শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধৈর্য ও কৌশল রাজনীতিতে সাফল্য আনে

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় শপথ নিয়েছেন বিজেপি নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাশ মোদি। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার দেশটির প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসলেন তিনি। মে মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও সরকার গঠনে তাকে নির্ভর করতে হয়েছে এনডিএ জোটের ওপর। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি বলেছিল, তারা এবার ৫৪৩ আসনের লোকসভায় কমপক্ষে ৪০০ আসনে জয়লাভ করবে; তবে ফলাফল তেমন হয়নি। এমনকি সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের চেয়ে বেশি পাওয়ার আশা করেছিল দলটি। অর্থাৎ বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের আশা করেছিল। কিন্তু ঘটনা তেমন ঘটেনি। ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ধস না নামলেও এবারের নির্বাচনে বিজেপি এগোতে পারেনি বরং পিছিয়েছে। অপরদিকে গত দুই নির্বাচনে পিছিয়ে পড়া ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস অনেকটাই সামনে এগিয়ে এসেছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) পেয়েছে ২৯৩ আসন আর বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০ আসন। অন্যদিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট (ইন্ডিয়া জোট) পেয়েছে ২৩২টি আসন, কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছে ৯৯টি আসন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার ভারতে একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট গঠিত হয়েছে; যেটি এর মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবে কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কেননা, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে যদি বিজেপি জোটের কোনো বড় শরিক জোট ত্যাগ করে সরকারের প্রতি অনাস্থা আনে, তাহলে মোদি সরকারের পতন ঘটা বিচিত্র নয়। সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় প্রধান জোট কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সরকার গঠনের আমন্ত্রণ পেলেও তা করতে পারবে কি না বা আগ্রহী হবে কি না বলা মুশকিল। অনেকেই মনে করেন, অপেক্ষাকৃত দুর্বল অবস্থানে থাকা কংগ্রেস হয়তো সরকারে যাওয়ার এ সুযোগ গ্রহণ না-ও করতে পারে। কেননা, ২৩২ আসনের শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করে বিজেপির মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের মুখোমুখি হয়ে সরকার পরিচালনায় সাফল্য অর্জন হবে দুরূহ ব্যাপার। ফলে রাজনৈতিক বোদ্ধারা বলছেন, লোকসভায় আস্থাভোটে যদি মোদি সরকারের পতন ঘটে এবং কংগ্রেস জোট সরকার গঠনে আগ্রহী না হয়, তাহলে অসময়ে ভারতে আরেকটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান প্রায় অবধারিত। এ বিষয়ে বিশিষ্ট কলামিস্ট ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মে. জে. এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার যথার্থই লিখেছেন- ‘বিজেপি সরকারের পতন এবং দ্রুত আরেকটি নতুন নির্বাচনের জন্য ইন্ডিয়া জোট হয়তো খুব তাড়াহুড়া করবে না’। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১০ জুন, ২০২৪)।

আমার আজকের রচনার মূল প্রতিপাদ্য এটাই- রাজনীতিতে তাড়াহুড়া বা অধৈর্যের কোনো স্থান আছে কি না। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার শর্টকাট কোনো পথ নেই। নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির একেকটি সোপান অতিক্রম করেই চূড়ান্ত সোপানে পা রাখতে হয়। কংগ্রেসের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাওয়া যায়, তারা কি অসীম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ১০ বছরে লোকসভায় তাদের অবস্থানকে সংহত করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ৪৪ আসন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৫২টি আসন। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অর্থাৎ ১৩৯ বছরের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের জন্য তা ছিল ভয়ংকর বিপর্যয়। অনেকেই তখন মন্তব্য করেছিলেন, কংগ্রেসের পক্ষে ভারতের রাজনীতিতে উঠে দাঁড়ানো হয়তো আর সম্ভবপর হবে না। কিন্তু কংগ্রেস পেরেছে। এবার তারা পেয়েছে ৯৯টি আসন। ধীরে ধীরে তারা এমন একটি অবস্থানে এসেছে, যেখান থেকে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো অসম্ভব নয়। আর এ জন্য তাদেরকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১০টি বছর। হয়তো চূড়ান্ত সাফল্যের জন্য আরও পাঁচ-দশ বছর অপেক্ষা করতে হতে পারে। পোড় খাওয়া রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতৃত্ব হয়তো সে সময়টুকু অপেক্ষা করবে। সবচেয়ে বড় কথা, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও তারা কোনো নির্বাচন বর্জন বা অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেনি।

একটি রাজনৈতিক দলের ভালো সময়, খারপ সময় আসাটা অস্বাভাবিক নয়। ভুল রাজনীতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অবিমৃষ্যকারিতা কিংবা অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ একটি রাজনৈতিক দলকে বিপর্যয়ের খাদে ফেলে দিতে পারে। আর যে কোনো কারণে একবার খাদে পতিত হলে সেখান থেকে উঠে আসার জন্য সবচেয়ে যে জিনিসটি বেশি প্রয়োজন তাহলো অসীম ধৈর্য ও সুচিন্তিত কৌশল। কোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে পড়ে গেলে এক লাফে পুনরায় সে জায়গায় উঠে যাওয়া সম্ভব হয় না। প্রথমে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ধীরে ধীরে খাদের পাড় বেয়ে ওপরে উঠে তারপর চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছতে চেষ্টা করতে হয়। তা না করে খাদের নিচ থেকে একবারে ওপরে ওঠার জন্য লাফ দিলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হতে পারে। গর্ত থেকে উঠে আসা তো সম্ভব হয়-ই না, বরং হাত-পা ভেঙে পঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

পরিচিত অনেক রাজনীতি-সচেতন ব্যক্তি আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কংগ্রেসের কাছ থেকে আমাদের দেশের অন্যতম বড় দল বিএনপির অনেক কিছু শেখার আছে। নিজেদের ভুল কিংবা দেশি-বিদেশি চক্রান্ত, যে কারণেই হোক বিএনপি রাজনৈতিক গর্তে পতিত হয়েছে এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২০০৭ সালের জরুরি অবস্থা, যেটাকে ওয়ান-ইলেভেন নামে অভিহিত করা হয়, তা যে শুধু দেশের কিছু রাজনৈতিক দল, বিদেশি কূটনীতিক আর সেনাবাহিনীর একটি অংশের সম্মিলিত প্রয়াস ছিল তা নয়। ওই রাজনৈতিক সাইক্লোনটির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন বিএনপির দায়ও কম ছিল না। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থতাই পরিস্থিতিকে জটিল করেছে, অঘটনকে ত্বরান্বিত করেছে। যুদ্ধে জেতার অন্যতম কৌশল হলো পরিস্থিতি বিবেচনায় সাময়িক পশ্চাদপসরণ। রাজনীতিতেও সে কৌশল অত্যন্ত ফলদায়ক। উদাহরণ হিসেবে ১৯৯৬ সালের কথা বলা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সম্মিলিত আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি বিএনপি মেনে নিয়েছিল বলেই এক মেয়াদ শেষে তারা সরকারের ফিরে আসতে পেরেছিল। ২০০৭ সালে যদি বিরোধী দলের দাবিকে মূল্যায়ন করে রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের পরিবর্তে সব দলের কাছে গ্রহণযোগ্য একজনকে প্রধান উপদেষ্টা করা হতো, তাহলে অনেক অঘটনই হয়তো ঘটত না। হয়তো সে নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারত না, তবে জাতীয় সংসদে তাদের অবস্থান হতো শক্তিশালী। আর তাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেদের আজকের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিতে পারত না। কথায় আছে- একটি ভুল অসংখ্য ভুলের জন্ম দেয়।

অনেকে বলেন, রাজনীতি হলো দাবা খেলার মতো। একজন দাবারুর প্রধান হাতিয়ার তার স্থির মস্তিষ্ক ও অপরিমেয় ধৈর্যশক্তি। প্রতিপক্ষের চাল দেখে তার উদ্দেশ্য অনুধাবন করে ধীরেসুস্থে নিজের বড়ে চাল দিতে হয় এবং সময়ের চাল সময়ে দিতে পারলেই কিস্তিমাত করা যায়। অধৈর্য হয়ে দাবা খেলা যায় না। আর সঠিক সময়ে সঠিক চাল দেওয়ার মতো ধীশক্তি না থাকলে দাবা খেলায় পরাজয় নিশ্চিত। বিএনপির গত ১৫ বছরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে তাদের অস্থির মস্তিষ্ক, অধৈর্য চিত্ত এবং সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। ভারতে কংগ্রেস যে ধরনের ধৈর্য পোষণ করে সুস্থিরভাবে দলকে সংগঠিত করে পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এখানে বিএনপি তা পারেনি। কেউ বলতে পারেন, বাংলাদেশ আর ভারতের পরিবেশ-পরিস্থিতি এক নয়। সেখানকার নির্বাচন ব্যবস্থা এমন যে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন পড়ে না। নির্বাচন কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা পালন করে। কথাটা অমূলক নয় মোটেও। ভারতের নির্বাচন কমিশন সরকার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের এখানে তা অনুপস্থিত। কাগজে-কলমে আমাদের নির্বাচন কমিশন কুস্তিগির আসলাম, গোগা, ভুলুর ন্যায় শক্তিশালী। কিন্তু বাস্তবে থরহরিকম্প তালপাতার সেপাই। সরকারের সামনে তারা অসহায়। নির্বাচন কমিশনের কর্তাব্যক্তিরা যতই হম্বিতম্বি করুন না কেন, সরকারপ্রধান সন্তুষ্ট হলেন, নাকি অসন্তুষ্ট হলেন সে খেয়ালটা রাখতেই হয়। পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের নির্বাচন কমিশন এখনো শিরদাঁড়া খাঁড়া করে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এই না পারার দায় কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নয়। এর দায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর, যেগুলো অতীতে ক্ষমতায় ছিল এবং বর্তমানে ক্ষমতায় আছে। তারা কেউই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান বর্ণিত বিধান মোতাবেক আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন ও শক্তিশালী করতে আন্তরিক ছিল না, এখনো নেই। ফলে শিশুকালে পোলিও রোগে আক্রান্তের মতো আমাদের নির্বাচন কমিশনও সাবলীলভাবে বেড়ে উঠতে পারেনি।

কংগ্রেসের কাছ থেকে বিএনপির শেখার কথা বলছিলাম। বিএনপি শিখবে কি শিখবে না সেটা তাদের ব্যাপার। লক্ষণীয় হলো- ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভরাডুবির পর কংগ্রেস বিজেপি সরকারকে গদি থেকে টেনে নামাতে ‘মাসে মাসে চান্দে চান্দে’ সরকার পতনের কর্মসূচি দেয়নি। বরং তারা মনোযোগ দিয়েছে শোচনীয় পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধান এবং তৎপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে। তারা জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে সরকারবিরোধী জনমত গঠন ও আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কৃষকদের আন্দোলনে কংগ্রেস তথা রাহুল গান্ধীর অংশগ্রহণ জনমনে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য লাভ করতে পারে, যখন সেটা সর্বজনীন হয়ে ওঠে। এটা অনস্বীকার্য যে, উপমহাদেশের বর্তমান রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার একটি বড় ফ্যাক্টর। দলের ঐক্যের জন্য প্রয়াত নেতা-নেত্রীর পারিবারিক উত্তরাধিকারীদের হয়তো দরকার আছে। কিন্তু পরীক্ষিত ব্যর্থ উত্তরাধিকার দলের সম্পদ না হয়ে দায় হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৯ এর নির্বাচনে ৫২ আসন পেয়ে কংগ্রেসের ভরাডুবির জন্য রাজীব-সোনিয়া পুত্র রাহুল গান্ধী তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছিলেন। তার অপরিপক্বতাকেই সবাই কংগ্রেসের শোচনীয় অবস্থার জন্য দায়ী করেছিলেন। বাস্তবতা অনুধাবনে সক্ষম রাহুল তার ব্যর্থতাকে স্বীকার করে কংগ্রেসের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানো মানেই দল থেকে দূরে যাওয়া নয়। বরং একজন নেতৃস্থানীয় কর্মী হয়ে রাহুল তার দলকে গভীর খাদ থেকে পাড়ে টেনে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। দলের জন্য তার এ স্যাক্রিফাইস (নেতৃত্ব ত্যাগ) আগামীতে তাঁকে হয়তো অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

কংগেসের নেতৃত্ব থেকে রাহুল গান্ধীর সরে দাঁড়ানো রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত। তবে সব দৃষ্টান্ত সবার কাছে অনুসরণীয় হয় না। রাজনীতিতে পূর্ব পুরুষের উত্তরাধিকারকে কেউ কেউ স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানার মতো মনে করেন। কিন্তু জমিজমা-সম্পত্তি আর রাজনীতি যে এক নয় এটা তারা বুঝতে চান না। তাই একের পর এক ব্যর্থতার পরেও দেখা যায় তারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কর্তৃত্বকে যক্ষের ধন মনে করে বক্ষে চেপে ধরে বসে থাকেন। নেতৃত্ব কুক্ষিগত করে রাখার এ নেতিবাচক মানসিকতা একটি রজনৈতিক দলের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধক; যা সংশ্লিষ্ট দলকে সামনে এগোতে দেয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে