শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোমানুষই পৃথিবী এগিয়ে নেয়

রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই তিখনভের জন্ম ১৮৯৬ সালে রাশিয়ার পিটার্সবুর্গে। ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লব এবং পরে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তিনি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। তিনি তাঁর লেখক হয়ে ওঠার পটভূমি সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমায় কবি করেছে অক্টোবর বিপ্লব। বিরাট বিরাট ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ও শরিক হওয়ার মহাসৌভাগ্য হয়েছে আমার, অস্ত্রহাতে রক্ষা করেছি আমাদের সমাজতান্ত্রিক জন্মভূমি, দেখেছি তার মৃত্যুহীন জয়লাভ, দেখেছি কীভাবে নতুন প্রেরণায় গুছিয়ে উঠছে জীবন, প্রসারিত হচ্ছে মুক্তি ও গণতন্ত্রের শিবির।’ মূলত রুশ বিপ্লব এবং জার্মানির সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধ নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। যুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি তিনি তাঁর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ এবং মানুষের জীবনবৈচিত্র্য অনুভব করার চেষ্টা করছেন। আর সেসব অনুভূতি-অভিজ্ঞতা সুনিপুণভাবে তুলে এনেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। নিকোলাই তিখনভের ‘গল্পসম্ভার’ গ্রন্থে একটি গল্পের নাম ‘নিজামি’। গল্পে তিনি আজারবাইজানের এক মহাকবি সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন। সেই মহাকবির পুরো নাম ছিল ‘শেখ মোহাম্মদ ইলিয়াস ইবনে ইউসুফ গঞ্জোভি’। তিখনভের সেই গল্পের একটি চরিত্র ‘নিকোলাই ফিওদরোভিচ করোলেভ’। তিনি নিজামি সম্পর্কে বলছিলেন, ‘নিজামি জানতেন দুনিয়াকে এগিয়ে দেয় নৃশংস জল্লাদরা নয়, ভালো লোকেরা’। হাজার বছর আগের আজারবাইজানের মহাকবি নিজামির এ উপলব্ধি এক অমোঘ সত্য, সন্দেহ নেই। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ সত্যের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে পাতায় পাতায়। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত বহু শাসক এসেছেন এ পৃথিবীতে। তাঁদের মধ্যে কেউ ছিলেন মানবহিতৈষী, সমাজ সংস্কারক এবং মানবতার সেবায় নিবেদিতপ্রাণ। আবার কেউ ছিলেন নৃশংস, হিংস্র এবং ধ্বংসের প্রতিমূর্তি। সেসব দুঃশাসক বা সমাজপতি পৃথিবীকে, এর অধিবাসীদের কিছুই দিতে পারেননি, অত্যাচার-নির্যাতন, শোষণ-লুণ্ঠন আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া। তাঁরা পৃথিবী এগিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেননি। বরং তাঁদের কার্যকলাপ পিছিয়ে দিয়েছে সমাজ, রাষ্ট্র। ইতিহাসে তাঁরা মন্দ লোক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। নিকোলাই তিখনভ তাঁর গল্পের নায়ক মহাকবি নিজামির উপলব্ধির সূত্রে একটি চিরন্তন সত্য তুলে ধরেছেন। পৃথিবী বলুন আর সমাজ বা রাষ্ট্র, এর উন্নতি-অগ্রগতি বা কল্যাণ ভালো মানুষের দ্বারাই হয়েছে। বর্তমানেও যদি আমরা সমাজের দিকে দৃষ্টিপাত করি সে সত্যেরই প্রতিফলন লক্ষ্য করব। দেশ সমাজ নিয়ে এখনো যাঁরা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করেন, তাঁরা মানুষের চোখে ভালোমানুষ। তাঁরা সমাজকে ভালোর দিকে ধাবিত করার চেষ্টা করেন। যদিও তা খুবই কঠিন কাজ এ সময়ে। কেননা আমাদের সমাজে এখন ভালোমানুষের চেয়ে মন্দ মানুষের দাপট এবং প্রভাব দু-ই বেশি। তাদের দাপটে ভালোমানুষ একেবারে চুপসে থাকেন। সরকারি অফিসে যে কর্মকর্তা বা কর্মচারী ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হন না বা তা রোধ করার চেষ্টা করেন, তাঁকে অফিসে ‘একঘরে’ হয়ে থাকতে হয়, কখনো কখনো পড়তে হয় উটকো ঝামেলায়। আমার মেজো মামা শেখ নূরুল ইসলাম (লাল মিয়া) চাকরি করতেন শরীয়তপুরের চিকন্দি মুনসেফ কোর্টে। সেখান থেকে সত্তর দশকের মাঝামাঝি তাঁকে বদলি করা হয় ঢাকা হাই কোর্টে। কিন্তু এখানে এসে তিনি বেশিদিন চাকরি করতে পারেননি। তাঁর ওপর-নিচ সবাই উপরি ইনকামে ব্যস্ত। আজীবন সৎ জীবনযাপনকারী মামা পড়লেন বিপদে। তাঁর কারণে অধস্তনদের সমস্যা হচ্ছিল বাড়তি আয়ে। আবার ঊর্ধ্বতনরাও নাখোশ ছিলেন তাঁর কাছ থেকে কাক্সিক্ষত ‘সেলামি’ না পেয়ে। শেষ পর্যন্ত চোখ বুজে, মুখ গুঁজে চাকরির ২৫ বছর পার করে স্বেচ্ছায় অবসরের দরখাস্ত দিয়ে চাকরি ছেড়ে চলে যান গ্রামে। সেখানে গ্রামের মসজিদে ইমামতি করে বাকি জীবন কাটিয়েছেন।

১৯১৭ সালের রাশিয়ার অক্টোবর বিপ্লব নিকোলাই তিখনভকে সাহিত্যিক বানিয়েছে। প্রতিটি জাতির জীবনে এমন সন্ধিক্ষণ আসে; যা সেই জাতির পথচলার বাঁক পরিবর্তনে দিশারির ভূমিকা পালন করে। নবসৃষ্টির উল্লাসে মাতোয়ারা জাতি অতীতের দুঃখ-গ্লানি ভুলে নতুন করে নিজেকে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। আমাদের জাতীয় জীবনেও তেমনি বাঁক পরিবর্তনের মাহেন্দ্রক্ষণ এসেছিল। ১৯৭১ ছিল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। অধিকার আদায়ের ২৩ বছরের নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং একাত্তরের নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধের পর পরিপূর্ণ স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল নতুন রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে যার যার অবস্থান থেকে অবদান রাখা। রেখেছেনও অনেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, একাত্তরে যে আমরা ছিলাম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এবং দেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এক জাতি, স্বাধীনতার পর এর একটি অংশের চিন্তাভাবনা-কাজকর্মে এলো মারাত্মক নেতিবাচক পরিবর্তন। একাত্তরে আমরা ছিলাম একাত্ম। সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্যই সেদিন আমাদের শক্তি জুগিয়েছে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সুপ্রশিক্ষিত একটি সেনাবাহিনী এবং তাদের মদদদাতা বিশ্বমোড়লদের পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে। কিন্তু স্বাধীনতার স্বল্পকালের মধ্যেই সেই ঐক্য বিনষ্ট হয়েছিল। ব্যক্তি-গোষ্ঠী স্বার্থ আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছিল যে, জাতীয় স্বার্থ আর আমাদের মগজ-মননে থাকেনি। সেই ধারাবাহিকতা আজও চলছে। শুধু চলছেই না, বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়ে তা এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একটি শ্রেণিকে দেখা গেল রাতারাতি ধনী হওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে। তারা রিলিফ আত্মসাৎ, পাটের গুদামে আগুন দেওয়া, দেশের অর্থসম্পদ পাচার, সরকারি সম্পত্তি দখল কোনোটাই বাদ দিল না। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের নিরন্ন মানুষের জন্য আসা চাল, গম, তেল, চিনি, বস্ত্রহীনদের জন্য আসা কম্বল সবই গিলতে থাকল গোগ্রাসে। ঘুষ-দুর্নীতিতে লিপ্ত হলো সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনের জন্য সীমিত সামর্থ্যে সরকারের নেওয়া উদ্যোগের মধ্যেও থাবা বসাল সে অর্থগৃধœুর দল। তারা মেরামত প্রকল্পের টাকা অবলীলায় উদরস্থ করতে থাকল। খাদ্যসামগ্রী পাচার হতে থাকল পাশের দেশে। ফলে দেখা দিল খাদ্যাভাব। সে খাদ্যাভাব টেনে আনল চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ। সেই অরাজক পরিস্থিতিতে সরকারপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন, ‘মানুষ পায় সোনার খনি, আমি পাইছি চোরের খনি’। এমনকি তিনি অক্ষেপ করে এও বলেছিলেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার দেশের সব সম্পদ নিয়া গেছে। রাইখা গেছে কতগুলি চোর। এইগুলারে নিয়া গেলে বাঁচতাম।’ একটি দেশের স্বাধীনতার মূল স্থপতি, একটি জাতির জন্মদাতা কতখানি ত্যক্তবিরক্ত হলে অমন খেদোক্তি করতে পারেন, তা অনুমান করা কষ্টকর নয়। তিনি তাঁর এই হতাশা এবং ক্ষোভের কথা অনেকের কাছে একান্তেও বলেছেন। তিনি বলতেন, ‘সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই।’ সেই সোনার মানুষের খোঁজ তিনি করেছিলেন, কিন্তু পাননি। তেমনি একটি ঘটনার কথা বলেছেন প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সম্পাদক শফিক রেহমানের বাবা); যিনি কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি শিক্ষক ছিলেন। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ গ্রন্থে লিখেছেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁকে মাঝেমধ্যেই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে যেতেন। শিক্ষাগুরুর কাছ থেকে নানা বিষয়ে পরামর্শ নিতেন। একদিন তিনি তাঁর শিক্ষকের কাছে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা চাইলেন। উদ্দেশ্য, তাদের তিনি ভেঙে পড়া দেশটির পুনর্গঠনের কাজে লাগাবেন। কিন্তু প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান সেই তালিকা দিতে পারেননি। পরে আরেকদিন দেশের ঘুষ-দুর্নীতি অব্যবস্থা নিয়ে শিক্ষক-ছাত্র যখন আলাপ করছিলেন, তখন ছাত্র শেখ মুজিব বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার মনে আছে একবার আপনার কাছে একশ টি ভালোমানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালোমানুষের তালিকাটা কিন্তু আজও দিতে পারেননি।’ ছাত্রের এ কথা শোনার পর শিক্ষক স্বগতোক্তি করেছেন, ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫)। চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষের পর আমাদের দেশে আর দুর্ভিক্ষ হয়নি। মাঝে মাঝে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গার কথা শোনা যেত। সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী প্রকল্পের কারণে তাও আজ অনেকটাই নিরসনের পথে। কখনো কখনো নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট দেখা দিলেও তা দুর্ভিক্ষে গড়াতে পারে না। কিন্তু একটি অভাব চুয়াত্তর সালের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে। সেটা ভালোমানুষের অভাব। সে সময় শিক্ষক সাইদুর রহমান তাঁর প্রিয় ছাত্র শেখ মুজিবকে ১০০ ভালোমানুষের তালিকা দিতে পারেননি। তাঁরা যদি আজকের বাংলাদেশের অবস্থা দেখতেন তাহলে কী বলতেন, ভাবা যায় না। সরকারের কৃষি বিভাগের একটি প্রকল্প আছে, ‘শস্য বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’। আজ আমাদের দেশে ‘দুর্নীতি বহুমুখীকরণ কর্মসূচি’ চলছে। পত্রপত্রিকায় নিত্যনতুন বিচিত্র সব দুর্নীতি-অনিয়মের তথ্য উঠে আসে। যে যেভাবে পারছে দুর্নীতির পদ্ধতি আবিষ্কার করে পকেট ভারী করছে, দেশ বা জাতির কথা তারা একটুও ভাবে না। দেশ এগোল না পেছাল, তা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তারা নিজেদের এগিয়ে যাওয়াটাকেই প্রাধান্য দেয়। গবেষকরা বলে থাকেন, বাংলাদেশ থেকে যদি দুর্নীতি নির্মূল করা যেত, তাহলে আরও কুড়ি বছর আগেই দেশ আজকের অবস্থানে চলে আসতে পারত। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আমার দেশের মানুষ দেশের সম্পদ পাচার করে বিদেশে। দেশের আলো-বাতাসে বড় হয়ে, দেশেরটা খেয়ে দেশের সম্পদ যারা বিদেশে পাচার করে, তাদের সঙ্গে প্রাচীনকালের মারাঠা বা পর্তুগিজ জলদস্যুদের কোনো পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। ওরাও আমাদের দেশে লুণ্ঠন চালিয়ে সম্পদ নিয়ে যেত, এরাও তাই করছে।

একটি কথা আমরা অবশ্য প্রায়ই বলি, সমাজে ভালোমানুষের বড্ড অভাব। কথাটা সর্বাংশে সত্য বা মিথ্যা কোনোটাই নয়। ভালোমানুষ আবশ্যই আছে। তবে তারা কোণঠাসা। প্রভাব-প্রতিপত্তিতে মন্দ মানুষগুলো, যাদের মহাকবি নিজামি ‘নৃশংস জল্লাদ’ বলে অভিহিত করেছেন, তারাই দন্ডমুন্ডের কর্তা। আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে তাকান। আপনাকে হতাশ হতেই হবে। দুর্নীতিবাজ, চোরাকারবারি, মাদক কারবারি, ধর্ষক -দুর্বৃত্তদের গডফাদার, সরকারি তথা জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনকারী, সমাজবিরোধীরা আজ এ অঙ্গনে মহাপ্রতাপে বিরাজ করছে। দেশপ্রেমিক, মানবদরদি, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ মানুষ আজ একরকম অপাক্সক্তেয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলে এদের দাপটে সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিকরা মাঠের একপাশে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন। সবচেয়ে দুঃখজনক হলো, এই বদচরিত্রের লোকগুলোকেই আমরা আবার মাথায় তুলে নাচি, জিন্দাবাদ দিই, কদমবুচি করে ধন্য হই। ফলে সমাজে মন্দ মানুষের রাজত্ব ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা সমাজকে ভালো কিছু দিতে পারে না। বরং এদের কারণে সমাজ তার অগ্রগতি হারিয়ে ফেলে। এ কারণেই নিকোলাই তিখনভের গল্পের মহাকবি নিজামির উক্তি আজও প্রাসঙ্গিক।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

এই মাত্র | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে