শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় প্রদানের জন্য মার্কিন উচ্চ আদালতসমূহের সুনাম বহু দিনের। ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এক মামলার রায় প্রদান করে যে মাইলফলক সাংবিধানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেটি আজ প্রায় সব লিখিত সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দেশে চলমান রয়েছে। যেটি ছিল এই যে, পার্লামেন্ট আইন পাস করলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই আইনকে বাতিল করে দিতে পারেন। আইনের ভাষায় যে তত্ত্বকে ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’ বলা হয়। সেই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট তার ক্ষমতার পরিধি বিস্তৃত করে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। সম্প্রতি তেমনি একটি সাংবিধানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ আদালত। সাত সদস্যবিশিষ্ট বেঞ্চের চার বিচারপতি এই মর্মে রায় দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্য থেকে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না। আদালত এহেন রায় দিতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি কদাচিৎ ব্যবহৃত বিধানের ওপর নির্ভর করে, যাতে লেখা আছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। প্রাথমিকভাবে কলোরাডোর নিম্ন (বিচারিক) আদালত এই মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় ট্রাম্প যে উসকানিদাতা ছিলেন তা প্রমাণিত হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, তিনি হুকুমের বা উসকানির আসামি ছিলেন বিধায় তিনি সংবিধান প্রদত্ত অযোগ্যতা বিধির আওতাভুক্ত। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলে ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। এহেন মামলা অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যদিও এ রায় শুধু কলরাডো রাজ্যের মধ্যে সীমিত, তবুও এটি আগামী নির্বাচনে ট্রাম্পের ভবিষ্যৎকে কুয়াশাচ্ছন্ন করে দিতে পারে।

কলোরাডো আদালতের রায় দেখে বহু বিজ্ঞজন প্রশ্ন তুলেছেন, আমাদের দেশে যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি আক্রমণ, খুন, জখম, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধে জড়িত, তাদেরও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ একইভাবে তালাবদ্ধ করে দেওয়া যায় কি না?

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের যে বিধান-বলে কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, কিছু ব্যতিক্রমসহ সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অযোগ্যতার বিধান আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে বলা হয়েছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। আমাদের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধে দুই বা ততোধিক বছরের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য থাকেন। সেই অর্থে আমাদের সাংবিধানিক আজ্ঞার পরিধি বেশি। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা শুধু কর্মকর্তাদের বেলায় প্রযোজ্য, যেখানে আমাদের সাংবিধানিক বিধিনিষেধ সর্বজনের বেলায়। আমাদের সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞার কারণে খালেদা জিয়া এবং তারেক জিয়াও (তারেক জিয়া দুর্নীতির অভিযোগেও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে বিধায় তার শাস্তিও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য। কিন্তু সন্ত্রাসী অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর কোনো বিধিনিষেধের কথা আমাদের সংবিধানে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল ব্যাপক আকারে সন্ত্রাস চালানোর ফলে এরই মধ্যে অনেক নিরীহ লোকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন, অনেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন, হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন- এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যায় কি না, যাতে তাদের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে রাখা যায়। এরা যেসব অপরাধ করছে সেগুলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধি এবং অন্যান্য ফৌজদারি আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। কিন্তু এগুলো নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ নয় বিধায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা এদের বেলায় প্রযোজ্য নয়। কথা হলো আজ যারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে একই পন্থা গ্রহণ করা যায় কি না, যে পন্থা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের আদালত গ্রহণ করেছেন। এসব ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহে যথেষ্ট বিধান রয়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিচারও চলমান। কিন্তু এসব সন্ত্রাসী অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিষিদ্ধ করার কোনো সাংবিধানিক বা আইনি বিধান এ মুহূর্তে বাংলাদেশে অনুপস্থিত। তবে এমন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, যার দ্বারা সন্ত্রাসী অপরাধে, অর্থাৎ জ্বালাও-পোড়াও, হত্যাযজ্ঞসহ অন্যান্য ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কয়েক বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। এটা ঠিক যে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন সংসদ প্রণয়ন করতে পারে না এবং সংসদ তা করলে হাই কোর্ট সে আইনকে বেআইনি বলে বাতিল করতে পারেন। এটাও ঠিক, আমাদের সংবিধান প্রতিটি ব্যক্তিকে সংগঠন করার অধিকার দিয়েছে। সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রতিটি নাগরিককে দেশের সর্বত্র চলাফেরার অধিকার প্রদান করেছে। ৩৭ অনুচ্ছেদ সমাবেশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করেছে। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার কথা রয়েছে। সন্ত্রাসী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে অস্থায়ীভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত করে আইন প্রণয়ন করা হলে সে আইন ওপরে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কি না, তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, ওপরে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহের কোনোটিই নিরঙ্কুশ বা শর্তমুক্ত নয়। ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চলাচলের অধিকার দেওয়া হয়েছে জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ৩৭ অনুচ্ছেদে দেওয়া সমাবেশের অধিকারও জনশৃঙ্খলা এবং নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ওই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, জনসভা ও শোভাযাত্রার অধিকার ভোগ করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায়। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের অধিকারের ওপর রয়েছে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। এটিও জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। আরও বলা হয়েছে, এই অধিকার আদায় করা যাবে না, যদি সেটি নাগরিকদের মধ্যে (ক) ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (খ) ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য সংবিধান পরিপন্থি হয়। ৩৯ অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রদত্ত চিন্তা, বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার অধিকারের ব্যাপারে শর্ত রয়েছে যে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে পারে এমন কোনো কিছু বলা যাবে না। জনশৃঙ্খলা, শালীনতার স্বার্থ বা অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধের কথাও এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।

এই শর্তসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উল্লিখিত প্রতিটি অধিকারই শর্তযুক্ত। বিশেষ করে সংগঠনের অধিকার-সংক্রান্ত ৩৮ অনুচ্ছেদের ওপর এই মর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জনশৃঙ্খলা সাপেক্ষে দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, অপরাধে প্ররোচনা বন্ধের জন্য যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপণের জন্য প্রণীত আইনের কথাও বলা হয়েছে।

সুতরাং, সন্ত্রাসী, জঙ্গি বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, সমাবেশ এবং ভাষণ প্রদানের অধিকার খর্ব করে কোনো আইন প্রণয়ন করলে তা সম্ভবত সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না।

আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই বিধায় সেগুলো সাধারণত অনুসরণ করি না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টসহ অন্যান্য উচ্চ আদালতসমূহের রায়কে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করে থাকি সেগুলোর জনহিতকর এবং মঙ্গলজনক দিকগুলোর কারণে। ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’, যার দ্বারা হাই কোর্ট সংসদ প্রণীত আইনকেও বাতিল করতে পারেন, তত্ত্বটি ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটিও জনহিতকর বিধায় আমাদেরও সেটি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করলে দেশে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রেলগাড়ি, বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে, মানুষ হত্যা করে, আগুনে তাদের দেহ ভস্মীভূত করে, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং দেশে চরম নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে, তা বহুলাংশেই রোধ করা যেতে পারে। এমন কথাই কিছু দিন আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এক গোলটেবিল বৈঠককালে উল্লেখ করেছিলেন। সম্ভাব্য আইন এমন হতে হবে, যেন শুধু প্রত্যক্ষ অপরাধীরাই নয়, অপরাধের আদেশদাতা, উসকানিদাতা বা অন্য পন্থায় সহায়করাও সেই আইনের আওতাভুক্ত হয়। গোটা দেশের মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা এ সমস্ত সন্ত্রাসীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা