শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

মধুবালা, পাবনার সুচিত্রা, কুমিল্লার মীরা ও অর্থহীন লড়াই

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মধুবালা, পাবনার সুচিত্রা, কুমিল্লার মীরা ও অর্থহীন লড়াই

জগৎ সংসার বড়ই রহস্যময়। সুখ-দুঃখকে মাড়িয়ে আমাদের পথ চলতে হয়। জীবনের চাওয়াপাওয়ার হিসাবগুলোও বড় অদ্ভুত। সব হিসাব মিলবে তারও কথা নেই। সময় পরিস্থিতি পরিবেশ অনেক কিছু বদলে দেয়। আজ যা চাওয়ার হিসাব কাল তা না-ও থাকতে পারে। রাজনীতি, সমাজ- সংস্কৃতিতে একদল মানুষ আড়ালে থাকে। আরেক দল সামনে থেকে সবকিছু সামাল দেয়। শচীনের মতো কুমিল্লার কৃতী সন্তানদের আরেকজন মীরা দেববর্মণ। তাঁর লেখা গান গেয়ে খ্যাতি পেয়েছিলেন শচীন দেববর্মণ। বিয়ের আগে নাম ছিল মীরা দাশগুপ্ত। বিয়ের সামাজিক রীতি অনুযায়ী নাম বদলে গেল। স্বামীর নাম ও বংশ যুক্ত হলো নিজের নামের সঙ্গে। এ নিয়ে তাঁর কোনো আপত্তি ছিল না। মীরা কখনো নিজের স্বীকৃতির জন্য সামনে আসেননি। লড়েছেন পুরো জীবনটাই। বড় অযত্ন, অবহেলায় শেষ জীবন কাটিয়েছিলেন, তার পরও কারও সামনে গিয়ে করেননি টুঁ শব্দ। স্বামীর পর পুত্রশোক তাঁকে তছনছ করে দিয়েছিল। নিজের সবকিছু থেকে আড়াল হয়ে গেলেন।

একটা সময় শখ ও স্বপ্ন ছিল বড় শিল্পী হওয়ার। গাইতেন, লিখতেন। কয়েকটি হিন্দি ছবিতে সহকারী সংগীত পরিচালক ছিলেন। শচীনের সঙ্গে অনেক হিন্দি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তার পরও মীরা দেবী লাইমলাইটে আসেননি। শচীনের গাওয়া বিখ্যাত বাংলা গানের বেশির ভাগ স্ত্রী মীরার লেখা। মীরা এ নিয়ে কখনো বড়াই করেননি। প্রচার করেননি নিজের নাম। বরং একটার পর একটা গান লিখে গেছেন। শচীনকে ভালোবেসে লিখেছিলেন, ‘শোনো গো দখিনো হাওয়া প্রেম করেছি আমি...’। একটা সময় এ গানটা সবার মুখে মুখে ছিল। সবাই শচীনকে জানল। মীরা আর সামনে এলেন না। তার পরও নিজের গানের জগৎ, স্বামী সংসার নিয়ে মীরার প্রথম জীবনটা আনন্দের ছিল, শেষটা ভয়ংকর করুণ। বৃদ্ধাশ্রমে শেষ সময়টা কাটিয়েছিলেন। হারিয়েছেন স্মৃতিশক্তিও। সেই সময়ে একবারের জন্যও কাউকে বলতে পারেননি একটু বাজিয়ে শোনাও, ‘নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক, পায়েলখানি বাজে, মাদল বাজে সেই সংকেতে, শ্যামা মেয়ে নাচে’। বলতে পারেননি, ‘বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে...’ এসব গানের ইতিহাস। দূর থেকে ছেলে আর ডি বর্মণের কণ্ঠে কোনো গান শুনলে নড়েচড়ে বসতেন। করুণ চোখে চারদিকে তাকাতেন। বৃদ্ধাশ্রমের অনেকে জানতেন না তিনি আর ডি বর্মণের মা। আশা ভোঁসলের শাশুড়ি। শচীন দেবের স্ত্রী।

মানুষের জীবনটা বড় অদ্ভুত। জীবনের কোনো কোনো অংশে যশ-খ্যাতি কোনো কিছুর গুরুত্ব থাকে না। বিখ্যাত অনেক লেখক, সাহিত্যিককে দেখেছি শেষ বয়সটাতে চুপসে যেতে। কবি নজরুল চিরতরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন খুব কম বয়সে। অজানা কারণে, অজানা রোগে তাঁর এ স্তব্ধতা। ছেলের মৃত্যু মীরাকে ভেঙে দিয়েছিল। অথচ একটা সময় তাঁর লেখা গান হইচই ফেলত। কুমিল্লার মেয়ে হিসেবে বাংলাদেশকে ভালোবাসতেন। বোম্বে বাস করলেও ভোলেননি বাংলাকে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনন্দ তাঁকে উদ্বেলিত করেছিল। হয়তো মনে পড়েছিল ছোটবেলার স্মৃতিগুলো। আনন্দ ভাগাভাগি করতে তিনি লিখলেন। গাইলেন শচীন দেববর্মণ- ‘তাকডুম তাকডুম বাজাই, আমি তাকডুম তাকডুম বাজাই, বাংলাদেশের ঢোল। সব ভুলে যাই, তাও ভুলি না বাংলা মায়ের কোল’। তিনিই লিখেছেন, ‘কে যাস রে ভাটি গাঙ বাইয়া/ আমার ভাইধন রে কইও নাইওর নিতো বইলা’। মীরার জন্ম না হলে হয়তো এ দুটি গান আমরা পেতাম না। শচীন দরদ দিয়ে গান দুটি গেয়েছিলেন।

শচীন দেববর্মণ ও মীরার জন্ম কুমিল্লায়। তখন নাম ছিল ত্রিপুরা। সালটা ১৯২৩। মার্চে জন্ম নেওয়া মীরার দাদু ছিলেন তখনকার সময়ে ঢাকা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি। বাবা-মায়ের জীবনে অশান্তি ছিল। মীরা বড় হয়ে ওঠেন দাদুর কাছে। তারপর পড়াশোনার জন্য ছুটে যাওয়া কলকাতায়। বেড়ে ওঠেন সাউথএন্ডে। গানের প্রতি ভীষণ আগ্রহ ছিল। নাতনির সবকিছুতে সায় ছিল দাদু ও দিদার। তারা উৎসাহ জোগাতেন। বলতেন, তোকে যেতে হবে অনেক দূর। বিখ্যাত অনেক ওস্তাদের কাছে গান শিখলেন। গানের একটা গলা ছিল। শাস্ত্রীয় সংগীতের মূর্ছনায় মুগ্ধ করতেন সবাইকে। ১৯৩৭ সালে একবার সংগীত নিয়ে একটা সম্মেলনে যোগ দিলেন। সেখানে পরিচয় শচীন দেববর্মণের সঙ্গে। মীরা বললেন, আপনার মতো আমিও কুমিল্লার মেয়ে। শচীন বললেন, কুমিল্লার মেয়ে এতদূর এসেছে! আলাপ-পরিচয়ের সেই সূত্রটা বাড়তে থাকে। কলকাতা এসে বাড়তে থাকে সম্পর্কের ডালপালা। সেই সম্পর্ক গড়ায় বিয়েতে। বিয়ের পরই শচীন আর মীরার কোলজুড়ে আসেন তাঁদের একমাত্র সন্তান রাহুল। পরে যিনি খ্যাত হয়েছেন রাহুল দেববর্মণ নামে। বাবার মতো আর ডি বর্মণও ভারতবর্ষ কাঁপালেন।

ছেলের প্রতি মায়ের স্নেহটা বেশি ছিল। আশা ভোঁসলে বিয়ে করলেন আর ডি বর্মণকে। সংসারে সবকিছু ঠিক রেখেই গান করতেন, লিখতেন মীরা। কিন্তু তাঁর গায়কী অবস্থান স্বামী, সন্তান, পুত্রবধূর তুলনায় খ্যাতি পায়নি। এমনকি তাঁর লেখা, শচীনের গাওয়া বিখ্যাত গানগুলোর গীতিকার কে তা-ও অনেকে জানেন না। সব ধরনের গান লিখতেন মীরা। তাঁর লেখা ‘ও বাঁশি, ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও’ আলোড়ন তুলেছিল। এ গানটি ভীষণ দরদ দিয়ে গেয়েছেন শচীন দেববর্মণ।

মীরার লেখা সব গান বাংলা গানের জগতে এখনো কিংবদন্তি হয়ে আছে। মীরার কথা কেউ জানে না। তাঁর শেষ জীবনের খবরও কেউ রাখত না। স্বামীর মৃত্যুর আঘাত মীরা সয়ে ছিলেন কষ্টে। ছেলে রাহুল দেববর্মণের মৃত্যু তাঁকে তছনছ করে দেয়। রাহুলকে হারিয়ে দিশাহারা হয়ে ওঠেন মীরা দেবী। মন ও শরীর ক্ষয়ে যেতে থাকে। ভারসাম্য হারান। এই সময়ে শুধু রাহুল দেববর্মণের গানের শব্দে চমকে উঠতেন। চারদিকে তাকাতেন ব্যাকুলতা নিয়ে। পুত্রবধূ বিখ্যাত শিল্পী আশা ভোঁসলে নিজের গানের জগৎ নিয়ে ব্যস্ত। শাশুড়িকে দেওয়ার মতো সময় কোথায়? তাই মীরা দেববর্মণের ঠাঁই হয় বৃদ্ধাশ্রমে। পুত্রবধূ গোপনে শাশুড়িকে সেখানে রেখে আসেন। বৃদ্ধাশ্রমের সাদামাটা জীবন। একবার ত্রিপুরা সরকার সিদ্ধান্ত নিল পুরস্কৃত করবেন মীরা দেবীকে। তারা মুম্বাই গেলেন। তারা বাড়িতে খুঁজে পেলেন না মীরা দেবীকে। অনেক কষ্টে বের করলেন বৃদ্ধাশ্রম। তারপর ত্রিপুরা সরকার তাঁকে হাসপাতালে পাঠায়। মীরা দেববর্মণ মারা যান ২০০৭ সালের ১৫ অক্টোবর।

মানুষের জীবনের অনেক রহস্য থাকে যার কূলকিনারা নেই। মীরা দেবীর জীবন ছিল সেরকম। মধুবালার আরেক। গানের জগতের আরেক কিংবদন্তি কিশোর কুমার বিয়ে করেছিলেন মধুবালাকে। সেই বিয়েতে তিনি কি সুখী ছিলেন? দরিদ্র পরিবারের সন্তান মমতাজ জাহানের নাম বদলে চলচ্চিত্রে হয় মধুবালা। পঞ্চাশের দশক কাঁপানো মধুবালা অনন্যসুন্দরীদের একজন। ছবি মেলাতে গেলে মধুবালা না মেরিলিন মনরো কে বেশি সুন্দরী বলা মুশকিল। মধুবালার সঙ্গে দিলীপ কুমারের অমর প্রেম দুনিয়াজুড়ে এখনো আলোচিত। ‘বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, ইহা দূরেও ঠেলিয়া ফেলে।’ মধুবালার জীবনেও তাই হয়েছিল। বাবার অতিলোভের বলি হলো দিলীপ কুমার-মধুবালার প্রেম। একজন প্রযোজকের কাছ থেকে আগাম টাকা নিয়েছিলেন মধুবালার বাবা। সেই টাকা ফেরত চাইলে মধুবালার বাবা দেননি। এ নিয়ে মামলা হলো। দিলীপ কুমার সাক্ষ্য দিলেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। ব্যস, পারিবারিক বিরোধের আঘাত পড়ল প্রেমে। ঝগড়া-বিবাদের জেরে দিলীপ কুমার শর্ত দিলেন তাঁদের বিয়ে হতে হলে মধুবালাকে পরিবার ও সিনেমা ছাড়তে হবে। রাজি হলেন না মধুবালা। ভেঙে গেল সবকিছু।

পাকিস্তানের তখনকার তরুণ রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার জুলফিকার আলী ভুট্টোসহ আরও অনেক ঘাটের জল ঘোলার পর মধুবালার বিয়ে হয় কিশোর কুমারের সঙ্গে। বিয়ের পর লন্ডনে গিয়ে তাঁরা জানলেন জন্মগতভাবে মধুবালার হৃৎপিণ্ডে একটা ছোট ছিদ্র রয়েছে। তিনি এক বছর বাঁচবেন। তার পরও নয় বছর বেঁচে ছিলেন। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মুঘল-ই-আজমের অমর অধ্যায়ের মধুবালা চলে গেলেন। এই অল্প সময়ের জীবনে মধুবালা দুনিয়া কাঁপালেন। কিন্তু শান্তি পেলেন না। স্বস্তি পেলেন না। দিলীপ কুমারের সঙ্গে টানাপোড়েনের পর ভেঙে পড়েছিলেন। তার পরও সংসারের দায়িত্বের কারণে তাঁকে থাকতে হয়েছিল চলচ্চিত্রে। মানুষের জীবনটা এমনই। অনেক কিছু মানতে না চাইলেও মানতে হয়।

এবার আসি সুচিত্রা সেনের কথায়। পাবনার মেয়ে সুচিত্রা সেন। ঢাকার গেন্ডারিয়ার একটি সড়কের নাম দীননাথ সেন রোড। এ সড়কটি সুচিত্রার শ্বশুরের নামে। স্বামী ছিল। সংসার ছিল। বাংলা ও বোম্বাই একসঙ্গে কাঁপিয়েছেন সুচিত্রা। তাঁর চলনে-বলনে একটা স্টাইল ছিল। দেমাগ ছিল। হেঁটে গেলে মাটি কেঁপে উঠত। তছনছ হয়ে যেত চারপাশটা। এখনো হারানো সুর, শিল্পী, শাপমোচন, দীপ জেলে যাই, সাত পাকে বাঁধা, সাগরিকা, দেবদাস, আলো আমার আলো, পথে হলো দেরি, চাওয়া পাওয়ার মতো ছবি দেখে অনেকে নস্টালজিক হন। বাংলা চলচ্চিত্রে সুচিত্রা আসলেই স্বাপ্নিক এক অভিনেত্রী। তিনি চরিত্রের সঙ্গে মিশে যেতেন। খ্যাতিমান এই অভিনেত্রীর শেষ জীবনটা ছিল রহস্যময়। তিনি দুনিয়াদারি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। নাম, যশ, খ্যাতি আর উপভোগ করলেন না। চলে গেলেন সবকিছুর আড়ালে। কালো পর্দার আড়ালে ঢাকা বাড়িতে নিজেকে বন্দি করলেন। কারও সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না। কোনো ছবি তুলতেন না। সূর্যের আলোর মুখ দেখতেন না। নিজের ঘরের ভিতরেই কাটাতেন পুরোটা সময়। এক বন্দিজীবন। কেউ জানেন না কী অজানা অভিমানে সুচিত্রা অন্তর্ধানে চলে গেলেন। এ নিয়ে অনেক লেখা হয়েছে। সুচিত্রার ঘনিষ্ঠ একাধিক সাংবাদিকও কিছু লেখা লিখেছেন। তার পরও কোনো লেখাই পাঠকের মনে দাগ কাটতে পারেনি। বের হয়নি আসল রহস্য।

কারও মতে উত্তম কুমারের মৃত্যুতে সুচিত্রার জীবন বদলে গিয়েছিল। নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। দীর্ঘ কষ্টের অর্জন তাঁর কাছে জীবিতকালেই মূল্যহীন হয়ে গেল। তিনি ধীরে ধীরে সবকিছু ছেড়ে দেন। চলে যান লোকচক্ষুর আড়ালে। বদলে ফেলেন চাওয়াপাওয়ার হিসাব। চার দেয়ালের বৃত্তে নিজেকে নিয়ে যান। স্বেচ্ছায় কাটান একটা বন্দিজীবন। মানুষ কি এভাবে নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারে?

মৌর্য সম্রাট অশোক বীর যোদ্ধা হিসেবে একটার পর একটা দেশ জয় করেন। চোখের সামনে মানুষকে কচুকাটা হতে দেখলেন। রাজ্য জয়ের নেশায় অশোক কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। তারপর একদিন দেখলেন দুই দিনের দুনিয়ায় সবকিছুই মূল্যহীন। এত ক্ষমতা, বিশাল সাম্রাজ্য, নেশার মতো দেশ জয়, হানাহানি, সংঘাত, খুনোখুনির কোনো মানে খুঁজে পেলেন না তিনি। একদিন ভাবলেন অনেক হয়েছে। আর না। অশোক সব ছাড়লেন। সংসার ছাড়লেন আগে। তারপর রাজত্ব। চলে গেলেন বনে। মগ্ন হলেন ধ্যানে। দুনিয়ার কোনো কিছুর প্রতি আর আকর্ষণ থাকল না। নিজেকে বিলিয়ে দিলেন ধ্যানে। প্রচার করতে থাকলেন ধর্মের। বলতে থাকলেন মানবতার কথা।

ছোট্ট একটা জীবনে কেন এত লড়াই? অনেকে বলেন আগে ভালো ছিলাম। কথাটা মোটেও ঠিক নয়। মানুষ সৃষ্টির পর থেকেই হানাহানিতে লিপ্ত হয়। দুনিয়ার প্রথম মানব আদম (আ.)-এর দুই সন্তানের একজন আরেকজনকে খুন করেন। হিংসা নিয়েই মানুষ বেড়ে ওঠে। তার মাঝে একদল লোক কাজ করে। আরেক দল শুধু হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ায়। অন্যের উত্থানে হারাম করে নিজের ঘুম। নিজে চেষ্টা করে না কিছু করতে। একজন সেদিন বললেন, ১৯৭১ সালে সামাজিক মাধ্যম থাকলে হয়তো দেশটা স্বাধীন হতো না। জ্ঞানী মানুষরা অখণ্ডতা আর সংবিধানের ব্যাখ্যা দিতে দিতে ঠেকিয়ে দিত মুক্তিযুদ্ধ। এখন কারও ভালো কিছু চোখে পড়ে না। নিজের কাজ বাদ দিয়ে অন্যকে গালাগাল দিয়ে কেউ কেউ একটা জীবন কাটিয়ে দেয়। কবি নজরুল বলেছেন, ‘হেথা সবে সম পাপী, আপন পাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি।’

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে