শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নগরপিতা বিড়াল, হলফনামা ও রেখা-অমিতাভ প্রেম

রাষ্ট্রের নাগরিক হয়ে আপনি ভোট দেবেন না কেন? রাষ্ট্র আপনাকে সব সুযোগসুবিধা দেবে। বিনিময়ে আপনি ভোটের জন্য একটু সময়ও বের করতে পারবেন না? নির্বাচিত করতে যাবেন না আপনার পছন্দের প্রার্থীকে? বিশ্বের কিছু দেশে ভোট না দিতে গেলে নামমাত্র জরিমানা গুনতে হয়। তার পরও ভোট না দিয়ে হাসিমুখে কিছু ভোটার জরিমানা গোনেন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে অনেক দেশে প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বলে ভোট তো থেমে থাকতে পারে না। প্রার্থী না পাওয়া গেলে প্রতীকীভাবে কাউকে নির্বাচিত করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্যের নাম আলাস্কা। এ রাজ্যের ছোট শহরের নাম টালকিটনা। সেই শহরের অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নিলেন তাদের শহর দেখভালের জন্য সবচেয়ে যোগ্য প্রাণী হচ্ছে বিড়াল। এ কারণে তারা ভোট দিয়ে একটি বিড়ালকে মেয়র নির্বাচিত করলেন। নির্বাচিত মেয়র আরাম-আয়েশের চোখে শহরবাসীর কাণ্ড দেখে হতাশ না খুশি হলো বোঝা গেল না। মানুষ এখনো বিড়ালের ভাষা বোঝে না বলেই রক্ষা। নগরবাসী বিড়াল মেয়রকে নিয়ে খুশি। সবাই রাতের পানশালার আলাপ-আলোচনায় বলল, তাদের নির্বাচিত মেয়র দুনিয়াতে সবচেয়ে সৎ ও নিষ্ঠাবান। তিনি কাজের বিনিময়ে ঘুষ নেন না। কারও কোনো ধরনের ক্ষতি করেন না। সব শহরের মেয়র নগবাসীর ওপর নতুন কর আরোপ করেন। অথচ তাদের মেয়র কোনো ধরনের করও আরোপ করেন না। এ নিয়ে তার কোনো উৎসাহ নেই। এর চেয়ে ভালো খবর কী থাকতে পারে নগরবাসীর জন্য? শহরের ব্যবসায়ীরাও খুশি। তাদের বাণিজ্যের ওপর কোনো ধরনের আঘাত মেয়রের কাছ থেকে আসে না। নগরবাসী মাঝে মাঝে লাইন ধরে মেয়রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। বরফ এলাকার এ শহরে মানুষ প্রার্থী না পাওয়ায় বিড়াল মেয়র কয়েকবার নির্বাচিত হয়েছেন।

ভোট নিয়ে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সরকার চাইলেই ভোট থামিয়ে রাখতে পারে না। নির্ধারিত সময়ে ভোট করতেই হয়। বাংলাদেশে ভোটের আবহাওয়া গরম। ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি এ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন দল ভোট জমিয়ে তুলছে। প্রার্থীদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো। যিনি যত বেশি ভোটার টানতে পারবেন তিনি ততটাই সফল হবেন। ভোটের মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ ভার্সেস স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে। যেসব আসনে স্বতন্ত্র নেই সেসব এলাকার প্রার্থীরা স্বস্তিতে আছেন। তাদের শক্ত কোনো প্রার্থীকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে না। বড় ধরনের কোনো ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে না। ঝামেলা যাচ্ছে ঈগল, ট্রাক, কেটলি, ফুলকপি মার্কা নিয়ে। এসব এলাকায় নৌকা নিয়েও শান্তি নেই। হয়তো তারা আশায় ছিলেন ভোট করতে হবে না। ২০১৪ বা ২০১৮ সালের মতো বিনা ভোটে পার হয়ে যাবেন। এবার পরিস্থিতি ভিন্ন ১০৮ আসনে। এমপি প্রার্থীদের এখানে হাঁসফাঁস দেখে ভাবছি ৩০০ আসনে ঈগল লড়াই করলে অনেকের অস্তিত্ব বিলীন হতো। জামানতও হারাতেন কেউ কেউ।

পাঁচ বছর এমপি সাহেব দাপট নিয়ে চলেন। ভোটের সময় ক্ষমতায় থাকেন ভোটাররা। তারা চাইলে যা খুশি করতে পারেন। উল্টে দিতে পারেন গণেশ। পাশা বদলের রাজনীতিতে ভোটের ট্রেনে বাংলাদেশ। এ ট্রেন স্টেশন ছেড়ে এখন লাইনে চলছে। ৭ জানুয়ারি নির্ধারিত সময়ে পৌঁছাবে গন্তব্যে। মাঝপথে শত চেষ্টা করেও কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন থামাতে পারবে না। ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র আছে। থাকবে। তাতে ভোট বন্ধের সুযোগ নেই। না বুঝে তারা ভুলটা আগেই করেছে। এখন আফসোস করে লাভ নেই। ৭ জানুয়ারির পর বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে হতাশা ছড়াবে। সে হতাশা থেকে কীভাবে মুক্তি কেউ জানে না। ২৮ অক্টোবরের পর কর্পূরের মতো উবে গেছেন বিএনপি কর্মীরা। কত দিনের দম নিয়ে আন্দোলনটা শুরু করেছিলেন বুঝতে পারছি না। হয়তো ভেবেছিলেন আসমানি চাপে সরকার সব করে দেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাস্তবায়ন করে ক্ষমতায় বসাবে তাদের। দুনিয়াতে কোথায় সরকারি দল ডেকে এনে বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসায়? রাজনীতি এক ধৈর্যের খেলা। হিসাব করে এখানে পা রাখতে হয়। একবার ভুল হলে থমকে যেতে হয়। অপেক্ষা করতে হয়। ৭ জানুয়ারির পর আওয়ামী লীগ আবার সরকার গঠন করবে। বিএনপিকে অপেক্ষা করতে হবে।

দুনিয়ার সব প্রেম, সব আন্দোলন সফল হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে সারা দেশে এক দফার আন্দোলন ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। ঢাকা ছাড়িয়ে সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল শহর-নগর-বন্দরের আনাচে কানাচে। সবাই ধরে নিয়েছিল এ আন্দোলন সফল হবে। এরশাদ সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরের আন্দোলনটা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক। দেশের অন্যান্য ক্যাম্পাসেও এ আন্দোলন ছিল। এরশাদ ও তার লোকজন এ আন্দোলনকে ব্যাপক গুরুত্ব দেননি। তারা ভেবেছিলেন কিছু হবে না। শেষ পর্যন্ত সে আন্দোলনেই এরশাদকে বিদায় নিতে হয়েছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ দুটি আন্দোলনে সফল হয়েছিল। প্রথমটি ১৯৯৬ সালে ‘জনতার মঞ্চ’ গঠনের মধ্য দিয়ে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মেয়র মোহাম্মদ হানিফের নেতৃত্বে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। সে মঞ্চ পুলিশ ভেঙে দিত। জনতা এসে আবার তা তৈরি করত। ঢাকার আদলে দেশের সব জেলা শহরে জনতার মঞ্চ গড়ে ওঠে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা জনতার মঞ্চে যোগ দিয়েছিলেন। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে আরেকটি চূড়ান্ত আন্দোলন ছিল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। সে আন্দোলনেও আওয়ামী লীগ সফল হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী একটি রাজনৈতিক দল। এ দল আন্দোলন করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। এ দল কঠিন বাস্তবতা খুব সহজে গ্রহণ করতে পারে। মোকাবিলা করতে পারে রাজনীতির আড়ালে লুকিয়ে থাকা ষড়যন্ত্র।

আওয়ামী লীগের ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আদলে একটা আন্দোলন করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে বিএনপি। অভিজ্ঞতা বলে একটা কথা আছে। শেখ হাসিনা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতার কন্যা। নেতা-কর্মী ধরে রাখতে তিনি আন্দোলনের পাশাপাশি তখন ভোটের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগকে। সারা দেশের মাঠের কর্মীরা আন্দোলন ও ভোট একসঙ্গে লড়তে থাকে। সে আন্দোলন সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বিশাল বিজয় ঘরে আসে। বিএনপির সবচেয়ে বড় নেতিবাচক দিক দলটি এখন নেতৃত্বশূন্য। দলের নেত্রী মামলা ও অসুখে কাবু। বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় হাসপাতালে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মামলা ও সাজা নিয়ে দেশের বাইরে। এ পরিস্থিতিতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলকে একটা শক্ত অবস্থানে ধরে রেখেছিলেন। ফখরুল সংসদে বিরোধী দলের নেতা হোন, তাঁর গাড়িতে পতাকা উড়ুক এটা মূল নেতৃত্ব কি চেয়েছিলেন? আমার ধারণা চাননি। আর চাননি বলেই বিএনপি এখন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। সারা দেশে বিএনপির ভিতরে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে।

বিএনপিকে বুঝতে হবে আন্দোলন ও প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। এলেও তা টিকিয়ে রাখা কঠিন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জেলে যাওয়ার পর বিএনপি হোঁচট খেয়েছে। অন্যরা তা ধরে রাখতে পারেননি। সন্ত্রাস ও হিংসার রাজনীতিতে সবাই আত্মগোপনে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে নেতারা কাজ করছেন। তাতে তেমন সুবিধা হচ্ছে না। রাজনীতি কোনো গোপনীয় কিছু নয়। বলিউড সুপারস্টার অভিতাভ বচ্চনের সঙ্গে রেখার প্রেমের গোপন সম্পর্ক ছিল। সে সম্পর্ক কি গোপন বিয়েতে গড়িয়েছিল? মুখ খোলেননি কেউ। প্রতিকূল পরিবেশে সম্পর্ক ভেঙে গেলেও রেখা বিয়ে না করে একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন। বিয়ের গুজব প্রথম উঠে আসে ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের বিয়ের দিনের ঘটনায়। হঠাৎ রেখা এ বিয়েতে হাজির হন সিঁথিতে সিঁদুর পরে। সবাই বিস্ময় নিয়ে রেখাকে দেখলেন। প্রশ্নের জবাব দিলেন রহস্যময় হাসিতে। এ নিয়ে আলোচনায় মিডিয়াপাড়া সরগরম হলো। তার পরও রেখা-অমিতাভ মুখ খুললেন না। এখনো অনেক চলচ্চিত্র গবেষক অমিতাভ-রেখার প্রেম-বিচ্ছেদ নিয়ে নানামুখী মত প্রকাশ করেন। ‘সিলসিলা’ ছবিটি ছিল রেখা-জয়া-অমিতাভের ত্রিভুজ প্রেমের গল্প নিয়ে। ছবিতে অমিতাভ গাইলেন, ‘দেখা এক খোয়াব তো ইয়ে সিলসিলে হুয়ে, দূর তক নিগাহোঁ মে হ্যায় গুল খিলে হুয়ে’। গানের ভিতরে রেখা ছুটে এলেন। মিশে গেলেন অমিতাভের বুকে। আবেগাপ্লুত দৃশ্যে গাইলেন, ‘ইয়ে কাহাঁ আ গয়ে হম, ইয়ুঁহি সাথ চলতে চলতে...’। আহা! এখনো চোখে ভাসছে সেই চিত্র। ছবির নায়ক অমিত সব ছেড়ে চলে যান চাঁদনির সঙ্গে ঘর করতে। ভালোই চলছিল রোমান্স। কিন্তু জীবনখাতার কঠিন বাস্তবতায় আবার অমিত ফিরে যান স্ত্রী শোভার কাছে। চাঁদনিকে ছেড়ে দেন। তিনটি জীবনের দীর্ঘশ্বাস নিয়েই ছিল এ ছবি। এ যেন ছবি নয়, কঠিন বাস্তবতা অমিতাভের বাস্তব জীবনের।

অমিতাভ-রেখার প্রেমের সূচনা ১৯৭৬ সালে ‘দো আনজানে’ ছবির শুটিং চলাকালে। জয়া কোনোভাবেই এ প্রেম মেনে নিতে পারেননি। বাঙালি জয়া সিদ্ধান্ত নিলেন সবকিছু সামলে নেবেন। মুখোমুখি হবেন তাঁর স্নেহের রেখার। খোলামেলা কথা বলবেন। মিথ আছে, বাস্তব জীবনে জয়া বচ্চন এক রাতে ডিনারে ডেকেছিলেন রেখাকে। তাঁরা দীর্ঘক্ষণ আড্ডা দিলেন। গল্প করলেন অনেক কিছু নিয়ে। তারপর অনুরোধ করেন অমিতকে ছেড়ে দিতে। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে দূরে সরতে। রেখা বলেছিলেন, তিনি পারবেন না ছাড়তে। জয়া বসলেন স্বামী অমিতাভের সঙ্গেও। কথা বললেন শোলে ছবির মতোই সেই অবাক করা ছলছল দৃষ্টি নিয়ে। এর পরই অমিতাভ নিজেকে গুটিয়ে নেন রেখার কাছ থেকে। এ নিয়ে আরেকটি ছবির কথা আনতে হয়। সেই ছবির নাম ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’। এ ছবিতে জুটি ছিলেন অমিতাভ আর রেখা। এ ছবির প্রজেকশন অমিতাভ দেখতে আসেন পরিবারের সবাইকে নিয়ে। জয়া বসেন সামনের সারিতে। তাঁর কাছাকাছি আসনে ছিলেন রেখা। পেছনের সারিতে মায়ের সঙ্গে বসেন অমিতাভ। হঠাৎ রেখা খেয়াল করলেন, ছবিটি দেখতে দেখতে জয়া কাঁদছেন। তাঁর দুই চোখ দিয়ে ছলছল অশ্রু ঝরছে। রেখা বুঝলেন, জীবন শুধু নাটক নয়। জীবন শুধু অভিনয় নয়। এ জীবনের কঠিন বাস্তবতাও আমাদের মেনে নিতে হয়। রেখাকে বাস্তবতা মানতে হয়েছিল।

মানুষকে আজগুবি বুঝ দিয়ে থামিয়ে রাখার সুযোগ নেই। ভোটের পর আওয়ামী লীগকে অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। নতুন সরকারকে সামলাতে হবে জটিল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। মাননীয় অর্থমন্ত্রী গত পাঁচ বছর নির্বাচনি এলাকায় যাননি। মন্ত্রণালয়ে কত দিন গেছেন তার হিসাব সরকারের কাছে নিশ্চয়ই আছে। আরেকজন মাননীয় মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর আটটি রিয়েল স্টেট কোম্পানি আছে যুক্তরাজ্যে। তিনি ২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন লন্ডনে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিয়ে হাজারো বিতর্ক। অনেক মন্ত্রী -এমপির হলফনামায় বিস্ময়কর তথ্য দেখতে পেয়েছে দেশবাসী। ভোট নিয়ে বড় বিপদের কথা হলফনামা। প্রার্থীদের হলফনামা পূরণ করতে হয়। প্রকাশ করতে হয় নিজের অর্থসম্পদ, শিক্ষাদীক্ষার সব তথ্য। টিআইবি পুরো হিসাব তুলে ধরে এবার বিপদে ফেলেছে অনেক এমপি-মন্ত্রীকে। বিতর্কিত নেতাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। অন্যথায় দেশকে নতুন উচ্চতায় নিতে শেখ হাসিনার ২৪ ঘণ্টা শ্রম আর আওয়ামী লীগের বিশাল অর্জন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ব্যক্তিবিশেষের জন্য দল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে না। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও আর্থিক খাতের লাগাম টানতে হবে এবার। দলের জন্য ক্ষতিকারকদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। ভোটের পর আওয়ামী লীগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ অভ্যন্তরীণ বিরোধ সামলানো। স্বতন্ত্র প্রার্থী বনাম নৌকার বিরোধে দলের ভিতরে ঝামেলা তৈরি হয়েছে। ঐক্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করতে হবে ভোটের পরদিন থেকেই। অন্যথায় সুযোগসন্ধানীরা দূরত্বরেখা আরও টানবে, যার খেসারত দলটিকে দিতে হবে দীর্ঘমেয়াদে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ