শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

প্রয়োজন ফল-ফসল সংরক্ষণ নিয়ে সময়োপযোগী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন ফল-ফসল সংরক্ষণ নিয়ে সময়োপযোগী গবেষণা

আমাদের দেশে ২৫-৩৫ শতাংশ ফসল নষ্ট হয় সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনার অভাবে। যেমন সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে আবার তাপ বাড়িয়েছে পিঁয়াজের দামের ঊর্ধ্বগতি। দাম নিয়ন্ত্রণে শুরু হয়েছে পিঁয়াজ আমদানির কাজ। দেশে পিঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৫ লাখ টন। এ বছর ফলন হয়েছে ৩৫ লাখ টনের কাছাকাছি। শুধু সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনার অভাবে শতকরা ২৫ ভাগ পিঁয়াজ নষ্ট হয়ে যায়। নেদারল্যান্ডসের ভাগেনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখে এসেছি ফল-ফসল সংরক্ষণ নিয়ে নানামুখী কার্যক্রম। কৃষি গবেষণার সূতিকাগার বলা হয় নেদারল্যান্ডসের ভাগেনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। আজকে নেদারল্যান্ডসের যে কৃষি সমৃদ্ধি, কৃষি উৎপাদন শিল্প এবং আধুনিক প্রযুক্তির প্রসারের পেছনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা এবং আবিষ্কার বড় ভূমিকা রেখে আসছে। কৃষি গবেষণার তথ্য নিয়ে কাজ করতে একাধিকবার আমার ভাগেনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। গত বছরের এপ্রিলের কথা। সেবার নেদারল্যান্ডসের ডেল্টাপ্ল্যান নিয়ে কাজ করতে পুনরায় ভাগেনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ কাতারিন টেরউইসখা ফান স্কেলটিংখা আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন ফেনোমিয়া’র পোস্ট হারভেস্ট কোয়ালিটির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ইলকা ভেসত্রার সঙ্গে। তিনি আমাকে নিয়ে গেলেন তাদের গবেষণার বিষয়াদি দেখাতে।

ইলকার সঙ্গে গেলাম ফেনোমিয়া বিভাগের অভ্যন্তরে। তিনি ভিতরের ছোট ছোট কক্ষ দেখিয়ে বললেন, ‘এখানে যে কক্ষগুলো দেখছেন, এগুলো মূলত কোল্ড স্টোরেজ। একেকটার একেক রকম তাপমাত্রা আর আর্দ্রতাও ভিন্ন ভিন্ন।’ জানতে চাইলাম, ‘একেক ফসলের জন্য একেক রকম?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ। আবার একই ফসলের জন্যও ভিন্ন রকম। আমরা দেখছি কোন তাপমাত্রা ও আর্দ্রতায় কোন ফল বা ফসল কতদিন পর্যন্ত গুণাগুণ অক্ষুণ্ন রাখতে পারে। আমরা গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনকেও কন্ট্রোল করছি।’

ইলকা একটি ছবি দেখিয়ে বিশ্লেষণ করলেন, বাতাসে কী পরিমাণ অক্সিজেন আছে, তার ওপর নির্ভর করছে ফলটি কতক্ষণ সময় সতেজ থাকবে। যখন অক্সিজেনের লেভেল ০.৪ পারসেন্ট থাকছে, তখন ফল ফ্রেশ থাকছে। যখনই লেভেল ১.১ পারসেন্টে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তখন কিন্তু ফলের গায়ে কালো দাগ পড়তে শুরু হবে। তাপমাত্রা যত কম হবে, ফল তত তাজা থাকবে, বিষয়টা কিন্তু তেমন নয়। দেখা গেছে পিয়ার ফল ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় যতটা তাজা থাকে, ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কিন্তু সেটাকে ততটা তাজা দেখায় না। নির্দিষ্ট সময় ও কার্বন-ডাই-অক্সাইডের ক্ষেত্রেও এমনটা ঘটে।

একটা স্টোরেজ খুলে দেখালেন তিনি। অনেক প্রকোষ্ঠের ভিতর পিয়ার ফল রাখা। তাতে ভিন্ন ভিন্ন প্রকোষ্ঠের জন্য অক্সিজেন, নাইট্রোজেন এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের একেকরকম মিক্সারের প্রবাহ রাখা হয়েছে। তারা দেখছেন কোনটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর।

জানতে চাইলাম, ‘আপনারা পিয়ারের স্টোরেজ লাইফ পর্যবেক্ষণ করছেন। এই ফলগুলো যখন বাজারে নেওয়া হবে, তখন তো পরিবহনের গাড়িতেও এ অবস্থাতেই রাখতে হবে, তাই তো?’

তিনি বললেন, ‘রাখতে পারলে ভালো। কিন্তু সেটা তো সম্ভব হয় না। তাই আমরা প্যাকেজিং নিয়েও গবেষণা করছি। স্টোরেজ থেকে বের করে বাজার হয়ে ভোক্তার হাতে পর্যন্ত পৌঁছানো পর্যন্ত কীভাবে প্যাকেট করলে ফলটি টাটকা থাকবে সে নিয়েও আমাদের বিস্তর গবেষণা আছে। আপনাকে দেখাব সব।’

ইলকা নিয়ে গেলেন প্যাকেজিং কক্ষে। সেখানে সারি সারি প্যাকেজিং পেপার রাখা। মনে হলো বড় কোনো প্লাস্টিক পেপারের দোকানে চলে এলাম। অনেক রকমের প্লাস্টিক পেপার। একেকটির উপকরণ ও থিকনেস একেকরকম। রয়েছে রঙের ভিন্নতাও।

ইলকা জানালেন, রং ভিন্ন, কারণ একেক ফসল তাজা রাখার জন্য একেকরকম আলোর প্রয়োজন হয়। যেমন আলুর ক্ষেত্রে সবুজ রংটা ভালো। সবগুলো প্লাস্টিকই ফুডগ্রেডেড। জানতে চাইলাম, ‘পেপারগুলো কি বায়োডিগ্রেডেবল?’ ইলকা উত্তর দিলেন, ‘না।’

আমি বললাম, ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের শেল থেকে একরকম বায়োডিগ্রেডেবল প্লাস্টিক তৈরি করা যায়। আপনারা কি সে রকম বায়োডিগ্রেডেবল প্লাস্টিক নিয়ে গবেষণা করছেন?

ইলকা বললেন, ‘শুধু ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই-ই নয়, পরিবেশের বিভিন্ন উপকরণ থেকে তৈরি করা বায়োডিগ্রেডেবল প্লাস্টিক নিয়েও গবেষণা করছি।’

এরপর আমরা আর একটি কক্ষে গেলাম। সেখানে মূলত ফল বা ফসলের বাহ্যিক অবস্থা নির্ণয় করা হয়। স্টোরেজে তোলার আগে এবং স্টোরেজ থেকে বের করে ফল ফসলের অবস্থা নিরীক্ষণ করতে ছবি তোলা হয়। রয়েছে অনেক হাই ডেফিনেশনের ক্যামেরা।

ইলকা জানালেন, সেখানে এমন ক্যামেরা রয়েছে যা আমাদের সাধারণ চোখ ধরতে পারে না। ছবি তোলার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো ডাটা আকারে কম্পিউটারে চলে যায়। সেই ডাটাগুলো তুলনা করে অবস্থা ফল-ফসল কতটা সতেজ তা বোঝা যায়।

প্রশ্ন করলাম, এর জন্য ইনভেস্ট করে কারা?

ইলকা বললেন, স্টোরেজ প্রতিষ্ঠান, কৃষিপণ্যের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অর্থায়ন করে। তারা শুধু প্রটোটাইপ তৈরি করে দেন। কীভাবে ফল-ফসলের কোয়ালিটি পরীক্ষা হয় তা বোঝা গেল। একটা স্টুডিওর মতো কক্ষে নিয়ে গেলেন ইলকা। সেখানে একটা অর্কিড ফুল রাখা আছে। আছে ১০টি ক্যামেরা। যেগুলো দিয়ে অর্কিডের ত্রিমাত্রিক ছবি তোলা যায়। কয়েক সেকেন্ডের মাঝেই ছবির মাধ্যমে ফুলের আদ্যোপান্ত ডাটা আকারে তারা পেয়ে যায়। একটা আদর্শ অর্কিড ফুলের স্যাম্পল ডাটা অন্য অর্কিড ফুলের ডাটার সঙ্গে তুলনা করে সমস্যা নিরূপণ করতে পারে রোবট। পাশেই আছে বড় গাছের ছবি তোলার ক্যামেরা। বড় প্ল্যান্টের ক্ষেত্রে সাধারণত তারা টু-ডি ইমেজ নিয়ে থাকে। অন্য একটি কক্ষে ইমেজ প্রসেসিং হয়। সেন্সর ক্যামেরাগুলো সফটওয়্যারের সঙ্গে সংযুক্ত। এতে একদম ঠিক তথ্য পাওয়া যায়।

এরপর আমরা গেলাম রোবটিকস রুমে। বলা ভালো সেখানে রোবটকে শেখানো হয়। রোবটের মাধ্যমে কীভাবে প্ল্যান্ট মরফোলজি নিয়ে কাজ করা যায় তা রোবটকে শিখিয়ে পড়িয়ে দেওয়া হয়।

সেখানে অনেক ডামি ফল রাখা আছে। রোবটকে শেখানো হচ্ছে কোনটা ক্যাপসিকাম, কোনটা কলা কিংবা কোনটা স্ট্রবেরি। নেদারল্যান্ডসের মতো উন্নত দেশগুলো কৃষি প্রযুক্তির বিকাশে বিস্তর গবেষণা করছে। সেগুলো শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে নয়। এর সূচনা হয় স্কুল থেকেই। মনে পড়ল চীনে একবার আমাদের সুযোগ হয়েছিল শিশুদের রোবটিকস মেলায় অংশগ্রহণের। সেখানে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা রোবট প্রটোটাইপ বানিয়েছিল যেটি গাছ থেকে পাকা ফল পাড়তে সক্ষম। রোবটের মাধ্যমে হারভেস্টের চিত্র আমরা দেখেছিলাম নেদারল্যান্ডসের তরুণ ইয়ন ফান ডের অলেখের ক্যাপসিকাম ফার্মেও।

মূলত কাস্টমার যাতে খুশি থাকে তার সবটাই ফেনোমিয়া পূরণ করতে চায়। ইলকা আমাদের নিয়ে গেলেন কোল্ড স্টোরেজের আকার কেমন হতে পারে তা দেখাতে। তারপর দেখালেন সর্টিং রোবট। বিশাল যন্ত্রটির নাম রোবো সিলিন্ডার। মানহীন ফল-ফসল সর্টিং-এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। এতে আছে তিনটি ক্যামেরা। যা ঘণ্টায় ২০০ কিমি গতিতে থাকা কৃষিপণ্যের ছবি তুলতে পারে।

ফল-ফসল সংরক্ষণে ফেনোমিয়ায় গবেষণা ও কার্যক্রম তাদের ফল-ফসল উত্তোলনের পর অপচয় কমিয়ে এনেছে, অক্ষুণ্ন রাখছে পুষ্টিমান। সময় স্বল্পতায় ফেনোমিয়ার সব কিছু দেখার সুযোগ পেলাম না। তবে বৈচিত্র্যপূর্ণ গবেষণা দেখে খুব আপ্লুত হলাম।

প্রযুক্তিই পৃথিবীকে ছোট করে এনেছে। আমরা এখন গ্লোবাল ভিলেজের নাগরিক। এতে যোগাযোগ যেমন সহজ হয়েছে, বেড়েছে বাণিজ্যের পরিধি। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে উন্নত দেশগুলো যেখানে কৃষি উৎপাদনে রোবটিকস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কাটিং এজ প্রযুক্তির প্রয়োগ করছে; সেখানে আমরা শতভাগ কৃষি মেকানাইজেশন থেকেই বহুদূর রয়ে গেছি। এই দূরত্ব ঘুচিয়ে আনতে হবে।

আগামীর পৃথিবী কৃষি বাণিজ্যের পৃথিবী। সেই পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে, উন্নয়নের পথে হাঁটতে হলে আমাদেরও নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলোকে অনুসরণ করতে হবে। কৃষি গবেষণা ও কৃষি শিক্ষায় মানগত পরিবর্তন ও আধুনিকায়নের পথেই যেতে হবে। প্রত্যাশা আমাদের সরকার এ বিষয়গুলোর প্রতি সুনজর রাখবে। আমাদের কৃষি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও এগিয়ে আসবে এ ধরনের গবেষণা নিয়ে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে