শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বরিশালে সাংবাদিকদের ওপর হামলা এবং...

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বরিশালে সাংবাদিকদের ওপর হামলা এবং...

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে সম্প্রতি সাত সাংবাদিককে পেটানো হয়েছে। যা বিশেষ ইঙ্গিতবহ। পাশাপাশি প্রকটভাবে ফুটে উঠেছে সাংবাদিক সমাজের দৈন্যতা, ডাক্তারদের নগ্ন চরিত্র এবং চিকিৎসাব্যবস্থায় চরম বিশৃঙ্খলা ও অদক্ষতা। উল্লেখ্য, সাংবাদিক  পেটানোর ঘটনার খলনায়ক দুজন সহযোগী অধ্যাপক। নিশ্চয়ই তারা ডাক্তার হিসেবে রোগীদের চিকিৎসাও দিয়ে থাকেন। কিন্তু তারা আসলে চিকিৎসার নামে কী করেন? এ প্রশ্ন উঠতেই পারে। এদিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোন ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হয় তার বহু নমুনা আছে। এর মধ্যে সাম্প্রতিক ঘটনা হচ্ছে ঘাড়ে সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া শিশুর তলপেটে ‘সফল’ অপারেশন করা। এই শ্রেণির ডাক্তাররা সাংবাদিক পেটালে তাকে খুব বড় কোনো অঘটন হিসেবে বিবেচনা করা যায় কি না সেটিও একটি বড় প্রশ্ন হিসেবে বিবেচিত হতেই পারে। 

কেবল বরিশাল বলে কথা নয়, সারা দেশেই সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা বেড়েছে। বরিশালের প্রবচন অনুসারে ‘আলে গোনে কলে গেলে’ অথবা প্রচলিত প্রবচন, পান থেকে চুন খষলেই ‘পিটা সাংবাদিক।’ এ ধারায় নেতা-পাতা-ছাতা-আমলা-কামলা-ডাক্তার-মোক্তার-চাকর-বাকর, সবাই শামিল। একাট্টা, এক জোট। একেবারে হরিহর আত্মা। আর সাংবাদিক  পেটানো, হত্যা করা, গুলি করে চিরতরে পঙ্গু করে দেওয়া- এসব চলে আসছে লাগাতারভাবে, বহু আগে থেকে। যত দিন যায় ততই বাড়ছে এর তীব্রতা। সঙ্গে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা এবং বাড়ছে সাংবাদিক সমাজ ও সাংবাদিক নেতাদের নীরবতা। তাঁরা যেন মূক ও বধির। অথবা নির্বাক চলচ্চিত্রের একেকটি চরিত্র। অথবা পেশাগত প্রাচীনকালের খোজা। এদিকে কারও কারও ধারণা, সাংবাদিকরা বোবা প্রাণী হয়ে গেছে। মাঠে কেউ গরু পেটালে মুরব্বিরা বলেন, ‘এই তুমি বোবা প্রাণীটা মারো কেন!’ কিন্তু সাংবাদিকদের বিষয়ে এমনটা বলারও যেন কেউ নেই। কেউ কিছু বলে না। তবে সাংবাদিক নেতাদের ব্যাপারে অনেক কথাই বলা হয়। যা সবার ব্যাপারে সত্য না হলেও কারও কারও ব্যাপারে নিশ্চয়ই সত্য। ওই যেমন কথা আছে না, ‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি’। তেমনই সাংবাদিক নেতাদের কেউ কেউ যত না সাংবাদিক তার চেয়ে অনেক বেশি অন্য কিছু। যে মানুষগুলো সাংবাদিক নেতার জার্সি পরে আছেন। এদের কারণে দূষিত হতে হতে গণমাধ্যম সংকটের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। আর এই দূষণের জন্য যারা দায়ী তাদের মধ্যে এমন ব্যক্তিও আছেন, যাদের সাগরে চুবিয়ে মারলে খুন মামলার আগে হয়তো হবে সাগর দূষণের মামলা।

ওপরে-নিচে-ভিতরে দূষণের ফলে পরিস্থিতি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে, যাতে গণমাধ্যম এখন প্রায় ফোকলা। এর নানান ধরনের কুফলের মধ্যে একটি হচ্ছে সাংবাদিক পেটানোর বিষয়টি খুবই মামুলি ব্যাপার হয়ে যাওয়া এবং এর কোনো কার্যকর প্রতিবাদ নেই। চলমান দৈন্যদশার সূচনা হয়েছে এই সেক্টরে ইঁদুর চরিত্রের কতিপয় মালিকের অনুপ্রবেশ এবং কতিপয় অসাংবাদিকের সাংবাদিক নেতা হয়ে ওঠার ফলশ্রুতিতে। এদিকে পেশাদার সাংবাদিকরা অনেকটা লাজুক পান্ডার মতো গুটিয়ে থাকার অবস্থায় আছে। তারা একেকজন বিচ্ছিন্ন দীপ। যে বিষয়টি আর একবার প্রমাণিত হলো ২৬ আগস্ট বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই সহযোগী অধ্যাপকের সক্রিয় অংশগ্রহণে সাত সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায়। তবে রহস্যজনকভাবে সমস্যার ‘মিটমাট’ হয়ে গেছে ঘটনাস্থলেই। এ হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ মৌখিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে। আর এটি মেনে নিয়েছে বরিশালের সাংবাদিক সমাজ। এর আগে ঘটনাস্থলে বরিশালে সাংবাদিক নেতা হিসেবে পরিচিত দুজন টেলিভিশনে ব্যক্ত করেছেন সাবধানী প্রতিক্রিয়া। আর সাংবাদিকদের ওপর হামলার পাঁচ দিনের মাথায় ৩০ আগস্ট নগরীর মহাত্মা অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে সুশীল মানববন্ধন করেছে বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়ন। যা কারও কারও বিবেচনায় দাফনের পর জানাজা পড়ার মতো বিষয়। এরপরও স্বপন খন্দকারকে অনেকেই ধন্যবাদ দিতে চান। কারণ কাকস্নানের মতো হলেও তিনি একটা প্রতিবাদের আয়োজন করেছেন। এ মানববন্ধনে অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনের পরিচিত মুখগুলো দেখা গেছে। তাও যেন দূরসম্পর্কের কারও জানাজায় অংশগ্রহণ করার মতো। উল্লেখিত মানববন্ধন থেকে বিচার চেয়ে ১০ দিনের আলটিমেটামের আওয়াজ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই আলটিমেটামের ফলাফল কারও বুঝতে আর বাকি থাকার কথা নয়। আর এও বোঝা গেছে, সাংবাদিক পেটালে কার্যকর প্রতিবাদ করার মতো এখন আর কেউ নেই। এ কারণেই হয়তো অকাল মৃত্যুর অর্ধযুগ পেরিয়েও কথায় কথায় বরিশালের সাংবাদিকরা এখনো লিটন বাশারকে স্মরণ করেন। কিন্তু এই স্মরণের চেতনা ধারণ করার মতো সাংবাদিক নেতা হয়তো বরিশালে কমে গেছে। অথবা আকাল চলছে। এদিকে কেউ কেউ বলেন, ছোটখাটো ক্ষমতা কেন্দ্রের অবিচারের প্রতিবাদ করার ক্ষমতা এখন আর বরিশালের সাংবাদিক নেতাদের নেই। অথচ বছর দশেক আগেও বরিশালের দৃশ্যপট ভিন্ন ছিল। এ ব্যাপারে একটি ঘটনা এখনো অনেকেরই স্মরণে আছে।

বরিশাল মেট্রেপলিটন পুলিশের একজন ‘সেই রকম’ কমিশনার ছিলেন! যিনি এতটাই দুর্নীতিবাজ ছিলেন যে, তার শেভ করার ব্লেডও নাকি ওসিদের কিনে দিতে হতো। এই পুলিশ কমিশনারকে বিদ্রƒপ করা হতো ‘গরুর ডাক্তার’ হিসেবে। যদিও তিনি গরুর ডাক্তার ছিলেন না। তাঁর বিষয় দৈনিক আজকের পরিবর্তনে রিপোর্ট হলো। ব্যাস! পুলিশ কমিশনার মহা খাপ্পা হলেন। তখন পত্রিকাটির মালিক ও সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ দুলাল এবং রিপোর্টার লিটন বাশার। এ অবস্থায় সম্পাদক শক্তভাবে রিপোর্টারের পক্ষে দাঁড়ালেন। কিন্তু পুলিশ কমিশনারও হাল ছাড়ার বস্তু নন। এক পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে রিপোর্টার লিটন বাশারকে দেখা করার জন্য হাইড্রোলিক প্রেসার দেওয়া শুরু হলো। এই পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন লিটন বাশারের কাজিন। প্রথমে খালাতো ভাই হিসেবে অনুনয়-বিনয়, পরে পুলিশি হুমকি-ধমকি। কিন্তু কোনো কিছুতেই পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ দুলাল অথবা রিপোর্টার লিটন বাশার একটুও টলেননি। এদিকে বরিশালে সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে গেলেন। অবস্থা বেগতিক দেখে শেষতক পুলিশ কমিশনারকেই রণে ভঙ্গ দিতে হয়েছে। শুধু তাই নয়, তাকে আরও মূল্য দিতে হয়েছে। তাঁকে বরিশাল প্রেস ক্লাবে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছিল। অথচ এ ঘটনার বছর কয়েক পরে বরিশালে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক পুলিশ কমিশনারের মতবিনিময় অনুষ্ঠানে একজন মাননীয় সম্পাদক বিনয়ের অবতার হয়ে বলেছিলেন, ‘স্যার আপনার রুমে একটি লাঠি রাখবেন, আমরা কোনো অপরাধ করলে আপনি আমাদের বিচার করবেন।’

সম্পাদকের দশাই যদি এমন হয় তাহলে আর কি কিছু বাকি থাকে! এ ব্যাপারে বরিশালের সাবেক ডিসি হাবিবুর রহমান একবার আলাপচারিতায় বলেছিলেন, ‘এ কোন প্রাচ্যের ভেনিসে আসলাম, মুরগির ব্যাপারিও দেখি পত্রিকার মালিক। আবার সম্পাদকও!’ সব মালিক অথবা সম্পাদক এমন, তা কিন্তু নয়। হয়তো গুটি কয়েক এ রকম। কিন্তু পারসেপশন ও পরিবেশ খারাপ করতে বেশি লোকের প্রয়োজন হয় না। এই দুর্দশা কেবল বরিশালে নয়। ঢাকা বা অন্য জেলাগুলোর অবস্থাও তথৈবচ। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, কোথায় কতজন মালিক-সম্পাদক মানসম্পন্ন? কতজন সাংবাদিক নেতা সত্যের পক্ষে দাঁড়াবার সাহস রাখেন? কোথায় নিরাপদ সাংবাদিকরা! কিন্তু এই দুর্দশা তো সাংবাদিকদের ছিল না।

প্রসঙ্গক্রমে আজকের কাগজের সম্পাদক সদ্যপ্রয়াত কাজী শাহেদের কথা স্মরণ করা যেতে পারে। তিনি ছিলেন মালিক সম্পাদক। এরপরও তাঁর পত্রিকার সাংবাদিকের পক্ষে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে পেরেছিলেন। তাও আবার মোহাম্মদ নাসিমের মতো মাথা গরম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখোমুখি হয়ে। যিনি মাটির নিচ থেকে সন্ত্রাসী ধরার হুঙ্কার দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে খ্যাত। একসময়ে একটি দৈনিকে আমার কলিগ ও ঘনিষ্ঠজন দৈনিক আমাদের সময়-এ এখন চিফ রিপোর্টার শাজাহান আকন্দ শুভর একটি স্মৃতিচারণামূলক লেখা প্রকাশিত হয়েছে তাঁর পত্রিকায়, ৩১ আগস্ট। এ লেখা থেকে জানা গেছে, ২০০০ সালে দৈনিক আজকের কাগজে লিড নিউজের শিরোনাম ছিল ‘পুলিশে দুই বান্ধবীর ৪ কোটি টাকার মিশন’। দুই বান্ধবী পুলিশের নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলি পেছন থেকে নিয়ন্ত্রণ করতেন। ওই নিউজ প্রকাশের পর হইচই পড়ে যায়। এদিকে তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তখন তিনি ছিলেন লন্ডন সফরে। দৈনিক আজকের কাগজের সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদকে ফোন করে বলেন, ‘কে এই রিপোর্টার, কী তার পরিচয়? ওই কুত্তার বাচ্চাকে আমি দেখে নেব।’ মন্ত্রীর এই হুমকিতে সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমেদ মোটেই টলেননি। বরং আরও শক্ত হলেন, সরাসরি অবস্থান নিলেন রিপোর্টার আমিনুর রহমান তাজের পক্ষে। মন্ত্রীর হুমকির তীব্র প্রতিবাদ করলেন লেখনীর মাধ্যমে। দৈনিক আজকের কাগজের প্রথম পৃষ্ঠায় তিন কলামে কাজী শাহেদ আহমেদ একটি বিশেষ লেখা প্রকাশ করেন। লেখাটির শিরোনাম ছিল ‘লন্ডন থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন, ওই কুত্তার বাচ্চাকে আমি দেখে নেব’। এই লেখায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ কমিশনার আরও ক্ষেপে গেলেন। তৎকালীন এসি (পিআর) মোর্শেদের (বিসিএস-১৫ ব্যাচ) মাধ্যমে ডিবি অফিসে ডেকে নিয়ে আমিনুর রহমান তাজকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এ ঘটনায় সাংবাদিকরা প্রতিবাদী হয়ে উঠলেন। প্রেস ক্লাবের সামনের সড়ক অবরোধ করা হয়। এদিকে খবর পৌঁছে যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তিনি বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ডেকে পাঠান। এরপর ঘটনা খুবই সংক্ষিপ্ত! ওই দিন দুপুরে এজলাসে তোলার পরই বিচারক সাংবাদিক তাজকে জামিনে মুক্তি দেন। ফুলের মালা গলায় দিয়ে আদালত থেকে সরাসরি আমিনুর রহমান তাজকে নেওয়া হয় প্রেস ক্লাবে।

কাজী শাহেদ আহমেদের প্রসঙ্গে স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে আরেক সাংবাদিক আনিস আলমগীর ২৯ আগস্ট বাংলা ট্রিবিউনে ‘দেশের শেষ সাহসী সম্পাদকের বিদায়’ শিরোনামে লিখেছেন, “বুকে হাত দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এমন সাহসী সম্পাদকের জন্ম কবে দেখেছেন আপনি আর আমি!

বলা বাহুল্য, উল্লিখিত বিষয়টি সম্ভব হয়েছিল দৈনিক আজকের কাগজের মালিক-সম্পাদক কাজী শাহেদের দৃঢ়তা এবং সাংবাদিকদের ইস্পাতসম কঠোর ঐক্যের কারণে। কিন্তু সেই দৃঢ়চেতা মালিক এবং সাংবাদিকদের ঐক্য কী আছে? নেই। ফলে বরিশালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক কেন, কিছুদিন পর হয়তো সহযোগী সুইপাররাও সাংবাদিকদের পেটাবে!                       

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে