শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

রাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে আপনি ভোট দেবেন না কেন? রাষ্ট্র আপনাকে সব সুযোগসুবিধা দেবে। বিনিময়ে আপনি ভোটের জন্য একটু সময়ও বের করতে পারবেন না? নির্বাচিত করতে যাবেন না আপনার পছন্দের প্রার্থীকে? বিশ্বের কিছু দেশে ভোট না দিতে গেলে নামমাত্র জরিমানা গুনতে হয়। তার পরও ভোট না দিয়ে হাসিমুখে কিছু ভোটার জরিমানা গোনেন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে অনেক দেশে প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বলে ভোট তো থেমে থাকতে পারে না। প্রার্থী না পাওয়া গেলে প্রতীকীভাবে কাউকে নির্বাচিত করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্যের নাম আলাস্কা। এ রাজ্যের ছোট শহরের নাম টালকিটনা। সেই শহরের অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের শহর দেখভালের জন্য সবচেয়ে যোগ্য প্রাণী হচ্ছে বিড়াল। এ কারণে তারা ভোট দিয়ে একটি বিড়ালকে মেয়র নির্বাচিত করলেন। নির্বাচিত মেয়র আরাম-আয়েশের চোখে শহরবাসীর কাণ্ড দেখে হতাশ না খুশি হলো বোঝা গেল না। মানুষ এখনো বিড়ালের ভাষা বোঝে না বলেই রক্ষা। নগরবাসী বিড়াল মেয়রকে নিয়ে খুশি। সবাই রাতের পানশালার আলাপ-আলোচনায় বলল, তাদের নির্বাচিত মেয়র দুনিয়াতে সবচেয়ে সৎ ও নিষ্ঠাবান। তিনি কাজের বিনিময়ে ঘুষ নেন না। কারও কোনো ধরনের ক্ষতি করেন না। সব শহরের মেয়র নগবাসীর ওপর নতুন কর আরোপ করেন। অথচ তাদের মেয়র কোনো ধরনের করও আরোপ করেন না। এ নিয়ে তার কোনো উৎসাহ নেই। এর চেয়ে ভালো খবর কী থাকতে পারে নগরবাসীর জন্য? শহরের ব্যবসায়ীরাও খুশি। তাদের বাণিজ্যের ওপর কোনো ধরনের আঘাত মেয়রের কাছ থেকে আসে না। নগরবাসী মাঝে মাঝে লাইন ধরে মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বরফ এলাকার এ শহরে মানুষ প্রার্থী না পাওয়ায় বিড়াল মেয়র কয়েকবার নির্বাচিত হয়েছেন।

ভোট নিয়ে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সরকার চাইলেই ভোট থামিয়ে রাখতে পারে না। নির্ধারিত সময়ে ভোট করতেই হয়। বাংলাদেশে ভোটের আবহাওয়া গরম। ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি এ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল ভোট জমিয়ে তুলছে। প্রার্থীদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো। যিনি যত বেশি ভোটার টানতে পারবেন তিনি ততটাই সফল হবেন। ভোটের মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ ভার্সেস স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। যেসব আসনে স্বতন্ত্র নেই সেসব এলাকার প্রার্থীরা স্বস্তিতে আছেন। তাদের শক্ত কোনো প্রার্থীকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে না। বড় ধরনের কোনো ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে না। ঝামেলা যাচ্ছে ঈগল, ট্রাক, কেটলি, ফুলকপি মার্কা নিয়ে। এসব এলাকায় নৌকা নিয়েও শান্তি নেই। হয়তো তারা আশায় ছিলেন ভোট করতে হবে না। ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো বিনা ভোটে পার হয়ে যাবেন। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন ১০৮ আসনে। এমপি প্রার্থীদের এখানে হাঁসফাঁস দেখে ভাবছি ৩০০ আসনে ঈগল লড়াই করলে অনেকের অস্তিত্ব বিলীন হতো। জামানতও হারাতেন কেউ কেউ।

পাঁচ বছর এমপি সাহেব দাপট নিয়ে চলেন। ভোটের সময় ক্ষমতায় থাকেন ভোটাররা। তারা চাইলে যা খুশি করতে পারেন। উল্টে দিতে পারেন গণেশ। পাশা বদলের রাজনীতিতে ভোটের ট্রেনে বাংলাদেশ। এ ট্রেন স্টেশন ছেড়ে এখন লাইনে চলছে। ৭ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাবে গন্তব্যে। মাঝপথে শত চেষ্টা করেও কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন থামাতে পারবে না। ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র আছে। থাকবে। তাতে ভোট বন্ধের সুযোগ নেই। না বুঝে তারা ভুলটা আগেই করেছে। এখন আফসোস করে লাভ নেই। ৭ জানুয়ারির পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে হতাশা ছড়াবে। সে হতাশা থেকে কীভাবে মুক্তি কেউ জানে না। ২৮ অক্টোবরের পর কর্পূরের মতো উবে গেছেন বিএনপি কর্মীরা। কত দিনের দম নিয়ে আন্দোলনটা শুরু করেছিলেন বুঝতে পারছি না। হয়তো ভেবেছিলেন আসমানি চাপে সরকার সব করে দেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাস্তবায়ন করে ক্ষমতায় বসাবে তাদের। দুনিয়াতে কোথায় সরকারি দল ডেকে এনে বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসায়? রাজনীতি এক ধৈর্যের খেলা। হিসাব করে এখানে পা রাখতে হয়। একবার ভুল হলে থমকে যেতে হয়। অপেক্ষা করতে হয়। ৭ জানুয়ারির পর আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করবে। বিএনপিকে অপেক্ষা করতে হবে।

দুনিয়ার সব প্রেম, সব আন্দোলন সফল হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে সারা দেশে এক দফার আন্দোলন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। ঢাকা ছাড়িয়ে সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল শহর-নগর-বন্দরের আনাচে কানাচে। সবাই ধরে নিয়েছিল এ আন্দোলন সফল হবে। এরশাদ সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরের আন্দোলনটা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক। দেশের অন্যান্য ক্যাম্পাসেও এ আন্দোলন ছিল। এরশাদ ও তার লোকজন এ আন্দোলনকে ব্যাপক গুরুত্ব দেননি। তারা ভেবেছিলেন কিছু হবে না। শেষ পর্যন্ত সে আন্দোলনেই এরশাদকে বিদায় নিতে হয়েছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ দুটি আন্দোলনে সফল হয়েছিল। প্রথমটি ১৯৯৬ সালে ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের মধ্য দিয়ে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙে দিত। জনতা এসে আবার তা তৈরি করত। ঢাকার আদলে দেশের সব জেলা শহরে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জনতার মঞ্চে যোগ দিয়েছিলেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আরেকটি চূড়ান্ত আন্দোলন ছিল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। সে আন্দোলনেও আওয়ামী লীগ সফল হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী একটি রাজনৈতিক দল। এ দল আন্দোলন করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। এ দল কঠিন বাস্তবতা খুব সহজে গ্রহণ করতে পারে। মোকাবিলা করতে পারে রাজনীতির আড়ালে লুকিয়ে থাকা ষড়যন্ত্র।

আওয়ামী লীগের ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আদলে একটা আন্দোলন করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বিএনপি। অভিজ্ঞতা বলে একটা কথা আছে। শেখ হাসিনা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতার কন্যা। নেতা-কর্মী ধরে রাখতে তিনি আন্দোলনের পাশাপাশি তখন ভোটের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগকে। সারা দেশের মাঠের কর্মীরা আন্দোলন ও ভোট একসঙ্গে লড়তে থাকে। সে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয় ঘরে আসে। বিএনপির সবচেয়ে বড় নেতিবাচক দিক দলটি এখন নেতৃত্বশূন্য। দলের নেত্রী মামলা ও অসুখে কাবু। বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় হাসপাতালে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মামলা ও সাজা নিয়ে দেশের বাইরে। এ পরিস্থিতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলকে একটা শক্ত অবস্থানে ধরে রেখেছিলেন। ফখরুল সংসদে বিরোধী দলের নেতা হোন, তাঁর গাড়িতে পতাকা উড়ুক এটা মূল নেতৃত্ব কি চেয়েছিলেন? আমার ধারণা চাননি। আর চাননি বলেই বিএনপি এখন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সারা দেশে বিএনপির ভিতরে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে আন্দোলন ও প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। এলেও তা টিকিয়ে রাখা কঠিন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জেলে যাওয়ার পর বিএনপি হোঁচট খেয়েছে। অন্যরা তা ধরে রাখতে পারেননি। সন্ত্রাস ও হিংসার রাজনীতিতে সবাই আত্মগোপনে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে নেতারা কাজ করছেন। তাতে তেমন সুবিধা হচ্ছে না। রাজনীতি কোনো গোপনীয় কিছু নয়। বলিউড সুপারস্টার অভিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার প্রেমের গোপন সম্পর্ক ছিল। সে সম্পর্ক কি গোপন বিয়েতে গড়িয়েছিল? মুখ খোলেননি কেউ। প্রতিকূল পরিবেশে সম্পর্ক ভেঙে গেলেও রেখা বিয়ে না করে একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন। বিয়ের গুজব প্রথম উঠে আসে ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের বিয়ের দিনের ঘটনায়। হঠাৎ রেখা এ বিয়েতে হাজির হন সিঁথিতে সিঁদুর পরে। সবাই বিস্ময় নিয়ে রেখাকে দেখলেন। প্রশ্নের জবাব দিলেন রহস্যময় হাসিতে। এ নিয়ে আলোচনায় মিডিয়াপাড়া সরগরম হলো। তার পরও রেখা-অমিতাভ মুখ খুললেন না। এখনো অনেক চলচ্চিত্র গবেষক অমিতাভ-রেখার প্রেম-বিচ্ছেদ নিয়ে নানামুখী মত প্রকাশ করেন। ‘সিলসিলা’ ছবিটি ছিল রেখা-জয়া-অমিতাভের ত্রিভুজ প্রেমের গল্প নিয়ে। ছবিতে অমিতাভ গাইলেন, ‘দেখা এক খোয়াব তো ইয়ে সিলসিলে হুয়ে, দূর তক নিগাহোঁ মে হ্যায় গুল খিলে হুয়ে’। গানের ভিতরে রেখা ছুটে এলেন। মিশে গেলেন অমিতাভের বুকে। আবেগাপ্লুত দৃশ্যে গাইলেন, ‘ইয়ে কাহাঁ আ গয়ে হম, ইয়ুঁহি সাথ চলতে চলতে...’। আহা! এখনো চোখে ভাসছে সেই চিত্র। ছবির নায়ক অমিত সব ছেড়ে চলে যান চাঁদনির সঙ্গে ঘর করতে। ভালোই চলছিল রোমান্স। কিন্তু জীবনখাতার কঠিন বাস্তবতায় আবার অমিত ফিরে যান স্ত্রী শোভার কাছে। চাঁদনিকে ছেড়ে দেন। তিনটি জীবনের দীর্ঘশ্বাস নিয়েই ছিল এ ছবি। এ যেন ছবি নয়, কঠিন বাস্তবতা অমিতাভের বাস্তব জীবনের।

অমিতাভ-রেখার প্রেমের সূচনা ১৯৭৬ সালে ‘দো আনজানে’ ছবির শুটিং চলাকালে। জয়া কোনোভাবেই এ প্রেম মেনে নিতে পারেননি। বাঙালি জয়া সিদ্ধান্ত নিলেন সবকিছু সামলে নেবেন। মুখোমুখি হবেন তাঁর স্নেহের রেখার। খোলামেলা কথা বলবেন। মিথ আছে, বাস্তব জীবনে জয়া বচ্চন এক রাতে ডিনারে ডেকেছিলেন রেখাকে। তাঁরা দীর্ঘক্ষণ আড্ডা দিলেন। গল্প করলেন অনেক কিছু নিয়ে। তারপর অনুরোধ করেন অমিতকে ছেড়ে দিতে। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে দূরে সরতে। রেখা বলেছিলেন, তিনি পারবেন না ছাড়তে। জয়া বসলেন স্বামী অমিতাভের সঙ্গেও। কথা বললেন শোলে ছবির মতোই সেই অবাক করা ছলছল দৃষ্টি নিয়ে। এর পরই অমিতাভ নিজেকে গুটিয়ে নেন রেখার কাছ থেকে। এ নিয়ে আরেকটি ছবির কথা আনতে হয়। সেই ছবির নাম ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’। এ ছবিতে জুটি ছিলেন অমিতাভ আর রেখা। এ ছবির প্রজেকশন অমিতাভ দেখতে আসেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। জয়া বসেন সামনের সারিতে। তাঁর কাছাকাছি আসনে ছিলেন রেখা। পেছনের সারিতে মায়ের সঙ্গে বসেন অমিতাভ। হঠাৎ রেখা খেয়াল করলেন, ছবিটি দেখতে দেখতে জয়া কাঁদছেন। তাঁর দুই চোখ দিয়ে ছলছল অশ্রু ঝরছে। রেখা বুঝলেন, জীবন শুধু নাটক নয়। জীবন শুধু অভিনয় নয়। এ জীবনের কঠিন বাস্তবতাও আমাদের মেনে নিতে হয়। রেখাকে বাস্তবতা মানতে হয়েছিল।

মানুষকে আজগুবি বুঝ দিয়ে থামিয়ে রাখার সুযোগ নেই। ভোটের পর আওয়ামী লীগকে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। নতুন সরকারকে সামলাতে হবে জটিল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। মাননীয় অর্থমন্ত্রী গত পাঁচ বছর নির্বাচনি এলাকায় যাননি। মন্ত্রণালয়ে কত দিন গেছেন তার হিসাব সরকারের কাছে নিশ্চয়ই আছে। আরেকজন মাননীয় মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর আটটি রিয়েল স্টেট কোম্পানি আছে যুক্তরাজ্যে। তিনি ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন লন্ডনে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়ে হাজারো বিতর্ক। অনেক মন্ত্রী -এমপির হলফনামায় বিস্ময়কর তথ্য দেখতে পেয়েছে দেশবাসী। ভোট নিয়ে বড় বিপদের কথা হলফনামা। প্রার্থীদের হলফনামা পূরণ করতে হয়। প্রকাশ করতে হয় নিজের অর্থসম্পদ, শিক্ষাদীক্ষার সব তথ্য। টিআইবি পুরো হিসাব তুলে ধরে এবার বিপদে ফেলেছে অনেক এমপি-মন্ত্রীকে। বিতর্কিত নেতাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। অন্যথায় দেশকে নতুন উচ্চতায় নিতে শেখ হাসিনার ২৪ ঘণ্টা শ্রম আর আওয়ামী লীগের বিশাল অর্জন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যক্তিবিশেষের জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে না। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আর্থিক খাতের লাগাম টানতে হবে এবার। দলের জন্য ক্ষতিকারকদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। ভোটের পর আওয়ামী লীগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামলানো। স্বতন্ত্র প্রার্থী বনাম নৌকার বিরোধে দলের ভিতরে ঝামেলা তৈরি হয়েছে। ঐক্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করতে হবে ভোটের পরদিন থেকেই। অন্যথায় সুযোগসন্ধানীরা দূরত্বরেখা আরও টানবে, যার খেসারত দলটিকে দিতে হবে দীর্ঘমেয়াদে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ