শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পবিরোধী রায়ের অনুরূপ সিদ্ধান্ত কি আমরা নিতে পারি না

বহু গুরুত্বপূর্ণ রায় প্রদানের জন্য মার্কিন উচ্চ আদালতসমূহের সুনাম বহু দিনের। ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট এক মামলার রায় প্রদান করে যে মাইলফলক সাংবিধানিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেটি আজ প্রায় সব লিখিত সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত দেশে চলমান রয়েছে। যেটি ছিল এই যে, পার্লামেন্ট আইন পাস করলেও সুপ্রিম কোর্ট সেই আইনকে বাতিল করে দিতে পারেন। আইনের ভাষায় যে তত্ত্বকে ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’ বলা হয়। সেই যুগান্তকারী রায়ের মাধ্যমে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট তার ক্ষমতার পরিধি বিস্তৃত করে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। সম্প্রতি তেমনি একটি সাংবিধানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ আদালত। সাত সদস্যবিশিষ্ট বেঞ্চের চার বিচারপতি এই মর্মে রায় দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্য থেকে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন না। আদালত এহেন রায় দিতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের একটি কদাচিৎ ব্যবহৃত বিধানের ওপর নির্ভর করে, যাতে লেখা আছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। প্রাথমিকভাবে কলোরাডোর নিম্ন (বিচারিক) আদালত এই মর্মে রায় দিয়েছিলেন যে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় ট্রাম্প যে উসকানিদাতা ছিলেন তা প্রমাণিত হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, তিনি হুকুমের বা উসকানির আসামি ছিলেন বিধায় তিনি সংবিধান প্রদত্ত অযোগ্যতা বিধির আওতাভুক্ত। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্ট কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখলে ট্রাম্প কলোরাডো রাজ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। এহেন মামলা অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও হতে পারে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যদিও এ রায় শুধু কলরাডো রাজ্যের মধ্যে সীমিত, তবুও এটি আগামী নির্বাচনে ট্রাম্পের ভবিষ্যৎকে কুয়াশাচ্ছন্ন করে দিতে পারে।

কলোরাডো আদালতের রায় দেখে বহু বিজ্ঞজন প্রশ্ন তুলেছেন, আমাদের দেশে যারা প্রধান বিচারপতির বাড়ি আক্রমণ, খুন, জখম, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধে জড়িত, তাদেরও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ একইভাবে তালাবদ্ধ করে দেওয়া যায় কি না?

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের যে বিধান-বলে কলোরাডোর সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, কিছু ব্যতিক্রমসহ সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অযোগ্যতার বিধান আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে বলা হয়েছে, যে কোনো কর্মকর্তা বিদ্রোহ বা বিপ্লবে জড়িয়ে পড়লে তাকে সংশ্লিষ্ট পদে থাকতে দেওয়া হবে না। আমাদের সংবিধানের বিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি নৈতিক স্খলনজনিত কোনো অপরাধে দুই বা ততোধিক বছরের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচনে অযোগ্য থাকেন। সেই অর্থে আমাদের সাংবিধানিক আজ্ঞার পরিধি বেশি। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা শুধু কর্মকর্তাদের বেলায় প্রযোজ্য, যেখানে আমাদের সাংবিধানিক বিধিনিষেধ সর্বজনের বেলায়। আমাদের সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞার কারণে খালেদা জিয়া এবং তারেক জিয়াও (তারেক জিয়া দুর্নীতির অভিযোগেও সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে বিধায় তার শাস্তিও নৈতিক স্খলনজনিত কারণে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অযোগ্য। কিন্তু সন্ত্রাসী অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর কোনো বিধিনিষেধের কথা আমাদের সংবিধানে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল ব্যাপক আকারে সন্ত্রাস চালানোর ফলে এরই মধ্যে অনেক নিরীহ লোকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন, অনেকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন, হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে অনেকেরই প্রশ্ন- এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে এমন কিছু করা যায় কি না, যাতে তাদের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে রাখা যায়। এরা যেসব অপরাধ করছে সেগুলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধি এবং অন্যান্য ফৌজদারি আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। কিন্তু এগুলো নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধ নয় বিধায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর সাংবিধানিক নিষেধাজ্ঞা এদের বেলায় প্রযোজ্য নয়। কথা হলো আজ যারা দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে একই পন্থা গ্রহণ করা যায় কি না, যে পন্থা কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের আদালত গ্রহণ করেছেন। এসব ব্যক্তিকে সাজা দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রচলিত ফৌজদারি আইনসমূহে যথেষ্ট বিধান রয়েছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিচারও চলমান। কিন্তু এসব সন্ত্রাসী অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিষিদ্ধ করার কোনো সাংবিধানিক বা আইনি বিধান এ মুহূর্তে বাংলাদেশে অনুপস্থিত। তবে এমন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব, যার দ্বারা সন্ত্রাসী অপরাধে, অর্থাৎ জ্বালাও-পোড়াও, হত্যাযজ্ঞসহ অন্যান্য ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কয়েক বছরের জন্য রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা যেতে পারে। এটা ঠিক যে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন সংসদ প্রণয়ন করতে পারে না এবং সংসদ তা করলে হাই কোর্ট সে আইনকে বেআইনি বলে বাতিল করতে পারেন। এটাও ঠিক, আমাদের সংবিধান প্রতিটি ব্যক্তিকে সংগঠন করার অধিকার দিয়েছে। সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রতিটি নাগরিককে দেশের সর্বত্র চলাফেরার অধিকার প্রদান করেছে। ৩৭ অনুচ্ছেদ সমাবেশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করেছে। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে। ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার কথা রয়েছে। সন্ত্রাসী অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে অস্থায়ীভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বঞ্চিত করে আইন প্রণয়ন করা হলে সে আইন ওপরে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারসমূহের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কি না, তা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, ওপরে বর্ণিত মৌলিক অধিকারসমূহের কোনোটিই নিরঙ্কুশ বা শর্তমুক্ত নয়। ৩৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চলাচলের অধিকার দেওয়া হয়েছে জনস্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ৩৭ অনুচ্ছেদে দেওয়া সমাবেশের অধিকারও জনশৃঙ্খলা এবং নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। ওই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে, জনসভা ও শোভাযাত্রার অধিকার ভোগ করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায়। ৩৮ অনুচ্ছেদে সংগঠনের অধিকারের ওপর রয়েছে বেশকিছু নিষেধাজ্ঞা। এটিও জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার স্বার্থে আইন দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে। আরও বলা হয়েছে, এই অধিকার আদায় করা যাবে না, যদি সেটি নাগরিকদের মধ্যে (ক) ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (খ) ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জন্মস্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (গ) উহা রাষ্ট্র বা নাগরিকদের বিরুদ্ধে কিংবা অন্য কোনো দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়, (ঘ) উহার গঠন ও উদ্দেশ্য সংবিধান পরিপন্থি হয়। ৩৯ অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রদত্ত চিন্তা, বিবেক এবং বাকস্বাধীনতার অধিকারের ব্যাপারে শর্ত রয়েছে যে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করতে পারে এমন কোনো কিছু বলা যাবে না। জনশৃঙ্খলা, শালীনতার স্বার্থ বা অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধা-নিষেধের কথাও এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে।

এই শর্তসমূহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, উল্লিখিত প্রতিটি অধিকারই শর্তযুক্ত। বিশেষ করে সংগঠনের অধিকার-সংক্রান্ত ৩৮ অনুচ্ছেদের ওপর এই মর্মে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, নাগরিকদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী বা জঙ্গি কার্য পরিচালনার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা জনশৃঙ্খলা সাপেক্ষে দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, অপরাধে প্ররোচনা বন্ধের জন্য যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ আরোপণের জন্য প্রণীত আইনের কথাও বলা হয়েছে।

সুতরাং, সন্ত্রাসী, জঙ্গি বা ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিছু সময়ের জন্য রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, সমাবেশ এবং ভাষণ প্রদানের অধিকার খর্ব করে কোনো আইন প্রণয়ন করলে তা সম্ভবত সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না।

আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনেক কিছুর সঙ্গে একমত নই বিধায় সেগুলো সাধারণত অনুসরণ করি না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টসহ অন্যান্য উচ্চ আদালতসমূহের রায়কে অনেক ক্ষেত্রেই অনুসরণ করে থাকি সেগুলোর জনহিতকর এবং মঙ্গলজনক দিকগুলোর কারণে। ‘জুডিশিয়াল রিভিউ অব লেজিসলেশন’, যার দ্বারা হাই কোর্ট সংসদ প্রণীত আইনকেও বাতিল করতে পারেন, তত্ত্বটি ১৮০৪ সালে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচন নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশটিও জনহিতকর বিধায় আমাদেরও সেটি অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করলে দেশে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে রেলগাড়ি, বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে, মানুষ হত্যা করে, আগুনে তাদের দেহ ভস্মীভূত করে, ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং দেশে চরম নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে, তা বহুলাংশেই রোধ করা যেতে পারে। এমন কথাই কিছু দিন আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত এক গোলটেবিল বৈঠককালে উল্লেখ করেছিলেন। সম্ভাব্য আইন এমন হতে হবে, যেন শুধু প্রত্যক্ষ অপরাধীরাই নয়, অপরাধের আদেশদাতা, উসকানিদাতা বা অন্য পন্থায় সহায়করাও সেই আইনের আওতাভুক্ত হয়। গোটা দেশের মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা এ সমস্ত সন্ত্রাসীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা