শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

প্রিয় পাঠক, যখন এ লেখা পড়ছেন, ততক্ষণে ঘটনাবহুল নভেম্বর বিদায় নিয়েছে। প্রতি বছর নভেম্বরে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কারণে সুপ্রসিদ্ধ স্ট্রাসবার্গ শহরে বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান গণতন্ত্রের জটিল সমীকরণ ও ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য বিভিন্ন দেশের নানা শ্রেণি-পেশার নেতারা সম্মেলন করে থাকেন। সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক অঙ্গন, ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষাঙ্গন, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনের জাঁদরেল নেতাদের কথা, বক্তৃতা, তর্ক-বিতর্কে জমজমাট হয়ে ওঠে এ সম্মেলন। ২০২২ সালের ৭ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলা এমন এক সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সায়মন কোভনে এক যুগান্তকারী ভাষণ দেন। তার মতে, ‘অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মধ্যে গণতন্ত্র বাইরে (বহির্বিশ্ব) থেকে এবং আরও ক্ষতিকারকভাবে ভিতর (দেশ) থেকে ক্রমাগতভাবে আক্রমণের মুখে পড়েছে। আমাদের মহাদেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ও স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য গ্রহণীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো : কীভাবে আমরা আমাদের সরকারি (সাংবিধানিক) প্রতিষ্ঠানের অখণ্ডতা রক্ষা করি; আমরা কীভাবে আমাদের নাগরিকদের সমৃদ্ধি প্রচার করি; গণতন্ত্রে গণদেবতাদের (ডেমোস) তথা জনগণকে আমরা কীভাবে বুঝি। গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসনের চেয়ে আরও বেশি কিছু দাবি করে। অবাধ নির্বাচনের ভিত্তি, কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য আইনের নিরপেক্ষ শাসন এবং সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠদেরও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন। গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সভা-সমাবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এর অর্থ স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দক্ষ বিচার বিভাগকে উন্নীত করা। এর অর্থ আমাদের নির্বাচনব্যবস্থার অখণ্ডতা নিশ্চিত করা।’

গণতন্ত্রের মূল্য প্রসঙ্গে ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র আমাদের বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু, কিন্তু যদি যত্ন না করা হয় তবে এটি সহজেই কলঙ্কিত হয়। একটি মুক্ত সংবাদপত্র ছাড়া, একটি সুশীল সমাজ ছাড়া, স্বাধীন আদালত ছাড়া এটি সময়ের সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং অবশেষে ভেঙে পড়ে। ইউরোপের কাউন্সিল এ-সংক্রান্ত যে নীতিমালা প্রণয়ন করে, তার প্রতি আমাদের বারবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে এবং তার মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোপরি ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতকে পুনঃআবিষ্কার করে তার প্রতি আমাদের অবশ্যই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।’ ভোট প্রসঙ্গে তার মত, ‘গণতন্ত্র (নাগরিকদের) মর্যাদা প্রদান করে। ভোট এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক পরিবর্তন আনতে পারে। গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা নাগরিকদের দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রদানের সর্বজনীন পন্থা। গণতন্ত্র নিখুঁত (শুদ্ধতা) থেকে অনেক দূরে হলেও গণতন্ত্রই আমাদের সবার স্বার্থ রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায়।’

নাগরিক ও তরুণদের প্রতি করণীয় বিষয়ে তার চাওয়া ‘স্বল্পমেয়াদের মধ্যেই আমরা কী করার সক্ষমতা রাখি-এ বিষয়ে আমাদের নাগরিকদের, বিশেষ করে তরুণদের বোঝাতে হবে। এ সক্ষমতার মূল চাবিকাঠি হলো শাসনের মান উন্নত করা, যার একটি ধাপ হলো আমাদের নাগরিকদের কথা শোনা, সর্বোপরি তরুণদের কথা। গত এক দশকে নাগরিক সমাজের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ইতিবাচক। এটি গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততাকে আরও গভীর করার একটি উপায় প্রমাণ করেছে মানবাধিকার এবং আইনের শাসন গণতন্ত্রের সুনির্দিষ্ট শর্ত, যা লোকেরা বোঝে কিন্তু ইউরোপীয় কাউন্সিলের ৬৭৫ মিলিয়ন নাগরিকদের বেশির ভাগের জন্য সেগুলো কিছুটা বিমূর্ত ধারণা। একটি নতুন প্রজন্মকে তাদের মূল্য বোঝাতে আমাদের অবশ্যই আলাদাভাবে যোগাযোগ করতে হবে।’

দেশ যখন গণতন্ত্রের এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, তখন দুটি শব্দ বেশ সাড়া জাগিয়েছে। একটি শব্দ হলো ‘থাবা’ যা উচ্চারণ করেছেন সাংবিধানিকভাবে এ সময়ে রাষ্ট্রের অন্যতম ব্যক্তিই কেবল নয়, অন্যতম ও ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ থাবা বলতে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেই বোঝানো হয়েছে। যুগে যুগে আমরা এই থাবার শিকার হয়েছি। বর্গিরা একসময় আমাদের সবকিছু লুট করে নিত। আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে মুঘল, ব্রিটিশ ও পশ্চিম পাকিস্তানিরা। কিন্তু সেসব তো পুরনো ইতিহাস। স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর হলো। থাবার ভয় এ মুহূর্তে আমাদের স্বাধীনতার ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে বেমানান। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ এই দেশ, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ তথা আলোচনা হয় দিল্লি, পিকিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে। ৫২ বছরেও সর্বস্তরের জনগণের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থতার সুযোগে কখনো বিদেশিরা আবার কখনো তাদের দেশীয় দোসর কিংবা অপরাপর অপশক্তি থাবা বসাতে চায় শান্তিপ্রিয় জনগণের ওপর। এই থাবা থেকে বাঁচতে না পারলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হতে পারে আমাদের।

এ সময়ের আলোচিত আরেকটি শব্দ হলো ‘ডামি’। নির্বাচনে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা কান বন্ধ করলেও যেন শোনা যায়। আমার কাছে থাকা ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির অভিধান খুলে দেখলাম ইংরেজি ডামি শব্দের অর্থ যথাক্রমে প্রতিরূপ নকল মূর্তি বা কাঠামো, নকল বা নেকি দ্রব্য, তাস খেলায় যে হাত নামানো হয়েছে (যিনি নিজে খেলবেন না-তিনি), কোনো ঘটনা ঘটার সময় যে ব্যক্তি উপস্থিত থাকে কিন্তু স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না, সাক্ষী-গোপাল ইত্যাদি (পৃষ্ঠা ২৩৪)। মজার বিষয় হলো একই পৃষ্ঠায় ডামি শব্দের পরের শব্দটি হলো ‘ডাম্প’ যার অর্থ আবর্জনার স্তূপ, আঁস্তাকুড়, নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্থান ইত্যাদি। কারা কোন অর্থে কেন ডামি হয়ে আজ নির্বাচন করার কথা ভাবছেন, তা তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বিষয়টা যদি ‘জোহি জিতা ওহি সিকান্দার’ অর্থাৎ যিনি জিতবেন, তিনিই দলের আপ্যায়ন পাবেন এমন হয়, তবে ডামি শব্দের নতুন অর্থ অভিধানে সংযোজন করতে হবে। আর ডাম্প শব্দের অর্থও হয়তো বদলাতে হবে। ডামিরাই যদি টাকা, ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, জনসমর্থন বা গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে কিংবা হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডার জোরে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হয়ে ওঠেন, তবে দল, দলের নেতৃত্ব, বিশেষত দলের মনোনয়ন বোর্ড ভবিষ্যতে ডাম্প হওয়ার সম্ভাবনা কি উড়িয়ে দেওয়া যায়? যারা এ দেশে থাবা দিতে চায়, তারাই যদি আবার ডামিদের শক্তি জোগায়, বিষয়টা কেমন হবে? রাজনীতিতে একজনের ভোটব্যাংকে ভাগ বসাতে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানো দেশ-বিদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। তাই বলে ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে এভাবে ডামি প্রার্থীর আবির্ভাব সত্যিই ডরের বিষয়।

করোনা মহামারি ও যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিত্যনতুন ধ্যান-ধারণার আবির্ভাব কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। এমনই একটি পাশ্চাত্য ধারণার নাম ‘ক্লায়েন্টিসিজম’। ইংরেজি ‘ক্যাপিটালিজম’কে যেমন বাংলায় ধনতন্ত্র আর ‘সোশ্যালিজম’কে সমাজতন্ত্র বলা যায়, তেমন করে বলতে গেলে ‘ক্লায়েন্ট’ (গ্রাহক) থেকে উৎপত্তি হওয়া ‘ক্লায়েন্টিসিজম’কে বাংলায় গ্রাহকতন্ত্র বলা যায়। ম্যারিয়াম ওয়েবস্টার অভিধান কিংবা উইকিপিডিয়া ঘেঁটে ক্লায়েন্টিসিজম সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায়, তার সারমর্ম হলো এমন এক রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রথা, যা পৃষ্ঠপোষক (নেতা) ও গ্রাহকের (ভোটার) সম্পর্কের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ প্রথায় একজন গ্রাহক বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির বিনিময়ে পৃষ্ঠপোষককে সমর্থন প্রদান করে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ দলছুট, দল-ত্যাগী, বহিষ্কৃত, কোরবানির গরু-ছাগলের মতো বিক্রীত ইত্যাদি কদর্য শব্দে ভারী হয়ে উঠেছে। এসব দেখে গ্রাহকতন্ত্রের কথা মনে পড়ে। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক জোয়েল এস মিগডাল দাবি করেন, একটি অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষকে তাৎক্ষণিক খরচের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আরও দীর্ঘমেয়াদি এবং বিমূর্ত ধারণা ত্যাগ করতে অনুপ্রাণিত করে। আয়ের পরিবর্তনশীলতা দারিদ্র্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদাকে চালিত করার ক্ষেত্রে গ্রাহকবাদ বর্তমানকালে এভাবেই অনিরাপদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিকাশ ঘটায়। গ্রামীণ এবং শহুরে পরিবেশে গ্রাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ‘বেঁচে থাকার রাজনীতির’ অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গ্রাহকবাদ। আমেরিকারই টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাভিয়ের আউয়েরো ২০০০ সালে আরেক গবেষণায় দেখেছেন সাধারণত সমাজের দরিদ্র এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সদস্যরা তাদের ‘সমস্যা-সমাধানের’ বাস্তবসম্মত উপায় হিসেবে গ্রাহকতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়। তারা প্রায়ই সহায়তা লাভের আনুষ্ঠানিক ঁঃংযড় উৎসগুলো সহজে খুঁজে পায় না বিধায় তাদের এমন চক্রে টানা হয়। ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে ‘ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট-অফিস অব ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স’ গ্রাহকতন্ত্রকেন্দ্রিক ৫০ পাতার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এ গবেষণাপত্রের দ্বিতীয় পাতায় আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লাস্ট ওয়েলসের রাজনীতির আলোচিত একটি সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘রাজনীতি হলো সমাজে কে, কী পায়-তারই বিজ্ঞান ও কৌশল (আর্ট)।’ প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি বা দেনা-পাওনার রাজনৈতিক ডামাডোলে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ১৮৬৩) ইংল্যান্ডের গ্র্যাটিসবার্গে উচ্চারিত রাজনীতির প্রবাদপুরুষ আব্রাহাম লিংকন উচ্চারিত, বহুল আলোচিত ও গণতান্ত্রিককামীদের বেদবাক্যতুল্য কথাটি স্মরণীয়। আমেরিকায় চলমান গৃহযুদ্ধ ও কয়েক লাখ মানুষ হতাহতের প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন যে, এত আত্মদানের মৃত্যু ঘটবে না। এ জাতি স্রষ্টার কৃপায় নতুন স্বাধীনতার জন্ম দেবে এবং জনগণের সরকার, যা জনগণের দ্বারা ও জনগণের জন্য গঠিত, তা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবে না।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা