শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

জেমস উইলসন নামের এক বেলজিয়াম নাগরিক, ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর বেটার গভর্নেন্স নামক সাময়িকীতে বাংলাদেশে সংঘটিত ১৫ এবং ২১ আগস্ট হত্যাযজ্ঞের ওপর যা লিখেছেন, তার কিয়দাংশ বাংলায় অনুবাদ করে ছাপানো প্রয়োজন মনে করছি। জেমস উইলসন বেলজিয়ামের একজন নামজাদা সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক ভাষ্যকার।  তিনি লিখেছেন, “৪৮ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের মানুষ দেখতে পেয়েছিলেন তাদের ইতিহাসের কৃষ্ণতম সকাল। সেই সকালে সে দেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, যাকে বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধাভরে বঙ্গবন্ধু (বাংলার বন্ধু) বলে উল্লেখ করে থাকেন, তাঁকে পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ চরম পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। হত্যা করা হয়েছিল তাঁর ১০ বছর বয়স্ক শিশুপুত্রকেও। তাঁর দুই কন্যা বিদেশে ছিলেন বলে সেই গণহত্যা (carnage) থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন। খুনির দল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের এপ্রিল মাসে বেআইনিভাবে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। সেই হত্যাযজ্ঞ সেখানেই শেষ হয়নি, পরবর্তীতে শেখ মুজিবের চারজন নিকটতম রাজনৈতিক সহকর্মীকে জেলখানার অভ্যন্তরে হত্যা করেছিল সে সময়ে বেআইনিভাবে প্রতিষ্ঠিত খুনিদের সরকার ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে।

শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচারের যে আদর্শসমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, শেখ মুজিবকে হত্যা করে তার সবগুলোকেই পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। বস্তুত, বাংলাদেশের স্থপতিকে হত্যা করার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে হত্যা করা, যা শেখ মুজিব হত্যার মাত্র ৩ বছর ৮ মাস আগে অর্জিত হয়েছিল।”

সাংবাদিক জেমস উইলসন আরও লিখেছেন, “৩০ লাখ শহীদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত নারীর কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, জাতির জনক হত্যার মাধ্যমে তাতে যবনিকাপাত ঘটিয়েছিল বেআইনিভাবে ক্ষমতার জবরদখলদাররা। বাংলা ভাষার সেই ‘জয় বাংলা’ সেøাগান (Victory of Bengal), যেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল মন্ত্র, খুনি সরকাররা সেটিকে নিষিদ্ধ করে তার স্থলে পাকিস্তানি কায়দায় ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’-এর সূচনা করেছিল। বেআইনি সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসকে সম্পূর্ণ বিকৃত করে দেশ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ধ্বংস করার চেষ্টায় মেতে উঠেছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বল্প শিক্ষিত, সরল মানুষের ধমনিতে ধর্মান্ধতার বিষ প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন, এই ধারণা নিয়ে যে সরলমনা মানুষগুলোর মস্তিষ্কে ধর্মীয় গোঁড়ামির বীজ ঢেলে দিতে পারলে, তা সফল হবে।” তিনি লিখেছেন, “সেই বেআইনি স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর জিয়ার নেতৃত্বে একটি পুতুল সংসদ গঠন করা হয়, জিয়া নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। জিয়ার তৈরি সেই ‘পুতুল’ পার্লামেন্ট জিয়ার নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনের মর্যাদা প্রদান করে ১৯৭৯ সালে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, তার আগে ২৩ বছরে জাতির জনকের নেতৃত্বে স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রাম, সবকিছু ছাত্রদের পাঠ্যতালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়। এমনকি শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সংবিধানে নিশ্চিত করা ধর্মনিরপেক্ষতার বিধান, যা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রীয় নীতিমালা, তাও সরিয়ে ফেলা হয়। জাতির জনকের বেঁচে যাওয়া দুই কন্যাকে ছয় বছর দেশে ফিরতে দেয়নি অবৈধ স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান। অবশেষে ১৯৮১ সালের মে মাসে জাতির জনকের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সমস্ত ডর-ভয় উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরেছিলেন।

জিয়াউর রহমান জাতির জনকের স্ব-ঘোষিত হত্যাকারীদের শুধু বিচারের হাত থেকে রেহাই প্রদানই করেননি, তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন লোভনীয় কূটনৈতিক পদে চাকরি প্রদান করে। জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ তত্ত্বকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব জোরদার করতে মেতে উঠেছিলেন, অথচ পাকিস্তানের উপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করেছিল। জিয়া ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব খর্ব করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, যদিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ছিল অসামান্য। ভারত এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করেছিল। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি সৈন্যরা বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।

জাতির জনক ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু জিয়া সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে দিয়ে ১১ হাজার স্বাধীনতাবিরোধীকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। যেই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি যোগসাজশের মাধ্যমে পাকিস্তানিদের দ্বারা বাঙালিদের ওপর চালিয়ে যাওয়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিলেন, জিয়া তার বাংলাদেশে প্রবেশের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। গোলাম আযম ছাড়াও জিয়া আরও বহু যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিয়েছিলেন। এসব যুদ্ধাপরাধীর অধিকাংশই ছিল জামায়াতে ইসলাম দলের নেতা-কর্মী, যেটি চরমপন্থি ধর্মান্ধ দল। জিয়াউর রহমান তার দলে এবং সরকারে অগণিত স্বাধীনতাবিরোধীকে শীর্ষ স্থান দিয়েছিলেন। জিয়া সেই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ দিয়েছিলেন, ১৯৭১ সালে যার অবস্থান ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের শীর্ষে। এভাবে তিনি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ বিধানসমূহকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করেছিলেন। আলি আহসান মুজাহিদসহ অন্যান্য জামায়াত নেতাকে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান দিয়ে জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়া একই ধারা অনুসরণ করেছেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নামক আর এক জঘন্য যুদ্ধাপরাধীকেও মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ করে জিয়ার স্ত্রী, খালেদা জিয়া স্বামীর উত্তম অনুসারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে যৌথভাবে চালিয়ে যাওয়া বছর অন্ধকারময় শাসনকালে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সেই সরকারের সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতির এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত সরকারের শীর্ষ নেতাদের প্রত্যক্ষ নির্দেশে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য একটি ঘৃণ্য গ্রেনেড আক্রমণ চালানো হয়েছিল। শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার শুরু করা ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই সম্ভব হয়েছিল। সে বছরই নভেম্বর মাসে আওয়ামী লীগ সদস্যদের সমন্বয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ/আইন রহিত করেছিলেন। সেই রহিতকরণ আইনের ওপর ভোট গ্রহণকালে বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান থেকে বিরত ছিলেন। সেই হত্যার বিচার বহু আগে বিএনপি শাসন আমলেই হতে পারত, কিন্তু সেটি তারা করেননি বিধায় দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পাওয়ার পর বিচার শুরু হয়।

বিচারটি হয়েছিল দেশের প্রচলিত আইনে, প্রচলিত আদালতে। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর দেশের সর্বোচ্চ আদালত, অ্যাপিলেট ডিভিশন, ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে ১২ জন খুনির বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদন্ডাদেশ নিশ্চিত করে রায় প্রদান করেন। ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনের দন্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়েছিল। সাতজন পলাতকের মধ্যে একজন জিম্বাবুয়েতে মারা গেছেন। আর একজন পলাতক ২০২০ সালে ধরা পড়লে তার বিরুদ্ধে দন্ডাদেশ সে বছর কার্যকর করা হয়। পলাতক পাঁচজনের মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ সরকারের পৌনঃপুনিক অনুরোধ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা এদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুবার প্রকাশ্যেই বলেছেন এসব দন্ডপ্রাপ্ত, সস্বীকৃত খুনিদের যে দেশ আশ্রয় দেয়, তারা কি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে? এখন সময় হয়েছে দেশ দুটিতে পলাতক দন্ডপ্রাপ্তদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দিয়ে প্রমাণ করা যে তারা সত্যি সত্যি মানবাধিকার এবং আইনের শাসনে বিশ্বাস করে, নয়তো জগৎবাসী ভাববে এগুলো তাদের ফাঁকা বুলি বৈ কিছু না।”

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে