শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘবদ্ধ ধর্ষণ কেন বাড়ছে?

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সংখ্যা ভয়ংকর বাড়ছে বাংলাদেশে। ঘরে বাইরে, হাটে মাঠে ঘাটে কোথাও নারীরা নিরাপদ নয়। বাসে ট্রেনে কোথাও নয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন- ‘বেপরোয়া এই ধর্ষণের কারণ হচ্ছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। দুষ্টচক্রের রাহুগ্রাস সর্বোচ্চ বেড়ে যাওয়ায় অপরাধীরা বেপরোয়া অবস্থান নিয়েছে। মাদকাসক্ত ব্যক্তি, দুর্বল ব্যক্তিত্ব ও হতাশাগ্রস্ত মানুষ এবং ক্ষমতার কারণে অহংকারী ব্যক্তিরা ধর্ষণের মতো অপকর্ম করছে। সমাজে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতাও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উসকে দিচ্ছে। এ অপরাধ রোধে দরকার শিক্ষামূলক কার্যক্রম।’

প্রতি মাসে গড়ে দশটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পাঁচ মাসে মোট ৫০টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে দুজন মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

এ পর্যন্ত ৪৫টি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। কিছু ধর্ষককে গ্রেফতারও করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য এ নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক এবং চমকপ্রদ খবর। যে দেশে ধর্ষণ ঘটলে পরিবারের পক্ষ থেকেই খবরটি লুকিয়ে রাখা হয়, কারণ লোকলজ্জার ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে গোটা পরিবার, মামলা তো দূরের কথা, সে দেশে মামলা হচ্ছে এবং ধর্ষক গ্রেফতার হচ্ছে! অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই সচেতনতাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। কয়েকটি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করছি, যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং ধর্ষকদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এই খবরগুলো দৈনিক সংবাদপত্র থেকে সংগ্রহ করা।

এক। রাজধানীর খিলক্ষেতে গত ২৮ জুন মধ্যরাতে এক নববধূ সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। নববধূকে নিয়ে তাঁর স্বামী খিলক্ষেতের এক আত্মীয়ের বাসা থেকে ফিরছিলেন। এ সময় সাতটি যুবক তাদের পথরোধ করে। রাতের অন্ধকারে ওই এলাকার ঝোপের মধ্যে নিয়ে সেই নারীর স্বামীকে মারধরের পর মুক্তিপণের টাকা জোগাড় করতে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর সেই নববধূর ওপর সংঘবদ্ধ ধর্ষণ চালায় সাত ধর্ষক। এই ধর্ষকদের সবকটাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এদের মধ্যে আবুল কাশেম সুমন নববধূর প্রাক্তন প্রেমিক।

দুই। গত ২৫ জুন রাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে এক তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জিআরপি থানায় মামলা হওয়ায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা ওই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী।

তিন। ১৪ এপ্রিল তারিখে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে কেরানীগঞ্জের মধুসিটি হাউজিং-এ বেড়াতে যাওয়া এক চাকরিজীবী তরুণী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

চার। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিং এলাকায় প্রেমের ফাঁদ ফেলে এক তরুণীকে শিকলে বেঁধে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ২৫ দিন একটি ফ্ল্যাটে ওই তরুণীকে বেঁধে রেখে ধর্ষণ করে তরুণীর কথিত প্রেমিক ও তার বন্ধুরা।

পাঁচ। গত ১৫ মে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরী নিজের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। গভীর রাতে পাঁচ- ছজন লোক ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে।

সংঘবদ্ধ ধর্ষণ সম্পর্কে নারীনেত্রী ও নারীপক্ষের সদস্য শিরীন হক বলেছেন, ‘আমরা বারবার বলছি, ধর্ষণের সংস্কৃতিকে ভেঙে চুরমার করতে হবে। এ সংস্কৃতি না ভেঙে এর সঙ্গে এক বা দুজন ধর্ষককে ধরে জেলে পুরলেই এ সমস্যার সমাধান হবে না। এ সংস্কৃতির মূলে আঘাত করতে হবে। নারীকে মানুষ হিসেবে সমাজে সম্মান করতে শিখতে হবে। দিল্লিতে স্টিকার দেওয়া বেশ কিছু ট্যাক্সি আছে, যেগুলো নারী যাত্রীদের ভ্রমণের জন্য নিরাপদ। অর্থাৎ এই ট্যাক্সিচালকরা জনসম্মুখে অঙ্গীকার করছে যে, এই ট্যাক্সিটি নারীর জন্য নিরাপদ। আমাদের চালক ও হেলপারদের নিয়ে যদি আমরা এ ধরনের সচেতনতামূলক অঙ্গীকার করাতে পারি যা জনসম্মুখে দেখা যাবে এবং গণপরিবহনে যদি বাসটি নারীর জন্য নিরাপদ এমন স্টিকার লাগানো সম্ভব হয়, তবে এটি ভালো উদ্যোগ হবে। আমরা যাই করি না কেন, তা শিক্ষামূলক হতে হবে। শুধু শাস্তিমূলক কোনো উদ্যোগে এমন অপরাধ বন্ধ করা যাবে না।’

শিরীন হক ভালো কথা বলেছেন যে শুধু শাস্তি দিয়ে অপরাধ বন্ধ করা যাবে না। কিন্তু কী ধরনের শিক্ষা পুরুষকে দিতে হবে, সে ব্যাপারে আমার জানার খুব আগ্রহ। পুরুষেরা কি জানে না ধর্ষণকে একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এর শাস্তি ভয়াবহ? জানে না যে, ধর্ষণ করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে, এমনকী ফাঁসিও হয়ে যেতে পারে? যৌন হেনস্তা করা যে অত্যন্ত গর্হিত কাজ তা কি ধর্ষকেরা না জেনে নারীকে যৌন হেনস্তা করে?

ট্যাক্সিতে বা বাসে ‘নারী যাত্রীদের জন্য নিরাপদ’ লেখা স্টিকার থাকলেই সেই ট্যাক্সি এবং বাস নিরাপদ, এই নিশ্চয়তা আমার মনে হয় না আছে। পুরুষ-চালকরা মেয়েদের ওপর হামলা করবে না এই অঙ্গীকার করলেও অঙ্গীকার ভাঙতে পারে। ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে ‘যাহা বলিব সত্য বলিব’ অঙ্গীকার করেও অনর্গল মিথ্যে বলে লোকেরা। যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী নয়, তাদের কিন্তু কোথাও ট্রেনিং নিতে হয় না, ‘ধর্ষণ করিব না’ এই অঙ্গীকার করে সার্টিফিকেট বা স্টিকারও জোগাড় করতে হয় না। গভীর রাতে মেয়েরা একা রাস্তায় হেঁটে গেলেও তাদের মাথায় কোনো মেয়েকে ধর্ষণের কুচিন্তা আসে না। মেয়েরা উলঙ্গ শুয়ে আছে দেখলেও তারা ধর্ষণ করতে এক পা-ও এগোয় না। কিন্তু যারা ধর্ষণে বিশ্বাসী, যারা বিশ্বাস করে মেয়েরা যৌন সামগ্রী ব্যতীত কিছু নয়, তারা ছলে বলে কৌশলে মেয়েদের ধর্ষণ করে। মেয়েদের জন্য শুধু স্টিকার লেখা ট্যাক্সি বা বাস কেন, সব ট্যাক্সি, সব বাসই তো নিরাপদ হওয়া জরুরি। নিরাপদ হওয়া জরুরি, রাজপথ, অলি গলি। নিরাপদ হওয়া জরুরি ঘর এবং বাহির, নির্জন পাহাড়ের চূড়ো আর সমুদ্রতীর। পুরুষদের শুধু ধর্ষণের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের নয়, পুরুষদের সৎ এবং দায়িত্বশীল মানুষ বানাবার দায়িত্বও সরকারের। সরকার এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করছে না বলেই মেয়েদের ওপর পুরুষদের যৌন নির্যাতন চলছেই। ‘নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করিও না’, ইত্যাদি বলে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষকে আদৌ পরিবর্তন করা যায় না। তার চেয়ে নারী ও পুরুষের যে সংজ্ঞা মানুষকে জন্মের পর থেকেই ঘরে এবং বাইরে শেখানো হয়, সেটি না শেখালে অনেক উপকার হবে। পুরুষ শক্তিশালী, পুরুষ পেশিবহুল, পুরুষ বীর, নির্ভীক, সাহসী, পরাক্রমশালী, পৌরুষময়, পুরুষ গুরুত্বপূর্ণ। নারী দুর্বল, নারী কোমল, নারী ভঙ্গুর, নারী নির্ভরশীল, নারীর প্রধান সম্পদ তার যৌনাঙ্গ, নারীর কাজ পুরুষকে যৌনসুখ দেওয়া, পুরুষকে সেবা করা, পুরুষকে সন্তান উপহার দেওয়া, পুরুষকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করা। এই ধারণাগুলো যেন কোনো শিশুকে শেখানো না হয়।

সমাজে পুরুষ এবং নারীর ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা শৈশব থেকেই শেখা হয়ে যায় সবার। সে কারণে পুরুষেরা প্রভু এবং নারীরা দাসীর ভূমিকায় রোল প্লে করে যায় সারা জীবন। এই রোল প্লে করতে গিয়েই নারীরা নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ে, আর পুরুষেরা তাদের পেশির আর পৌরুষের জোর দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এভাবেই নারীকে ধর্ষণ ক’রে নারীর ওপর ক্ষমতা আর আধিপত্য প্রদর্শন করা পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে হয়। এভাবেই যৌন নির্যাতন ঘটে চলেছে যুগের পর যুগ এবং শাস্তি এমনকী চরম শাস্তিও এর কোনো সমাধান দিতে পারেনি। ধর্ষকদের ফাঁসি দেওয়া হলেও ধর্ষণ বন্ধ হয় না।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ধর্ষকরা অপকর্মটি করে পার পেয়ে যাওয়ায় ধর্ষণের মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। আবার ক্ষমতাশালীরা তাদের ক্ষমতার বেপরোয়া ব্যবহার করছে, যা এ ধরনের অপরাধের মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর বাইরে দেশে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষকদের এ কাজে উদ্দীপ্ত করছে। একজন মানুষ যদি অনবরত পর্নো দেখে তখন তার মনে এ বিষয়গুলোই ঘুরে বেড়ায়। তখন মেয়েদের নিয়ে এসব মানুষ এক ধরনের অবাস্তব সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেড হয়ে পড়ে এবং তার মধ্যে সেই চিন্তাই প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। এ সাইকোলজিক্যাল আবহ তখন সেই মানুষদের ধর্ষণে উসকে দেয়।’

যারা পর্নো-মুভি দেখে, তারা সবাই কিন্তু ধর্ষণ করে না। আর যারা ধর্ষণ করে তাদের সবাই পর্নো-মুভি দেখে না। সুতরাং দোষটা সম্পূর্ণ পর্নোকে দেওয়া উচিত নয়। যে সব দেশে ধর্ষণের সংখ্যা কম বা নেই বললেই চলে, সেসব দেশে পর্নোগ্রাফি কিন্তু খুব সহজলভ্য। তবে সেসব দেশে নারীর সমানাধিকার অত্যন্ত বেশি। আমি তো মনে করি, যতদিন পুরুষতান্ত্রিক সমাজ টিকে থাকবে, ততদিন মেয়েরা যৌন নির্যাতনের শিকার হবে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুরুষকে প্রভু এবং নারীকে দাসী হিসেবে দেখে। প্রভু তার দাসীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করবেই, বর্বর প্রথাটির এমনই নিয়ম। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিলুপ্তি চাইলে লোকেরা ভাবে আমরা বুঝি নারীতান্ত্রিক সমাজ চাইছি। একেবারেই তা নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ কিন্তু নারীতান্ত্রিক সমাজ নয়, পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বিপরীত সমাজ ‘সমানাধিকারের সমাজ, সমতার সমাজ’। যে সমাজে নারী আর পুরুষের অধিকার সর্ব ক্ষেত্রে সমান। যে সমাজে পেশির জোর, আর গলার জোরকে দশে দশ দেওয়া হয় না। যে সমাজে সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সহনশীলতা, সহিষ্ণুতা, সংবেদনশীলতার মূল্য সবচেয়ে বেশি।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ ইন্ডেক্স ২০২৪’ অনুসারে, জেন্ডার গ্যাপ কমার যে গতি এখন দেখা যাচ্ছে, তা বজায় থাকলে ১৩৪ বছর লাগবে নারী-পুরুষের সমতা আসতে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বনির্ভরতায় এবং অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ক্ষেত্রে সমতা আসতে আরও ১৩৪ বছর? মাঝে মাঝে মনে হয় আরও এক হাজার বছরেও সমতার মুখ দেখবে না বাংলার নারীরা। এই একবিংশ শতাব্দীতেও মেয়েদের যৌনাঙ্গ ছাড়া আর কিছু ভাবা হচ্ছে না। এই একবিংশ শতাব্দীতেও পুরুষেরা নারীকে মহাউল্লাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার করছে। মনে রাখতে হবে এই ধর্ষকরা সমাজের বাইরের কেউ নয়। এরাই পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উগ্র প্রতিনিধি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা