শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

প্রিয় পাঠক যখন এ লেখাটি পড়বেন তার দুই দিনের মধ্যে কালের আবর্তে হারিয়ে যাবে ২০২৩ সাল এবং উদিত হবে ২০২৪ সালের নতুন সূর্য। যেসব বছরের শেষে জোড় সংখ্যা, সেসব বছরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বরাবরই জয়লাভ করে। উদাহরণ হিসেবে ১৯৭০, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের কথা বলা যায়। এ পাঁচটি বছরের নির্বাচনে জয় পেয়েছিল দলটি। ব্যতিক্রম ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ নির্বাচন, শেষে বেজোড় সংখ্যা থাকা এ বছরে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩ আসন পেয়েছিল। অন্যদিকে ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজয় মানতে হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯১ সালে ছিল ক্ষমতায় ফিরে আসার সংগ্রাম আর ২০০১ সালে ছিল ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। তবে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে এ ধরনের জয়-পরাজয়ের কোনো শংকায় পড়তে হয়নি আওয়ামী লীগকে। বেশ নিরাপদে নৌকা তীরে ভিড়েছে।

বিএনপির একজন নেতা কিছু দিন আগে এক রাজনৈতিক সভায় বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুবার ছক্কা মেরেছে। তাদের আর ছক্কা মারতে দেওয়া হবে না। আর লুডু খেলায় তিনবার ছক্কার অর্থ ‘পক্কা’ বা ‘শূন্য থেকে শুরু’। আওয়ামী লীগ আবার ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো ছক্কা মারতে গেলে এবার পক্কা হবে বলে সতর্ক করেন এ নেতা। বর্তমানে সেই নেতা জেলে আর নিশ্চিত জয়ের পথে আওয়ামী লীগ। দলের নিশ্চিত বিজয়ের এ ধারণা পাওয়া যায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া দল ও নেতাদের দিকে তাকিয়ে। এদের মধ্যে আছেন সরাসরি নৌকা নিয়ে মাঠে নামা আওয়ামী লীগের (৩০০-৩২=) ২৬৮ প্রার্থী। এর মধ্যে আইনি জটিলতায় দু-একজন হয়তো মাঠে নেই বা থাকবেন না। এ প্রার্থীদের সঙ্গে থাকবেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত জাতীয় পার্টির ২৬ জন, যাদের প্রতীক লাঙল। এ জাতীয় পার্টির দুই শতাধিক নেতা আছেন যারা লাঙল নিয়ে নির্বাচন করলেও তাদের প্রতি আওয়ামী লীগের সমর্থন নেই। জাতীয় পার্টি এখন যেন আপন ভাই আর সৎ ভাইয়ের এক সংসার। জাতীয় পার্টি যেন এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দামি দল, যাদের অন্য দল আসন ছাড়লেও তারা কোনো আসন স্বেচ্ছায় ছাড়ে না। তাই তো তারা দাম্ভিকতার সঙ্গে বলতে পারে, আওয়ামী লীগ কেন ২৬ আসন ছেড়েছে তা তারাই জানে, জাতীয় পার্টি জানে না। তবে তাদের এ দাম্ভিকতা নির্বাচনের পর কতটুকু থাকবে সেই প্রশ্ন উৎসুক জনতার।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আরও ছয় আসনে নৌকার মাঝি এনেছে অন্য দল থেকে। এর মধ্যে তিনজন জাসদ (ইনু), দুজন ওয়ার্কার্স পার্টি (রাশেদ খান মেনন) ও একজন জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) থেকে এসেছেন। এর বাইরে জাসদ (ইনু) ও ওয়ার্কার্স পার্টির (মেনন) বেশ কজন লড়বেন তাদের দলীয় প্রতীক যথাক্রমে মশাল ও হাতুড়ি হাতে। এ ক্ষেত্রে একই সংসারে আপন ভাই আর দেবরের মধ্য কে আপন আর কে পর, সেই প্রশ্ন উঠেছে। আরও প্রশ্ন উঠেছে, এ ছয়টি আসনে নৌকার বিরুদ্ধে আওয়ামী সমর্থনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন?

এর বাইরে আওয়ামী লীগের নৌকা পাওয়ার জন্য যারা আবেদন করেছিলেন তাদের একটা অংশ দলীয় নির্দেশ ও পৃষ্ঠপোষকতায় স্বতন্ত্র হয়ে লড়ছেন। এদের অধিকাংশই ঈগল কিংবা ট্রাক বেছে নিলেন কার ইশারায় সেটাও প্রশ্ন। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, দলীয় সবুজ সংকেত যদি না-ও মিলত, এমনকি উল্টো নিষেধ করলেও তাদের অনেকেই নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে লড়তেন। আর তাদের লুফে নিতেন স্থানীয় কিছু মানুষ ও আওয়ামীবিরোধী শক্তি। এ জন্য অনেককে বহিষ্কারও হতে হতো। তবে এবার নৌকা যেন বিপরীত স্রোতে। নৌকার চাওয়া, এ স্বতন্ত্ররাও বিপুল ভোটারের উপস্থিতি ঘটিয়ে নির্বাচনে থাকুক। বিরোধী দলবিহীন হলেও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে তা প্রমাণ করাই এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য, তা প্রকাশ্যে বলছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ যেন একই সংসারে দুই পুত্র, যে সংসারে বেশি টাকা ঢালে সে-ই ভালো। এতকিছুর পরেও নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কেমন হবে এ প্রশ্নের উদ্রেক করেছে সাম্প্রতিককালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও সহিংসতার ঘটনা।

২০২৩ সালের ২৩ জুলাই কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনের কথা বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনায় এসেছে বারবার। এ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৮৪.৫৯ শতাংশ। হুন সেনের ক্ষমতাসীন কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি); ভোটের ৮২.৩০ শতাংশ ও ১২৫টি আসনের মধ্যে ১২০টি আসন লাভ করে। এর আগে ২০২২ সালের ১৫ মে ২৫টি প্রভিন্সে অনুষ্ঠিত স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে ক্ষমতাসীন দল এ মর্মে মূল্যায়ন করে যে, এমন পরিস্থিতিতে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে তারা (ক্ষমতাসীন সিপিপি) ১০৪ আসন পাবে, যা মোট ১২৫টি আসনের ৮৪.২ শতাংশ। অন্যদিকে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ক্যান্ডেল লাইট পার্টি জিতবে ২১ আসনে, যা মোট আসনের ১৬.৮ শতাংশ। কিন্তু নাটকীয়ভাবে তেমনটি ঘটার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় ২০২৩ সালের ১৫ মে, অর্থাৎ ২০২২ সালের স্থানীয় নির্বাচনের এক বছর পর এবং ২০২৩ সালের সাধারণ নির্বাচনের দুই মাস আগে। এসময় যথাযথভাবে নথিপত্র জমা প্রদান না করার অজুহাতে কম্বোডিয়ার নির্বাচন কমিশন ক্যান্ডেল লাইট পার্টির নিবন্ধন বাতিল করে। ফলে ভোটের মাঠে থাকে ২২১ আসন পাওয়া ক্ষমতাসীন সিপিপি এবং চার আসন পায় ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল ইউনাইটেড ফ্রন্ট ফর এন ইনডিপেন্ডেন্ট, নেচারাল, পিসফুল অ্যান্ড কো-অপারেটিভ কম্বোডিয়া যা স্থানীয়ভাবে ফানসিনপ্যাক নামে অধিক পরিচিত। তাই বারবার উঠে আসছে একটি প্রশ্ন- বাংলাদেশেও কি কম্বোডিয়ার মতো কিছু ঘটছে?

কম্বোডিয়ায় ২৩ জুলাই ২০২৩ তারিখের নির্বাচনের পরদিনই আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের বহুল আলোচিত মুখপাত্র মাথিও মিলার ঘোষণা করেন, কম্বোডিয়ায় অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন অবাধ ও যথাযথ (ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার) হয়নি। এ কারণে আমেরিকা গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছে এমন ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং বিদেশি সাহায্যপুষ্ট বেশকিছু প্রকল্পে সহায়তা প্রদান স্থগিত করে। এক মাসের মধ্যে ৩৮ বছরের শাসক হুনছেন পদত্যাগ করেন এবং তার পুত্র হুন মানেদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তাই তো প্রশ্ন জেগেছে আমেরিকার মনে আসলে কী আছে?

বাংলাদেশে আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ লড়ছে ২৬৮ আসন পাওয়ার লক্ষ্যে। জিতে আসাদের পরিচয় হবে সরাসরি আওয়ামী লীগ এমপি রূপে। কিন্তু যারা এ ক্ষেত্রে পরাজিত হবে তাদের নিয়ে বেশকিছু প্রশ্ন উত্থাপিত হবে। কারণ বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী বিরোধীদের কাছে তারা হারবে না, তারা হারবে আওয়ামী লীগেরই অপেক্ষাকৃত বেশি জনপ্রিয় ও তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য স্বতন্ত্র অথবা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সমমনা দলের প্রার্থীদের কাছে। এর ফলে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক বিশেষত মনোনয়ন বোর্ডের স্বচ্ছতা, প্রজ্ঞা ও মনোনয়ন প্রক্রিয়া হয়তো বড় প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। দীর্ঘদিন ধরে গণমাধ্যম বলেছে, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, বেসরকারি জরিপ প্রতিষ্ঠান, যুব ও ছাত্র সংগঠন এবং দলীয় প্রধানের ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যমে পরিচালিত জরিপের সব রিপোর্টের ভিত্তিতে সঠিক প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। তৃণমূলের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিফলিত হবে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে। এখন নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের হার প্রমাণ করবে এসব ছিল কথার কথা বা সান্ত্বনা মাত্র। আরও প্রশ্ন উঠবে, এসব জরিপের পেছনে কত অর্থ, মেধা ও শ্রম জড়িত ছিল এবং তা কে কীভাবে ব্যয় করেছে। আবার মাঠে থাকা জাতীয় পার্টি, জাসদ (ইনু), ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন) ও জেপি (মঞ্জু)-এর ৩২ জন প্রার্থীর আসন থেকে নৌকা সরানো হয়েছে। সেখানকার দুটি আসনে প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ৩০টিতে ৩০ জন নৌকার মাঝি ছিল, যারা মনোনয়ন পেয়ে মাঠে নামলেও নদীর জল ও চোখের জল এক করে দলীয় নির্দেশে নিজেদের নৌকা সরিয়েছেন অন্যান্য নৌকা ঘাটে ভিড়ার সুযোগ দিতে। এ ৩২ জনের কেউ যদি এখন স্বতন্ত্রদের সঙ্গেই হেরে যায়, তবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা, মানমর্যাদা ও ভবিষ্যৎ কোন তলানিতে ঠেকবে সেটাও বিরাট প্রশ্ন? তাদের অনেকেরই হয়তো রাজনীতি অঙ্গনে মুখ দেখানোর উপায় থাকবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ কোন ধরনের দল আর কোন ধরনের নেতাদের নিয়ে জোটের রাজনীতি করে এবং জোটের অতিথি পাখিদের গ্রহণযোগ্যতা ও মানমর্যাদা কোন পর্যায়ের বা কোন শ্রেণি, সে প্রশ্নও উঠবে। এমনিতেও বলা হয়, জোটে এমন নেতারাও আছেন, যাদের একটি সাধারণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, এমনকি মেম্বার হওয়ারও যোগ্যতা নেই। এখন জোটভুক্ত ৩২ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট এ কথাটি সঠিক বা ভুল প্রমাণিত করবে কী- সেই প্রশ্নও সামনে এসেছে।

এবারের নির্বাচনে কোনো প্রকার কারসাজি বা অনিয়ম করার বড় রকম মাশুল গুনতে হবে খোদ আওয়ামী লীগকেই। কোনো কারণে আওয়ামী লীগের অথবা জোটের কেউ নির্বাচনে হারলেই অনিয়মের অভিযোগ আনবেন- এটাই স্বাভাবিক। আর যারা এ অভিযোগটা আনবেন তারা স্বতন্ত্র হলেও আওয়ামী লীগেরই কেউ অথবা স্বতন্ত্রের কাছে যারা হারবেন তারাও আওয়ামী লীগ ও জোটের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী। সুতরাং তারা যা বলছেন তা আওয়ামী লীগের বা জোটের দলীয় মানুষের বক্তব্য বলেই প্রচারিত হবে না, কোনো বিরোধী দলের বক্তব্য নয়।

সুতরাং গণমাধ্যম ও বিশ্ববাসী বিশেষত যারা বাংলাদেশের ওপরে কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য মুখিয়ে আছে, তাদের কাছে এ বক্তব্য একটি মোক্ষম অস্ত্র হয়ে ধরা দেবে না তো?

নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের আগাম বার্তা দিয়েছে চীনের রাষ্ট্রদূত। প্রতিবেশী ভারত ও রাশিয়া অনতিবিলম্বে সমর্থন দেবে বলে আশা করা যায়। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনুগত্যের ঘাটতি পড়ার কোনো সম্ভাবনা দৃশ্যমান নয়। সে ক্ষেত্রে রাজপথে বিরোধী দলের কৌশল কী হবে, তাদের আটক নেতা-কর্মীদের কী ভবিষ্যৎ কিংবা ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ সালের চারটি নির্বাচনের নির্বাচন সামনে পেয়েও দলকে নেওয়ার মতো আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থতার দায়ে কেউ নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন কি? এমন অনেক অজানা প্রশ্ন রেখেই বিদায় নেবে ২০২৩। তাই অনেকের মতো আমারও প্রশ্ন, কেমন যাবে ২০২৪ সাল?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা