শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাশ মোদি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসলেন তিনি। মে মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনে তাকে নির্ভর করতে হয়েছে এনডিএ জোটের ওপর। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি বলেছিল, তারা এবার ৫৪৩ আসনের লোকসভায় কমপক্ষে ৪০০ আসনে জয়লাভ করবে; তবে ফলাফল তেমন হয়নি। এমনকি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের চেয়ে বেশি পাওয়ার আশা করেছিল দলটি। অর্থাৎ বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের আশা করেছিল। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ধস না নামলেও এবারের নির্বাচনে বিজেপি এগোতে পারেনি বরং পিছিয়েছে। অপরদিকে গত দুই নির্বাচনে পিছিয়ে পড়া ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস অনেকটাই সামনে এগিয়ে এসেছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) পেয়েছে ২৯৩ আসন আর বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট (ইন্ডিয়া জোট) পেয়েছে ২৩২টি আসন, কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৯টি আসন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার ভারতে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়েছে; যেটি এর মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে যদি বিজেপি জোটের কোনো বড় শরিক জোট ত্যাগ করে সরকারের প্রতি অনাস্থা আনে, তাহলে মোদি সরকারের পতন ঘটা বিচিত্র নয়। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় প্রধান জোট কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সরকার গঠনের আমন্ত্রণ পেলেও তা করতে পারবে কি না বা আগ্রহী হবে কি না বলা মুশকিল। অনেকেই মনে করেন, অপেক্ষাকৃত দুর্বল অবস্থানে থাকা কংগ্রেস হয়তো সরকারে যাওয়ার এ সুযোগ গ্রহণ না-ও করতে পারে। কেননা, ২৩২ আসনের শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করে বিজেপির মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মুখোমুখি হয়ে সরকার পরিচালনায় সাফল্য অর্জন হবে দুরূহ ব্যাপার। ফলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা বলছেন, লোকসভায় আস্থাভোটে যদি মোদি সরকারের পতন ঘটে এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠনে আগ্রহী না হয়, তাহলে অসময়ে ভারতে আরেকটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রায় অবধারিত। এ বিষয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার যথার্থই লিখেছেন- ‘বিজেপি সরকারের পতন এবং দ্রুত আরেকটি নতুন নির্বাচনের জন্য ইন্ডিয়া জোট হয়তো খুব তাড়াহুড়া করবে না’। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০ জুন, ২০২৪)।

আমার আজকের রচনার মূল প্রতিপাদ্য এটাই- রাজনীতিতে তাড়াহুড়া বা অধৈর্যের কোনো স্থান আছে কি না। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার শর্টকাট কোনো পথ নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির একেকটি সোপান অতিক্রম করেই চূড়ান্ত সোপানে পা রাখতে হয়। কংগ্রেসের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাওয়া যায়, তারা কি অসীম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ১০ বছরে লোকসভায় তাদের অবস্থানকে সংহত করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৫২টি আসন। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্থাৎ ১৩৯ বছরের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের জন্য তা ছিল ভয়ংকর বিপর্যয়। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছিলেন, কংগ্রেসের পক্ষে ভারতের রাজনীতিতে উঠে দাঁড়ানো হয়তো আর সম্ভবপর হবে না। কিন্তু কংগ্রেস পেরেছে। এবার তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। ধীরে ধীরে তারা এমন একটি অবস্থানে এসেছে, যেখান থেকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব নয়। আর এ জন্য তাদেরকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০টি বছর। হয়তো চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য আরও পাঁচ-দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব হয়তো সে সময়টুকু অপেক্ষা করবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও তারা কোনো নির্বাচন বর্জন বা অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেনি।

একটি রাজনৈতিক দলের ভালো সময়, খারপ সময় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। ভুল রাজনীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অবিমৃষ্যকারিতা কিংবা অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ একটি রাজনৈতিক দলকে বিপর্যয়ের খাদে ফেলে দিতে পারে। আর যে কোনো কারণে একবার খাদে পতিত হলে সেখান থেকে উঠে আসার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটি বেশি প্রয়োজন তাহলো অসীম ধৈর্য ও সুচিন্তিত কৌশল। কোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে পড়ে গেলে এক লাফে পুনরায় সে জায়গায় উঠে যাওয়া সম্ভব হয় না। প্রথমে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে খাদের পাড় বেয়ে ওপরে উঠে তারপর চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে চেষ্টা করতে হয়। তা না করে খাদের নিচ থেকে একবারে ওপরে ওঠার জন্য লাফ দিলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হতে পারে। গর্ত থেকে উঠে আসা তো সম্ভব হয়-ই না, বরং হাত-পা ভেঙে পঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

পরিচিত অনেক রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তি আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কংগ্রেসের কাছ থেকে আমাদের দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপির অনেক কিছু শেখার আছে। নিজেদের ভুল কিংবা দেশি-বিদেশি চক্রান্ত, যে কারণেই হোক বিএনপি রাজনৈতিক গর্তে পতিত হয়েছে এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থা, যেটাকে ওয়ান-ইলেভেন নামে অভিহিত করা হয়, তা যে শুধু দেশের কিছু রাজনৈতিক দল, বিদেশি কূটনীতিক আর সেনাবাহিনীর একটি অংশের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল তা নয়। ওই রাজনৈতিক সাইক্লোনটির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির দায়ও কম ছিল না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থতাই পরিস্থিতিকে জটিল করেছে, অঘটনকে ত্বরান্বিত করেছে। যুদ্ধে জেতার অন্যতম কৌশল হলো পরিস্থিতি বিবেচনায় সাময়িক পশ্চাদপসরণ। রাজনীতিতেও সে কৌশল অত্যন্ত ফলদায়ক। উদাহরণ হিসেবে ১৯৯৬ সালের কথা বলা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সম্মিলিত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বিএনপি মেনে নিয়েছিল বলেই এক মেয়াদ শেষে তারা সরকারের ফিরে আসতে পেরেছিল। ২০০৭ সালে যদি বিরোধী দলের দাবিকে মূল্যায়ন করে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের পরিবর্তে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একজনকে প্রধান উপদেষ্টা করা হতো, তাহলে অনেক অঘটনই হয়তো ঘটত না। হয়তো সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারত না, তবে জাতীয় সংসদে তাদের অবস্থান হতো শক্তিশালী। আর তাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের আজকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিতে পারত না। কথায় আছে- একটি ভুল অসংখ্য ভুলের জন্ম দেয়।

অনেকে বলেন, রাজনীতি হলো দাবা খেলার মতো। একজন দাবারুর প্রধান হাতিয়ার তার স্থির মস্তিষ্ক ও অপরিমেয় ধৈর্যশক্তি। প্রতিপক্ষের চাল দেখে তার উদ্দেশ্য অনুধাবন করে ধীরেসুস্থে নিজের বড়ে চাল দিতে হয় এবং সময়ের চাল সময়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাত করা যায়। অধৈর্য হয়ে দাবা খেলা যায় না। আর সঠিক সময়ে সঠিক চাল দেওয়ার মতো ধীশক্তি না থাকলে দাবা খেলায় পরাজয় নিশ্চিত। বিএনপির গত ১৫ বছরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে তাদের অস্থির মস্তিষ্ক, অধৈর্য চিত্ত এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। ভারতে কংগ্রেস যে ধরনের ধৈর্য পোষণ করে সুস্থিরভাবে দলকে সংগঠিত করে পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এখানে বিএনপি তা পারেনি। কেউ বলতে পারেন, বাংলাদেশ আর ভারতের পরিবেশ-পরিস্থিতি এক নয়। সেখানকার নির্বাচন ব্যবস্থা এমন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন পড়ে না। নির্বাচন কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করে। কথাটা অমূলক নয় মোটেও। ভারতের নির্বাচন কমিশন সরকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের এখানে তা অনুপস্থিত। কাগজে-কলমে আমাদের নির্বাচন কমিশন কুস্তিগির আসলাম, গোগা, ভুলুর ন্যায় শক্তিশালী। কিন্তু বাস্তবে থরহরিকম্প তালপাতার সেপাই। সরকারের সামনে তারা অসহায়। নির্বাচন কমিশনের কর্তাব্যক্তিরা যতই হম্বিতম্বি করুন না কেন, সরকারপ্রধান সন্তুষ্ট হলেন, নাকি অসন্তুষ্ট হলেন সে খেয়ালটা রাখতেই হয়। পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের নির্বাচন কমিশন এখনো শিরদাঁড়া খাঁড়া করে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এই না পারার দায় কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নয়। এর দায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর, যেগুলো অতীতে ক্ষমতায় ছিল এবং বর্তমানে ক্ষমতায় আছে। তারা কেউই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান বর্ণিত বিধান মোতাবেক আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে আন্তরিক ছিল না, এখনো নেই। ফলে শিশুকালে পোলিও রোগে আক্রান্তের মতো আমাদের নির্বাচন কমিশনও সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে পারেনি।

কংগ্রেসের কাছ থেকে বিএনপির শেখার কথা বলছিলাম। বিএনপি শিখবে কি শিখবে না সেটা তাদের ব্যাপার। লক্ষণীয় হলো- ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভরাডুবির পর কংগ্রেস বিজেপি সরকারকে গদি থেকে টেনে নামাতে ‘মাসে মাসে চান্দে চান্দে’ সরকার পতনের কর্মসূচি দেয়নি। বরং তারা মনোযোগ দিয়েছে শোচনীয় পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান এবং তৎপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে। তারা জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে সরকারবিরোধী জনমত গঠন ও আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর অংশগ্রহণ জনমনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য লাভ করতে পারে, যখন সেটা সর্বজনীন হয়ে ওঠে। এটা অনস্বীকার্য যে, উপমহাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার একটি বড় ফ্যাক্টর। দলের ঐক্যের জন্য প্রয়াত নেতা-নেত্রীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীদের হয়তো দরকার আছে। কিন্তু পরীক্ষিত ব্যর্থ উত্তরাধিকার দলের সম্পদ না হয়ে দায় হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে ৫২ আসন পেয়ে কংগ্রেসের ভরাডুবির জন্য রাজীব-সোনিয়া পুত্র রাহুল গান্ধী তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার অপরিপক্বতাকেই সবাই কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছিলেন। বাস্তবতা অনুধাবনে সক্ষম রাহুল তার ব্যর্থতাকে স্বীকার করে কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো মানেই দল থেকে দূরে যাওয়া নয়। বরং একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী হয়ে রাহুল তার দলকে গভীর খাদ থেকে পাড়ে টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। দলের জন্য তার এ স্যাক্রিফাইস (নেতৃত্ব ত্যাগ) আগামীতে তাঁকে হয়তো অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

কংগেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুল গান্ধীর সরে দাঁড়ানো রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। তবে সব দৃষ্টান্ত সবার কাছে অনুসরণীয় হয় না। রাজনীতিতে পূর্ব পুরুষের উত্তরাধিকারকে কেউ কেউ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানার মতো মনে করেন। কিন্তু জমিজমা-সম্পত্তি আর রাজনীতি যে এক নয় এটা তারা বুঝতে চান না। তাই একের পর এক ব্যর্থতার পরেও দেখা যায় তারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কর্তৃত্বকে যক্ষের ধন মনে করে বক্ষে চেপে ধরে বসে থাকেন। নেতৃত্ব কুক্ষিগত করে রাখার এ নেতিবাচক মানসিকতা একটি রজনৈতিক দলের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক; যা সংশ্লিষ্ট দলকে সামনে এগোতে দেয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ