শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ বিমান এবং অন্যান্য গল্প

জসিম মল্লিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ বিমান এবং অন্যান্য গল্প

১. আমি টরন্টো থাকি। টরন্টো থেকে প্রতি সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার বিমান বাংলাদেশের দুটো ফ্লাইট চলাচল করে। একসময় যা ছিল স্বপ্ন, এখন তা বাস্তব। ভবিষ্যতে এই রুটে আরও বেশি ফ্লাইট চলাচল করবে এটা বলাই যায়। বিমান ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটকে উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছে। কারণ এই রুট ক্রমশ লাভজনক হয়ে উঠছে। বেশির ভাগ ফ্লাইট ফুল হচ্ছে। শুধু যে বাংলাদেশি যাত্রী যাচ্ছেন তা না, বিদেশি যাত্রীরাও যাচ্ছেন। আমি সব সময় এমিরেটস বা ইত্তেহাদে ভ্রমণ করতাম। প্রতি বছর এক-দুবার দেশে যাওয়া হয় আমার। কিন্তু যেদিন থেকে বিমান সরাসরি ফ্লাইট চালু করল আমি বিমানের নিয়মিত যাত্রী হয়ে গেলাম। শুধু আমি না আমার মতো অনেকেই। অপেক্ষাকৃত বয়স্কদের জন্য সরাসরি ফ্লাইট খুবই স্বাচ্ছন্দ্যের হয়েছে। আমি সব সময় নিজ দেশের পতাকাবাহী এয়ারলাইনসেই ভ্রমণ করতে চাই। দেশে গিয়েও যেখানেই যাই বিমানে ভ্রমণ করি। টরন্টো পিয়ারসন এয়ারপোর্ট নেমে টার্মিনালের বাইরে যখন বিমান কথাটা লেখা দেখি তখন একটা ভালোলাগার অনুভূতি কাজ করে। ভিতরে গিয়েও একই অনুভূতি হয়। অন্য সব নামকরা এয়ারলাইনসের সঙ্গে বিমানের নামও শোভা পাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের বোয়িং-৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার দিয়ে দেশে যেতে পারছি এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু হতেই পারে না। বিমানের টরন্টোর স্থানীয় অফিসের কর্মকর্তারা খুবই প্রফেশনালিজমের পরিচয় দিচ্ছেন। তাদের কাস্টমার সার্ভিসও খুবই ভালো। আকাশেও বিমানের আতিথেয়তা প্রশংসনীয়। টানা ১৮-২০ ঘণ্টার জার্নি কখনো একঘেয়ে মনে হয় না। আকাশে শান্তির নীড়। তবে ক্যাটারিংয়ে আর একটু বৈচিত্র্য ও এন্টারটেনমেন্টের পরিসর বাড়ানোর অনুরোধ করব কর্তৃপক্ষকে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত ও দূরদর্শিতার কারণে। শেখ হাসিনার সরকার পুরো বিশ্বকে এক সুতোয় বাঁধতে চাইছে। ইতোমধ্যে জাপান, চেন্নাই বা চীনের সঙ্গেও সরাসরি ফ্লাইট চালু হয়েছে। সিডনি, ইউরোপের আরও ডেস্টিনেশন ও নিউইয়র্কের সঙ্গেও চেষ্টা চলছে। আরও অন্তত ১০টা এয়ারবাস বা বোয়িং কেনার কথাবার্তা হচ্ছে। শুধু এয়ারলাইনসের ক্ষেত্রেই নয়, দেশের মধ্যেও একটা সমন্বিত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলায় মনোনিবেশ করেছেন শেখ হাসিনা। তার প্রমাণ পদ্মা সেতু। ইতোমধ্যে পদ্মা সেতু যোগাযোগের ক্ষেত্রে রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে। ঢাকায় মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ট্রেন সার্ভিস, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল সবই স্বপ্নের মতো। আরও অনেক মেগা প্রজেক্ট অনগোয়িং। ঢাকায় তৃতীয় টার্মিনাল তার আর একটি অনন্য উদাহরণ। কে না জানে, একটা দেশের উন্নতি বা অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি অনেকটাই নির্ভর করে সে দেশের সুষ্ঠু যোগাযোগব্যবস্থার ওপর। তাই তো উন্নত দেশগুলোর প্রথম নজর থাকে যোগাযোগের ওপর। আমেরিকা, কানাডার মতো দেশগুলো রাস্তাঘাট তৈরি করে পরবর্তী ১০০ বছরের চিন্তা মাথায় রেখে। কানাডা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ, কিন্তু মানুষ মাত্র ৩ কোটি ৮০ লাখ। কিন্তু পুরো দেশে সুতোর মতো নেটওয়ার্ক। কথিত আছে কানাডায় যত রাস্তা আছে তা একত্র করলে চাঁদে যাওয়া যায়। আওয়ামী লীগ সরকার কয়েক দফায় ক্ষমতায় থাকার সুফল জনগণ পাচ্ছে। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা মনোবলের কারণেই পদ্মা সেতু আজ বাস্তবরূপ লাভ করেছে।

২. একসময় বরিশাল যেতে কত ঝক্কি না পোহাতে হতো। একটা ঘটনা বলি। সেটা ১৯৯৪ সাল। একবার ঈদে আমার ছোট ছোট দুই বাচ্চা নিয়ে বরিশাল রওনা হয়েছি। সদরঘাট পর্যন্ত আসতেই অবস্থা কেরোসিন। টু স্ট্রোক অটোরিকশা ছিল তখন। তার ভটভট আওয়াজ আর বিকট ধোঁয়ায় অর্ক বমি টমি করে অস্থির। মহাখালী থেকে লঞ্চঘাট পৌঁছতেই সেদিন লেগেছিল ৩ ঘণ্টা। সদরঘাট পৌঁছে দেখি ভয়াবহ অবস্থা। অর্কর বয়স তখন তিন বছর। মানুষের মাথা ছাড়া আর কিছু দেখা যায় না। এদিকে লঞ্চগুলো মানুষের চাপ এড়াতে নদীর মাঝখানে নোঙর করে রেখেছে। সেখানে পৌঁছানোও বিরাট ঝুঁঁকি। আমি বললাম, জেসমিন চলো ফিরে যাই।

জেসমিন বলল, এত কষ্ট করে এসেছি ফিরে যাব! বরিশালে ঈদ করা হবে না! দেখ না কিছু করা যায় কি না।

আমরা অবশেষে একটা ছোট্ট ডিঙি নৌকায় উঠলাম। হুর হুর আরও কয়েকজন উঠে পড়ল। বুড়িগঙ্গার মাঝখানে গিয়ে নৌকা দুলছে মানুষের চাপে। যে কোনো সময় ডুবে যাবে! মনে হচ্ছিল আজই সলিলসমাধি ঘটবে। জেসমিন ভয়ে চিৎকার করছে। এদিকে ঘাটেই কুলিদের টানাটানিতে একটা বাক্স খুলে কাপড়-চোপড় রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছিল। সবকিছু সয়লাব হয়ে গেছে। তার মধ্যে নৌকার বিপদ। নৌকা যখন ডুবে যায় অবস্থা এমন সময় আমাদের বিপদ দেখে কোস্টগার্ডের একজন তরুণ অফিসার ছুটে এলো ইঞ্জিন বোট নিয়ে। সেদিন সে আমাদের রক্ষা করল এবং লঞ্চে উঠিয়ে দিল। সেই অফিসারের কথা আজও মনে পড়ে। এরপর থেকে সব সময় রকেট স্টিমারে বরিশাল যাওয়া শুরু করলাম। একসময় দিনে স্টিমার সার্ভিস ছিল। অপূর্ব ছিল সেই জার্নি। বেলা ১১টায় সদরঘাট থেকে ছাড়ত সন্ধ্যা ৬টায় বরিশাল পৌঁছত। তারপর দিনের সার্ভিস হয়ে গেল রাতে। কেন হলো কে জানে। সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে সকাল ৬টায় বরিশাল পৌঁছে যায়। ১২ ঘণ্টার জার্নি। সদরঘাট পর্যন্ত পৌঁছানোর ঝক্কি তো আছেই। আবার বরিশাল থেকে সন্ধ্যা ৬টায় ছেড়ে সকাল ৬টায় ঢাকা পৌঁছায়। ঢাকা বরিশাল যাওয়া যেন এক যুদ্ধ এবং ব্যয়বহুল। শুধু তাই না, যারা প্রথম শ্রেণিতে জার্নি করতে চান তাদের জন্য টিকিট পাওয়া লোটো পাওয়ার সমান। মতিঝিলে ছিল বিআইডব্লিউটিসির অফিস। সেখান থেকে ফার্স্টক্লাসের টিকিট কিনতে হতো। একবারের একটা ঘটনা বলি- সেটা ১৯৯৬ সাল। আলাউদ্দিন নামে একজন টিকিট ক্লার্ক ছিলেন তখন। তাকে গিয়ে এক দিন বললাম- ভাই, টিকিট লাগবে। একটা ডাবল কেবিন রিটার্নসহ দেন।

টিকিট তো নাই ভাই।

কেন নাই!

বোঝেনই তো ঈদের সময় ক্রাইসিস থাকে।

কিন্তু আমার টিকিট চাই।

দিতে পারব না।

আমি একটু জেদি এটা সবাই জানে। লিগ্যাল ব্যাপারে জেদি।

রোজার শুরুতে আসলাম তাও বলছেন টিকিট নাই!

জানেনই তো নানা কোটা। আর্মির কোটা, মন্ত্রী, এমপি, ডিসি সাহেবদের কোটা!

আমি রেগে বললাম, হ্যাং ইয়োর মন্ত্রী!

কী বললেন!

টিকিট দেন।

আপনি বরং চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে যান। তাকে বলেন। আমি টিকিট দিলে আমার চাকরি চলে যাবে।

আমি চারতলায় চেয়ারম্যান সাহেবের রুমে গেলাম। প্রথমে আমাকে তার পিএ পাত্তাই দিল না। আমার দিকে তাকাচ্ছে না পর্যন্ত। টাইপ রাইটারে টাইপ করছে আর কথা বলছে,

স্যার বিজি আছেন, দেখা হবে না।

আমার যে তার সঙ্গে দেখা করতে হবে।

কী ব্যাপারে বলেন।

আপনাকে বলা যাবে না।

তাহলে তো দেখা হবে না।

আমি লোকটার চোখের দিকে কড়া দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললাম আপনি ভিতরে গিয়ে বলেন, যে একজন সাংবাদিক দেখা করতে চায়। দেখা করা তার দায়িত্ব। সঙ্গে আমার ভিজিটিং কার্ডটা দেবেন।

৩. এতে কাজ হলো। একটু পরই চেয়ারম্যান সাহেব তার রুমে ডাকলেন আমাকে। বসতে বললেন। চা অফার করলেন, কিছু খাজুরে গল্পও হলো এবং ইন্টারকমে আলাউদ্দিনকে ফোন করে বললেন, টিকিট দিতে। সেই থেকে আর কখনো টিকিটের সমস্যা হয়নি। আমি মাঝে মাঝে আলাউদ্দিনকে টাকা সাহায্য করতাম। তার স্ত্রী ছিল চিরঅসুস্থ। তার চিকিৎসার জন্য দিতাম। লঞ্চের টিকিট পাওয়াও ছিল এক কঠিন কাজ। আজও। সব বড় স্যারদের জন্য রিজার্ভ থাকে ভিআইপি কেবিনগুলো। এখানেও কোটা। লঞ্চ মালিকদের আমি কাউকে চিনি না। একবার বিমানে ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছি। আমার পাশের সিটে বসেছেন সুরভি লঞ্চের মালিকের ছেলে। তিনি বললেন, যখনই কেবিনের দরকার হবে ফোন দেবেন। আমার দরকার হয়নি অবশ্য। লঞ্চের সেই অভিজ্ঞার পর আমি লঞ্চে খুব একটা জার্নি করি না। কখনো করলেও বরিশালে আমার বন্ধুরা টিকিটের ব্যবস্থা করে দেয়। কানাডা আসার পরও আমি বরিশাল যাই প্রতি বছর এক দুবার। বেশির ভাগই বিমানে যাই। কিন্তু এখন নতুন সময়। নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন, নতুন উচ্ছ্বাস, নতুন আবেগ। আর স্টিমার বা লঞ্চে যেতে হয় না। লঞ্চ মালিকদের খামখেয়ালির দিন শেষ হয়ে গেছে। কারও কাছে ধরনা ধরতে হয় না টিকিটের জন্য। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যানের পিএর উপেক্ষা সহ্য করতে হয় না বা আলাউদ্দিনদের মতো কেরানিকে তোয়াজ করতে হবে না। মন্ত্রী, এমপি, ডিসি সাহেবরা যত খুশি কোটা উপভোগ করুক আমার কিছু যায় আসে না। আমি বরিশাল চলে যাই পদ্মা সেতু দিয়ে। এমনকি চাইলে আমি নিজে ড্রাইভ করেও চলে যেতে পারি। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার পার হয়ে পোস্তগোলা থেকে এক্সপ্রেসওয়ে ধরব আমি। তারপর পদ্মা সেতু দিয়ে চলে যাব ভাঙ্গা পর্যন্ত। চার লেনের চমৎকার এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ৩ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যায় বরিশাল। যদি নিজেই ড্রাইভ করি পাশে বসে থাকবে আমার প্রেমিকা। বাতাসে চুল উড়বে তার। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখব। আহা এই দৃশ্য এখন আর কল্পনা না, বাস্তব। এদিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে বরিশাল হয়ে কুয়াকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা একনেকে পাস হয়ে আছে। বরিশালে এক দিন ট্রেনও যাবে! ট্রেনের লাক্সারি কোচে যেতে যেতে আমি আর জেসমিন স্মৃতিচারণা করব। একবার বুড়িগঙ্গায় বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে ডুবে যেতে নিয়েছিলাম সেই গল্প করব।

লেখক : সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন