শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

প্রিয় পাঠক, যখন এ লেখা পড়ছেন, ততক্ষণে ঘটনাবহুল নভেম্বর বিদায় নিয়েছে। প্রতি বছর নভেম্বরে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কারণে সুপ্রসিদ্ধ স্ট্রাসবার্গ শহরে বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান গণতন্ত্রের জটিল সমীকরণ ও ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য বিভিন্ন দেশের নানা শ্রেণি-পেশার নেতারা সম্মেলন করে থাকেন। সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক অঙ্গন, ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষাঙ্গন, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনের জাঁদরেল নেতাদের কথা, বক্তৃতা, তর্ক-বিতর্কে জমজমাট হয়ে ওঠে এ সম্মেলন। ২০২২ সালের ৭ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলা এমন এক সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সায়মন কোভনে এক যুগান্তকারী ভাষণ দেন। তার মতে, ‘অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মধ্যে গণতন্ত্র বাইরে (বহির্বিশ্ব) থেকে এবং আরও ক্ষতিকারকভাবে ভিতর (দেশ) থেকে ক্রমাগতভাবে আক্রমণের মুখে পড়েছে। আমাদের মহাদেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ও স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য গ্রহণীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো : কীভাবে আমরা আমাদের সরকারি (সাংবিধানিক) প্রতিষ্ঠানের অখণ্ডতা রক্ষা করি; আমরা কীভাবে আমাদের নাগরিকদের সমৃদ্ধি প্রচার করি; গণতন্ত্রে গণদেবতাদের (ডেমোস) তথা জনগণকে আমরা কীভাবে বুঝি। গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসনের চেয়ে আরও বেশি কিছু দাবি করে। অবাধ নির্বাচনের ভিত্তি, কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য আইনের নিরপেক্ষ শাসন এবং সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠদেরও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন। গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সভা-সমাবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এর অর্থ স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দক্ষ বিচার বিভাগকে উন্নীত করা। এর অর্থ আমাদের নির্বাচনব্যবস্থার অখণ্ডতা নিশ্চিত করা।’

গণতন্ত্রের মূল্য প্রসঙ্গে ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র আমাদের বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু, কিন্তু যদি যত্ন না করা হয় তবে এটি সহজেই কলঙ্কিত হয়। একটি মুক্ত সংবাদপত্র ছাড়া, একটি সুশীল সমাজ ছাড়া, স্বাধীন আদালত ছাড়া এটি সময়ের সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং অবশেষে ভেঙে পড়ে। ইউরোপের কাউন্সিল এ-সংক্রান্ত যে নীতিমালা প্রণয়ন করে, তার প্রতি আমাদের বারবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে এবং তার মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোপরি ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতকে পুনঃআবিষ্কার করে তার প্রতি আমাদের অবশ্যই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।’ ভোট প্রসঙ্গে তার মত, ‘গণতন্ত্র (নাগরিকদের) মর্যাদা প্রদান করে। ভোট এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক পরিবর্তন আনতে পারে। গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা নাগরিকদের দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রদানের সর্বজনীন পন্থা। গণতন্ত্র নিখুঁত (শুদ্ধতা) থেকে অনেক দূরে হলেও গণতন্ত্রই আমাদের সবার স্বার্থ রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায়।’

নাগরিক ও তরুণদের প্রতি করণীয় বিষয়ে তার চাওয়া ‘স্বল্পমেয়াদের মধ্যেই আমরা কী করার সক্ষমতা রাখি-এ বিষয়ে আমাদের নাগরিকদের, বিশেষ করে তরুণদের বোঝাতে হবে। এ সক্ষমতার মূল চাবিকাঠি হলো শাসনের মান উন্নত করা, যার একটি ধাপ হলো আমাদের নাগরিকদের কথা শোনা, সর্বোপরি তরুণদের কথা। গত এক দশকে নাগরিক সমাজের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ইতিবাচক। এটি গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততাকে আরও গভীর করার একটি উপায় প্রমাণ করেছে মানবাধিকার এবং আইনের শাসন গণতন্ত্রের সুনির্দিষ্ট শর্ত, যা লোকেরা বোঝে কিন্তু ইউরোপীয় কাউন্সিলের ৬৭৫ মিলিয়ন নাগরিকদের বেশির ভাগের জন্য সেগুলো কিছুটা বিমূর্ত ধারণা। একটি নতুন প্রজন্মকে তাদের মূল্য বোঝাতে আমাদের অবশ্যই আলাদাভাবে যোগাযোগ করতে হবে।’

দেশ যখন গণতন্ত্রের এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, তখন দুটি শব্দ বেশ সাড়া জাগিয়েছে। একটি শব্দ হলো ‘থাবা’ যা উচ্চারণ করেছেন সাংবিধানিকভাবে এ সময়ে রাষ্ট্রের অন্যতম ব্যক্তিই কেবল নয়, অন্যতম ও ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ থাবা বলতে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেই বোঝানো হয়েছে। যুগে যুগে আমরা এই থাবার শিকার হয়েছি। বর্গিরা একসময় আমাদের সবকিছু লুট করে নিত। আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে মুঘল, ব্রিটিশ ও পশ্চিম পাকিস্তানিরা। কিন্তু সেসব তো পুরনো ইতিহাস। স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর হলো। থাবার ভয় এ মুহূর্তে আমাদের স্বাধীনতার ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে বেমানান। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ এই দেশ, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ তথা আলোচনা হয় দিল্লি, পিকিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে। ৫২ বছরেও সর্বস্তরের জনগণের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থতার সুযোগে কখনো বিদেশিরা আবার কখনো তাদের দেশীয় দোসর কিংবা অপরাপর অপশক্তি থাবা বসাতে চায় শান্তিপ্রিয় জনগণের ওপর। এই থাবা থেকে বাঁচতে না পারলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হতে পারে আমাদের।

এ সময়ের আলোচিত আরেকটি শব্দ হলো ‘ডামি’। নির্বাচনে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা কান বন্ধ করলেও যেন শোনা যায়। আমার কাছে থাকা ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির অভিধান খুলে দেখলাম ইংরেজি ডামি শব্দের অর্থ যথাক্রমে প্রতিরূপ নকল মূর্তি বা কাঠামো, নকল বা নেকি দ্রব্য, তাস খেলায় যে হাত নামানো হয়েছে (যিনি নিজে খেলবেন না-তিনি), কোনো ঘটনা ঘটার সময় যে ব্যক্তি উপস্থিত থাকে কিন্তু স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না, সাক্ষী-গোপাল ইত্যাদি (পৃষ্ঠা ২৩৪)। মজার বিষয় হলো একই পৃষ্ঠায় ডামি শব্দের পরের শব্দটি হলো ‘ডাম্প’ যার অর্থ আবর্জনার স্তূপ, আঁস্তাকুড়, নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্থান ইত্যাদি। কারা কোন অর্থে কেন ডামি হয়ে আজ নির্বাচন করার কথা ভাবছেন, তা তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বিষয়টা যদি ‘জোহি জিতা ওহি সিকান্দার’ অর্থাৎ যিনি জিতবেন, তিনিই দলের আপ্যায়ন পাবেন এমন হয়, তবে ডামি শব্দের নতুন অর্থ অভিধানে সংযোজন করতে হবে। আর ডাম্প শব্দের অর্থও হয়তো বদলাতে হবে। ডামিরাই যদি টাকা, ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, জনসমর্থন বা গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে কিংবা হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডার জোরে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হয়ে ওঠেন, তবে দল, দলের নেতৃত্ব, বিশেষত দলের মনোনয়ন বোর্ড ভবিষ্যতে ডাম্প হওয়ার সম্ভাবনা কি উড়িয়ে দেওয়া যায়? যারা এ দেশে থাবা দিতে চায়, তারাই যদি আবার ডামিদের শক্তি জোগায়, বিষয়টা কেমন হবে? রাজনীতিতে একজনের ভোটব্যাংকে ভাগ বসাতে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানো দেশ-বিদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। তাই বলে ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে এভাবে ডামি প্রার্থীর আবির্ভাব সত্যিই ডরের বিষয়।

করোনা মহামারি ও যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিত্যনতুন ধ্যান-ধারণার আবির্ভাব কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। এমনই একটি পাশ্চাত্য ধারণার নাম ‘ক্লায়েন্টিসিজম’। ইংরেজি ‘ক্যাপিটালিজম’কে যেমন বাংলায় ধনতন্ত্র আর ‘সোশ্যালিজম’কে সমাজতন্ত্র বলা যায়, তেমন করে বলতে গেলে ‘ক্লায়েন্ট’ (গ্রাহক) থেকে উৎপত্তি হওয়া ‘ক্লায়েন্টিসিজম’কে বাংলায় গ্রাহকতন্ত্র বলা যায়। ম্যারিয়াম ওয়েবস্টার অভিধান কিংবা উইকিপিডিয়া ঘেঁটে ক্লায়েন্টিসিজম সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায়, তার সারমর্ম হলো এমন এক রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রথা, যা পৃষ্ঠপোষক (নেতা) ও গ্রাহকের (ভোটার) সম্পর্কের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ প্রথায় একজন গ্রাহক বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির বিনিময়ে পৃষ্ঠপোষককে সমর্থন প্রদান করে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ দলছুট, দল-ত্যাগী, বহিষ্কৃত, কোরবানির গরু-ছাগলের মতো বিক্রীত ইত্যাদি কদর্য শব্দে ভারী হয়ে উঠেছে। এসব দেখে গ্রাহকতন্ত্রের কথা মনে পড়ে। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক জোয়েল এস মিগডাল দাবি করেন, একটি অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষকে তাৎক্ষণিক খরচের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আরও দীর্ঘমেয়াদি এবং বিমূর্ত ধারণা ত্যাগ করতে অনুপ্রাণিত করে। আয়ের পরিবর্তনশীলতা দারিদ্র্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদাকে চালিত করার ক্ষেত্রে গ্রাহকবাদ বর্তমানকালে এভাবেই অনিরাপদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিকাশ ঘটায়। গ্রামীণ এবং শহুরে পরিবেশে গ্রাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ‘বেঁচে থাকার রাজনীতির’ অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গ্রাহকবাদ। আমেরিকারই টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাভিয়ের আউয়েরো ২০০০ সালে আরেক গবেষণায় দেখেছেন সাধারণত সমাজের দরিদ্র এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সদস্যরা তাদের ‘সমস্যা-সমাধানের’ বাস্তবসম্মত উপায় হিসেবে গ্রাহকতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়। তারা প্রায়ই সহায়তা লাভের আনুষ্ঠানিক ঁঃংযড় উৎসগুলো সহজে খুঁজে পায় না বিধায় তাদের এমন চক্রে টানা হয়। ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে ‘ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট-অফিস অব ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স’ গ্রাহকতন্ত্রকেন্দ্রিক ৫০ পাতার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এ গবেষণাপত্রের দ্বিতীয় পাতায় আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লাস্ট ওয়েলসের রাজনীতির আলোচিত একটি সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘রাজনীতি হলো সমাজে কে, কী পায়-তারই বিজ্ঞান ও কৌশল (আর্ট)।’ প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি বা দেনা-পাওনার রাজনৈতিক ডামাডোলে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ১৮৬৩) ইংল্যান্ডের গ্র্যাটিসবার্গে উচ্চারিত রাজনীতির প্রবাদপুরুষ আব্রাহাম লিংকন উচ্চারিত, বহুল আলোচিত ও গণতান্ত্রিককামীদের বেদবাক্যতুল্য কথাটি স্মরণীয়। আমেরিকায় চলমান গৃহযুদ্ধ ও কয়েক লাখ মানুষ হতাহতের প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন যে, এত আত্মদানের মৃত্যু ঘটবে না। এ জাতি স্রষ্টার কৃপায় নতুন স্বাধীনতার জন্ম দেবে এবং জনগণের সরকার, যা জনগণের দ্বারা ও জনগণের জন্য গঠিত, তা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবে না।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস বিড়ম্বনা
গ্যাস বিড়ম্বনা
সংস্কার ও নির্বাচন
সংস্কার ও নির্বাচন
কিডনি সুরক্ষায় করণীয়
কিডনি সুরক্ষায় করণীয়
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
মাগুরা নয়, বাংলাদেশের মেয়ে
মাগুরা নয়, বাংলাদেশের মেয়ে
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
শিশুশ্রম বন্ধ করুন
শিশুশ্রম বন্ধ করুন
সংবাদ পরিবেশনে ইসলামি নির্দেশনা
সংবাদ পরিবেশনে ইসলামি নির্দেশনা
কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন
কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক
রোহিঙ্গাসংকট
রোহিঙ্গাসংকট
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে মাদক কারবারি আটক
শেরপুরে মাদক কারবারি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন
শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন
জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন

২২ মিনিট আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু
ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১
উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল
রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ
প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ
চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার
অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা
সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ
ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম
ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার
বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩
হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ
আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী
আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল
বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে
বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির
দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি
দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি
আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব
৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!
যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র
নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ
আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু

নগর জীবন

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার

শোবিজ

হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের
শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের

খবর

ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

সম্পাদকীয়

সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন
সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন

নগর জীবন

রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা

সম্পাদকীয়

নেইমার এবারও নেই
নেইমার এবারও নেই

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে বিক্ষোভ
লন্ডনে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম