শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা : সহানুভূতি বনাম সমানুভূতি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা : সহানুভূতি বনাম সমানুভূতি

স্বাস্থ্যসেবা যিনি দেবেন এবং নেবেন উভয় পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক উপলব্ধি ও অনুসরণ বা পরিপালনীয় বিষয়গুলোকে শনাক্তকরণ, হৃদয়ঙ্গম করা, ধাতস্থ হওয়ার মধ্যেই নিহিত স্বাস্থ্যসেবার যথার্থতা। জাতীয় অধ্যাপক ইব্রাহিম (১৯১১-১৯৬৯) তাঁর বাল্যশিক্ষাকাল থেকেই একটা আদর্শের অনুরক্ত অনুসারী হয়েছিলেন তা হলো মানব সেবা। তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার আলোকে স্বাস্থ্যসেবার মূল দর্শন বা মর্মবাণী এটিই সাব্যস্ত করে গিয়েছেন যে, রোগীকে, রোগীর সমস্যাকে না বুঝলে তাকে সেবা দেওয়া পুরোপুরি সার্থক করে তোলা যাবে না বা পাওয়া যাবে না। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে পারস্পরিক আদর্শবোধের সমন্বয় সম্মিলন যদি না ঘটে তা হলে ওই বিদ্যাচর্চায় উভয়ের আগ্রহ ও অবদান অর্থবহ হয় না। কেননা সব মানুষের মধ্যে পরার্থপরতার লক্ষ্য না থাকলে তার জীবনযাপন এবং জীবনধারণ নিছক রুটিনওয়ার্কে পরিণত হয়। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যেনতেন উপায়ে সময় কাটানোর মধ্যে বাহাদুরি তো নেই-ই, বরং সেটি সৃষ্টিকর্তার মানুষ সৃষ্টির নিয়ত ও উদ্দেশ্যের বরখেলাপ। কোরআনে (২ সংখ্যক সুরা বাকারা, আয়াত ৩০) বলা হয়েছে, ‘আল্লাহ পৃথিবীতে মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি (খলিফাতুন) হিসেবে পাঠাবার ইচ্ছা পরিকল্পনা প্রকাশ করলেন তখন ফেরেশতারা বললেন তার আর দরকার কী আমরাই তো আপনার ইবাদত বন্দেগি করি, মানুষ পৃথিবীতে হাঙ্গামা সৃষ্টি করে বেড়াবে। আল্লাহ বলেছিলেন, আমি যা জানি তা তোমরা জান না। মানুষ সৃষ্টিতে আল্লাহর উদ্দেশ্য হলো মানুষ তার নিজ সমাজ, অন্যান্য প্রাণী এবং প্রকৃতির প্রতি সৃষ্টিকর্তার প্রতিনিধি হিসেবে তাঁর পক্ষে সেবা ও কল্যাণ কামনায় নিরন্তর নিয়োজিত থাকবে এবং তাদের ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পথ থেকে রক্ষা করবে। সৃষ্টির সেবাই হবে স্রষ্টার ইবাদত।’

নিজের পেশা চিকিৎসা তথা স্বাস্থ্যসেবক হিসেবে তিনি মানতেন, ‘মানসিক তৃপ্তিই চিকিৎসকের জীবনে সবচেয়ে বড় পুরস্কার।’ তাঁর উপলব্ধি, সমানুভূতি (Empathy) না থাকলে চিকিৎসার পেশা হবে প্রাণহীনভাবে অর্থ উপার্জনের একটা পথ। সে ক্ষেত্রে এই মহান পেশার মানবিক দিকটা লাঞ্ছিত হবে, অপমানিত হবে, সাধারণ মানুষের চোখে তা প্রতিভাত হবে নিতান্তই কদর্যরূপে।’ তাঁর অভিমত, ‘একজন ব্যবসায়ীর অর্থ উপার্জনের নেশা আর একজন চিকিৎসকের অর্থ উপার্জন এক হলে তা অবশ্যই সমাজের জন্য চরম দুর্ভাগ্যের কথা।’ তাঁর বিশ্বাস, ‘চিকিৎসক সেবাধর্মী পেশা, আর সেবার মাধ্যমেই স্রষ্টার নৈকট্য ও রহমত পাওয়া যায়।’ তিনি এ উপলব্ধি, অভিমত ও বিশ্বাসকে আজীবন সযত্নে লালন করেছেন। তাঁর স্বগোতোক্তি- ‘আমি জানি মানুষের জীবনের পরিধি সসীম এবং কর্মের পরিধি অসীম। অবশ্যই এই কর্মটা খাঁটি হতে হবে, জনকল্যাণমূলক হতে হবে।’ রোগ ভালো না করে টাকা নেওয়া ডা. ইব্রাহিমের কাছে লজ্জাবোধ হতো। সে জন্যই ভালো করা যায় না এমন রোগ ডায়াবেটিসের জন্য তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন বিনা পয়সার চিকিৎসালয় খুলতে। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির পথ ও পন্থা ঠিক করেছিলেন ‘No diabetic shall die unfed, untreated and unemployed even if poor’ রোগীর পরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ডাক্তার ইব্রাহিম ছিলেন নৈপুণ্য ও সূক্ষ্মতার প্রতি অচঞ্চল; এর মধ্যেই তিনি তাঁর শিক্ষার্থী সহকর্মীদের শিখিয়ে ও বুঝিয়ে দিতেন রোগীর রোগ পরীক্ষণ ও নির্ণয় বিষয়টি কত নিখুঁত ও সূক্ষ্ম হওয়া উচিত এবং তিনি কীভাবে তা চান। তিনি ছিলেন প্রকৃতই একজন হাতে-কলমে শিক্ষাদাতা এবং একাধারে তাঁর চিকিৎসা দর্শনের মর্মসাধক- ‘আমি নিজে একটা কথা আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করি এবং আমার সহকর্মীদের এ কথাটা আমি সব সময় বলি যে, আমরা জনগণের খাদেম, এ মনোভাব নিয়ে সেবা করব; তাদের প্রভু এ মানসিকতা নিয়ে নয়। কারণ নিজেকে খাদেম মনে করলেই সেবাটা আন্তরিক হয়, মনের মধ্যে বিনয় আসে আর মানুষের প্রতি একটা মানবিক সহমর্মিতা জেগে ওঠে। আর এই সহমর্মিতা বা সমানুভূতি একজন রোগীর দুঃখ-কষ্ট যদি হৃদয়ঙ্গম না করি, তবে তো আমার সেবাটা হবে অনেকটা দায়সারা গোছের। কিন্তু আমি যদি চিন্তা করি, এ রোগীর জায়গায় আমি থাকলে কী হতো তাহলে দেখা যাবে আমার চিকিৎসার ধ্যান-ধারণাই বদলে গেছে। আমি নিজে যেমন এ মনোভাবের অনুবর্তী সে রকম অন্যদেরও এটা অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে থাকি। আর একটা কথা আমাদের ভুললে চলবে না, তা হলো আমাদের এই জনগণ হলো স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের জনগণ। এরা ১৯৪৭ সালের আগের ব্রিটিশদের গোলাম জনগণ নয়। এরা ১৯৭১ সালের আগের জনগণ নয়, যখন এ দেশকে বলা হতো কালোনি। এরা এখন স্বাধীন-সার্বভৌম একটি দেশের জনগণ।

ডা. ইব্রাহিম চিকিৎসার ক্ষেত্রে ‘ইম্পেথি’ শব্দটির ওপর অত্যধিক গুরুত্বারোপ করতেন। ইংরেজি ‘ইম্পেথি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো স্বীয় সত্তা অন্যের সত্তায় বিলীন করে দিয়ে, অন্যের শোক, দুঃখ ও ব্যথার অভিজ্ঞতা কল্পনায় নিজে অনুভব করার শক্তি। আর ‘সিম্পেথি’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ হলো অন্যের শোক-দুঃখের সঙ্গে সমবেদনা বা সমব্যথিত হওয়া। অন্যের শোক-দুঃখ এবং অন্যান্য অভিজ্ঞতা মনে না করলে যেমন দুঃখী বা আর্তপীড়িতের গভীরে যাওয়া যাবে না ঠিক, তেমনি তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের সহকর্মী সব ডাক্তার, সেবাকর্মী, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের তিনি সব সময় বলতেন, ‘ইম্পেথি’ শব্দটির অন্তর্নিহিত ভাবকে নিজের মনে প্রতিফলিত করে সেবাদানে মনোনিবেশ করতে। এরূপ মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে যখন কোনো সেবাদানকারী কোনো আর্তপীড়িতের সেবায় নিজেকে প্রয়োগ করবে সেই সেবাদানকারীই আর্তপীড়িতের সত্তার সঙ্গে বিলীন হতে পারবে আর সেবাদান তখনই পূর্ণাঙ্গ হবে। এভাবেই কোনো সেবাদানকারী সেবা গ্রহণকারীর গভীরে প্রবেশ করতে পারবে, আর যখন সেবাদানকারী মনে করবে আমি যদি এই আর্তপীড়িত লোকটির মতো হতাম, যে আমার কাছে তার আর্তপীড়ার উপশম চাইতে আসছে এবং আর্তপীড়িতটি যদি আমার জায়গায় হতো, যার কাছ থেকে আমি পীড়িত হয়ে সেবা গ্রহণ করতে এসেছি। তাঁর প্রিয় প্রতিষ্ঠান বারডেমে সকাল বেলা যখন সব ডায়াবেটিস রোগী এসে একত্রিত হতেন তখন তিনি তাঁদের বলতেন : ‘আপনারা যে এসেছেন এ জন্য আমরা আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কারণ আপনারা এখানে এসে আমাদের সেবা করার সুযোগ দিচ্ছেন। আমরা আপনাদের পঁচিশ বছর ধরে চিকিৎসা করছি এবং সেটা কোনো অর্থের বিনিময়ে নয়। আর এ দীর্ঘকাল আপনারা আমাদের সেবা করার সুযোগ দিয়ে ধন্য করেছেন। আপনারা যদি না আসতেন তবে আমাদের সেবা করার এ সদিচ্ছাটা বিফলে যেত। সুতরাং আপনারা আমার আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহণ করুন। আর একটা অনুরোধও আমি আপনাদের করব। বারডেমের ভিতরে পা রাখার পর আপনারা সবাই সুশৃঙ্খলভাবে থাকবেন। এ জন্যই আমি হাসপাতালের বহু স্থানে লিখিয়ে রেখেছি, ‘শৃঙ্খলাই জীবন’। আর সত্যি বলতে এটাই ডায়াবেটিস রোগীর জীবনের অন্যতম প্রধান অবলম্বন।

তিনি নিজে বয়স্ক, বিশেষ করে বুড়ো মানুষদের, সে যত সাধারণই হোক না কেন, মন-প্রাণ দিয়ে সম্মান করতেন। কোনো একজন বুড়ো মানুষ তাঁর চেম্বারে ঢুকলে তিনি নিজের চেয়ার থেকে উঠে যেতেন। তার কথা শুনতেন, আবার প্রয়োজন হলে নিজেই হাত ধরে চেয়ারে বসাতেন। বহির্বিভাগ বা ভিতর বিভাগে পরিদর্শনরত অবস্থায় এরূপ কোনো ব্যক্তিকে ইতস্তত ঘুরতে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে তার খবর নিতেন। তিনি শুধু পীড়িতদের পীড়ার কারণ শুনেই ক্ষান্ত হতেন না, তাদের জীবনের সমস্ত কথা-কাহিনি, রোগীর পিতা-মাতা, সমাজ-সংসার সব ব্যাপারেই খোঁজখবর নিতেন। এর ফলে প্রত্যেক রোগীই হয়ে উঠতেন তাঁর আত্মার আত্মীয়। রোগীরা তখন আর তাঁকে কেবল একজন ডাক্তার বলে মনে করতেন না, মনে করতেন একজন পরম আত্মীয়। রোগী ও ডাক্তারের মধ্যকার এরূপ প্রত্যক্ষ, ঘনিষ্ঠ ও স্নেহ-শ্রদ্ধার সম্পর্ক সত্যি বিরল। সত্যিকার অর্থে ভালোবাসা বড় কঠিন- সেই প্রীতি ও মমতাকে কাজে লাগানোর জন্য সংবেদনশীল হৃদয় দরকার।

        ♦  লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির ন্যাশনাল কাউন্সিল সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

এই মাত্র | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ
কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা
দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা
গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ
জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা
অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান
কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক
‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে