শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩

দাম্ভিকদের পরিণাম কখনই ভালো হয় না

এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
দাম্ভিকদের পরিণাম কখনই ভালো হয় না

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- মহান আল্লাহপাক আমার কাছে ওহি পাঠিয়েছেন, ‘তোমরা বিনয় প্রকাশ কর (এ জন্য), যাতে একজন আর একজনের প্রতি বিদ্রোহ না কর এবং একে অপরের ওপর দম্ভ প্রদর্শন না কর।’ (মুসলিম, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ)। এক হাদিসে আছে, ‘যদি পাহাড় আর এক পাহাড়ের ওপর চড়াও হয়, তবে চড়াও হওয়া পাহাড়কে আল্লাহ গুঁড়িয়ে দেবেন।’ এক হাদিসে রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন : ‘আগ্রাসন তথা বিদ্রোহ ও ধৃষ্টতা প্রদর্শন এবং আত্মীয়তা ছিন্ন করার ন্যায় এমন পাপ আর নেই, যা পরলোকের শাস্তি ছাড়াও পার্থিব জীবনেই শাস্তি অবধারিত করে দেয়।’ এ অপরাধের জন্য আল্লাহতায়ালা সর্বাপেক্ষা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়েছিলেন হজরত মুসা (আ.)-এর চাচাত ভাই কৃপণ কারুনকে। তার বিদ্রোহ ও ধৃষ্টতার জন্য আল্লাহপাক তার সমুদয় সম্পদসহ তাকে মাটিতে জ্যান্ত পুঁতে ফেলেন। এ ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ আল্লাহ বর্ণনা করেছেন এভাবে : ‘নিশ্চয় কারুন ছিল মুসার সম্প্রদায়ভুক্ত। অতঃপর সে তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও দম্ভ প্রকাশ করল। আমি তাকে এত ধন-ভান্ডার দিয়েছিলাম, যার চাবিগুলো বহন করা একদল শক্তিশালী লোকের পক্ষে কষ্টকর ছিল। যখন তার সম্প্রদায় তাকে বলেছিল, দম্ভ কর না, আল্লাহ দাম্ভিকদের ভালোবাসেন না। আল্লাহ তোমাকে যা দান করেছেন, তা দ্বারা পরকালের বাসস্থান অনুসন্ধান কর এবং পার্থিব জীবনে তোমার অংশ ভুলে যেও না। আল্লাহপাক যেমন তোমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন, অনুরূপ তুমিও অপরের প্রতি অনুগ্রহ কর। আর আল্লাহ পৃথিবীতে অনর্থ (গোলযোগ) সৃষ্টিকারীদের পছন্দ করেন না।’ সে বলল : ‘এ ধনরাশি তো আমি নিজস্ব বুদ্ধি ও প্রজ্ঞা দ্বারা অর্জন করেছি।’ সে কি জানে না, আল্লাহ তার পূর্বে আরও অনেক সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিয়েছেন? যারা ছিল শক্তিতে তার চেয়েও প্রবল এবং ধনসম্পদে অধিক প্রাচুর্যশীল। আর পাপীদের তো তাদের অপকর্ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে না। অনন্তর কারুন জাঁকজমক সহকারে নিজ সম্প্রদায়ের সামনে উপস্থিত হলো। তখন যারা পার্থিব জীবন কামনা করত, তারা বলতে লাগল : আহ! কারুনকে যে বিষয় সম্পদ দেওয়া হয়েছে, আমাদেরও যদি অনুরূপ দেওয়া হতো! নিশ্চয় সে বড়ই সৌভাগ্যবান। আর যারা জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়েছিল, তারা বলল, ধিক তোমাদের। যারা বিশ্বাসী-ইমানদার এবং সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আল্লাহর দেওয়া প্রতিদানই উৎকৃষ্ট। এটা তারাই পাবে, যারা ধৈর্যশীল। অতঃপর আমি কারুন ও তার প্রাসাদকে ভূগর্ভে পুঁতে ফেললাম। আল্লাহ ছাড়া এমন কোনো দল ছিল না, যারা তাকে বাঁচাতে পারে এবং সে নিজেও আত্মরক্ষা করতে পারল না। গতকাল যারা কারুনের মতো হওয়ার বাসনা প্রকাশ করেছিল, পরদিন সকালে তারা বলতে লাগল : আল্লাহ তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা জীবিকা বাড়িয়ে দেন, যাকে ইচ্ছা হ্রাস করেন। আল্লাহ আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করলে আমাদেরও তিনি ভূগর্ভে পুঁতে ফেলতেন। অবিশ্বাসীরা সফলকাম হবে না।’ হজরত ইমাম জাওযি (রহ.) বলেন : কারুনের দম্ভ ও বিদ্রোহ প্রকাশের ব্যাপারে বেশ কয়েকটি অভিমত রয়েছে। (১) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন : কারুন হজরত মুসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে অসতী এক নারীকে এ বদনাম ছড়াতে প্রভাবিত করে যে, হজরত মুসা (আ.) তার সঙ্গে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছেন। কিন্তু হজরত মুসা (আ.) সেই নারীকে কসম করে সত্য সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করলে সে প্রকাশ করে দেয়, কারুনের সঙ্গে তার যোগাযোগ আছে এবং কারুনই তাকে এমন ধরনের বদনাম ছড়াতে উসকানি দিয়েছে। (২, ৩) যা হোক ও কাতাদা (রা.) বলেন : সে আল্লাহর প্রেরিত নবীকে অমান্য করে কুফরিতে জড়িয়ে পড়ে। (৪) আতা খোরাসানি বলেন : সে পোশাক পরিচ্ছদের জৌলুস প্রদর্শনের মাধ্যমে দম্ভ প্রকাশ করেছে। (৫) মাওরিদ বলেন : কারুন ফেরাউনের উপদেষ্টা ছিল এবং ক্ষমতার দম্ভে সে নিজ সম্প্রদায় বনি ইসরাইলের প্রতি অত্যাচার করত। আল্লাহর ঘোষণা- ‘অনন্তর তাকে (কারুনকে) তার প্রাসাদসহ ভূগর্ভে পুঁতে ফেললাম।’ (ঘটনাটি নিম্নরূপ) হজরত মুসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে বদনাম ছড়ানোয় তিনি ক্ষুব্ধ মনে অভিশাপ দিলে মহান আল্লাহপাক ঘোষণা দেন : ‘ওহে মুসা! আমি মাটিকে তোমার হুকুম পালনের নির্দেশ দিয়েছি। তুমি তাকে তোমার ইচ্ছানুযায়ী আদেশ করো।’ হজরত মুসা (আ.) আদেশ করলেন : ‘ওহে মাটি, কারুনকে গ্রাস কর।’ তৎক্ষণাৎ কারুনের আসন তলিয়ে গেল। অবস্থা বেগতিক দেখে কারুন হজরত মুসা (আ.)-এর কাছে করুণা ভিক্ষা চাইল। কিন্তু মুসা (আ.) আবার মাটিকে আদেশ করলেন : একে গ্রাস কর। এবার তার দুই পা মাটির তলে ঢুকে গেল। এভাবে হজরত মুসা (আ.)-এর বারবার আদেশের পর আদেশে কারুন পুরোপুরি মাটির তলে অদৃশ্য হয়ে গেল। আল্লাহপাক ওহির মাধ্যমে হজরত মুসা (আ.)-কে জানিয়ে ছিলেন, আমার ইজ্জত ও জালালের কসম! সে যদি তোমার কাছে প্রার্থনা না করে আমার কাছে করত, তবে আমি তাকে মুক্তি দিতাম। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন : ‘ভূগর্ভে পুঁতে ফেললাম’ অর্থ- ভূগর্ভের অতল তলে দাবিয়ে দিলাম। সামুরা ইবনে জুন্দুব (রা.) বলেন : প্রতিদিন সে নিজের উচ্চতার সমান নিচে তলিয়ে যায়। হজরত মোকাতেল (রহ.) বলেন : কারুন যখন ধ্বংস হয়ে গেল, বনি ইসরাইলের লোকেরা তখন বলাবলি করতে লাগল, হজরত মুসা (আ.) কারুনের ধনসম্পদ নিজে দখল করার জন্য তাকে মেরে ফেলেছেন। এ জন্য আল্লাহ তিন দিন পর কারুনের প্রাসাদ ও ধনসম্পদ ভূগর্ভে বিলীন করে দেন।

 

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি,

আমেনা খাতুন হাফেজিয়া কোরআন রিসার্চ অ্যান্ড ক্যাডেট ইনস্টিটিউট,

কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক