শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৩

রকেট গতিতে আদর্শ বদল

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রকেট গতিতে আদর্শ বদল

গ্রামের মাথায় বাস স্টপেজ সংলগ্ন সেমি-বাজারে ছোট ভাই গ্রাম্য ডাক্তার আসলামের ফার্মেসিতে চলছিল ঈদোত্তর আড্ডা। বাইরে টিপটিপ বৃষ্টি। চায়ের কাপে আমরা কয়েকজন ঝড় তুলছিলাম নানা বিষয়ে। এরই মধ্যে বাল্যবন্ধু মাসুম হঠাৎ প্রশ্ন ছুড়ে দিল, দোস্ত, রাজনীতিবিদরা যে আজ এ দল কাল সে দলে যায় এর কারণ কী? তারা তো সব সময় আদর্শের কথা বলেন। কিন্তু দলবদলের সময় সে আদর্শ কোথায় যায়? বড়ই কঠিন প্রশ্ন। এক কথায় জবাব দেওয়া আরও কঠিন। বললাম, রাজনীতিবিদদের দল বা পক্ষ বদল নতুন কোনো ব্যাপার নয়। তবে, আগের দলবদল আর এখনকার দলবদলে পার্থক্য আছে। আগে দলবদল হতো প্রকৃতই আদর্শগত কারণে। আর এখনকার দলবদল ব্যক্তিগত লাভ-লোকসানের হিসাব মাথায় রেখে করা হয়। বন্ধুকে নিরস্ত করতে চাইলাম এই বলে যে, রাজনীতির মতো জটিল বিষয় নিয়ে কথা বলে আজকের আড্ডার বারোটা বাজানোর দরকার নেই। কিন্তু সে নাছোড়বান্দা। তাই সংক্ষেপে যতটুকু সম্ভব বললাম।

অবিভক্ত ভারতেও রাজনীতিবিদরা দল বা পক্ষ বদল করেছেন। তবে, সে ক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয় প্রাধান্য পেত না। আদর্শিক দ্বন্দ্বই তাদের দলবদলের প্রধান কারণ ছিল। পাকিস্তানের জনক খ্যাত কায়েদে আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ছিলেন কংগ্রেস সদস্য। ১৯০৬ সালে ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহর নেতৃত্বে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ গঠিত হওয়ার পরও তিনি কংগ্রেসেই ছিলেন। এমনকি বেশ কয়েক বছর তিনি একই সঙ্গে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। পরে ১৯১৩ সালে কংগ্রেসের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগে যোগ দেন ও এর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। ব্রিটিশ-ভারতের রাজনীতিতে আরেকজন রাজনীতিবিদের দলবদল ছিল ঐতিহাসিক ঘটনা। তিনি নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু। ১৯৩৯ সালের সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে নিখিল ভারত কংগ্রেসের দ্বিতীয়বার সভাপতি নির্বাচিত হয়েও ওই পদে থাকতে পারেননি গান্ধীজির অসন্তুষ্টির কারণে। মোহনদাশ করমচাঁদ গান্ধী সুভাস বসুকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না। এর কারণ ছিল ভারতবর্ষ থেকে ব্রিটিশ শাসন হটানোর পন্থা নিয়ে মতপার্থক্য। গান্ধীজি রাজনীতিতে বাঙালি সুভাষ বসুর উত্থানকেও সুনজরে দেখতেন না। এক রকম অনন্যোপায় হয়েই সুভাষ চন্দ্র বসু কংগ্রেস ত্যাগ করে গঠন করেন ‘অল-ইন্ডিয়া ফরোয়ার্ড ব্লক’।

ভারত বিভক্তির পরে সদ্য জন্ম নেওয়া পাকিস্তানে রাজনীতিবিদদের প্রথম দলবদলের ঘটনা ঘটে ১৯৪৯ সালে। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিপরীতে গঠিত হয় আওয়ামী মুসলিম লীগ; যার সভাপতি হন এক সময়ের মুসলিম লীগ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। নবগঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত নেতাদের প্রায় সবাই ছিলেন মুসলিম লীগের সাবেক নেতা। তাদের এ দলবদল ব্যক্তিগত কারণে ছিল না। ছিল আদর্শগত কারণে। মুসলিম লীগ সরকারের সাম্প্রদায়িক নীতি ও পূর্ববাংলার প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণে ক্ষুব্ধ নেতৃবৃন্দ সময়ের চাহিদা মোতাবেক গঠন করেছিলেন নতুন দল। সে দল প্রথম ভাঙে ১৯৫৭ সালে; যার সূত্রপাত হয় কাগমারী সম্মেলনে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি ও পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে মওলানা ভাসানীর তীব্র মতবিরোধ আওয়ামী লীগের ভাঙনকে অনিবার্য করে তোলে। একপর্যায়ে মওলানা ভাসানী বেরিয়ে আসেন আওয়ামী লীগ থেকে। গঠন করেন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)। এটাও ছিল আদর্শগত দ্বন্দ্বের ফসল। সংশ্লিষ্ট কারও ব্যক্তিগত লাভালাভের বিষয় এতে জড়িত ছিল না। স্বাধীন বাংলাদেশেও এ পর্যন্ত অনেক দলে ভাঙাগড়ার ঘটনা ঘটেছে। কোনোটি আদর্শগত দ্বন্দ্বের কারণে, কোনোটি বিশেষ কারও স্বার্থের বিষয়কে কেন্দ্র করে। তবে কয়েকজন নেতার দল বা আদর্শ বদলের ঘটনা বাংলাদেশের সমকালীন ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হিসেবে স্থান পেয়েছে। এ ধরনের দলবদলের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে। একটা সময় ছিল কোন নেতা কখন বোল এবং ভোল পাল্টে এরশাদের দলে চলে যাবেন তার নিশ্চয়তা ছিল না। সমালোচকরা এ প্রক্রিয়ার নাম দিয়েছিলেন ‘পলিটিক্যাল হর্স ট্রেডিং’।

কাজী জাফর আহমদ। প্রথিতযশা শ্রমিক নেতা। এক সময় ভাসানী ন্যাপের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকলেও একপর্যায়ে ইউনাইটেড পিপলস পার্টি (ইউপিপি) গঠন করে সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টে যোগ দিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। তবে ওই বছর বিএনপি গঠিত হলে ‘সামরিক শাসকের সঙ্গে দল করা যায় না’- এই যুক্তিতে বেরিয়ে যান ফ্রন্ট থেকে। তবে তার দলের সভাপতি ক্যাপ্টেন আবদুল হালিম চৌধুরী (অব.) কয়েকজন নেতাসহ বিএনপিতে যুক্ত হন। সেই কাজী জাফর আহমদও শেষ পর্যন্ত আরেক সামরিক শাসকের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। সম্পৃক্ত হয়েছিলেন স্বৈরশাসক এরশাদের দল জাতীয় পার্টিতে। কাজী জাফরের একটি কথা আমার এখনো খুব মনে পড়ে। ১৯৮৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের নগ্ন হামলার পর সাতদলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের ভিতর দিয়ে চলে যাওয়ার পর সেখানে একটি রিকশার ওপর দাঁড়িয়ে কাজী জাফর আহমদ সমবেত জনতার উদ্দেশে বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আজ সেক্রেটারিয়েটে লাশ, মিটফোর্ডে লাশ, মেডিকেলে লাশ। লাশ আজ সারা বাংলায়। এত লাশ রাখব কোথায়? এ লাশ রাখব আমাদের মাথার তাজ করে।’ এর কিছুদিন পরেই একরাতে টেলিভিশনের খবরে দেখলাম, তিনি মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর করমর্দন করছেন প্রেসিডেন্ট এরশাদের সঙ্গে। মনে প্রশ্ন জেগেছিল, যে লাশকে মাথার তাজ করে রাখতে চেয়েছেন জাফর সাহেব, সে লাশগুলোর কথা কি মনে ছিল তার? স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে আবার তার হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ধন্য হওয়া নেতার সংখ্যা কম নয়। এ তালিকায় আছেন সিরাজুল হোসেন খান। খ্যাতিমান সাংবাদিক ও শ্রমিক নেতা। বক্তৃতায় তিনি এমন ভাষায় এরশাদকে আক্রমণ করতেন, মনে হতো, সামনে পেলে চিবিয়ে খেয়ে ফেলবেন। অবশেষে তাকেও একদিন (১৯৮৫ সালের ৩ জুলাই) দেখা গেল এরশাদের হাতের উষ্ণতায় জীবন ধন্য করতে। এম কোরবান আলী ছিলেন আওয়ামী লীগের পোড় খাওয়া নেতাদের একজন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠজনও ছিলেন। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের প্রথম দিকে তিনিও ছিলেন প্রথম সারিতে। কিন্তু যেদিন তার ‘চিরশত্রু’ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এরশাদের মন্ত্রী হয়ে গেলেন, অমনি তিনিও ছুটলেন সেদিকে। আমরা অবাক হয়ে দেখলাম, দুই দিন আগে সদরঘাটের এক জনসভায় এরশাদকে তুলাধুনা করা এম কোরবান আলী মন্ত্রিত্বের শপথ নেওয়ার পর সহাস্যে করমর্দন করছেন এরশাদের সঙ্গে। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ দেশের একজন প্রখ্যাত নেতা। সরাসরি রাজনীতি না করলেও আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে আদালতে দাঁড়িয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। পেয়েছিলেন শেখ মুজিবুরের স্নেহ-সান্নিধ্য। জিয়াউর রহমান নেপথ্যে থেকে প্রথম যে দলটি গঠন করেন, সেই জাগদলের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। পরে সম্পৃক্ত হন বিএনপিতে। মন্ত্রী ছিলেন জিয়া কেবিনেটে। এরশাদ ক্ষমতা দখলের বছর দুয়েকের মধ্যেই তিনি রূপ পাল্টালেন। মন্ত্রী হলেন এরশাদের। জাতীয় পার্টি গঠিত হলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ পদ পেলেন। এরশাদের বদান্যতায় হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী, এমনকি উপ-রাষ্ট্রপতিও। ১৯৯৬ সালে এসে আবার পক্ষ বদল করলেন। পুনরায় ফিরে এলেন বিএনপিতে। জায়গাও পেলেন ভালো। একেবারে স্থায়ী কমিটির সদস্য। ২০০১ সালে খালেদা জিয়ার কেবিনেটে মন্ত্রী হলেন। কাজী জাফর থেকে ব্যারিস্টার মওদুদ যে কজনের কথা বললাম, তারা কি কোনো আদর্শের কারণে দল পাল্টেছেন? মুখে তারা বলেছেন, ‘দেশ এবং গণতন্ত্রের খেদমত’ করার জন্যই তাদের এ জার্সি বদল। কিন্তু আসল কথাটি হলো ক্ষমতার হালুয়া-রুটির ভাগ পাওয়া।

আরেকজনের কথা না বলে পারছি না। ছিলেন চিকিৎসক। জিয়ার আহ্বানে যোগ দেন রাজনীতিতে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিবের দায়িত্বও পান। মন্ত্রী, উপ-প্রধানমন্ত্রী থেকে উপবেশন করেছিলেন দেশের রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ আসনেও। কিন্তু স্বীয় দলের কোপানলে পড়ে সাত মাসের মাথায় তাকে সে সিংহাসন ত্যাগ করতে হয়। এরপর তিনি নতুন একটি দল করেন। জোট বাঁধতে চেষ্টা করেন কয়েকজনের সঙ্গে। কিন্তু হয় না। ২০০৭ সালের অনুষ্ঠিতব্য (কিন্তু হয়নি) নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি নৌকার ছৈয়ের তলায় একটু ঠাঁই পাওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হন। ওয়ান-ইলেভেনের পর তিনি রূপ পাল্টালেন। অবশ্য দৃশ্যপটে থাকলেন না। সেখানে এলো তার পুত্রধন। ওই সরকারের পায়রোবি করার চেষ্টায় ব্রত হলেন। সে সময় ওই সরকার ‘রোড শো’ নামে রাষ্ট্রীয় অর্থের যে শ্রাদ্ধ করেছিল, তার নেপথ্য কারিগর নাকি ছিলেন ওই পুত্রধন। ফখরুদ্দীন-মইন ইউর সরকার বিদায় নেওয়ার পর তার বোধোদয় হলো তিনি আসলে বৃক্ষ নন, লতাগুল্ম। বৃক্ষের অবলম্বন ছাড়া তার বেঁচে থাকার উপায় নেই। তিনি আবার কাস্তে হাতে ঘুরতে থাকলেন ধান খেতের আশপাশে। গিয়েছিলেনও বেশ কাছাকাছি। একদা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে ‘চোর’ বলে গালি দেওয়া ব্যক্তিটি বিএনপির ইফতার মাহফিলে আসন পেলেন খালেদা জিয়ার পাশের চেয়ারে। এতদসত্ত্বেও শিকে না ছেঁড়ায় ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে তদীয় পুত্রপ্রবরকে তুলে দিলেন নৌকায়। এই যে রূপ বদল এটা কোন আদর্শের জন্য? হ্যাঁ আদর্শ একটা আছে বটে। তা হলো আত্মস্বার্থ হাসিল করা। এখানে কোনো নীতি-আদর্শের বালাই নেই।

এবার একজন আধ-মাঝারি রাজনীতিকের কথা বলব। এককালে তিনি ছাত্রলীগ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ছাত্রনেতার তেমন কোনো পরিচিতি ছিল না। ২০০৮ সালের (২৯ ডিসেম্বর) নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীকে হারিয়ে তরুণ বয়সে এমপি নির্বাচিত হন পটুয়াখালীর একটি আসন থেকে। টেলিভিশন টকশোতে তার বাচনিক পাণ্ডিত্য তাকে বেশ পরিচিত করে তোলে। কিন্তু অজ্ঞাত এক কারণে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন সরকারের ক্ষমতাধর এক ব্যক্তির সঙ্গে। এর ফলে পরবর্তী নির্বাচনে (২০১৮) আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে মুজিব কোট খুলে ফেলে ধানমন্ডি থেকে ছুটে গেলেন গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের অফিসে। আক্রার বাজারে তাকে পেয়ে বিএনপিও লুফে নিল। পেলেন দলের সদস্য পদ এবং মনোনয়নও। মুহূর্তে একজন ‘বঙ্গবন্ধুর সৈনিক’ পরিণত হলেন ‘জিয়ার সৈনিকে’। এখন তিনি ইউটিউবে যেসব টকশো করেন, শুনলে কারোরই মনে হবে না, এই ভদ্রলোক কখনো আওয়ামী লীগ করেছেন! তার এই ভোল বদল কি আদর্শজনিত?

এ পর্যন্ত বলার পর আমার শ্রোতাগণ বললেন, কথা একটাও মিথ্যা না। কিন্তু আমরা তো অসহায়, পুতুল। যেমনে নাচাও তেমনে নাচি পুতুলের কী দোষ? আমাদের তো যাওয়ার জায়গা নেই। তাই বাধ্য হয়ে এই ‘নীতিহীন নেতাদের’ শ্রদ্ধা জানানোর অভিনয় করি। বললাম, মাছের পচন শুরু হয় মাথা থেকে। রাজনীতির পচনও সেখান থেকেই শুরু।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে