শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

দেশের পরিস্থিতি কি অবনতির দিকে?

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের পরিস্থিতি কি অবনতির দিকে?

বাংলাদেশের জন্য ২০২৩ সালের সংসদ নির্বাচনের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক ঘটনাবলির ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে বাংলাদেশ কি অধিকতর গণতান্ত্রিক ধারায় আগাবে নাকি ল্যাংড়া পা খাদে পড়বে আবার? এদিকে যে আলামত দেখা যাচ্ছে তা খুব একটা স্বস্তির নয় বলে মনে করা হচ্ছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে- আগামী নির্বাচন ইস্যুতে আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশ যেন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেছে। পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশের উন্নতি না হলে আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্কের আরও অবনতি হতে পারে। যার স্পষ্ট ইন্ডিকেটর হচ্ছে সম্প্রতি ১৪ জন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যানের সুপারিশ। যা পাবলিস করা হয়েছে। মনে করা হয়, নানান কারণে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আমেরিকার যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ আছে। যে কারণে তারা সরব ও তৎপর। এদিকে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে নিকটতম প্রতিবেশী এবং ৭১-এর বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের মোটেই উচ্চবাচ্য নেই। তবে গভীর পর্যবেক্ষণ আছে তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে বাংলাদেশের দুই রাজনৈতিক শক্তি মরণপণ চেতনায় মুখোমুখি। যে কোনো সময় যুদ্ধ দৃশ্যমান হতে পারে। আর কবর যেন একটাই। সামগ্রিক অবস্থার আলোকে আমরা বিশেষ এক পরিস্থির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। তা হতে পারে সর্বনাশা খাদ অথবা উত্তরণের স্বর্ণদ্বার।

বিশেষ কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে নানান প্রশ্ন দেখা দেয়। এ ধারায় সম্প্রতি প্রধান প্রশ্ন, দেশ আসলে কোনদিকে যাচ্ছে? ক্যালেন্ডার হিসাবে দেশ নির্বাচনের দিকে যাওয়ার কথা। শুধু তাই নয়, স্থানীয় এবং কয়েকটি সংসদীয় আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠান করেই গলদঘর্ম নির্বাচন কমিশনের প্রধান হাবিবুল আউয়াল ৩০ জুলাই আগ বাড়িয়ে বলেছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষে অথবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার এ বক্তব্য জনমনে কোনো আশা জাগায়নি। বরং প্রশ্ন গভীর হয়েছে, আসলে কী হবে? সমাধান কি নির্বাচনে নাকি সমাধান সহিংস সংঘাত, রক্তপাত ও জীবন নাশে। কপালের লিখন কী হয়ে গেছে, আমাদের রাজনীতি এবং ক্ষমতার পালাবদল মানেই ‘রক্তগঙ্গায় স্নান’?

সুদূর ও নিকট অতীত বলে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদলের সময় সহিংসতা যেন এক ধরনের ট্র্যাডিশন। ইতিহাস বলে, মুঘল সাম্রাজ্যে ক্ষমতার পালাবদলের সময় প্রতিবারই সিংহাসন নিয়ে যুদ্ধ হতো। ভাইয়ের নির্দেশে ভাইয়ের চক্ষু উৎপাটন থেকে শুরু করে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, পিতাকে আমৃত্যু বন্দি রাখা- মুঘল সাম্রাজ্যের বলতে গেলে এক ধরনের ট্র্যাডিশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এ ধারা কেবল মুঘল নয়, সব সাম্রাজ্যেরই ইতিহাসের অংশ। যা একবিংশ শতাব্দীতে স্বাভাবিক নয়। কিন্তু ঘটছে। ভিন্নমাত্রায়, অন্যভাবে। বাংলাদেশেও যা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে একাধিকবার ঘটেছে। শুধু তাই নয়, প্রতিবারই রাজনৈতিক আন্দোলন ক্লাইমেক্সে গিয়েছে রক্তের সিঁড়ি মাড়িয়ে। সম্প্রতি পালে হাওয়া লাগা রাজনৈতিক আন্দোলনে মহা আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই!

টানা তিন মেয়াদের শাসনকালের সাড়ে ১৪ বছরের মাথায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার বিশেষ এক পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে। যাকে অতি কঠিন বললে সম্ভবত মোটেই বেশি বলা হবে না। ১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে-পরের প্রায় দুই বছরের রাজনৈতিক সংকট, সংঘাত এবং আগুনসন্ত্রাস মোকাবিলার সময়ও আওয়ামী লীগ সরকার আজকের মতো সংকট অনুভব করেনি বলে অনেকের ধারণা। কারণ হচ্ছে- তখন বিরোধী পক্ষের পেছনে বিদেশি শক্তি সরাসরি ছিল না। বরং বলা হয়, বিদেশি শক্তি প্রকাশ্যে ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের পেছনে। ১৪ সালের সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২০১৩ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং-এর বৈঠকের ঘটনায় যা দিবালোকের মতো স্পষ্ট। কিন্তু ১০ বছর পর ২০২৩ সালের সংসদ নির্বাচন প্রশ্নে ভারত দৃশ্যত নিশ্চুপ। যেন মুখে কুলুপ এবং এটাই হওয়া উচিত। কিন্তু সবাই তো উচিত কাজটি করছে না। বরং আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আমেরিকার নেতৃত্বে পশ্চিমা শক্তিগুলো বেশ সরব ও তৎপর। তারা বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে ‘ব্যাকুল’। এতটাই ব্যাকুল যে, ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনে উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণের শেষলগ্নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলম কিলঘুসির শিকার হওয়ায় জাতিসংঘ প্রতিনিধির টুইট এবং ১৩ দূতাবাসের বিবৃতির ধাক্কায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দু-তিন দিনে ব্যস্ততম সময় কাটিয়েছে। তবে কোনো ফলোদয় হয়েছে কি না তা আলিমুল গায়েবই জানেন। আমজনতা জানে না।

কোনোই সংশয় নেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলা খুবই ন্যক্কারজনক। কিন্তু এটি এতটাই বড় নয় যে, গোটা বিশ্ব কেঁপে যাবে! একটা গান আছে না- ‘আকাশটা কাঁপলো কেন, জমিনটা কাঁপলো কেন!’ হিরো আলমের বিষয়টি তো গানের মতো নয়। বরং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ঘটনায় বিশ্ববিবেক কেঁপে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কেঁপেছে শোনা যায়নি। ধরা যাক, ওই ঘটনাগুলো অনেক আগের এবং তা নির্বাচন অথবা মহান গণতন্ত্রকেন্দ্রিক ছিল না। কিন্তু ২০১৮ সালের নির্বাচনকেন্দ্রিক সহিংসতার সময়ও তো পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো তেমন প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। টকশোতে ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের দেওয়া তথ্যমতে সেই নির্বাচনের প্রাক্কালে ৩৯ জন প্রার্থী হামলার শিকার হয়েছেন এবং অভিযোগের এ তীর যথারীতি দল বিশেষের বিরুদ্ধেই। তা হলে সাড়ে চার বছরের মাথার এমন কী ওলটপালট হলো যে, উপনির্বাচনে এক প্রার্থী কিল-ঘুসির শিকার হওয়ায় একেবারে চায়ের কাপে সুনামি হওয়ার মতো ঘটনা ঘটল? তবে পরিস্থিতি খুবই জটিল সেটি স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আমজনতার প্রশ্ন, জটিল এ পরিস্থিতিতে কোন দিকে যাচ্ছে দেশ। অনেকেই বলেন, এ প্রশ্নের উত্তর অনেক গভীরে এবং জটিল। যার আনুষ্ঠানিক প্রকাশ ঘটতে পারে জরুরি অবস্থা জারির মধ্য দিয়ে। বিরোধী দলের কর্মসূচির ধরন এবং সরকারি দলের কর্মসূচির ধারা যে বার্তা দিচ্ছে তাতে কেউ কেউ মনে করেন পরিস্থিতি ক্রমে অবনতির দিকে যাবে। আর তখন সরকার জরুরি অবস্থা জারির দিকে গেলে খুব বেশি অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কারণ সরকার দৃঢ় অবস্থান ধরে রাখতে চায় বলে মনে করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ৩১ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর একটি উক্তি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আন্দোলন যে কেউ করতে পারে কিন্তু মানুষের ভাগ্য নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘কাউকে মনমরা অবস্থায় দেখতে চাই না। জ্বালাও-পোড়াও দেখে ভয় পাবেন না। আমরা আর এটা করতে দেব না।’

পর্যবেক্ষক মহল বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী রাজনৈতিকভাবে অনেক শক্তিশালী এবং বিচক্ষণ। বিপরীতে দৃশ্যবান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নানান মানদন্ডে বেশ মাজুর দশায় আছে। একটি বড় দলের নেতৃত্বের যে কী দৈন্যদশা তা ২৯ জুলাই ডিবি কার্যালয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ভোজন পর্বে বেশ পরিষ্কার হয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, আওয়ামী লীগ সরকার নিশ্চিত নিরাপদ অবস্থানে আছে এবং এ সংকট যত না অভ্যন্তর থেকে উৎসারিত তার চেয়ে অনেক বেশি বিদেশ থেকে আগত, বজ্রপাতের মতো। এ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অবজারভেশনের কথা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক।

বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকার প্রতিবেদনে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশে আগামী সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার দিকে যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে, তাতে সিভিল সোসাইটি গ্রুপগুলো ব্যাপকভাবে উদ্বিগ্ন। এ ছাড়া বিরোধী রাজনৈতিক গ্রুপগুলোকে যেভাবে কোণঠাসা করা হচ্ছে সেটি নিয়েও সিভিল সোসাইটি চিন্তিত।’ উল্লেখ্য, একটি দেশের ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার মাধ্যমে আমেরিকার কোম্পানিগুলো যাতে বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারে সেজন্য ১৬৫টির বেশি দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামগ্রিক পরিবেশ সম্পর্কে মূল্যায়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি তুলে ধরতে গিয়ে সেসব দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশের দিকেও আলোকপাত করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতিবেদনে। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

মার্কিন এ বার্তা নিঃসন্দেহে সরকারবিরোধী শক্তিকে উজ্জীবিত করেছে। যার সূচনা হয়েছে র‌্যাবের ওপর স্যাংশনের ধারায় আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার মধ্য দিয়ে। আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে  যে পরির্তনের ধারার সূচনা হয়েছে তারই একটি হচ্ছে বিএনপি এবং তার মিত্রদের উজ্জীবন। মৃতসঞ্জিবনী সুরা যেন। শুধু তাই নয়, সাবেক শাসক দল বিএনপি এক দফার আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে। তা হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনার পদত্যাগ। তা না হলে নির্বাচনে না যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ বলছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থেকেই দেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি ও মিত্ররা ১৮ ও ১৯ জুলাই পদযাত্রার পর রাজধানীতে বিশাল সমাবেশ করেছে। অবস্থান কর্মসূচি করেছে রাজধানীর প্রবেশমুখে। সারা দেশে সমাবেশ করছে। বোঝাই যাচ্ছে, বিএনপির কর্মসূচি লাগাতার। এদিকে বিএনপি যা করে আওয়ামী লীগও প্রায় তা-ই করে। যেন যমজ ভাই! যমজদের ক্ষেত্রে আহার-নিদ্রা-হাগু-মুতু প্রায় এক সূত্রে গাঁথা। কিন্তু যমজরা কখনোই নিজের মধ্যে মারামারি আথবা সংঘাত করে না। এখানেই হচ্ছে সাম্প্রতিককালের ‘যমজ ভাই’ প্রবণতার আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে মৌলিক ব্যবধান। এরা নিজেদের কেবল সংঘাত নয়, বিনাশের খেলায় মত্ত। এক্ষেত্রে তারা অনেকটা আটোমান সাম্রাজ্যের ভাইদের মতো। বাংলাদেশে যার ন্যক্কারজনক মনুমেন্ট হয়ে আছে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। যেদিন আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয়েছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন অনেকটা অলৌকিকভাবে। বিনাশের রাজনীতিতে আর একটি ঘটনা ঘটেছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকার পল্টন-বায়তুল মোকাররম এলাকায়। সেদিন ঢাকার রাস্তায় প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি এবং লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে মানুষ হত্যার ঘটনা খুবই আলোড়ন তৈরি করেছিল। এর আগের দিন এবং পরের দিনও দেশের বিভিন্ন জায়গায় রক্তক্ষয়ী রাজনৈতিক সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে- তিন দিনের সহিংসতায় দেশে অন্তত ২৩ জন নিহত হয়েছেন। তিন দিনের তুমুল রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আওয়ামী লীগ কার্যত রাজপথ দখলে নিয়েছিল। তারপর ঘটনাপ্রবাহ অন্যদিকে মোড় নেয়। এ ধারায় আসে জরুরি অবস্থা এবং জেঁকে বসে অদ্ভুত ধরনের এক অসাংবিধানিক সরকার। বিগত কয়েকদিনে চলমান পরিস্থিতি যেখানে গেছে তাতে সহসাই সংকটের বরফ গলবে বলে মনে হয় না। ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ পালাবদল নিশ্চিত করার সর্বসম্মত কোনো ঐকমত্য শক্তিশালী পক্ষগুলোর মধ্যে এখনো দানা বাঁধেনি। বরং সবাই যেন দানবীয় শক্তি নিয়ে মাঠে নামার অধীর অপেক্ষায় আছে। এরপরও সময়ের দাবি সমঝোতা। কিন্তু এ দাবির কতটুকু বিবেচনায় নেবে সরকার এবং বিরোধী পক্ষ- সেটিই হচ্ছে প্রশ্ন। আর এরই মধ্যে পরিস্থিতি যেখানে পৌঁছেছে তাতে সমস্যার সমাধান কেবল কঠিন নয়, অনেকের বিচারে প্রায় অসম্ভব।

একটি কথা আছে- নদী দিয়ে এক জল দুবার প্রবাহিত হয় না। সঙ্গে স্বীকৃত বিষয় হচ্ছে- ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে। আশা এবং আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই। দেশের রাজনীতির ধারা সমঝোতার দিকে প্রবাহিত হলে রক্ষা। তা না হলে বিপর্যয় ঘটতেই পারে। স্মরণ করা যেতে পারে, আগস্ট মাস আওয়ামী লীগ এবং সমমনাদের জন্য শোকের মাস। আর কাকতালীয় হলেও এ মাস বিরুদ্ধ পক্ষকে অন্যরকম জোশ জোগায়। এমনকি এ মাসে ঘটা করে জন্মদিন পালনের তান্ডবও দেশবাসী দেখেছে। সাধারণভাবেই বলা হয়- ৭১-এ পরাজিত শক্তি আগস্ট মাসে মরিয়া হয়ে ওঠে। তখন তাদের চেতনায় ১৫ আগস্ট রংধনু হয়ে ধরা দেয়। এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে চলমান আগস্ট মাস কঠিন বার্তা দিচ্ছে। এমনটাই আশঙ্কা মুক্ত চিন্তার মানুষদের। এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩১ জুলাই বলেছেন, ‘মানুষের ভাগ্য নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’ কিন্তু খেলা কি আসলেই সহজে ঠেকানো যায়? আবার তা যদি হয় পরাশক্তির প্রকাশ্য ইন্ধনে! সাম্প্রতিক আশঙ্কার বিষয় এখানেই অত্যন্ত গভীর।

 

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ
আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ

২ মিনিট আগে | পরবাস

সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ
মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট বিষয়ে সরকারকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত: বদিউল আলম
গণভোট বিষয়ে সরকারকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত: বদিউল আলম

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি
ঢাবি-বুয়েট ও ঢামেকের পরিচ্ছন্নতায় সমন্বিত ভাবে কাজ করবে ডিএসসিসি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে সরকার কাজ করছে: ফারুক-ই-আজম
জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে সরকার কাজ করছে: ফারুক-ই-আজম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী পোরশের বিক্রি কমেছে ৬ শতাংশ
বিশ্বব্যাপী পোরশের বিক্রি কমেছে ৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও
গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান
প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক
কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম