শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

ধর্ম মানুষকে ভালোবাসা শিক্ষা দেয়। এ শিক্ষা দিয়েছেন হজরত ইব্রাহিম (আ.)। বিশ্বাসীদের আদি পিতা তিনি। নিজের জাতিকে তিনি বললেন, ‘তোমরা মূর্তি পূজা করো না। আল্লাহকে মেনে চলো। কুপথ পরিত্যাগ করো।’ হজরত ইব্রাহিমের ভালোবাসার আহ্বানে সাড়া দিল তারা। আল্লাহকে মেনে নিল ত্রাণকর্তা হিসেবে। হজরত ইব্রাহিমের শিক্ষায় নিজেদের আলোকিত করল তারা। ঐক্যবদ্ধ হলো আল্লাহর প্রেরিত পুরুষের পেছনে। এ ঐক্য তাদের ভাগ্য ফেরাল। যারা ছিল পরাধীন জাতি তারা পেল নিজস্ব ভূখণ্ড। নাম যার কানান। যে দেশটি এখন ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন নামে পরিচিত।

হজরত ইব্রাহিমের (আ.) দুই পুত্র থেকে দুটি বড় জাতির উদ্ভব। বড় ছেলে হজরত ইসমাইল (আ.) থেকে আরব জাতি। ছোট ছেলে ইয়াকুব (আ.) বা ইসরাইল থেকে বনি ইসরাইল জাতি। যাদের ইহুদিও বলা হয়।

ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে শিক্ষা দেন আল্লাহ এক। তাঁর কোনো চেহারা নেই। যার চেহারাই নেই তাঁর কোনো মূর্তি হতে পারে না। কিন্তু ইব্রাহিমের (আ.) এ শিক্ষাকে অনুসারীরা ধরে রাখতে পারেনি। তারা ভুলে গেল আল্লাহর কথা। ভুলে গেল ইব্রাহিমের (আ.) শিক্ষা। মূর্তি পূজা শুরু করল তারা। মক্কার যে উপাসনাগারে এক দিন কোনো মূর্তির ঠাঁই ছিল না; সেখানে আবির্ভূত হলো বেল, মার্কুড প্রমুখের মূর্তি। ঈশ্বর ভেবে তারা এ দুই দেবতার পূজা করতে লাগল। জড়িয়ে পড়ল সামাজিক অনাচারে। শুরু হলো বিভেদ ও হানাহানি। ফলে নেমে এলো আল্লাহর অভিশাপ।

হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর প্রচেষ্টায় কানানে তার অনুসারীরা আত্মপ্রকাশ করেছিল স্বাধীন জাতি হিসেবে। সে স্বাধীনতা বিসর্জন দিল তারা। ইহুদিরা পরিণত হয় উদ্বাস্তু জাতিতে। নিজেদের দেশ ছেড়ে তারা ঠাঁই নেয় মিসরে। দাসত্বের জীবন বরণ করতে বাধ্য হয় তারা। এ অবস্থায় আল্লাহর কৃপা হয়। তিনি হজরত মুসা (আ.)-কে পাঠালেন ইহুদিদের কাছে। অভিশপ্ত ইহুদিদের মুক্তির পথ দেখালেন তিনি। প্রচার করলেন মহান আল্লাহর বাণী। তাঁর এ সত্য প্রচারে ক্ষুব্ধ হলো ফেরাউন। যে নিজেকে স্বয়ং খোদা বলে দাবি করত। ফেরাউন তার সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিল মুসার বিরুদ্ধে। বিপদে পড়লেন আল্লাহর নবী। তিনি এ বিপদে আল্লাহর সাহায্য চাইলেন। মুসা ও তাঁর অনুসারীদের ফেরাউনের হাত থেকে বাঁচাতে আল্লাহ লোহিত সাগরের মাঝ দিয়ে রাস্তা বানিয়ে দিলেন। সে রাস্তা দিয়েই ইহুদিরা আবারও ফিরে এলো তাদের স্বদেশ ভূমিতে। মুসার বিরুদ্ধে ধাববান ফেরাউন বাহিনী ডুবে মারা গেল সাগরে। আল্লাহ বারবার ইহুদিদের সত্য পথে পরিচালিত করতে একের পর এক নবী পাঠিয়েছেন। কিন্তু কথায় বলে ‘চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি। নবীর অন্তর্ধানের পরই তারা ভুলে যেত তাঁর উপদেশ। ফিরে যেত আলো থেকে অন্ধকারে। সত্য, সুন্দর-কল্যাণের পথ থেকে দূরে সরে যেত অবলীলাক্রমে। আল্লাহ পৃথিবীতে যত নবী পাঠিয়েছেন তার এক বিরাট অংশই এসেছে ইহুদিদের কাছে। কিন্তু এ ‘অভিশপ্ত জাতি’ সত্যের পথে কখনো অটল থাকেনি।

খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈসার (আ.) জন্মও এক ইহুদির ঘরে। হজরত ঈসা (আ.) ছিলেন এক অলৌকিক পুরুষ। বলা হয় তাঁর কোনো পিতা ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছায় এটি সম্ভব হয়েছিল। মেরি বা মরিয়মের গর্ভে জন্মলাভ করেন এই পবিত্র শিশু। বিপথগামীদের সত্য পথে চালিত করতে এক মহাপুরুষের আবির্ভাব হবে, এটি প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষ বিশ্বাস করতেন। ইহুদিদের ধর্মীয় গ্রন্থে হজরত ঈসা (আ.)-এর অভ্যুদয় সম্পর্কে ইশারা ছিল। তিনি ইহুদি জাতির মুক্তিদাতা হবেন-এ ওয়াদা আল্লাহর পক্ষ থেকেই করা হয়েছিল।

কানান বা ফিলিস্তিনের বেথেলহাম নগরীতে হজরত ঈসার জন্মলাভের আগেই শুরু হয় তোড়জোড়। রোমান গভর্নরের নির্দেশে ইহুদিদের মধ্যে যাতে কোনো নতুন শিশু জন্মলাভ করতে না পারে সেদিকে নজর রাখা হয়। কোনো শিশু ভূমিষ্ঠ হতেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। প্রতিটি বিবাহিত রমণীর দিকে নজর রাখা হয় সে সন্তানসম্ভবা কি না।

মেরি বা মরিয়ম ছিলেন কুমারী। দ্বিতীয়ত, ধার্মিক নারী। সেহেতু তাঁর গর্ভে যে সন্তান জন্ম দিতে পারে সে কথা কেউ ভুলেও ভাবেনি। বেথেলহামের এক গোয়ালঘরে জন্ম নেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্ট। পুত্রের জীবন বাঁচাতে পুণ্যবতী মরিয়ম ফিলিস্তিন থেকে মিসরে পালিয়ে যান। সেখানেই লালিত হন যিশু। বড় হয়ে তিনি প্রচার করেন আল্লাহর বাণী। হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুর সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে জড়ো হয় পথহারা মানুষ। পথের দিশা খুঁজে পায় তারা। ইহুদি পুরোহিতরা তাঁর এ অভ্যুদয়কে মেনে নিতে পারেনি। তারা হজরত ইব্রাহিম ও মুসা (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে অশুভ শক্তির কাছে নিজেদের সমর্পণ করে। ইহুদি পুরোহিতদের যোগসাজশে ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করে তারা। এ সম্পর্কে অবশ্য খ্রিস্টীয় ও ইসলামী বিশ্বাসের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। খ্রিস্টানদের মতে, ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুর মৃত্যু হয়। ইসলামী বিশ্বাসে আল্লাহ তাঁর নবীকে আসমানে তুলে নেন। ক্রুশে বিদ্ধ করে যিশুকে হত্যা করা যায়নি।

হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের প্রায় পৌনে ছয় শ বছর পর আরবের মক্কা নগরীতে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অভ্যুদয় ঘটে। সে ছিল এক অন্ধকার যুগ। আরববাসী ইব্রাহিমের শিক্ষা ভুলে মূর্তি পূজায় রত হয়। পবিত্র কাবাগৃহে তখন ছিল নানা দেবদেবীর মূর্তি। হজরত ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা (আ.)-এর অনুকরণে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এক আল্লাহর বাণী প্রচার করেন। কোরআনের ভাষায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন শ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী। তাঁর পর আল্লাহ আর কোনো নবীকে পৃথিবীতে পাঠাবেন না।

আরব ভূখণ্ডেই পৃথিবীর তিনটি প্রধান ধর্ম ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলামের অভ্যুদয়। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এ তিন ধর্মের অনুসারী। এদিক থেকে ভারতবর্ষেরও আলাদা এক মর্যাদা রয়েছে। দুনিয়ার অন্যতম প্রধান দুটি ধর্মমত হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের অভ্যুদয় ভারতীয় উপমহাদেশে। এ দুটি ধর্মমতের অনুসারীর সংখ্যাও কম নয়। বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ এ দুটি ধর্মে বিশ্বাসী। হিন্দু ধর্মের প্রাণপুরুষ শ্রীকৃষ্ণ। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক ভগবান বুদ্ধ।

পৃথিবীর সব ধর্মের প্রবর্তকরাই সত্য, সুন্দর, কল্যাণের পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মানুষে মানুষে এত ভেদাভেদ কেন? সব ধর্মের লক্ষ্য যেখানে সত্য, সুন্দর, কল্যাণের অনুবর্তী হওয়া, সেখানে অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের দাপট কেন? পৃথিবীর কোনো ধর্মই অপর ধর্মকে ঘৃণা করতে শেখায়নি। হিন্দু ধর্ম মানবতার সেবাকে ঈশ্বর সেবা হিসেবে উল্লেখ করেছে। এ ধর্মেরই এক অবতার চণ্ডীদাস বলেছেন, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ বৌদ্ধ ধর্ম সক্রিয়ভাবে অহিংসাকে পরম ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেছে। আর ইসলামের অর্থ শান্তি। মহাপুরুষ হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার বিরুদ্ধে অনুসারীদের সতর্ক করেছেন। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা- ‘তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে।’

রক্তপাত এড়াতে মহানবী (সা.) নিশ্চিত বিজয়ের সম্ভাবনা সত্ত্বেও মক্কা জয় থেকে বিরত ছিলেন। আবদ্ধ হন হুদায়বিয়ার সন্ধিতে। ইসলামের এক খলিফা খ্রিস্টান অতিথিকে মসজিদে তাদের উপাসনা করার সুযোগ দিয়েছেন। ধর্মান্ধতার কারণেই আজ মানবসভ্যতা বিপন্ন অবস্থায় পড়েছে। যে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে সেখানেও লাদেনের মতো অসহিষ্ণু প্রতিভূর উদয় হয়েছে। মানুষকে ভালোবাসার শিক্ষা দিতেন যে যিশুখ্রিস্ট, তার ধর্মের নামেও আবির্ভাব হয়েছে, অসংখ্য যুদ্ধবাজ। তারা হত্যা করছে নিরপরাধ শিশু। অসহায় বৃদ্ধ, নারী কেউ তাদের প্রতিহিংসা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। হজরত মুসা (আ.)-এর অনুসারী হিসেবে গর্বিত পরিচয় দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের শাসনক্ষমতায় একের পর এক কসাইয়ের আবির্ভাব হয়েছে। ফিলিস্তিনি শিশুদের এতিম করাকে যারা মহাপুণ্যের কাজ বলে ভেবে নিয়েছেন। এ মুহূর্তে গাজায় যে জায়নবাদী গণহত্যা চলছে, সেখানে শিশু, নারী, বৃদ্ধ কেউই প্রতিহিংসা থেকে বাদ যাচ্ছে না।

মানবসেবাকে প্রকৃত ধর্ম বলে অভিহিত করেছেন হিন্দু ধর্মের অবতাররা। সে ধর্মের সোল এজেন্ট হিসেবে নিজেদের দাবি করে হিন্দুত্ববাদীরা ভারতে কোন ধর্মাচারে লিপ্ত? গুজরাটে শত শত শিশু, নারী, বৃদ্ধ, যুবককে তারা হত্যা করেছে পবিত্র হিন্দু ধর্মেরই নামে। বাবরি মসজিদ ভাঙার উপখ্যান তো সবারই জানা। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক মহাপুরুষ বুদ্ধের শিক্ষা ছিল অহিংসাপরম ধর্ম। বিশ্বাসীদের আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে সত্য, সুন্দর ও ত্যাগের শিক্ষা দিয়েছেন। যিশুখ্রিস্টের শিক্ষা মানুষকে ভালোবাসো। কতটুকু ভালোবাসায় বিমুগ্ধ ছিলেন এই মহাপুরুষ। তিনি ক্রুশে বিদ্ধ হওয়ার সময় তাঁর বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করেছে তাদেরও ক্ষমা করার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছেন। বলেছেন, ঈশ্বর, ওরা তো জানে না কী ভুল করছে। ভালোবাসার এই মূর্তমান শিক্ষা থেকে পশ্চিমা জগৎ আজ কত যোজনা দূরে অবস্থান করছে? ইব্রাহিম (আ.) থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-পয়গম্বররা মানুষকে সহিষ্ণু হওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন। এ শিক্ষার সঙ্গে ভগবান বুদ্ধ, শ্রীকৃষ্ণ, গুরুনানকের শিক্ষার কোনো পার্থক্যই নেই। মহাপুরুষদের এসব শিক্ষাকে আমরা কতটা আত্মস্থ করছি? ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা কেন বারবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে? কেন লাঞ্ছিত হচ্ছে কোরআন, বাইবেল, গীতা, ত্রিপিটকের উপদেশ। এটি আজ সব ধর্মের সব সচেতন মানুষকেই ভেবে দেখতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন