শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় প্রদানের জন্য মার্কিন উচ্চ আদালতসমূহের সুনাম বহু দিনের। ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এক মামলার রায় প্রদান করে যে মাইলফলক সাংবিধানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেটি আজ প্রায় সব লিখিত সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দেশে চলমান রয়েছে। যেটি ছিল এই যে, পার্লামেন্ট আইন পাস করলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই আইনকে বাতিল করে দিতে পারেন। আইনের ভাষায় যে তত্ত্বকে ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’ বলা হয়। সেই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট তার ক্ষমতার পরিধি বিস্তৃত করে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। সম্প্রতি তেমনি একটি সাংবিধানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ আদালত। সাত সদস্যবিশিষ্ট বেঞ্চের চার বিচারপতি এই মর্মে রায় দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্য থেকে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না। আদালত এহেন রায় দিতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি কদাচিৎ ব্যবহৃত বিধানের ওপর নির্ভর করে, যাতে লেখা আছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। প্রাথমিকভাবে কলোরাডোর নিম্ন (বিচারিক) আদালত এই মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় ট্রাম্প যে উসকানিদাতা ছিলেন তা প্রমাণিত হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, তিনি হুকুমের বা উসকানির আসামি ছিলেন বিধায় তিনি সংবিধান প্রদত্ত অযোগ্যতা বিধির আওতাভুক্ত। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলে ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। এহেন মামলা অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যদিও এ রায় শুধু কলরাডো রাজ্যের মধ্যে সীমিত, তবুও এটি আগামী নির্বাচনে ট্রাম্পের ভবিষ্যৎকে কুয়াশাচ্ছন্ন করে দিতে পারে।

কলোরাডো আদালতের রায় দেখে বহু বিজ্ঞজন প্রশ্ন তুলেছেন, আমাদের দেশে যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি আক্রমণ, খুন, জখম, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধে জড়িত, তাদেরও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ একইভাবে তালাবদ্ধ করে দেওয়া যায় কি না?

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের যে বিধান-বলে কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, কিছু ব্যতিক্রমসহ সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অযোগ্যতার বিধান আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে বলা হয়েছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। আমাদের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধে দুই বা ততোধিক বছরের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য থাকেন। সেই অর্থে আমাদের সাংবিধানিক আজ্ঞার পরিধি বেশি। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা শুধু কর্মকর্তাদের বেলায় প্রযোজ্য, যেখানে আমাদের সাংবিধানিক বিধিনিষেধ সর্বজনের বেলায়। আমাদের সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞার কারণে খালেদা জিয়া এবং তারেক জিয়াও (তারেক জিয়া দুর্নীতির অভিযোগেও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে বিধায় তার শাস্তিও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য। কিন্তু সন্ত্রাসী অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর কোনো বিধিনিষেধের কথা আমাদের সংবিধানে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল ব্যাপক আকারে সন্ত্রাস চালানোর ফলে এরই মধ্যে অনেক নিরীহ লোকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন, অনেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন, হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন- এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যায় কি না, যাতে তাদের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে রাখা যায়। এরা যেসব অপরাধ করছে সেগুলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধি এবং অন্যান্য ফৌজদারি আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। কিন্তু এগুলো নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ নয় বিধায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা এদের বেলায় প্রযোজ্য নয়। কথা হলো আজ যারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে একই পন্থা গ্রহণ করা যায় কি না, যে পন্থা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের আদালত গ্রহণ করেছেন। এসব ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহে যথেষ্ট বিধান রয়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিচারও চলমান। কিন্তু এসব সন্ত্রাসী অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিষিদ্ধ করার কোনো সাংবিধানিক বা আইনি বিধান এ মুহূর্তে বাংলাদেশে অনুপস্থিত। তবে এমন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, যার দ্বারা সন্ত্রাসী অপরাধে, অর্থাৎ জ্বালাও-পোড়াও, হত্যাযজ্ঞসহ অন্যান্য ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কয়েক বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। এটা ঠিক যে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন সংসদ প্রণয়ন করতে পারে না এবং সংসদ তা করলে হাই কোর্ট সে আইনকে বেআইনি বলে বাতিল করতে পারেন। এটাও ঠিক, আমাদের সংবিধান প্রতিটি ব্যক্তিকে সংগঠন করার অধিকার দিয়েছে। সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রতিটি নাগরিককে দেশের সর্বত্র চলাফেরার অধিকার প্রদান করেছে। ৩৭ অনুচ্ছেদ সমাবেশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করেছে। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার কথা রয়েছে। সন্ত্রাসী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে অস্থায়ীভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত করে আইন প্রণয়ন করা হলে সে আইন ওপরে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কি না, তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, ওপরে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহের কোনোটিই নিরঙ্কুশ বা শর্তমুক্ত নয়। ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চলাচলের অধিকার দেওয়া হয়েছে জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ৩৭ অনুচ্ছেদে দেওয়া সমাবেশের অধিকারও জনশৃঙ্খলা এবং নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ওই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, জনসভা ও শোভাযাত্রার অধিকার ভোগ করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায়। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের অধিকারের ওপর রয়েছে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। এটিও জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। আরও বলা হয়েছে, এই অধিকার আদায় করা যাবে না, যদি সেটি নাগরিকদের মধ্যে (ক) ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (খ) ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য সংবিধান পরিপন্থি হয়। ৩৯ অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রদত্ত চিন্তা, বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার অধিকারের ব্যাপারে শর্ত রয়েছে যে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে পারে এমন কোনো কিছু বলা যাবে না। জনশৃঙ্খলা, শালীনতার স্বার্থ বা অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধের কথাও এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।

এই শর্তসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উল্লিখিত প্রতিটি অধিকারই শর্তযুক্ত। বিশেষ করে সংগঠনের অধিকার-সংক্রান্ত ৩৮ অনুচ্ছেদের ওপর এই মর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জনশৃঙ্খলা সাপেক্ষে দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, অপরাধে প্ররোচনা বন্ধের জন্য যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপণের জন্য প্রণীত আইনের কথাও বলা হয়েছে।

সুতরাং, সন্ত্রাসী, জঙ্গি বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, সমাবেশ এবং ভাষণ প্রদানের অধিকার খর্ব করে কোনো আইন প্রণয়ন করলে তা সম্ভবত সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না।

আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই বিধায় সেগুলো সাধারণত অনুসরণ করি না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টসহ অন্যান্য উচ্চ আদালতসমূহের রায়কে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করে থাকি সেগুলোর জনহিতকর এবং মঙ্গলজনক দিকগুলোর কারণে। ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’, যার দ্বারা হাই কোর্ট সংসদ প্রণীত আইনকেও বাতিল করতে পারেন, তত্ত্বটি ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটিও জনহিতকর বিধায় আমাদেরও সেটি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করলে দেশে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রেলগাড়ি, বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে, মানুষ হত্যা করে, আগুনে তাদের দেহ ভস্মীভূত করে, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং দেশে চরম নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে, তা বহুলাংশেই রোধ করা যেতে পারে। এমন কথাই কিছু দিন আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এক গোলটেবিল বৈঠককালে উল্লেখ করেছিলেন। সম্ভাব্য আইন এমন হতে হবে, যেন শুধু প্রত্যক্ষ অপরাধীরাই নয়, অপরাধের আদেশদাতা, উসকানিদাতা বা অন্য পন্থায় সহায়করাও সেই আইনের আওতাভুক্ত হয়। গোটা দেশের মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা এ সমস্ত সন্ত্রাসীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন
গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?
শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ
জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত
বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী
নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে
জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ
গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন