শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সংখ্যা ভয়ংকর বাড়ছে বাংলাদেশে। ঘরে বাইরে, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও নারীরা নিরাপদ নয়। বাসে ট্রেনে কোথাও নয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন- ‘বেপরোয়া এই ধর্ষণের কারণ হচ্ছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। দুষ্টচক্রের রাহুগ্রাস সর্বোচ্চ বেড়ে যাওয়ায় অপরাধীরা বেপরোয়া অবস্থান নিয়েছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তি, দুর্বল ব্যক্তিত্ব ও হতাশাগ্রস্ত মানুষ এবং ক্ষমতার কারণে অহংকারী ব্যক্তিরা ধর্ষণের মতো অপকর্ম করছে। সমাজে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতাও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উসকে দিচ্ছে। এ অপরাধ রোধে দরকার শিক্ষামূলক কার্যক্রম।’

প্রতি মাসে গড়ে দশটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ৫০টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে দুজন মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

এ পর্যন্ত ৪৫টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। কিছু ধর্ষককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য এ নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক এবং চমকপ্রদ খবর। যে দেশে ধর্ষণ ঘটলে পরিবারের পক্ষ থেকেই খবরটি লুকিয়ে রাখা হয়, কারণ লোকলজ্জার ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে গোটা পরিবার, মামলা তো দূরের কথা, সে দেশে মামলা হচ্ছে এবং ধর্ষক গ্রেফতার হচ্ছে! অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই সচেতনতাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। কয়েকটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করছি, যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ধর্ষকদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এই খবরগুলো দৈনিক সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ করা।

এক। রাজধানীর খিলক্ষেতে গত ২৮ জুন মধ্যরাতে এক নববধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। নববধূকে নিয়ে তাঁর স্বামী খিলক্ষেতের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ফিরছিলেন। এ সময় সাতটি যুবক তাদের পথরোধ করে। রাতের অন্ধকারে ওই এলাকার ঝোপের মধ্যে নিয়ে সেই নারীর স্বামীকে মারধরের পর মুক্তিপণের টাকা জোগাড় করতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর সেই নববধূর ওপর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ চালায় সাত ধর্ষক। এই ধর্ষকদের সবকটাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এদের মধ্যে আবুল কাশেম সুমন নববধূর প্রাক্তন প্রেমিক।

দুই। গত ২৫ জুন রাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জিআরপি থানায় মামলা হওয়ায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা ওই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী।

তিন। ১৪ এপ্রিল তারিখে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে কেরানীগঞ্জের মধুসিটি হাউজিং-এ বেড়াতে যাওয়া এক চাকরিজীবী তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

চার। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিং এলাকায় প্রেমের ফাঁদ ফেলে এক তরুণীকে শিকলে বেঁধে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ২৫ দিন একটি ফ্ল্যাটে ওই তরুণীকে বেঁধে রেখে ধর্ষণ করে তরুণীর কথিত প্রেমিক ও তার বন্ধুরা।

পাঁচ। গত ১৫ মে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরী নিজের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। গভীর রাতে পাঁচ- ছজন লোক ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে।

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ সম্পর্কে নারীনেত্রী ও নারীপক্ষের সদস্য শিরীন হক বলেছেন, ‘আমরা বারবার বলছি, ধর্ষণের সংস্কৃতিকে ভেঙে চুরমার করতে হবে। এ সংস্কৃতি না ভেঙে এর সঙ্গে এক বা দুজন ধর্ষককে ধরে জেলে পুরলেই এ সমস্যার সমাধান হবে না। এ সংস্কৃতির মূলে আঘাত করতে হবে। নারীকে মানুষ হিসেবে সমাজে সম্মান করতে শিখতে হবে। দিল্লিতে স্টিকার দেওয়া বেশ কিছু ট্যাক্সি আছে, যেগুলো নারী যাত্রীদের ভ্রমণের জন্য নিরাপদ। অর্থাৎ এই ট্যাক্সিচালকরা জনসম্মুখে অঙ্গীকার করছে যে, এই ট্যাক্সিটি নারীর জন্য নিরাপদ। আমাদের চালক ও হেলপারদের নিয়ে যদি আমরা এ ধরনের সচেতনতামূলক অঙ্গীকার করাতে পারি যা জনসম্মুখে দেখা যাবে এবং গণপরিবহনে যদি বাসটি নারীর জন্য নিরাপদ এমন স্টিকার লাগানো সম্ভব হয়, তবে এটি ভালো উদ্যোগ হবে। আমরা যাই করি না কেন, তা শিক্ষামূলক হতে হবে। শুধু শাস্তিমূলক কোনো উদ্যোগে এমন অপরাধ বন্ধ করা যাবে না।’

শিরীন হক ভালো কথা বলেছেন যে শুধু শাস্তি দিয়ে অপরাধ বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু কী ধরনের শিক্ষা পুরুষকে দিতে হবে, সে ব্যাপারে আমার জানার খুব আগ্রহ। পুরুষেরা কি জানে না ধর্ষণকে একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এর শাস্তি ভয়াবহ? জানে না যে, ধর্ষণ করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে, এমনকী ফাঁসিও হয়ে যেতে পারে? যৌন হেনস্তা করা যে অত্যন্ত গর্হিত কাজ তা কি ধর্ষকেরা না জেনে নারীকে যৌন হেনস্তা করে?

ট্যাক্সিতে বা বাসে ‘নারী যাত্রীদের জন্য নিরাপদ’ লেখা স্টিকার থাকলেই সেই ট্যাক্সি এবং বাস নিরাপদ, এই নিশ্চয়তা আমার মনে হয় না আছে। পুরুষ-চালকরা মেয়েদের ওপর হামলা করবে না এই অঙ্গীকার করলেও অঙ্গীকার ভাঙতে পারে। ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে ‘যাহা বলিব সত্য বলিব’ অঙ্গীকার করেও অনর্গল মিথ্যে বলে লোকেরা। যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী নয়, তাদের কিন্তু কোথাও ট্রেনিং নিতে হয় না, ‘ধর্ষণ করিব না’ এই অঙ্গীকার করে সার্টিফিকেট বা স্টিকারও জোগাড় করতে হয় না। গভীর রাতে মেয়েরা একা রাস্তায় হেঁটে গেলেও তাদের মাথায় কোনো মেয়েকে ধর্ষণের কুচিন্তা আসে না। মেয়েরা উলঙ্গ শুয়ে আছে দেখলেও তারা ধর্ষণ করতে এক পা-ও এগোয় না। কিন্তু যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী, যারা বিশ্বাস করে মেয়েরা যৌন সামগ্রী ব্যতীত কিছু নয়, তারা ছলে বলে কৌশলে মেয়েদের ধর্ষণ করে। মেয়েদের জন্য শুধু স্টিকার লেখা ট্যাক্সি বা বাস কেন, সব ট্যাক্সি, সব বাসই তো নিরাপদ হওয়া জরুরি। নিরাপদ হওয়া জরুরি, রাজপথ, অলি গলি। নিরাপদ হওয়া জরুরি ঘর এবং বাহির, নির্জন পাহাড়ের চূড়ো আর সমুদ্রতীর। পুরুষদের শুধু ধর্ষণের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের নয়, পুরুষদের সৎ এবং দায়িত্বশীল মানুষ বানাবার দায়িত্বও সরকারের। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই মেয়েদের ওপর পুরুষদের যৌন নির্যাতন চলছেই। ‘নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করিও না’, ইত্যাদি বলে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে আদৌ পরিবর্তন করা যায় না। তার চেয়ে নারী ও পুরুষের যে সংজ্ঞা মানুষকে জন্মের পর থেকেই ঘরে এবং বাইরে শেখানো হয়, সেটি না শেখালে অনেক উপকার হবে। পুরুষ শক্তিশালী, পুরুষ পেশিবহুল, পুরুষ বীর, নির্ভীক, সাহসী, পরাক্রমশালী, পৌরুষময়, পুরুষ গুরুত্বপূর্ণ। নারী দুর্বল, নারী কোমল, নারী ভঙ্গুর, নারী নির্ভরশীল, নারীর প্রধান সম্পদ তার যৌনাঙ্গ, নারীর কাজ পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, পুরুষকে সেবা করা, পুরুষকে সন্তান উপহার দেওয়া, পুরুষকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করা। এই ধারণাগুলো যেন কোনো শিশুকে শেখানো না হয়।

সমাজে পুরুষ এবং নারীর ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা শৈশব থেকেই শেখা হয়ে যায় সবার। সে কারণে পুরুষেরা প্রভু এবং নারীরা দাসীর ভূমিকায় রোল প্লে করে যায় সারা জীবন। এই রোল প্লে করতে গিয়েই নারীরা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে, আর পুরুষেরা তাদের পেশির আর পৌরুষের জোর দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এভাবেই নারীকে ধর্ষণ ক’রে নারীর ওপর ক্ষমতা আর আধিপত্য প্রদর্শন করা পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে হয়। এভাবেই যৌন নির্যাতন ঘটে চলেছে যুগের পর যুগ এবং শাস্তি এমনকী চরম শাস্তিও এর কোনো সমাধান দিতে পারেনি। ধর্ষকদের ফাঁসি দেওয়া হলেও ধর্ষণ বন্ধ হয় না।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ধর্ষকরা অপকর্মটি করে পার পেয়ে যাওয়ায় ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আবার ক্ষমতাশালীরা তাদের ক্ষমতার বেপরোয়া ব্যবহার করছে, যা এ ধরনের অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর বাইরে দেশে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষকদের এ কাজে উদ্দীপ্ত করছে। একজন মানুষ যদি অনবরত পর্নো দেখে তখন তার মনে এ বিষয়গুলোই ঘুরে বেড়ায়। তখন মেয়েদের নিয়ে এসব মানুষ এক ধরনের অবাস্তব সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেড হয়ে পড়ে এবং তার মধ্যে সেই চিন্তাই প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। এ সাইকোলজিক্যাল আবহ তখন সেই মানুষদের ধর্ষণে উসকে দেয়।’

যারা পর্নো-মুভি দেখে, তারা সবাই কিন্তু ধর্ষণ করে না। আর যারা ধর্ষণ করে তাদের সবাই পর্নো-মুভি দেখে না। সুতরাং দোষটা সম্পূর্ণ পর্নোকে দেওয়া উচিত নয়। যে সব দেশে ধর্ষণের সংখ্যা কম বা নেই বললেই চলে, সেসব দেশে পর্নোগ্রাফি কিন্তু খুব সহজলভ্য। তবে সেসব দেশে নারীর সমানাধিকার অত্যন্ত বেশি। আমি তো মনে করি, যতদিন পুরুষতান্ত্রিক সমাজ টিকে থাকবে, ততদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হবে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষকে প্রভু এবং নারীকে দাসী হিসেবে দেখে। প্রভু তার দাসীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করবেই, বর্বর প্রথাটির এমনই নিয়ম। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিলুপ্তি চাইলে লোকেরা ভাবে আমরা বুঝি নারীতান্ত্রিক সমাজ চাইছি। একেবারেই তা নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ কিন্তু নারীতান্ত্রিক সমাজ নয়, পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ ‘সমানাধিকারের সমাজ, সমতার সমাজ’। যে সমাজে নারী আর পুরুষের অধিকার সর্ব ক্ষেত্রে সমান। যে সমাজে পেশির জোর, আর গলার জোরকে দশে দশ দেওয়া হয় না। যে সমাজে সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সহনশীলতা, সহিষ্ণুতা, সংবেদনশীলতার মূল্য সবচেয়ে বেশি।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইন্ডেক্স ২০২৪’ অনুসারে, জেন্ডার গ্যাপ কমার যে গতি এখন দেখা যাচ্ছে, তা বজায় থাকলে ১৩৪ বছর লাগবে নারী-পুরুষের সমতা আসতে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বনির্ভরতায় এবং অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ক্ষেত্রে সমতা আসতে আরও ১৩৪ বছর? মাঝে মাঝে মনে হয় আরও এক হাজার বছরেও সমতার মুখ দেখবে না বাংলার নারীরা। এই একবিংশ শতাব্দীতেও মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছাড়া আর কিছু ভাবা হচ্ছে না। এই একবিংশ শতাব্দীতেও পুরুষেরা নারীকে মহাউল্লাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার করছে। মনে রাখতে হবে এই ধর্ষকরা সমাজের বাইরের কেউ নয়। এরাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উগ্র প্রতিনিধি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

এই মাত্র | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে