শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই তিখনভের জন্ম ১৮৯৬ সালে রাশিয়ার পিটার্সবুর্গে। ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব এবং পরে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তিনি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। তিনি তাঁর লেখক হয়ে ওঠার পটভূমি সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমায় কবি করেছে অক্টোবর বিপ্লব। বিরাট বিরাট ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ও শরিক হওয়ার মহাসৌভাগ্য হয়েছে আমার, অস্ত্রহাতে রক্ষা করেছি আমাদের সমাজতান্ত্রিক জন্মভূমি, দেখেছি তার মৃত্যুহীন জয়লাভ, দেখেছি কীভাবে নতুন প্রেরণায় গুছিয়ে উঠছে জীবন, প্রসারিত হচ্ছে মুক্তি ও গণতন্ত্রের শিবির।’ মূলত রুশ বিপ্লব এবং জার্মানির সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। যুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ এবং মানুষের জীবনবৈচিত্র্য অনুভব করার চেষ্টা করছেন। আর সেসব অনুভূতি-অভিজ্ঞতা সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। নিকোলাই তিখনভের ‘গল্পসম্ভার’ গ্রন্থে একটি গল্পের নাম ‘নিজামি’। গল্পে তিনি আজারবাইজানের এক মহাকবি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন। সেই মহাকবির পুরো নাম ছিল ‘শেখ মোহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ গঞ্জোভি’। তিখনভের সেই গল্পের একটি চরিত্র ‘নিকোলাই ফিওদরোভিচ করোলেভ’। তিনি নিজামি সম্পর্কে বলছিলেন, ‘নিজামি জানতেন দুনিয়াকে এগিয়ে দেয় নৃশংস জল্লাদরা নয়, ভালো লোকেরা’। হাজার বছর আগের আজারবাইজানের মহাকবি নিজামির এ উপলব্ধি এক অমোঘ সত্য, সন্দেহ নেই। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ সত্যের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত বহু শাসক এসেছেন এ পৃথিবীতে। তাঁদের মধ্যে কেউ ছিলেন মানবহিতৈষী, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতার সেবায় নিবেদিতপ্রাণ। আবার কেউ ছিলেন নৃশংস, হিংস্র এবং ধ্বংসের প্রতিমূর্তি। সেসব দুঃশাসক বা সমাজপতি পৃথিবীকে, এর অধিবাসীদের কিছুই দিতে পারেননি, অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণ-লুণ্ঠন আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া। তাঁরা পৃথিবী এগিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেননি। বরং তাঁদের কার্যকলাপ পিছিয়ে দিয়েছে সমাজ, রাষ্ট্র। ইতিহাসে তাঁরা মন্দ লোক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। নিকোলাই তিখনভ তাঁর গল্পের নায়ক মহাকবি নিজামির উপলব্ধির সূত্রে একটি চিরন্তন সত্য তুলে ধরেছেন। পৃথিবী বলুন আর সমাজ বা রাষ্ট্র, এর উন্নতি-অগ্রগতি বা কল্যাণ ভালো মানুষের দ্বারাই হয়েছে। বর্তমানেও যদি আমরা সমাজের দিকে দৃষ্টিপাত করি সে সত্যেরই প্রতিফলন লক্ষ্য করব। দেশ সমাজ নিয়ে এখনো যাঁরা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা মানুষের চোখে ভালোমানুষ। তাঁরা সমাজকে ভালোর দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করেন। যদিও তা খুবই কঠিন কাজ এ সময়ে। কেননা আমাদের সমাজে এখন ভালোমানুষের চেয়ে মন্দ মানুষের দাপট এবং প্রভাব দু-ই বেশি। তাদের দাপটে ভালোমানুষ একেবারে চুপসে থাকেন। সরকারি অফিসে যে কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হন না বা তা রোধ করার চেষ্টা করেন, তাঁকে অফিসে ‘একঘরে’ হয়ে থাকতে হয়, কখনো কখনো পড়তে হয় উটকো ঝামেলায়। আমার মেজো মামা শেখ নূরুল ইসলাম (লাল মিয়া) চাকরি করতেন শরীয়তপুরের চিকন্দি মুনসেফ কোর্টে। সেখান থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি তাঁকে বদলি করা হয় ঢাকা হাই কোর্টে। কিন্তু এখানে এসে তিনি বেশিদিন চাকরি করতে পারেননি। তাঁর ওপর-নিচ সবাই উপরি ইনকামে ব্যস্ত। আজীবন সৎ জীবনযাপনকারী মামা পড়লেন বিপদে। তাঁর কারণে অধস্তনদের সমস্যা হচ্ছিল বাড়তি আয়ে। আবার ঊর্ধ্বতনরাও নাখোশ ছিলেন তাঁর কাছ থেকে কাক্সিক্ষত ‘সেলামি’ না পেয়ে। শেষ পর্যন্ত চোখ বুজে, মুখ গুঁজে চাকরির ২৫ বছর পার করে স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত দিয়ে চাকরি ছেড়ে চলে যান গ্রামে। সেখানে গ্রামের মসজিদে ইমামতি করে বাকি জীবন কাটিয়েছেন।

১৯১৭ সালের রাশিয়ার অক্টোবর বিপ্লব নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক বানিয়েছে। প্রতিটি জাতির জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আসে; যা সেই জাতির পথচলার বাঁক পরিবর্তনে দিশারির ভূমিকা পালন করে। নবসৃষ্টির উল্লাসে মাতোয়ারা জাতি অতীতের দুঃখ-গ্লানি ভুলে নতুন করে নিজেকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। আমাদের জাতীয় জীবনেও তেমনি বাঁক পরিবর্তনের মাহেন্দ্রক্ষণ এসেছিল। ১৯৭১ ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। অধিকার আদায়ের ২৩ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং একাত্তরের নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের পর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল নতুন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। রেখেছেনও অনেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, একাত্তরে যে আমরা ছিলাম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এবং দেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এক জাতি, স্বাধীনতার পর এর একটি অংশের চিন্তাভাবনা-কাজকর্মে এলো মারাত্মক নেতিবাচক পরিবর্তন। একাত্তরে আমরা ছিলাম একাত্ম। সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্যই সেদিন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সুপ্রশিক্ষিত একটি সেনাবাহিনী এবং তাদের মদদদাতা বিশ্বমোড়লদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে। কিন্তু স্বাধীনতার স্বল্পকালের মধ্যেই সেই ঐক্য বিনষ্ট হয়েছিল। ব্যক্তি-গোষ্ঠী স্বার্থ আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছিল যে, জাতীয় স্বার্থ আর আমাদের মগজ-মননে থাকেনি। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। শুধু চলছেই না, বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তা এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একটি শ্রেণিকে দেখা গেল রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে। তারা রিলিফ আত্মসাৎ, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, দেশের অর্থসম্পদ পাচার, সরকারি সম্পত্তি দখল কোনোটাই বাদ দিল না। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নিরন্ন মানুষের জন্য আসা চাল, গম, তেল, চিনি, বস্ত্রহীনদের জন্য আসা কম্বল সবই গিলতে থাকল গোগ্রাসে। ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হলো সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য সীমিত সামর্থ্যে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যেও থাবা বসাল সে অর্থগৃধœুর দল। তারা মেরামত প্রকল্পের টাকা অবলীলায় উদরস্থ করতে থাকল। খাদ্যসামগ্রী পাচার হতে থাকল পাশের দেশে। ফলে দেখা দিল খাদ্যাভাব। সে খাদ্যাভাব টেনে আনল চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। সেই অরাজক পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন, ‘মানুষ পায় সোনার খনি, আমি পাইছি চোরের খনি’। এমনকি তিনি অক্ষেপ করে এও বলেছিলেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ একটি দেশের স্বাধীনতার মূল স্থপতি, একটি জাতির জন্মদাতা কতখানি ত্যক্তবিরক্ত হলে অমন খেদোক্তি করতে পারেন, তা অনুমান করা কষ্টকর নয়। তিনি তাঁর এই হতাশা এবং ক্ষোভের কথা অনেকের কাছে একান্তেও বলেছেন। তিনি বলতেন, ‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই।’ সেই সোনার মানুষের খোঁজ তিনি করেছিলেন, কিন্তু পাননি। তেমনি একটি ঘটনার কথা বলেছেন প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সম্পাদক শফিক রেহমানের বাবা); যিনি কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে মাঝেমধ্যেই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে যেতেন। শিক্ষাগুরুর কাছ থেকে নানা বিষয়ে পরামর্শ নিতেন। একদিন তিনি তাঁর শিক্ষকের কাছে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা চাইলেন। উদ্দেশ্য, তাদের তিনি ভেঙে পড়া দেশটির পুনর্গঠনের কাজে লাগাবেন। কিন্তু প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান সেই তালিকা দিতে পারেননি। পরে আরেকদিন দেশের ঘুষ-দুর্নীতি অব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক-ছাত্র যখন আলাপ করছিলেন, তখন ছাত্র শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার মনে আছে একবার আপনার কাছে একশ টি ভালোমানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালোমানুষের তালিকাটা কিন্তু আজও দিতে পারেননি।’ ছাত্রের এ কথা শোনার পর শিক্ষক স্বগতোক্তি করেছেন, ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫)। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর আমাদের দেশে আর দুর্ভিক্ষ হয়নি। মাঝে মাঝে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গার কথা শোনা যেত। সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী প্রকল্পের কারণে তাও আজ অনেকটাই নিরসনের পথে। কখনো কখনো নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট দেখা দিলেও তা দুর্ভিক্ষে গড়াতে পারে না। কিন্তু একটি অভাব চুয়াত্তর সালের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। সেটা ভালোমানুষের অভাব। সে সময় শিক্ষক সাইদুর রহমান তাঁর প্রিয় ছাত্র শেখ মুজিবকে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা দিতে পারেননি। তাঁরা যদি আজকের বাংলাদেশের অবস্থা দেখতেন তাহলে কী বলতেন, ভাবা যায় না। সরকারের কৃষি বিভাগের একটি প্রকল্প আছে, ‘শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’। আজ আমাদের দেশে ‘দুর্নীতি বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’ চলছে। পত্রপত্রিকায় নিত্যনতুন বিচিত্র সব দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। যে যেভাবে পারছে দুর্নীতির পদ্ধতি আবিষ্কার করে পকেট ভারী করছে, দেশ বা জাতির কথা তারা একটুও ভাবে না। দেশ এগোল না পেছাল, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তারা নিজেদের এগিয়ে যাওয়াটাকেই প্রাধান্য দেয়। গবেষকরা বলে থাকেন, বাংলাদেশ থেকে যদি দুর্নীতি নির্মূল করা যেত, তাহলে আরও কুড়ি বছর আগেই দেশ আজকের অবস্থানে চলে আসতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমার দেশের মানুষ দেশের সম্পদ পাচার করে বিদেশে। দেশের আলো-বাতাসে বড় হয়ে, দেশেরটা খেয়ে দেশের সম্পদ যারা বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে প্রাচীনকালের মারাঠা বা পর্তুগিজ জলদস্যুদের কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। ওরাও আমাদের দেশে লুণ্ঠন চালিয়ে সম্পদ নিয়ে যেত, এরাও তাই করছে।

একটি কথা আমরা অবশ্য প্রায়ই বলি, সমাজে ভালোমানুষের বড্ড অভাব। কথাটা সর্বাংশে সত্য বা মিথ্যা কোনোটাই নয়। ভালোমানুষ আবশ্যই আছে। তবে তারা কোণঠাসা। প্রভাব-প্রতিপত্তিতে মন্দ মানুষগুলো, যাদের মহাকবি নিজামি ‘নৃশংস জল্লাদ’ বলে অভিহিত করেছেন, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকান। আপনাকে হতাশ হতেই হবে। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি, ধর্ষক -দুর্বৃত্তদের গডফাদার, সরকারি তথা জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী, সমাজবিরোধীরা আজ এ অঙ্গনে মহাপ্রতাপে বিরাজ করছে। দেশপ্রেমিক, মানবদরদি, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ আজ একরকম অপাক্সক্তেয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলে এদের দাপটে সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা মাঠের একপাশে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন। সবচেয়ে দুঃখজনক হলো, এই বদচরিত্রের লোকগুলোকেই আমরা আবার মাথায় তুলে নাচি, জিন্দাবাদ দিই, কদমবুচি করে ধন্য হই। ফলে সমাজে মন্দ মানুষের রাজত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা সমাজকে ভালো কিছু দিতে পারে না। বরং এদের কারণে সমাজ তার অগ্রগতি হারিয়ে ফেলে। এ কারণেই নিকোলাই তিখনভের গল্পের মহাকবি নিজামির উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
অ্যাসিস্টে বিশ্বরেকর্ড গড়ে নতুন মাইলফলক ছুঁলেন মেসি
অ্যাসিস্টে বিশ্বরেকর্ড গড়ে নতুন মাইলফলক ছুঁলেন মেসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী ২৯ হাজার পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী ২৯ হাজার পরিবার

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা