শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

ছোটবেলায় আমার প্রথম সিনেমা দেখা মায়ের সঙ্গে বসে ‘সবার উপরে’। কিশোরগঞ্জ শহরে রংমহল হলে। উত্তম-সুচিত্রা জুটির দারুণ ইমোশনাল সিনেমা। ‘সবার উপরে’ সিনেমাতে কোর্টে উকিলদের সওয়াল-জওয়াব এবং বিচারকের ভূমিকার কথা অনেকেরই হয়তো মনে আছে। ছবি বিশ্বাসকে (প্রশান্ত চৌধুরী) ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মামলা করে ১২ বছর জেল খাটতে হয়েছে এবং তার ছেলে, শঙ্কর উকিল হয়ে খালাস করিয়ে নেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বিচার ও বিচারব্যবস্থা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাম্প্রতিককালে শিবপ্রসাদ ও নন্দিতা রায়ের ‘পোস্ত’ মুভিতে কোর্টে মনস্তাত্ত্বিক ইসুকে কেন্দ্র করে মজা করে উকিল যুদ্ধ দেখানো হয়েছে এবং সেই সঙ্গে বিচারকের ভূমিকাও অত্যন্ত যুক্তিশীল দেখানো হয়েছে।  হইচই টিভি সিরিজে বাংলাদেশের গল্প নিয়ে ‘মোবারকনামা’য় অভিনেতা মোশারফ করিমের প্রাণবন্ত এবং যৌক্তিক ওকালতিতে ধর্ষণকারীর শাস্তি হয়।

একটি দেশের ইথিক্যাল জীবনযাপন করার প্রধানতম মানদন্ড হলো সে দেশের বিচারিক ব্যবস্থা। দেশের সব মানুষই শুদ্ধতম মানুষ হবে- তেমন নয়। কাজেই দুষ্টলোক, ষড়যন্ত্রকারী, দুর্নীতিবাজ, ধান্ধাবাজদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর জন্য পক্ষপাতদুষ্টহীন সঠিক বিচারব্যবস্থা থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সাল থেকে পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি। তার আগে ১৯৮০ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখেছিলাম। ১৯৮৪ সালে এক বছর বসবাসও করেছি। ডেমোক্র্যাট, রিপাবলিকান দুই শাসনামলেই থেকেছি এবং থাকছি। আর ১৯৬৪-’৬৫ সাল থেকে দেশ-বিদেশের খবরাখবর পড়া এবং জানা আমার এক ধরনের নেশা। প্রায় তিন দশক ধরে টাইম ম্যাগাজিন পড়ে আসছি।

আমার অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে চাই, আমেরিকান বিচারিক ব্যবস্থা সারা বিশ্বের মধ্যে অদ্বিতীয়। এই বিচারব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে আছে এফবিআই, সিআইএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, অ্যাটর্নি, ব্যারিস্টার এবং সর্বোপরি বিচারকগণ। প্রায় এক দশক আগের কথা। আমি ও আমার বড় মেয়ে খৃত্বিকা আলাদা আলাদা গাড়ি করে জ্যাকসন (মিসিপির রাজধানী) থেকে আমাদের বাড়ি কলম্বাসে আসছিলাম। তখন ছিল বিকাল বেলা। খৃত্বিকা এই প্রথম হাইওয়েতে আড়াই ঘণ্টা ড্রাইভ করছিল। তাই ওকে সামনে দিয়ে আমি পেছনে। ১০ মাইল চলার পর ট্রাফিক পুলিশ খৃত্বিকার গাড়ির পেছন নিল। গাড়ি রাস্তার ডান পাশে থামাল। আমি তখন খুব ধীর গতিতে পুলিশের গাড়ি পার হয়ে মেয়ের পেছনে থামলাম। এবং পুলিশ আমাদের দুজনকেই টিকিট দিল। কারণটা হলো, আমরা ‘মুভ ওভার ল’ মেনে চলিনি। আমি তখন জানতাম না এরকম একটা ল সম্প্রতি চালু হয়েছে। না জানাটা আমাদের দোষ, পুলিশের নয়। যাই হোক গাড়ি চালিয়ে বাড়ি চলে এলাম। এক সপ্তাহের মধ্যেই চিঠি পেলাম। সাড়ে তিন শ করে দুজনের সাত শত ডলার পেনাল্টি। দিয়ে দাও অথবা কোর্টে গিয়ে ফাইট কর। অবশ্য আমাদের নির্দিষ্ট দিনে বিচারকের কাছে হাজিরা দিয়ে বলতে হবে আমরা কী করতে চাই। আমরা যদি গিল্টি না বলি তখন কোর্টে ফাইট করতে হবে। আর যদি গিল্টি বলি তাহলে বিচারক পেনাল্টির বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন। সঠিক দিনে দুজনেই হাজির হলাম। আমাদের আগে প্রায় এক ডজন নানাবিধ কেস একের পর এক চলছে আর বিচারক তাৎক্ষণিক রায় দিয়ে দিচ্ছেন। একটি উদাহরণ দেই। এক ছেলে ১০০ মাইল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিল, তারপর দেখা গেল সে অবৈধভাবে বসবাস করছে। বিচারক তাকে জেলে পাঠিয়ে দিল। এক সময় আমাদের ডাক এলো। আমরা দুজনেই একসঙ্গে এবং খৃত্বিকা আগে আমি পেছনে। বিচারক খৃত্বিকাকে জিজ্ঞেস করল, “ডু ইউ প্লিড গিল্টি”? ও বললো “ইয়েস, গিল্টি”। বিচারক বলল “ওকে, ইউ গো টু দি ক্লার্ক”। আমাকেও তাই জিজ্ঞেস করল। আমি বললাম, “ইউর অনার, আই এম গিল্টি বাট আই ডিড সেøা ডাউন দি কার”। বিচারক বলল, “ইউ কুড হ্যাভ গন টু দি আদার লেইন। পুলিশ মেনশান্ড দ্যাট নো কার অয়ার দেয়ার ইন দ্যাট লেইন”। কথাটা অবশ্য সত্যি। আমিও ক্লার্কের কাছে গেলাম। শেষ পর্যন্ত দুজনে মিলে ৩০০ ডলার ফাইন এবং একটা ডিফেন্সিভ কোর্স নিলে রেকর্ডে থাকবে না। তথৈইবচ। ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা তো হলো। এবার আসছি আসল কথায়।

‘প্রতিদিন’ এর পাঠকবৃন্দ, আপনাদের হয়তো মনে আছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে একটা বিভীষিকাময় ঘটনা ঘটেছিল। কয়েক হাজার ট্রাম্প সাপোর্টার ক্যাপিটল বিল্ডিং তচনচ করে দেয়। পুলিশসহ পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং প্রায় ২৯ লাখ ডলারের ক্ষতি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি অফিসের তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ১২৬৫ জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। অর্ধেকের বেশি গিল্টি প্লিড করেছে এবং বিভিন্ন ধরনের সাজা হয়েছে এ পর্যন্ত ৭৪৫ জনের মতো। আর ট্রাম্পেরও ট্রায়াল চলছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বলে কোনো মাফ নেই। অন্য একটা কেসে তাকে মাগশট (যা চোর, ডাকাত অর্থাৎ ক্রিমিনালরা দিয়ে থাকে) দিতে হয়েছে। আবার এই মাগশটের কল্যাণে সাত মিলিয়ন ডলারের বেশি ফান্ড রাইজ করেছে ট্রাম্প। এত কিছুর পরও, মনে হচ্ছে ইলেকশন তিনি করতে পারবেন। আবার জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে দুর্নীতি যে হয় না তেমন নয়। তুলনামূলক খুবই কম। তবে বিচার বিভাগ থেকে রক্ষা নাই। সিনেটর হোক আর কংগ্রেসম্যান হোক, ধরা পড়লে বিচার হবেই। খুন করে এ দেশে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। ৩০-৪০ বছর পরে হলেও হঠাৎ ধরা পড়ে যায়। আবার বিচারে কারাদন্ড হওয়ার পরে নতুন করে এভিডেন্সের ভিত্তিতে বিশেষ করে ডিএনএ টেস্টিংয়ের মাধ্যমে খালাসও পেয়ে যায়। তারপর বিরাট অঙ্কের টাকাও পায়।

বিচার বিভাগে পলিটিক্স যে কাজ করে না, তেমনটি নয়। এখন সুপ্রিম কোর্টে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত বিচারকের সংখ্যা বেশি। তাই আগের গর্ভপাত আইনটির পরিবর্তন করা হয়েছে। আবার সব স্টেট যে মানবে, তেমন নয়। কোনো স্টেট আছে কোনো অবস্থাতেও গর্ভপাত করা যাবে না। তাদের গর্ভপাত করানোর জন্য অন্য স্টেটে চলে যেতে হয় যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই। খবরাখবর পড়ে মনে হয় বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অনেকটাই নাকি রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। ক্ষমতাসীন দলের এমপি দুর্নীতি করে পার পেয়ে যায়। একই দুর্নীতি করে বিরোধী দলের লোকজনকে জেলে যেতে হয়। আবার সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, জায়গাজমি ষড়যন্ত্র করে দখল করে নেয়- তাতে মামলা-মোকদ্দমাতেও কাজ হয় না। মজার ব্যাপার এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন বা অক্ষমতাসীন প্রয়োজন হয় না।

সত্যিকথা বলতে কী বাংলাদেশে গরিবমাত্রই সংখ্যালঘু। জনসংখ্যার প্রায় ২১% জনগোষ্ঠী গরিব। এই গোষ্ঠী কোনো বিচার আশা করতে পারে কি? উকিল নিয়োগ করার টাকাইবা পাবে কোথায়? সরকারের কাছে আবেদন এই ২১% জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা খরছে পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে বিচার চাইতে পারে কি না? ঘরহীনকে যেমন প্রধানমন্ত্রী ঘর দেন, তেমনি এদেরও প্রয়োজনে বিচারিক ব্যবস্থা করে দিতে পারলে একটা দারুণ জনসেবামূলক কাজ হবে।

অতি সম্প্রতি একটি পত্রিকায় অর্থনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী রেহমান সোবাহান একটি লেখা লিখেছেন আমাদের নোবেল লরেট ইউনূস সাহেবকে নিয়ে। লেখাটিতে অনেক যৌক্তিকতা আছে। তবে প্রশ্ন জাগতেই পারে বিচারের রায়টা পক্ষপাতদুষ্ট নয়তো? অবশ্য আইনের চোখে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং নোবেল লরেট অথবা আবদুল- সবই সমান। বিভিন্ন দেশে প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রীদের কারাদন্ড হতে দেখা গেছে তবে নোবেল লরেটদের তেমন দৃষ্টান্ত নেই। একমাত্র ২০২৩ সালের প্রথমদিকে বেলারুশিয়ান কোর্ট সে দেশের শান্তিতে নোবেল লরেট, এলেস বিয়ালিয়েটস্কিকে ১০ বছরের জন্য কারাদন্ড দিয়েছে।  ২০২৪ সালটা হোক বাংলাদেশের বিচার বিভাগ এবং সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগ আইন মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, অ্যাটর্নিবৃন্দ, সবারই কাজকর্ম যেন শুদ্ধতমর দিকে অগ্রসর হয়। আমাদের এই ছোট্ট একটা জীবনে মানুষ মানুষকে হিংসা, ঘৃণা করে লাভই বা কী? দুর্নীতির টাকা দিয়ে জীবনের আয়ুষ্কাল বাড়ে কি? বরং যমদূত সর্বক্ষণ আশপাশেই থাকে।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে