শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কিছু নিবেদন আছে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
কিছু নিবেদন আছে

চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলেই পেছনের ফেলে আসা অনেক স্মৃতি মুহূর্তের ভিতরেই চোখের ওপর ভেসে ওঠে। স্পষ্ট দেখতে পাই সেই যে আমার হারানো দিন কাছে এসে বলে যায় আমি ফিরে এসেছি। শুধু এসেছি বলেই ক্ষান্ত হয় না, একে একে বর্ণনা করে যায় পেছনে সে কী কী ফেলে এসেছে তার দীর্ঘ পথচলার সময়। কে কখন ভালো বলেছিল, মন্দ বলেছিল কে, সবই মনের মাধুরী মিশিয়ে শুনিয়ে যায়। আমিও শ্রোতা হিসেবে শুনতে থাকি হারানো দিনের কথা। আমাদের পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায় আমাদের পিতা দেশভাগের প্রায় ২৫-৩০ বছর আগে একটি দোতলা বাড়ি বানিয়েছিলেন। দোহারপাড়া গ্রাম থেকে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার সুবিধার্থে ছেড়ে এসেছিলেন জিলাপাড়া মহল্লায়। বাড়ির দক্ষিণে পাবনা পলিটেকনিক স্কুলের ছাত্রদের জন্য ছাত্রাবাস এবং আরও দক্ষিণে ইংরেজ জেলা জজ সাহেবের প্রায় ৯-১০ একর জমির ওপর বিশাল হলুদ একটি বাড়ি। সেই বাড়িতে গোশালা এবং বাড়ির রক্ষীদের জন্য ছিল পৃথক ঘর। আইনকানুন ব্রিটিশের হাতেই ছিল। বাড়ির দক্ষিণে আরেকজন ধনী ব্যক্তির বাড়ি ছিল। বাড়িটি দোতলা। মালিক ছিলেন শচীন চৌধুরী। আমাদের পিতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। পুবের দিকে ছিলেন একজন মোক্তার কালীপদ সাহা এবং কয়েক ঘর ধোপার বাড়ি। সুবল ধোপার নাম আমার মনে আছে। বাড়ির পশ্চিমে পাবনা শহরের বড় মসজিদ। মসজিদের উত্তরে দুটি পুকুর। একটি পুকুরে মুসল্লিরা শুধু অজু করতে পারতেন। তার উত্তরে আরও একটি বিশাল পুকুর ছিল সর্বজনের জন্য উন্মুক্ত। জিলাপাড়ার সবাই ওই পুকুরে গোসল করতেন। একবার গোসল করতে গিয়ে প্রায় ডুবে মরতে বসেছিলাম। পুকুরের পশ্চিমে পাবনা জেলখানা। জেলখানার অনেক সেপাই গোসল করতেন। তাদেরই একজন আমাকে উদ্ধার করেছিলেন। আমি তখন ওই পুকুরের পুব দিকের নুরু মিয়ার প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস টু অথবা থ্রিতে পড়তাম। ওই প্রাইমারি স্কুলের দেয়ালসংলগ্ন এক তলা বাড়িটিতে কয়েকজন ভাই থাকতেন, তাদের যিনি অগ্রজ তিনি ছিলেন পাবনা জজ কোর্টের উকিল। উকিল সাহেবের এক মেয়ে ওই প্রাইমারি স্কুলে আমার সহপাঠিনী ছিলেন। নাম পুতুল। পুতুলের কাছ থেকে শুনেছিলাম ওর চাচা নাকি সিনেমা বানায় ঢাকায়। নাম মহিউদ্দিন আহমদ। আমাদের জিলাপাড়ার বজলুর স্যারের মেয়ে রত্তশন আরা ডেজীকে মহি চাচার সিনেমার নায়িকা বানিয়েছেন।

বজলুর রহমান স্যার ছিলেন ব্রিটিশের অধীনে সরকারি চাকুরে। অবসর নেওয়ার পর তিনি হয়েছিলেন আমাদের নুরু মিয়া পাঠশালার প্রধান শিক্ষক। মুসলমান এবং অনেক হিন্দু ছেলেই ছিল আমাদের সহপাঠী। ওই সহপাঠীদের একজন রাম। রামেরা থাকত শিল্প সঞ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি কারখানায়। রাম একদিন জোর করেই আমাকে নিয়ে গিয়েছিল ওদের বাড়িতে। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। রামের মা আমাকে পাটালি আর নাড়ু-মুড়ি খেতে দিয়েছিলেন। খাওয়াদাওয়া শেষে যখন আমি আমাদের বাড়ির দিকে আসছিলাম ঠিক তখনই রামের মা আমাকে একটু দূরে ডেকে নিয়ে কানের কাছে মুখ রেখে বলছেন, এ বাড়িতে রামের সঙ্গে আর কোনো দিন এসো না। রামের বাবা মেথর। তখন আমি ডোম, মেথর, মুচি বলে যে মানুষ আছে সেটা জানতাম না।

স্যার বজলুর রহমানের বড় মেয়ে মারা যাওয়ার পর স্যারের এক নাতি লেনিন, আমার সহপাঠী ছিল ওই প্রাইমারি স্কুলে। পরে লেনিন ও আমি পাবনা জিলা স্কুলে ক্লাস থ্রিতে ১৯৫৬ সালে ভর্তি হয়েছিলেম। চিত্রপরিচালক মহিউদ্দিন সাহেব কী সিনেমা বানিয়েছিলেন আমি সিনেমাটির নাম কিছুতেই মনে করতে পারলাম না। পুরনো স্মৃতিও আমাকে স্মরণ করিয়ে দিল না। ব্যর্থতা অতীতের এবং বর্তমানের। চিত্রনায়িকা রওশন আরা ডেজী পরে আর কোনো সিনেমায় অভিনয় করেননি। আমাকে জানিয়েছিল সহপাঠী লেনিন। ওই বন্ধুর সঙ্গে অনেক আগে একদিন স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলা দেখতে গিয়ে লেনিন জানাল তার ডেজী খাল্লামা ডাক্তার হয়েছেন।

ডেজী আপা ডাক্তার হয়েছেন শুনে ভালো লাগল। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৮ সালে আমাদের বাড়ির বাগান থেকে সুপারি পাড়তে ২০-২৫ ফুট ওপর থেকে পড়ে গিয়ে পাবনা সদর হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল অনেক দিন। প্রায় নয়-দশ বছর পরে আমার ‘অ্যাপেনডিক্স’ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে থাকতে হয়েছিল অনেক দিন। তখন আমরা মালিবাগে ১৪/২ বাসায় ভাড়া থাকতাম। পাশের বাসায় থাকতেন ডাক্তার আজহারুল ইসলাম। তাকে আমরা দুলাভাই বলতাম। তিনি তখন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি তার ছাত্রদের দিয়ে সাকসেক্সফুলি অপারেশন করিয়েছিলেন।

আমার কৈশোরকালে পাবনা শহরে একজন মাত্র এমবি ডাক্তার ছিলেন। যিনি ইসহাক ডাক্তার নামে পরিচিত ছিলেন। শহরে তার ফি ছিল ৪ টাকা। শহরের বাইরে গেলে তিনি নিতেন ৮ টাকা। তবে ইসহাক ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনলে দাম কম রাখতেন বলে শুনেছিলাম। আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে আমার ছোট ভাই খোকনের (দাউদ হায়দার) বয়স যখন তিন-চার, সে সময় পারনিসিয়াস ম্যালেরিয়া হয়েছিল। শহরের একমাত্র এমবি ডাক্তার জিলাপাড়ায় এলেন, যথারীতি ওষুধ দিলেন, ওষুধে খুব একটা কাজ না হওয়ায় পিতা-মাতা সবাই কান্না করছিলেন। তখন আমার দাদিমা পিতাকে ডেকে বললেন, হোমিওপ্যাথি ডাক্তার শিশির ভৌমিককে নিয়ে আয়। মায়ের কথামতো পিতা বিখ্যাত হোমিওপ্যাথি শিশির ভৌমিককে নিয়ে এলেন। ডাক্তারবাবু বেশ কিছুক্ষণ খোকনকে দেখার পর মাতা আর পিতাকে বললেন, হাকিম ভাই (আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন) ভগবানের নাম করুন। আর মাকে বললেন, কোরআন শরিফ পাঠ করতে এবং যাওয়ার সময় যথারীতি হোমিও ওষুধ দিলেন এবং শেষে বললেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আশা করি ভালো একটি ফল পাবেন, আর যদি না হয়... একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে ডাক্তার বলে গেলেন এখন একমাত্র ভগবান সহায়।

হোমিও ডাক্তার শিশির ভৌমিক পঞ্চাশের দশকের শেষ দিকে শহরের বাড়ি স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে যাওয়ার আগের দিন আমাদের পিতা-মাতার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। আমার এখনো মনে পড়ে শিশির কাকার চোখ ভিজে গিয়েছিল। তিনি খোকনের মাথায় হাত দিয়ে আশীর্বাদ শেষে বলেছিলেন, বেঁচে থাকলে খোকন তুমি খুব বিখ্যাত মানুষ হবে। খোকন যে কারণেই হোক সে খুব বিখ্যাত। তবে খোকন ১৯৭৪ সালে কলকাতায় যাওয়ার পরে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করতে পারেনি। বিতর্কিত একটি মাত্র কবিতার জন্য খোকন আজ প্রায় ৪৯ বছর স্বদেশের মাটিতে আসতে পারেনি। বর্তমানে তার আবাস জার্মানি। তবে প্রতি দু-তিন বছর পর পর কলকাতায় এলে আমাদের সপরিবার যেতে হয় কলকাতায়। এমনকি মেজো কাকা শেখ হাবিবুর রহমানের ছেলে, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনিসুর রহমান রাজাও আমাদের সঙ্গে গিয়ে খোকনের সঙ্গে দেখা করে। দুজনই একই বছরে মাধ্যমিক পাস করেছিল এবং পাবনায় থাকাকালে ছোট কাকা কাশেমের বড় ছেলে বিশিষ্ট নাট্যকার হাসনাত মোশাররফ রতন, ওরা সবাই পাবনার গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশন থেকে লেখাপড়া শেষে ঢাকায় এসে ভর্তি হয়েছিল। খোকন সিদ্ধেশ্বরী হাইস্কুলে আর আনিসুর রহমান রাজা আজিমপুর হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেছিল। তখনকার দিনে পাবনা শহরে জনাকয়েক এলএমএফ ডাক্তার ছিলেন। আবুল হোসেন ও সীতামনী সাহা। সীতামনী সাহা মাথায় ইংরেজদের ক্যাপ ঝুলিয়ে সাইকেলে চেপে চলে যেতেন পাবনা শহরের পুব দিকের বিভিন্ন গ্রামে। মন্দিরপুর, শিবপুর, রাজাপুর ও আতাইকুলায়। ওইসব গ্রামের রোগীরা ডাক্তার সাহার পুরো ভিজিট দিতে না পারলেও পরে আম, জাম, কাঁঠালসহ বিভিন্ন প্রকারের ফল প্রায় প্রতিদিনই দিয়ে যেতে দেখেছি। শহরের অন্যান্য এলএমএফ ডাক্তার যেতেন না কারণ এলএমএফ ডাক্তারকে দোগাছি হরিতলা নিয়ে যাওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হতো না।

১৯৫৮ সালে শহরের দোতলা বাড়ি মাত্র ৪০ টাকায় ভাড়া দিয়ে আমাদের দোহারপাড়ায় পিতা চলে এসেছিলেন। একবার আমার মেজো বোন সেলিনা হায়দার ঝর্ণার প্রচ- জ্বর হয়েছিল, পাবনা শহর থেকে ডাক্তার ডাকতে পাঠিয়েছিলেন অগ্রজ দুলাল ভাইকে (রশীদ হায়দার)। কোনো এলএমএফই আসেননি, পিতা বাধ্য হয়ে আরিফপুর গ্রামের হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ওসমান গণির কাছে আমাকে পাঠিয়েছিলেন। মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে তিনি যে ওষুধ দিয়েছিলেন তাতে ঝর্ণা আপার জ্বর অনেকটা কমে গিয়েছিল। হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ওসমান গণি আমাকে বলেছিলেন তিন দিন পরে এসে আরও এক শিশি নিয়ে যাস, আমি মাকে বলার পর মা তিন দিন পরে হাতে ওষুধের শিশি দিয়ে পিতাকে বললেন ৮ আনা পয়সা দিতে, ডাক্তারকে দিতে হবে। পিতা বললেন, টাকা ভাঙতি নাই এবং আমাকে বললেন ওসমানকে বলিস পরে দিয়ে দেব। আমি শিশি হাতে বাড়ির বাইরে এসে দাঁড়াতেই দেখি আমার ফুটবল খেলোয়াড় সাথি কাইউম দাঁড়িয়ে আছে। কাইউম আমাকে স্মরণ করিয়ে দিল, আজ হবিহার মাঠে দোহারপাড়া ও আরিফপুরের ফাইনাল ফুটবল খেলা, আমি ওসমান গণি ডাক্তারের কাছে না গিয়ে বাড়ির সামনের পানির কল থেকে ওষুধের শিশিটা গলা পর্যন্ত ভরে কাচারিঘরের ভিতরে আমি আর কাইউম কিছুটা সময় কাটিয়ে দিয়ে মায়ের হাতে ওষুধের শিশিটা ধরিয়ে দিয়ে বললাম আগের নিয়মেই খাওয়াতে বলেছেন ডাক্তার। সেই পানি খেয়েই ঝর্ণাপা ভালো হয়ে গেলেন।

মানুষের আত্মবিশ্বাসই একমাত্র আপদ-বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। গত বছর আমার নিজের বড় বড় তিনটি অপারেশন করলেন প্রখ্যাত শল্য চিকিৎসক ডাক্তার জালালুল ইসলাম ভূইয়া মুকুল। অনেক উচ্চতর ডিগ্রি তিনি পেয়েছেন বিদেশ থেকে। প্রফেসর ভূইয়ার স্ত্রীও ডাক্তার, তার চেয়ে তার বড় পরিচয় তিনি একজন সুবিখ্যাত লেখক। শাহিনা সোবহান মিতু। জামালপুর শহরের বকুলতলায় নিবাস। তারই আহ্বানে আমি সদ্যপ্রয়াত কবি মোহাম্মদ রফিক, অনুজ জাহিদ হায়দার স্বপনসহ জনাকয়েক ঢাকা থেকে ১৯৮২ সালের জানুয়ারিতে গিয়েছিলাম জামালপুর। স্টেশনে গিয়ে দেখলাম অনেক তরুণ-তরুণী আমাদের অভ্যর্থনাসহকারে নিয়ে গেলেন। পিতা বিখ্যাত অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের বাড়িতে। মিতু খুব ভালো রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে আমাদের শুনিয়েছিলেন দুই সন্ধ্যায়। মিতু পরে ডাক্তার হয়েছেন। হয়েছেন প্রফেসর। ডাক্তার জালালুল ইসলাম ভূঁইয়া মুকুলের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল কয়েক বছর আগে। পরে স্বপন জানিয়েছিলেন মিতুর স্বামীর নাম। যাই হোক, গত বছরের তিনটি অপারেশন বাবদ তিনি কোনো প্রকার সম্মানি নেননি। হাসপাতালের রুম ভাড়া এবং অন্যান্য ডাক্তার সম্মানি নিলেও তিনি কেন নিলেন না? মুকুল ভাই হেসে জানালেন, আপনার কাছ থেকে নিই না। বিশেষত গরিব নিম্নবিত্ত আর নিই না কবি, শিল্পী, সাহিত্যিকদের কাছ থেকে। জীবনে এই প্রথম শুনলাম, কিন্তু ডাক্তারদের সম্পর্কে অনেকেই অনেক সময় বিরূপ মন্তব্য করেন। ডাক্তার বিদ্যাটি ভীষণ কঠিন বলেই আমার মনে হয়।

আমাদের মহল্লায় একজন ডাক্তার দম্পতি আছেন। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত রোগী দেখেন। সময় দেন মাত্র ৩ থেকে ৪ মিনিট। পারিশ্রমিক পুরোটাই নেন। কোনো গরিব, নিম্নবিত্ত পারতপক্ষে তার চেম্বারে যান না। তাই ওই ধরনের চিকিৎসকের কাছে আমার কিছু নিবেদন আছে। টাকা নেন ক্ষতি নেই, তবে উপভোগ করতে পারেন কি না আমার জানা নেই।

                লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা