শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাশ মোদি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসলেন তিনি। মে মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনে তাকে নির্ভর করতে হয়েছে এনডিএ জোটের ওপর। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি বলেছিল, তারা এবার ৫৪৩ আসনের লোকসভায় কমপক্ষে ৪০০ আসনে জয়লাভ করবে; তবে ফলাফল তেমন হয়নি। এমনকি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের চেয়ে বেশি পাওয়ার আশা করেছিল দলটি। অর্থাৎ বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের আশা করেছিল। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ধস না নামলেও এবারের নির্বাচনে বিজেপি এগোতে পারেনি বরং পিছিয়েছে। অপরদিকে গত দুই নির্বাচনে পিছিয়ে পড়া ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস অনেকটাই সামনে এগিয়ে এসেছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) পেয়েছে ২৯৩ আসন আর বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট (ইন্ডিয়া জোট) পেয়েছে ২৩২টি আসন, কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৯টি আসন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার ভারতে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়েছে; যেটি এর মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে যদি বিজেপি জোটের কোনো বড় শরিক জোট ত্যাগ করে সরকারের প্রতি অনাস্থা আনে, তাহলে মোদি সরকারের পতন ঘটা বিচিত্র নয়। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় প্রধান জোট কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সরকার গঠনের আমন্ত্রণ পেলেও তা করতে পারবে কি না বা আগ্রহী হবে কি না বলা মুশকিল। অনেকেই মনে করেন, অপেক্ষাকৃত দুর্বল অবস্থানে থাকা কংগ্রেস হয়তো সরকারে যাওয়ার এ সুযোগ গ্রহণ না-ও করতে পারে। কেননা, ২৩২ আসনের শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করে বিজেপির মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মুখোমুখি হয়ে সরকার পরিচালনায় সাফল্য অর্জন হবে দুরূহ ব্যাপার। ফলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা বলছেন, লোকসভায় আস্থাভোটে যদি মোদি সরকারের পতন ঘটে এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠনে আগ্রহী না হয়, তাহলে অসময়ে ভারতে আরেকটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রায় অবধারিত। এ বিষয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার যথার্থই লিখেছেন- ‘বিজেপি সরকারের পতন এবং দ্রুত আরেকটি নতুন নির্বাচনের জন্য ইন্ডিয়া জোট হয়তো খুব তাড়াহুড়া করবে না’। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০ জুন, ২০২৪)।

আমার আজকের রচনার মূল প্রতিপাদ্য এটাই- রাজনীতিতে তাড়াহুড়া বা অধৈর্যের কোনো স্থান আছে কি না। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার শর্টকাট কোনো পথ নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির একেকটি সোপান অতিক্রম করেই চূড়ান্ত সোপানে পা রাখতে হয়। কংগ্রেসের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাওয়া যায়, তারা কি অসীম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ১০ বছরে লোকসভায় তাদের অবস্থানকে সংহত করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৫২টি আসন। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্থাৎ ১৩৯ বছরের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের জন্য তা ছিল ভয়ংকর বিপর্যয়। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছিলেন, কংগ্রেসের পক্ষে ভারতের রাজনীতিতে উঠে দাঁড়ানো হয়তো আর সম্ভবপর হবে না। কিন্তু কংগ্রেস পেরেছে। এবার তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। ধীরে ধীরে তারা এমন একটি অবস্থানে এসেছে, যেখান থেকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব নয়। আর এ জন্য তাদেরকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০টি বছর। হয়তো চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য আরও পাঁচ-দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব হয়তো সে সময়টুকু অপেক্ষা করবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও তারা কোনো নির্বাচন বর্জন বা অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেনি।

একটি রাজনৈতিক দলের ভালো সময়, খারপ সময় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। ভুল রাজনীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অবিমৃষ্যকারিতা কিংবা অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ একটি রাজনৈতিক দলকে বিপর্যয়ের খাদে ফেলে দিতে পারে। আর যে কোনো কারণে একবার খাদে পতিত হলে সেখান থেকে উঠে আসার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটি বেশি প্রয়োজন তাহলো অসীম ধৈর্য ও সুচিন্তিত কৌশল। কোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে পড়ে গেলে এক লাফে পুনরায় সে জায়গায় উঠে যাওয়া সম্ভব হয় না। প্রথমে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে খাদের পাড় বেয়ে ওপরে উঠে তারপর চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে চেষ্টা করতে হয়। তা না করে খাদের নিচ থেকে একবারে ওপরে ওঠার জন্য লাফ দিলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হতে পারে। গর্ত থেকে উঠে আসা তো সম্ভব হয়-ই না, বরং হাত-পা ভেঙে পঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

পরিচিত অনেক রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তি আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কংগ্রেসের কাছ থেকে আমাদের দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপির অনেক কিছু শেখার আছে। নিজেদের ভুল কিংবা দেশি-বিদেশি চক্রান্ত, যে কারণেই হোক বিএনপি রাজনৈতিক গর্তে পতিত হয়েছে এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থা, যেটাকে ওয়ান-ইলেভেন নামে অভিহিত করা হয়, তা যে শুধু দেশের কিছু রাজনৈতিক দল, বিদেশি কূটনীতিক আর সেনাবাহিনীর একটি অংশের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল তা নয়। ওই রাজনৈতিক সাইক্লোনটির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির দায়ও কম ছিল না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থতাই পরিস্থিতিকে জটিল করেছে, অঘটনকে ত্বরান্বিত করেছে। যুদ্ধে জেতার অন্যতম কৌশল হলো পরিস্থিতি বিবেচনায় সাময়িক পশ্চাদপসরণ। রাজনীতিতেও সে কৌশল অত্যন্ত ফলদায়ক। উদাহরণ হিসেবে ১৯৯৬ সালের কথা বলা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সম্মিলিত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বিএনপি মেনে নিয়েছিল বলেই এক মেয়াদ শেষে তারা সরকারের ফিরে আসতে পেরেছিল। ২০০৭ সালে যদি বিরোধী দলের দাবিকে মূল্যায়ন করে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের পরিবর্তে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একজনকে প্রধান উপদেষ্টা করা হতো, তাহলে অনেক অঘটনই হয়তো ঘটত না। হয়তো সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারত না, তবে জাতীয় সংসদে তাদের অবস্থান হতো শক্তিশালী। আর তাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের আজকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিতে পারত না। কথায় আছে- একটি ভুল অসংখ্য ভুলের জন্ম দেয়।

অনেকে বলেন, রাজনীতি হলো দাবা খেলার মতো। একজন দাবারুর প্রধান হাতিয়ার তার স্থির মস্তিষ্ক ও অপরিমেয় ধৈর্যশক্তি। প্রতিপক্ষের চাল দেখে তার উদ্দেশ্য অনুধাবন করে ধীরেসুস্থে নিজের বড়ে চাল দিতে হয় এবং সময়ের চাল সময়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাত করা যায়। অধৈর্য হয়ে দাবা খেলা যায় না। আর সঠিক সময়ে সঠিক চাল দেওয়ার মতো ধীশক্তি না থাকলে দাবা খেলায় পরাজয় নিশ্চিত। বিএনপির গত ১৫ বছরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে তাদের অস্থির মস্তিষ্ক, অধৈর্য চিত্ত এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। ভারতে কংগ্রেস যে ধরনের ধৈর্য পোষণ করে সুস্থিরভাবে দলকে সংগঠিত করে পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এখানে বিএনপি তা পারেনি। কেউ বলতে পারেন, বাংলাদেশ আর ভারতের পরিবেশ-পরিস্থিতি এক নয়। সেখানকার নির্বাচন ব্যবস্থা এমন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন পড়ে না। নির্বাচন কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করে। কথাটা অমূলক নয় মোটেও। ভারতের নির্বাচন কমিশন সরকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের এখানে তা অনুপস্থিত। কাগজে-কলমে আমাদের নির্বাচন কমিশন কুস্তিগির আসলাম, গোগা, ভুলুর ন্যায় শক্তিশালী। কিন্তু বাস্তবে থরহরিকম্প তালপাতার সেপাই। সরকারের সামনে তারা অসহায়। নির্বাচন কমিশনের কর্তাব্যক্তিরা যতই হম্বিতম্বি করুন না কেন, সরকারপ্রধান সন্তুষ্ট হলেন, নাকি অসন্তুষ্ট হলেন সে খেয়ালটা রাখতেই হয়। পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের নির্বাচন কমিশন এখনো শিরদাঁড়া খাঁড়া করে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এই না পারার দায় কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নয়। এর দায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর, যেগুলো অতীতে ক্ষমতায় ছিল এবং বর্তমানে ক্ষমতায় আছে। তারা কেউই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান বর্ণিত বিধান মোতাবেক আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে আন্তরিক ছিল না, এখনো নেই। ফলে শিশুকালে পোলিও রোগে আক্রান্তের মতো আমাদের নির্বাচন কমিশনও সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে পারেনি।

কংগ্রেসের কাছ থেকে বিএনপির শেখার কথা বলছিলাম। বিএনপি শিখবে কি শিখবে না সেটা তাদের ব্যাপার। লক্ষণীয় হলো- ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভরাডুবির পর কংগ্রেস বিজেপি সরকারকে গদি থেকে টেনে নামাতে ‘মাসে মাসে চান্দে চান্দে’ সরকার পতনের কর্মসূচি দেয়নি। বরং তারা মনোযোগ দিয়েছে শোচনীয় পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান এবং তৎপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে। তারা জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে সরকারবিরোধী জনমত গঠন ও আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর অংশগ্রহণ জনমনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য লাভ করতে পারে, যখন সেটা সর্বজনীন হয়ে ওঠে। এটা অনস্বীকার্য যে, উপমহাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার একটি বড় ফ্যাক্টর। দলের ঐক্যের জন্য প্রয়াত নেতা-নেত্রীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীদের হয়তো দরকার আছে। কিন্তু পরীক্ষিত ব্যর্থ উত্তরাধিকার দলের সম্পদ না হয়ে দায় হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে ৫২ আসন পেয়ে কংগ্রেসের ভরাডুবির জন্য রাজীব-সোনিয়া পুত্র রাহুল গান্ধী তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার অপরিপক্বতাকেই সবাই কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছিলেন। বাস্তবতা অনুধাবনে সক্ষম রাহুল তার ব্যর্থতাকে স্বীকার করে কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো মানেই দল থেকে দূরে যাওয়া নয়। বরং একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী হয়ে রাহুল তার দলকে গভীর খাদ থেকে পাড়ে টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। দলের জন্য তার এ স্যাক্রিফাইস (নেতৃত্ব ত্যাগ) আগামীতে তাঁকে হয়তো অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

কংগেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুল গান্ধীর সরে দাঁড়ানো রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। তবে সব দৃষ্টান্ত সবার কাছে অনুসরণীয় হয় না। রাজনীতিতে পূর্ব পুরুষের উত্তরাধিকারকে কেউ কেউ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানার মতো মনে করেন। কিন্তু জমিজমা-সম্পত্তি আর রাজনীতি যে এক নয় এটা তারা বুঝতে চান না। তাই একের পর এক ব্যর্থতার পরেও দেখা যায় তারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কর্তৃত্বকে যক্ষের ধন মনে করে বক্ষে চেপে ধরে বসে থাকেন। নেতৃত্ব কুক্ষিগত করে রাখার এ নেতিবাচক মানসিকতা একটি রজনৈতিক দলের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক; যা সংশ্লিষ্ট দলকে সামনে এগোতে দেয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা