শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাশ মোদি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসলেন তিনি। মে মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনে তাকে নির্ভর করতে হয়েছে এনডিএ জোটের ওপর। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি বলেছিল, তারা এবার ৫৪৩ আসনের লোকসভায় কমপক্ষে ৪০০ আসনে জয়লাভ করবে; তবে ফলাফল তেমন হয়নি। এমনকি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের চেয়ে বেশি পাওয়ার আশা করেছিল দলটি। অর্থাৎ বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের আশা করেছিল। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ধস না নামলেও এবারের নির্বাচনে বিজেপি এগোতে পারেনি বরং পিছিয়েছে। অপরদিকে গত দুই নির্বাচনে পিছিয়ে পড়া ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস অনেকটাই সামনে এগিয়ে এসেছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) পেয়েছে ২৯৩ আসন আর বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট (ইন্ডিয়া জোট) পেয়েছে ২৩২টি আসন, কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৯টি আসন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার ভারতে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়েছে; যেটি এর মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে যদি বিজেপি জোটের কোনো বড় শরিক জোট ত্যাগ করে সরকারের প্রতি অনাস্থা আনে, তাহলে মোদি সরকারের পতন ঘটা বিচিত্র নয়। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় প্রধান জোট কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সরকার গঠনের আমন্ত্রণ পেলেও তা করতে পারবে কি না বা আগ্রহী হবে কি না বলা মুশকিল। অনেকেই মনে করেন, অপেক্ষাকৃত দুর্বল অবস্থানে থাকা কংগ্রেস হয়তো সরকারে যাওয়ার এ সুযোগ গ্রহণ না-ও করতে পারে। কেননা, ২৩২ আসনের শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করে বিজেপির মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মুখোমুখি হয়ে সরকার পরিচালনায় সাফল্য অর্জন হবে দুরূহ ব্যাপার। ফলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা বলছেন, লোকসভায় আস্থাভোটে যদি মোদি সরকারের পতন ঘটে এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠনে আগ্রহী না হয়, তাহলে অসময়ে ভারতে আরেকটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রায় অবধারিত। এ বিষয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার যথার্থই লিখেছেন- ‘বিজেপি সরকারের পতন এবং দ্রুত আরেকটি নতুন নির্বাচনের জন্য ইন্ডিয়া জোট হয়তো খুব তাড়াহুড়া করবে না’। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০ জুন, ২০২৪)।

আমার আজকের রচনার মূল প্রতিপাদ্য এটাই- রাজনীতিতে তাড়াহুড়া বা অধৈর্যের কোনো স্থান আছে কি না। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার শর্টকাট কোনো পথ নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির একেকটি সোপান অতিক্রম করেই চূড়ান্ত সোপানে পা রাখতে হয়। কংগ্রেসের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাওয়া যায়, তারা কি অসীম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ১০ বছরে লোকসভায় তাদের অবস্থানকে সংহত করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৫২টি আসন। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্থাৎ ১৩৯ বছরের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের জন্য তা ছিল ভয়ংকর বিপর্যয়। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছিলেন, কংগ্রেসের পক্ষে ভারতের রাজনীতিতে উঠে দাঁড়ানো হয়তো আর সম্ভবপর হবে না। কিন্তু কংগ্রেস পেরেছে। এবার তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। ধীরে ধীরে তারা এমন একটি অবস্থানে এসেছে, যেখান থেকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব নয়। আর এ জন্য তাদেরকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০টি বছর। হয়তো চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য আরও পাঁচ-দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব হয়তো সে সময়টুকু অপেক্ষা করবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও তারা কোনো নির্বাচন বর্জন বা অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেনি।

একটি রাজনৈতিক দলের ভালো সময়, খারপ সময় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। ভুল রাজনীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অবিমৃষ্যকারিতা কিংবা অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ একটি রাজনৈতিক দলকে বিপর্যয়ের খাদে ফেলে দিতে পারে। আর যে কোনো কারণে একবার খাদে পতিত হলে সেখান থেকে উঠে আসার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটি বেশি প্রয়োজন তাহলো অসীম ধৈর্য ও সুচিন্তিত কৌশল। কোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে পড়ে গেলে এক লাফে পুনরায় সে জায়গায় উঠে যাওয়া সম্ভব হয় না। প্রথমে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে খাদের পাড় বেয়ে ওপরে উঠে তারপর চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে চেষ্টা করতে হয়। তা না করে খাদের নিচ থেকে একবারে ওপরে ওঠার জন্য লাফ দিলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হতে পারে। গর্ত থেকে উঠে আসা তো সম্ভব হয়-ই না, বরং হাত-পা ভেঙে পঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

পরিচিত অনেক রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তি আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কংগ্রেসের কাছ থেকে আমাদের দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপির অনেক কিছু শেখার আছে। নিজেদের ভুল কিংবা দেশি-বিদেশি চক্রান্ত, যে কারণেই হোক বিএনপি রাজনৈতিক গর্তে পতিত হয়েছে এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থা, যেটাকে ওয়ান-ইলেভেন নামে অভিহিত করা হয়, তা যে শুধু দেশের কিছু রাজনৈতিক দল, বিদেশি কূটনীতিক আর সেনাবাহিনীর একটি অংশের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল তা নয়। ওই রাজনৈতিক সাইক্লোনটির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির দায়ও কম ছিল না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থতাই পরিস্থিতিকে জটিল করেছে, অঘটনকে ত্বরান্বিত করেছে। যুদ্ধে জেতার অন্যতম কৌশল হলো পরিস্থিতি বিবেচনায় সাময়িক পশ্চাদপসরণ। রাজনীতিতেও সে কৌশল অত্যন্ত ফলদায়ক। উদাহরণ হিসেবে ১৯৯৬ সালের কথা বলা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সম্মিলিত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বিএনপি মেনে নিয়েছিল বলেই এক মেয়াদ শেষে তারা সরকারের ফিরে আসতে পেরেছিল। ২০০৭ সালে যদি বিরোধী দলের দাবিকে মূল্যায়ন করে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের পরিবর্তে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একজনকে প্রধান উপদেষ্টা করা হতো, তাহলে অনেক অঘটনই হয়তো ঘটত না। হয়তো সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারত না, তবে জাতীয় সংসদে তাদের অবস্থান হতো শক্তিশালী। আর তাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের আজকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিতে পারত না। কথায় আছে- একটি ভুল অসংখ্য ভুলের জন্ম দেয়।

অনেকে বলেন, রাজনীতি হলো দাবা খেলার মতো। একজন দাবারুর প্রধান হাতিয়ার তার স্থির মস্তিষ্ক ও অপরিমেয় ধৈর্যশক্তি। প্রতিপক্ষের চাল দেখে তার উদ্দেশ্য অনুধাবন করে ধীরেসুস্থে নিজের বড়ে চাল দিতে হয় এবং সময়ের চাল সময়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাত করা যায়। অধৈর্য হয়ে দাবা খেলা যায় না। আর সঠিক সময়ে সঠিক চাল দেওয়ার মতো ধীশক্তি না থাকলে দাবা খেলায় পরাজয় নিশ্চিত। বিএনপির গত ১৫ বছরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে তাদের অস্থির মস্তিষ্ক, অধৈর্য চিত্ত এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। ভারতে কংগ্রেস যে ধরনের ধৈর্য পোষণ করে সুস্থিরভাবে দলকে সংগঠিত করে পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এখানে বিএনপি তা পারেনি। কেউ বলতে পারেন, বাংলাদেশ আর ভারতের পরিবেশ-পরিস্থিতি এক নয়। সেখানকার নির্বাচন ব্যবস্থা এমন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন পড়ে না। নির্বাচন কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করে। কথাটা অমূলক নয় মোটেও। ভারতের নির্বাচন কমিশন সরকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের এখানে তা অনুপস্থিত। কাগজে-কলমে আমাদের নির্বাচন কমিশন কুস্তিগির আসলাম, গোগা, ভুলুর ন্যায় শক্তিশালী। কিন্তু বাস্তবে থরহরিকম্প তালপাতার সেপাই। সরকারের সামনে তারা অসহায়। নির্বাচন কমিশনের কর্তাব্যক্তিরা যতই হম্বিতম্বি করুন না কেন, সরকারপ্রধান সন্তুষ্ট হলেন, নাকি অসন্তুষ্ট হলেন সে খেয়ালটা রাখতেই হয়। পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের নির্বাচন কমিশন এখনো শিরদাঁড়া খাঁড়া করে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এই না পারার দায় কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নয়। এর দায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর, যেগুলো অতীতে ক্ষমতায় ছিল এবং বর্তমানে ক্ষমতায় আছে। তারা কেউই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান বর্ণিত বিধান মোতাবেক আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে আন্তরিক ছিল না, এখনো নেই। ফলে শিশুকালে পোলিও রোগে আক্রান্তের মতো আমাদের নির্বাচন কমিশনও সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে পারেনি।

কংগ্রেসের কাছ থেকে বিএনপির শেখার কথা বলছিলাম। বিএনপি শিখবে কি শিখবে না সেটা তাদের ব্যাপার। লক্ষণীয় হলো- ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভরাডুবির পর কংগ্রেস বিজেপি সরকারকে গদি থেকে টেনে নামাতে ‘মাসে মাসে চান্দে চান্দে’ সরকার পতনের কর্মসূচি দেয়নি। বরং তারা মনোযোগ দিয়েছে শোচনীয় পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান এবং তৎপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে। তারা জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে সরকারবিরোধী জনমত গঠন ও আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর অংশগ্রহণ জনমনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য লাভ করতে পারে, যখন সেটা সর্বজনীন হয়ে ওঠে। এটা অনস্বীকার্য যে, উপমহাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার একটি বড় ফ্যাক্টর। দলের ঐক্যের জন্য প্রয়াত নেতা-নেত্রীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীদের হয়তো দরকার আছে। কিন্তু পরীক্ষিত ব্যর্থ উত্তরাধিকার দলের সম্পদ না হয়ে দায় হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে ৫২ আসন পেয়ে কংগ্রেসের ভরাডুবির জন্য রাজীব-সোনিয়া পুত্র রাহুল গান্ধী তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার অপরিপক্বতাকেই সবাই কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছিলেন। বাস্তবতা অনুধাবনে সক্ষম রাহুল তার ব্যর্থতাকে স্বীকার করে কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো মানেই দল থেকে দূরে যাওয়া নয়। বরং একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী হয়ে রাহুল তার দলকে গভীর খাদ থেকে পাড়ে টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। দলের জন্য তার এ স্যাক্রিফাইস (নেতৃত্ব ত্যাগ) আগামীতে তাঁকে হয়তো অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

কংগেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুল গান্ধীর সরে দাঁড়ানো রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। তবে সব দৃষ্টান্ত সবার কাছে অনুসরণীয় হয় না। রাজনীতিতে পূর্ব পুরুষের উত্তরাধিকারকে কেউ কেউ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানার মতো মনে করেন। কিন্তু জমিজমা-সম্পত্তি আর রাজনীতি যে এক নয় এটা তারা বুঝতে চান না। তাই একের পর এক ব্যর্থতার পরেও দেখা যায় তারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কর্তৃত্বকে যক্ষের ধন মনে করে বক্ষে চেপে ধরে বসে থাকেন। নেতৃত্ব কুক্ষিগত করে রাখার এ নেতিবাচক মানসিকতা একটি রজনৈতিক দলের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক; যা সংশ্লিষ্ট দলকে সামনে এগোতে দেয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা