শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সংখ্যা ভয়ংকর বাড়ছে বাংলাদেশে। ঘরে বাইরে, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও নারীরা নিরাপদ নয়। বাসে ট্রেনে কোথাও নয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন- ‘বেপরোয়া এই ধর্ষণের কারণ হচ্ছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। দুষ্টচক্রের রাহুগ্রাস সর্বোচ্চ বেড়ে যাওয়ায় অপরাধীরা বেপরোয়া অবস্থান নিয়েছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তি, দুর্বল ব্যক্তিত্ব ও হতাশাগ্রস্ত মানুষ এবং ক্ষমতার কারণে অহংকারী ব্যক্তিরা ধর্ষণের মতো অপকর্ম করছে। সমাজে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতাও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উসকে দিচ্ছে। এ অপরাধ রোধে দরকার শিক্ষামূলক কার্যক্রম।’

প্রতি মাসে গড়ে দশটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ৫০টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে দুজন মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

এ পর্যন্ত ৪৫টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। কিছু ধর্ষককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য এ নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক এবং চমকপ্রদ খবর। যে দেশে ধর্ষণ ঘটলে পরিবারের পক্ষ থেকেই খবরটি লুকিয়ে রাখা হয়, কারণ লোকলজ্জার ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে গোটা পরিবার, মামলা তো দূরের কথা, সে দেশে মামলা হচ্ছে এবং ধর্ষক গ্রেফতার হচ্ছে! অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই সচেতনতাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। কয়েকটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করছি, যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ধর্ষকদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এই খবরগুলো দৈনিক সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ করা।

এক। রাজধানীর খিলক্ষেতে গত ২৮ জুন মধ্যরাতে এক নববধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। নববধূকে নিয়ে তাঁর স্বামী খিলক্ষেতের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ফিরছিলেন। এ সময় সাতটি যুবক তাদের পথরোধ করে। রাতের অন্ধকারে ওই এলাকার ঝোপের মধ্যে নিয়ে সেই নারীর স্বামীকে মারধরের পর মুক্তিপণের টাকা জোগাড় করতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর সেই নববধূর ওপর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ চালায় সাত ধর্ষক। এই ধর্ষকদের সবকটাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এদের মধ্যে আবুল কাশেম সুমন নববধূর প্রাক্তন প্রেমিক।

দুই। গত ২৫ জুন রাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জিআরপি থানায় মামলা হওয়ায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা ওই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী।

তিন। ১৪ এপ্রিল তারিখে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে কেরানীগঞ্জের মধুসিটি হাউজিং-এ বেড়াতে যাওয়া এক চাকরিজীবী তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

চার। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিং এলাকায় প্রেমের ফাঁদ ফেলে এক তরুণীকে শিকলে বেঁধে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ২৫ দিন একটি ফ্ল্যাটে ওই তরুণীকে বেঁধে রেখে ধর্ষণ করে তরুণীর কথিত প্রেমিক ও তার বন্ধুরা।

পাঁচ। গত ১৫ মে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরী নিজের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। গভীর রাতে পাঁচ- ছজন লোক ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে।

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ সম্পর্কে নারীনেত্রী ও নারীপক্ষের সদস্য শিরীন হক বলেছেন, ‘আমরা বারবার বলছি, ধর্ষণের সংস্কৃতিকে ভেঙে চুরমার করতে হবে। এ সংস্কৃতি না ভেঙে এর সঙ্গে এক বা দুজন ধর্ষককে ধরে জেলে পুরলেই এ সমস্যার সমাধান হবে না। এ সংস্কৃতির মূলে আঘাত করতে হবে। নারীকে মানুষ হিসেবে সমাজে সম্মান করতে শিখতে হবে। দিল্লিতে স্টিকার দেওয়া বেশ কিছু ট্যাক্সি আছে, যেগুলো নারী যাত্রীদের ভ্রমণের জন্য নিরাপদ। অর্থাৎ এই ট্যাক্সিচালকরা জনসম্মুখে অঙ্গীকার করছে যে, এই ট্যাক্সিটি নারীর জন্য নিরাপদ। আমাদের চালক ও হেলপারদের নিয়ে যদি আমরা এ ধরনের সচেতনতামূলক অঙ্গীকার করাতে পারি যা জনসম্মুখে দেখা যাবে এবং গণপরিবহনে যদি বাসটি নারীর জন্য নিরাপদ এমন স্টিকার লাগানো সম্ভব হয়, তবে এটি ভালো উদ্যোগ হবে। আমরা যাই করি না কেন, তা শিক্ষামূলক হতে হবে। শুধু শাস্তিমূলক কোনো উদ্যোগে এমন অপরাধ বন্ধ করা যাবে না।’

শিরীন হক ভালো কথা বলেছেন যে শুধু শাস্তি দিয়ে অপরাধ বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু কী ধরনের শিক্ষা পুরুষকে দিতে হবে, সে ব্যাপারে আমার জানার খুব আগ্রহ। পুরুষেরা কি জানে না ধর্ষণকে একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এর শাস্তি ভয়াবহ? জানে না যে, ধর্ষণ করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে, এমনকী ফাঁসিও হয়ে যেতে পারে? যৌন হেনস্তা করা যে অত্যন্ত গর্হিত কাজ তা কি ধর্ষকেরা না জেনে নারীকে যৌন হেনস্তা করে?

ট্যাক্সিতে বা বাসে ‘নারী যাত্রীদের জন্য নিরাপদ’ লেখা স্টিকার থাকলেই সেই ট্যাক্সি এবং বাস নিরাপদ, এই নিশ্চয়তা আমার মনে হয় না আছে। পুরুষ-চালকরা মেয়েদের ওপর হামলা করবে না এই অঙ্গীকার করলেও অঙ্গীকার ভাঙতে পারে। ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে ‘যাহা বলিব সত্য বলিব’ অঙ্গীকার করেও অনর্গল মিথ্যে বলে লোকেরা। যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী নয়, তাদের কিন্তু কোথাও ট্রেনিং নিতে হয় না, ‘ধর্ষণ করিব না’ এই অঙ্গীকার করে সার্টিফিকেট বা স্টিকারও জোগাড় করতে হয় না। গভীর রাতে মেয়েরা একা রাস্তায় হেঁটে গেলেও তাদের মাথায় কোনো মেয়েকে ধর্ষণের কুচিন্তা আসে না। মেয়েরা উলঙ্গ শুয়ে আছে দেখলেও তারা ধর্ষণ করতে এক পা-ও এগোয় না। কিন্তু যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী, যারা বিশ্বাস করে মেয়েরা যৌন সামগ্রী ব্যতীত কিছু নয়, তারা ছলে বলে কৌশলে মেয়েদের ধর্ষণ করে। মেয়েদের জন্য শুধু স্টিকার লেখা ট্যাক্সি বা বাস কেন, সব ট্যাক্সি, সব বাসই তো নিরাপদ হওয়া জরুরি। নিরাপদ হওয়া জরুরি, রাজপথ, অলি গলি। নিরাপদ হওয়া জরুরি ঘর এবং বাহির, নির্জন পাহাড়ের চূড়ো আর সমুদ্রতীর। পুরুষদের শুধু ধর্ষণের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের নয়, পুরুষদের সৎ এবং দায়িত্বশীল মানুষ বানাবার দায়িত্বও সরকারের। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই মেয়েদের ওপর পুরুষদের যৌন নির্যাতন চলছেই। ‘নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করিও না’, ইত্যাদি বলে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে আদৌ পরিবর্তন করা যায় না। তার চেয়ে নারী ও পুরুষের যে সংজ্ঞা মানুষকে জন্মের পর থেকেই ঘরে এবং বাইরে শেখানো হয়, সেটি না শেখালে অনেক উপকার হবে। পুরুষ শক্তিশালী, পুরুষ পেশিবহুল, পুরুষ বীর, নির্ভীক, সাহসী, পরাক্রমশালী, পৌরুষময়, পুরুষ গুরুত্বপূর্ণ। নারী দুর্বল, নারী কোমল, নারী ভঙ্গুর, নারী নির্ভরশীল, নারীর প্রধান সম্পদ তার যৌনাঙ্গ, নারীর কাজ পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, পুরুষকে সেবা করা, পুরুষকে সন্তান উপহার দেওয়া, পুরুষকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করা। এই ধারণাগুলো যেন কোনো শিশুকে শেখানো না হয়।

সমাজে পুরুষ এবং নারীর ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা শৈশব থেকেই শেখা হয়ে যায় সবার। সে কারণে পুরুষেরা প্রভু এবং নারীরা দাসীর ভূমিকায় রোল প্লে করে যায় সারা জীবন। এই রোল প্লে করতে গিয়েই নারীরা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে, আর পুরুষেরা তাদের পেশির আর পৌরুষের জোর দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এভাবেই নারীকে ধর্ষণ ক’রে নারীর ওপর ক্ষমতা আর আধিপত্য প্রদর্শন করা পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে হয়। এভাবেই যৌন নির্যাতন ঘটে চলেছে যুগের পর যুগ এবং শাস্তি এমনকী চরম শাস্তিও এর কোনো সমাধান দিতে পারেনি। ধর্ষকদের ফাঁসি দেওয়া হলেও ধর্ষণ বন্ধ হয় না।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ধর্ষকরা অপকর্মটি করে পার পেয়ে যাওয়ায় ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আবার ক্ষমতাশালীরা তাদের ক্ষমতার বেপরোয়া ব্যবহার করছে, যা এ ধরনের অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর বাইরে দেশে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষকদের এ কাজে উদ্দীপ্ত করছে। একজন মানুষ যদি অনবরত পর্নো দেখে তখন তার মনে এ বিষয়গুলোই ঘুরে বেড়ায়। তখন মেয়েদের নিয়ে এসব মানুষ এক ধরনের অবাস্তব সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেড হয়ে পড়ে এবং তার মধ্যে সেই চিন্তাই প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। এ সাইকোলজিক্যাল আবহ তখন সেই মানুষদের ধর্ষণে উসকে দেয়।’

যারা পর্নো-মুভি দেখে, তারা সবাই কিন্তু ধর্ষণ করে না। আর যারা ধর্ষণ করে তাদের সবাই পর্নো-মুভি দেখে না। সুতরাং দোষটা সম্পূর্ণ পর্নোকে দেওয়া উচিত নয়। যে সব দেশে ধর্ষণের সংখ্যা কম বা নেই বললেই চলে, সেসব দেশে পর্নোগ্রাফি কিন্তু খুব সহজলভ্য। তবে সেসব দেশে নারীর সমানাধিকার অত্যন্ত বেশি। আমি তো মনে করি, যতদিন পুরুষতান্ত্রিক সমাজ টিকে থাকবে, ততদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হবে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষকে প্রভু এবং নারীকে দাসী হিসেবে দেখে। প্রভু তার দাসীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করবেই, বর্বর প্রথাটির এমনই নিয়ম। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিলুপ্তি চাইলে লোকেরা ভাবে আমরা বুঝি নারীতান্ত্রিক সমাজ চাইছি। একেবারেই তা নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ কিন্তু নারীতান্ত্রিক সমাজ নয়, পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ ‘সমানাধিকারের সমাজ, সমতার সমাজ’। যে সমাজে নারী আর পুরুষের অধিকার সর্ব ক্ষেত্রে সমান। যে সমাজে পেশির জোর, আর গলার জোরকে দশে দশ দেওয়া হয় না। যে সমাজে সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সহনশীলতা, সহিষ্ণুতা, সংবেদনশীলতার মূল্য সবচেয়ে বেশি।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইন্ডেক্স ২০২৪’ অনুসারে, জেন্ডার গ্যাপ কমার যে গতি এখন দেখা যাচ্ছে, তা বজায় থাকলে ১৩৪ বছর লাগবে নারী-পুরুষের সমতা আসতে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বনির্ভরতায় এবং অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ক্ষেত্রে সমতা আসতে আরও ১৩৪ বছর? মাঝে মাঝে মনে হয় আরও এক হাজার বছরেও সমতার মুখ দেখবে না বাংলার নারীরা। এই একবিংশ শতাব্দীতেও মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছাড়া আর কিছু ভাবা হচ্ছে না। এই একবিংশ শতাব্দীতেও পুরুষেরা নারীকে মহাউল্লাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার করছে। মনে রাখতে হবে এই ধর্ষকরা সমাজের বাইরের কেউ নয়। এরাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উগ্র প্রতিনিধি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন