শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কিছু নিবেদন আছে

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
কিছু নিবেদন আছে

চোখের পাতা দুটি বন্ধ করলেই পেছনের ফেলে আসা অনেক স্মৃতি মুহূর্তের ভিতরেই চোখের ওপর ভেসে ওঠে। স্পষ্ট দেখতে পাই সেই যে আমার হারানো দিন কাছে এসে বলে যায় আমি ফিরে এসেছি। শুধু এসেছি বলেই ক্ষান্ত হয় না, একে একে বর্ণনা করে যায় পেছনে সে কী কী ফেলে এসেছে তার দীর্ঘ পথচলার সময়। কে কখন ভালো বলেছিল, মন্দ বলেছিল কে, সবই মনের মাধুরী মিশিয়ে শুনিয়ে যায়। আমিও শ্রোতা হিসেবে শুনতে থাকি হারানো দিনের কথা। আমাদের পাবনা শহরের জিলাপাড়া মহল্লায় আমাদের পিতা দেশভাগের প্রায় ২৫-৩০ বছর আগে একটি দোতলা বাড়ি বানিয়েছিলেন। দোহারপাড়া গ্রাম থেকে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার সুবিধার্থে ছেড়ে এসেছিলেন জিলাপাড়া মহল্লায়। বাড়ির দক্ষিণে পাবনা পলিটেকনিক স্কুলের ছাত্রদের জন্য ছাত্রাবাস এবং আরও দক্ষিণে ইংরেজ জেলা জজ সাহেবের প্রায় ৯-১০ একর জমির ওপর বিশাল হলুদ একটি বাড়ি। সেই বাড়িতে গোশালা এবং বাড়ির রক্ষীদের জন্য ছিল পৃথক ঘর। আইনকানুন ব্রিটিশের হাতেই ছিল। বাড়ির দক্ষিণে আরেকজন ধনী ব্যক্তির বাড়ি ছিল। বাড়িটি দোতলা। মালিক ছিলেন শচীন চৌধুরী। আমাদের পিতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। পুবের দিকে ছিলেন একজন মোক্তার কালীপদ সাহা এবং কয়েক ঘর ধোপার বাড়ি। সুবল ধোপার নাম আমার মনে আছে। বাড়ির পশ্চিমে পাবনা শহরের বড় মসজিদ। মসজিদের উত্তরে দুটি পুকুর। একটি পুকুরে মুসল্লিরা শুধু অজু করতে পারতেন। তার উত্তরে আরও একটি বিশাল পুকুর ছিল সর্বজনের জন্য উন্মুক্ত। জিলাপাড়ার সবাই ওই পুকুরে গোসল করতেন। একবার গোসল করতে গিয়ে প্রায় ডুবে মরতে বসেছিলাম। পুকুরের পশ্চিমে পাবনা জেলখানা। জেলখানার অনেক সেপাই গোসল করতেন। তাদেরই একজন আমাকে উদ্ধার করেছিলেন। আমি তখন ওই পুকুরের পুব দিকের নুরু মিয়ার প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস টু অথবা থ্রিতে পড়তাম। ওই প্রাইমারি স্কুলের দেয়ালসংলগ্ন এক তলা বাড়িটিতে কয়েকজন ভাই থাকতেন, তাদের যিনি অগ্রজ তিনি ছিলেন পাবনা জজ কোর্টের উকিল। উকিল সাহেবের এক মেয়ে ওই প্রাইমারি স্কুলে আমার সহপাঠিনী ছিলেন। নাম পুতুল। পুতুলের কাছ থেকে শুনেছিলাম ওর চাচা নাকি সিনেমা বানায় ঢাকায়। নাম মহিউদ্দিন আহমদ। আমাদের জিলাপাড়ার বজলুর স্যারের মেয়ে রত্তশন আরা ডেজীকে মহি চাচার সিনেমার নায়িকা বানিয়েছেন।

বজলুর রহমান স্যার ছিলেন ব্রিটিশের অধীনে সরকারি চাকুরে। অবসর নেওয়ার পর তিনি হয়েছিলেন আমাদের নুরু মিয়া পাঠশালার প্রধান শিক্ষক। মুসলমান এবং অনেক হিন্দু ছেলেই ছিল আমাদের সহপাঠী। ওই সহপাঠীদের একজন রাম। রামেরা থাকত শিল্প সঞ্জীবনী নামের একটি বিশাল গেঞ্জি কারখানায়। রাম একদিন জোর করেই আমাকে নিয়ে গিয়েছিল ওদের বাড়িতে। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। রামের মা আমাকে পাটালি আর নাড়ু-মুড়ি খেতে দিয়েছিলেন। খাওয়াদাওয়া শেষে যখন আমি আমাদের বাড়ির দিকে আসছিলাম ঠিক তখনই রামের মা আমাকে একটু দূরে ডেকে নিয়ে কানের কাছে মুখ রেখে বলছেন, এ বাড়িতে রামের সঙ্গে আর কোনো দিন এসো না। রামের বাবা মেথর। তখন আমি ডোম, মেথর, মুচি বলে যে মানুষ আছে সেটা জানতাম না।

স্যার বজলুর রহমানের বড় মেয়ে মারা যাওয়ার পর স্যারের এক নাতি লেনিন, আমার সহপাঠী ছিল ওই প্রাইমারি স্কুলে। পরে লেনিন ও আমি পাবনা জিলা স্কুলে ক্লাস থ্রিতে ১৯৫৬ সালে ভর্তি হয়েছিলেম। চিত্রপরিচালক মহিউদ্দিন সাহেব কী সিনেমা বানিয়েছিলেন আমি সিনেমাটির নাম কিছুতেই মনে করতে পারলাম না। পুরনো স্মৃতিও আমাকে স্মরণ করিয়ে দিল না। ব্যর্থতা অতীতের এবং বর্তমানের। চিত্রনায়িকা রওশন আরা ডেজী পরে আর কোনো সিনেমায় অভিনয় করেননি। আমাকে জানিয়েছিল সহপাঠী লেনিন। ওই বন্ধুর সঙ্গে অনেক আগে একদিন স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলা দেখতে গিয়ে লেনিন জানাল তার ডেজী খাল্লামা ডাক্তার হয়েছেন।

ডেজী আপা ডাক্তার হয়েছেন শুনে ভালো লাগল। আমার যতদূর মনে পড়ে ১৯৫৮ সালে আমাদের বাড়ির বাগান থেকে সুপারি পাড়তে ২০-২৫ ফুট ওপর থেকে পড়ে গিয়ে পাবনা সদর হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল অনেক দিন। প্রায় নয়-দশ বছর পরে আমার ‘অ্যাপেনডিক্স’ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে থাকতে হয়েছিল অনেক দিন। তখন আমরা মালিবাগে ১৪/২ বাসায় ভাড়া থাকতাম। পাশের বাসায় থাকতেন ডাক্তার আজহারুল ইসলাম। তাকে আমরা দুলাভাই বলতাম। তিনি তখন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি তার ছাত্রদের দিয়ে সাকসেক্সফুলি অপারেশন করিয়েছিলেন।

আমার কৈশোরকালে পাবনা শহরে একজন মাত্র এমবি ডাক্তার ছিলেন। যিনি ইসহাক ডাক্তার নামে পরিচিত ছিলেন। শহরে তার ফি ছিল ৪ টাকা। শহরের বাইরে গেলে তিনি নিতেন ৮ টাকা। তবে ইসহাক ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনলে দাম কম রাখতেন বলে শুনেছিলাম। আমাদের জিলাপাড়ার বাড়িতে আমার ছোট ভাই খোকনের (দাউদ হায়দার) বয়স যখন তিন-চার, সে সময় পারনিসিয়াস ম্যালেরিয়া হয়েছিল। শহরের একমাত্র এমবি ডাক্তার জিলাপাড়ায় এলেন, যথারীতি ওষুধ দিলেন, ওষুধে খুব একটা কাজ না হওয়ায় পিতা-মাতা সবাই কান্না করছিলেন। তখন আমার দাদিমা পিতাকে ডেকে বললেন, হোমিওপ্যাথি ডাক্তার শিশির ভৌমিককে নিয়ে আয়। মায়ের কথামতো পিতা বিখ্যাত হোমিওপ্যাথি শিশির ভৌমিককে নিয়ে এলেন। ডাক্তারবাবু বেশ কিছুক্ষণ খোকনকে দেখার পর মাতা আর পিতাকে বললেন, হাকিম ভাই (আমাদের পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিন) ভগবানের নাম করুন। আর মাকে বললেন, কোরআন শরিফ পাঠ করতে এবং যাওয়ার সময় যথারীতি হোমিও ওষুধ দিলেন এবং শেষে বললেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আশা করি ভালো একটি ফল পাবেন, আর যদি না হয়... একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে ডাক্তার বলে গেলেন এখন একমাত্র ভগবান সহায়।

হোমিও ডাক্তার শিশির ভৌমিক পঞ্চাশের দশকের শেষ দিকে শহরের বাড়ি স্বল্পমূল্যে বিক্রি করে যাওয়ার আগের দিন আমাদের পিতা-মাতার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। আমার এখনো মনে পড়ে শিশির কাকার চোখ ভিজে গিয়েছিল। তিনি খোকনের মাথায় হাত দিয়ে আশীর্বাদ শেষে বলেছিলেন, বেঁচে থাকলে খোকন তুমি খুব বিখ্যাত মানুষ হবে। খোকন যে কারণেই হোক সে খুব বিখ্যাত। তবে খোকন ১৯৭৪ সালে কলকাতায় যাওয়ার পরে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করতে পারেনি। বিতর্কিত একটি মাত্র কবিতার জন্য খোকন আজ প্রায় ৪৯ বছর স্বদেশের মাটিতে আসতে পারেনি। বর্তমানে তার আবাস জার্মানি। তবে প্রতি দু-তিন বছর পর পর কলকাতায় এলে আমাদের সপরিবার যেতে হয় কলকাতায়। এমনকি মেজো কাকা শেখ হাবিবুর রহমানের ছেলে, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনিসুর রহমান রাজাও আমাদের সঙ্গে গিয়ে খোকনের সঙ্গে দেখা করে। দুজনই একই বছরে মাধ্যমিক পাস করেছিল এবং পাবনায় থাকাকালে ছোট কাকা কাশেমের বড় ছেলে বিশিষ্ট নাট্যকার হাসনাত মোশাররফ রতন, ওরা সবাই পাবনার গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশন থেকে লেখাপড়া শেষে ঢাকায় এসে ভর্তি হয়েছিল। খোকন সিদ্ধেশ্বরী হাইস্কুলে আর আনিসুর রহমান রাজা আজিমপুর হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেছিল। তখনকার দিনে পাবনা শহরে জনাকয়েক এলএমএফ ডাক্তার ছিলেন। আবুল হোসেন ও সীতামনী সাহা। সীতামনী সাহা মাথায় ইংরেজদের ক্যাপ ঝুলিয়ে সাইকেলে চেপে চলে যেতেন পাবনা শহরের পুব দিকের বিভিন্ন গ্রামে। মন্দিরপুর, শিবপুর, রাজাপুর ও আতাইকুলায়। ওইসব গ্রামের রোগীরা ডাক্তার সাহার পুরো ভিজিট দিতে না পারলেও পরে আম, জাম, কাঁঠালসহ বিভিন্ন প্রকারের ফল প্রায় প্রতিদিনই দিয়ে যেতে দেখেছি। শহরের অন্যান্য এলএমএফ ডাক্তার যেতেন না কারণ এলএমএফ ডাক্তারকে দোগাছি হরিতলা নিয়ে যাওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হতো না।

১৯৫৮ সালে শহরের দোতলা বাড়ি মাত্র ৪০ টাকায় ভাড়া দিয়ে আমাদের দোহারপাড়ায় পিতা চলে এসেছিলেন। একবার আমার মেজো বোন সেলিনা হায়দার ঝর্ণার প্রচ- জ্বর হয়েছিল, পাবনা শহর থেকে ডাক্তার ডাকতে পাঠিয়েছিলেন অগ্রজ দুলাল ভাইকে (রশীদ হায়দার)। কোনো এলএমএফই আসেননি, পিতা বাধ্য হয়ে আরিফপুর গ্রামের হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ওসমান গণির কাছে আমাকে পাঠিয়েছিলেন। মাত্র ৮ আনার বিনিময়ে তিনি যে ওষুধ দিয়েছিলেন তাতে ঝর্ণা আপার জ্বর অনেকটা কমে গিয়েছিল। হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ওসমান গণি আমাকে বলেছিলেন তিন দিন পরে এসে আরও এক শিশি নিয়ে যাস, আমি মাকে বলার পর মা তিন দিন পরে হাতে ওষুধের শিশি দিয়ে পিতাকে বললেন ৮ আনা পয়সা দিতে, ডাক্তারকে দিতে হবে। পিতা বললেন, টাকা ভাঙতি নাই এবং আমাকে বললেন ওসমানকে বলিস পরে দিয়ে দেব। আমি শিশি হাতে বাড়ির বাইরে এসে দাঁড়াতেই দেখি আমার ফুটবল খেলোয়াড় সাথি কাইউম দাঁড়িয়ে আছে। কাইউম আমাকে স্মরণ করিয়ে দিল, আজ হবিহার মাঠে দোহারপাড়া ও আরিফপুরের ফাইনাল ফুটবল খেলা, আমি ওসমান গণি ডাক্তারের কাছে না গিয়ে বাড়ির সামনের পানির কল থেকে ওষুধের শিশিটা গলা পর্যন্ত ভরে কাচারিঘরের ভিতরে আমি আর কাইউম কিছুটা সময় কাটিয়ে দিয়ে মায়ের হাতে ওষুধের শিশিটা ধরিয়ে দিয়ে বললাম আগের নিয়মেই খাওয়াতে বলেছেন ডাক্তার। সেই পানি খেয়েই ঝর্ণাপা ভালো হয়ে গেলেন।

মানুষের আত্মবিশ্বাসই একমাত্র আপদ-বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। গত বছর আমার নিজের বড় বড় তিনটি অপারেশন করলেন প্রখ্যাত শল্য চিকিৎসক ডাক্তার জালালুল ইসলাম ভূইয়া মুকুল। অনেক উচ্চতর ডিগ্রি তিনি পেয়েছেন বিদেশ থেকে। প্রফেসর ভূইয়ার স্ত্রীও ডাক্তার, তার চেয়ে তার বড় পরিচয় তিনি একজন সুবিখ্যাত লেখক। শাহিনা সোবহান মিতু। জামালপুর শহরের বকুলতলায় নিবাস। তারই আহ্বানে আমি সদ্যপ্রয়াত কবি মোহাম্মদ রফিক, অনুজ জাহিদ হায়দার স্বপনসহ জনাকয়েক ঢাকা থেকে ১৯৮২ সালের জানুয়ারিতে গিয়েছিলাম জামালপুর। স্টেশনে গিয়ে দেখলাম অনেক তরুণ-তরুণী আমাদের অভ্যর্থনাসহকারে নিয়ে গেলেন। পিতা বিখ্যাত অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের বাড়িতে। মিতু খুব ভালো রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে আমাদের শুনিয়েছিলেন দুই সন্ধ্যায়। মিতু পরে ডাক্তার হয়েছেন। হয়েছেন প্রফেসর। ডাক্তার জালালুল ইসলাম ভূঁইয়া মুকুলের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল কয়েক বছর আগে। পরে স্বপন জানিয়েছিলেন মিতুর স্বামীর নাম। যাই হোক, গত বছরের তিনটি অপারেশন বাবদ তিনি কোনো প্রকার সম্মানি নেননি। হাসপাতালের রুম ভাড়া এবং অন্যান্য ডাক্তার সম্মানি নিলেও তিনি কেন নিলেন না? মুকুল ভাই হেসে জানালেন, আপনার কাছ থেকে নিই না। বিশেষত গরিব নিম্নবিত্ত আর নিই না কবি, শিল্পী, সাহিত্যিকদের কাছ থেকে। জীবনে এই প্রথম শুনলাম, কিন্তু ডাক্তারদের সম্পর্কে অনেকেই অনেক সময় বিরূপ মন্তব্য করেন। ডাক্তার বিদ্যাটি ভীষণ কঠিন বলেই আমার মনে হয়।

আমাদের মহল্লায় একজন ডাক্তার দম্পতি আছেন। প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত রোগী দেখেন। সময় দেন মাত্র ৩ থেকে ৪ মিনিট। পারিশ্রমিক পুরোটাই নেন। কোনো গরিব, নিম্নবিত্ত পারতপক্ষে তার চেম্বারে যান না। তাই ওই ধরনের চিকিৎসকের কাছে আমার কিছু নিবেদন আছে। টাকা নেন ক্ষতি নেই, তবে উপভোগ করতে পারেন কি না আমার জানা নেই।

                লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা