শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

রাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে আপনি ভোট দেবেন না কেন? রাষ্ট্র আপনাকে সব সুযোগসুবিধা দেবে। বিনিময়ে আপনি ভোটের জন্য একটু সময়ও বের করতে পারবেন না? নির্বাচিত করতে যাবেন না আপনার পছন্দের প্রার্থীকে? বিশ্বের কিছু দেশে ভোট না দিতে গেলে নামমাত্র জরিমানা গুনতে হয়। তার পরও ভোট না দিয়ে হাসিমুখে কিছু ভোটার জরিমানা গোনেন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে অনেক দেশে প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বলে ভোট তো থেমে থাকতে পারে না। প্রার্থী না পাওয়া গেলে প্রতীকীভাবে কাউকে নির্বাচিত করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্যের নাম আলাস্কা। এ রাজ্যের ছোট শহরের নাম টালকিটনা। সেই শহরের অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের শহর দেখভালের জন্য সবচেয়ে যোগ্য প্রাণী হচ্ছে বিড়াল। এ কারণে তারা ভোট দিয়ে একটি বিড়ালকে মেয়র নির্বাচিত করলেন। নির্বাচিত মেয়র আরাম-আয়েশের চোখে শহরবাসীর কাণ্ড দেখে হতাশ না খুশি হলো বোঝা গেল না। মানুষ এখনো বিড়ালের ভাষা বোঝে না বলেই রক্ষা। নগরবাসী বিড়াল মেয়রকে নিয়ে খুশি। সবাই রাতের পানশালার আলাপ-আলোচনায় বলল, তাদের নির্বাচিত মেয়র দুনিয়াতে সবচেয়ে সৎ ও নিষ্ঠাবান। তিনি কাজের বিনিময়ে ঘুষ নেন না। কারও কোনো ধরনের ক্ষতি করেন না। সব শহরের মেয়র নগবাসীর ওপর নতুন কর আরোপ করেন। অথচ তাদের মেয়র কোনো ধরনের করও আরোপ করেন না। এ নিয়ে তার কোনো উৎসাহ নেই। এর চেয়ে ভালো খবর কী থাকতে পারে নগরবাসীর জন্য? শহরের ব্যবসায়ীরাও খুশি। তাদের বাণিজ্যের ওপর কোনো ধরনের আঘাত মেয়রের কাছ থেকে আসে না। নগরবাসী মাঝে মাঝে লাইন ধরে মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বরফ এলাকার এ শহরে মানুষ প্রার্থী না পাওয়ায় বিড়াল মেয়র কয়েকবার নির্বাচিত হয়েছেন।

ভোট নিয়ে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সরকার চাইলেই ভোট থামিয়ে রাখতে পারে না। নির্ধারিত সময়ে ভোট করতেই হয়। বাংলাদেশে ভোটের আবহাওয়া গরম। ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি এ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল ভোট জমিয়ে তুলছে। প্রার্থীদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো। যিনি যত বেশি ভোটার টানতে পারবেন তিনি ততটাই সফল হবেন। ভোটের মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ ভার্সেস স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। যেসব আসনে স্বতন্ত্র নেই সেসব এলাকার প্রার্থীরা স্বস্তিতে আছেন। তাদের শক্ত কোনো প্রার্থীকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে না। বড় ধরনের কোনো ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে না। ঝামেলা যাচ্ছে ঈগল, ট্রাক, কেটলি, ফুলকপি মার্কা নিয়ে। এসব এলাকায় নৌকা নিয়েও শান্তি নেই। হয়তো তারা আশায় ছিলেন ভোট করতে হবে না। ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো বিনা ভোটে পার হয়ে যাবেন। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন ১০৮ আসনে। এমপি প্রার্থীদের এখানে হাঁসফাঁস দেখে ভাবছি ৩০০ আসনে ঈগল লড়াই করলে অনেকের অস্তিত্ব বিলীন হতো। জামানতও হারাতেন কেউ কেউ।

পাঁচ বছর এমপি সাহেব দাপট নিয়ে চলেন। ভোটের সময় ক্ষমতায় থাকেন ভোটাররা। তারা চাইলে যা খুশি করতে পারেন। উল্টে দিতে পারেন গণেশ। পাশা বদলের রাজনীতিতে ভোটের ট্রেনে বাংলাদেশ। এ ট্রেন স্টেশন ছেড়ে এখন লাইনে চলছে। ৭ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাবে গন্তব্যে। মাঝপথে শত চেষ্টা করেও কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন থামাতে পারবে না। ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র আছে। থাকবে। তাতে ভোট বন্ধের সুযোগ নেই। না বুঝে তারা ভুলটা আগেই করেছে। এখন আফসোস করে লাভ নেই। ৭ জানুয়ারির পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে হতাশা ছড়াবে। সে হতাশা থেকে কীভাবে মুক্তি কেউ জানে না। ২৮ অক্টোবরের পর কর্পূরের মতো উবে গেছেন বিএনপি কর্মীরা। কত দিনের দম নিয়ে আন্দোলনটা শুরু করেছিলেন বুঝতে পারছি না। হয়তো ভেবেছিলেন আসমানি চাপে সরকার সব করে দেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাস্তবায়ন করে ক্ষমতায় বসাবে তাদের। দুনিয়াতে কোথায় সরকারি দল ডেকে এনে বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসায়? রাজনীতি এক ধৈর্যের খেলা। হিসাব করে এখানে পা রাখতে হয়। একবার ভুল হলে থমকে যেতে হয়। অপেক্ষা করতে হয়। ৭ জানুয়ারির পর আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করবে। বিএনপিকে অপেক্ষা করতে হবে।

দুনিয়ার সব প্রেম, সব আন্দোলন সফল হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে সারা দেশে এক দফার আন্দোলন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। ঢাকা ছাড়িয়ে সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল শহর-নগর-বন্দরের আনাচে কানাচে। সবাই ধরে নিয়েছিল এ আন্দোলন সফল হবে। এরশাদ সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরের আন্দোলনটা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক। দেশের অন্যান্য ক্যাম্পাসেও এ আন্দোলন ছিল। এরশাদ ও তার লোকজন এ আন্দোলনকে ব্যাপক গুরুত্ব দেননি। তারা ভেবেছিলেন কিছু হবে না। শেষ পর্যন্ত সে আন্দোলনেই এরশাদকে বিদায় নিতে হয়েছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ দুটি আন্দোলনে সফল হয়েছিল। প্রথমটি ১৯৯৬ সালে ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের মধ্য দিয়ে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙে দিত। জনতা এসে আবার তা তৈরি করত। ঢাকার আদলে দেশের সব জেলা শহরে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জনতার মঞ্চে যোগ দিয়েছিলেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আরেকটি চূড়ান্ত আন্দোলন ছিল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। সে আন্দোলনেও আওয়ামী লীগ সফল হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী একটি রাজনৈতিক দল। এ দল আন্দোলন করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। এ দল কঠিন বাস্তবতা খুব সহজে গ্রহণ করতে পারে। মোকাবিলা করতে পারে রাজনীতির আড়ালে লুকিয়ে থাকা ষড়যন্ত্র।

আওয়ামী লীগের ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আদলে একটা আন্দোলন করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বিএনপি। অভিজ্ঞতা বলে একটা কথা আছে। শেখ হাসিনা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতার কন্যা। নেতা-কর্মী ধরে রাখতে তিনি আন্দোলনের পাশাপাশি তখন ভোটের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগকে। সারা দেশের মাঠের কর্মীরা আন্দোলন ও ভোট একসঙ্গে লড়তে থাকে। সে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয় ঘরে আসে। বিএনপির সবচেয়ে বড় নেতিবাচক দিক দলটি এখন নেতৃত্বশূন্য। দলের নেত্রী মামলা ও অসুখে কাবু। বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় হাসপাতালে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মামলা ও সাজা নিয়ে দেশের বাইরে। এ পরিস্থিতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলকে একটা শক্ত অবস্থানে ধরে রেখেছিলেন। ফখরুল সংসদে বিরোধী দলের নেতা হোন, তাঁর গাড়িতে পতাকা উড়ুক এটা মূল নেতৃত্ব কি চেয়েছিলেন? আমার ধারণা চাননি। আর চাননি বলেই বিএনপি এখন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সারা দেশে বিএনপির ভিতরে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে আন্দোলন ও প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। এলেও তা টিকিয়ে রাখা কঠিন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জেলে যাওয়ার পর বিএনপি হোঁচট খেয়েছে। অন্যরা তা ধরে রাখতে পারেননি। সন্ত্রাস ও হিংসার রাজনীতিতে সবাই আত্মগোপনে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে নেতারা কাজ করছেন। তাতে তেমন সুবিধা হচ্ছে না। রাজনীতি কোনো গোপনীয় কিছু নয়। বলিউড সুপারস্টার অভিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার প্রেমের গোপন সম্পর্ক ছিল। সে সম্পর্ক কি গোপন বিয়েতে গড়িয়েছিল? মুখ খোলেননি কেউ। প্রতিকূল পরিবেশে সম্পর্ক ভেঙে গেলেও রেখা বিয়ে না করে একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন। বিয়ের গুজব প্রথম উঠে আসে ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের বিয়ের দিনের ঘটনায়। হঠাৎ রেখা এ বিয়েতে হাজির হন সিঁথিতে সিঁদুর পরে। সবাই বিস্ময় নিয়ে রেখাকে দেখলেন। প্রশ্নের জবাব দিলেন রহস্যময় হাসিতে। এ নিয়ে আলোচনায় মিডিয়াপাড়া সরগরম হলো। তার পরও রেখা-অমিতাভ মুখ খুললেন না। এখনো অনেক চলচ্চিত্র গবেষক অমিতাভ-রেখার প্রেম-বিচ্ছেদ নিয়ে নানামুখী মত প্রকাশ করেন। ‘সিলসিলা’ ছবিটি ছিল রেখা-জয়া-অমিতাভের ত্রিভুজ প্রেমের গল্প নিয়ে। ছবিতে অমিতাভ গাইলেন, ‘দেখা এক খোয়াব তো ইয়ে সিলসিলে হুয়ে, দূর তক নিগাহোঁ মে হ্যায় গুল খিলে হুয়ে’। গানের ভিতরে রেখা ছুটে এলেন। মিশে গেলেন অমিতাভের বুকে। আবেগাপ্লুত দৃশ্যে গাইলেন, ‘ইয়ে কাহাঁ আ গয়ে হম, ইয়ুঁহি সাথ চলতে চলতে...’। আহা! এখনো চোখে ভাসছে সেই চিত্র। ছবির নায়ক অমিত সব ছেড়ে চলে যান চাঁদনির সঙ্গে ঘর করতে। ভালোই চলছিল রোমান্স। কিন্তু জীবনখাতার কঠিন বাস্তবতায় আবার অমিত ফিরে যান স্ত্রী শোভার কাছে। চাঁদনিকে ছেড়ে দেন। তিনটি জীবনের দীর্ঘশ্বাস নিয়েই ছিল এ ছবি। এ যেন ছবি নয়, কঠিন বাস্তবতা অমিতাভের বাস্তব জীবনের।

অমিতাভ-রেখার প্রেমের সূচনা ১৯৭৬ সালে ‘দো আনজানে’ ছবির শুটিং চলাকালে। জয়া কোনোভাবেই এ প্রেম মেনে নিতে পারেননি। বাঙালি জয়া সিদ্ধান্ত নিলেন সবকিছু সামলে নেবেন। মুখোমুখি হবেন তাঁর স্নেহের রেখার। খোলামেলা কথা বলবেন। মিথ আছে, বাস্তব জীবনে জয়া বচ্চন এক রাতে ডিনারে ডেকেছিলেন রেখাকে। তাঁরা দীর্ঘক্ষণ আড্ডা দিলেন। গল্প করলেন অনেক কিছু নিয়ে। তারপর অনুরোধ করেন অমিতকে ছেড়ে দিতে। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে দূরে সরতে। রেখা বলেছিলেন, তিনি পারবেন না ছাড়তে। জয়া বসলেন স্বামী অমিতাভের সঙ্গেও। কথা বললেন শোলে ছবির মতোই সেই অবাক করা ছলছল দৃষ্টি নিয়ে। এর পরই অমিতাভ নিজেকে গুটিয়ে নেন রেখার কাছ থেকে। এ নিয়ে আরেকটি ছবির কথা আনতে হয়। সেই ছবির নাম ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’। এ ছবিতে জুটি ছিলেন অমিতাভ আর রেখা। এ ছবির প্রজেকশন অমিতাভ দেখতে আসেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। জয়া বসেন সামনের সারিতে। তাঁর কাছাকাছি আসনে ছিলেন রেখা। পেছনের সারিতে মায়ের সঙ্গে বসেন অমিতাভ। হঠাৎ রেখা খেয়াল করলেন, ছবিটি দেখতে দেখতে জয়া কাঁদছেন। তাঁর দুই চোখ দিয়ে ছলছল অশ্রু ঝরছে। রেখা বুঝলেন, জীবন শুধু নাটক নয়। জীবন শুধু অভিনয় নয়। এ জীবনের কঠিন বাস্তবতাও আমাদের মেনে নিতে হয়। রেখাকে বাস্তবতা মানতে হয়েছিল।

মানুষকে আজগুবি বুঝ দিয়ে থামিয়ে রাখার সুযোগ নেই। ভোটের পর আওয়ামী লীগকে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। নতুন সরকারকে সামলাতে হবে জটিল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। মাননীয় অর্থমন্ত্রী গত পাঁচ বছর নির্বাচনি এলাকায় যাননি। মন্ত্রণালয়ে কত দিন গেছেন তার হিসাব সরকারের কাছে নিশ্চয়ই আছে। আরেকজন মাননীয় মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর আটটি রিয়েল স্টেট কোম্পানি আছে যুক্তরাজ্যে। তিনি ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন লন্ডনে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়ে হাজারো বিতর্ক। অনেক মন্ত্রী -এমপির হলফনামায় বিস্ময়কর তথ্য দেখতে পেয়েছে দেশবাসী। ভোট নিয়ে বড় বিপদের কথা হলফনামা। প্রার্থীদের হলফনামা পূরণ করতে হয়। প্রকাশ করতে হয় নিজের অর্থসম্পদ, শিক্ষাদীক্ষার সব তথ্য। টিআইবি পুরো হিসাব তুলে ধরে এবার বিপদে ফেলেছে অনেক এমপি-মন্ত্রীকে। বিতর্কিত নেতাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। অন্যথায় দেশকে নতুন উচ্চতায় নিতে শেখ হাসিনার ২৪ ঘণ্টা শ্রম আর আওয়ামী লীগের বিশাল অর্জন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যক্তিবিশেষের জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে না। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আর্থিক খাতের লাগাম টানতে হবে এবার। দলের জন্য ক্ষতিকারকদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। ভোটের পর আওয়ামী লীগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামলানো। স্বতন্ত্র প্রার্থী বনাম নৌকার বিরোধে দলের ভিতরে ঝামেলা তৈরি হয়েছে। ঐক্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করতে হবে ভোটের পরদিন থেকেই। অন্যথায় সুযোগসন্ধানীরা দূরত্বরেখা আরও টানবে, যার খেসারত দলটিকে দিতে হবে দীর্ঘমেয়াদে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু
উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম