শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

ঘটনাক্রমে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ঋষি সুনাক। তিনি ইংল্যান্ডের রাজার চেয়েও ধনী। ব্রিটেনের অন্য কোটিপতিদের মতো সুনাক ৪৫ শতাংশ কর না দিয়ে কর দিয়েছেন ২৩ শতাংশ হারে। ব্রিটেনের গভীর সংবেদনশীল ইতিহাস, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এর জনগণের বীরত্ব ও নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে অস্তিত্বের সংগ্রাম সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই ঋষি সুনাকের। লন্ডনে সাধারণ মানুষের ওপর ঘটে চলা ক্রমাগত অপরাধকেও তিনি পাত্তা দেননি। জানেন না যে, গত ১৪ বছরে সবকিছুর দাম চড়ে গেলেও শুধু বাড়েনি মাদক কোকেনের দাম। ২০১০ সালে প্রতি গ্রাম কোকেনের দাম ছিল ৫০ পাউন্ড; ২০২৪ সালেও প্রতি গ্রাম ৫০ পাউন্ডে বিক্রি হচ্ছে। তবে খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে।

সুনাকদের আবাসস্থল শহরের বাইরে। তার বাড়িতে আছে ব্যক্তিগত লেক ও গরম পানির সুইমিংপুল। এর জন্য বিদ্যুৎ ব্যবস্থা আপগ্রেড করতে হয়েছিল। গণতন্ত্রের নামে যারা শাসন করে তাদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধা! সাধারণের দৃষ্টিকোণ থেকে, সুনাকের মতো কোটিপতিরা শুধু দায়িত্বের পাওয়ার গুণে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে (প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বাস করেন।

ভোটাররা সাধারণত এগুলোকে তেমন কিছু মনে করেন না। কারণ, শ্রেণিবৈষম্য ব্রিটেনে উদ্ভাবিত না হলেও পরিমার্জিত হয়েছিল এখানেই। ব্রিটিশরা কমিউনিস্ট নন। তারা রাজা ও রাজ পরিবারের সম্পদ বরদাশত করতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গেও সহাবস্থান করতে পারেন। কিন্তু তাদের রয়েছে সমতাবাদ এবং আইনের শাসনে গভীর ও অনড় বিশ্বাস। ব্রিটিশরা প্রতারিত হওয়া পছন্দ করেন না। একজন কোটিপতি কর ফাঁকি দেন, এটা তাদের কাছে অসহনীয় ব্যাপার। হিংসাত্মক বিদ্রোহ তাদের দৃষ্টিতে একটি অপ্রয়োজনীয় অসভ্যতা। তারা মনে করেন, ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে ক্ষমতাসীনদের পরাজিত করাটা সভ্যতা এবং এই কাজটা তারা পছন্দ করেন।

ট্যাক্স জাস্টিস নামে একটি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রবার্ট পামার সাধারণ মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে বলেছিলেন যে, সুনাক তাঁর ২৩ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড বার্ষিক আয়ের ওপর মাত্র কর দিয়েছেন ৫ লাখ পাউন্ড। এটি জানতে পেরে তিনি নিজেও ‘অবাক’ হয়েছিলেন। অথচ এর দ্বিগুণ কর পরিশোধের কথা ছিল সুনাকের। ২০২২ সাল পর্যন্ত ‘স্থায়ী মার্কিন বাসিন্দা’র মর্যাদা ধরে রেখেছেন তিনি। কারণ সুনাক আমেরিকায় থাকতে চেয়েছিলেন, যাতে করে ব্রিটিশ কর না দিতে হয়। অন্য খবরে বলা হয়, সুনাক ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী পদে থাকতে মূলধন লাভ খাতে কর বাড়াতে ‘ভুলে গেছেন’। তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি, বিখ্যাত ভারতীয় ধনকুবেরের মেয়ে; তার স্বামী ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও সাধারণ নাগরিক ছিলেন। যখন গণমাধ্যমে এ বিষয় প্রকাশ করা হয়, তখন তিনি ওয়াদা করেন যে, ‘ভবিষ্যতে’ ব্রিটিশ ট্যাক্স পুরোটাই পরিশোধ করবেন। আশ্চর্যের ব্যাপার নয় যে, সেই ভবিষ্যৎ আর এলোই না।

লন্ডনের সাংবাদিকরা এখন ওভেনে ফেলে রাখা সিদ্ধ রাজহাঁসের ডিমের মতো ভোঁতা অনুভূতিসম্পন্ন এবং হতাহতের তালিকা ধরে রাখা সার্জেন্ট মেজরের মতোই আবেগহীন। মিডিয়ায় প্রকাশিত কার্টুনগুলো ভিমরুলের কামড়ের মতো যন্ত্রণাদায়ক। সুনাককে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি বাল্যকালে কোনো বঞ্চনার শিকার হয়েছিলেন কি না, জবাবে তিনি বলেন, ওই বয়সে তাঁকে স্কাই টিভির অনুষ্ঠান দেখতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনি বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা অভিজাত প্রধানমন্ত্রীর বঞ্চনাবোধ দেখে হতবাক হয়ে গেছেন। আরে! ইনি তো বোঝেন না যে, ভোগের অধিকার আরামদায়ক পরিবেশ দিতে পারে কিন্তু সেটা ভোগ করার যোগ্যতা হতে পারে না।

সানডে টাইমসের খবর অনুযায়ী, মৃৎশিল্প কারখানার এক কর্মচারী বলেছিলেন, ‘সুনাকের উচিত বেশি করে কোটিপতিদের ট্যাক্সের আওতায় আনা।’ কথাটা শুনে সুনাক যেন মিইয়ে গিয়েছিলেন। ওই কোটিপতি কারা, তা খোলাসা না করলেও ওটা যে সুনাককে খোঁচা মারা সেটা না বললেও চলে। অভিজাত পত্রিকা সানডে টাইমসের সম্পাদকীয় ভাষা একটু নরমই মনে হয়েছিল। তবে সেখানেও লেখা হয়েছিল, সুনাককে দেখে সংগ্রামরত এবং ‘অভিশপ্ত’ মনে হয়েছে। তবে সেই তকমাটাকে অবশ্যই কঠোর ও সমুচিত মূল্যায়ন বলতে হবে। বইয়ের জগতের দিকে যদি যাই, তাহলে দেখব, বিদেশি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার ১৩ বছর পর বা পুরো টোরি শাসনামলের শেষদিকে দেশে ফিরে আসা মাইকেল পিল তার বইতে সমসাময়িক ব্রিটেনকে ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা ‘উপকথা’র ফাঁদে পড়া দেশ বলে বর্ণনা করেন।

এরকম নিজ থেকে নিয়ে আসা বিশৃঙ্খলাকে বিভিন্ন কঠিন অভিধায় ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। টাইমসে টম পেকের লেখা এক নিবন্ধে বলা হয়, তথাকথিত ‘মূল্যবান জনসেবা প্রদান করার’ এক ইভেন্টে তিনজন নারী স্রেফ ক্যামেরায় নিজেদের প্রদর্শন করার জন্য ‘সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর পেছনে’ অবস্থান নিয়েছিলেন। সুনাক যে লেবার পার্টি অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতার ব্যাপারে অনুমান করেছিলেন, সেই বিষয়ে একজন বলতে গেলে দাঁত কিড়মিড় করে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। দ্বিতীয়জন ভ্রু কুঁচকে পরিষ্কার বলেছিলেন, ‘এর কোনো মানে হয় না, তাই নয় কি প্রধানমন্ত্রী, কেননা অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতা বলতে কিছু নেই, বিশেষ করে আমাদের দেশে।’ তৃতীয় নারী চোখে বিরক্তি ফুটিয়ে তাকিয়ে রইলেন।

নির্বাচনি প্রচার অভিযানের বিভিন্ন ধাপে বেদনাদায়ক নানা জিনিস দেখা গেছে। অবশ্য এই ধ্বংসাবশেষ থেকে কিছু প্রাপ্তিও ঘটতে পারে। টোরি দলের সিনিয়র নেতারা এই হতাশার সংস্কৃতিকে বাড়িয়ে তুলেছেন। তারা ভোটারদের আর তাদের ক্ষমতায় আনতে বলেননি। বরং লেবার পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতা যেন বিপুল না হয় তা নিশ্চিত করতে বলেন। শেষ দিনের বক্তব্যে সুনাক বলেছিলেন, পার্লামেন্টকে স্থগিত করে রাখতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলেননি। ম্যাথু পেরিস নামে একজন অভিজ্ঞ রক্ষণশীল কলামিস্ট প্রথাগত ব্রিটিশ ভঙ্গিতে নির্বাচনের আগের মঙ্গলবার টাইমসে প্রকাশিত তার কলামে বলেছিলেন, ‘এই বৃহস্পতিবারে আমি এমন কিছু করব যা গত অর্ধশতাব্দীতে নির্বাচনের রাতে আমি করিনি। টিভি, রেডিও, ফোন অফ করে আমি ঘুমাতে যাব।’

জিনিসটা কোকেন হোক বা নাকের ডগা থেকে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন, অতিরঞ্জনে সক্ষমতার অধিকারী লন্ডন পুলিশ অপরাধের শিকার হওয়াদের বলেছে যে, ২০০ পাউন্ডের নিচের মূল্যের কোনো চুরিকে তারা অপরাধ গণ্য করে না। বাস্তবে তাই সবাই চুরি যাওয়া জিনিসের দাম অনেক বাড়িয়ে দেয়। মোবাইল চুরি গেলে বলে ল্যাপটপ চুরি হয়েছে। তখন পুলিশ তাদের ‘আরও সাবধান থেকো মর্মে পরামর্শ দেয়।’ মানে ধনীর জিনিস চুরি হলে পুলিশের মনোযোগ পাওয়া যাবে, আর গরিবের কাছ থেকে চুরি হলে কেবল সান্ত্বনাই পাবে তারা।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় ব্রিটিশ শিল্প বা বৃহত্তম কর্মদাতা প্রতিষ্ঠান মাফিয়াদের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সেটা পুলিশের চোখের সামনেই। ছায়া স্বরাষ্ট্র সচিব ইভেট কুপারের মতে, লোকজনের মনেই হয় না লন্ডনে পুলিশ আছে। তিনি দ্রুত এর পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। নিশ্চিত হওয়া চলে যে লেবার সরকার ট্যাক্স বাড়িয়ে দেবে কোটিপতিদের ওপর। তবে ততদিনে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন কোম্পানির লোভনীয় বোর্ড মেম্বারশিপ পদের অংশ হওয়ার জন্য চলে যাবেন ক্যালিফোর্নিয়ায়।

নরম্যান্ডির সৈকতে এক স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে সুনাক তার বাদবাকি মর্যাদাটুকু হারিয়েছিলেন, যেখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রদের প্রতিনিধিরা ডি-ডে’র ৮০তম বার্ষিকী পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন। স্মরণ করতে সেই হাজার হাজার লোককে যারা নাৎসিদের হাত থেকে ব্রিটেন ও ইউরোপের স্বাধীনতা রক্ষার্থে প্রাণ দিয়েছিলেন। সুনাকের বোলচাল ২০ শতকের ইতিহাসের উচ্চ মহান অবস্থানকে নস্যাৎ করে দিয়েছিল। কেননা তার কিছু টেলিভিশন ইন্টারভিউ ছিল অজ্ঞতা, অনাগ্রহ ও হতবুদ্ধিকর নবিশি আচরণের বহিঃপ্রকাশ। যাদের তার নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ওই আচরণ তাদের কাছেই তাকে নগ্ন করে তুলে ধরে। তখন তাকে ব্রিটেনের বাইরে থেকে আসা এক লোক বলেই মনে হচ্ছিল, যেমনটা তাকে সব সময় লাগত। তার সবচেয়ে কঠোর সমালোচকরাও এতে করে নিজেদের আরও শানিত করতে পেরেছিল। যেন প্রমাণিত হয়ে গেল যে তিনি ব্রিটেনের সংস্কৃতি ধারণ করেন না।

ব্রিটিশদের চোখে তার ব্রিটিশ হওয়ার সুযোগ শেষ। ব্যাপারটা বর্ণবাদের বিষয় না। আসলে উদ্দেশ্যহীন মানুষের ভিতরে গভীর শূন্যতা দেখতে পাওয়ার ব্যাপারটাই এতে রসদ জুগিয়েছে। যখন জন বুলের রক্ষণশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করেছিল, সেটা হয়তো তাদের জন্য লজ্জাকর এক অতীত ছিল। সুনাক এখনো নিজেকে সুপারম্য্যান মনে করেন, বস্তুত ভাগ্যের জোরেই তার এতদূর আসা। ফলত রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে তিনি হয়তো বক্তা হিসেবে বা কোম্পানির বোর্ড মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যাবে ব্রিটেনের সফল নির্বাচনি ব্যবস্থার ওপরও। পরিণামে তার রাজনৈতিক গুরুজনদের যারা তাকে গড়ে তুলেছেন, অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হবে।

প্রতিটি নির্বাচনই আয়না। আয়না ভাঙেনি; ফাটল ধরেছে প্রতিবিম্বে। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সংকটের মধ্যে রয়েছে : উচ্চাকাক্সক্ষাগুলো ঊর্ধ্বমুখী গতিশীল থাকার বদলে নিরস হয়ে পড়ছে। উৎপাদনশীলতা যান্ত্রিক পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে, কাজের নৈতিকতা কমে গেছে এবং কারও কাছে নতুন ধারণা না থাকায় সরকারগুলো স্থবির হয়ে যাচ্ছে। এটি পরিমাপযোগ্য না, এর স্বপক্ষে শক্ত প্রমাণও নেই, তবে সামাজিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষার বৈধ এবং প্রয়োজনীয় বিস্তারও এই ধারণাটিকে অনুপ্রাণিত করতে পারে যে জীবনের প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো হয় বিনামূল্যে, নয় তো নামমাত্র মূল্যে জোগানো উচিত। পুঁজিবাদী অর্থনীতি কিন্তু সেভাবে কাজ করে না। একবিংশ শতাব্দী যদি একটি উত্তর-পুঁজিবাদী যুগ চায় তবে তাকে কার্ল স্মিথ তৈরি করতে হবে, যিনি হবেন কার্ল মার্কস এবং অ্যাডাম স্মিথের উত্তরাধিকারী। খুব দ্রুত ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা এর চেয়েও খারাপ ‘বুজরুকিতে’ বিশ্বাস করা বন্ধ করতে হবে।

সরকারের জন্য স্বল্পমেয়াদে একটা সুবিবেচনাপ্রসূত সমাধান রয়েছে। সেটা হলো ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া। এটাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি এবং আরও স্পষ্ট করে বললে এতে করে খারাপ সময়ে একে অন্যের ওপর দায় চাপানোর কসরত কমে যায়। কোনো নির্দিষ্ট একজন নারী বা পুরুষের ওপর জবাবদিহিতার মতো বিষয়টি নির্ভর করে না। বর্তমান প্রচলিত ব্যবস্থায় ক্ষমতা প্রবাহিত হয় ওপরের দিকে, এটা নিচের সবকিছু অনুগত ও সুস্থির রাখে।

এটা এমন এক যুগ, যে যুগে শ্রমিকরা নয়, লেবার পার্টির পুনরুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি। ইংরেজ শ্রমিক শ্রেণি আসলে এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। তারা পরিচিতির সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, যা তাদের দীর্ঘদিন ধরে পরিচিতি দিয়ে আসছিল। তারা উপকৃত হয়েছে সেই শিক্ষার মাধ্যমে যা তাদের রূপান্তরে সাহায্য করেছে। কয়েক শতাব্দী ধরে উঁচুশ্রেণির লোকদের ওপর যে নির্ভরতা তাদের ছিল, সেটা থেকে উঠে এসে তারা এখন আইনজীবী, শিক্ষক ও পেশাজীবীদের সঙ্গে জোট করতে চাচ্ছে। ইউরোপ-বিরোধী জাতীয়তাবাদের স্বার্থে রক্ষণশীল দলের সঙ্গে একটা সংক্ষিপ্ত জোট গঠন করেছিলেন চতুর টোরি নেতা বরিস জনসন। কিন্তু তার প্রতিশ্রুতি মতো অর্থনৈতিক উত্থান তিনি উপহার দিতে পারেননি। শিষ্যের ‘ব্যক্তিগত বার্তা’ পেয়ে নতুন কায়দায় ভাষণ দেওয়ার জন্য বরিস জনসন আবার ফিরে এসেছেন, যে শিষ্য কি না নিজে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য একদা তার পিঠে ছুরি মেরেছিলেন। তাই নিজের আত্মগরিমা নিজের ভিতরেই রেখে দিতে হয়েছিল সুনাককে। লেবারদের বিরুদ্ধে অনুগত লোকদের উজ্জীবিত করেছিলেন জনসন, কিন্তু কিছু অজানা কারণে তার ভাষণে কখনো প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করেননি। সংবাদপত্রের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি সম্ভবত তার পুনরুত্থান যাত্রাপথে সুনাকের (্ক্ষমতার) কবরের ওপর আনন্দনৃত্য করতে চেয়েছিলেন।

রক্ষণশীলদের জন্য খারাপ খবর হচ্ছে, লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় রাখার জনভিত্তিক জোটের অটুট থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরকার বদলের পরবর্তী সুযোগ আসছে কেবল ২০৪০-এ, যেটা হতে পারে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসের মতো পার্টির নেতৃত্বে, যা টোরি বা রক্ষণশীলদের অবশিষ্ট আধিপত্যকে গিলে ফেলবে। ২০২৪-এর গ্রীষ্মের এই বিজয়ের পর লেবার নেতা কিয়ার স্টারমারকে মৌলিক বিষয়-আশয় নিয়ে কাজ করতে হবে, আত্ম-উদ্দেশ্য নিয়ে মেতে থাকাকে এড়িয়ে যেতে হবে এবং বলতে হবে সুনাকের সঙ্গে যোগাযোগ নেই, যেটা কি না অনেকাংশেই সত্য। ঋষি সুনাক মানানসই নন, তাকে সময়মতো পাওয়া যায় না, তার গভীরতা ও চিন্তাশক্তির ঘাটতিও প্রকট। আর এ সপ্তাহের শেষাশেষি তিনি সময়সীমারও বাইরে হারিয়ে যাবেন।

লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ