শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সংখ্যা ভয়ংকর বাড়ছে বাংলাদেশে। ঘরে বাইরে, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও নারীরা নিরাপদ নয়। বাসে ট্রেনে কোথাও নয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন- ‘বেপরোয়া এই ধর্ষণের কারণ হচ্ছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। দুষ্টচক্রের রাহুগ্রাস সর্বোচ্চ বেড়ে যাওয়ায় অপরাধীরা বেপরোয়া অবস্থান নিয়েছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তি, দুর্বল ব্যক্তিত্ব ও হতাশাগ্রস্ত মানুষ এবং ক্ষমতার কারণে অহংকারী ব্যক্তিরা ধর্ষণের মতো অপকর্ম করছে। সমাজে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতাও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উসকে দিচ্ছে। এ অপরাধ রোধে দরকার শিক্ষামূলক কার্যক্রম।’

প্রতি মাসে গড়ে দশটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ৫০টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে দুজন মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

এ পর্যন্ত ৪৫টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। কিছু ধর্ষককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য এ নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক এবং চমকপ্রদ খবর। যে দেশে ধর্ষণ ঘটলে পরিবারের পক্ষ থেকেই খবরটি লুকিয়ে রাখা হয়, কারণ লোকলজ্জার ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে গোটা পরিবার, মামলা তো দূরের কথা, সে দেশে মামলা হচ্ছে এবং ধর্ষক গ্রেফতার হচ্ছে! অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই সচেতনতাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। কয়েকটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করছি, যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ধর্ষকদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এই খবরগুলো দৈনিক সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ করা।

এক। রাজধানীর খিলক্ষেতে গত ২৮ জুন মধ্যরাতে এক নববধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। নববধূকে নিয়ে তাঁর স্বামী খিলক্ষেতের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ফিরছিলেন। এ সময় সাতটি যুবক তাদের পথরোধ করে। রাতের অন্ধকারে ওই এলাকার ঝোপের মধ্যে নিয়ে সেই নারীর স্বামীকে মারধরের পর মুক্তিপণের টাকা জোগাড় করতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর সেই নববধূর ওপর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ চালায় সাত ধর্ষক। এই ধর্ষকদের সবকটাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এদের মধ্যে আবুল কাশেম সুমন নববধূর প্রাক্তন প্রেমিক।

দুই। গত ২৫ জুন রাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জিআরপি থানায় মামলা হওয়ায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা ওই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী।

তিন। ১৪ এপ্রিল তারিখে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে কেরানীগঞ্জের মধুসিটি হাউজিং-এ বেড়াতে যাওয়া এক চাকরিজীবী তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

চার। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিং এলাকায় প্রেমের ফাঁদ ফেলে এক তরুণীকে শিকলে বেঁধে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ২৫ দিন একটি ফ্ল্যাটে ওই তরুণীকে বেঁধে রেখে ধর্ষণ করে তরুণীর কথিত প্রেমিক ও তার বন্ধুরা।

পাঁচ। গত ১৫ মে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরী নিজের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। গভীর রাতে পাঁচ- ছজন লোক ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে।

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ সম্পর্কে নারীনেত্রী ও নারীপক্ষের সদস্য শিরীন হক বলেছেন, ‘আমরা বারবার বলছি, ধর্ষণের সংস্কৃতিকে ভেঙে চুরমার করতে হবে। এ সংস্কৃতি না ভেঙে এর সঙ্গে এক বা দুজন ধর্ষককে ধরে জেলে পুরলেই এ সমস্যার সমাধান হবে না। এ সংস্কৃতির মূলে আঘাত করতে হবে। নারীকে মানুষ হিসেবে সমাজে সম্মান করতে শিখতে হবে। দিল্লিতে স্টিকার দেওয়া বেশ কিছু ট্যাক্সি আছে, যেগুলো নারী যাত্রীদের ভ্রমণের জন্য নিরাপদ। অর্থাৎ এই ট্যাক্সিচালকরা জনসম্মুখে অঙ্গীকার করছে যে, এই ট্যাক্সিটি নারীর জন্য নিরাপদ। আমাদের চালক ও হেলপারদের নিয়ে যদি আমরা এ ধরনের সচেতনতামূলক অঙ্গীকার করাতে পারি যা জনসম্মুখে দেখা যাবে এবং গণপরিবহনে যদি বাসটি নারীর জন্য নিরাপদ এমন স্টিকার লাগানো সম্ভব হয়, তবে এটি ভালো উদ্যোগ হবে। আমরা যাই করি না কেন, তা শিক্ষামূলক হতে হবে। শুধু শাস্তিমূলক কোনো উদ্যোগে এমন অপরাধ বন্ধ করা যাবে না।’

শিরীন হক ভালো কথা বলেছেন যে শুধু শাস্তি দিয়ে অপরাধ বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু কী ধরনের শিক্ষা পুরুষকে দিতে হবে, সে ব্যাপারে আমার জানার খুব আগ্রহ। পুরুষেরা কি জানে না ধর্ষণকে একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এর শাস্তি ভয়াবহ? জানে না যে, ধর্ষণ করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে, এমনকী ফাঁসিও হয়ে যেতে পারে? যৌন হেনস্তা করা যে অত্যন্ত গর্হিত কাজ তা কি ধর্ষকেরা না জেনে নারীকে যৌন হেনস্তা করে?

ট্যাক্সিতে বা বাসে ‘নারী যাত্রীদের জন্য নিরাপদ’ লেখা স্টিকার থাকলেই সেই ট্যাক্সি এবং বাস নিরাপদ, এই নিশ্চয়তা আমার মনে হয় না আছে। পুরুষ-চালকরা মেয়েদের ওপর হামলা করবে না এই অঙ্গীকার করলেও অঙ্গীকার ভাঙতে পারে। ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে ‘যাহা বলিব সত্য বলিব’ অঙ্গীকার করেও অনর্গল মিথ্যে বলে লোকেরা। যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী নয়, তাদের কিন্তু কোথাও ট্রেনিং নিতে হয় না, ‘ধর্ষণ করিব না’ এই অঙ্গীকার করে সার্টিফিকেট বা স্টিকারও জোগাড় করতে হয় না। গভীর রাতে মেয়েরা একা রাস্তায় হেঁটে গেলেও তাদের মাথায় কোনো মেয়েকে ধর্ষণের কুচিন্তা আসে না। মেয়েরা উলঙ্গ শুয়ে আছে দেখলেও তারা ধর্ষণ করতে এক পা-ও এগোয় না। কিন্তু যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী, যারা বিশ্বাস করে মেয়েরা যৌন সামগ্রী ব্যতীত কিছু নয়, তারা ছলে বলে কৌশলে মেয়েদের ধর্ষণ করে। মেয়েদের জন্য শুধু স্টিকার লেখা ট্যাক্সি বা বাস কেন, সব ট্যাক্সি, সব বাসই তো নিরাপদ হওয়া জরুরি। নিরাপদ হওয়া জরুরি, রাজপথ, অলি গলি। নিরাপদ হওয়া জরুরি ঘর এবং বাহির, নির্জন পাহাড়ের চূড়ো আর সমুদ্রতীর। পুরুষদের শুধু ধর্ষণের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের নয়, পুরুষদের সৎ এবং দায়িত্বশীল মানুষ বানাবার দায়িত্বও সরকারের। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই মেয়েদের ওপর পুরুষদের যৌন নির্যাতন চলছেই। ‘নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করিও না’, ইত্যাদি বলে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে আদৌ পরিবর্তন করা যায় না। তার চেয়ে নারী ও পুরুষের যে সংজ্ঞা মানুষকে জন্মের পর থেকেই ঘরে এবং বাইরে শেখানো হয়, সেটি না শেখালে অনেক উপকার হবে। পুরুষ শক্তিশালী, পুরুষ পেশিবহুল, পুরুষ বীর, নির্ভীক, সাহসী, পরাক্রমশালী, পৌরুষময়, পুরুষ গুরুত্বপূর্ণ। নারী দুর্বল, নারী কোমল, নারী ভঙ্গুর, নারী নির্ভরশীল, নারীর প্রধান সম্পদ তার যৌনাঙ্গ, নারীর কাজ পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, পুরুষকে সেবা করা, পুরুষকে সন্তান উপহার দেওয়া, পুরুষকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করা। এই ধারণাগুলো যেন কোনো শিশুকে শেখানো না হয়।

সমাজে পুরুষ এবং নারীর ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা শৈশব থেকেই শেখা হয়ে যায় সবার। সে কারণে পুরুষেরা প্রভু এবং নারীরা দাসীর ভূমিকায় রোল প্লে করে যায় সারা জীবন। এই রোল প্লে করতে গিয়েই নারীরা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে, আর পুরুষেরা তাদের পেশির আর পৌরুষের জোর দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এভাবেই নারীকে ধর্ষণ ক’রে নারীর ওপর ক্ষমতা আর আধিপত্য প্রদর্শন করা পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে হয়। এভাবেই যৌন নির্যাতন ঘটে চলেছে যুগের পর যুগ এবং শাস্তি এমনকী চরম শাস্তিও এর কোনো সমাধান দিতে পারেনি। ধর্ষকদের ফাঁসি দেওয়া হলেও ধর্ষণ বন্ধ হয় না।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ধর্ষকরা অপকর্মটি করে পার পেয়ে যাওয়ায় ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আবার ক্ষমতাশালীরা তাদের ক্ষমতার বেপরোয়া ব্যবহার করছে, যা এ ধরনের অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর বাইরে দেশে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষকদের এ কাজে উদ্দীপ্ত করছে। একজন মানুষ যদি অনবরত পর্নো দেখে তখন তার মনে এ বিষয়গুলোই ঘুরে বেড়ায়। তখন মেয়েদের নিয়ে এসব মানুষ এক ধরনের অবাস্তব সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেড হয়ে পড়ে এবং তার মধ্যে সেই চিন্তাই প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। এ সাইকোলজিক্যাল আবহ তখন সেই মানুষদের ধর্ষণে উসকে দেয়।’

যারা পর্নো-মুভি দেখে, তারা সবাই কিন্তু ধর্ষণ করে না। আর যারা ধর্ষণ করে তাদের সবাই পর্নো-মুভি দেখে না। সুতরাং দোষটা সম্পূর্ণ পর্নোকে দেওয়া উচিত নয়। যে সব দেশে ধর্ষণের সংখ্যা কম বা নেই বললেই চলে, সেসব দেশে পর্নোগ্রাফি কিন্তু খুব সহজলভ্য। তবে সেসব দেশে নারীর সমানাধিকার অত্যন্ত বেশি। আমি তো মনে করি, যতদিন পুরুষতান্ত্রিক সমাজ টিকে থাকবে, ততদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হবে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষকে প্রভু এবং নারীকে দাসী হিসেবে দেখে। প্রভু তার দাসীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করবেই, বর্বর প্রথাটির এমনই নিয়ম। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিলুপ্তি চাইলে লোকেরা ভাবে আমরা বুঝি নারীতান্ত্রিক সমাজ চাইছি। একেবারেই তা নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ কিন্তু নারীতান্ত্রিক সমাজ নয়, পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ ‘সমানাধিকারের সমাজ, সমতার সমাজ’। যে সমাজে নারী আর পুরুষের অধিকার সর্ব ক্ষেত্রে সমান। যে সমাজে পেশির জোর, আর গলার জোরকে দশে দশ দেওয়া হয় না। যে সমাজে সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সহনশীলতা, সহিষ্ণুতা, সংবেদনশীলতার মূল্য সবচেয়ে বেশি।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইন্ডেক্স ২০২৪’ অনুসারে, জেন্ডার গ্যাপ কমার যে গতি এখন দেখা যাচ্ছে, তা বজায় থাকলে ১৩৪ বছর লাগবে নারী-পুরুষের সমতা আসতে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বনির্ভরতায় এবং অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ক্ষেত্রে সমতা আসতে আরও ১৩৪ বছর? মাঝে মাঝে মনে হয় আরও এক হাজার বছরেও সমতার মুখ দেখবে না বাংলার নারীরা। এই একবিংশ শতাব্দীতেও মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছাড়া আর কিছু ভাবা হচ্ছে না। এই একবিংশ শতাব্দীতেও পুরুষেরা নারীকে মহাউল্লাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার করছে। মনে রাখতে হবে এই ধর্ষকরা সমাজের বাইরের কেউ নয়। এরাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উগ্র প্রতিনিধি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে