শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা গাজীপুরে পরাজয় আওয়ামী লীগ কোথায়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা গাজীপুরে পরাজয় আওয়ামী লীগ কোথায়

রাজনৈতিক দলের ক্ষতিটা কে করে জানেন? গাজীপুরের ফলাফল ও বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি দেখে অনেক প্রশ্ন চারদিকে উত্থাপন হচ্ছে। গত সপ্তাহ পুরোটাই বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে উত্তাল হাওয়া বয়েছে। আমেরিকার কঠিন ভিসানীতি ঘাবড়ে দিয়েছে অনেককে। বাড়তি যোগ হয়েছে গাজীপুর নির্বাচনের ফলাফল। জটিল সব রাজনীতি অতি উৎসাহীরা তৈরি করে। সর্বনাশা পরিবেশ তারাই তৈরি করে। জেনেশুনে রাজনৈতিক দলগুলো সর্বনাশাদের কবলে পড়ে।  কঠিন খেসারত দিয়ে সবকিছুর সংশোধন করে। গাজীপুর সিটি নির্বাচনে রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি কোনো প্রার্থী দেয়নি। সরকার পরিবারের একজন দাঁড়িয়েছিলেন। ভোটের বাক্সে তেমন সাড়া মেলেনি। লড়াই হয়েছে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতা অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের। টেবিলঘড়ি মার্কার কাছে নৌকা হেরেছে। জাহাঙ্গীরের বিপক্ষে ছিল পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র। নেতারা আজমত উল্লার পক্ষে বলিষ্ঠ অবস্থান দেখিয়েছেন।

ঢাকা ও আশপাশ এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চেয়েছেন নৌকায়। কেউ করেছেন সেলফিবাজি। কেউ জাহাঙ্গীরকে গালাগালি। তারা কামিয়াব হতে পারেননি। জায়েদা খাতুনের ঘরে জয় গেছে। এ নিয়ে তৃতীয় পক্ষের উল্লাসের কিছু নেই। জায়েদা খাতুনও আওয়ামী লীগ পরিবারের। তাঁর ছেলে আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। আওয়ামী লীগ থেকে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবার মনোনয়ন পাননি। মাকে নিয়ে মাঠে নেমে জয় নিয়েছেন ঘরে। নিরপেক্ষ ভোটে আওয়ামী লীগের একজন হেরেছেন। বিজয়ী হয়েছেন আরেকজন। জয়-পরাজয় দুটোই আওয়ামী লীগের ঘরে। বাড়তি যোগ, জাতি দেখল আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠুু নির্বাচনে কোনো বাধা নেই। কোথাও সমস্যা নেই। হেরেও লাভ হলো আওয়ামী লীগের।

আমেরিকার নতুন ভিসানীতি নিয়ে অনেককে উল্লাস করতে দেখছি। আমেরিকা কি কোথাও বলেছে এ ভিসানীতি শুধু আওয়ামী লীগের জন্য প্রযোজ্য। আমেরিকা স্পষ্ট করে জানিয়েছে, ভোট নিয়ে সব দলের জন্য তাদের একই নীতিমালা। যারাই সুষ্ঠুু ভোট প্রদানে বাধা দেবে তাদের বিরুদ্ধে আমেরিকা থাকবে। ভোটে বাধা প্রদানকারী যে-ই হোন তিনি এবং তাদের পরিবার-পরিজন কেউই মার্কিন মুলুকের ভিসা পাবেন না। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী শুধু নয়, রাজনৈতিক দলও বাদ যাবে না। এখন বিএনপির আমলে আওয়ামী লীগ বাধাগ্রস্ত হলে তাদের জন্যও এ নীতি প্রযোজ্য হবে না, এমনটি মনে করার কারণ নেই। বিএনপির কেউ আওয়ামী লীগকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দিলে তারাও ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় যাবেন। সব দলই এ নীতিমালার আওতায় রয়েছে। আমেরিকা তাদের শক্ত অবস্থানের কথা ঘোষণা দিয়েছে। এমনকি বিএনপির একজন নেতা কর্তৃক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি প্রদানেরও কঠোর নিন্দা জানিয়েছে তারা। আমেরিকাকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর পক্ষে চিন্তার কোনো কারণ নেই। কারও খুশি হওয়ারও কিছু নেই।

আমেরিকা বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের বন্ধুরাষ্ট্র। বাংলাদেশের গার্মেন্টের সবচেয়ে বড় বাজার আমেরিকা। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রারও প্রশংসা বারবার তারা করছে। সবাইকে বুঝতে হবে, বিশ্বকূটনীতি নিয়ে আমেরিকার নিজস্ব নীতিমালা থাকে। ডেমোক্র্যাটরা যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা সারা দুনিয়ার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে মাথা ঘামায়। জো বাইডেনের নীতিমালা এক ধরনের, ট্রাম্পের ছিল আরেক। বাইডেন সরকার বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠুু একটা পরিবেশ দেখতে চায়। এতে সমস্যা কোথায়? ভোট নিয়ে বাংলাদেশকে সংবিধানের বাইরে যেতে মতামত তারা দেয়নি। সংবিধান অনুযায়ী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই হবে নির্বাচনী সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আমেরিকার কোনো মাথাব্যথা নেই। শেখ হাসিনা নিজেই স্পষ্ট করে বলেছেন, তিনি সুষ্ঠুুভাবে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। তিনি বিএনপিকে অনুরোধ করেছেন তারা যেন ভোটে আসে। ভোটকে প্রাণবন্ত করতে সবার আগে দরকার সর্বজনীন অংশগ্রহণ। বিএনপি ভোটে না এলে কীভাবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হবে?

ভোটে জয়লাভ করতে সবার আগে দরকার মানুষের মন জয় করা। আমেরিকা, আমেরিকা বলে চিৎকার করে লাভ নেই। জাতীয় সংসদের আগামী নির্বাচন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই হবে। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন শেখ হাসিনার দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। শেখ হাসিনা সেই অবস্থান থেকে এক দিনের জন্যও সরেননি। এ কথা সত্যি, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অকারণে বিতর্কে টেনে নিয়েছিলেন কতিপয় সরকারি কর্মকর্তা। তাদের অতি উৎসাহে অনেক ক্ষতি হয়েছে। যার কোনো দরকার ছিল না। আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের অর্জন সুষ্ঠু ধারার উদার রাজনীতি ও ভোটাধিকার। ২০১৮ সালের ভোটের পর প্রধানমন্ত্রী বিতর্কে জড়ানো কর্মকর্তাদের ছাড় দেননি। তাদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ হয়নি। তারা কেউ ভালো পদ পাননি। বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ গণমানুষের একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। এ দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার নেতৃত্ব দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের এনে দিয়েছেন স্বাধীনতা। তাঁর মেয়ে ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর প্রতিষ্ঠা করেছেন বলেই এখন সারা বিশ্ব বলছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি শেখ হাসিনার অর্জন। আমেরিকাও এ কথা স্বীকার করছে। তারাও বারবার শেখ হাসিনার দেশ চালানোর সাফল্যের প্রশংসা করছে।

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সব ইতিবাচক পরিবেশ ছিল আওয়ামী লীগের অনুকূলে। সারা দেশের সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ছিল একটি কথা, দেশের স্বার্থে শেখ হাসিনাকে আবার দরকার। সবকিছু ছাপিয়ে ব্যক্তি হয়ে উঠেছিলেন সবকিছুর ঊর্ধ্বে। আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দেশের সব শীর্ষ ব্যবসায়ী অনুষ্ঠান করে বক্তৃতা দিয়ে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দিয়েছিলেন। সেদিন পিএইচপি গ্রুপের সুফি মিজানুর রহমানের মতো ব্যক্তিত্বকে বক্তব্য দিতে দেখেছিলাম। শুধু ব্যবসায়ীরা নন, আলেম-ওলামা, মিডিয়া সবাই ক্ষমতাসীনদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। কথা বলেছিলেন উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে। বিপরীতে বিএনপির প্রার্থীরা মাঠেই ছিলেন না। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছিলেন কারান্তরিন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে। মূল নেতৃত্বের অনুপস্থিতি, মামলা-হামলায় কাবু বিএনপির কর্মীরা ছিলেন মাঠছাড়া।

আওয়ামী লীগ কর্মীরা সেদিন ছিলেন চাঙা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ছিলেন ফুরফুরে। তিনি সারা দেশে সরাসরি ভোটের প্রচারণায় অংশ নেন। কর্মীদের চাঙা করেন। মাঠে ময়দানে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। সেই নির্বাচন শতভাগ নিরপেক্ষ হলে আওয়ামী লীগ ২৫০-এর বেশি আসন পেত। বাস্তবতা দেখেই একদল সরকারি কর্মকর্তা মাঠে ময়দানে নিজেদের জাহির করতে সরকারি দল হয়ে উঠলেন। তাদের কেউ কেউ এমপি প্রার্থীদের কাছ থেকে অর্থ তুললেন। গুটিকয় কর্মকর্তা ভোটকে বিতর্কিত করলেন। অতি উৎসাহী কর্মকর্তাদের কর্মকান্ডের দায় একটি রাজনৈতিক দলের ওপর বর্তাতে পারে না। এ দায় তখনকার নির্বাচন কমিশন ও সেই কর্মকর্তাদের নিতে হবে। প্রয়োজনে তাদের চিহ্নিত করা হোক। ব্যবস্থা নেওয়া হোক তাদের বিরুদ্ধে। কারণ তাদের কর্মকান্ডের খেসারত এখন বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে দিতে হচ্ছে।

আমেরিকা অবশ্যই আওয়ামী লীগের বিপক্ষে নয়। তারা সরকারেরও বিরুদ্ধে নয়। আমেরিকাকে ভুল বুঝিয়ে এ দেশের বিশেষ গোষ্ঠী ও মহলের বাংলাদেশের মুখোমুখি দাঁড় করানোর কিছু নেই। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ বাংলাদেশের বিশাল উন্নতি -সমৃদ্ধির প্রশংসা করেছে কিছুদিন আগেও। করোনা ও যুদ্ধের অর্থনীতি বিজয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তারা দেখছে ইতিবাচক অবস্থানে। শেখ হাসিনা সারা বিশ্বের কাছে এখন রোল মডেল। সর্বশেষ ওয়াশিংটন সফরকালে বিশ্বব্যাংক বারবার শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছে। তারা শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দিয়েছে। আমেরিকান সরকারের ইঙ্গিত ছাড়া বিশ্বব্যাংকের এত বড় সংবর্ধনা শেখ হাসিনাকে দেওয়ার কথা নয়। তার পরও আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের সমস্যা কোথায়? হিসাব খুব বেশি কঠিন নয়। আমেরিকা বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার শেখ হাসিনার অর্জন। নিরপেক্ষ ভোটের প্রশ্নে আমেরিকার সঙ্গে শেখ হাসিনার কোনো বিরোধ নেই। মুখের কথার সঙ্গে আড়ালের কূটনীতির হিসাব সারা দুনিয়ায় আলাদা। বাংলাদেশ এখন কঠিনভাবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে। শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করছে মার্কিন সরকার। আগামী দিনে এ স্থিতিশীলতার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।

আমার দাদি বলতেন, ‘গাছ তোমার পরিচয় কী? জবাবে গাছ বলত, ফলে পরিচয়।’ বাংলাদেশে কারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের পক্ষে, কারা বিপক্ষে সারা দুনিয়া জানে। সৃষ্টির পর থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতি জনকল্যাণমূলক, ইতিবাচক, অসাম্প্রদায়িক। অজুহাত সৃষ্টির দরকারও নেই। মিথ্যাচার, কুৎসা রটিয়ে আওয়ামী লীগকে শেষ করা যাবে না। সবাইকে বুঝতে হবে, নেতিবাচক রাজনীতি রাষ্ট্রের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। জনকল্যাণহীন জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি দুর্ভোগ বয়ে আনে। এ যুগে এ সময়ে সংঘাত, নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে বিশ্ব। মানুষের সমর্থন থাকলে যে কোনো পরিস্থিতি জয় করা যায়। ১৯৭০ সালে বাংলার জনগণের সমর্থন ছিল বলেই বঙ্গবন্ধু একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছিলেন। স্বাধীনতার পক্ষে রায় নিয়ে তিনি একক নেতা হিসেবে বেরিয়ে এসেছিলেন। মানুষই বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা করেছে। বুঝতে হবে, ক্ষমতায় তখন ছিলেন ইয়াহিয়া খানের মতো দৈত্য সামরিক আইন প্রশাসক। পাকিস্তানি সেই সেনাশাসককে পালাতে হয়েছিল গণজাগরণের কাছে। স্বাধীনতার পর সামরিক সরকারগুলোর আমলে এ দেশে ভোট মানে হুন্ডা-গুন্ডার লীলাখেলা ছিল। হ্যাঁ-না ভোটের নামে হয়েছিল ভোটাধিকার ধ্বংসের প্রহসনের উৎসব। ১৯৭৯ সালের সংসদে বিরোধী দলের আসন ছিল মাত্র ৩৯। ১৯৮৬ সালে নির্বাচনের ফলাফল এরশাদকে বারবার বদল করতে হয়েছিল। আওয়ামী লীগের জয় ঠেকাতে তা না করে উপায় ছিল না। সংসদীয় ক্যুর ভয়ে সংসদই ভেঙে দিয়েছিলেন এরশাদ। ১৯৮৮ সাল আর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নিয়ে আলোচনা করতে চাই না। মানুষ আজ ভোটের সেসব পরিবেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে। সর্বশেষ গাজীপুরের ভোটের উৎসবমুখর পরিবেশের প্রশংসা করেছে সবাই। এ ভোটে বিএনপির আসার প্রয়োজন ছিল। অন্য সিটিগুলোতেও তাদের প্রার্থী দিলে ভালো করত। ২০১৩ সালের সিটি ভোটে তারা পাঁচটি মেয়র পদে জয় পেয়েছিল। এবারও ভালো করার সম্ভাবনা ছিল। ভোটে না এসে শুধু অভিযোগ করলেই হবে না। দেশ-বিদেশে নালিশ জানালে চলবে না। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকার পরিবর্তনের একটাই পথ- ভোটে অংশগ্রহণ। বুঝতে হবে, দেশ-বিদেশে নালিশ করে সরকার বদল করা যায় না। নালিশের কূটনীতিতে বিদেশে ভাবমূর্তি নষ্ট হয় দেশের। আর কিছু না।

কোথাও কোনো সমস্যা থাকে না আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে। কোনো চক্রান্ত প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলকে স্পর্শ করতে পারে না। আওয়ামী লীগের সমস্যা ভিতরের কিছু মানুষ। বাইরের কেউ না। অ্যাডভোকেট আজমত উল্লার পরাজয় এবারই প্রথম নয়, এর আগেও তিনি পরাজিত হয়েছিলেন। তখন জয়ী হয়েছিলেন বিএনপির অধ্যাপক এম এ মান্নান। অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা মানুষটা ভালো। দলের জন্য তাঁর ত্যাগও রয়েছে। সমস্যা হচ্ছে, বয়সের সঙ্গে তিনি বোধহয় আগের মতো গণমুখী অবস্থানে নেই। ভোটের রাজনীতিতে নেতা-কর্মীদের জয় করে চলতে হয়। টঙ্গীতে শক্ত অবস্থান থাকার পরও আজমত উল্লা একচ্ছত্র ভোট পাননি। গাজীপুরের মানুষ তাঁকে নেয়নি ইতিবাচকভাবে। টঙ্গীতেও নৌকার ব্যাচ পরে কেন্দ্রে গিয়ে মানুষ ভোট দিয়েছে টেবিলঘড়িতে। বিকাল পর্যন্ত নৌকার সমর্থকরা ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। সন্ধ্যার পর থেকে আজমত উল্লাকে অভিনন্দন জানিয়ে তারা ফেসবুক সয়লাব করে ফেললেন। একবারও বুঝলেন না কঠিন বাস্তবতা।

আজমত উল্লার জন্য খারাপও লাগে। এ বয়সে এসে এভাবে বেইজ্জতি হবেন ভাবেননি। আবার এমন একটা ভোটের পরিবেশ ছিল যা নিয়ে প্রশ্ন তোলারও সুযোগ নেই। ভোটে হারেননি আজমত উল্লা একা। জয় হয়েছে যারা নৌকাকে হারাতে চেয়েছিলেন তাদের। রাজনীতি আওয়ামী লীগ বনাম অ্যান্টি আওয়ামী লীগের। ধানের শীষের প্রার্থী ছিল না। এ ভোট কোথায় গেছে? তারা কি কেন্দ্রে যাননি? সরকার পরিবারের রনি সরকার কিছু ভোট পেয়েছেন। ভালো ভোট টেনেছেন চরমোনাই সমর্থক হাতপাখার প্রার্থী। জাতীয় পার্টিও খারাপ করেনি। নৌকা হেরেছে আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটের কাছে। দলের ব্যর্থ কৌশল ও প্রচারের কাছে। পরাজয়ের দায় শুধু আজমত উল্লার একার নয়, গাজীপুরের সব আওয়ামী লীগ নেতাকেই নিতে হবে। বাদ যাবেন না ঢাকা থেকে গিয়ে কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করার কাজ না করে সেলফিবাজি করা নেতারাও।

ভোটের অনেক ধরনের হিসাবনিকাশ আছে। নায়ক-নায়িকা আর গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা হাঁটাহাঁটি করলে ভোট আসে না। সমস্যা ঘরে-বাইরে। আওয়ামী লীগের কিছু মানুষ নিজেরাই জটিল অবস্থা পাকিয়েছিল।  মাঠের কর্মীদের দোষ খুঁজে লাভ নেই। সমস্যা যিনি যত বেশি পেয়েছেন তাদের নিয়ে। আগামী ভোটের আগে অনেক কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নেত্রীর নির্দেশ মানবেন না, কেন্দ্রকে পাত্তা দেবেন না তাদের আওয়ামী লীগে রাখা কি জরুরি? 

                         লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন