শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

রাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে আপনি ভোট দেবেন না কেন? রাষ্ট্র আপনাকে সব সুযোগসুবিধা দেবে। বিনিময়ে আপনি ভোটের জন্য একটু সময়ও বের করতে পারবেন না? নির্বাচিত করতে যাবেন না আপনার পছন্দের প্রার্থীকে? বিশ্বের কিছু দেশে ভোট না দিতে গেলে নামমাত্র জরিমানা গুনতে হয়। তার পরও ভোট না দিয়ে হাসিমুখে কিছু ভোটার জরিমানা গোনেন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে অনেক দেশে প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বলে ভোট তো থেমে থাকতে পারে না। প্রার্থী না পাওয়া গেলে প্রতীকীভাবে কাউকে নির্বাচিত করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্যের নাম আলাস্কা। এ রাজ্যের ছোট শহরের নাম টালকিটনা। সেই শহরের অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের শহর দেখভালের জন্য সবচেয়ে যোগ্য প্রাণী হচ্ছে বিড়াল। এ কারণে তারা ভোট দিয়ে একটি বিড়ালকে মেয়র নির্বাচিত করলেন। নির্বাচিত মেয়র আরাম-আয়েশের চোখে শহরবাসীর কাণ্ড দেখে হতাশ না খুশি হলো বোঝা গেল না। মানুষ এখনো বিড়ালের ভাষা বোঝে না বলেই রক্ষা। নগরবাসী বিড়াল মেয়রকে নিয়ে খুশি। সবাই রাতের পানশালার আলাপ-আলোচনায় বলল, তাদের নির্বাচিত মেয়র দুনিয়াতে সবচেয়ে সৎ ও নিষ্ঠাবান। তিনি কাজের বিনিময়ে ঘুষ নেন না। কারও কোনো ধরনের ক্ষতি করেন না। সব শহরের মেয়র নগবাসীর ওপর নতুন কর আরোপ করেন। অথচ তাদের মেয়র কোনো ধরনের করও আরোপ করেন না। এ নিয়ে তার কোনো উৎসাহ নেই। এর চেয়ে ভালো খবর কী থাকতে পারে নগরবাসীর জন্য? শহরের ব্যবসায়ীরাও খুশি। তাদের বাণিজ্যের ওপর কোনো ধরনের আঘাত মেয়রের কাছ থেকে আসে না। নগরবাসী মাঝে মাঝে লাইন ধরে মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বরফ এলাকার এ শহরে মানুষ প্রার্থী না পাওয়ায় বিড়াল মেয়র কয়েকবার নির্বাচিত হয়েছেন।

ভোট নিয়ে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সরকার চাইলেই ভোট থামিয়ে রাখতে পারে না। নির্ধারিত সময়ে ভোট করতেই হয়। বাংলাদেশে ভোটের আবহাওয়া গরম। ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি এ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল ভোট জমিয়ে তুলছে। প্রার্থীদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো। যিনি যত বেশি ভোটার টানতে পারবেন তিনি ততটাই সফল হবেন। ভোটের মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ ভার্সেস স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। যেসব আসনে স্বতন্ত্র নেই সেসব এলাকার প্রার্থীরা স্বস্তিতে আছেন। তাদের শক্ত কোনো প্রার্থীকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে না। বড় ধরনের কোনো ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে না। ঝামেলা যাচ্ছে ঈগল, ট্রাক, কেটলি, ফুলকপি মার্কা নিয়ে। এসব এলাকায় নৌকা নিয়েও শান্তি নেই। হয়তো তারা আশায় ছিলেন ভোট করতে হবে না। ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো বিনা ভোটে পার হয়ে যাবেন। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন ১০৮ আসনে। এমপি প্রার্থীদের এখানে হাঁসফাঁস দেখে ভাবছি ৩০০ আসনে ঈগল লড়াই করলে অনেকের অস্তিত্ব বিলীন হতো। জামানতও হারাতেন কেউ কেউ।

পাঁচ বছর এমপি সাহেব দাপট নিয়ে চলেন। ভোটের সময় ক্ষমতায় থাকেন ভোটাররা। তারা চাইলে যা খুশি করতে পারেন। উল্টে দিতে পারেন গণেশ। পাশা বদলের রাজনীতিতে ভোটের ট্রেনে বাংলাদেশ। এ ট্রেন স্টেশন ছেড়ে এখন লাইনে চলছে। ৭ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাবে গন্তব্যে। মাঝপথে শত চেষ্টা করেও কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন থামাতে পারবে না। ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র আছে। থাকবে। তাতে ভোট বন্ধের সুযোগ নেই। না বুঝে তারা ভুলটা আগেই করেছে। এখন আফসোস করে লাভ নেই। ৭ জানুয়ারির পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে হতাশা ছড়াবে। সে হতাশা থেকে কীভাবে মুক্তি কেউ জানে না। ২৮ অক্টোবরের পর কর্পূরের মতো উবে গেছেন বিএনপি কর্মীরা। কত দিনের দম নিয়ে আন্দোলনটা শুরু করেছিলেন বুঝতে পারছি না। হয়তো ভেবেছিলেন আসমানি চাপে সরকার সব করে দেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাস্তবায়ন করে ক্ষমতায় বসাবে তাদের। দুনিয়াতে কোথায় সরকারি দল ডেকে এনে বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসায়? রাজনীতি এক ধৈর্যের খেলা। হিসাব করে এখানে পা রাখতে হয়। একবার ভুল হলে থমকে যেতে হয়। অপেক্ষা করতে হয়। ৭ জানুয়ারির পর আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করবে। বিএনপিকে অপেক্ষা করতে হবে।

দুনিয়ার সব প্রেম, সব আন্দোলন সফল হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে সারা দেশে এক দফার আন্দোলন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। ঢাকা ছাড়িয়ে সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল শহর-নগর-বন্দরের আনাচে কানাচে। সবাই ধরে নিয়েছিল এ আন্দোলন সফল হবে। এরশাদ সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরের আন্দোলনটা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক। দেশের অন্যান্য ক্যাম্পাসেও এ আন্দোলন ছিল। এরশাদ ও তার লোকজন এ আন্দোলনকে ব্যাপক গুরুত্ব দেননি। তারা ভেবেছিলেন কিছু হবে না। শেষ পর্যন্ত সে আন্দোলনেই এরশাদকে বিদায় নিতে হয়েছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ দুটি আন্দোলনে সফল হয়েছিল। প্রথমটি ১৯৯৬ সালে ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের মধ্য দিয়ে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙে দিত। জনতা এসে আবার তা তৈরি করত। ঢাকার আদলে দেশের সব জেলা শহরে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জনতার মঞ্চে যোগ দিয়েছিলেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আরেকটি চূড়ান্ত আন্দোলন ছিল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। সে আন্দোলনেও আওয়ামী লীগ সফল হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী একটি রাজনৈতিক দল। এ দল আন্দোলন করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। এ দল কঠিন বাস্তবতা খুব সহজে গ্রহণ করতে পারে। মোকাবিলা করতে পারে রাজনীতির আড়ালে লুকিয়ে থাকা ষড়যন্ত্র।

আওয়ামী লীগের ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আদলে একটা আন্দোলন করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বিএনপি। অভিজ্ঞতা বলে একটা কথা আছে। শেখ হাসিনা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতার কন্যা। নেতা-কর্মী ধরে রাখতে তিনি আন্দোলনের পাশাপাশি তখন ভোটের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগকে। সারা দেশের মাঠের কর্মীরা আন্দোলন ও ভোট একসঙ্গে লড়তে থাকে। সে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয় ঘরে আসে। বিএনপির সবচেয়ে বড় নেতিবাচক দিক দলটি এখন নেতৃত্বশূন্য। দলের নেত্রী মামলা ও অসুখে কাবু। বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় হাসপাতালে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মামলা ও সাজা নিয়ে দেশের বাইরে। এ পরিস্থিতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলকে একটা শক্ত অবস্থানে ধরে রেখেছিলেন। ফখরুল সংসদে বিরোধী দলের নেতা হোন, তাঁর গাড়িতে পতাকা উড়ুক এটা মূল নেতৃত্ব কি চেয়েছিলেন? আমার ধারণা চাননি। আর চাননি বলেই বিএনপি এখন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সারা দেশে বিএনপির ভিতরে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে আন্দোলন ও প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। এলেও তা টিকিয়ে রাখা কঠিন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জেলে যাওয়ার পর বিএনপি হোঁচট খেয়েছে। অন্যরা তা ধরে রাখতে পারেননি। সন্ত্রাস ও হিংসার রাজনীতিতে সবাই আত্মগোপনে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে নেতারা কাজ করছেন। তাতে তেমন সুবিধা হচ্ছে না। রাজনীতি কোনো গোপনীয় কিছু নয়। বলিউড সুপারস্টার অভিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার প্রেমের গোপন সম্পর্ক ছিল। সে সম্পর্ক কি গোপন বিয়েতে গড়িয়েছিল? মুখ খোলেননি কেউ। প্রতিকূল পরিবেশে সম্পর্ক ভেঙে গেলেও রেখা বিয়ে না করে একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন। বিয়ের গুজব প্রথম উঠে আসে ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের বিয়ের দিনের ঘটনায়। হঠাৎ রেখা এ বিয়েতে হাজির হন সিঁথিতে সিঁদুর পরে। সবাই বিস্ময় নিয়ে রেখাকে দেখলেন। প্রশ্নের জবাব দিলেন রহস্যময় হাসিতে। এ নিয়ে আলোচনায় মিডিয়াপাড়া সরগরম হলো। তার পরও রেখা-অমিতাভ মুখ খুললেন না। এখনো অনেক চলচ্চিত্র গবেষক অমিতাভ-রেখার প্রেম-বিচ্ছেদ নিয়ে নানামুখী মত প্রকাশ করেন। ‘সিলসিলা’ ছবিটি ছিল রেখা-জয়া-অমিতাভের ত্রিভুজ প্রেমের গল্প নিয়ে। ছবিতে অমিতাভ গাইলেন, ‘দেখা এক খোয়াব তো ইয়ে সিলসিলে হুয়ে, দূর তক নিগাহোঁ মে হ্যায় গুল খিলে হুয়ে’। গানের ভিতরে রেখা ছুটে এলেন। মিশে গেলেন অমিতাভের বুকে। আবেগাপ্লুত দৃশ্যে গাইলেন, ‘ইয়ে কাহাঁ আ গয়ে হম, ইয়ুঁহি সাথ চলতে চলতে...’। আহা! এখনো চোখে ভাসছে সেই চিত্র। ছবির নায়ক অমিত সব ছেড়ে চলে যান চাঁদনির সঙ্গে ঘর করতে। ভালোই চলছিল রোমান্স। কিন্তু জীবনখাতার কঠিন বাস্তবতায় আবার অমিত ফিরে যান স্ত্রী শোভার কাছে। চাঁদনিকে ছেড়ে দেন। তিনটি জীবনের দীর্ঘশ্বাস নিয়েই ছিল এ ছবি। এ যেন ছবি নয়, কঠিন বাস্তবতা অমিতাভের বাস্তব জীবনের।

অমিতাভ-রেখার প্রেমের সূচনা ১৯৭৬ সালে ‘দো আনজানে’ ছবির শুটিং চলাকালে। জয়া কোনোভাবেই এ প্রেম মেনে নিতে পারেননি। বাঙালি জয়া সিদ্ধান্ত নিলেন সবকিছু সামলে নেবেন। মুখোমুখি হবেন তাঁর স্নেহের রেখার। খোলামেলা কথা বলবেন। মিথ আছে, বাস্তব জীবনে জয়া বচ্চন এক রাতে ডিনারে ডেকেছিলেন রেখাকে। তাঁরা দীর্ঘক্ষণ আড্ডা দিলেন। গল্প করলেন অনেক কিছু নিয়ে। তারপর অনুরোধ করেন অমিতকে ছেড়ে দিতে। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে দূরে সরতে। রেখা বলেছিলেন, তিনি পারবেন না ছাড়তে। জয়া বসলেন স্বামী অমিতাভের সঙ্গেও। কথা বললেন শোলে ছবির মতোই সেই অবাক করা ছলছল দৃষ্টি নিয়ে। এর পরই অমিতাভ নিজেকে গুটিয়ে নেন রেখার কাছ থেকে। এ নিয়ে আরেকটি ছবির কথা আনতে হয়। সেই ছবির নাম ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’। এ ছবিতে জুটি ছিলেন অমিতাভ আর রেখা। এ ছবির প্রজেকশন অমিতাভ দেখতে আসেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। জয়া বসেন সামনের সারিতে। তাঁর কাছাকাছি আসনে ছিলেন রেখা। পেছনের সারিতে মায়ের সঙ্গে বসেন অমিতাভ। হঠাৎ রেখা খেয়াল করলেন, ছবিটি দেখতে দেখতে জয়া কাঁদছেন। তাঁর দুই চোখ দিয়ে ছলছল অশ্রু ঝরছে। রেখা বুঝলেন, জীবন শুধু নাটক নয়। জীবন শুধু অভিনয় নয়। এ জীবনের কঠিন বাস্তবতাও আমাদের মেনে নিতে হয়। রেখাকে বাস্তবতা মানতে হয়েছিল।

মানুষকে আজগুবি বুঝ দিয়ে থামিয়ে রাখার সুযোগ নেই। ভোটের পর আওয়ামী লীগকে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। নতুন সরকারকে সামলাতে হবে জটিল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। মাননীয় অর্থমন্ত্রী গত পাঁচ বছর নির্বাচনি এলাকায় যাননি। মন্ত্রণালয়ে কত দিন গেছেন তার হিসাব সরকারের কাছে নিশ্চয়ই আছে। আরেকজন মাননীয় মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর আটটি রিয়েল স্টেট কোম্পানি আছে যুক্তরাজ্যে। তিনি ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন লন্ডনে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়ে হাজারো বিতর্ক। অনেক মন্ত্রী -এমপির হলফনামায় বিস্ময়কর তথ্য দেখতে পেয়েছে দেশবাসী। ভোট নিয়ে বড় বিপদের কথা হলফনামা। প্রার্থীদের হলফনামা পূরণ করতে হয়। প্রকাশ করতে হয় নিজের অর্থসম্পদ, শিক্ষাদীক্ষার সব তথ্য। টিআইবি পুরো হিসাব তুলে ধরে এবার বিপদে ফেলেছে অনেক এমপি-মন্ত্রীকে। বিতর্কিত নেতাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। অন্যথায় দেশকে নতুন উচ্চতায় নিতে শেখ হাসিনার ২৪ ঘণ্টা শ্রম আর আওয়ামী লীগের বিশাল অর্জন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যক্তিবিশেষের জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে না। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আর্থিক খাতের লাগাম টানতে হবে এবার। দলের জন্য ক্ষতিকারকদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। ভোটের পর আওয়ামী লীগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামলানো। স্বতন্ত্র প্রার্থী বনাম নৌকার বিরোধে দলের ভিতরে ঝামেলা তৈরি হয়েছে। ঐক্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করতে হবে ভোটের পরদিন থেকেই। অন্যথায় সুযোগসন্ধানীরা দূরত্বরেখা আরও টানবে, যার খেসারত দলটিকে দিতে হবে দীর্ঘমেয়াদে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম