শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
বিচারক ও বিচারব্যবস্থা

ছোটবেলায় আমার প্রথম সিনেমা দেখা মায়ের সঙ্গে বসে ‘সবার উপরে’। কিশোরগঞ্জ শহরে রংমহল হলে। উত্তম-সুচিত্রা জুটির দারুণ ইমোশনাল সিনেমা। ‘সবার উপরে’ সিনেমাতে কোর্টে উকিলদের সওয়াল-জওয়াব এবং বিচারকের ভূমিকার কথা অনেকেরই হয়তো মনে আছে। ছবি বিশ্বাসকে (প্রশান্ত চৌধুরী) ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মামলা করে ১২ বছর জেল খাটতে হয়েছে এবং তার ছেলে, শঙ্কর উকিল হয়ে খালাস করিয়ে নেন। বলার অপেক্ষা রাখে না বিচার ও বিচারব্যবস্থা একটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সাম্প্রতিককালে শিবপ্রসাদ ও নন্দিতা রায়ের ‘পোস্ত’ মুভিতে কোর্টে মনস্তাত্ত্বিক ইসুকে কেন্দ্র করে মজা করে উকিল যুদ্ধ দেখানো হয়েছে এবং সেই সঙ্গে বিচারকের ভূমিকাও অত্যন্ত যুক্তিশীল দেখানো হয়েছে।  হইচই টিভি সিরিজে বাংলাদেশের গল্প নিয়ে ‘মোবারকনামা’য় অভিনেতা মোশারফ করিমের প্রাণবন্ত এবং যৌক্তিক ওকালতিতে ধর্ষণকারীর শাস্তি হয়।

একটি দেশের ইথিক্যাল জীবনযাপন করার প্রধানতম মানদন্ড হলো সে দেশের বিচারিক ব্যবস্থা। দেশের সব মানুষই শুদ্ধতম মানুষ হবে- তেমন নয়। কাজেই দুষ্টলোক, ষড়যন্ত্রকারী, দুর্নীতিবাজ, ধান্ধাবাজদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর জন্য পক্ষপাতদুষ্টহীন সঠিক বিচারব্যবস্থা থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সাল থেকে পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি। তার আগে ১৯৮০ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখেছিলাম। ১৯৮৪ সালে এক বছর বসবাসও করেছি। ডেমোক্র্যাট, রিপাবলিকান দুই শাসনামলেই থেকেছি এবং থাকছি। আর ১৯৬৪-’৬৫ সাল থেকে দেশ-বিদেশের খবরাখবর পড়া এবং জানা আমার এক ধরনের নেশা। প্রায় তিন দশক ধরে টাইম ম্যাগাজিন পড়ে আসছি।

আমার অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে চাই, আমেরিকান বিচারিক ব্যবস্থা সারা বিশ্বের মধ্যে অদ্বিতীয়। এই বিচারব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে আছে এফবিআই, সিআইএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, অ্যাটর্নি, ব্যারিস্টার এবং সর্বোপরি বিচারকগণ। প্রায় এক দশক আগের কথা। আমি ও আমার বড় মেয়ে খৃত্বিকা আলাদা আলাদা গাড়ি করে জ্যাকসন (মিসিপির রাজধানী) থেকে আমাদের বাড়ি কলম্বাসে আসছিলাম। তখন ছিল বিকাল বেলা। খৃত্বিকা এই প্রথম হাইওয়েতে আড়াই ঘণ্টা ড্রাইভ করছিল। তাই ওকে সামনে দিয়ে আমি পেছনে। ১০ মাইল চলার পর ট্রাফিক পুলিশ খৃত্বিকার গাড়ির পেছন নিল। গাড়ি রাস্তার ডান পাশে থামাল। আমি তখন খুব ধীর গতিতে পুলিশের গাড়ি পার হয়ে মেয়ের পেছনে থামলাম। এবং পুলিশ আমাদের দুজনকেই টিকিট দিল। কারণটা হলো, আমরা ‘মুভ ওভার ল’ মেনে চলিনি। আমি তখন জানতাম না এরকম একটা ল সম্প্রতি চালু হয়েছে। না জানাটা আমাদের দোষ, পুলিশের নয়। যাই হোক গাড়ি চালিয়ে বাড়ি চলে এলাম। এক সপ্তাহের মধ্যেই চিঠি পেলাম। সাড়ে তিন শ করে দুজনের সাত শত ডলার পেনাল্টি। দিয়ে দাও অথবা কোর্টে গিয়ে ফাইট কর। অবশ্য আমাদের নির্দিষ্ট দিনে বিচারকের কাছে হাজিরা দিয়ে বলতে হবে আমরা কী করতে চাই। আমরা যদি গিল্টি না বলি তখন কোর্টে ফাইট করতে হবে। আর যদি গিল্টি বলি তাহলে বিচারক পেনাল্টির বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন। সঠিক দিনে দুজনেই হাজির হলাম। আমাদের আগে প্রায় এক ডজন নানাবিধ কেস একের পর এক চলছে আর বিচারক তাৎক্ষণিক রায় দিয়ে দিচ্ছেন। একটি উদাহরণ দেই। এক ছেলে ১০০ মাইল স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিল, তারপর দেখা গেল সে অবৈধভাবে বসবাস করছে। বিচারক তাকে জেলে পাঠিয়ে দিল। এক সময় আমাদের ডাক এলো। আমরা দুজনেই একসঙ্গে এবং খৃত্বিকা আগে আমি পেছনে। বিচারক খৃত্বিকাকে জিজ্ঞেস করল, “ডু ইউ প্লিড গিল্টি”? ও বললো “ইয়েস, গিল্টি”। বিচারক বলল “ওকে, ইউ গো টু দি ক্লার্ক”। আমাকেও তাই জিজ্ঞেস করল। আমি বললাম, “ইউর অনার, আই এম গিল্টি বাট আই ডিড সেøা ডাউন দি কার”। বিচারক বলল, “ইউ কুড হ্যাভ গন টু দি আদার লেইন। পুলিশ মেনশান্ড দ্যাট নো কার অয়ার দেয়ার ইন দ্যাট লেইন”। কথাটা অবশ্য সত্যি। আমিও ক্লার্কের কাছে গেলাম। শেষ পর্যন্ত দুজনে মিলে ৩০০ ডলার ফাইন এবং একটা ডিফেন্সিভ কোর্স নিলে রেকর্ডে থাকবে না। তথৈইবচ। ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা তো হলো। এবার আসছি আসল কথায়।

‘প্রতিদিন’ এর পাঠকবৃন্দ, আপনাদের হয়তো মনে আছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রে একটা বিভীষিকাময় ঘটনা ঘটেছিল। কয়েক হাজার ট্রাম্প সাপোর্টার ক্যাপিটল বিল্ডিং তচনচ করে দেয়। পুলিশসহ পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং প্রায় ২৯ লাখ ডলারের ক্ষতি হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি অফিসের তথ্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ১২৬৫ জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। অর্ধেকের বেশি গিল্টি প্লিড করেছে এবং বিভিন্ন ধরনের সাজা হয়েছে এ পর্যন্ত ৭৪৫ জনের মতো। আর ট্রাম্পেরও ট্রায়াল চলছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বলে কোনো মাফ নেই। অন্য একটা কেসে তাকে মাগশট (যা চোর, ডাকাত অর্থাৎ ক্রিমিনালরা দিয়ে থাকে) দিতে হয়েছে। আবার এই মাগশটের কল্যাণে সাত মিলিয়ন ডলারের বেশি ফান্ড রাইজ করেছে ট্রাম্প। এত কিছুর পরও, মনে হচ্ছে ইলেকশন তিনি করতে পারবেন। আবার জয়ের সম্ভাবনাও রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে দুর্নীতি যে হয় না তেমন নয়। তুলনামূলক খুবই কম। তবে বিচার বিভাগ থেকে রক্ষা নাই। সিনেটর হোক আর কংগ্রেসম্যান হোক, ধরা পড়লে বিচার হবেই। খুন করে এ দেশে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। ৩০-৪০ বছর পরে হলেও হঠাৎ ধরা পড়ে যায়। আবার বিচারে কারাদন্ড হওয়ার পরে নতুন করে এভিডেন্সের ভিত্তিতে বিশেষ করে ডিএনএ টেস্টিংয়ের মাধ্যমে খালাসও পেয়ে যায়। তারপর বিরাট অঙ্কের টাকাও পায়।

বিচার বিভাগে পলিটিক্স যে কাজ করে না, তেমনটি নয়। এখন সুপ্রিম কোর্টে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত বিচারকের সংখ্যা বেশি। তাই আগের গর্ভপাত আইনটির পরিবর্তন করা হয়েছে। আবার সব স্টেট যে মানবে, তেমন নয়। কোনো স্টেট আছে কোনো অবস্থাতেও গর্ভপাত করা যাবে না। তাদের গর্ভপাত করানোর জন্য অন্য স্টেটে চলে যেতে হয় যেখানে নিষেধাজ্ঞা নেই। খবরাখবর পড়ে মনে হয় বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা অনেকটাই নাকি রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। ক্ষমতাসীন দলের এমপি দুর্নীতি করে পার পেয়ে যায়। একই দুর্নীতি করে বিরোধী দলের লোকজনকে জেলে যেতে হয়। আবার সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, জায়গাজমি ষড়যন্ত্র করে দখল করে নেয়- তাতে মামলা-মোকদ্দমাতেও কাজ হয় না। মজার ব্যাপার এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন বা অক্ষমতাসীন প্রয়োজন হয় না।

সত্যিকথা বলতে কী বাংলাদেশে গরিবমাত্রই সংখ্যালঘু। জনসংখ্যার প্রায় ২১% জনগোষ্ঠী গরিব। এই গোষ্ঠী কোনো বিচার আশা করতে পারে কি? উকিল নিয়োগ করার টাকাইবা পাবে কোথায়? সরকারের কাছে আবেদন এই ২১% জনগোষ্ঠীর জন্য বিনা খরছে পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে বিচার চাইতে পারে কি না? ঘরহীনকে যেমন প্রধানমন্ত্রী ঘর দেন, তেমনি এদেরও প্রয়োজনে বিচারিক ব্যবস্থা করে দিতে পারলে একটা দারুণ জনসেবামূলক কাজ হবে।

অতি সম্প্রতি একটি পত্রিকায় অর্থনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবী রেহমান সোবাহান একটি লেখা লিখেছেন আমাদের নোবেল লরেট ইউনূস সাহেবকে নিয়ে। লেখাটিতে অনেক যৌক্তিকতা আছে। তবে প্রশ্ন জাগতেই পারে বিচারের রায়টা পক্ষপাতদুষ্ট নয়তো? অবশ্য আইনের চোখে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী এবং নোবেল লরেট অথবা আবদুল- সবই সমান। বিভিন্ন দেশে প্রেসিডেন্ট এবং প্রধানমন্ত্রীদের কারাদন্ড হতে দেখা গেছে তবে নোবেল লরেটদের তেমন দৃষ্টান্ত নেই। একমাত্র ২০২৩ সালের প্রথমদিকে বেলারুশিয়ান কোর্ট সে দেশের শান্তিতে নোবেল লরেট, এলেস বিয়ালিয়েটস্কিকে ১০ বছরের জন্য কারাদন্ড দিয়েছে।  ২০২৪ সালটা হোক বাংলাদেশের বিচার বিভাগ এবং সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগ আইন মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, অ্যাটর্নিবৃন্দ, সবারই কাজকর্ম যেন শুদ্ধতমর দিকে অগ্রসর হয়। আমাদের এই ছোট্ট একটা জীবনে মানুষ মানুষকে হিংসা, ঘৃণা করে লাভই বা কী? দুর্নীতির টাকা দিয়ে জীবনের আয়ুষ্কাল বাড়ে কি? বরং যমদূত সর্বক্ষণ আশপাশেই থাকে।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা