শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই তিখনভের জন্ম ১৮৯৬ সালে রাশিয়ার পিটার্সবুর্গে। ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব এবং পরে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তিনি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। তিনি তাঁর লেখক হয়ে ওঠার পটভূমি সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমায় কবি করেছে অক্টোবর বিপ্লব। বিরাট বিরাট ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ও শরিক হওয়ার মহাসৌভাগ্য হয়েছে আমার, অস্ত্রহাতে রক্ষা করেছি আমাদের সমাজতান্ত্রিক জন্মভূমি, দেখেছি তার মৃত্যুহীন জয়লাভ, দেখেছি কীভাবে নতুন প্রেরণায় গুছিয়ে উঠছে জীবন, প্রসারিত হচ্ছে মুক্তি ও গণতন্ত্রের শিবির।’ মূলত রুশ বিপ্লব এবং জার্মানির সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। যুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ এবং মানুষের জীবনবৈচিত্র্য অনুভব করার চেষ্টা করছেন। আর সেসব অনুভূতি-অভিজ্ঞতা সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। নিকোলাই তিখনভের ‘গল্পসম্ভার’ গ্রন্থে একটি গল্পের নাম ‘নিজামি’। গল্পে তিনি আজারবাইজানের এক মহাকবি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন। সেই মহাকবির পুরো নাম ছিল ‘শেখ মোহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ গঞ্জোভি’। তিখনভের সেই গল্পের একটি চরিত্র ‘নিকোলাই ফিওদরোভিচ করোলেভ’। তিনি নিজামি সম্পর্কে বলছিলেন, ‘নিজামি জানতেন দুনিয়াকে এগিয়ে দেয় নৃশংস জল্লাদরা নয়, ভালো লোকেরা’। হাজার বছর আগের আজারবাইজানের মহাকবি নিজামির এ উপলব্ধি এক অমোঘ সত্য, সন্দেহ নেই। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ সত্যের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত বহু শাসক এসেছেন এ পৃথিবীতে। তাঁদের মধ্যে কেউ ছিলেন মানবহিতৈষী, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতার সেবায় নিবেদিতপ্রাণ। আবার কেউ ছিলেন নৃশংস, হিংস্র এবং ধ্বংসের প্রতিমূর্তি। সেসব দুঃশাসক বা সমাজপতি পৃথিবীকে, এর অধিবাসীদের কিছুই দিতে পারেননি, অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণ-লুণ্ঠন আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া। তাঁরা পৃথিবী এগিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেননি। বরং তাঁদের কার্যকলাপ পিছিয়ে দিয়েছে সমাজ, রাষ্ট্র। ইতিহাসে তাঁরা মন্দ লোক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। নিকোলাই তিখনভ তাঁর গল্পের নায়ক মহাকবি নিজামির উপলব্ধির সূত্রে একটি চিরন্তন সত্য তুলে ধরেছেন। পৃথিবী বলুন আর সমাজ বা রাষ্ট্র, এর উন্নতি-অগ্রগতি বা কল্যাণ ভালো মানুষের দ্বারাই হয়েছে। বর্তমানেও যদি আমরা সমাজের দিকে দৃষ্টিপাত করি সে সত্যেরই প্রতিফলন লক্ষ্য করব। দেশ সমাজ নিয়ে এখনো যাঁরা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা মানুষের চোখে ভালোমানুষ। তাঁরা সমাজকে ভালোর দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করেন। যদিও তা খুবই কঠিন কাজ এ সময়ে। কেননা আমাদের সমাজে এখন ভালোমানুষের চেয়ে মন্দ মানুষের দাপট এবং প্রভাব দু-ই বেশি। তাদের দাপটে ভালোমানুষ একেবারে চুপসে থাকেন। সরকারি অফিসে যে কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হন না বা তা রোধ করার চেষ্টা করেন, তাঁকে অফিসে ‘একঘরে’ হয়ে থাকতে হয়, কখনো কখনো পড়তে হয় উটকো ঝামেলায়। আমার মেজো মামা শেখ নূরুল ইসলাম (লাল মিয়া) চাকরি করতেন শরীয়তপুরের চিকন্দি মুনসেফ কোর্টে। সেখান থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি তাঁকে বদলি করা হয় ঢাকা হাই কোর্টে। কিন্তু এখানে এসে তিনি বেশিদিন চাকরি করতে পারেননি। তাঁর ওপর-নিচ সবাই উপরি ইনকামে ব্যস্ত। আজীবন সৎ জীবনযাপনকারী মামা পড়লেন বিপদে। তাঁর কারণে অধস্তনদের সমস্যা হচ্ছিল বাড়তি আয়ে। আবার ঊর্ধ্বতনরাও নাখোশ ছিলেন তাঁর কাছ থেকে কাক্সিক্ষত ‘সেলামি’ না পেয়ে। শেষ পর্যন্ত চোখ বুজে, মুখ গুঁজে চাকরির ২৫ বছর পার করে স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত দিয়ে চাকরি ছেড়ে চলে যান গ্রামে। সেখানে গ্রামের মসজিদে ইমামতি করে বাকি জীবন কাটিয়েছেন।

১৯১৭ সালের রাশিয়ার অক্টোবর বিপ্লব নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক বানিয়েছে। প্রতিটি জাতির জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আসে; যা সেই জাতির পথচলার বাঁক পরিবর্তনে দিশারির ভূমিকা পালন করে। নবসৃষ্টির উল্লাসে মাতোয়ারা জাতি অতীতের দুঃখ-গ্লানি ভুলে নতুন করে নিজেকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। আমাদের জাতীয় জীবনেও তেমনি বাঁক পরিবর্তনের মাহেন্দ্রক্ষণ এসেছিল। ১৯৭১ ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। অধিকার আদায়ের ২৩ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং একাত্তরের নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের পর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল নতুন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। রেখেছেনও অনেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, একাত্তরে যে আমরা ছিলাম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এবং দেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এক জাতি, স্বাধীনতার পর এর একটি অংশের চিন্তাভাবনা-কাজকর্মে এলো মারাত্মক নেতিবাচক পরিবর্তন। একাত্তরে আমরা ছিলাম একাত্ম। সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্যই সেদিন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সুপ্রশিক্ষিত একটি সেনাবাহিনী এবং তাদের মদদদাতা বিশ্বমোড়লদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে। কিন্তু স্বাধীনতার স্বল্পকালের মধ্যেই সেই ঐক্য বিনষ্ট হয়েছিল। ব্যক্তি-গোষ্ঠী স্বার্থ আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছিল যে, জাতীয় স্বার্থ আর আমাদের মগজ-মননে থাকেনি। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। শুধু চলছেই না, বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তা এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একটি শ্রেণিকে দেখা গেল রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে। তারা রিলিফ আত্মসাৎ, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, দেশের অর্থসম্পদ পাচার, সরকারি সম্পত্তি দখল কোনোটাই বাদ দিল না। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নিরন্ন মানুষের জন্য আসা চাল, গম, তেল, চিনি, বস্ত্রহীনদের জন্য আসা কম্বল সবই গিলতে থাকল গোগ্রাসে। ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হলো সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য সীমিত সামর্থ্যে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যেও থাবা বসাল সে অর্থগৃধœুর দল। তারা মেরামত প্রকল্পের টাকা অবলীলায় উদরস্থ করতে থাকল। খাদ্যসামগ্রী পাচার হতে থাকল পাশের দেশে। ফলে দেখা দিল খাদ্যাভাব। সে খাদ্যাভাব টেনে আনল চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। সেই অরাজক পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন, ‘মানুষ পায় সোনার খনি, আমি পাইছি চোরের খনি’। এমনকি তিনি অক্ষেপ করে এও বলেছিলেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ একটি দেশের স্বাধীনতার মূল স্থপতি, একটি জাতির জন্মদাতা কতখানি ত্যক্তবিরক্ত হলে অমন খেদোক্তি করতে পারেন, তা অনুমান করা কষ্টকর নয়। তিনি তাঁর এই হতাশা এবং ক্ষোভের কথা অনেকের কাছে একান্তেও বলেছেন। তিনি বলতেন, ‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই।’ সেই সোনার মানুষের খোঁজ তিনি করেছিলেন, কিন্তু পাননি। তেমনি একটি ঘটনার কথা বলেছেন প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সম্পাদক শফিক রেহমানের বাবা); যিনি কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে মাঝেমধ্যেই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে যেতেন। শিক্ষাগুরুর কাছ থেকে নানা বিষয়ে পরামর্শ নিতেন। একদিন তিনি তাঁর শিক্ষকের কাছে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা চাইলেন। উদ্দেশ্য, তাদের তিনি ভেঙে পড়া দেশটির পুনর্গঠনের কাজে লাগাবেন। কিন্তু প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান সেই তালিকা দিতে পারেননি। পরে আরেকদিন দেশের ঘুষ-দুর্নীতি অব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক-ছাত্র যখন আলাপ করছিলেন, তখন ছাত্র শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার মনে আছে একবার আপনার কাছে একশ টি ভালোমানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালোমানুষের তালিকাটা কিন্তু আজও দিতে পারেননি।’ ছাত্রের এ কথা শোনার পর শিক্ষক স্বগতোক্তি করেছেন, ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫)। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর আমাদের দেশে আর দুর্ভিক্ষ হয়নি। মাঝে মাঝে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গার কথা শোনা যেত। সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী প্রকল্পের কারণে তাও আজ অনেকটাই নিরসনের পথে। কখনো কখনো নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট দেখা দিলেও তা দুর্ভিক্ষে গড়াতে পারে না। কিন্তু একটি অভাব চুয়াত্তর সালের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। সেটা ভালোমানুষের অভাব। সে সময় শিক্ষক সাইদুর রহমান তাঁর প্রিয় ছাত্র শেখ মুজিবকে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা দিতে পারেননি। তাঁরা যদি আজকের বাংলাদেশের অবস্থা দেখতেন তাহলে কী বলতেন, ভাবা যায় না। সরকারের কৃষি বিভাগের একটি প্রকল্প আছে, ‘শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’। আজ আমাদের দেশে ‘দুর্নীতি বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’ চলছে। পত্রপত্রিকায় নিত্যনতুন বিচিত্র সব দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। যে যেভাবে পারছে দুর্নীতির পদ্ধতি আবিষ্কার করে পকেট ভারী করছে, দেশ বা জাতির কথা তারা একটুও ভাবে না। দেশ এগোল না পেছাল, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তারা নিজেদের এগিয়ে যাওয়াটাকেই প্রাধান্য দেয়। গবেষকরা বলে থাকেন, বাংলাদেশ থেকে যদি দুর্নীতি নির্মূল করা যেত, তাহলে আরও কুড়ি বছর আগেই দেশ আজকের অবস্থানে চলে আসতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমার দেশের মানুষ দেশের সম্পদ পাচার করে বিদেশে। দেশের আলো-বাতাসে বড় হয়ে, দেশেরটা খেয়ে দেশের সম্পদ যারা বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে প্রাচীনকালের মারাঠা বা পর্তুগিজ জলদস্যুদের কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। ওরাও আমাদের দেশে লুণ্ঠন চালিয়ে সম্পদ নিয়ে যেত, এরাও তাই করছে।

একটি কথা আমরা অবশ্য প্রায়ই বলি, সমাজে ভালোমানুষের বড্ড অভাব। কথাটা সর্বাংশে সত্য বা মিথ্যা কোনোটাই নয়। ভালোমানুষ আবশ্যই আছে। তবে তারা কোণঠাসা। প্রভাব-প্রতিপত্তিতে মন্দ মানুষগুলো, যাদের মহাকবি নিজামি ‘নৃশংস জল্লাদ’ বলে অভিহিত করেছেন, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকান। আপনাকে হতাশ হতেই হবে। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি, ধর্ষক -দুর্বৃত্তদের গডফাদার, সরকারি তথা জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী, সমাজবিরোধীরা আজ এ অঙ্গনে মহাপ্রতাপে বিরাজ করছে। দেশপ্রেমিক, মানবদরদি, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ আজ একরকম অপাক্সক্তেয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলে এদের দাপটে সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা মাঠের একপাশে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন। সবচেয়ে দুঃখজনক হলো, এই বদচরিত্রের লোকগুলোকেই আমরা আবার মাথায় তুলে নাচি, জিন্দাবাদ দিই, কদমবুচি করে ধন্য হই। ফলে সমাজে মন্দ মানুষের রাজত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা সমাজকে ভালো কিছু দিতে পারে না। বরং এদের কারণে সমাজ তার অগ্রগতি হারিয়ে ফেলে। এ কারণেই নিকোলাই তিখনভের গল্পের মহাকবি নিজামির উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা