শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বেলজিয়াম সাংবাদিকের দৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জিয়ার ভূমিকা

জেমস উইলসন নামের এক বেলজিয়াম নাগরিক, ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর বেটার গভর্নেন্স নামক সাময়িকীতে বাংলাদেশে সংঘটিত ১৫ এবং ২১ আগস্ট হত্যাযজ্ঞের ওপর যা লিখেছেন, তার কিয়দাংশ বাংলায় অনুবাদ করে ছাপানো প্রয়োজন মনে করছি। জেমস উইলসন বেলজিয়ামের একজন নামজাদা সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক ভাষ্যকার।  তিনি লিখেছেন, “৪৮ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের মানুষ দেখতে পেয়েছিলেন তাদের ইতিহাসের কৃষ্ণতম সকাল। সেই সকালে সে দেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান, যাকে বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধাভরে বঙ্গবন্ধু (বাংলার বন্ধু) বলে উল্লেখ করে থাকেন, তাঁকে পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ চরম পৈশাচিকভাবে হত্যা করা হয়। হত্যা করা হয়েছিল তাঁর ১০ বছর বয়স্ক শিশুপুত্রকেও। তাঁর দুই কন্যা বিদেশে ছিলেন বলে সেই গণহত্যা (carnage) থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন। খুনির দল মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের এপ্রিল মাসে বেআইনিভাবে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। সেই হত্যাযজ্ঞ সেখানেই শেষ হয়নি, পরবর্তীতে শেখ মুজিবের চারজন নিকটতম রাজনৈতিক সহকর্মীকে জেলখানার অভ্যন্তরে হত্যা করেছিল সে সময়ে বেআইনিভাবে প্রতিষ্ঠিত খুনিদের সরকার ১৯৭৫ সালের নভেম্বর মাসে।

শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির মাধ্যমে, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমান অধিকার এবং ন্যায়বিচারের যে আদর্শসমূহ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, শেখ মুজিবকে হত্যা করে তার সবগুলোকেই পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। বস্তুত, বাংলাদেশের স্থপতিকে হত্যা করার পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে হত্যা করা, যা শেখ মুজিব হত্যার মাত্র ৩ বছর ৮ মাস আগে অর্জিত হয়েছিল।”

সাংবাদিক জেমস উইলসন আরও লিখেছেন, “৩০ লাখ শহীদ এবং ২ লাখ নির্যাতিত নারীর কঠিন আত্মত্যাগের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, জাতির জনক হত্যার মাধ্যমে তাতে যবনিকাপাত ঘটিয়েছিল বেআইনিভাবে ক্ষমতার জবরদখলদাররা। বাংলা ভাষার সেই ‘জয় বাংলা’ সেøাগান (Victory of Bengal), যেটি ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল মন্ত্র, খুনি সরকাররা সেটিকে নিষিদ্ধ করে তার স্থলে পাকিস্তানি কায়দায় ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’-এর সূচনা করেছিল। বেআইনি সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসকে সম্পূর্ণ বিকৃত করে দেশ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে ধ্বংস করার চেষ্টায় মেতে উঠেছিলেন। তিনি বাংলাদেশের স্বল্প শিক্ষিত, সরল মানুষের ধমনিতে ধর্মান্ধতার বিষ প্রবেশ করিয়ে দিয়েছিলেন, এই ধারণা নিয়ে যে সরলমনা মানুষগুলোর মস্তিষ্কে ধর্মীয় গোঁড়ামির বীজ ঢেলে দিতে পারলে, তা সফল হবে।” তিনি লিখেছেন, “সেই বেআইনি স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নামক একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর জিয়ার নেতৃত্বে একটি পুতুল সংসদ গঠন করা হয়, জিয়া নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দেন। জিয়ার তৈরি সেই ‘পুতুল’ পার্লামেন্ট জিয়ার নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনের মর্যাদা প্রদান করে ১৯৭৯ সালে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, তার আগে ২৩ বছরে জাতির জনকের নেতৃত্বে স্বাধিকার অর্জনের সংগ্রাম, সবকিছু ছাত্রদের পাঠ্যতালিকা থেকে মুছে ফেলা হয়। এমনকি শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সংবিধানে নিশ্চিত করা ধর্মনিরপেক্ষতার বিধান, যা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রীয় নীতিমালা, তাও সরিয়ে ফেলা হয়। জাতির জনকের বেঁচে যাওয়া দুই কন্যাকে ছয় বছর দেশে ফিরতে দেয়নি অবৈধ স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান। অবশেষে ১৯৮১ সালের মে মাসে জাতির জনকের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সমস্ত ডর-ভয় উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরেছিলেন।

জিয়াউর রহমান জাতির জনকের স্ব-ঘোষিত হত্যাকারীদের শুধু বিচারের হাত থেকে রেহাই প্রদানই করেননি, তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন লোভনীয় কূটনৈতিক পদে চাকরি প্রদান করে। জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ তত্ত্বকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব জোরদার করতে মেতে উঠেছিলেন, অথচ পাকিস্তানের উপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করেছিল। জিয়া ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব খর্ব করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, যদিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ছিল অসামান্য। ভারত এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করেছিল। ১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি সৈন্যরা বাংলাদেশ এবং ভারতের যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।

জাতির জনক ধর্মভিত্তিক রাজনীতি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু জিয়া সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে দিয়ে ১১ হাজার স্বাধীনতাবিরোধীকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। যেই কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সরাসরি যোগসাজশের মাধ্যমে পাকিস্তানিদের দ্বারা বাঙালিদের ওপর চালিয়ে যাওয়া গণহত্যায় প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছিলেন, জিয়া তার বাংলাদেশে প্রবেশের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। গোলাম আযম ছাড়াও জিয়া আরও বহু যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দিয়েছিলেন। এসব যুদ্ধাপরাধীর অধিকাংশই ছিল জামায়াতে ইসলাম দলের নেতা-কর্মী, যেটি চরমপন্থি ধর্মান্ধ দল। জিয়াউর রহমান তার দলে এবং সরকারে অগণিত স্বাধীনতাবিরোধীকে শীর্ষ স্থান দিয়েছিলেন। জিয়া সেই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ দিয়েছিলেন, ১৯৭১ সালে যার অবস্থান ছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের শীর্ষে। এভাবে তিনি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ বিধানসমূহকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করেছিলেন। আলি আহসান মুজাহিদসহ অন্যান্য জামায়াত নেতাকে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান দিয়ে জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়া একই ধারা অনুসরণ করেছেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নামক আর এক জঘন্য যুদ্ধাপরাধীকেও মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা নিয়োগ করে জিয়ার স্ত্রী, খালেদা জিয়া স্বামীর উত্তম অনুসারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছিলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতের সঙ্গে যৌথভাবে চালিয়ে যাওয়া বছর অন্ধকারময় শাসনকালে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সেই সরকারের সময় বিচারহীনতার সংস্কৃতির এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত সরকারের শীর্ষ নেতাদের প্রত্যক্ষ নির্দেশে জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য একটি ঘৃণ্য গ্রেনেড আক্রমণ চালানো হয়েছিল। শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার শুরু করা ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই সম্ভব হয়েছিল। সে বছরই নভেম্বর মাসে আওয়ামী লীগ সদস্যদের সমন্বয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ/আইন রহিত করেছিলেন। সেই রহিতকরণ আইনের ওপর ভোট গ্রহণকালে বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান থেকে বিরত ছিলেন। সেই হত্যার বিচার বহু আগে বিএনপি শাসন আমলেই হতে পারত, কিন্তু সেটি তারা করেননি বিধায় দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পাওয়ার পর বিচার শুরু হয়।

বিচারটি হয়েছিল দেশের প্রচলিত আইনে, প্রচলিত আদালতে। দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া সমাপ্তির পর দেশের সর্বোচ্চ আদালত, অ্যাপিলেট ডিভিশন, ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে ১২ জন খুনির বিরুদ্ধে দেওয়া মৃত্যুদন্ডাদেশ নিশ্চিত করে রায় প্রদান করেন। ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনের দন্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়েছিল। সাতজন পলাতকের মধ্যে একজন জিম্বাবুয়েতে মারা গেছেন। আর একজন পলাতক ২০২০ সালে ধরা পড়লে তার বিরুদ্ধে দন্ডাদেশ সে বছর কার্যকর করা হয়। পলাতক পাঁচজনের মধ্যে রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে এবং নূর চৌধুরী কানাডায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ সরকারের পৌনঃপুনিক অনুরোধ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা এদের বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করছে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুবার প্রকাশ্যেই বলেছেন এসব দন্ডপ্রাপ্ত, সস্বীকৃত খুনিদের যে দেশ আশ্রয় দেয়, তারা কি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে? এখন সময় হয়েছে দেশ দুটিতে পলাতক দন্ডপ্রাপ্তদের বাংলাদেশে ফিরিয়ে দিয়ে প্রমাণ করা যে তারা সত্যি সত্যি মানবাধিকার এবং আইনের শাসনে বিশ্বাস করে, নয়তো জগৎবাসী ভাববে এগুলো তাদের ফাঁকা বুলি বৈ কিছু না।”

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন