শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

ধর্ম মানুষকে ভালোবাসা শিক্ষা দেয়। এ শিক্ষা দিয়েছেন হজরত ইব্রাহিম (আ.)। বিশ্বাসীদের আদি পিতা তিনি। নিজের জাতিকে তিনি বললেন, ‘তোমরা মূর্তি পূজা করো না। আল্লাহকে মেনে চলো। কুপথ পরিত্যাগ করো।’ হজরত ইব্রাহিমের ভালোবাসার আহ্বানে সাড়া দিল তারা। আল্লাহকে মেনে নিল ত্রাণকর্তা হিসেবে। হজরত ইব্রাহিমের শিক্ষায় নিজেদের আলোকিত করল তারা। ঐক্যবদ্ধ হলো আল্লাহর প্রেরিত পুরুষের পেছনে। এ ঐক্য তাদের ভাগ্য ফেরাল। যারা ছিল পরাধীন জাতি তারা পেল নিজস্ব ভূখণ্ড। নাম যার কানান। যে দেশটি এখন ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন নামে পরিচিত।

হজরত ইব্রাহিমের (আ.) দুই পুত্র থেকে দুটি বড় জাতির উদ্ভব। বড় ছেলে হজরত ইসমাইল (আ.) থেকে আরব জাতি। ছোট ছেলে ইয়াকুব (আ.) বা ইসরাইল থেকে বনি ইসরাইল জাতি। যাদের ইহুদিও বলা হয়।

ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে শিক্ষা দেন আল্লাহ এক। তাঁর কোনো চেহারা নেই। যার চেহারাই নেই তাঁর কোনো মূর্তি হতে পারে না। কিন্তু ইব্রাহিমের (আ.) এ শিক্ষাকে অনুসারীরা ধরে রাখতে পারেনি। তারা ভুলে গেল আল্লাহর কথা। ভুলে গেল ইব্রাহিমের (আ.) শিক্ষা। মূর্তি পূজা শুরু করল তারা। মক্কার যে উপাসনাগারে এক দিন কোনো মূর্তির ঠাঁই ছিল না; সেখানে আবির্ভূত হলো বেল, মার্কুড প্রমুখের মূর্তি। ঈশ্বর ভেবে তারা এ দুই দেবতার পূজা করতে লাগল। জড়িয়ে পড়ল সামাজিক অনাচারে। শুরু হলো বিভেদ ও হানাহানি। ফলে নেমে এলো আল্লাহর অভিশাপ।

হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর প্রচেষ্টায় কানানে তার অনুসারীরা আত্মপ্রকাশ করেছিল স্বাধীন জাতি হিসেবে। সে স্বাধীনতা বিসর্জন দিল তারা। ইহুদিরা পরিণত হয় উদ্বাস্তু জাতিতে। নিজেদের দেশ ছেড়ে তারা ঠাঁই নেয় মিসরে। দাসত্বের জীবন বরণ করতে বাধ্য হয় তারা। এ অবস্থায় আল্লাহর কৃপা হয়। তিনি হজরত মুসা (আ.)-কে পাঠালেন ইহুদিদের কাছে। অভিশপ্ত ইহুদিদের মুক্তির পথ দেখালেন তিনি। প্রচার করলেন মহান আল্লাহর বাণী। তাঁর এ সত্য প্রচারে ক্ষুব্ধ হলো ফেরাউন। যে নিজেকে স্বয়ং খোদা বলে দাবি করত। ফেরাউন তার সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিল মুসার বিরুদ্ধে। বিপদে পড়লেন আল্লাহর নবী। তিনি এ বিপদে আল্লাহর সাহায্য চাইলেন। মুসা ও তাঁর অনুসারীদের ফেরাউনের হাত থেকে বাঁচাতে আল্লাহ লোহিত সাগরের মাঝ দিয়ে রাস্তা বানিয়ে দিলেন। সে রাস্তা দিয়েই ইহুদিরা আবারও ফিরে এলো তাদের স্বদেশ ভূমিতে। মুসার বিরুদ্ধে ধাববান ফেরাউন বাহিনী ডুবে মারা গেল সাগরে। আল্লাহ বারবার ইহুদিদের সত্য পথে পরিচালিত করতে একের পর এক নবী পাঠিয়েছেন। কিন্তু কথায় বলে ‘চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি। নবীর অন্তর্ধানের পরই তারা ভুলে যেত তাঁর উপদেশ। ফিরে যেত আলো থেকে অন্ধকারে। সত্য, সুন্দর-কল্যাণের পথ থেকে দূরে সরে যেত অবলীলাক্রমে। আল্লাহ পৃথিবীতে যত নবী পাঠিয়েছেন তার এক বিরাট অংশই এসেছে ইহুদিদের কাছে। কিন্তু এ ‘অভিশপ্ত জাতি’ সত্যের পথে কখনো অটল থাকেনি।

খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈসার (আ.) জন্মও এক ইহুদির ঘরে। হজরত ঈসা (আ.) ছিলেন এক অলৌকিক পুরুষ। বলা হয় তাঁর কোনো পিতা ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছায় এটি সম্ভব হয়েছিল। মেরি বা মরিয়মের গর্ভে জন্মলাভ করেন এই পবিত্র শিশু। বিপথগামীদের সত্য পথে চালিত করতে এক মহাপুরুষের আবির্ভাব হবে, এটি প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষ বিশ্বাস করতেন। ইহুদিদের ধর্মীয় গ্রন্থে হজরত ঈসা (আ.)-এর অভ্যুদয় সম্পর্কে ইশারা ছিল। তিনি ইহুদি জাতির মুক্তিদাতা হবেন-এ ওয়াদা আল্লাহর পক্ষ থেকেই করা হয়েছিল।

কানান বা ফিলিস্তিনের বেথেলহাম নগরীতে হজরত ঈসার জন্মলাভের আগেই শুরু হয় তোড়জোড়। রোমান গভর্নরের নির্দেশে ইহুদিদের মধ্যে যাতে কোনো নতুন শিশু জন্মলাভ করতে না পারে সেদিকে নজর রাখা হয়। কোনো শিশু ভূমিষ্ঠ হতেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। প্রতিটি বিবাহিত রমণীর দিকে নজর রাখা হয় সে সন্তানসম্ভবা কি না।

মেরি বা মরিয়ম ছিলেন কুমারী। দ্বিতীয়ত, ধার্মিক নারী। সেহেতু তাঁর গর্ভে যে সন্তান জন্ম দিতে পারে সে কথা কেউ ভুলেও ভাবেনি। বেথেলহামের এক গোয়ালঘরে জন্ম নেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্ট। পুত্রের জীবন বাঁচাতে পুণ্যবতী মরিয়ম ফিলিস্তিন থেকে মিসরে পালিয়ে যান। সেখানেই লালিত হন যিশু। বড় হয়ে তিনি প্রচার করেন আল্লাহর বাণী। হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুর সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে জড়ো হয় পথহারা মানুষ। পথের দিশা খুঁজে পায় তারা। ইহুদি পুরোহিতরা তাঁর এ অভ্যুদয়কে মেনে নিতে পারেনি। তারা হজরত ইব্রাহিম ও মুসা (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে অশুভ শক্তির কাছে নিজেদের সমর্পণ করে। ইহুদি পুরোহিতদের যোগসাজশে ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করে তারা। এ সম্পর্কে অবশ্য খ্রিস্টীয় ও ইসলামী বিশ্বাসের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। খ্রিস্টানদের মতে, ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুর মৃত্যু হয়। ইসলামী বিশ্বাসে আল্লাহ তাঁর নবীকে আসমানে তুলে নেন। ক্রুশে বিদ্ধ করে যিশুকে হত্যা করা যায়নি।

হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের প্রায় পৌনে ছয় শ বছর পর আরবের মক্কা নগরীতে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অভ্যুদয় ঘটে। সে ছিল এক অন্ধকার যুগ। আরববাসী ইব্রাহিমের শিক্ষা ভুলে মূর্তি পূজায় রত হয়। পবিত্র কাবাগৃহে তখন ছিল নানা দেবদেবীর মূর্তি। হজরত ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা (আ.)-এর অনুকরণে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এক আল্লাহর বাণী প্রচার করেন। কোরআনের ভাষায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন শ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী। তাঁর পর আল্লাহ আর কোনো নবীকে পৃথিবীতে পাঠাবেন না।

আরব ভূখণ্ডেই পৃথিবীর তিনটি প্রধান ধর্ম ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলামের অভ্যুদয়। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এ তিন ধর্মের অনুসারী। এদিক থেকে ভারতবর্ষেরও আলাদা এক মর্যাদা রয়েছে। দুনিয়ার অন্যতম প্রধান দুটি ধর্মমত হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের অভ্যুদয় ভারতীয় উপমহাদেশে। এ দুটি ধর্মমতের অনুসারীর সংখ্যাও কম নয়। বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ এ দুটি ধর্মে বিশ্বাসী। হিন্দু ধর্মের প্রাণপুরুষ শ্রীকৃষ্ণ। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক ভগবান বুদ্ধ।

পৃথিবীর সব ধর্মের প্রবর্তকরাই সত্য, সুন্দর, কল্যাণের পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মানুষে মানুষে এত ভেদাভেদ কেন? সব ধর্মের লক্ষ্য যেখানে সত্য, সুন্দর, কল্যাণের অনুবর্তী হওয়া, সেখানে অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের দাপট কেন? পৃথিবীর কোনো ধর্মই অপর ধর্মকে ঘৃণা করতে শেখায়নি। হিন্দু ধর্ম মানবতার সেবাকে ঈশ্বর সেবা হিসেবে উল্লেখ করেছে। এ ধর্মেরই এক অবতার চণ্ডীদাস বলেছেন, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ বৌদ্ধ ধর্ম সক্রিয়ভাবে অহিংসাকে পরম ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেছে। আর ইসলামের অর্থ শান্তি। মহাপুরুষ হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার বিরুদ্ধে অনুসারীদের সতর্ক করেছেন। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা- ‘তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে।’

রক্তপাত এড়াতে মহানবী (সা.) নিশ্চিত বিজয়ের সম্ভাবনা সত্ত্বেও মক্কা জয় থেকে বিরত ছিলেন। আবদ্ধ হন হুদায়বিয়ার সন্ধিতে। ইসলামের এক খলিফা খ্রিস্টান অতিথিকে মসজিদে তাদের উপাসনা করার সুযোগ দিয়েছেন। ধর্মান্ধতার কারণেই আজ মানবসভ্যতা বিপন্ন অবস্থায় পড়েছে। যে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে সেখানেও লাদেনের মতো অসহিষ্ণু প্রতিভূর উদয় হয়েছে। মানুষকে ভালোবাসার শিক্ষা দিতেন যে যিশুখ্রিস্ট, তার ধর্মের নামেও আবির্ভাব হয়েছে, অসংখ্য যুদ্ধবাজ। তারা হত্যা করছে নিরপরাধ শিশু। অসহায় বৃদ্ধ, নারী কেউ তাদের প্রতিহিংসা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। হজরত মুসা (আ.)-এর অনুসারী হিসেবে গর্বিত পরিচয় দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের শাসনক্ষমতায় একের পর এক কসাইয়ের আবির্ভাব হয়েছে। ফিলিস্তিনি শিশুদের এতিম করাকে যারা মহাপুণ্যের কাজ বলে ভেবে নিয়েছেন। এ মুহূর্তে গাজায় যে জায়নবাদী গণহত্যা চলছে, সেখানে শিশু, নারী, বৃদ্ধ কেউই প্রতিহিংসা থেকে বাদ যাচ্ছে না।

মানবসেবাকে প্রকৃত ধর্ম বলে অভিহিত করেছেন হিন্দু ধর্মের অবতাররা। সে ধর্মের সোল এজেন্ট হিসেবে নিজেদের দাবি করে হিন্দুত্ববাদীরা ভারতে কোন ধর্মাচারে লিপ্ত? গুজরাটে শত শত শিশু, নারী, বৃদ্ধ, যুবককে তারা হত্যা করেছে পবিত্র হিন্দু ধর্মেরই নামে। বাবরি মসজিদ ভাঙার উপখ্যান তো সবারই জানা। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক মহাপুরুষ বুদ্ধের শিক্ষা ছিল অহিংসাপরম ধর্ম। বিশ্বাসীদের আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে সত্য, সুন্দর ও ত্যাগের শিক্ষা দিয়েছেন। যিশুখ্রিস্টের শিক্ষা মানুষকে ভালোবাসো। কতটুকু ভালোবাসায় বিমুগ্ধ ছিলেন এই মহাপুরুষ। তিনি ক্রুশে বিদ্ধ হওয়ার সময় তাঁর বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করেছে তাদেরও ক্ষমা করার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছেন। বলেছেন, ঈশ্বর, ওরা তো জানে না কী ভুল করছে। ভালোবাসার এই মূর্তমান শিক্ষা থেকে পশ্চিমা জগৎ আজ কত যোজনা দূরে অবস্থান করছে? ইব্রাহিম (আ.) থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-পয়গম্বররা মানুষকে সহিষ্ণু হওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন। এ শিক্ষার সঙ্গে ভগবান বুদ্ধ, শ্রীকৃষ্ণ, গুরুনানকের শিক্ষার কোনো পার্থক্যই নেই। মহাপুরুষদের এসব শিক্ষাকে আমরা কতটা আত্মস্থ করছি? ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা কেন বারবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে? কেন লাঞ্ছিত হচ্ছে কোরআন, বাইবেল, গীতা, ত্রিপিটকের উপদেশ। এটি আজ সব ধর্মের সব সচেতন মানুষকেই ভেবে দেখতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা