শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই তিখনভের জন্ম ১৮৯৬ সালে রাশিয়ার পিটার্সবুর্গে। ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব এবং পরে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তিনি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। তিনি তাঁর লেখক হয়ে ওঠার পটভূমি সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমায় কবি করেছে অক্টোবর বিপ্লব। বিরাট বিরাট ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ও শরিক হওয়ার মহাসৌভাগ্য হয়েছে আমার, অস্ত্রহাতে রক্ষা করেছি আমাদের সমাজতান্ত্রিক জন্মভূমি, দেখেছি তার মৃত্যুহীন জয়লাভ, দেখেছি কীভাবে নতুন প্রেরণায় গুছিয়ে উঠছে জীবন, প্রসারিত হচ্ছে মুক্তি ও গণতন্ত্রের শিবির।’ মূলত রুশ বিপ্লব এবং জার্মানির সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। যুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ এবং মানুষের জীবনবৈচিত্র্য অনুভব করার চেষ্টা করছেন। আর সেসব অনুভূতি-অভিজ্ঞতা সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। নিকোলাই তিখনভের ‘গল্পসম্ভার’ গ্রন্থে একটি গল্পের নাম ‘নিজামি’। গল্পে তিনি আজারবাইজানের এক মহাকবি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন। সেই মহাকবির পুরো নাম ছিল ‘শেখ মোহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ গঞ্জোভি’। তিখনভের সেই গল্পের একটি চরিত্র ‘নিকোলাই ফিওদরোভিচ করোলেভ’। তিনি নিজামি সম্পর্কে বলছিলেন, ‘নিজামি জানতেন দুনিয়াকে এগিয়ে দেয় নৃশংস জল্লাদরা নয়, ভালো লোকেরা’। হাজার বছর আগের আজারবাইজানের মহাকবি নিজামির এ উপলব্ধি এক অমোঘ সত্য, সন্দেহ নেই। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ সত্যের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত বহু শাসক এসেছেন এ পৃথিবীতে। তাঁদের মধ্যে কেউ ছিলেন মানবহিতৈষী, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতার সেবায় নিবেদিতপ্রাণ। আবার কেউ ছিলেন নৃশংস, হিংস্র এবং ধ্বংসের প্রতিমূর্তি। সেসব দুঃশাসক বা সমাজপতি পৃথিবীকে, এর অধিবাসীদের কিছুই দিতে পারেননি, অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণ-লুণ্ঠন আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া। তাঁরা পৃথিবী এগিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেননি। বরং তাঁদের কার্যকলাপ পিছিয়ে দিয়েছে সমাজ, রাষ্ট্র। ইতিহাসে তাঁরা মন্দ লোক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। নিকোলাই তিখনভ তাঁর গল্পের নায়ক মহাকবি নিজামির উপলব্ধির সূত্রে একটি চিরন্তন সত্য তুলে ধরেছেন। পৃথিবী বলুন আর সমাজ বা রাষ্ট্র, এর উন্নতি-অগ্রগতি বা কল্যাণ ভালো মানুষের দ্বারাই হয়েছে। বর্তমানেও যদি আমরা সমাজের দিকে দৃষ্টিপাত করি সে সত্যেরই প্রতিফলন লক্ষ্য করব। দেশ সমাজ নিয়ে এখনো যাঁরা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা মানুষের চোখে ভালোমানুষ। তাঁরা সমাজকে ভালোর দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করেন। যদিও তা খুবই কঠিন কাজ এ সময়ে। কেননা আমাদের সমাজে এখন ভালোমানুষের চেয়ে মন্দ মানুষের দাপট এবং প্রভাব দু-ই বেশি। তাদের দাপটে ভালোমানুষ একেবারে চুপসে থাকেন। সরকারি অফিসে যে কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হন না বা তা রোধ করার চেষ্টা করেন, তাঁকে অফিসে ‘একঘরে’ হয়ে থাকতে হয়, কখনো কখনো পড়তে হয় উটকো ঝামেলায়। আমার মেজো মামা শেখ নূরুল ইসলাম (লাল মিয়া) চাকরি করতেন শরীয়তপুরের চিকন্দি মুনসেফ কোর্টে। সেখান থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি তাঁকে বদলি করা হয় ঢাকা হাই কোর্টে। কিন্তু এখানে এসে তিনি বেশিদিন চাকরি করতে পারেননি। তাঁর ওপর-নিচ সবাই উপরি ইনকামে ব্যস্ত। আজীবন সৎ জীবনযাপনকারী মামা পড়লেন বিপদে। তাঁর কারণে অধস্তনদের সমস্যা হচ্ছিল বাড়তি আয়ে। আবার ঊর্ধ্বতনরাও নাখোশ ছিলেন তাঁর কাছ থেকে কাক্সিক্ষত ‘সেলামি’ না পেয়ে। শেষ পর্যন্ত চোখ বুজে, মুখ গুঁজে চাকরির ২৫ বছর পার করে স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত দিয়ে চাকরি ছেড়ে চলে যান গ্রামে। সেখানে গ্রামের মসজিদে ইমামতি করে বাকি জীবন কাটিয়েছেন।

১৯১৭ সালের রাশিয়ার অক্টোবর বিপ্লব নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক বানিয়েছে। প্রতিটি জাতির জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আসে; যা সেই জাতির পথচলার বাঁক পরিবর্তনে দিশারির ভূমিকা পালন করে। নবসৃষ্টির উল্লাসে মাতোয়ারা জাতি অতীতের দুঃখ-গ্লানি ভুলে নতুন করে নিজেকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। আমাদের জাতীয় জীবনেও তেমনি বাঁক পরিবর্তনের মাহেন্দ্রক্ষণ এসেছিল। ১৯৭১ ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। অধিকার আদায়ের ২৩ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং একাত্তরের নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের পর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল নতুন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। রেখেছেনও অনেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, একাত্তরে যে আমরা ছিলাম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এবং দেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এক জাতি, স্বাধীনতার পর এর একটি অংশের চিন্তাভাবনা-কাজকর্মে এলো মারাত্মক নেতিবাচক পরিবর্তন। একাত্তরে আমরা ছিলাম একাত্ম। সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্যই সেদিন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সুপ্রশিক্ষিত একটি সেনাবাহিনী এবং তাদের মদদদাতা বিশ্বমোড়লদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে। কিন্তু স্বাধীনতার স্বল্পকালের মধ্যেই সেই ঐক্য বিনষ্ট হয়েছিল। ব্যক্তি-গোষ্ঠী স্বার্থ আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছিল যে, জাতীয় স্বার্থ আর আমাদের মগজ-মননে থাকেনি। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। শুধু চলছেই না, বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তা এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একটি শ্রেণিকে দেখা গেল রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে। তারা রিলিফ আত্মসাৎ, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, দেশের অর্থসম্পদ পাচার, সরকারি সম্পত্তি দখল কোনোটাই বাদ দিল না। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নিরন্ন মানুষের জন্য আসা চাল, গম, তেল, চিনি, বস্ত্রহীনদের জন্য আসা কম্বল সবই গিলতে থাকল গোগ্রাসে। ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হলো সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য সীমিত সামর্থ্যে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যেও থাবা বসাল সে অর্থগৃধœুর দল। তারা মেরামত প্রকল্পের টাকা অবলীলায় উদরস্থ করতে থাকল। খাদ্যসামগ্রী পাচার হতে থাকল পাশের দেশে। ফলে দেখা দিল খাদ্যাভাব। সে খাদ্যাভাব টেনে আনল চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। সেই অরাজক পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন, ‘মানুষ পায় সোনার খনি, আমি পাইছি চোরের খনি’। এমনকি তিনি অক্ষেপ করে এও বলেছিলেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ একটি দেশের স্বাধীনতার মূল স্থপতি, একটি জাতির জন্মদাতা কতখানি ত্যক্তবিরক্ত হলে অমন খেদোক্তি করতে পারেন, তা অনুমান করা কষ্টকর নয়। তিনি তাঁর এই হতাশা এবং ক্ষোভের কথা অনেকের কাছে একান্তেও বলেছেন। তিনি বলতেন, ‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই।’ সেই সোনার মানুষের খোঁজ তিনি করেছিলেন, কিন্তু পাননি। তেমনি একটি ঘটনার কথা বলেছেন প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সম্পাদক শফিক রেহমানের বাবা); যিনি কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে মাঝেমধ্যেই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে যেতেন। শিক্ষাগুরুর কাছ থেকে নানা বিষয়ে পরামর্শ নিতেন। একদিন তিনি তাঁর শিক্ষকের কাছে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা চাইলেন। উদ্দেশ্য, তাদের তিনি ভেঙে পড়া দেশটির পুনর্গঠনের কাজে লাগাবেন। কিন্তু প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান সেই তালিকা দিতে পারেননি। পরে আরেকদিন দেশের ঘুষ-দুর্নীতি অব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক-ছাত্র যখন আলাপ করছিলেন, তখন ছাত্র শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার মনে আছে একবার আপনার কাছে একশ টি ভালোমানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালোমানুষের তালিকাটা কিন্তু আজও দিতে পারেননি।’ ছাত্রের এ কথা শোনার পর শিক্ষক স্বগতোক্তি করেছেন, ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫)। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর আমাদের দেশে আর দুর্ভিক্ষ হয়নি। মাঝে মাঝে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গার কথা শোনা যেত। সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী প্রকল্পের কারণে তাও আজ অনেকটাই নিরসনের পথে। কখনো কখনো নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট দেখা দিলেও তা দুর্ভিক্ষে গড়াতে পারে না। কিন্তু একটি অভাব চুয়াত্তর সালের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। সেটা ভালোমানুষের অভাব। সে সময় শিক্ষক সাইদুর রহমান তাঁর প্রিয় ছাত্র শেখ মুজিবকে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা দিতে পারেননি। তাঁরা যদি আজকের বাংলাদেশের অবস্থা দেখতেন তাহলে কী বলতেন, ভাবা যায় না। সরকারের কৃষি বিভাগের একটি প্রকল্প আছে, ‘শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’। আজ আমাদের দেশে ‘দুর্নীতি বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’ চলছে। পত্রপত্রিকায় নিত্যনতুন বিচিত্র সব দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। যে যেভাবে পারছে দুর্নীতির পদ্ধতি আবিষ্কার করে পকেট ভারী করছে, দেশ বা জাতির কথা তারা একটুও ভাবে না। দেশ এগোল না পেছাল, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তারা নিজেদের এগিয়ে যাওয়াটাকেই প্রাধান্য দেয়। গবেষকরা বলে থাকেন, বাংলাদেশ থেকে যদি দুর্নীতি নির্মূল করা যেত, তাহলে আরও কুড়ি বছর আগেই দেশ আজকের অবস্থানে চলে আসতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমার দেশের মানুষ দেশের সম্পদ পাচার করে বিদেশে। দেশের আলো-বাতাসে বড় হয়ে, দেশেরটা খেয়ে দেশের সম্পদ যারা বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে প্রাচীনকালের মারাঠা বা পর্তুগিজ জলদস্যুদের কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। ওরাও আমাদের দেশে লুণ্ঠন চালিয়ে সম্পদ নিয়ে যেত, এরাও তাই করছে।

একটি কথা আমরা অবশ্য প্রায়ই বলি, সমাজে ভালোমানুষের বড্ড অভাব। কথাটা সর্বাংশে সত্য বা মিথ্যা কোনোটাই নয়। ভালোমানুষ আবশ্যই আছে। তবে তারা কোণঠাসা। প্রভাব-প্রতিপত্তিতে মন্দ মানুষগুলো, যাদের মহাকবি নিজামি ‘নৃশংস জল্লাদ’ বলে অভিহিত করেছেন, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকান। আপনাকে হতাশ হতেই হবে। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি, ধর্ষক -দুর্বৃত্তদের গডফাদার, সরকারি তথা জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী, সমাজবিরোধীরা আজ এ অঙ্গনে মহাপ্রতাপে বিরাজ করছে। দেশপ্রেমিক, মানবদরদি, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ আজ একরকম অপাক্সক্তেয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলে এদের দাপটে সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা মাঠের একপাশে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন। সবচেয়ে দুঃখজনক হলো, এই বদচরিত্রের লোকগুলোকেই আমরা আবার মাথায় তুলে নাচি, জিন্দাবাদ দিই, কদমবুচি করে ধন্য হই। ফলে সমাজে মন্দ মানুষের রাজত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা সমাজকে ভালো কিছু দিতে পারে না। বরং এদের কারণে সমাজ তার অগ্রগতি হারিয়ে ফেলে। এ কারণেই নিকোলাই তিখনভের গল্পের মহাকবি নিজামির উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক