শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই তিখনভের জন্ম ১৮৯৬ সালে রাশিয়ার পিটার্সবুর্গে। ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব এবং পরে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তিনি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। তিনি তাঁর লেখক হয়ে ওঠার পটভূমি সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমায় কবি করেছে অক্টোবর বিপ্লব। বিরাট বিরাট ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ও শরিক হওয়ার মহাসৌভাগ্য হয়েছে আমার, অস্ত্রহাতে রক্ষা করেছি আমাদের সমাজতান্ত্রিক জন্মভূমি, দেখেছি তার মৃত্যুহীন জয়লাভ, দেখেছি কীভাবে নতুন প্রেরণায় গুছিয়ে উঠছে জীবন, প্রসারিত হচ্ছে মুক্তি ও গণতন্ত্রের শিবির।’ মূলত রুশ বিপ্লব এবং জার্মানির সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। যুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ এবং মানুষের জীবনবৈচিত্র্য অনুভব করার চেষ্টা করছেন। আর সেসব অনুভূতি-অভিজ্ঞতা সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। নিকোলাই তিখনভের ‘গল্পসম্ভার’ গ্রন্থে একটি গল্পের নাম ‘নিজামি’। গল্পে তিনি আজারবাইজানের এক মহাকবি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন। সেই মহাকবির পুরো নাম ছিল ‘শেখ মোহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ গঞ্জোভি’। তিখনভের সেই গল্পের একটি চরিত্র ‘নিকোলাই ফিওদরোভিচ করোলেভ’। তিনি নিজামি সম্পর্কে বলছিলেন, ‘নিজামি জানতেন দুনিয়াকে এগিয়ে দেয় নৃশংস জল্লাদরা নয়, ভালো লোকেরা’। হাজার বছর আগের আজারবাইজানের মহাকবি নিজামির এ উপলব্ধি এক অমোঘ সত্য, সন্দেহ নেই। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ সত্যের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত বহু শাসক এসেছেন এ পৃথিবীতে। তাঁদের মধ্যে কেউ ছিলেন মানবহিতৈষী, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতার সেবায় নিবেদিতপ্রাণ। আবার কেউ ছিলেন নৃশংস, হিংস্র এবং ধ্বংসের প্রতিমূর্তি। সেসব দুঃশাসক বা সমাজপতি পৃথিবীকে, এর অধিবাসীদের কিছুই দিতে পারেননি, অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণ-লুণ্ঠন আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া। তাঁরা পৃথিবী এগিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেননি। বরং তাঁদের কার্যকলাপ পিছিয়ে দিয়েছে সমাজ, রাষ্ট্র। ইতিহাসে তাঁরা মন্দ লোক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। নিকোলাই তিখনভ তাঁর গল্পের নায়ক মহাকবি নিজামির উপলব্ধির সূত্রে একটি চিরন্তন সত্য তুলে ধরেছেন। পৃথিবী বলুন আর সমাজ বা রাষ্ট্র, এর উন্নতি-অগ্রগতি বা কল্যাণ ভালো মানুষের দ্বারাই হয়েছে। বর্তমানেও যদি আমরা সমাজের দিকে দৃষ্টিপাত করি সে সত্যেরই প্রতিফলন লক্ষ্য করব। দেশ সমাজ নিয়ে এখনো যাঁরা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা মানুষের চোখে ভালোমানুষ। তাঁরা সমাজকে ভালোর দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করেন। যদিও তা খুবই কঠিন কাজ এ সময়ে। কেননা আমাদের সমাজে এখন ভালোমানুষের চেয়ে মন্দ মানুষের দাপট এবং প্রভাব দু-ই বেশি। তাদের দাপটে ভালোমানুষ একেবারে চুপসে থাকেন। সরকারি অফিসে যে কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হন না বা তা রোধ করার চেষ্টা করেন, তাঁকে অফিসে ‘একঘরে’ হয়ে থাকতে হয়, কখনো কখনো পড়তে হয় উটকো ঝামেলায়। আমার মেজো মামা শেখ নূরুল ইসলাম (লাল মিয়া) চাকরি করতেন শরীয়তপুরের চিকন্দি মুনসেফ কোর্টে। সেখান থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি তাঁকে বদলি করা হয় ঢাকা হাই কোর্টে। কিন্তু এখানে এসে তিনি বেশিদিন চাকরি করতে পারেননি। তাঁর ওপর-নিচ সবাই উপরি ইনকামে ব্যস্ত। আজীবন সৎ জীবনযাপনকারী মামা পড়লেন বিপদে। তাঁর কারণে অধস্তনদের সমস্যা হচ্ছিল বাড়তি আয়ে। আবার ঊর্ধ্বতনরাও নাখোশ ছিলেন তাঁর কাছ থেকে কাক্সিক্ষত ‘সেলামি’ না পেয়ে। শেষ পর্যন্ত চোখ বুজে, মুখ গুঁজে চাকরির ২৫ বছর পার করে স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত দিয়ে চাকরি ছেড়ে চলে যান গ্রামে। সেখানে গ্রামের মসজিদে ইমামতি করে বাকি জীবন কাটিয়েছেন।

১৯১৭ সালের রাশিয়ার অক্টোবর বিপ্লব নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক বানিয়েছে। প্রতিটি জাতির জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আসে; যা সেই জাতির পথচলার বাঁক পরিবর্তনে দিশারির ভূমিকা পালন করে। নবসৃষ্টির উল্লাসে মাতোয়ারা জাতি অতীতের দুঃখ-গ্লানি ভুলে নতুন করে নিজেকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। আমাদের জাতীয় জীবনেও তেমনি বাঁক পরিবর্তনের মাহেন্দ্রক্ষণ এসেছিল। ১৯৭১ ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। অধিকার আদায়ের ২৩ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং একাত্তরের নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের পর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল নতুন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। রেখেছেনও অনেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, একাত্তরে যে আমরা ছিলাম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এবং দেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এক জাতি, স্বাধীনতার পর এর একটি অংশের চিন্তাভাবনা-কাজকর্মে এলো মারাত্মক নেতিবাচক পরিবর্তন। একাত্তরে আমরা ছিলাম একাত্ম। সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্যই সেদিন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সুপ্রশিক্ষিত একটি সেনাবাহিনী এবং তাদের মদদদাতা বিশ্বমোড়লদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে। কিন্তু স্বাধীনতার স্বল্পকালের মধ্যেই সেই ঐক্য বিনষ্ট হয়েছিল। ব্যক্তি-গোষ্ঠী স্বার্থ আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছিল যে, জাতীয় স্বার্থ আর আমাদের মগজ-মননে থাকেনি। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। শুধু চলছেই না, বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তা এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একটি শ্রেণিকে দেখা গেল রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে। তারা রিলিফ আত্মসাৎ, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, দেশের অর্থসম্পদ পাচার, সরকারি সম্পত্তি দখল কোনোটাই বাদ দিল না। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নিরন্ন মানুষের জন্য আসা চাল, গম, তেল, চিনি, বস্ত্রহীনদের জন্য আসা কম্বল সবই গিলতে থাকল গোগ্রাসে। ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হলো সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য সীমিত সামর্থ্যে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যেও থাবা বসাল সে অর্থগৃধœুর দল। তারা মেরামত প্রকল্পের টাকা অবলীলায় উদরস্থ করতে থাকল। খাদ্যসামগ্রী পাচার হতে থাকল পাশের দেশে। ফলে দেখা দিল খাদ্যাভাব। সে খাদ্যাভাব টেনে আনল চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। সেই অরাজক পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন, ‘মানুষ পায় সোনার খনি, আমি পাইছি চোরের খনি’। এমনকি তিনি অক্ষেপ করে এও বলেছিলেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ একটি দেশের স্বাধীনতার মূল স্থপতি, একটি জাতির জন্মদাতা কতখানি ত্যক্তবিরক্ত হলে অমন খেদোক্তি করতে পারেন, তা অনুমান করা কষ্টকর নয়। তিনি তাঁর এই হতাশা এবং ক্ষোভের কথা অনেকের কাছে একান্তেও বলেছেন। তিনি বলতেন, ‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই।’ সেই সোনার মানুষের খোঁজ তিনি করেছিলেন, কিন্তু পাননি। তেমনি একটি ঘটনার কথা বলেছেন প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সম্পাদক শফিক রেহমানের বাবা); যিনি কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে মাঝেমধ্যেই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে যেতেন। শিক্ষাগুরুর কাছ থেকে নানা বিষয়ে পরামর্শ নিতেন। একদিন তিনি তাঁর শিক্ষকের কাছে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা চাইলেন। উদ্দেশ্য, তাদের তিনি ভেঙে পড়া দেশটির পুনর্গঠনের কাজে লাগাবেন। কিন্তু প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান সেই তালিকা দিতে পারেননি। পরে আরেকদিন দেশের ঘুষ-দুর্নীতি অব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক-ছাত্র যখন আলাপ করছিলেন, তখন ছাত্র শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার মনে আছে একবার আপনার কাছে একশ টি ভালোমানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালোমানুষের তালিকাটা কিন্তু আজও দিতে পারেননি।’ ছাত্রের এ কথা শোনার পর শিক্ষক স্বগতোক্তি করেছেন, ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫)। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর আমাদের দেশে আর দুর্ভিক্ষ হয়নি। মাঝে মাঝে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গার কথা শোনা যেত। সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী প্রকল্পের কারণে তাও আজ অনেকটাই নিরসনের পথে। কখনো কখনো নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট দেখা দিলেও তা দুর্ভিক্ষে গড়াতে পারে না। কিন্তু একটি অভাব চুয়াত্তর সালের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। সেটা ভালোমানুষের অভাব। সে সময় শিক্ষক সাইদুর রহমান তাঁর প্রিয় ছাত্র শেখ মুজিবকে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা দিতে পারেননি। তাঁরা যদি আজকের বাংলাদেশের অবস্থা দেখতেন তাহলে কী বলতেন, ভাবা যায় না। সরকারের কৃষি বিভাগের একটি প্রকল্প আছে, ‘শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’। আজ আমাদের দেশে ‘দুর্নীতি বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’ চলছে। পত্রপত্রিকায় নিত্যনতুন বিচিত্র সব দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। যে যেভাবে পারছে দুর্নীতির পদ্ধতি আবিষ্কার করে পকেট ভারী করছে, দেশ বা জাতির কথা তারা একটুও ভাবে না। দেশ এগোল না পেছাল, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তারা নিজেদের এগিয়ে যাওয়াটাকেই প্রাধান্য দেয়। গবেষকরা বলে থাকেন, বাংলাদেশ থেকে যদি দুর্নীতি নির্মূল করা যেত, তাহলে আরও কুড়ি বছর আগেই দেশ আজকের অবস্থানে চলে আসতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমার দেশের মানুষ দেশের সম্পদ পাচার করে বিদেশে। দেশের আলো-বাতাসে বড় হয়ে, দেশেরটা খেয়ে দেশের সম্পদ যারা বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে প্রাচীনকালের মারাঠা বা পর্তুগিজ জলদস্যুদের কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। ওরাও আমাদের দেশে লুণ্ঠন চালিয়ে সম্পদ নিয়ে যেত, এরাও তাই করছে।

একটি কথা আমরা অবশ্য প্রায়ই বলি, সমাজে ভালোমানুষের বড্ড অভাব। কথাটা সর্বাংশে সত্য বা মিথ্যা কোনোটাই নয়। ভালোমানুষ আবশ্যই আছে। তবে তারা কোণঠাসা। প্রভাব-প্রতিপত্তিতে মন্দ মানুষগুলো, যাদের মহাকবি নিজামি ‘নৃশংস জল্লাদ’ বলে অভিহিত করেছেন, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকান। আপনাকে হতাশ হতেই হবে। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি, ধর্ষক -দুর্বৃত্তদের গডফাদার, সরকারি তথা জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী, সমাজবিরোধীরা আজ এ অঙ্গনে মহাপ্রতাপে বিরাজ করছে। দেশপ্রেমিক, মানবদরদি, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ আজ একরকম অপাক্সক্তেয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলে এদের দাপটে সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা মাঠের একপাশে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন। সবচেয়ে দুঃখজনক হলো, এই বদচরিত্রের লোকগুলোকেই আমরা আবার মাথায় তুলে নাচি, জিন্দাবাদ দিই, কদমবুচি করে ধন্য হই। ফলে সমাজে মন্দ মানুষের রাজত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা সমাজকে ভালো কিছু দিতে পারে না। বরং এদের কারণে সমাজ তার অগ্রগতি হারিয়ে ফেলে। এ কারণেই নিকোলাই তিখনভের গল্পের মহাকবি নিজামির উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ