শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

প্রিয় পাঠক যখন এ লেখাটি পড়বেন তার দুই দিনের মধ্যে কালের আবর্তে হারিয়ে যাবে ২০২৩ সাল এবং উদিত হবে ২০২৪ সালের নতুন সূর্য। যেসব বছরের শেষে জোড় সংখ্যা, সেসব বছরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বরাবরই জয়লাভ করে। উদাহরণ হিসেবে ১৯৭০, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের কথা বলা যায়। এ পাঁচটি বছরের নির্বাচনে জয় পেয়েছিল দলটি। ব্যতিক্রম ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ নির্বাচন, শেষে বেজোড় সংখ্যা থাকা এ বছরে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩ আসন পেয়েছিল। অন্যদিকে ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজয় মানতে হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯১ সালে ছিল ক্ষমতায় ফিরে আসার সংগ্রাম আর ২০০১ সালে ছিল ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। তবে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে এ ধরনের জয়-পরাজয়ের কোনো শংকায় পড়তে হয়নি আওয়ামী লীগকে। বেশ নিরাপদে নৌকা তীরে ভিড়েছে।

বিএনপির একজন নেতা কিছু দিন আগে এক রাজনৈতিক সভায় বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুবার ছক্কা মেরেছে। তাদের আর ছক্কা মারতে দেওয়া হবে না। আর লুডু খেলায় তিনবার ছক্কার অর্থ ‘পক্কা’ বা ‘শূন্য থেকে শুরু’। আওয়ামী লীগ আবার ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো ছক্কা মারতে গেলে এবার পক্কা হবে বলে সতর্ক করেন এ নেতা। বর্তমানে সেই নেতা জেলে আর নিশ্চিত জয়ের পথে আওয়ামী লীগ। দলের নিশ্চিত বিজয়ের এ ধারণা পাওয়া যায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া দল ও নেতাদের দিকে তাকিয়ে। এদের মধ্যে আছেন সরাসরি নৌকা নিয়ে মাঠে নামা আওয়ামী লীগের (৩০০-৩২=) ২৬৮ প্রার্থী। এর মধ্যে আইনি জটিলতায় দু-একজন হয়তো মাঠে নেই বা থাকবেন না। এ প্রার্থীদের সঙ্গে থাকবেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত জাতীয় পার্টির ২৬ জন, যাদের প্রতীক লাঙল। এ জাতীয় পার্টির দুই শতাধিক নেতা আছেন যারা লাঙল নিয়ে নির্বাচন করলেও তাদের প্রতি আওয়ামী লীগের সমর্থন নেই। জাতীয় পার্টি এখন যেন আপন ভাই আর সৎ ভাইয়ের এক সংসার। জাতীয় পার্টি যেন এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দামি দল, যাদের অন্য দল আসন ছাড়লেও তারা কোনো আসন স্বেচ্ছায় ছাড়ে না। তাই তো তারা দাম্ভিকতার সঙ্গে বলতে পারে, আওয়ামী লীগ কেন ২৬ আসন ছেড়েছে তা তারাই জানে, জাতীয় পার্টি জানে না। তবে তাদের এ দাম্ভিকতা নির্বাচনের পর কতটুকু থাকবে সেই প্রশ্ন উৎসুক জনতার।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আরও ছয় আসনে নৌকার মাঝি এনেছে অন্য দল থেকে। এর মধ্যে তিনজন জাসদ (ইনু), দুজন ওয়ার্কার্স পার্টি (রাশেদ খান মেনন) ও একজন জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) থেকে এসেছেন। এর বাইরে জাসদ (ইনু) ও ওয়ার্কার্স পার্টির (মেনন) বেশ কজন লড়বেন তাদের দলীয় প্রতীক যথাক্রমে মশাল ও হাতুড়ি হাতে। এ ক্ষেত্রে একই সংসারে আপন ভাই আর দেবরের মধ্য কে আপন আর কে পর, সেই প্রশ্ন উঠেছে। আরও প্রশ্ন উঠেছে, এ ছয়টি আসনে নৌকার বিরুদ্ধে আওয়ামী সমর্থনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন?

এর বাইরে আওয়ামী লীগের নৌকা পাওয়ার জন্য যারা আবেদন করেছিলেন তাদের একটা অংশ দলীয় নির্দেশ ও পৃষ্ঠপোষকতায় স্বতন্ত্র হয়ে লড়ছেন। এদের অধিকাংশই ঈগল কিংবা ট্রাক বেছে নিলেন কার ইশারায় সেটাও প্রশ্ন। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, দলীয় সবুজ সংকেত যদি না-ও মিলত, এমনকি উল্টো নিষেধ করলেও তাদের অনেকেই নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে লড়তেন। আর তাদের লুফে নিতেন স্থানীয় কিছু মানুষ ও আওয়ামীবিরোধী শক্তি। এ জন্য অনেককে বহিষ্কারও হতে হতো। তবে এবার নৌকা যেন বিপরীত স্রোতে। নৌকার চাওয়া, এ স্বতন্ত্ররাও বিপুল ভোটারের উপস্থিতি ঘটিয়ে নির্বাচনে থাকুক। বিরোধী দলবিহীন হলেও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে তা প্রমাণ করাই এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য, তা প্রকাশ্যে বলছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ যেন একই সংসারে দুই পুত্র, যে সংসারে বেশি টাকা ঢালে সে-ই ভালো। এতকিছুর পরেও নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কেমন হবে এ প্রশ্নের উদ্রেক করেছে সাম্প্রতিককালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও সহিংসতার ঘটনা।

২০২৩ সালের ২৩ জুলাই কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনের কথা বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনায় এসেছে বারবার। এ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৮৪.৫৯ শতাংশ। হুন সেনের ক্ষমতাসীন কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি); ভোটের ৮২.৩০ শতাংশ ও ১২৫টি আসনের মধ্যে ১২০টি আসন লাভ করে। এর আগে ২০২২ সালের ১৫ মে ২৫টি প্রভিন্সে অনুষ্ঠিত স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে ক্ষমতাসীন দল এ মর্মে মূল্যায়ন করে যে, এমন পরিস্থিতিতে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে তারা (ক্ষমতাসীন সিপিপি) ১০৪ আসন পাবে, যা মোট ১২৫টি আসনের ৮৪.২ শতাংশ। অন্যদিকে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ক্যান্ডেল লাইট পার্টি জিতবে ২১ আসনে, যা মোট আসনের ১৬.৮ শতাংশ। কিন্তু নাটকীয়ভাবে তেমনটি ঘটার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় ২০২৩ সালের ১৫ মে, অর্থাৎ ২০২২ সালের স্থানীয় নির্বাচনের এক বছর পর এবং ২০২৩ সালের সাধারণ নির্বাচনের দুই মাস আগে। এসময় যথাযথভাবে নথিপত্র জমা প্রদান না করার অজুহাতে কম্বোডিয়ার নির্বাচন কমিশন ক্যান্ডেল লাইট পার্টির নিবন্ধন বাতিল করে। ফলে ভোটের মাঠে থাকে ২২১ আসন পাওয়া ক্ষমতাসীন সিপিপি এবং চার আসন পায় ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল ইউনাইটেড ফ্রন্ট ফর এন ইনডিপেন্ডেন্ট, নেচারাল, পিসফুল অ্যান্ড কো-অপারেটিভ কম্বোডিয়া যা স্থানীয়ভাবে ফানসিনপ্যাক নামে অধিক পরিচিত। তাই বারবার উঠে আসছে একটি প্রশ্ন- বাংলাদেশেও কি কম্বোডিয়ার মতো কিছু ঘটছে?

কম্বোডিয়ায় ২৩ জুলাই ২০২৩ তারিখের নির্বাচনের পরদিনই আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের বহুল আলোচিত মুখপাত্র মাথিও মিলার ঘোষণা করেন, কম্বোডিয়ায় অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন অবাধ ও যথাযথ (ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার) হয়নি। এ কারণে আমেরিকা গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছে এমন ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং বিদেশি সাহায্যপুষ্ট বেশকিছু প্রকল্পে সহায়তা প্রদান স্থগিত করে। এক মাসের মধ্যে ৩৮ বছরের শাসক হুনছেন পদত্যাগ করেন এবং তার পুত্র হুন মানেদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তাই তো প্রশ্ন জেগেছে আমেরিকার মনে আসলে কী আছে?

বাংলাদেশে আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ লড়ছে ২৬৮ আসন পাওয়ার লক্ষ্যে। জিতে আসাদের পরিচয় হবে সরাসরি আওয়ামী লীগ এমপি রূপে। কিন্তু যারা এ ক্ষেত্রে পরাজিত হবে তাদের নিয়ে বেশকিছু প্রশ্ন উত্থাপিত হবে। কারণ বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী বিরোধীদের কাছে তারা হারবে না, তারা হারবে আওয়ামী লীগেরই অপেক্ষাকৃত বেশি জনপ্রিয় ও তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য স্বতন্ত্র অথবা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সমমনা দলের প্রার্থীদের কাছে। এর ফলে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক বিশেষত মনোনয়ন বোর্ডের স্বচ্ছতা, প্রজ্ঞা ও মনোনয়ন প্রক্রিয়া হয়তো বড় প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। দীর্ঘদিন ধরে গণমাধ্যম বলেছে, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, বেসরকারি জরিপ প্রতিষ্ঠান, যুব ও ছাত্র সংগঠন এবং দলীয় প্রধানের ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যমে পরিচালিত জরিপের সব রিপোর্টের ভিত্তিতে সঠিক প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। তৃণমূলের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিফলিত হবে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে। এখন নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের হার প্রমাণ করবে এসব ছিল কথার কথা বা সান্ত্বনা মাত্র। আরও প্রশ্ন উঠবে, এসব জরিপের পেছনে কত অর্থ, মেধা ও শ্রম জড়িত ছিল এবং তা কে কীভাবে ব্যয় করেছে। আবার মাঠে থাকা জাতীয় পার্টি, জাসদ (ইনু), ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন) ও জেপি (মঞ্জু)-এর ৩২ জন প্রার্থীর আসন থেকে নৌকা সরানো হয়েছে। সেখানকার দুটি আসনে প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ৩০টিতে ৩০ জন নৌকার মাঝি ছিল, যারা মনোনয়ন পেয়ে মাঠে নামলেও নদীর জল ও চোখের জল এক করে দলীয় নির্দেশে নিজেদের নৌকা সরিয়েছেন অন্যান্য নৌকা ঘাটে ভিড়ার সুযোগ দিতে। এ ৩২ জনের কেউ যদি এখন স্বতন্ত্রদের সঙ্গেই হেরে যায়, তবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা, মানমর্যাদা ও ভবিষ্যৎ কোন তলানিতে ঠেকবে সেটাও বিরাট প্রশ্ন? তাদের অনেকেরই হয়তো রাজনীতি অঙ্গনে মুখ দেখানোর উপায় থাকবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ কোন ধরনের দল আর কোন ধরনের নেতাদের নিয়ে জোটের রাজনীতি করে এবং জোটের অতিথি পাখিদের গ্রহণযোগ্যতা ও মানমর্যাদা কোন পর্যায়ের বা কোন শ্রেণি, সে প্রশ্নও উঠবে। এমনিতেও বলা হয়, জোটে এমন নেতারাও আছেন, যাদের একটি সাধারণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, এমনকি মেম্বার হওয়ারও যোগ্যতা নেই। এখন জোটভুক্ত ৩২ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট এ কথাটি সঠিক বা ভুল প্রমাণিত করবে কী- সেই প্রশ্নও সামনে এসেছে।

এবারের নির্বাচনে কোনো প্রকার কারসাজি বা অনিয়ম করার বড় রকম মাশুল গুনতে হবে খোদ আওয়ামী লীগকেই। কোনো কারণে আওয়ামী লীগের অথবা জোটের কেউ নির্বাচনে হারলেই অনিয়মের অভিযোগ আনবেন- এটাই স্বাভাবিক। আর যারা এ অভিযোগটা আনবেন তারা স্বতন্ত্র হলেও আওয়ামী লীগেরই কেউ অথবা স্বতন্ত্রের কাছে যারা হারবেন তারাও আওয়ামী লীগ ও জোটের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী। সুতরাং তারা যা বলছেন তা আওয়ামী লীগের বা জোটের দলীয় মানুষের বক্তব্য বলেই প্রচারিত হবে না, কোনো বিরোধী দলের বক্তব্য নয়।

সুতরাং গণমাধ্যম ও বিশ্ববাসী বিশেষত যারা বাংলাদেশের ওপরে কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য মুখিয়ে আছে, তাদের কাছে এ বক্তব্য একটি মোক্ষম অস্ত্র হয়ে ধরা দেবে না তো?

নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের আগাম বার্তা দিয়েছে চীনের রাষ্ট্রদূত। প্রতিবেশী ভারত ও রাশিয়া অনতিবিলম্বে সমর্থন দেবে বলে আশা করা যায়। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনুগত্যের ঘাটতি পড়ার কোনো সম্ভাবনা দৃশ্যমান নয়। সে ক্ষেত্রে রাজপথে বিরোধী দলের কৌশল কী হবে, তাদের আটক নেতা-কর্মীদের কী ভবিষ্যৎ কিংবা ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ সালের চারটি নির্বাচনের নির্বাচন সামনে পেয়েও দলকে নেওয়ার মতো আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থতার দায়ে কেউ নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন কি? এমন অনেক অজানা প্রশ্ন রেখেই বিদায় নেবে ২০২৩। তাই অনেকের মতো আমারও প্রশ্ন, কেমন যাবে ২০২৪ সাল?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন