শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আশ্রয়ণ : মর্যাদাহীন মানুষের শান্তিনিকেতন

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
আশ্রয়ণ : মর্যাদাহীন মানুষের শান্তিনিকেতন

১. অভিধানে বলছে ‘আশ্রয়ণ’ শব্দের অর্থ : কারও আশ্রয় বা সাহায্য গ্রহণ করা বা কাউকে আশ্রয় বা সাহায্য প্রদান করার ক্রিয়া বা ভাব। বাংলাদেশে এই ‘আশ্রয়ণ’ দৃশ্যমান হয়েছে ঠিকানাবিহীন মানুষের ‘জমিসহ ঘরের মালিকানা’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে।

কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? আজ থেকে প্রায় শতবর্ষ আগে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন লিখেছিলেন : ‘গৃহ বলিলে একটা আরাম বিরামের শান্তিনিকেতন বুঝায়- যেখানে দিবাশেষে গৃহী কর্মক্লান্ত শ্রান্ত অবস্থায় ফিরিয়া আসিয়া বিশ্রাম করিতে পারে। গৃহ গৃহীকে রৌদ্র বৃষ্টি হিম হইতে রক্ষা করে।  পশুপক্ষীদেরও গৃহ আছে। তাহারাও নিজ নিজ গৃহে আপনাকে নিরাপদ মনে করে।’

বেগম রোকেয়া এটুকু বলেই ক্ষান্ত হননি। তিনি দেখিয়েছিলেন গৃহ আরাম বিরামের শান্তিনিকেতন হলেও বৈষম্যমূলক সমাজে বিশেষত নারীদের চিত্রটি আরও করুণ। তাই তিনি লিখছেন : ‘আমাদের সামাজিক অবস্থার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে দেখি, অধিকাংশ ভারত নারী গৃহসুখে বঞ্চিতা। যাহারা অপরের অধীনে থাকে, অভিভাবকদের বাটীকে আপন ভবন মনে করিতে যাহাদের অধিকার নাই, গৃহ তাহাদের নিকট কারাগারতুল্য বোধ হয়। পারিবারিক জীবনে যে সুখী নহে, সে নিজেকে পরিবারের একজন গণ্য বলিয়া মনে করিতে সাহসী নহে, তাহার নিকট গৃহ শান্তিনিকেতন বোধ হইতে পারে না।’

খেয়াল রাখতে হবে বেগম রোকেয়া যে ভারত নারীদের কথা বলছেন তা অবিভক্ত ভারত, সে সময় বাংলাও তার অংশ।

২. সময় তো আর স্থির থাকে না, প্রতিনিয়ত বদলায়। এটাই প্রগতি। বেগম রোকেয়ার আরাম-বিরামের শান্তিনিকেতনের চিত্রটি ম্লান হয়ে যায় গৃহ সুখে বঞ্চিতা নারীদের দিকে তাকিয়ে দেখি। বিশেষত বাংলার দরিদ্র নারীদের চেয়ে কে আর বেশি এই সত্যটি বুঝতে পারেন। কিন্তু ওই যে, বললাম সময় পাল্টায়। আজকের বাংলাদেশের দিকে তাকালে মহীয়সী বেগম রোকেয়াও হয়তো বিস্মিত হতেন। বিস্মিত হতেন এ কারণে যে, বাংলার ঠিকানাবিহীন মানুষগুলো আজ ঠিকানা পাচ্ছেন, গৃহসুখ বঞ্চিতা নারীরা আজ নিজে জমির মালিক হচ্ছেন, গৃহের মালিক হচ্ছেন।

কীভাবে এটি সম্ভব হলো?

জবাব : প্রজ্ঞাবান, দেশপ্রেমিক, মানবপ্রেমিক রাজনীতির কারণে। রাজনীতি অনেকেই করেন, কিন্তু সবার মাথায় দেশ ও মানুষের বিষয়টি থাকে না, যতটা থাকে নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থচিন্তা। বহু অপশাসনে উৎপীড়িত এই বাংলা সেই রকম প্রজ্ঞাবান, দেশপ্রেমিক, মানবপ্রেমিক রাজনীতিক পেয়েছে বলেই এ কথা উচ্চকণ্ঠে বলা যায়, এদেশের লক্ষ কোটি সবহারা নিঃস্ব মানুষ আজ তাদের নিজ ঠিকানায় গড়ে তুলতে পেরেছেন তাদের শান্তিনিকেতন।

৩. সব শুরুরও শুরু থাকে। সেই শুরুর আগের শুরুর কথাটি বলি। শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে এই বঙ্গে তিনি এসেছিলেন, যার মননে, মেধায়, কাজে পুরোটাই ছিল বাংলা নামের দেশ আর বাংলার মেহনতী মানুষের মুক্তির স্বপ্ন। তিনি এই জাতির পিতা, এই স্বাধীন দেশের স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। রক্তস্নাত যুদ্ধে জয় পাওয়া স্বাধীন বাংলার মাটিতে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর আজীবন স্বপ্নের বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কল্যাণের কথাটিই দৃঢ়ভাবে উচ্চারণ করেছিলেন। ১৯৭২ সালের ৩ জুন বাংলাদেশ সমবায় ইউনিয়ন আয়োজিত অনুষ্ঠানে বলেছিলেন : ‘আমার দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য পাবে, আশ্রয় পাবে, শিক্ষা পাবে, উন্নত জীবনের অধিকারী হবে- এই হচ্ছে আমার স্বপ্ন।’

তিনি স্বপ্ন দেখার কথা বললেন বটে কিন্তু আসলে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে দিয়েছেন আরও আগে থেকেই। ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান সে সময়কার নোয়াখালী, বর্তমান লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতির চরপোড়াগাছা গ্রামে যান। এ সময় তিনি সেখানকার ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল-অসহায় মানুষের পুনর্বাসনের নির্দেশ দেন। সেই থেকে শুরু।

৪. ১৯৭৫ সালে কালো হায়েনার ছোবলে অন্ধকারে ঢেকে যায় গোটা দেশ। কিন্তু সব অন্ধকার এক সময় দূর হয়। অবারিত সূর্যের আলো রুদ্ধ করে রাখে সাধ্য কার? অবশেষে সেই সূর্য নতুন আলো ফেলে। অন্ধকার চিরস্থায়ী নয়, আলোই চিরস্থায়ী, এই বাংলায়ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। জাতির পিতার শুরু করা কাজ আবার শুরু হয়। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে ১৯৯৭ নতুন শুরুর নতুন অভিযাত্রী দলের নেতা জাতির পিতারই কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁরই চিন্তা ও দর্শনের হাত ধরে শুরু হয় আশ্রয়ণ। এই পর্যায়ে ভূমিহীন-গৃহহীন-ছিন্নমূল-অসহায় মানুষের পুনর্বাসন শুধু নয়, শুরু হয় তাদের সবাইকে স্থায়ীভাবে ঠিকানা গড়ে দেওয়ার নতুন উদ্যোগ। বেগম রোকেয়ার ‘গৃহ’-এর হতাশা কাটিয়ে মূর্ত হয়ে ওঠে শেখ হাসিনার ‘আশ্রয়ণ’। বেগম রোকেয়ার হতাশা কাটে যখন এই আশ্রয়ণে জমির মালিকানা পায় গৃহের নারীও। রামগতির চরপোড়াগাছার সেই স্বপ্ন যাত্রা আজ ছুঁয়েছে বাংলাদেশের সব প্রান্তর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পথরেখায় তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা হাঁটছেন দৃপ্ত পদভারে।

আশ্রয়ণ আজ বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বেরই এক অনন্য প্রকল্প। পৃথিবীর নানা দেশে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে নানাভাবে সহায়তার নানা উদ্যোগ আছে, কিন্তু একেবার ঠিকানাবিহীন মানুষকে, তাদের নামে সরকারি জমির মালিকানা দিয়ে সেখানে সরকারি খরচে বিদ্যুৎ ও স্যানিটেশন সুবিধাসহ ঘর বানিয়ে স্থায়ী শান্তিনিকেতন গড়ে তুলে দেওয়ার নজির পৃথিবীতে নেই। এই প্রকল্পে বিদ্যুৎ সুবিধাসহ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার স্বামী-স্ত্রীর যৌথ নামে ২ শতাংশ খাসজমি বন্দোবস্ত দিয়ে দুই কক্ষবিশিষ্ট সেমিপাকা একক গৃহের মালিকানা প্রদান করা হয়। লক্ষ্য করার বিষয়, প্রকল্পটি একজন মানুষ ও তার পরিবারকে মর্যাদা নিয়ে বেঁচে থাকার সুযোগ সৃষ্টির জন্যই নয় শুধু, স্বামীর পাশাপাশি স্ত্রীকেও জমির মালিকানা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে নারীর ক্ষমতায়নেরও অনন্য এক দৃষ্টান্ত। গবেষকরা খুঁজে দেখতে পারেন, এমন একটি অনন্য উদাহরণ আরেকটি মিলবে না।

৫. এই কর্মযজ্ঞটি কত বিশাল ও ব্যাপক কিছু পরিসংখ্যানেই তা বোঝা যাবে। সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে : ১৯৯৭ সাল থেকে শুরু হওয়া শুধু আশ্রয়ণ প্রকল্পেই ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৬১৭টি পরিবারকে ঠিকানা গড়ে দেওয়া হয়েছে, যেখানে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে ২৭ লাখ ৭৮ হাজার ৮৫ জনের। আশ্রয়ণের পাশাপাশি প্রায় একই ধরনের প্রকল্প হচ্ছে বীরনিবাস, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পুনর্বাসন, গুচ্ছগ্রাম, দুর্যোগ সহনীয় ঘর, গৃহায়ণ তহবিলের ঘর। এসব প্রকল্প মিলিয়ে এ যাবৎ জমির মালিকানাসহ ঘরের মালিক হয়েছে ৪১ লাখ ৪৮ হাজার মানুষ। শুধু বসতবাড়ির জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৮ হাজারেরও বেশি একর জমি। দৃশ্যমান ফলাফল হচ্ছে : দেশের ২১টি জেলার সব উপজেলাসহ ৩৩৪টি উপজেলা আজ ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত।

পরিসংখ্যান আর না বাড়িয়ে দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ৩৩৪টি উপজেলায় আশ্রয়ণের পাশাপাশি সমধর্মী প্রকল্পের দিকে একটু যদি চোখ বুলাই, লাল সবুজে বর্ণিল ঘরগুলো দৃষ্টিনন্দন এক নতুনের দিকে নিয়ে যাবে আমাদের। এর মধ্যেই আমরা দেখব অন্য রকম সৃজনশীলতা এবং ভূ-প্রকৃতি অনুযায়ী টেকসই প্রকৌশল চিন্তার নান্দনিক ছাপ। আশ্রয়ণ প্রকল্পের এই গৃহনির্মাণ শৈলীর মধ্যে আমরা দেখি : সাধারণভাবে প্রতিটি পরিবারের জন্য টয়লেট, রান্নাঘর ও একটি বারান্দাসহ দুই কক্ষের সেমিপাকা একক ঘর, নদীসংলগ্ন এলাকার জন্য বিশেষ ডিজাইনের সিআই সিট ঘর, পার্বত্য এলাকার ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ ডিজাইনের ঘর, অন্য এলাকার ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ ডিজাইনের টং ঘর, জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য বহুতল ভবন, উপকূলীয় মানুষের জন্য পাকা ব্যারাক, সমতল এলাকার জন্য সেমিপাকা ব্যারাক, চরাঞ্চলের জন্য সিআই সিট ব্যারাক, ভিক্ষুকদের জন্য সিআই সিটের একক ঘর। গৃহনির্মাণের এই নানা বৈচিত্র্য প্রমাণ করে, এই উদ্যোগ কোনো দায়সারা উদ্যোগ মাত্র নয়। উপকারভোগী জনগোষ্ঠী প্রকৃতই যাতে তাদের অঞ্চলভেদে সর্বোচ্চ ব্যবহারিক সুবিধা পায় সেটিই বাস্তবায়ন করা হয়েছে অত্যন্ত নিবিড় চিন্তাভাবনা করে। এক টুকরা জমিতে একটি বাড়ি বা একটি পরিবারের আবাসন সুবিধা নয় শুধু আশ্রয়ণ দেশের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। আশ্রয়ণ ও সমধর্মী উদ্যোগগুলো পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন করেছে যেমন, তেমনি জমির মালিকানায় অসহায় নারীদের সুযোগ করে দিয়ে এই নারীদের প্রতিষ্ঠিত করেছে সামাজিক মর্যাদার অনন্য উচ্চতায়, তাদের সহায়তা করেছে মূলধারায় ফিরে আসতে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মোচনে, স্থায়ী আবাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন, সামাজিক সমতা নিশ্চিত করা, জলবায়ু উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের মধ্য দিয়ে এ উদ্যোগ গ্রামীণ অর্থনীতিতে এনেছে ব্যাপক ও দৃশ্যমান পরিবর্তন।

৬. দেশকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব এবং মৌলিক এই দর্শন শুধু তাত্ত্বিকভাবে বা কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এই দর্শনের ব্যবহারিক বা প্রায়োগিক দিকও শক্তিশালীভাবেই দৃশ্যমান। ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’-এর একটি দৃশ্যমানরূপ আশ্রয়ণ ও সমধর্মী প্রকল্পগুলো। এই মডেলের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে : একেবারে হতদরিদ্র্য জনগোষ্ঠীর উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধি, তাদের সম্মানজনক জীবিকা ও সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা, জমিসহ ঘরের মালিকানায় নারীর ক্ষমতায়ন, তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদাবোধ তৈরি, দক্ষতা ও উন্নয়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, গ্রামেই শহরের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।

এই মডেলের পরিবর্তনের সূচক বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে : আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগীদের মধ্যে আগের জীবনের চেয়ে এই প্রকল্পে আসার পর নিরাপত্তাবোধ বেড়েছে ৯৮ দশমিক ৮৭ ভাগ, তাদের সামাজিক মর্যাদা বেড়েছে ৯৮ দশমিক ৫ ভাগ, জীবনযাপনের মান বেড়েছে ৯৫ দশমিক ২ ভাগ, ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে ৯২ দশমিক ৯৫ ভাগ, ধর্মীয় জীবনে ইতিবাচক উন্নতি হয়েছে ৭৮ দশমিক ৭৭ ভাগ, নতুন আসবাবপত্র কেনার সক্ষমতা বেড়েছে ৭০ দশমিক ২২ ভাগ, ইতিবাচক আচরণে উন্নতি হয়েছে ৬০ দশমিক ৭৮ ভাগ, সামাজিক সম্প্রীতি বেড়েছে ৬০ দশমিক ২১ ভাগ, ইলেকট্রনিক ডিভাইস কেনার সক্ষমতা বেড়েছে ৫৬ দশমিক ৭৮ ভাগ, সঞ্চয়ের হার বেড়েছে ৪৪ ভাগ এবং সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৫ ভাগ। ১৯২২ সালের জুলাই ২২ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য বলছে : প্রকল্পের আঙিনায় কৃষিজ পণ্য উৎপাদন হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার টন, মাছ উৎপাদন ৭২০ টন, গবাদিপশু পালন করা হচ্ছে ১ লাখ ৩০ হাজার এবং হাঁস-মুরগি-কবুতরের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ [সূত্র : আইএমইডি পরিবীক্ষণ, ২০২২]। আর কোনো পর্যালোচনা না করেই বলি, এটিই হচ্ছে দৃশ্যমান উন্নয়ন, এটিই হচ্ছে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। এর সঙ্গে যে কথাটি উল্লেখ করতেই হবে : বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরও কয়েকটি উদ্যোগের মতো আশ্রয়ণ প্রকল্পটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পুনর্বাসন প্রকল্প হিসেবে বিশ্বের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি কেড়েছে। UN Habitat বলে পরিচিত জাতিসংঘের United Nations Human Settlements Program এ এই প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। জাতিসংঘের ৭৭তম অধিবেশনে, ২০২২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ‘আশ্রয়ণ : অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের পদস্থ নীতিনির্ধারকরা।

৭. প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই যে পথযাত্রা তা জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের পথরেখা ধরেই। বঙ্গবন্ধুই হচ্ছেন তাঁর আত্মবিশ্বাস ও সাহসের উৎস।

আমরা নিশ্চয়ই বিস্মৃত হইনি, ১৯৭২ সালে পাকিস্তানের কারাগার থেকে দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশে পা রেখেই বলেছিলেন : ...কবিগুরু তুমি বলেছিলে সাড়ে সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি। কবিগুরু, আজ তুমি এসে দেখে যাও বাঙালি আজ মানুষ হয়েছে...।

আজ থেকে প্রায় শতবর্ষ আগে বেগম রোকেয়া তাঁর ‘গৃহ’ প্রবন্ধে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন বিশেষত নারীদের নিজগৃহ না থাকার জন্য।

আশ্রয়ণসহ সমধর্মী প্রকল্পগুলোর দৃশ্যমান সাফল্য হাতে নিয়ে শেখ হাসিনাও আজ বুঝি বলতে পারেন, হে মহীয়সী বেগম রোকেয়া, আজ আপনি এসে দেখে যান, বাংলার হতদরিদ্র, সম্মানহীন, মর্যাদাহীন নারীরাও আজ জমির মালিক হয়েছে, স্বামী পরিজন নিয়ে গড়ে তুলেছে একেবারে নিজস্ব ‘আরাম বিরামের শান্তিনিকেতন’। এ প্রকল্প তাদের দিয়েছে সম্মান, মর্যাদা, জীবনযুদ্ধের লড়াইয়ে জয়ী অমিত শক্তি ও আত্মবিশ্বাস।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা