শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ বিমান এবং অন্যান্য গল্প

জসিম মল্লিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ বিমান এবং অন্যান্য গল্প

১. আমি টরন্টো থাকি। টরন্টো থেকে প্রতি সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার বিমান বাংলাদেশের দুটো ফ্লাইট চলাচল করে। একসময় যা ছিল স্বপ্ন, এখন তা বাস্তব। ভবিষ্যতে এই রুটে আরও বেশি ফ্লাইট চলাচল করবে এটা বলাই যায়। বিমান ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটকে উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছে। কারণ এই রুট ক্রমশ লাভজনক হয়ে উঠছে। বেশির ভাগ ফ্লাইট ফুল হচ্ছে। শুধু যে বাংলাদেশি যাত্রী যাচ্ছেন তা না, বিদেশি যাত্রীরাও যাচ্ছেন। আমি সব সময় এমিরেটস বা ইত্তেহাদে ভ্রমণ করতাম। প্রতি বছর এক-দুবার দেশে যাওয়া হয় আমার। কিন্তু যেদিন থেকে বিমান সরাসরি ফ্লাইট চালু করল আমি বিমানের নিয়মিত যাত্রী হয়ে গেলাম। শুধু আমি না আমার মতো অনেকেই। অপেক্ষাকৃত বয়স্কদের জন্য সরাসরি ফ্লাইট খুবই স্বাচ্ছন্দ্যের হয়েছে। আমি সব সময় নিজ দেশের পতাকাবাহী এয়ারলাইনসেই ভ্রমণ করতে চাই। দেশে গিয়েও যেখানেই যাই বিমানে ভ্রমণ করি। টরন্টো পিয়ারসন এয়ারপোর্ট নেমে টার্মিনালের বাইরে যখন বিমান কথাটা লেখা দেখি তখন একটা ভালোলাগার অনুভূতি কাজ করে। ভিতরে গিয়েও একই অনুভূতি হয়। অন্য সব নামকরা এয়ারলাইনসের সঙ্গে বিমানের নামও শোভা পাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের বোয়িং-৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার দিয়ে দেশে যেতে পারছি এর চেয়ে আনন্দের আর কিছু হতেই পারে না। বিমানের টরন্টোর স্থানীয় অফিসের কর্মকর্তারা খুবই প্রফেশনালিজমের পরিচয় দিচ্ছেন। তাদের কাস্টমার সার্ভিসও খুবই ভালো। আকাশেও বিমানের আতিথেয়তা প্রশংসনীয়। টানা ১৮-২০ ঘণ্টার জার্নি কখনো একঘেয়ে মনে হয় না। আকাশে শান্তির নীড়। তবে ক্যাটারিংয়ে আর একটু বৈচিত্র্য ও এন্টারটেনমেন্টের পরিসর বাড়ানোর অনুরোধ করব কর্তৃপক্ষকে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত ও দূরদর্শিতার কারণে। শেখ হাসিনার সরকার পুরো বিশ্বকে এক সুতোয় বাঁধতে চাইছে। ইতোমধ্যে জাপান, চেন্নাই বা চীনের সঙ্গেও সরাসরি ফ্লাইট চালু হয়েছে। সিডনি, ইউরোপের আরও ডেস্টিনেশন ও নিউইয়র্কের সঙ্গেও চেষ্টা চলছে। আরও অন্তত ১০টা এয়ারবাস বা বোয়িং কেনার কথাবার্তা হচ্ছে। শুধু এয়ারলাইনসের ক্ষেত্রেই নয়, দেশের মধ্যেও একটা সমন্বিত নেটওয়ার্ক গড়ে তোলায় মনোনিবেশ করেছেন শেখ হাসিনা। তার প্রমাণ পদ্মা সেতু। ইতোমধ্যে পদ্মা সেতু যোগাযোগের ক্ষেত্রে রীতিমতো বিপ্লব ঘটিয়েছে। ঢাকায় মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ট্রেন সার্ভিস, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল সবই স্বপ্নের মতো। আরও অনেক মেগা প্রজেক্ট অনগোয়িং। ঢাকায় তৃতীয় টার্মিনাল তার আর একটি অনন্য উদাহরণ। কে না জানে, একটা দেশের উন্নতি বা অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি অনেকটাই নির্ভর করে সে দেশের সুষ্ঠু যোগাযোগব্যবস্থার ওপর। তাই তো উন্নত দেশগুলোর প্রথম নজর থাকে যোগাযোগের ওপর। আমেরিকা, কানাডার মতো দেশগুলো রাস্তাঘাট তৈরি করে পরবর্তী ১০০ বছরের চিন্তা মাথায় রেখে। কানাডা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ, কিন্তু মানুষ মাত্র ৩ কোটি ৮০ লাখ। কিন্তু পুরো দেশে সুতোর মতো নেটওয়ার্ক। কথিত আছে কানাডায় যত রাস্তা আছে তা একত্র করলে চাঁদে যাওয়া যায়। আওয়ামী লীগ সরকার কয়েক দফায় ক্ষমতায় থাকার সুফল জনগণ পাচ্ছে। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ পদ্মা সেতু। শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা মনোবলের কারণেই পদ্মা সেতু আজ বাস্তবরূপ লাভ করেছে।

২. একসময় বরিশাল যেতে কত ঝক্কি না পোহাতে হতো। একটা ঘটনা বলি। সেটা ১৯৯৪ সাল। একবার ঈদে আমার ছোট ছোট দুই বাচ্চা নিয়ে বরিশাল রওনা হয়েছি। সদরঘাট পর্যন্ত আসতেই অবস্থা কেরোসিন। টু স্ট্রোক অটোরিকশা ছিল তখন। তার ভটভট আওয়াজ আর বিকট ধোঁয়ায় অর্ক বমি টমি করে অস্থির। মহাখালী থেকে লঞ্চঘাট পৌঁছতেই সেদিন লেগেছিল ৩ ঘণ্টা। সদরঘাট পৌঁছে দেখি ভয়াবহ অবস্থা। অর্কর বয়স তখন তিন বছর। মানুষের মাথা ছাড়া আর কিছু দেখা যায় না। এদিকে লঞ্চগুলো মানুষের চাপ এড়াতে নদীর মাঝখানে নোঙর করে রেখেছে। সেখানে পৌঁছানোও বিরাট ঝুঁঁকি। আমি বললাম, জেসমিন চলো ফিরে যাই।

জেসমিন বলল, এত কষ্ট করে এসেছি ফিরে যাব! বরিশালে ঈদ করা হবে না! দেখ না কিছু করা যায় কি না।

আমরা অবশেষে একটা ছোট্ট ডিঙি নৌকায় উঠলাম। হুর হুর আরও কয়েকজন উঠে পড়ল। বুড়িগঙ্গার মাঝখানে গিয়ে নৌকা দুলছে মানুষের চাপে। যে কোনো সময় ডুবে যাবে! মনে হচ্ছিল আজই সলিলসমাধি ঘটবে। জেসমিন ভয়ে চিৎকার করছে। এদিকে ঘাটেই কুলিদের টানাটানিতে একটা বাক্স খুলে কাপড়-চোপড় রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছিল। সবকিছু সয়লাব হয়ে গেছে। তার মধ্যে নৌকার বিপদ। নৌকা যখন ডুবে যায় অবস্থা এমন সময় আমাদের বিপদ দেখে কোস্টগার্ডের একজন তরুণ অফিসার ছুটে এলো ইঞ্জিন বোট নিয়ে। সেদিন সে আমাদের রক্ষা করল এবং লঞ্চে উঠিয়ে দিল। সেই অফিসারের কথা আজও মনে পড়ে। এরপর থেকে সব সময় রকেট স্টিমারে বরিশাল যাওয়া শুরু করলাম। একসময় দিনে স্টিমার সার্ভিস ছিল। অপূর্ব ছিল সেই জার্নি। বেলা ১১টায় সদরঘাট থেকে ছাড়ত সন্ধ্যা ৬টায় বরিশাল পৌঁছত। তারপর দিনের সার্ভিস হয়ে গেল রাতে। কেন হলো কে জানে। সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে সকাল ৬টায় বরিশাল পৌঁছে যায়। ১২ ঘণ্টার জার্নি। সদরঘাট পর্যন্ত পৌঁছানোর ঝক্কি তো আছেই। আবার বরিশাল থেকে সন্ধ্যা ৬টায় ছেড়ে সকাল ৬টায় ঢাকা পৌঁছায়। ঢাকা বরিশাল যাওয়া যেন এক যুদ্ধ এবং ব্যয়বহুল। শুধু তাই না, যারা প্রথম শ্রেণিতে জার্নি করতে চান তাদের জন্য টিকিট পাওয়া লোটো পাওয়ার সমান। মতিঝিলে ছিল বিআইডব্লিউটিসির অফিস। সেখান থেকে ফার্স্টক্লাসের টিকিট কিনতে হতো। একবারের একটা ঘটনা বলি- সেটা ১৯৯৬ সাল। আলাউদ্দিন নামে একজন টিকিট ক্লার্ক ছিলেন তখন। তাকে গিয়ে এক দিন বললাম- ভাই, টিকিট লাগবে। একটা ডাবল কেবিন রিটার্নসহ দেন।

টিকিট তো নাই ভাই।

কেন নাই!

বোঝেনই তো ঈদের সময় ক্রাইসিস থাকে।

কিন্তু আমার টিকিট চাই।

দিতে পারব না।

আমি একটু জেদি এটা সবাই জানে। লিগ্যাল ব্যাপারে জেদি।

রোজার শুরুতে আসলাম তাও বলছেন টিকিট নাই!

জানেনই তো নানা কোটা। আর্মির কোটা, মন্ত্রী, এমপি, ডিসি সাহেবদের কোটা!

আমি রেগে বললাম, হ্যাং ইয়োর মন্ত্রী!

কী বললেন!

টিকিট দেন।

আপনি বরং চেয়ারম্যান সাহেবের কাছে যান। তাকে বলেন। আমি টিকিট দিলে আমার চাকরি চলে যাবে।

আমি চারতলায় চেয়ারম্যান সাহেবের রুমে গেলাম। প্রথমে আমাকে তার পিএ পাত্তাই দিল না। আমার দিকে তাকাচ্ছে না পর্যন্ত। টাইপ রাইটারে টাইপ করছে আর কথা বলছে,

স্যার বিজি আছেন, দেখা হবে না।

আমার যে তার সঙ্গে দেখা করতে হবে।

কী ব্যাপারে বলেন।

আপনাকে বলা যাবে না।

তাহলে তো দেখা হবে না।

আমি লোকটার চোখের দিকে কড়া দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললাম আপনি ভিতরে গিয়ে বলেন, যে একজন সাংবাদিক দেখা করতে চায়। দেখা করা তার দায়িত্ব। সঙ্গে আমার ভিজিটিং কার্ডটা দেবেন।

৩. এতে কাজ হলো। একটু পরই চেয়ারম্যান সাহেব তার রুমে ডাকলেন আমাকে। বসতে বললেন। চা অফার করলেন, কিছু খাজুরে গল্পও হলো এবং ইন্টারকমে আলাউদ্দিনকে ফোন করে বললেন, টিকিট দিতে। সেই থেকে আর কখনো টিকিটের সমস্যা হয়নি। আমি মাঝে মাঝে আলাউদ্দিনকে টাকা সাহায্য করতাম। তার স্ত্রী ছিল চিরঅসুস্থ। তার চিকিৎসার জন্য দিতাম। লঞ্চের টিকিট পাওয়াও ছিল এক কঠিন কাজ। আজও। সব বড় স্যারদের জন্য রিজার্ভ থাকে ভিআইপি কেবিনগুলো। এখানেও কোটা। লঞ্চ মালিকদের আমি কাউকে চিনি না। একবার বিমানে ঢাকা থেকে বরিশাল যাচ্ছি। আমার পাশের সিটে বসেছেন সুরভি লঞ্চের মালিকের ছেলে। তিনি বললেন, যখনই কেবিনের দরকার হবে ফোন দেবেন। আমার দরকার হয়নি অবশ্য। লঞ্চের সেই অভিজ্ঞার পর আমি লঞ্চে খুব একটা জার্নি করি না। কখনো করলেও বরিশালে আমার বন্ধুরা টিকিটের ব্যবস্থা করে দেয়। কানাডা আসার পরও আমি বরিশাল যাই প্রতি বছর এক দুবার। বেশির ভাগই বিমানে যাই। কিন্তু এখন নতুন সময়। নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন, নতুন উচ্ছ্বাস, নতুন আবেগ। আর স্টিমার বা লঞ্চে যেতে হয় না। লঞ্চ মালিকদের খামখেয়ালির দিন শেষ হয়ে গেছে। কারও কাছে ধরনা ধরতে হয় না টিকিটের জন্য। বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যানের পিএর উপেক্ষা সহ্য করতে হয় না বা আলাউদ্দিনদের মতো কেরানিকে তোয়াজ করতে হবে না। মন্ত্রী, এমপি, ডিসি সাহেবরা যত খুশি কোটা উপভোগ করুক আমার কিছু যায় আসে না। আমি বরিশাল চলে যাই পদ্মা সেতু দিয়ে। এমনকি চাইলে আমি নিজে ড্রাইভ করেও চলে যেতে পারি। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার পার হয়ে পোস্তগোলা থেকে এক্সপ্রেসওয়ে ধরব আমি। তারপর পদ্মা সেতু দিয়ে চলে যাব ভাঙ্গা পর্যন্ত। চার লেনের চমৎকার এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ৩ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যায় বরিশাল। যদি নিজেই ড্রাইভ করি পাশে বসে থাকবে আমার প্রেমিকা। বাতাসে চুল উড়বে তার। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখব। আহা এই দৃশ্য এখন আর কল্পনা না, বাস্তব। এদিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে বরিশাল হয়ে কুয়াকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা একনেকে পাস হয়ে আছে। বরিশালে এক দিন ট্রেনও যাবে! ট্রেনের লাক্সারি কোচে যেতে যেতে আমি আর জেসমিন স্মৃতিচারণা করব। একবার বুড়িগঙ্গায় বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে ডুবে যেতে নিয়েছিলাম সেই গল্প করব।

লেখক : সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন