শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

ছোটবেলায় আমার প্রথম সিনেমা দেখা মায়ের সঙ্গে বসে ‘সবার উপরে’। কিশোরগঞ্জ শহরে রংমহল হলে। উত্তম-সুচিত্রা জুটির দারুণ ইমোশনাল সিনেমা। ‘সবার উপরে’ সিনেমাতে কোর্টে উকিলদের সওয়াল-জওয়াব এবং বিচারকের ভূমিকার কথা অনেকেরই হয়তো মনে আছে। ছবি বিশ্বাসকে (প্রশান্ত চৌধুরী) ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মামলা করে ১২ বছর জেল খাটতে হয়েছে এবং তার ছেলে, শঙ্কর উকিল হয়ে খালাস করিয়ে নেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বিচার ও বিচারব্যবস্থা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাম্প্রতিককালে শিবপ্রসাদ ও নন্দিতা রায়ের ‘পোস্ত’ মুভিতে কোর্টে মনস্তাত্ত্বিক ইসুকে কেন্দ্র করে মজা করে উকিল যুদ্ধ দেখানো হয়েছে এবং সেই সঙ্গে বিচারকের ভূমিকাও অত্যন্ত যুক্তিশীল দেখানো হয়েছে।  হইচই টিভি সিরিজে বাংলাদেশের গল্প নিয়ে ‘মোবারকনামা’য় অভিনেতা মোশারফ করিমের প্রাণবন্ত এবং যৌক্তিক ওকালতিতে ধর্ষণকারীর শাস্তি হয়।

একটি দেশের ইথিক্যাল জীবনযাপন করার প্রধানতম মানদন্ড হলো সে দেশের বিচারিক ব্যবস্থা। দেশের সব মানুষই শুদ্ধতম মানুষ হবে- তেমন নয়। কাজেই দুষ্টলোক, ষড়যন্ত্রকারী, দুর্নীতিবাজ, ধান্ধাবাজদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর জন্য পক্ষপাতদুষ্টহীন সঠিক বিচারব্যবস্থা থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সাল থেকে পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি। তার আগে ১৯৮০ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখেছিলাম। ১৯৮৪ সালে এক বছর বসবাসও করেছি। ডেমোক্র্যাট, রিপাবলিকান দুই শাসনামলেই থেকেছি এবং থাকছি। আর ১৯৬৪-’৬৫ সাল থেকে দেশ-বিদেশের খবরাখবর পড়া এবং জানা আমার এক ধরনের নেশা। প্রায় তিন দশক ধরে টাইম ম্যাগাজিন পড়ে আসছি।

আমার অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে চাই, আমেরিকান বিচারিক ব্যবস্থা সারা বিশ্বের মধ্যে অদ্বিতীয়। এই বিচারব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে আছে এফবিআই, সিআইএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, অ্যাটর্নি, ব্যারিস্টার এবং সর্বোপরি বিচারকগণ। প্রায় এক দশক আগের কথা। আমি ও আমার বড় মেয়ে খৃত্বিকা আলাদা আলাদা গাড়ি করে জ্যাকসন (মিসিপির রাজধানী) থেকে আমাদের বাড়ি কলম্বাসে আসছিলাম। তখন ছিল বিকাল বেলা। খৃত্বিকা এই প্রথম হাইওয়েতে আড়াই ঘণ্টা ড্রাইভ করছিল। তাই ওকে সামনে দিয়ে আমি পেছনে। ১০ মাইল চলার পর ট্রাফিক পুলিশ খৃত্বিকার গাড়ির পেছন নিল। গাড়ি রাস্তার ডান পাশে থামাল। আমি তখন খুব ধীর গতিতে পুলিশের গাড়ি পার হয়ে মেয়ের পেছনে থামলাম। এবং পুলিশ আমাদের দুজনকেই টিকিট দিল। কারণটা হলো, আমরা ‘মুভ ওভার ল’ মেনে চলিনি। আমি তখন জানতাম না এরকম একটা ল সম্প্রতি চালু হয়েছে। না জানাটা আমাদের দোষ, পুলিশের নয়। যাই হোক গাড়ি চালিয়ে বাড়ি চলে এলাম। এক সপ্তাহের মধ্যেই চিঠি পেলাম। সাড়ে তিন শ করে দুজনের সাত শত ডলার পেনাল্টি। দিয়ে দাও অথবা কোর্টে গিয়ে ফাইট কর। অবশ্য আমাদের নির্দিষ্ট দিনে বিচারকের কাছে হাজিরা দিয়ে বলতে হবে আমরা কী করতে চাই। আমরা যদি গিল্টি না বলি তখন কোর্টে ফাইট করতে হবে। আর যদি গিল্টি বলি তাহলে বিচারক পেনাল্টির বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন। সঠিক দিনে দুজনেই হাজির হলাম। আমাদের আগে প্রায় এক ডজন নানাবিধ কেস একের পর এক চলছে আর বিচারক তাৎক্ষণিক রায় দিয়ে দিচ্ছেন। একটি উদাহরণ দেই। এক ছেলে ১০০ মাইল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিল, তারপর দেখা গেল সে অবৈধভাবে বসবাস করছে। বিচারক তাকে জেলে পাঠিয়ে দিল। এক সময় আমাদের ডাক এলো। আমরা দুজনেই একসঙ্গে এবং খৃত্বিকা আগে আমি পেছনে। বিচারক খৃত্বিকাকে জিজ্ঞেস করল, “ডু ইউ প্লিড গিল্টি”? ও বললো “ইয়েস, গিল্টি”। বিচারক বলল “ওকে, ইউ গো টু দি ক্লার্ক”। আমাকেও তাই জিজ্ঞেস করল। আমি বললাম, “ইউর অনার, আই এম গিল্টি বাট আই ডিড সেøা ডাউন দি কার”। বিচারক বলল, “ইউ কুড হ্যাভ গন টু দি আদার লেইন। পুলিশ মেনশান্ড দ্যাট নো কার অয়ার দেয়ার ইন দ্যাট লেইন”। কথাটা অবশ্য সত্যি। আমিও ক্লার্কের কাছে গেলাম। শেষ পর্যন্ত দুজনে মিলে ৩০০ ডলার ফাইন এবং একটা ডিফেন্সিভ কোর্স নিলে রেকর্ডে থাকবে না। তথৈইবচ। ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা তো হলো। এবার আসছি আসল কথায়।

‘প্রতিদিন’ এর পাঠকবৃন্দ, আপনাদের হয়তো মনে আছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে একটা বিভীষিকাময় ঘটনা ঘটেছিল। কয়েক হাজার ট্রাম্প সাপোর্টার ক্যাপিটল বিল্ডিং তচনচ করে দেয়। পুলিশসহ পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং প্রায় ২৯ লাখ ডলারের ক্ষতি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি অফিসের তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ১২৬৫ জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। অর্ধেকের বেশি গিল্টি প্লিড করেছে এবং বিভিন্ন ধরনের সাজা হয়েছে এ পর্যন্ত ৭৪৫ জনের মতো। আর ট্রাম্পেরও ট্রায়াল চলছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বলে কোনো মাফ নেই। অন্য একটা কেসে তাকে মাগশট (যা চোর, ডাকাত অর্থাৎ ক্রিমিনালরা দিয়ে থাকে) দিতে হয়েছে। আবার এই মাগশটের কল্যাণে সাত মিলিয়ন ডলারের বেশি ফান্ড রাইজ করেছে ট্রাম্প। এত কিছুর পরও, মনে হচ্ছে ইলেকশন তিনি করতে পারবেন। আবার জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে দুর্নীতি যে হয় না তেমন নয়। তুলনামূলক খুবই কম। তবে বিচার বিভাগ থেকে রক্ষা নাই। সিনেটর হোক আর কংগ্রেসম্যান হোক, ধরা পড়লে বিচার হবেই। খুন করে এ দেশে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। ৩০-৪০ বছর পরে হলেও হঠাৎ ধরা পড়ে যায়। আবার বিচারে কারাদন্ড হওয়ার পরে নতুন করে এভিডেন্সের ভিত্তিতে বিশেষ করে ডিএনএ টেস্টিংয়ের মাধ্যমে খালাসও পেয়ে যায়। তারপর বিরাট অঙ্কের টাকাও পায়।

বিচার বিভাগে পলিটিক্স যে কাজ করে না, তেমনটি নয়। এখন সুপ্রিম কোর্টে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত বিচারকের সংখ্যা বেশি। তাই আগের গর্ভপাত আইনটির পরিবর্তন করা হয়েছে। আবার সব স্টেট যে মানবে, তেমন নয়। কোনো স্টেট আছে কোনো অবস্থাতেও গর্ভপাত করা যাবে না। তাদের গর্ভপাত করানোর জন্য অন্য স্টেটে চলে যেতে হয় যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই। খবরাখবর পড়ে মনে হয় বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অনেকটাই নাকি রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। ক্ষমতাসীন দলের এমপি দুর্নীতি করে পার পেয়ে যায়। একই দুর্নীতি করে বিরোধী দলের লোকজনকে জেলে যেতে হয়। আবার সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, জায়গাজমি ষড়যন্ত্র করে দখল করে নেয়- তাতে মামলা-মোকদ্দমাতেও কাজ হয় না। মজার ব্যাপার এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন বা অক্ষমতাসীন প্রয়োজন হয় না।

সত্যিকথা বলতে কী বাংলাদেশে গরিবমাত্রই সংখ্যালঘু। জনসংখ্যার প্রায় ২১% জনগোষ্ঠী গরিব। এই গোষ্ঠী কোনো বিচার আশা করতে পারে কি? উকিল নিয়োগ করার টাকাইবা পাবে কোথায়? সরকারের কাছে আবেদন এই ২১% জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা খরছে পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে বিচার চাইতে পারে কি না? ঘরহীনকে যেমন প্রধানমন্ত্রী ঘর দেন, তেমনি এদেরও প্রয়োজনে বিচারিক ব্যবস্থা করে দিতে পারলে একটা দারুণ জনসেবামূলক কাজ হবে।

অতি সম্প্রতি একটি পত্রিকায় অর্থনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী রেহমান সোবাহান একটি লেখা লিখেছেন আমাদের নোবেল লরেট ইউনূস সাহেবকে নিয়ে। লেখাটিতে অনেক যৌক্তিকতা আছে। তবে প্রশ্ন জাগতেই পারে বিচারের রায়টা পক্ষপাতদুষ্ট নয়তো? অবশ্য আইনের চোখে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং নোবেল লরেট অথবা আবদুল- সবই সমান। বিভিন্ন দেশে প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রীদের কারাদন্ড হতে দেখা গেছে তবে নোবেল লরেটদের তেমন দৃষ্টান্ত নেই। একমাত্র ২০২৩ সালের প্রথমদিকে বেলারুশিয়ান কোর্ট সে দেশের শান্তিতে নোবেল লরেট, এলেস বিয়ালিয়েটস্কিকে ১০ বছরের জন্য কারাদন্ড দিয়েছে।  ২০২৪ সালটা হোক বাংলাদেশের বিচার বিভাগ এবং সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগ আইন মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, অ্যাটর্নিবৃন্দ, সবারই কাজকর্ম যেন শুদ্ধতমর দিকে অগ্রসর হয়। আমাদের এই ছোট্ট একটা জীবনে মানুষ মানুষকে হিংসা, ঘৃণা করে লাভই বা কী? দুর্নীতির টাকা দিয়ে জীবনের আয়ুষ্কাল বাড়ে কি? বরং যমদূত সর্বক্ষণ আশপাশেই থাকে।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম