শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

ঘটনাক্রমে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ঋষি সুনাক। তিনি ইংল্যান্ডের রাজার চেয়েও ধনী। ব্রিটেনের অন্য কোটিপতিদের মতো সুনাক ৪৫ শতাংশ কর না দিয়ে কর দিয়েছেন ২৩ শতাংশ হারে। ব্রিটেনের গভীর সংবেদনশীল ইতিহাস, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এর জনগণের বীরত্ব ও নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে অস্তিত্বের সংগ্রাম সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই ঋষি সুনাকের। লন্ডনে সাধারণ মানুষের ওপর ঘটে চলা ক্রমাগত অপরাধকেও তিনি পাত্তা দেননি। জানেন না যে, গত ১৪ বছরে সবকিছুর দাম চড়ে গেলেও শুধু বাড়েনি মাদক কোকেনের দাম। ২০১০ সালে প্রতি গ্রাম কোকেনের দাম ছিল ৫০ পাউন্ড; ২০২৪ সালেও প্রতি গ্রাম ৫০ পাউন্ডে বিক্রি হচ্ছে। তবে খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে।

সুনাকদের আবাসস্থল শহরের বাইরে। তার বাড়িতে আছে ব্যক্তিগত লেক ও গরম পানির সুইমিংপুল। এর জন্য বিদ্যুৎ ব্যবস্থা আপগ্রেড করতে হয়েছিল। গণতন্ত্রের নামে যারা শাসন করে তাদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধা! সাধারণের দৃষ্টিকোণ থেকে, সুনাকের মতো কোটিপতিরা শুধু দায়িত্বের পাওয়ার গুণে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে (প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বাস করেন।

ভোটাররা সাধারণত এগুলোকে তেমন কিছু মনে করেন না। কারণ, শ্রেণিবৈষম্য ব্রিটেনে উদ্ভাবিত না হলেও পরিমার্জিত হয়েছিল এখানেই। ব্রিটিশরা কমিউনিস্ট নন। তারা রাজা ও রাজ পরিবারের সম্পদ বরদাশত করতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গেও সহাবস্থান করতে পারেন। কিন্তু তাদের রয়েছে সমতাবাদ এবং আইনের শাসনে গভীর ও অনড় বিশ্বাস। ব্রিটিশরা প্রতারিত হওয়া পছন্দ করেন না। একজন কোটিপতি কর ফাঁকি দেন, এটা তাদের কাছে অসহনীয় ব্যাপার। হিংসাত্মক বিদ্রোহ তাদের দৃষ্টিতে একটি অপ্রয়োজনীয় অসভ্যতা। তারা মনে করেন, ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে ক্ষমতাসীনদের পরাজিত করাটা সভ্যতা এবং এই কাজটা তারা পছন্দ করেন।

ট্যাক্স জাস্টিস নামে একটি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রবার্ট পামার সাধারণ মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে বলেছিলেন যে, সুনাক তাঁর ২৩ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড বার্ষিক আয়ের ওপর মাত্র কর দিয়েছেন ৫ লাখ পাউন্ড। এটি জানতে পেরে তিনি নিজেও ‘অবাক’ হয়েছিলেন। অথচ এর দ্বিগুণ কর পরিশোধের কথা ছিল সুনাকের। ২০২২ সাল পর্যন্ত ‘স্থায়ী মার্কিন বাসিন্দা’র মর্যাদা ধরে রেখেছেন তিনি। কারণ সুনাক আমেরিকায় থাকতে চেয়েছিলেন, যাতে করে ব্রিটিশ কর না দিতে হয়। অন্য খবরে বলা হয়, সুনাক ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী পদে থাকতে মূলধন লাভ খাতে কর বাড়াতে ‘ভুলে গেছেন’। তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি, বিখ্যাত ভারতীয় ধনকুবেরের মেয়ে; তার স্বামী ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও সাধারণ নাগরিক ছিলেন। যখন গণমাধ্যমে এ বিষয় প্রকাশ করা হয়, তখন তিনি ওয়াদা করেন যে, ‘ভবিষ্যতে’ ব্রিটিশ ট্যাক্স পুরোটাই পরিশোধ করবেন। আশ্চর্যের ব্যাপার নয় যে, সেই ভবিষ্যৎ আর এলোই না।

লন্ডনের সাংবাদিকরা এখন ওভেনে ফেলে রাখা সিদ্ধ রাজহাঁসের ডিমের মতো ভোঁতা অনুভূতিসম্পন্ন এবং হতাহতের তালিকা ধরে রাখা সার্জেন্ট মেজরের মতোই আবেগহীন। মিডিয়ায় প্রকাশিত কার্টুনগুলো ভিমরুলের কামড়ের মতো যন্ত্রণাদায়ক। সুনাককে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি বাল্যকালে কোনো বঞ্চনার শিকার হয়েছিলেন কি না, জবাবে তিনি বলেন, ওই বয়সে তাঁকে স্কাই টিভির অনুষ্ঠান দেখতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনি বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা অভিজাত প্রধানমন্ত্রীর বঞ্চনাবোধ দেখে হতবাক হয়ে গেছেন। আরে! ইনি তো বোঝেন না যে, ভোগের অধিকার আরামদায়ক পরিবেশ দিতে পারে কিন্তু সেটা ভোগ করার যোগ্যতা হতে পারে না।

সানডে টাইমসের খবর অনুযায়ী, মৃৎশিল্প কারখানার এক কর্মচারী বলেছিলেন, ‘সুনাকের উচিত বেশি করে কোটিপতিদের ট্যাক্সের আওতায় আনা।’ কথাটা শুনে সুনাক যেন মিইয়ে গিয়েছিলেন। ওই কোটিপতি কারা, তা খোলাসা না করলেও ওটা যে সুনাককে খোঁচা মারা সেটা না বললেও চলে। অভিজাত পত্রিকা সানডে টাইমসের সম্পাদকীয় ভাষা একটু নরমই মনে হয়েছিল। তবে সেখানেও লেখা হয়েছিল, সুনাককে দেখে সংগ্রামরত এবং ‘অভিশপ্ত’ মনে হয়েছে। তবে সেই তকমাটাকে অবশ্যই কঠোর ও সমুচিত মূল্যায়ন বলতে হবে। বইয়ের জগতের দিকে যদি যাই, তাহলে দেখব, বিদেশি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার ১৩ বছর পর বা পুরো টোরি শাসনামলের শেষদিকে দেশে ফিরে আসা মাইকেল পিল তার বইতে সমসাময়িক ব্রিটেনকে ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা ‘উপকথা’র ফাঁদে পড়া দেশ বলে বর্ণনা করেন।

এরকম নিজ থেকে নিয়ে আসা বিশৃঙ্খলাকে বিভিন্ন কঠিন অভিধায় ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। টাইমসে টম পেকের লেখা এক নিবন্ধে বলা হয়, তথাকথিত ‘মূল্যবান জনসেবা প্রদান করার’ এক ইভেন্টে তিনজন নারী স্রেফ ক্যামেরায় নিজেদের প্রদর্শন করার জন্য ‘সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর পেছনে’ অবস্থান নিয়েছিলেন। সুনাক যে লেবার পার্টি অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতার ব্যাপারে অনুমান করেছিলেন, সেই বিষয়ে একজন বলতে গেলে দাঁত কিড়মিড় করে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। দ্বিতীয়জন ভ্রু কুঁচকে পরিষ্কার বলেছিলেন, ‘এর কোনো মানে হয় না, তাই নয় কি প্রধানমন্ত্রী, কেননা অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতা বলতে কিছু নেই, বিশেষ করে আমাদের দেশে।’ তৃতীয় নারী চোখে বিরক্তি ফুটিয়ে তাকিয়ে রইলেন।

নির্বাচনি প্রচার অভিযানের বিভিন্ন ধাপে বেদনাদায়ক নানা জিনিস দেখা গেছে। অবশ্য এই ধ্বংসাবশেষ থেকে কিছু প্রাপ্তিও ঘটতে পারে। টোরি দলের সিনিয়র নেতারা এই হতাশার সংস্কৃতিকে বাড়িয়ে তুলেছেন। তারা ভোটারদের আর তাদের ক্ষমতায় আনতে বলেননি। বরং লেবার পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতা যেন বিপুল না হয় তা নিশ্চিত করতে বলেন। শেষ দিনের বক্তব্যে সুনাক বলেছিলেন, পার্লামেন্টকে স্থগিত করে রাখতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলেননি। ম্যাথু পেরিস নামে একজন অভিজ্ঞ রক্ষণশীল কলামিস্ট প্রথাগত ব্রিটিশ ভঙ্গিতে নির্বাচনের আগের মঙ্গলবার টাইমসে প্রকাশিত তার কলামে বলেছিলেন, ‘এই বৃহস্পতিবারে আমি এমন কিছু করব যা গত অর্ধশতাব্দীতে নির্বাচনের রাতে আমি করিনি। টিভি, রেডিও, ফোন অফ করে আমি ঘুমাতে যাব।’

জিনিসটা কোকেন হোক বা নাকের ডগা থেকে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন, অতিরঞ্জনে সক্ষমতার অধিকারী লন্ডন পুলিশ অপরাধের শিকার হওয়াদের বলেছে যে, ২০০ পাউন্ডের নিচের মূল্যের কোনো চুরিকে তারা অপরাধ গণ্য করে না। বাস্তবে তাই সবাই চুরি যাওয়া জিনিসের দাম অনেক বাড়িয়ে দেয়। মোবাইল চুরি গেলে বলে ল্যাপটপ চুরি হয়েছে। তখন পুলিশ তাদের ‘আরও সাবধান থেকো মর্মে পরামর্শ দেয়।’ মানে ধনীর জিনিস চুরি হলে পুলিশের মনোযোগ পাওয়া যাবে, আর গরিবের কাছ থেকে চুরি হলে কেবল সান্ত্বনাই পাবে তারা।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় ব্রিটিশ শিল্প বা বৃহত্তম কর্মদাতা প্রতিষ্ঠান মাফিয়াদের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সেটা পুলিশের চোখের সামনেই। ছায়া স্বরাষ্ট্র সচিব ইভেট কুপারের মতে, লোকজনের মনেই হয় না লন্ডনে পুলিশ আছে। তিনি দ্রুত এর পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। নিশ্চিত হওয়া চলে যে লেবার সরকার ট্যাক্স বাড়িয়ে দেবে কোটিপতিদের ওপর। তবে ততদিনে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন কোম্পানির লোভনীয় বোর্ড মেম্বারশিপ পদের অংশ হওয়ার জন্য চলে যাবেন ক্যালিফোর্নিয়ায়।

নরম্যান্ডির সৈকতে এক স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে সুনাক তার বাদবাকি মর্যাদাটুকু হারিয়েছিলেন, যেখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রদের প্রতিনিধিরা ডি-ডে’র ৮০তম বার্ষিকী পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন। স্মরণ করতে সেই হাজার হাজার লোককে যারা নাৎসিদের হাত থেকে ব্রিটেন ও ইউরোপের স্বাধীনতা রক্ষার্থে প্রাণ দিয়েছিলেন। সুনাকের বোলচাল ২০ শতকের ইতিহাসের উচ্চ মহান অবস্থানকে নস্যাৎ করে দিয়েছিল। কেননা তার কিছু টেলিভিশন ইন্টারভিউ ছিল অজ্ঞতা, অনাগ্রহ ও হতবুদ্ধিকর নবিশি আচরণের বহিঃপ্রকাশ। যাদের তার নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ওই আচরণ তাদের কাছেই তাকে নগ্ন করে তুলে ধরে। তখন তাকে ব্রিটেনের বাইরে থেকে আসা এক লোক বলেই মনে হচ্ছিল, যেমনটা তাকে সব সময় লাগত। তার সবচেয়ে কঠোর সমালোচকরাও এতে করে নিজেদের আরও শানিত করতে পেরেছিল। যেন প্রমাণিত হয়ে গেল যে তিনি ব্রিটেনের সংস্কৃতি ধারণ করেন না।

ব্রিটিশদের চোখে তার ব্রিটিশ হওয়ার সুযোগ শেষ। ব্যাপারটা বর্ণবাদের বিষয় না। আসলে উদ্দেশ্যহীন মানুষের ভিতরে গভীর শূন্যতা দেখতে পাওয়ার ব্যাপারটাই এতে রসদ জুগিয়েছে। যখন জন বুলের রক্ষণশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করেছিল, সেটা হয়তো তাদের জন্য লজ্জাকর এক অতীত ছিল। সুনাক এখনো নিজেকে সুপারম্য্যান মনে করেন, বস্তুত ভাগ্যের জোরেই তার এতদূর আসা। ফলত রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে তিনি হয়তো বক্তা হিসেবে বা কোম্পানির বোর্ড মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যাবে ব্রিটেনের সফল নির্বাচনি ব্যবস্থার ওপরও। পরিণামে তার রাজনৈতিক গুরুজনদের যারা তাকে গড়ে তুলেছেন, অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হবে।

প্রতিটি নির্বাচনই আয়না। আয়না ভাঙেনি; ফাটল ধরেছে প্রতিবিম্বে। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সংকটের মধ্যে রয়েছে : উচ্চাকাক্সক্ষাগুলো ঊর্ধ্বমুখী গতিশীল থাকার বদলে নিরস হয়ে পড়ছে। উৎপাদনশীলতা যান্ত্রিক পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে, কাজের নৈতিকতা কমে গেছে এবং কারও কাছে নতুন ধারণা না থাকায় সরকারগুলো স্থবির হয়ে যাচ্ছে। এটি পরিমাপযোগ্য না, এর স্বপক্ষে শক্ত প্রমাণও নেই, তবে সামাজিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষার বৈধ এবং প্রয়োজনীয় বিস্তারও এই ধারণাটিকে অনুপ্রাণিত করতে পারে যে জীবনের প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো হয় বিনামূল্যে, নয় তো নামমাত্র মূল্যে জোগানো উচিত। পুঁজিবাদী অর্থনীতি কিন্তু সেভাবে কাজ করে না। একবিংশ শতাব্দী যদি একটি উত্তর-পুঁজিবাদী যুগ চায় তবে তাকে কার্ল স্মিথ তৈরি করতে হবে, যিনি হবেন কার্ল মার্কস এবং অ্যাডাম স্মিথের উত্তরাধিকারী। খুব দ্রুত ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা এর চেয়েও খারাপ ‘বুজরুকিতে’ বিশ্বাস করা বন্ধ করতে হবে।

সরকারের জন্য স্বল্পমেয়াদে একটা সুবিবেচনাপ্রসূত সমাধান রয়েছে। সেটা হলো ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া। এটাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি এবং আরও স্পষ্ট করে বললে এতে করে খারাপ সময়ে একে অন্যের ওপর দায় চাপানোর কসরত কমে যায়। কোনো নির্দিষ্ট একজন নারী বা পুরুষের ওপর জবাবদিহিতার মতো বিষয়টি নির্ভর করে না। বর্তমান প্রচলিত ব্যবস্থায় ক্ষমতা প্রবাহিত হয় ওপরের দিকে, এটা নিচের সবকিছু অনুগত ও সুস্থির রাখে।

এটা এমন এক যুগ, যে যুগে শ্রমিকরা নয়, লেবার পার্টির পুনরুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি। ইংরেজ শ্রমিক শ্রেণি আসলে এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। তারা পরিচিতির সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, যা তাদের দীর্ঘদিন ধরে পরিচিতি দিয়ে আসছিল। তারা উপকৃত হয়েছে সেই শিক্ষার মাধ্যমে যা তাদের রূপান্তরে সাহায্য করেছে। কয়েক শতাব্দী ধরে উঁচুশ্রেণির লোকদের ওপর যে নির্ভরতা তাদের ছিল, সেটা থেকে উঠে এসে তারা এখন আইনজীবী, শিক্ষক ও পেশাজীবীদের সঙ্গে জোট করতে চাচ্ছে। ইউরোপ-বিরোধী জাতীয়তাবাদের স্বার্থে রক্ষণশীল দলের সঙ্গে একটা সংক্ষিপ্ত জোট গঠন করেছিলেন চতুর টোরি নেতা বরিস জনসন। কিন্তু তার প্রতিশ্রুতি মতো অর্থনৈতিক উত্থান তিনি উপহার দিতে পারেননি। শিষ্যের ‘ব্যক্তিগত বার্তা’ পেয়ে নতুন কায়দায় ভাষণ দেওয়ার জন্য বরিস জনসন আবার ফিরে এসেছেন, যে শিষ্য কি না নিজে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য একদা তার পিঠে ছুরি মেরেছিলেন। তাই নিজের আত্মগরিমা নিজের ভিতরেই রেখে দিতে হয়েছিল সুনাককে। লেবারদের বিরুদ্ধে অনুগত লোকদের উজ্জীবিত করেছিলেন জনসন, কিন্তু কিছু অজানা কারণে তার ভাষণে কখনো প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করেননি। সংবাদপত্রের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি সম্ভবত তার পুনরুত্থান যাত্রাপথে সুনাকের (্ক্ষমতার) কবরের ওপর আনন্দনৃত্য করতে চেয়েছিলেন।

রক্ষণশীলদের জন্য খারাপ খবর হচ্ছে, লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় রাখার জনভিত্তিক জোটের অটুট থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরকার বদলের পরবর্তী সুযোগ আসছে কেবল ২০৪০-এ, যেটা হতে পারে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসের মতো পার্টির নেতৃত্বে, যা টোরি বা রক্ষণশীলদের অবশিষ্ট আধিপত্যকে গিলে ফেলবে। ২০২৪-এর গ্রীষ্মের এই বিজয়ের পর লেবার নেতা কিয়ার স্টারমারকে মৌলিক বিষয়-আশয় নিয়ে কাজ করতে হবে, আত্ম-উদ্দেশ্য নিয়ে মেতে থাকাকে এড়িয়ে যেতে হবে এবং বলতে হবে সুনাকের সঙ্গে যোগাযোগ নেই, যেটা কি না অনেকাংশেই সত্য। ঋষি সুনাক মানানসই নন, তাকে সময়মতো পাওয়া যায় না, তার গভীরতা ও চিন্তাশক্তির ঘাটতিও প্রকট। আর এ সপ্তাহের শেষাশেষি তিনি সময়সীমারও বাইরে হারিয়ে যাবেন।

লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা