শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধ নয়, মানুষের প্রতি ভালোবাসাই ধর্ম

ধর্ম মানুষকে ভালোবাসা শিক্ষা দেয়। এ শিক্ষা দিয়েছেন হজরত ইব্রাহিম (আ.)। বিশ্বাসীদের আদি পিতা তিনি। নিজের জাতিকে তিনি বললেন, ‘তোমরা মূর্তি পূজা করো না। আল্লাহকে মেনে চলো। কুপথ পরিত্যাগ করো।’ হজরত ইব্রাহিমের ভালোবাসার আহ্বানে সাড়া দিল তারা। আল্লাহকে মেনে নিল ত্রাণকর্তা হিসেবে। হজরত ইব্রাহিমের শিক্ষায় নিজেদের আলোকিত করল তারা। ঐক্যবদ্ধ হলো আল্লাহর প্রেরিত পুরুষের পেছনে। এ ঐক্য তাদের ভাগ্য ফেরাল। যারা ছিল পরাধীন জাতি তারা পেল নিজস্ব ভূখণ্ড। নাম যার কানান। যে দেশটি এখন ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন নামে পরিচিত।

হজরত ইব্রাহিমের (আ.) দুই পুত্র থেকে দুটি বড় জাতির উদ্ভব। বড় ছেলে হজরত ইসমাইল (আ.) থেকে আরব জাতি। ছোট ছেলে ইয়াকুব (আ.) বা ইসরাইল থেকে বনি ইসরাইল জাতি। যাদের ইহুদিও বলা হয়।

ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে শিক্ষা দেন আল্লাহ এক। তাঁর কোনো চেহারা নেই। যার চেহারাই নেই তাঁর কোনো মূর্তি হতে পারে না। কিন্তু ইব্রাহিমের (আ.) এ শিক্ষাকে অনুসারীরা ধরে রাখতে পারেনি। তারা ভুলে গেল আল্লাহর কথা। ভুলে গেল ইব্রাহিমের (আ.) শিক্ষা। মূর্তি পূজা শুরু করল তারা। মক্কার যে উপাসনাগারে এক দিন কোনো মূর্তির ঠাঁই ছিল না; সেখানে আবির্ভূত হলো বেল, মার্কুড প্রমুখের মূর্তি। ঈশ্বর ভেবে তারা এ দুই দেবতার পূজা করতে লাগল। জড়িয়ে পড়ল সামাজিক অনাচারে। শুরু হলো বিভেদ ও হানাহানি। ফলে নেমে এলো আল্লাহর অভিশাপ।

হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর প্রচেষ্টায় কানানে তার অনুসারীরা আত্মপ্রকাশ করেছিল স্বাধীন জাতি হিসেবে। সে স্বাধীনতা বিসর্জন দিল তারা। ইহুদিরা পরিণত হয় উদ্বাস্তু জাতিতে। নিজেদের দেশ ছেড়ে তারা ঠাঁই নেয় মিসরে। দাসত্বের জীবন বরণ করতে বাধ্য হয় তারা। এ অবস্থায় আল্লাহর কৃপা হয়। তিনি হজরত মুসা (আ.)-কে পাঠালেন ইহুদিদের কাছে। অভিশপ্ত ইহুদিদের মুক্তির পথ দেখালেন তিনি। প্রচার করলেন মহান আল্লাহর বাণী। তাঁর এ সত্য প্রচারে ক্ষুব্ধ হলো ফেরাউন। যে নিজেকে স্বয়ং খোদা বলে দাবি করত। ফেরাউন তার সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিল মুসার বিরুদ্ধে। বিপদে পড়লেন আল্লাহর নবী। তিনি এ বিপদে আল্লাহর সাহায্য চাইলেন। মুসা ও তাঁর অনুসারীদের ফেরাউনের হাত থেকে বাঁচাতে আল্লাহ লোহিত সাগরের মাঝ দিয়ে রাস্তা বানিয়ে দিলেন। সে রাস্তা দিয়েই ইহুদিরা আবারও ফিরে এলো তাদের স্বদেশ ভূমিতে। মুসার বিরুদ্ধে ধাববান ফেরাউন বাহিনী ডুবে মারা গেল সাগরে। আল্লাহ বারবার ইহুদিদের সত্য পথে পরিচালিত করতে একের পর এক নবী পাঠিয়েছেন। কিন্তু কথায় বলে ‘চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি। নবীর অন্তর্ধানের পরই তারা ভুলে যেত তাঁর উপদেশ। ফিরে যেত আলো থেকে অন্ধকারে। সত্য, সুন্দর-কল্যাণের পথ থেকে দূরে সরে যেত অবলীলাক্রমে। আল্লাহ পৃথিবীতে যত নবী পাঠিয়েছেন তার এক বিরাট অংশই এসেছে ইহুদিদের কাছে। কিন্তু এ ‘অভিশপ্ত জাতি’ সত্যের পথে কখনো অটল থাকেনি।

খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈসার (আ.) জন্মও এক ইহুদির ঘরে। হজরত ঈসা (আ.) ছিলেন এক অলৌকিক পুরুষ। বলা হয় তাঁর কোনো পিতা ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছায় এটি সম্ভব হয়েছিল। মেরি বা মরিয়মের গর্ভে জন্মলাভ করেন এই পবিত্র শিশু। বিপথগামীদের সত্য পথে চালিত করতে এক মহাপুরুষের আবির্ভাব হবে, এটি প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষ বিশ্বাস করতেন। ইহুদিদের ধর্মীয় গ্রন্থে হজরত ঈসা (আ.)-এর অভ্যুদয় সম্পর্কে ইশারা ছিল। তিনি ইহুদি জাতির মুক্তিদাতা হবেন-এ ওয়াদা আল্লাহর পক্ষ থেকেই করা হয়েছিল।

কানান বা ফিলিস্তিনের বেথেলহাম নগরীতে হজরত ঈসার জন্মলাভের আগেই শুরু হয় তোড়জোড়। রোমান গভর্নরের নির্দেশে ইহুদিদের মধ্যে যাতে কোনো নতুন শিশু জন্মলাভ করতে না পারে সেদিকে নজর রাখা হয়। কোনো শিশু ভূমিষ্ঠ হতেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। প্রতিটি বিবাহিত রমণীর দিকে নজর রাখা হয় সে সন্তানসম্ভবা কি না।

মেরি বা মরিয়ম ছিলেন কুমারী। দ্বিতীয়ত, ধার্মিক নারী। সেহেতু তাঁর গর্ভে যে সন্তান জন্ম দিতে পারে সে কথা কেউ ভুলেও ভাবেনি। বেথেলহামের এক গোয়ালঘরে জন্ম নেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্ট। পুত্রের জীবন বাঁচাতে পুণ্যবতী মরিয়ম ফিলিস্তিন থেকে মিসরে পালিয়ে যান। সেখানেই লালিত হন যিশু। বড় হয়ে তিনি প্রচার করেন আল্লাহর বাণী। হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুর সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে জড়ো হয় পথহারা মানুষ। পথের দিশা খুঁজে পায় তারা। ইহুদি পুরোহিতরা তাঁর এ অভ্যুদয়কে মেনে নিতে পারেনি। তারা হজরত ইব্রাহিম ও মুসা (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে অশুভ শক্তির কাছে নিজেদের সমর্পণ করে। ইহুদি পুরোহিতদের যোগসাজশে ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করে তারা। এ সম্পর্কে অবশ্য খ্রিস্টীয় ও ইসলামী বিশ্বাসের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। খ্রিস্টানদের মতে, ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুর মৃত্যু হয়। ইসলামী বিশ্বাসে আল্লাহ তাঁর নবীকে আসমানে তুলে নেন। ক্রুশে বিদ্ধ করে যিশুকে হত্যা করা যায়নি।

হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের প্রায় পৌনে ছয় শ বছর পর আরবের মক্কা নগরীতে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অভ্যুদয় ঘটে। সে ছিল এক অন্ধকার যুগ। আরববাসী ইব্রাহিমের শিক্ষা ভুলে মূর্তি পূজায় রত হয়। পবিত্র কাবাগৃহে তখন ছিল নানা দেবদেবীর মূর্তি। হজরত ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা (আ.)-এর অনুকরণে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এক আল্লাহর বাণী প্রচার করেন। কোরআনের ভাষায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন শ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী। তাঁর পর আল্লাহ আর কোনো নবীকে পৃথিবীতে পাঠাবেন না।

আরব ভূখণ্ডেই পৃথিবীর তিনটি প্রধান ধর্ম ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলামের অভ্যুদয়। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এ তিন ধর্মের অনুসারী। এদিক থেকে ভারতবর্ষেরও আলাদা এক মর্যাদা রয়েছে। দুনিয়ার অন্যতম প্রধান দুটি ধর্মমত হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের অভ্যুদয় ভারতীয় উপমহাদেশে। এ দুটি ধর্মমতের অনুসারীর সংখ্যাও কম নয়। বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ এ দুটি ধর্মে বিশ্বাসী। হিন্দু ধর্মের প্রাণপুরুষ শ্রীকৃষ্ণ। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক ভগবান বুদ্ধ।

পৃথিবীর সব ধর্মের প্রবর্তকরাই সত্য, সুন্দর, কল্যাণের পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মানুষে মানুষে এত ভেদাভেদ কেন? সব ধর্মের লক্ষ্য যেখানে সত্য, সুন্দর, কল্যাণের অনুবর্তী হওয়া, সেখানে অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের দাপট কেন? পৃথিবীর কোনো ধর্মই অপর ধর্মকে ঘৃণা করতে শেখায়নি। হিন্দু ধর্ম মানবতার সেবাকে ঈশ্বর সেবা হিসেবে উল্লেখ করেছে। এ ধর্মেরই এক অবতার চণ্ডীদাস বলেছেন, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ বৌদ্ধ ধর্ম সক্রিয়ভাবে অহিংসাকে পরম ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেছে। আর ইসলামের অর্থ শান্তি। মহাপুরুষ হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার বিরুদ্ধে অনুসারীদের সতর্ক করেছেন। পবিত্র কোরআনের শিক্ষা- ‘তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে।’

রক্তপাত এড়াতে মহানবী (সা.) নিশ্চিত বিজয়ের সম্ভাবনা সত্ত্বেও মক্কা জয় থেকে বিরত ছিলেন। আবদ্ধ হন হুদায়বিয়ার সন্ধিতে। ইসলামের এক খলিফা খ্রিস্টান অতিথিকে মসজিদে তাদের উপাসনা করার সুযোগ দিয়েছেন। ধর্মান্ধতার কারণেই আজ মানবসভ্যতা বিপন্ন অবস্থায় পড়েছে। যে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে সেখানেও লাদেনের মতো অসহিষ্ণু প্রতিভূর উদয় হয়েছে। মানুষকে ভালোবাসার শিক্ষা দিতেন যে যিশুখ্রিস্ট, তার ধর্মের নামেও আবির্ভাব হয়েছে, অসংখ্য যুদ্ধবাজ। তারা হত্যা করছে নিরপরাধ শিশু। অসহায় বৃদ্ধ, নারী কেউ তাদের প্রতিহিংসা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। হজরত মুসা (আ.)-এর অনুসারী হিসেবে গর্বিত পরিচয় দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের শাসনক্ষমতায় একের পর এক কসাইয়ের আবির্ভাব হয়েছে। ফিলিস্তিনি শিশুদের এতিম করাকে যারা মহাপুণ্যের কাজ বলে ভেবে নিয়েছেন। এ মুহূর্তে গাজায় যে জায়নবাদী গণহত্যা চলছে, সেখানে শিশু, নারী, বৃদ্ধ কেউই প্রতিহিংসা থেকে বাদ যাচ্ছে না।

মানবসেবাকে প্রকৃত ধর্ম বলে অভিহিত করেছেন হিন্দু ধর্মের অবতাররা। সে ধর্মের সোল এজেন্ট হিসেবে নিজেদের দাবি করে হিন্দুত্ববাদীরা ভারতে কোন ধর্মাচারে লিপ্ত? গুজরাটে শত শত শিশু, নারী, বৃদ্ধ, যুবককে তারা হত্যা করেছে পবিত্র হিন্দু ধর্মেরই নামে। বাবরি মসজিদ ভাঙার উপখ্যান তো সবারই জানা। বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক মহাপুরুষ বুদ্ধের শিক্ষা ছিল অহিংসাপরম ধর্ম। বিশ্বাসীদের আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে সত্য, সুন্দর ও ত্যাগের শিক্ষা দিয়েছেন। যিশুখ্রিস্টের শিক্ষা মানুষকে ভালোবাসো। কতটুকু ভালোবাসায় বিমুগ্ধ ছিলেন এই মহাপুরুষ। তিনি ক্রুশে বিদ্ধ হওয়ার সময় তাঁর বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করেছে তাদেরও ক্ষমা করার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছেন। বলেছেন, ঈশ্বর, ওরা তো জানে না কী ভুল করছে। ভালোবাসার এই মূর্তমান শিক্ষা থেকে পশ্চিমা জগৎ আজ কত যোজনা দূরে অবস্থান করছে? ইব্রাহিম (আ.) থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-পয়গম্বররা মানুষকে সহিষ্ণু হওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন। এ শিক্ষার সঙ্গে ভগবান বুদ্ধ, শ্রীকৃষ্ণ, গুরুনানকের শিক্ষার কোনো পার্থক্যই নেই। মহাপুরুষদের এসব শিক্ষাকে আমরা কতটা আত্মস্থ করছি? ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা কেন বারবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে? কেন লাঞ্ছিত হচ্ছে কোরআন, বাইবেল, গীতা, ত্রিপিটকের উপদেশ। এটি আজ সব ধর্মের সব সচেতন মানুষকেই ভেবে দেখতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজির বাজার স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা