারী-ব্রাহ্মণদের একটি ধারা।

‘দীন’ নামের এক ব্রাহ্মণ ছিলেন বর্ধমানের ‘কুশ’ গ্রামের বাসিন্দা। কুশ গ্রামের বাসিন্দা বলে তিনি কুশারী ব্রাহ্মণ বলেই পরিচিত ছিলেন। কুলীন ব্রাহ্মণ হিসেবে কুশারীদের খ্যাতি ছিল। কুশারীরা বিচিত্র ধারায় ছড়িয়ে পড়ে বঙ্গদেশের সর্বত্র। যশোর জেলার ঘাটভোগ, দামুড়হুদা থেকে ঢাকার কয়কীর্তন; বাকুড়ার সোনামুখী থেকে খুলনার পিঠাভোগ কুশারীদের প্রতিপত্তি বাড়ছিল সব জায়গাতেই। সব থেকে প্রভাবশালী ও অবস্থাপন্ন ছিলেন পিঠাভোগের কুশারীরা। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার পিঠাভোগের একটি ধারা। সে ধারার আদি পুরুষ জগন্নাথ কুশারী। এ জগন্নাথ কুশারী বিয়ে করেন খুলনার ফুলতলার দক্ষিণডিহির শুকদেব রায় চৌধুরীর কন্যা সুন্দরী দেবীকে। বিয়ে করার পর জগন্নাথ আর পিঠাভোগ ফিরে যেতে পারেননি। পিঠাভোগের কুশারীরা তাকে আর গ্রহণ করেননি। জগন্নাথ দক্ষিণডিহিতে বসবাস শুরু করেন।  বিয়ের সময়ে তিনি যৌতুক হিসেবে পান বারোপাড়া গ্রাম। নরেন্দ্রপুর (যশোর) সঙ্গে উত্তরপাড়া গ্রামও। জগন্নাথ কুশারীর বংশধররা ২০০ বছর দক্ষিণডিহির বাসিন্দা ছিলেন। এখান থেকেই তারা গোবিন্দপুর, সুতানটি চলে যান। এটিই এখন কলকাতা। শুকদেবের ঘরজামাই, পিঠাভোগের একদা জমিদার জগন্নাথ কুশারীই জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির আদি পুরুষ, রবীন্দ্রনাথের ঊর্ধ্বতন ত্রয়োদশ পুরুষ। জগন্নাথের জীবনকাল কেটেছিল ষোল শতকের গোড়ার দিকে।

লেখক : সাংবাদিক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা