শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

জেমস উইলসন নামের এক বেলজিয়াম নাগরিক, ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর বেটার গভর্নেন্স নামক সাময়িকীতে বাংলাদেশে সংঘটিত ১৫ এবং ২১ আগস্ট হত্যাযজ্ঞের ওপর যা লিখেছেন, তার কিয়দাংশ বাংলায় অনুবাদ করে ছাপানো প্রয়োজন মনে করছি। জেমস উইলসন বেলজিয়ামের একজন নামজাদা সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক ভাষ্যকার।  তিনি লিখেছেন, “৪৮ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের মানুষ দেখতে পেয়েছিলেন তাদের ইতিহাসের কৃষ্ণতম সকাল। সেই সকালে সে দেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, যাকে বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধাভরে বঙ্গবন্ধু (বাংলার বন্ধু) বলে উল্লেখ করে থাকেন, তাঁকে পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ চরম পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। হত্যা করা হয়েছিল তাঁর ১০ বছর বয়স্ক শিশুপুত্রকেও। তাঁর দুই কন্যা বিদেশে ছিলেন বলে সেই গণহত্যা (carnage) থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন। খুনির দল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের এপ্রিল মাসে বেআইনিভাবে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। সেই হত্যাযজ্ঞ সেখানেই শেষ হয়নি, পরবর্তীতে শেখ মুজিবের চারজন নিকটতম রাজনৈতিক সহকর্মীকে জেলখানার অভ্যন্তরে হত্যা করেছিল সে সময়ে বেআইনিভাবে প্রতিষ্ঠিত খুনিদের সরকার ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে।

শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচারের যে আদর্শসমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, শেখ মুজিবকে হত্যা করে তার সবগুলোকেই পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। বস্তুত, বাংলাদেশের স্থপতিকে হত্যা করার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে হত্যা করা, যা শেখ মুজিব হত্যার মাত্র ৩ বছর ৮ মাস আগে অর্জিত হয়েছিল।”

সাংবাদিক জেমস উইলসন আরও লিখেছেন, “৩০ লাখ শহীদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত নারীর কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, জাতির জনক হত্যার মাধ্যমে তাতে যবনিকাপাত ঘটিয়েছিল বেআইনিভাবে ক্ষমতার জবরদখলদাররা। বাংলা ভাষার সেই ‘জয় বাংলা’ সেøাগান (Victory of Bengal), যেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল মন্ত্র, খুনি সরকাররা সেটিকে নিষিদ্ধ করে তার স্থলে পাকিস্তানি কায়দায় ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’-এর সূচনা করেছিল। বেআইনি সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসকে সম্পূর্ণ বিকৃত করে দেশ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ধ্বংস করার চেষ্টায় মেতে উঠেছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বল্প শিক্ষিত, সরল মানুষের ধমনিতে ধর্মান্ধতার বিষ প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন, এই ধারণা নিয়ে যে সরলমনা মানুষগুলোর মস্তিষ্কে ধর্মীয় গোঁড়ামির বীজ ঢেলে দিতে পারলে, তা সফল হবে।” তিনি লিখেছেন, “সেই বেআইনি স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর জিয়ার নেতৃত্বে একটি পুতুল সংসদ গঠন করা হয়, জিয়া নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। জিয়ার তৈরি সেই ‘পুতুল’ পার্লামেন্ট জিয়ার নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনের মর্যাদা প্রদান করে ১৯৭৯ সালে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, তার আগে ২৩ বছরে জাতির জনকের নেতৃত্বে স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রাম, সবকিছু ছাত্রদের পাঠ্যতালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়। এমনকি শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সংবিধানে নিশ্চিত করা ধর্মনিরপেক্ষতার বিধান, যা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রীয় নীতিমালা, তাও সরিয়ে ফেলা হয়। জাতির জনকের বেঁচে যাওয়া দুই কন্যাকে ছয় বছর দেশে ফিরতে দেয়নি অবৈধ স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান। অবশেষে ১৯৮১ সালের মে মাসে জাতির জনকের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সমস্ত ডর-ভয় উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরেছিলেন।

জিয়াউর রহমান জাতির জনকের স্ব-ঘোষিত হত্যাকারীদের শুধু বিচারের হাত থেকে রেহাই প্রদানই করেননি, তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন লোভনীয় কূটনৈতিক পদে চাকরি প্রদান করে। জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ তত্ত্বকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব জোরদার করতে মেতে উঠেছিলেন, অথচ পাকিস্তানের উপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করেছিল। জিয়া ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব খর্ব করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, যদিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ছিল অসামান্য। ভারত এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করেছিল। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি সৈন্যরা বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।

জাতির জনক ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু জিয়া সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে দিয়ে ১১ হাজার স্বাধীনতাবিরোধীকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। যেই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি যোগসাজশের মাধ্যমে পাকিস্তানিদের দ্বারা বাঙালিদের ওপর চালিয়ে যাওয়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিলেন, জিয়া তার বাংলাদেশে প্রবেশের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। গোলাম আযম ছাড়াও জিয়া আরও বহু যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিয়েছিলেন। এসব যুদ্ধাপরাধীর অধিকাংশই ছিল জামায়াতে ইসলাম দলের নেতা-কর্মী, যেটি চরমপন্থি ধর্মান্ধ দল। জিয়াউর রহমান তার দলে এবং সরকারে অগণিত স্বাধীনতাবিরোধীকে শীর্ষ স্থান দিয়েছিলেন। জিয়া সেই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ দিয়েছিলেন, ১৯৭১ সালে যার অবস্থান ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের শীর্ষে। এভাবে তিনি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ বিধানসমূহকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করেছিলেন। আলি আহসান মুজাহিদসহ অন্যান্য জামায়াত নেতাকে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান দিয়ে জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়া একই ধারা অনুসরণ করেছেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নামক আর এক জঘন্য যুদ্ধাপরাধীকেও মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ করে জিয়ার স্ত্রী, খালেদা জিয়া স্বামীর উত্তম অনুসারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে যৌথভাবে চালিয়ে যাওয়া বছর অন্ধকারময় শাসনকালে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সেই সরকারের সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতির এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত সরকারের শীর্ষ নেতাদের প্রত্যক্ষ নির্দেশে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য একটি ঘৃণ্য গ্রেনেড আক্রমণ চালানো হয়েছিল। শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার শুরু করা ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই সম্ভব হয়েছিল। সে বছরই নভেম্বর মাসে আওয়ামী লীগ সদস্যদের সমন্বয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ/আইন রহিত করেছিলেন। সেই রহিতকরণ আইনের ওপর ভোট গ্রহণকালে বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান থেকে বিরত ছিলেন। সেই হত্যার বিচার বহু আগে বিএনপি শাসন আমলেই হতে পারত, কিন্তু সেটি তারা করেননি বিধায় দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পাওয়ার পর বিচার শুরু হয়।

বিচারটি হয়েছিল দেশের প্রচলিত আইনে, প্রচলিত আদালতে। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর দেশের সর্বোচ্চ আদালত, অ্যাপিলেট ডিভিশন, ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে ১২ জন খুনির বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদন্ডাদেশ নিশ্চিত করে রায় প্রদান করেন। ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনের দন্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়েছিল। সাতজন পলাতকের মধ্যে একজন জিম্বাবুয়েতে মারা গেছেন। আর একজন পলাতক ২০২০ সালে ধরা পড়লে তার বিরুদ্ধে দন্ডাদেশ সে বছর কার্যকর করা হয়। পলাতক পাঁচজনের মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ সরকারের পৌনঃপুনিক অনুরোধ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা এদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুবার প্রকাশ্যেই বলেছেন এসব দন্ডপ্রাপ্ত, সস্বীকৃত খুনিদের যে দেশ আশ্রয় দেয়, তারা কি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে? এখন সময় হয়েছে দেশ দুটিতে পলাতক দন্ডপ্রাপ্তদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দিয়ে প্রমাণ করা যে তারা সত্যি সত্যি মানবাধিকার এবং আইনের শাসনে বিশ্বাস করে, নয়তো জগৎবাসী ভাববে এগুলো তাদের ফাঁকা বুলি বৈ কিছু না।”

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা