শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় প্রদানের জন্য মার্কিন উচ্চ আদালতসমূহের সুনাম বহু দিনের। ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এক মামলার রায় প্রদান করে যে মাইলফলক সাংবিধানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেটি আজ প্রায় সব লিখিত সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দেশে চলমান রয়েছে। যেটি ছিল এই যে, পার্লামেন্ট আইন পাস করলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই আইনকে বাতিল করে দিতে পারেন। আইনের ভাষায় যে তত্ত্বকে ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’ বলা হয়। সেই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট তার ক্ষমতার পরিধি বিস্তৃত করে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। সম্প্রতি তেমনি একটি সাংবিধানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ আদালত। সাত সদস্যবিশিষ্ট বেঞ্চের চার বিচারপতি এই মর্মে রায় দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্য থেকে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না। আদালত এহেন রায় দিতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি কদাচিৎ ব্যবহৃত বিধানের ওপর নির্ভর করে, যাতে লেখা আছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। প্রাথমিকভাবে কলোরাডোর নিম্ন (বিচারিক) আদালত এই মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় ট্রাম্প যে উসকানিদাতা ছিলেন তা প্রমাণিত হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, তিনি হুকুমের বা উসকানির আসামি ছিলেন বিধায় তিনি সংবিধান প্রদত্ত অযোগ্যতা বিধির আওতাভুক্ত। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলে ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। এহেন মামলা অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যদিও এ রায় শুধু কলরাডো রাজ্যের মধ্যে সীমিত, তবুও এটি আগামী নির্বাচনে ট্রাম্পের ভবিষ্যৎকে কুয়াশাচ্ছন্ন করে দিতে পারে।

কলোরাডো আদালতের রায় দেখে বহু বিজ্ঞজন প্রশ্ন তুলেছেন, আমাদের দেশে যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি আক্রমণ, খুন, জখম, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধে জড়িত, তাদেরও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ একইভাবে তালাবদ্ধ করে দেওয়া যায় কি না?

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের যে বিধান-বলে কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, কিছু ব্যতিক্রমসহ সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অযোগ্যতার বিধান আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে বলা হয়েছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। আমাদের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধে দুই বা ততোধিক বছরের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য থাকেন। সেই অর্থে আমাদের সাংবিধানিক আজ্ঞার পরিধি বেশি। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা শুধু কর্মকর্তাদের বেলায় প্রযোজ্য, যেখানে আমাদের সাংবিধানিক বিধিনিষেধ সর্বজনের বেলায়। আমাদের সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞার কারণে খালেদা জিয়া এবং তারেক জিয়াও (তারেক জিয়া দুর্নীতির অভিযোগেও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে বিধায় তার শাস্তিও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য। কিন্তু সন্ত্রাসী অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর কোনো বিধিনিষেধের কথা আমাদের সংবিধানে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল ব্যাপক আকারে সন্ত্রাস চালানোর ফলে এরই মধ্যে অনেক নিরীহ লোকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন, অনেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন, হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন- এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যায় কি না, যাতে তাদের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে রাখা যায়। এরা যেসব অপরাধ করছে সেগুলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধি এবং অন্যান্য ফৌজদারি আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। কিন্তু এগুলো নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ নয় বিধায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা এদের বেলায় প্রযোজ্য নয়। কথা হলো আজ যারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে একই পন্থা গ্রহণ করা যায় কি না, যে পন্থা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের আদালত গ্রহণ করেছেন। এসব ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহে যথেষ্ট বিধান রয়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিচারও চলমান। কিন্তু এসব সন্ত্রাসী অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিষিদ্ধ করার কোনো সাংবিধানিক বা আইনি বিধান এ মুহূর্তে বাংলাদেশে অনুপস্থিত। তবে এমন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, যার দ্বারা সন্ত্রাসী অপরাধে, অর্থাৎ জ্বালাও-পোড়াও, হত্যাযজ্ঞসহ অন্যান্য ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কয়েক বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। এটা ঠিক যে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন সংসদ প্রণয়ন করতে পারে না এবং সংসদ তা করলে হাই কোর্ট সে আইনকে বেআইনি বলে বাতিল করতে পারেন। এটাও ঠিক, আমাদের সংবিধান প্রতিটি ব্যক্তিকে সংগঠন করার অধিকার দিয়েছে। সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রতিটি নাগরিককে দেশের সর্বত্র চলাফেরার অধিকার প্রদান করেছে। ৩৭ অনুচ্ছেদ সমাবেশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করেছে। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার কথা রয়েছে। সন্ত্রাসী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে অস্থায়ীভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত করে আইন প্রণয়ন করা হলে সে আইন ওপরে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কি না, তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, ওপরে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহের কোনোটিই নিরঙ্কুশ বা শর্তমুক্ত নয়। ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চলাচলের অধিকার দেওয়া হয়েছে জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ৩৭ অনুচ্ছেদে দেওয়া সমাবেশের অধিকারও জনশৃঙ্খলা এবং নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ওই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, জনসভা ও শোভাযাত্রার অধিকার ভোগ করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায়। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের অধিকারের ওপর রয়েছে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। এটিও জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। আরও বলা হয়েছে, এই অধিকার আদায় করা যাবে না, যদি সেটি নাগরিকদের মধ্যে (ক) ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (খ) ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য সংবিধান পরিপন্থি হয়। ৩৯ অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রদত্ত চিন্তা, বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার অধিকারের ব্যাপারে শর্ত রয়েছে যে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে পারে এমন কোনো কিছু বলা যাবে না। জনশৃঙ্খলা, শালীনতার স্বার্থ বা অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধের কথাও এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।

এই শর্তসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উল্লিখিত প্রতিটি অধিকারই শর্তযুক্ত। বিশেষ করে সংগঠনের অধিকার-সংক্রান্ত ৩৮ অনুচ্ছেদের ওপর এই মর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জনশৃঙ্খলা সাপেক্ষে দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, অপরাধে প্ররোচনা বন্ধের জন্য যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপণের জন্য প্রণীত আইনের কথাও বলা হয়েছে।

সুতরাং, সন্ত্রাসী, জঙ্গি বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, সমাবেশ এবং ভাষণ প্রদানের অধিকার খর্ব করে কোনো আইন প্রণয়ন করলে তা সম্ভবত সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না।

আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই বিধায় সেগুলো সাধারণত অনুসরণ করি না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টসহ অন্যান্য উচ্চ আদালতসমূহের রায়কে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করে থাকি সেগুলোর জনহিতকর এবং মঙ্গলজনক দিকগুলোর কারণে। ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’, যার দ্বারা হাই কোর্ট সংসদ প্রণীত আইনকেও বাতিল করতে পারেন, তত্ত্বটি ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটিও জনহিতকর বিধায় আমাদেরও সেটি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করলে দেশে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রেলগাড়ি, বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে, মানুষ হত্যা করে, আগুনে তাদের দেহ ভস্মীভূত করে, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং দেশে চরম নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে, তা বহুলাংশেই রোধ করা যেতে পারে। এমন কথাই কিছু দিন আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এক গোলটেবিল বৈঠককালে উল্লেখ করেছিলেন। সম্ভাব্য আইন এমন হতে হবে, যেন শুধু প্রত্যক্ষ অপরাধীরাই নয়, অপরাধের আদেশদাতা, উসকানিদাতা বা অন্য পন্থায় সহায়করাও সেই আইনের আওতাভুক্ত হয়। গোটা দেশের মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা এ সমস্ত সন্ত্রাসীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন