শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় প্রদানের জন্য মার্কিন উচ্চ আদালতসমূহের সুনাম বহু দিনের। ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এক মামলার রায় প্রদান করে যে মাইলফলক সাংবিধানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেটি আজ প্রায় সব লিখিত সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দেশে চলমান রয়েছে। যেটি ছিল এই যে, পার্লামেন্ট আইন পাস করলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই আইনকে বাতিল করে দিতে পারেন। আইনের ভাষায় যে তত্ত্বকে ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’ বলা হয়। সেই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট তার ক্ষমতার পরিধি বিস্তৃত করে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। সম্প্রতি তেমনি একটি সাংবিধানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ আদালত। সাত সদস্যবিশিষ্ট বেঞ্চের চার বিচারপতি এই মর্মে রায় দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্য থেকে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না। আদালত এহেন রায় দিতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি কদাচিৎ ব্যবহৃত বিধানের ওপর নির্ভর করে, যাতে লেখা আছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। প্রাথমিকভাবে কলোরাডোর নিম্ন (বিচারিক) আদালত এই মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় ট্রাম্প যে উসকানিদাতা ছিলেন তা প্রমাণিত হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, তিনি হুকুমের বা উসকানির আসামি ছিলেন বিধায় তিনি সংবিধান প্রদত্ত অযোগ্যতা বিধির আওতাভুক্ত। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলে ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। এহেন মামলা অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যদিও এ রায় শুধু কলরাডো রাজ্যের মধ্যে সীমিত, তবুও এটি আগামী নির্বাচনে ট্রাম্পের ভবিষ্যৎকে কুয়াশাচ্ছন্ন করে দিতে পারে।

কলোরাডো আদালতের রায় দেখে বহু বিজ্ঞজন প্রশ্ন তুলেছেন, আমাদের দেশে যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি আক্রমণ, খুন, জখম, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধে জড়িত, তাদেরও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ একইভাবে তালাবদ্ধ করে দেওয়া যায় কি না?

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের যে বিধান-বলে কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, কিছু ব্যতিক্রমসহ সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অযোগ্যতার বিধান আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে বলা হয়েছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। আমাদের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধে দুই বা ততোধিক বছরের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য থাকেন। সেই অর্থে আমাদের সাংবিধানিক আজ্ঞার পরিধি বেশি। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা শুধু কর্মকর্তাদের বেলায় প্রযোজ্য, যেখানে আমাদের সাংবিধানিক বিধিনিষেধ সর্বজনের বেলায়। আমাদের সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞার কারণে খালেদা জিয়া এবং তারেক জিয়াও (তারেক জিয়া দুর্নীতির অভিযোগেও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে বিধায় তার শাস্তিও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য। কিন্তু সন্ত্রাসী অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর কোনো বিধিনিষেধের কথা আমাদের সংবিধানে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল ব্যাপক আকারে সন্ত্রাস চালানোর ফলে এরই মধ্যে অনেক নিরীহ লোকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন, অনেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন, হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন- এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যায় কি না, যাতে তাদের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে রাখা যায়। এরা যেসব অপরাধ করছে সেগুলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধি এবং অন্যান্য ফৌজদারি আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। কিন্তু এগুলো নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ নয় বিধায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা এদের বেলায় প্রযোজ্য নয়। কথা হলো আজ যারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে একই পন্থা গ্রহণ করা যায় কি না, যে পন্থা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের আদালত গ্রহণ করেছেন। এসব ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহে যথেষ্ট বিধান রয়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিচারও চলমান। কিন্তু এসব সন্ত্রাসী অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিষিদ্ধ করার কোনো সাংবিধানিক বা আইনি বিধান এ মুহূর্তে বাংলাদেশে অনুপস্থিত। তবে এমন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, যার দ্বারা সন্ত্রাসী অপরাধে, অর্থাৎ জ্বালাও-পোড়াও, হত্যাযজ্ঞসহ অন্যান্য ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কয়েক বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। এটা ঠিক যে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন সংসদ প্রণয়ন করতে পারে না এবং সংসদ তা করলে হাই কোর্ট সে আইনকে বেআইনি বলে বাতিল করতে পারেন। এটাও ঠিক, আমাদের সংবিধান প্রতিটি ব্যক্তিকে সংগঠন করার অধিকার দিয়েছে। সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রতিটি নাগরিককে দেশের সর্বত্র চলাফেরার অধিকার প্রদান করেছে। ৩৭ অনুচ্ছেদ সমাবেশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করেছে। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার কথা রয়েছে। সন্ত্রাসী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে অস্থায়ীভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত করে আইন প্রণয়ন করা হলে সে আইন ওপরে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কি না, তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, ওপরে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহের কোনোটিই নিরঙ্কুশ বা শর্তমুক্ত নয়। ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চলাচলের অধিকার দেওয়া হয়েছে জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ৩৭ অনুচ্ছেদে দেওয়া সমাবেশের অধিকারও জনশৃঙ্খলা এবং নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ওই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, জনসভা ও শোভাযাত্রার অধিকার ভোগ করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায়। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের অধিকারের ওপর রয়েছে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। এটিও জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। আরও বলা হয়েছে, এই অধিকার আদায় করা যাবে না, যদি সেটি নাগরিকদের মধ্যে (ক) ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (খ) ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য সংবিধান পরিপন্থি হয়। ৩৯ অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রদত্ত চিন্তা, বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার অধিকারের ব্যাপারে শর্ত রয়েছে যে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে পারে এমন কোনো কিছু বলা যাবে না। জনশৃঙ্খলা, শালীনতার স্বার্থ বা অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধের কথাও এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।

এই শর্তসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উল্লিখিত প্রতিটি অধিকারই শর্তযুক্ত। বিশেষ করে সংগঠনের অধিকার-সংক্রান্ত ৩৮ অনুচ্ছেদের ওপর এই মর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জনশৃঙ্খলা সাপেক্ষে দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, অপরাধে প্ররোচনা বন্ধের জন্য যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপণের জন্য প্রণীত আইনের কথাও বলা হয়েছে।

সুতরাং, সন্ত্রাসী, জঙ্গি বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, সমাবেশ এবং ভাষণ প্রদানের অধিকার খর্ব করে কোনো আইন প্রণয়ন করলে তা সম্ভবত সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না।

আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই বিধায় সেগুলো সাধারণত অনুসরণ করি না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টসহ অন্যান্য উচ্চ আদালতসমূহের রায়কে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করে থাকি সেগুলোর জনহিতকর এবং মঙ্গলজনক দিকগুলোর কারণে। ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’, যার দ্বারা হাই কোর্ট সংসদ প্রণীত আইনকেও বাতিল করতে পারেন, তত্ত্বটি ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটিও জনহিতকর বিধায় আমাদেরও সেটি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করলে দেশে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রেলগাড়ি, বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে, মানুষ হত্যা করে, আগুনে তাদের দেহ ভস্মীভূত করে, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং দেশে চরম নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে, তা বহুলাংশেই রোধ করা যেতে পারে। এমন কথাই কিছু দিন আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এক গোলটেবিল বৈঠককালে উল্লেখ করেছিলেন। সম্ভাব্য আইন এমন হতে হবে, যেন শুধু প্রত্যক্ষ অপরাধীরাই নয়, অপরাধের আদেশদাতা, উসকানিদাতা বা অন্য পন্থায় সহায়করাও সেই আইনের আওতাভুক্ত হয়। গোটা দেশের মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা এ সমস্ত সন্ত্রাসীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ