শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

ছোটবেলায় আমার প্রথম সিনেমা দেখা মায়ের সঙ্গে বসে ‘সবার উপরে’। কিশোরগঞ্জ শহরে রংমহল হলে। উত্তম-সুচিত্রা জুটির দারুণ ইমোশনাল সিনেমা। ‘সবার উপরে’ সিনেমাতে কোর্টে উকিলদের সওয়াল-জওয়াব এবং বিচারকের ভূমিকার কথা অনেকেরই হয়তো মনে আছে। ছবি বিশ্বাসকে (প্রশান্ত চৌধুরী) ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মামলা করে ১২ বছর জেল খাটতে হয়েছে এবং তার ছেলে, শঙ্কর উকিল হয়ে খালাস করিয়ে নেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বিচার ও বিচারব্যবস্থা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাম্প্রতিককালে শিবপ্রসাদ ও নন্দিতা রায়ের ‘পোস্ত’ মুভিতে কোর্টে মনস্তাত্ত্বিক ইসুকে কেন্দ্র করে মজা করে উকিল যুদ্ধ দেখানো হয়েছে এবং সেই সঙ্গে বিচারকের ভূমিকাও অত্যন্ত যুক্তিশীল দেখানো হয়েছে।  হইচই টিভি সিরিজে বাংলাদেশের গল্প নিয়ে ‘মোবারকনামা’য় অভিনেতা মোশারফ করিমের প্রাণবন্ত এবং যৌক্তিক ওকালতিতে ধর্ষণকারীর শাস্তি হয়।

একটি দেশের ইথিক্যাল জীবনযাপন করার প্রধানতম মানদন্ড হলো সে দেশের বিচারিক ব্যবস্থা। দেশের সব মানুষই শুদ্ধতম মানুষ হবে- তেমন নয়। কাজেই দুষ্টলোক, ষড়যন্ত্রকারী, দুর্নীতিবাজ, ধান্ধাবাজদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর জন্য পক্ষপাতদুষ্টহীন সঠিক বিচারব্যবস্থা থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সাল থেকে পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি। তার আগে ১৯৮০ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখেছিলাম। ১৯৮৪ সালে এক বছর বসবাসও করেছি। ডেমোক্র্যাট, রিপাবলিকান দুই শাসনামলেই থেকেছি এবং থাকছি। আর ১৯৬৪-’৬৫ সাল থেকে দেশ-বিদেশের খবরাখবর পড়া এবং জানা আমার এক ধরনের নেশা। প্রায় তিন দশক ধরে টাইম ম্যাগাজিন পড়ে আসছি।

আমার অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে চাই, আমেরিকান বিচারিক ব্যবস্থা সারা বিশ্বের মধ্যে অদ্বিতীয়। এই বিচারব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে আছে এফবিআই, সিআইএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, অ্যাটর্নি, ব্যারিস্টার এবং সর্বোপরি বিচারকগণ। প্রায় এক দশক আগের কথা। আমি ও আমার বড় মেয়ে খৃত্বিকা আলাদা আলাদা গাড়ি করে জ্যাকসন (মিসিপির রাজধানী) থেকে আমাদের বাড়ি কলম্বাসে আসছিলাম। তখন ছিল বিকাল বেলা। খৃত্বিকা এই প্রথম হাইওয়েতে আড়াই ঘণ্টা ড্রাইভ করছিল। তাই ওকে সামনে দিয়ে আমি পেছনে। ১০ মাইল চলার পর ট্রাফিক পুলিশ খৃত্বিকার গাড়ির পেছন নিল। গাড়ি রাস্তার ডান পাশে থামাল। আমি তখন খুব ধীর গতিতে পুলিশের গাড়ি পার হয়ে মেয়ের পেছনে থামলাম। এবং পুলিশ আমাদের দুজনকেই টিকিট দিল। কারণটা হলো, আমরা ‘মুভ ওভার ল’ মেনে চলিনি। আমি তখন জানতাম না এরকম একটা ল সম্প্রতি চালু হয়েছে। না জানাটা আমাদের দোষ, পুলিশের নয়। যাই হোক গাড়ি চালিয়ে বাড়ি চলে এলাম। এক সপ্তাহের মধ্যেই চিঠি পেলাম। সাড়ে তিন শ করে দুজনের সাত শত ডলার পেনাল্টি। দিয়ে দাও অথবা কোর্টে গিয়ে ফাইট কর। অবশ্য আমাদের নির্দিষ্ট দিনে বিচারকের কাছে হাজিরা দিয়ে বলতে হবে আমরা কী করতে চাই। আমরা যদি গিল্টি না বলি তখন কোর্টে ফাইট করতে হবে। আর যদি গিল্টি বলি তাহলে বিচারক পেনাল্টির বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন। সঠিক দিনে দুজনেই হাজির হলাম। আমাদের আগে প্রায় এক ডজন নানাবিধ কেস একের পর এক চলছে আর বিচারক তাৎক্ষণিক রায় দিয়ে দিচ্ছেন। একটি উদাহরণ দেই। এক ছেলে ১০০ মাইল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিল, তারপর দেখা গেল সে অবৈধভাবে বসবাস করছে। বিচারক তাকে জেলে পাঠিয়ে দিল। এক সময় আমাদের ডাক এলো। আমরা দুজনেই একসঙ্গে এবং খৃত্বিকা আগে আমি পেছনে। বিচারক খৃত্বিকাকে জিজ্ঞেস করল, “ডু ইউ প্লিড গিল্টি”? ও বললো “ইয়েস, গিল্টি”। বিচারক বলল “ওকে, ইউ গো টু দি ক্লার্ক”। আমাকেও তাই জিজ্ঞেস করল। আমি বললাম, “ইউর অনার, আই এম গিল্টি বাট আই ডিড সেøা ডাউন দি কার”। বিচারক বলল, “ইউ কুড হ্যাভ গন টু দি আদার লেইন। পুলিশ মেনশান্ড দ্যাট নো কার অয়ার দেয়ার ইন দ্যাট লেইন”। কথাটা অবশ্য সত্যি। আমিও ক্লার্কের কাছে গেলাম। শেষ পর্যন্ত দুজনে মিলে ৩০০ ডলার ফাইন এবং একটা ডিফেন্সিভ কোর্স নিলে রেকর্ডে থাকবে না। তথৈইবচ। ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা তো হলো। এবার আসছি আসল কথায়।

‘প্রতিদিন’ এর পাঠকবৃন্দ, আপনাদের হয়তো মনে আছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে একটা বিভীষিকাময় ঘটনা ঘটেছিল। কয়েক হাজার ট্রাম্প সাপোর্টার ক্যাপিটল বিল্ডিং তচনচ করে দেয়। পুলিশসহ পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং প্রায় ২৯ লাখ ডলারের ক্ষতি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি অফিসের তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ১২৬৫ জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। অর্ধেকের বেশি গিল্টি প্লিড করেছে এবং বিভিন্ন ধরনের সাজা হয়েছে এ পর্যন্ত ৭৪৫ জনের মতো। আর ট্রাম্পেরও ট্রায়াল চলছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বলে কোনো মাফ নেই। অন্য একটা কেসে তাকে মাগশট (যা চোর, ডাকাত অর্থাৎ ক্রিমিনালরা দিয়ে থাকে) দিতে হয়েছে। আবার এই মাগশটের কল্যাণে সাত মিলিয়ন ডলারের বেশি ফান্ড রাইজ করেছে ট্রাম্প। এত কিছুর পরও, মনে হচ্ছে ইলেকশন তিনি করতে পারবেন। আবার জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে দুর্নীতি যে হয় না তেমন নয়। তুলনামূলক খুবই কম। তবে বিচার বিভাগ থেকে রক্ষা নাই। সিনেটর হোক আর কংগ্রেসম্যান হোক, ধরা পড়লে বিচার হবেই। খুন করে এ দেশে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। ৩০-৪০ বছর পরে হলেও হঠাৎ ধরা পড়ে যায়। আবার বিচারে কারাদন্ড হওয়ার পরে নতুন করে এভিডেন্সের ভিত্তিতে বিশেষ করে ডিএনএ টেস্টিংয়ের মাধ্যমে খালাসও পেয়ে যায়। তারপর বিরাট অঙ্কের টাকাও পায়।

বিচার বিভাগে পলিটিক্স যে কাজ করে না, তেমনটি নয়। এখন সুপ্রিম কোর্টে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত বিচারকের সংখ্যা বেশি। তাই আগের গর্ভপাত আইনটির পরিবর্তন করা হয়েছে। আবার সব স্টেট যে মানবে, তেমন নয়। কোনো স্টেট আছে কোনো অবস্থাতেও গর্ভপাত করা যাবে না। তাদের গর্ভপাত করানোর জন্য অন্য স্টেটে চলে যেতে হয় যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই। খবরাখবর পড়ে মনে হয় বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অনেকটাই নাকি রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। ক্ষমতাসীন দলের এমপি দুর্নীতি করে পার পেয়ে যায়। একই দুর্নীতি করে বিরোধী দলের লোকজনকে জেলে যেতে হয়। আবার সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, জায়গাজমি ষড়যন্ত্র করে দখল করে নেয়- তাতে মামলা-মোকদ্দমাতেও কাজ হয় না। মজার ব্যাপার এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন বা অক্ষমতাসীন প্রয়োজন হয় না।

সত্যিকথা বলতে কী বাংলাদেশে গরিবমাত্রই সংখ্যালঘু। জনসংখ্যার প্রায় ২১% জনগোষ্ঠী গরিব। এই গোষ্ঠী কোনো বিচার আশা করতে পারে কি? উকিল নিয়োগ করার টাকাইবা পাবে কোথায়? সরকারের কাছে আবেদন এই ২১% জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা খরছে পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে বিচার চাইতে পারে কি না? ঘরহীনকে যেমন প্রধানমন্ত্রী ঘর দেন, তেমনি এদেরও প্রয়োজনে বিচারিক ব্যবস্থা করে দিতে পারলে একটা দারুণ জনসেবামূলক কাজ হবে।

অতি সম্প্রতি একটি পত্রিকায় অর্থনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী রেহমান সোবাহান একটি লেখা লিখেছেন আমাদের নোবেল লরেট ইউনূস সাহেবকে নিয়ে। লেখাটিতে অনেক যৌক্তিকতা আছে। তবে প্রশ্ন জাগতেই পারে বিচারের রায়টা পক্ষপাতদুষ্ট নয়তো? অবশ্য আইনের চোখে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং নোবেল লরেট অথবা আবদুল- সবই সমান। বিভিন্ন দেশে প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রীদের কারাদন্ড হতে দেখা গেছে তবে নোবেল লরেটদের তেমন দৃষ্টান্ত নেই। একমাত্র ২০২৩ সালের প্রথমদিকে বেলারুশিয়ান কোর্ট সে দেশের শান্তিতে নোবেল লরেট, এলেস বিয়ালিয়েটস্কিকে ১০ বছরের জন্য কারাদন্ড দিয়েছে।  ২০২৪ সালটা হোক বাংলাদেশের বিচার বিভাগ এবং সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগ আইন মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, অ্যাটর্নিবৃন্দ, সবারই কাজকর্ম যেন শুদ্ধতমর দিকে অগ্রসর হয়। আমাদের এই ছোট্ট একটা জীবনে মানুষ মানুষকে হিংসা, ঘৃণা করে লাভই বা কী? দুর্নীতির টাকা দিয়ে জীবনের আয়ুষ্কাল বাড়ে কি? বরং যমদূত সর্বক্ষণ আশপাশেই থাকে।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন