শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

ঘটনাক্রমে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ঋষি সুনাক। তিনি ইংল্যান্ডের রাজার চেয়েও ধনী। ব্রিটেনের অন্য কোটিপতিদের মতো সুনাক ৪৫ শতাংশ কর না দিয়ে কর দিয়েছেন ২৩ শতাংশ হারে। ব্রিটেনের গভীর সংবেদনশীল ইতিহাস, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এর জনগণের বীরত্ব ও নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে অস্তিত্বের সংগ্রাম সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই ঋষি সুনাকের। লন্ডনে সাধারণ মানুষের ওপর ঘটে চলা ক্রমাগত অপরাধকেও তিনি পাত্তা দেননি। জানেন না যে, গত ১৪ বছরে সবকিছুর দাম চড়ে গেলেও শুধু বাড়েনি মাদক কোকেনের দাম। ২০১০ সালে প্রতি গ্রাম কোকেনের দাম ছিল ৫০ পাউন্ড; ২০২৪ সালেও প্রতি গ্রাম ৫০ পাউন্ডে বিক্রি হচ্ছে। তবে খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে।

সুনাকদের আবাসস্থল শহরের বাইরে। তার বাড়িতে আছে ব্যক্তিগত লেক ও গরম পানির সুইমিংপুল। এর জন্য বিদ্যুৎ ব্যবস্থা আপগ্রেড করতে হয়েছিল। গণতন্ত্রের নামে যারা শাসন করে তাদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধা! সাধারণের দৃষ্টিকোণ থেকে, সুনাকের মতো কোটিপতিরা শুধু দায়িত্বের পাওয়ার গুণে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে (প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বাস করেন।

ভোটাররা সাধারণত এগুলোকে তেমন কিছু মনে করেন না। কারণ, শ্রেণিবৈষম্য ব্রিটেনে উদ্ভাবিত না হলেও পরিমার্জিত হয়েছিল এখানেই। ব্রিটিশরা কমিউনিস্ট নন। তারা রাজা ও রাজ পরিবারের সম্পদ বরদাশত করতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গেও সহাবস্থান করতে পারেন। কিন্তু তাদের রয়েছে সমতাবাদ এবং আইনের শাসনে গভীর ও অনড় বিশ্বাস। ব্রিটিশরা প্রতারিত হওয়া পছন্দ করেন না। একজন কোটিপতি কর ফাঁকি দেন, এটা তাদের কাছে অসহনীয় ব্যাপার। হিংসাত্মক বিদ্রোহ তাদের দৃষ্টিতে একটি অপ্রয়োজনীয় অসভ্যতা। তারা মনে করেন, ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে ক্ষমতাসীনদের পরাজিত করাটা সভ্যতা এবং এই কাজটা তারা পছন্দ করেন।

ট্যাক্স জাস্টিস নামে একটি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রবার্ট পামার সাধারণ মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে বলেছিলেন যে, সুনাক তাঁর ২৩ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড বার্ষিক আয়ের ওপর মাত্র কর দিয়েছেন ৫ লাখ পাউন্ড। এটি জানতে পেরে তিনি নিজেও ‘অবাক’ হয়েছিলেন। অথচ এর দ্বিগুণ কর পরিশোধের কথা ছিল সুনাকের। ২০২২ সাল পর্যন্ত ‘স্থায়ী মার্কিন বাসিন্দা’র মর্যাদা ধরে রেখেছেন তিনি। কারণ সুনাক আমেরিকায় থাকতে চেয়েছিলেন, যাতে করে ব্রিটিশ কর না দিতে হয়। অন্য খবরে বলা হয়, সুনাক ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী পদে থাকতে মূলধন লাভ খাতে কর বাড়াতে ‘ভুলে গেছেন’। তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি, বিখ্যাত ভারতীয় ধনকুবেরের মেয়ে; তার স্বামী ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও সাধারণ নাগরিক ছিলেন। যখন গণমাধ্যমে এ বিষয় প্রকাশ করা হয়, তখন তিনি ওয়াদা করেন যে, ‘ভবিষ্যতে’ ব্রিটিশ ট্যাক্স পুরোটাই পরিশোধ করবেন। আশ্চর্যের ব্যাপার নয় যে, সেই ভবিষ্যৎ আর এলোই না।

লন্ডনের সাংবাদিকরা এখন ওভেনে ফেলে রাখা সিদ্ধ রাজহাঁসের ডিমের মতো ভোঁতা অনুভূতিসম্পন্ন এবং হতাহতের তালিকা ধরে রাখা সার্জেন্ট মেজরের মতোই আবেগহীন। মিডিয়ায় প্রকাশিত কার্টুনগুলো ভিমরুলের কামড়ের মতো যন্ত্রণাদায়ক। সুনাককে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি বাল্যকালে কোনো বঞ্চনার শিকার হয়েছিলেন কি না, জবাবে তিনি বলেন, ওই বয়সে তাঁকে স্কাই টিভির অনুষ্ঠান দেখতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনি বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা অভিজাত প্রধানমন্ত্রীর বঞ্চনাবোধ দেখে হতবাক হয়ে গেছেন। আরে! ইনি তো বোঝেন না যে, ভোগের অধিকার আরামদায়ক পরিবেশ দিতে পারে কিন্তু সেটা ভোগ করার যোগ্যতা হতে পারে না।

সানডে টাইমসের খবর অনুযায়ী, মৃৎশিল্প কারখানার এক কর্মচারী বলেছিলেন, ‘সুনাকের উচিত বেশি করে কোটিপতিদের ট্যাক্সের আওতায় আনা।’ কথাটা শুনে সুনাক যেন মিইয়ে গিয়েছিলেন। ওই কোটিপতি কারা, তা খোলাসা না করলেও ওটা যে সুনাককে খোঁচা মারা সেটা না বললেও চলে। অভিজাত পত্রিকা সানডে টাইমসের সম্পাদকীয় ভাষা একটু নরমই মনে হয়েছিল। তবে সেখানেও লেখা হয়েছিল, সুনাককে দেখে সংগ্রামরত এবং ‘অভিশপ্ত’ মনে হয়েছে। তবে সেই তকমাটাকে অবশ্যই কঠোর ও সমুচিত মূল্যায়ন বলতে হবে। বইয়ের জগতের দিকে যদি যাই, তাহলে দেখব, বিদেশি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার ১৩ বছর পর বা পুরো টোরি শাসনামলের শেষদিকে দেশে ফিরে আসা মাইকেল পিল তার বইতে সমসাময়িক ব্রিটেনকে ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা ‘উপকথা’র ফাঁদে পড়া দেশ বলে বর্ণনা করেন।

এরকম নিজ থেকে নিয়ে আসা বিশৃঙ্খলাকে বিভিন্ন কঠিন অভিধায় ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। টাইমসে টম পেকের লেখা এক নিবন্ধে বলা হয়, তথাকথিত ‘মূল্যবান জনসেবা প্রদান করার’ এক ইভেন্টে তিনজন নারী স্রেফ ক্যামেরায় নিজেদের প্রদর্শন করার জন্য ‘সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর পেছনে’ অবস্থান নিয়েছিলেন। সুনাক যে লেবার পার্টি অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতার ব্যাপারে অনুমান করেছিলেন, সেই বিষয়ে একজন বলতে গেলে দাঁত কিড়মিড় করে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। দ্বিতীয়জন ভ্রু কুঁচকে পরিষ্কার বলেছিলেন, ‘এর কোনো মানে হয় না, তাই নয় কি প্রধানমন্ত্রী, কেননা অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতা বলতে কিছু নেই, বিশেষ করে আমাদের দেশে।’ তৃতীয় নারী চোখে বিরক্তি ফুটিয়ে তাকিয়ে রইলেন।

নির্বাচনি প্রচার অভিযানের বিভিন্ন ধাপে বেদনাদায়ক নানা জিনিস দেখা গেছে। অবশ্য এই ধ্বংসাবশেষ থেকে কিছু প্রাপ্তিও ঘটতে পারে। টোরি দলের সিনিয়র নেতারা এই হতাশার সংস্কৃতিকে বাড়িয়ে তুলেছেন। তারা ভোটারদের আর তাদের ক্ষমতায় আনতে বলেননি। বরং লেবার পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতা যেন বিপুল না হয় তা নিশ্চিত করতে বলেন। শেষ দিনের বক্তব্যে সুনাক বলেছিলেন, পার্লামেন্টকে স্থগিত করে রাখতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলেননি। ম্যাথু পেরিস নামে একজন অভিজ্ঞ রক্ষণশীল কলামিস্ট প্রথাগত ব্রিটিশ ভঙ্গিতে নির্বাচনের আগের মঙ্গলবার টাইমসে প্রকাশিত তার কলামে বলেছিলেন, ‘এই বৃহস্পতিবারে আমি এমন কিছু করব যা গত অর্ধশতাব্দীতে নির্বাচনের রাতে আমি করিনি। টিভি, রেডিও, ফোন অফ করে আমি ঘুমাতে যাব।’

জিনিসটা কোকেন হোক বা নাকের ডগা থেকে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন, অতিরঞ্জনে সক্ষমতার অধিকারী লন্ডন পুলিশ অপরাধের শিকার হওয়াদের বলেছে যে, ২০০ পাউন্ডের নিচের মূল্যের কোনো চুরিকে তারা অপরাধ গণ্য করে না। বাস্তবে তাই সবাই চুরি যাওয়া জিনিসের দাম অনেক বাড়িয়ে দেয়। মোবাইল চুরি গেলে বলে ল্যাপটপ চুরি হয়েছে। তখন পুলিশ তাদের ‘আরও সাবধান থেকো মর্মে পরামর্শ দেয়।’ মানে ধনীর জিনিস চুরি হলে পুলিশের মনোযোগ পাওয়া যাবে, আর গরিবের কাছ থেকে চুরি হলে কেবল সান্ত্বনাই পাবে তারা।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় ব্রিটিশ শিল্প বা বৃহত্তম কর্মদাতা প্রতিষ্ঠান মাফিয়াদের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সেটা পুলিশের চোখের সামনেই। ছায়া স্বরাষ্ট্র সচিব ইভেট কুপারের মতে, লোকজনের মনেই হয় না লন্ডনে পুলিশ আছে। তিনি দ্রুত এর পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। নিশ্চিত হওয়া চলে যে লেবার সরকার ট্যাক্স বাড়িয়ে দেবে কোটিপতিদের ওপর। তবে ততদিনে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন কোম্পানির লোভনীয় বোর্ড মেম্বারশিপ পদের অংশ হওয়ার জন্য চলে যাবেন ক্যালিফোর্নিয়ায়।

নরম্যান্ডির সৈকতে এক স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে সুনাক তার বাদবাকি মর্যাদাটুকু হারিয়েছিলেন, যেখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রদের প্রতিনিধিরা ডি-ডে’র ৮০তম বার্ষিকী পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন। স্মরণ করতে সেই হাজার হাজার লোককে যারা নাৎসিদের হাত থেকে ব্রিটেন ও ইউরোপের স্বাধীনতা রক্ষার্থে প্রাণ দিয়েছিলেন। সুনাকের বোলচাল ২০ শতকের ইতিহাসের উচ্চ মহান অবস্থানকে নস্যাৎ করে দিয়েছিল। কেননা তার কিছু টেলিভিশন ইন্টারভিউ ছিল অজ্ঞতা, অনাগ্রহ ও হতবুদ্ধিকর নবিশি আচরণের বহিঃপ্রকাশ। যাদের তার নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ওই আচরণ তাদের কাছেই তাকে নগ্ন করে তুলে ধরে। তখন তাকে ব্রিটেনের বাইরে থেকে আসা এক লোক বলেই মনে হচ্ছিল, যেমনটা তাকে সব সময় লাগত। তার সবচেয়ে কঠোর সমালোচকরাও এতে করে নিজেদের আরও শানিত করতে পেরেছিল। যেন প্রমাণিত হয়ে গেল যে তিনি ব্রিটেনের সংস্কৃতি ধারণ করেন না।

ব্রিটিশদের চোখে তার ব্রিটিশ হওয়ার সুযোগ শেষ। ব্যাপারটা বর্ণবাদের বিষয় না। আসলে উদ্দেশ্যহীন মানুষের ভিতরে গভীর শূন্যতা দেখতে পাওয়ার ব্যাপারটাই এতে রসদ জুগিয়েছে। যখন জন বুলের রক্ষণশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করেছিল, সেটা হয়তো তাদের জন্য লজ্জাকর এক অতীত ছিল। সুনাক এখনো নিজেকে সুপারম্য্যান মনে করেন, বস্তুত ভাগ্যের জোরেই তার এতদূর আসা। ফলত রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে তিনি হয়তো বক্তা হিসেবে বা কোম্পানির বোর্ড মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যাবে ব্রিটেনের সফল নির্বাচনি ব্যবস্থার ওপরও। পরিণামে তার রাজনৈতিক গুরুজনদের যারা তাকে গড়ে তুলেছেন, অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হবে।

প্রতিটি নির্বাচনই আয়না। আয়না ভাঙেনি; ফাটল ধরেছে প্রতিবিম্বে। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সংকটের মধ্যে রয়েছে : উচ্চাকাক্সক্ষাগুলো ঊর্ধ্বমুখী গতিশীল থাকার বদলে নিরস হয়ে পড়ছে। উৎপাদনশীলতা যান্ত্রিক পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে, কাজের নৈতিকতা কমে গেছে এবং কারও কাছে নতুন ধারণা না থাকায় সরকারগুলো স্থবির হয়ে যাচ্ছে। এটি পরিমাপযোগ্য না, এর স্বপক্ষে শক্ত প্রমাণও নেই, তবে সামাজিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষার বৈধ এবং প্রয়োজনীয় বিস্তারও এই ধারণাটিকে অনুপ্রাণিত করতে পারে যে জীবনের প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো হয় বিনামূল্যে, নয় তো নামমাত্র মূল্যে জোগানো উচিত। পুঁজিবাদী অর্থনীতি কিন্তু সেভাবে কাজ করে না। একবিংশ শতাব্দী যদি একটি উত্তর-পুঁজিবাদী যুগ চায় তবে তাকে কার্ল স্মিথ তৈরি করতে হবে, যিনি হবেন কার্ল মার্কস এবং অ্যাডাম স্মিথের উত্তরাধিকারী। খুব দ্রুত ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা এর চেয়েও খারাপ ‘বুজরুকিতে’ বিশ্বাস করা বন্ধ করতে হবে।

সরকারের জন্য স্বল্পমেয়াদে একটা সুবিবেচনাপ্রসূত সমাধান রয়েছে। সেটা হলো ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া। এটাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি এবং আরও স্পষ্ট করে বললে এতে করে খারাপ সময়ে একে অন্যের ওপর দায় চাপানোর কসরত কমে যায়। কোনো নির্দিষ্ট একজন নারী বা পুরুষের ওপর জবাবদিহিতার মতো বিষয়টি নির্ভর করে না। বর্তমান প্রচলিত ব্যবস্থায় ক্ষমতা প্রবাহিত হয় ওপরের দিকে, এটা নিচের সবকিছু অনুগত ও সুস্থির রাখে।

এটা এমন এক যুগ, যে যুগে শ্রমিকরা নয়, লেবার পার্টির পুনরুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি। ইংরেজ শ্রমিক শ্রেণি আসলে এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। তারা পরিচিতির সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, যা তাদের দীর্ঘদিন ধরে পরিচিতি দিয়ে আসছিল। তারা উপকৃত হয়েছে সেই শিক্ষার মাধ্যমে যা তাদের রূপান্তরে সাহায্য করেছে। কয়েক শতাব্দী ধরে উঁচুশ্রেণির লোকদের ওপর যে নির্ভরতা তাদের ছিল, সেটা থেকে উঠে এসে তারা এখন আইনজীবী, শিক্ষক ও পেশাজীবীদের সঙ্গে জোট করতে চাচ্ছে। ইউরোপ-বিরোধী জাতীয়তাবাদের স্বার্থে রক্ষণশীল দলের সঙ্গে একটা সংক্ষিপ্ত জোট গঠন করেছিলেন চতুর টোরি নেতা বরিস জনসন। কিন্তু তার প্রতিশ্রুতি মতো অর্থনৈতিক উত্থান তিনি উপহার দিতে পারেননি। শিষ্যের ‘ব্যক্তিগত বার্তা’ পেয়ে নতুন কায়দায় ভাষণ দেওয়ার জন্য বরিস জনসন আবার ফিরে এসেছেন, যে শিষ্য কি না নিজে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য একদা তার পিঠে ছুরি মেরেছিলেন। তাই নিজের আত্মগরিমা নিজের ভিতরেই রেখে দিতে হয়েছিল সুনাককে। লেবারদের বিরুদ্ধে অনুগত লোকদের উজ্জীবিত করেছিলেন জনসন, কিন্তু কিছু অজানা কারণে তার ভাষণে কখনো প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করেননি। সংবাদপত্রের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি সম্ভবত তার পুনরুত্থান যাত্রাপথে সুনাকের (্ক্ষমতার) কবরের ওপর আনন্দনৃত্য করতে চেয়েছিলেন।

রক্ষণশীলদের জন্য খারাপ খবর হচ্ছে, লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় রাখার জনভিত্তিক জোটের অটুট থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরকার বদলের পরবর্তী সুযোগ আসছে কেবল ২০৪০-এ, যেটা হতে পারে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসের মতো পার্টির নেতৃত্বে, যা টোরি বা রক্ষণশীলদের অবশিষ্ট আধিপত্যকে গিলে ফেলবে। ২০২৪-এর গ্রীষ্মের এই বিজয়ের পর লেবার নেতা কিয়ার স্টারমারকে মৌলিক বিষয়-আশয় নিয়ে কাজ করতে হবে, আত্ম-উদ্দেশ্য নিয়ে মেতে থাকাকে এড়িয়ে যেতে হবে এবং বলতে হবে সুনাকের সঙ্গে যোগাযোগ নেই, যেটা কি না অনেকাংশেই সত্য। ঋষি সুনাক মানানসই নন, তাকে সময়মতো পাওয়া যায় না, তার গভীরতা ও চিন্তাশক্তির ঘাটতিও প্রকট। আর এ সপ্তাহের শেষাশেষি তিনি সময়সীমারও বাইরে হারিয়ে যাবেন।

লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ