শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

জেমস উইলসন নামের এক বেলজিয়াম নাগরিক, ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর বেটার গভর্নেন্স নামক সাময়িকীতে বাংলাদেশে সংঘটিত ১৫ এবং ২১ আগস্ট হত্যাযজ্ঞের ওপর যা লিখেছেন, তার কিয়দাংশ বাংলায় অনুবাদ করে ছাপানো প্রয়োজন মনে করছি। জেমস উইলসন বেলজিয়ামের একজন নামজাদা সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক ভাষ্যকার।  তিনি লিখেছেন, “৪৮ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের মানুষ দেখতে পেয়েছিলেন তাদের ইতিহাসের কৃষ্ণতম সকাল। সেই সকালে সে দেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, যাকে বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধাভরে বঙ্গবন্ধু (বাংলার বন্ধু) বলে উল্লেখ করে থাকেন, তাঁকে পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ চরম পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। হত্যা করা হয়েছিল তাঁর ১০ বছর বয়স্ক শিশুপুত্রকেও। তাঁর দুই কন্যা বিদেশে ছিলেন বলে সেই গণহত্যা (carnage) থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন। খুনির দল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের এপ্রিল মাসে বেআইনিভাবে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। সেই হত্যাযজ্ঞ সেখানেই শেষ হয়নি, পরবর্তীতে শেখ মুজিবের চারজন নিকটতম রাজনৈতিক সহকর্মীকে জেলখানার অভ্যন্তরে হত্যা করেছিল সে সময়ে বেআইনিভাবে প্রতিষ্ঠিত খুনিদের সরকার ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে।

শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচারের যে আদর্শসমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, শেখ মুজিবকে হত্যা করে তার সবগুলোকেই পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। বস্তুত, বাংলাদেশের স্থপতিকে হত্যা করার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে হত্যা করা, যা শেখ মুজিব হত্যার মাত্র ৩ বছর ৮ মাস আগে অর্জিত হয়েছিল।”

সাংবাদিক জেমস উইলসন আরও লিখেছেন, “৩০ লাখ শহীদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত নারীর কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, জাতির জনক হত্যার মাধ্যমে তাতে যবনিকাপাত ঘটিয়েছিল বেআইনিভাবে ক্ষমতার জবরদখলদাররা। বাংলা ভাষার সেই ‘জয় বাংলা’ সেøাগান (Victory of Bengal), যেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল মন্ত্র, খুনি সরকাররা সেটিকে নিষিদ্ধ করে তার স্থলে পাকিস্তানি কায়দায় ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’-এর সূচনা করেছিল। বেআইনি সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসকে সম্পূর্ণ বিকৃত করে দেশ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ধ্বংস করার চেষ্টায় মেতে উঠেছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বল্প শিক্ষিত, সরল মানুষের ধমনিতে ধর্মান্ধতার বিষ প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন, এই ধারণা নিয়ে যে সরলমনা মানুষগুলোর মস্তিষ্কে ধর্মীয় গোঁড়ামির বীজ ঢেলে দিতে পারলে, তা সফল হবে।” তিনি লিখেছেন, “সেই বেআইনি স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর জিয়ার নেতৃত্বে একটি পুতুল সংসদ গঠন করা হয়, জিয়া নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। জিয়ার তৈরি সেই ‘পুতুল’ পার্লামেন্ট জিয়ার নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনের মর্যাদা প্রদান করে ১৯৭৯ সালে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, তার আগে ২৩ বছরে জাতির জনকের নেতৃত্বে স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রাম, সবকিছু ছাত্রদের পাঠ্যতালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়। এমনকি শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সংবিধানে নিশ্চিত করা ধর্মনিরপেক্ষতার বিধান, যা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রীয় নীতিমালা, তাও সরিয়ে ফেলা হয়। জাতির জনকের বেঁচে যাওয়া দুই কন্যাকে ছয় বছর দেশে ফিরতে দেয়নি অবৈধ স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান। অবশেষে ১৯৮১ সালের মে মাসে জাতির জনকের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সমস্ত ডর-ভয় উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরেছিলেন।

জিয়াউর রহমান জাতির জনকের স্ব-ঘোষিত হত্যাকারীদের শুধু বিচারের হাত থেকে রেহাই প্রদানই করেননি, তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন লোভনীয় কূটনৈতিক পদে চাকরি প্রদান করে। জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ তত্ত্বকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব জোরদার করতে মেতে উঠেছিলেন, অথচ পাকিস্তানের উপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করেছিল। জিয়া ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব খর্ব করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, যদিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ছিল অসামান্য। ভারত এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করেছিল। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি সৈন্যরা বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।

জাতির জনক ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু জিয়া সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে দিয়ে ১১ হাজার স্বাধীনতাবিরোধীকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। যেই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি যোগসাজশের মাধ্যমে পাকিস্তানিদের দ্বারা বাঙালিদের ওপর চালিয়ে যাওয়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিলেন, জিয়া তার বাংলাদেশে প্রবেশের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। গোলাম আযম ছাড়াও জিয়া আরও বহু যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিয়েছিলেন। এসব যুদ্ধাপরাধীর অধিকাংশই ছিল জামায়াতে ইসলাম দলের নেতা-কর্মী, যেটি চরমপন্থি ধর্মান্ধ দল। জিয়াউর রহমান তার দলে এবং সরকারে অগণিত স্বাধীনতাবিরোধীকে শীর্ষ স্থান দিয়েছিলেন। জিয়া সেই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ দিয়েছিলেন, ১৯৭১ সালে যার অবস্থান ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের শীর্ষে। এভাবে তিনি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ বিধানসমূহকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করেছিলেন। আলি আহসান মুজাহিদসহ অন্যান্য জামায়াত নেতাকে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান দিয়ে জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়া একই ধারা অনুসরণ করেছেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নামক আর এক জঘন্য যুদ্ধাপরাধীকেও মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ করে জিয়ার স্ত্রী, খালেদা জিয়া স্বামীর উত্তম অনুসারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে যৌথভাবে চালিয়ে যাওয়া বছর অন্ধকারময় শাসনকালে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সেই সরকারের সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতির এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত সরকারের শীর্ষ নেতাদের প্রত্যক্ষ নির্দেশে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য একটি ঘৃণ্য গ্রেনেড আক্রমণ চালানো হয়েছিল। শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার শুরু করা ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই সম্ভব হয়েছিল। সে বছরই নভেম্বর মাসে আওয়ামী লীগ সদস্যদের সমন্বয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ/আইন রহিত করেছিলেন। সেই রহিতকরণ আইনের ওপর ভোট গ্রহণকালে বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান থেকে বিরত ছিলেন। সেই হত্যার বিচার বহু আগে বিএনপি শাসন আমলেই হতে পারত, কিন্তু সেটি তারা করেননি বিধায় দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পাওয়ার পর বিচার শুরু হয়।

বিচারটি হয়েছিল দেশের প্রচলিত আইনে, প্রচলিত আদালতে। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর দেশের সর্বোচ্চ আদালত, অ্যাপিলেট ডিভিশন, ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে ১২ জন খুনির বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদন্ডাদেশ নিশ্চিত করে রায় প্রদান করেন। ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনের দন্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়েছিল। সাতজন পলাতকের মধ্যে একজন জিম্বাবুয়েতে মারা গেছেন। আর একজন পলাতক ২০২০ সালে ধরা পড়লে তার বিরুদ্ধে দন্ডাদেশ সে বছর কার্যকর করা হয়। পলাতক পাঁচজনের মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ সরকারের পৌনঃপুনিক অনুরোধ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা এদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুবার প্রকাশ্যেই বলেছেন এসব দন্ডপ্রাপ্ত, সস্বীকৃত খুনিদের যে দেশ আশ্রয় দেয়, তারা কি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে? এখন সময় হয়েছে দেশ দুটিতে পলাতক দন্ডপ্রাপ্তদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দিয়ে প্রমাণ করা যে তারা সত্যি সত্যি মানবাধিকার এবং আইনের শাসনে বিশ্বাস করে, নয়তো জগৎবাসী ভাববে এগুলো তাদের ফাঁকা বুলি বৈ কিছু না।”

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক
নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত
বিসিবিকে না, টেস্টে অধিনায়কত্বে ফিরছেন না শান্ত

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে অগ্নিনির্বাপনে সচেতনতা সভা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে নওগাঁর গ্রামে গ্রামে উঠান বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?
বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে
৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার
কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ
নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’
‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান
গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন
শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?
চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা
গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক
নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’
‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের
এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা
ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি
ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম