শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাশ মোদি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসলেন তিনি। মে মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনে তাকে নির্ভর করতে হয়েছে এনডিএ জোটের ওপর। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি বলেছিল, তারা এবার ৫৪৩ আসনের লোকসভায় কমপক্ষে ৪০০ আসনে জয়লাভ করবে; তবে ফলাফল তেমন হয়নি। এমনকি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের চেয়ে বেশি পাওয়ার আশা করেছিল দলটি। অর্থাৎ বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের আশা করেছিল। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ধস না নামলেও এবারের নির্বাচনে বিজেপি এগোতে পারেনি বরং পিছিয়েছে। অপরদিকে গত দুই নির্বাচনে পিছিয়ে পড়া ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস অনেকটাই সামনে এগিয়ে এসেছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) পেয়েছে ২৯৩ আসন আর বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট (ইন্ডিয়া জোট) পেয়েছে ২৩২টি আসন, কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৯টি আসন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার ভারতে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়েছে; যেটি এর মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে যদি বিজেপি জোটের কোনো বড় শরিক জোট ত্যাগ করে সরকারের প্রতি অনাস্থা আনে, তাহলে মোদি সরকারের পতন ঘটা বিচিত্র নয়। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় প্রধান জোট কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সরকার গঠনের আমন্ত্রণ পেলেও তা করতে পারবে কি না বা আগ্রহী হবে কি না বলা মুশকিল। অনেকেই মনে করেন, অপেক্ষাকৃত দুর্বল অবস্থানে থাকা কংগ্রেস হয়তো সরকারে যাওয়ার এ সুযোগ গ্রহণ না-ও করতে পারে। কেননা, ২৩২ আসনের শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করে বিজেপির মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মুখোমুখি হয়ে সরকার পরিচালনায় সাফল্য অর্জন হবে দুরূহ ব্যাপার। ফলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা বলছেন, লোকসভায় আস্থাভোটে যদি মোদি সরকারের পতন ঘটে এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠনে আগ্রহী না হয়, তাহলে অসময়ে ভারতে আরেকটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রায় অবধারিত। এ বিষয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার যথার্থই লিখেছেন- ‘বিজেপি সরকারের পতন এবং দ্রুত আরেকটি নতুন নির্বাচনের জন্য ইন্ডিয়া জোট হয়তো খুব তাড়াহুড়া করবে না’। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০ জুন, ২০২৪)।

আমার আজকের রচনার মূল প্রতিপাদ্য এটাই- রাজনীতিতে তাড়াহুড়া বা অধৈর্যের কোনো স্থান আছে কি না। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার শর্টকাট কোনো পথ নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির একেকটি সোপান অতিক্রম করেই চূড়ান্ত সোপানে পা রাখতে হয়। কংগ্রেসের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাওয়া যায়, তারা কি অসীম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ১০ বছরে লোকসভায় তাদের অবস্থানকে সংহত করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৫২টি আসন। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্থাৎ ১৩৯ বছরের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের জন্য তা ছিল ভয়ংকর বিপর্যয়। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছিলেন, কংগ্রেসের পক্ষে ভারতের রাজনীতিতে উঠে দাঁড়ানো হয়তো আর সম্ভবপর হবে না। কিন্তু কংগ্রেস পেরেছে। এবার তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। ধীরে ধীরে তারা এমন একটি অবস্থানে এসেছে, যেখান থেকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব নয়। আর এ জন্য তাদেরকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০টি বছর। হয়তো চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য আরও পাঁচ-দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব হয়তো সে সময়টুকু অপেক্ষা করবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও তারা কোনো নির্বাচন বর্জন বা অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেনি।

একটি রাজনৈতিক দলের ভালো সময়, খারপ সময় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। ভুল রাজনীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অবিমৃষ্যকারিতা কিংবা অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ একটি রাজনৈতিক দলকে বিপর্যয়ের খাদে ফেলে দিতে পারে। আর যে কোনো কারণে একবার খাদে পতিত হলে সেখান থেকে উঠে আসার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটি বেশি প্রয়োজন তাহলো অসীম ধৈর্য ও সুচিন্তিত কৌশল। কোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে পড়ে গেলে এক লাফে পুনরায় সে জায়গায় উঠে যাওয়া সম্ভব হয় না। প্রথমে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে খাদের পাড় বেয়ে ওপরে উঠে তারপর চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে চেষ্টা করতে হয়। তা না করে খাদের নিচ থেকে একবারে ওপরে ওঠার জন্য লাফ দিলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হতে পারে। গর্ত থেকে উঠে আসা তো সম্ভব হয়-ই না, বরং হাত-পা ভেঙে পঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

পরিচিত অনেক রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তি আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কংগ্রেসের কাছ থেকে আমাদের দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপির অনেক কিছু শেখার আছে। নিজেদের ভুল কিংবা দেশি-বিদেশি চক্রান্ত, যে কারণেই হোক বিএনপি রাজনৈতিক গর্তে পতিত হয়েছে এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থা, যেটাকে ওয়ান-ইলেভেন নামে অভিহিত করা হয়, তা যে শুধু দেশের কিছু রাজনৈতিক দল, বিদেশি কূটনীতিক আর সেনাবাহিনীর একটি অংশের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল তা নয়। ওই রাজনৈতিক সাইক্লোনটির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির দায়ও কম ছিল না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থতাই পরিস্থিতিকে জটিল করেছে, অঘটনকে ত্বরান্বিত করেছে। যুদ্ধে জেতার অন্যতম কৌশল হলো পরিস্থিতি বিবেচনায় সাময়িক পশ্চাদপসরণ। রাজনীতিতেও সে কৌশল অত্যন্ত ফলদায়ক। উদাহরণ হিসেবে ১৯৯৬ সালের কথা বলা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সম্মিলিত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বিএনপি মেনে নিয়েছিল বলেই এক মেয়াদ শেষে তারা সরকারের ফিরে আসতে পেরেছিল। ২০০৭ সালে যদি বিরোধী দলের দাবিকে মূল্যায়ন করে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের পরিবর্তে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একজনকে প্রধান উপদেষ্টা করা হতো, তাহলে অনেক অঘটনই হয়তো ঘটত না। হয়তো সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারত না, তবে জাতীয় সংসদে তাদের অবস্থান হতো শক্তিশালী। আর তাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের আজকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিতে পারত না। কথায় আছে- একটি ভুল অসংখ্য ভুলের জন্ম দেয়।

অনেকে বলেন, রাজনীতি হলো দাবা খেলার মতো। একজন দাবারুর প্রধান হাতিয়ার তার স্থির মস্তিষ্ক ও অপরিমেয় ধৈর্যশক্তি। প্রতিপক্ষের চাল দেখে তার উদ্দেশ্য অনুধাবন করে ধীরেসুস্থে নিজের বড়ে চাল দিতে হয় এবং সময়ের চাল সময়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাত করা যায়। অধৈর্য হয়ে দাবা খেলা যায় না। আর সঠিক সময়ে সঠিক চাল দেওয়ার মতো ধীশক্তি না থাকলে দাবা খেলায় পরাজয় নিশ্চিত। বিএনপির গত ১৫ বছরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে তাদের অস্থির মস্তিষ্ক, অধৈর্য চিত্ত এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। ভারতে কংগ্রেস যে ধরনের ধৈর্য পোষণ করে সুস্থিরভাবে দলকে সংগঠিত করে পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এখানে বিএনপি তা পারেনি। কেউ বলতে পারেন, বাংলাদেশ আর ভারতের পরিবেশ-পরিস্থিতি এক নয়। সেখানকার নির্বাচন ব্যবস্থা এমন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন পড়ে না। নির্বাচন কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করে। কথাটা অমূলক নয় মোটেও। ভারতের নির্বাচন কমিশন সরকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের এখানে তা অনুপস্থিত। কাগজে-কলমে আমাদের নির্বাচন কমিশন কুস্তিগির আসলাম, গোগা, ভুলুর ন্যায় শক্তিশালী। কিন্তু বাস্তবে থরহরিকম্প তালপাতার সেপাই। সরকারের সামনে তারা অসহায়। নির্বাচন কমিশনের কর্তাব্যক্তিরা যতই হম্বিতম্বি করুন না কেন, সরকারপ্রধান সন্তুষ্ট হলেন, নাকি অসন্তুষ্ট হলেন সে খেয়ালটা রাখতেই হয়। পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের নির্বাচন কমিশন এখনো শিরদাঁড়া খাঁড়া করে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এই না পারার দায় কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নয়। এর দায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর, যেগুলো অতীতে ক্ষমতায় ছিল এবং বর্তমানে ক্ষমতায় আছে। তারা কেউই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান বর্ণিত বিধান মোতাবেক আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে আন্তরিক ছিল না, এখনো নেই। ফলে শিশুকালে পোলিও রোগে আক্রান্তের মতো আমাদের নির্বাচন কমিশনও সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে পারেনি।

কংগ্রেসের কাছ থেকে বিএনপির শেখার কথা বলছিলাম। বিএনপি শিখবে কি শিখবে না সেটা তাদের ব্যাপার। লক্ষণীয় হলো- ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভরাডুবির পর কংগ্রেস বিজেপি সরকারকে গদি থেকে টেনে নামাতে ‘মাসে মাসে চান্দে চান্দে’ সরকার পতনের কর্মসূচি দেয়নি। বরং তারা মনোযোগ দিয়েছে শোচনীয় পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান এবং তৎপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে। তারা জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে সরকারবিরোধী জনমত গঠন ও আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর অংশগ্রহণ জনমনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য লাভ করতে পারে, যখন সেটা সর্বজনীন হয়ে ওঠে। এটা অনস্বীকার্য যে, উপমহাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার একটি বড় ফ্যাক্টর। দলের ঐক্যের জন্য প্রয়াত নেতা-নেত্রীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীদের হয়তো দরকার আছে। কিন্তু পরীক্ষিত ব্যর্থ উত্তরাধিকার দলের সম্পদ না হয়ে দায় হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে ৫২ আসন পেয়ে কংগ্রেসের ভরাডুবির জন্য রাজীব-সোনিয়া পুত্র রাহুল গান্ধী তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার অপরিপক্বতাকেই সবাই কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছিলেন। বাস্তবতা অনুধাবনে সক্ষম রাহুল তার ব্যর্থতাকে স্বীকার করে কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো মানেই দল থেকে দূরে যাওয়া নয়। বরং একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী হয়ে রাহুল তার দলকে গভীর খাদ থেকে পাড়ে টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। দলের জন্য তার এ স্যাক্রিফাইস (নেতৃত্ব ত্যাগ) আগামীতে তাঁকে হয়তো অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

কংগেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুল গান্ধীর সরে দাঁড়ানো রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। তবে সব দৃষ্টান্ত সবার কাছে অনুসরণীয় হয় না। রাজনীতিতে পূর্ব পুরুষের উত্তরাধিকারকে কেউ কেউ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানার মতো মনে করেন। কিন্তু জমিজমা-সম্পত্তি আর রাজনীতি যে এক নয় এটা তারা বুঝতে চান না। তাই একের পর এক ব্যর্থতার পরেও দেখা যায় তারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কর্তৃত্বকে যক্ষের ধন মনে করে বক্ষে চেপে ধরে বসে থাকেন। নেতৃত্ব কুক্ষিগত করে রাখার এ নেতিবাচক মানসিকতা একটি রজনৈতিক দলের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক; যা সংশ্লিষ্ট দলকে সামনে এগোতে দেয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন