শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রশ্ন রেখে যাচ্ছে ২০২৩

প্রিয় পাঠক যখন এ লেখাটি পড়বেন তার দুই দিনের মধ্যে কালের আবর্তে হারিয়ে যাবে ২০২৩ সাল এবং উদিত হবে ২০২৪ সালের নতুন সূর্য। যেসব বছরের শেষে জোড় সংখ্যা, সেসব বছরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বরাবরই জয়লাভ করে। উদাহরণ হিসেবে ১৯৭০, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের কথা বলা যায়। এ পাঁচটি বছরের নির্বাচনে জয় পেয়েছিল দলটি। ব্যতিক্রম ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ নির্বাচন, শেষে বেজোড় সংখ্যা থাকা এ বছরে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩ আসন পেয়েছিল। অন্যদিকে ১৯৯১ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজয় মানতে হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯১ সালে ছিল ক্ষমতায় ফিরে আসার সংগ্রাম আর ২০০১ সালে ছিল ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই। তবে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে এ ধরনের জয়-পরাজয়ের কোনো শংকায় পড়তে হয়নি আওয়ামী লীগকে। বেশ নিরাপদে নৌকা তীরে ভিড়েছে।

বিএনপির একজন নেতা কিছু দিন আগে এক রাজনৈতিক সভায় বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুবার ছক্কা মেরেছে। তাদের আর ছক্কা মারতে দেওয়া হবে না। আর লুডু খেলায় তিনবার ছক্কার অর্থ ‘পক্কা’ বা ‘শূন্য থেকে শুরু’। আওয়ামী লীগ আবার ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো ছক্কা মারতে গেলে এবার পক্কা হবে বলে সতর্ক করেন এ নেতা। বর্তমানে সেই নেতা জেলে আর নিশ্চিত জয়ের পথে আওয়ামী লীগ। দলের নিশ্চিত বিজয়ের এ ধারণা পাওয়া যায় নির্বাচনে অংশ নেওয়া দল ও নেতাদের দিকে তাকিয়ে। এদের মধ্যে আছেন সরাসরি নৌকা নিয়ে মাঠে নামা আওয়ামী লীগের (৩০০-৩২=) ২৬৮ প্রার্থী। এর মধ্যে আইনি জটিলতায় দু-একজন হয়তো মাঠে নেই বা থাকবেন না। এ প্রার্থীদের সঙ্গে থাকবেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত জাতীয় পার্টির ২৬ জন, যাদের প্রতীক লাঙল। এ জাতীয় পার্টির দুই শতাধিক নেতা আছেন যারা লাঙল নিয়ে নির্বাচন করলেও তাদের প্রতি আওয়ামী লীগের সমর্থন নেই। জাতীয় পার্টি এখন যেন আপন ভাই আর সৎ ভাইয়ের এক সংসার। জাতীয় পার্টি যেন এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে দামি দল, যাদের অন্য দল আসন ছাড়লেও তারা কোনো আসন স্বেচ্ছায় ছাড়ে না। তাই তো তারা দাম্ভিকতার সঙ্গে বলতে পারে, আওয়ামী লীগ কেন ২৬ আসন ছেড়েছে তা তারাই জানে, জাতীয় পার্টি জানে না। তবে তাদের এ দাম্ভিকতা নির্বাচনের পর কতটুকু থাকবে সেই প্রশ্ন উৎসুক জনতার।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আরও ছয় আসনে নৌকার মাঝি এনেছে অন্য দল থেকে। এর মধ্যে তিনজন জাসদ (ইনু), দুজন ওয়ার্কার্স পার্টি (রাশেদ খান মেনন) ও একজন জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) থেকে এসেছেন। এর বাইরে জাসদ (ইনু) ও ওয়ার্কার্স পার্টির (মেনন) বেশ কজন লড়বেন তাদের দলীয় প্রতীক যথাক্রমে মশাল ও হাতুড়ি হাতে। এ ক্ষেত্রে একই সংসারে আপন ভাই আর দেবরের মধ্য কে আপন আর কে পর, সেই প্রশ্ন উঠেছে। আরও প্রশ্ন উঠেছে, এ ছয়টি আসনে নৌকার বিরুদ্ধে আওয়ামী সমর্থনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন?

এর বাইরে আওয়ামী লীগের নৌকা পাওয়ার জন্য যারা আবেদন করেছিলেন তাদের একটা অংশ দলীয় নির্দেশ ও পৃষ্ঠপোষকতায় স্বতন্ত্র হয়ে লড়ছেন। এদের অধিকাংশই ঈগল কিংবা ট্রাক বেছে নিলেন কার ইশারায় সেটাও প্রশ্ন। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, দলীয় সবুজ সংকেত যদি না-ও মিলত, এমনকি উল্টো নিষেধ করলেও তাদের অনেকেই নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে লড়তেন। আর তাদের লুফে নিতেন স্থানীয় কিছু মানুষ ও আওয়ামীবিরোধী শক্তি। এ জন্য অনেককে বহিষ্কারও হতে হতো। তবে এবার নৌকা যেন বিপরীত স্রোতে। নৌকার চাওয়া, এ স্বতন্ত্ররাও বিপুল ভোটারের উপস্থিতি ঘটিয়ে নির্বাচনে থাকুক। বিরোধী দলবিহীন হলেও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়েছে তা প্রমাণ করাই এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য, তা প্রকাশ্যে বলছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ যেন একই সংসারে দুই পুত্র, যে সংসারে বেশি টাকা ঢালে সে-ই ভালো। এতকিছুর পরেও নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কেমন হবে এ প্রশ্নের উদ্রেক করেছে সাম্প্রতিককালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও সহিংসতার ঘটনা।

২০২৩ সালের ২৩ জুলাই কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনের কথা বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলোচনায় এসেছে বারবার। এ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ৮৪.৫৯ শতাংশ। হুন সেনের ক্ষমতাসীন কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি); ভোটের ৮২.৩০ শতাংশ ও ১২৫টি আসনের মধ্যে ১২০টি আসন লাভ করে। এর আগে ২০২২ সালের ১৫ মে ২৫টি প্রভিন্সে অনুষ্ঠিত স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে ক্ষমতাসীন দল এ মর্মে মূল্যায়ন করে যে, এমন পরিস্থিতিতে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে তারা (ক্ষমতাসীন সিপিপি) ১০৪ আসন পাবে, যা মোট ১২৫টি আসনের ৮৪.২ শতাংশ। অন্যদিকে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ক্যান্ডেল লাইট পার্টি জিতবে ২১ আসনে, যা মোট আসনের ১৬.৮ শতাংশ। কিন্তু নাটকীয়ভাবে তেমনটি ঘটার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় ২০২৩ সালের ১৫ মে, অর্থাৎ ২০২২ সালের স্থানীয় নির্বাচনের এক বছর পর এবং ২০২৩ সালের সাধারণ নির্বাচনের দুই মাস আগে। এসময় যথাযথভাবে নথিপত্র জমা প্রদান না করার অজুহাতে কম্বোডিয়ার নির্বাচন কমিশন ক্যান্ডেল লাইট পার্টির নিবন্ধন বাতিল করে। ফলে ভোটের মাঠে থাকে ২২১ আসন পাওয়া ক্ষমতাসীন সিপিপি এবং চার আসন পায় ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল ইউনাইটেড ফ্রন্ট ফর এন ইনডিপেন্ডেন্ট, নেচারাল, পিসফুল অ্যান্ড কো-অপারেটিভ কম্বোডিয়া যা স্থানীয়ভাবে ফানসিনপ্যাক নামে অধিক পরিচিত। তাই বারবার উঠে আসছে একটি প্রশ্ন- বাংলাদেশেও কি কম্বোডিয়ার মতো কিছু ঘটছে?

কম্বোডিয়ায় ২৩ জুলাই ২০২৩ তারিখের নির্বাচনের পরদিনই আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের বহুল আলোচিত মুখপাত্র মাথিও মিলার ঘোষণা করেন, কম্বোডিয়ায় অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন অবাধ ও যথাযথ (ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার) হয়নি। এ কারণে আমেরিকা গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছে এমন ব্যক্তিদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং বিদেশি সাহায্যপুষ্ট বেশকিছু প্রকল্পে সহায়তা প্রদান স্থগিত করে। এক মাসের মধ্যে ৩৮ বছরের শাসক হুনছেন পদত্যাগ করেন এবং তার পুত্র হুন মানেদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। তাই তো প্রশ্ন জেগেছে আমেরিকার মনে আসলে কী আছে?

বাংলাদেশে আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ লড়ছে ২৬৮ আসন পাওয়ার লক্ষ্যে। জিতে আসাদের পরিচয় হবে সরাসরি আওয়ামী লীগ এমপি রূপে। কিন্তু যারা এ ক্ষেত্রে পরাজিত হবে তাদের নিয়ে বেশকিছু প্রশ্ন উত্থাপিত হবে। কারণ বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী বিরোধীদের কাছে তারা হারবে না, তারা হারবে আওয়ামী লীগেরই অপেক্ষাকৃত বেশি জনপ্রিয় ও তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য স্বতন্ত্র অথবা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সমমনা দলের প্রার্থীদের কাছে। এর ফলে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক বিশেষত মনোনয়ন বোর্ডের স্বচ্ছতা, প্রজ্ঞা ও মনোনয়ন প্রক্রিয়া হয়তো বড় প্রশ্নের সম্মুখীন হবে। দীর্ঘদিন ধরে গণমাধ্যম বলেছে, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, বেসরকারি জরিপ প্রতিষ্ঠান, যুব ও ছাত্র সংগঠন এবং দলীয় প্রধানের ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যমে পরিচালিত জরিপের সব রিপোর্টের ভিত্তিতে সঠিক প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। তৃণমূলের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিফলিত হবে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে। এখন নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের হার প্রমাণ করবে এসব ছিল কথার কথা বা সান্ত্বনা মাত্র। আরও প্রশ্ন উঠবে, এসব জরিপের পেছনে কত অর্থ, মেধা ও শ্রম জড়িত ছিল এবং তা কে কীভাবে ব্যয় করেছে। আবার মাঠে থাকা জাতীয় পার্টি, জাসদ (ইনু), ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন) ও জেপি (মঞ্জু)-এর ৩২ জন প্রার্থীর আসন থেকে নৌকা সরানো হয়েছে। সেখানকার দুটি আসনে প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ৩০টিতে ৩০ জন নৌকার মাঝি ছিল, যারা মনোনয়ন পেয়ে মাঠে নামলেও নদীর জল ও চোখের জল এক করে দলীয় নির্দেশে নিজেদের নৌকা সরিয়েছেন অন্যান্য নৌকা ঘাটে ভিড়ার সুযোগ দিতে। এ ৩২ জনের কেউ যদি এখন স্বতন্ত্রদের সঙ্গেই হেরে যায়, তবে তাদের গ্রহণযোগ্যতা, মানমর্যাদা ও ভবিষ্যৎ কোন তলানিতে ঠেকবে সেটাও বিরাট প্রশ্ন? তাদের অনেকেরই হয়তো রাজনীতি অঙ্গনে মুখ দেখানোর উপায় থাকবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ কোন ধরনের দল আর কোন ধরনের নেতাদের নিয়ে জোটের রাজনীতি করে এবং জোটের অতিথি পাখিদের গ্রহণযোগ্যতা ও মানমর্যাদা কোন পর্যায়ের বা কোন শ্রেণি, সে প্রশ্নও উঠবে। এমনিতেও বলা হয়, জোটে এমন নেতারাও আছেন, যাদের একটি সাধারণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, এমনকি মেম্বার হওয়ারও যোগ্যতা নেই। এখন জোটভুক্ত ৩২ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট এ কথাটি সঠিক বা ভুল প্রমাণিত করবে কী- সেই প্রশ্নও সামনে এসেছে।

এবারের নির্বাচনে কোনো প্রকার কারসাজি বা অনিয়ম করার বড় রকম মাশুল গুনতে হবে খোদ আওয়ামী লীগকেই। কোনো কারণে আওয়ামী লীগের অথবা জোটের কেউ নির্বাচনে হারলেই অনিয়মের অভিযোগ আনবেন- এটাই স্বাভাবিক। আর যারা এ অভিযোগটা আনবেন তারা স্বতন্ত্র হলেও আওয়ামী লীগেরই কেউ অথবা স্বতন্ত্রের কাছে যারা হারবেন তারাও আওয়ামী লীগ ও জোটের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী। সুতরাং তারা যা বলছেন তা আওয়ামী লীগের বা জোটের দলীয় মানুষের বক্তব্য বলেই প্রচারিত হবে না, কোনো বিরোধী দলের বক্তব্য নয়।

সুতরাং গণমাধ্যম ও বিশ্ববাসী বিশেষত যারা বাংলাদেশের ওপরে কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য মুখিয়ে আছে, তাদের কাছে এ বক্তব্য একটি মোক্ষম অস্ত্র হয়ে ধরা দেবে না তো?

নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের আগাম বার্তা দিয়েছে চীনের রাষ্ট্রদূত। প্রতিবেশী ভারত ও রাশিয়া অনতিবিলম্বে সমর্থন দেবে বলে আশা করা যায়। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আনুগত্যের ঘাটতি পড়ার কোনো সম্ভাবনা দৃশ্যমান নয়। সে ক্ষেত্রে রাজপথে বিরোধী দলের কৌশল কী হবে, তাদের আটক নেতা-কর্মীদের কী ভবিষ্যৎ কিংবা ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ সালের চারটি নির্বাচনের নির্বাচন সামনে পেয়েও দলকে নেওয়ার মতো আন্দোলন গড়ে তুলতে ব্যর্থতার দায়ে কেউ নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন কি? এমন অনেক অজানা প্রশ্ন রেখেই বিদায় নেবে ২০২৩। তাই অনেকের মতো আমারও প্রশ্ন, কেমন যাবে ২০২৪ সাল?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন