শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

এম জে আকবর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঝরে পড়া এক প্রধানমন্ত্রীর কাহিনি

ঘটনাক্রমে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ঋষি সুনাক। তিনি ইংল্যান্ডের রাজার চেয়েও ধনী। ব্রিটেনের অন্য কোটিপতিদের মতো সুনাক ৪৫ শতাংশ কর না দিয়ে কর দিয়েছেন ২৩ শতাংশ হারে। ব্রিটেনের গভীর সংবেদনশীল ইতিহাস, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এর জনগণের বীরত্ব ও নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে অস্তিত্বের সংগ্রাম সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই ঋষি সুনাকের। লন্ডনে সাধারণ মানুষের ওপর ঘটে চলা ক্রমাগত অপরাধকেও তিনি পাত্তা দেননি। জানেন না যে, গত ১৪ বছরে সবকিছুর দাম চড়ে গেলেও শুধু বাড়েনি মাদক কোকেনের দাম। ২০১০ সালে প্রতি গ্রাম কোকেনের দাম ছিল ৫০ পাউন্ড; ২০২৪ সালেও প্রতি গ্রাম ৫০ পাউন্ডে বিক্রি হচ্ছে। তবে খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য সবকিছুর দাম বেড়েই চলেছে।

সুনাকদের আবাসস্থল শহরের বাইরে। তার বাড়িতে আছে ব্যক্তিগত লেক ও গরম পানির সুইমিংপুল। এর জন্য বিদ্যুৎ ব্যবস্থা আপগ্রেড করতে হয়েছিল। গণতন্ত্রের নামে যারা শাসন করে তাদের জন্য এই সুযোগ-সুবিধা! সাধারণের দৃষ্টিকোণ থেকে, সুনাকের মতো কোটিপতিরা শুধু দায়িত্বের পাওয়ার গুণে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে (প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন) বাস করেন।

ভোটাররা সাধারণত এগুলোকে তেমন কিছু মনে করেন না। কারণ, শ্রেণিবৈষম্য ব্রিটেনে উদ্ভাবিত না হলেও পরিমার্জিত হয়েছিল এখানেই। ব্রিটিশরা কমিউনিস্ট নন। তারা রাজা ও রাজ পরিবারের সম্পদ বরদাশত করতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গেও সহাবস্থান করতে পারেন। কিন্তু তাদের রয়েছে সমতাবাদ এবং আইনের শাসনে গভীর ও অনড় বিশ্বাস। ব্রিটিশরা প্রতারিত হওয়া পছন্দ করেন না। একজন কোটিপতি কর ফাঁকি দেন, এটা তাদের কাছে অসহনীয় ব্যাপার। হিংসাত্মক বিদ্রোহ তাদের দৃষ্টিতে একটি অপ্রয়োজনীয় অসভ্যতা। তারা মনে করেন, ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে ক্ষমতাসীনদের পরাজিত করাটা সভ্যতা এবং এই কাজটা তারা পছন্দ করেন।

ট্যাক্স জাস্টিস নামে একটি সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রবার্ট পামার সাধারণ মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে বলেছিলেন যে, সুনাক তাঁর ২৩ কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড বার্ষিক আয়ের ওপর মাত্র কর দিয়েছেন ৫ লাখ পাউন্ড। এটি জানতে পেরে তিনি নিজেও ‘অবাক’ হয়েছিলেন। অথচ এর দ্বিগুণ কর পরিশোধের কথা ছিল সুনাকের। ২০২২ সাল পর্যন্ত ‘স্থায়ী মার্কিন বাসিন্দা’র মর্যাদা ধরে রেখেছেন তিনি। কারণ সুনাক আমেরিকায় থাকতে চেয়েছিলেন, যাতে করে ব্রিটিশ কর না দিতে হয়। অন্য খবরে বলা হয়, সুনাক ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী পদে থাকতে মূলধন লাভ খাতে কর বাড়াতে ‘ভুলে গেছেন’। তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তি, বিখ্যাত ভারতীয় ধনকুবেরের মেয়ে; তার স্বামী ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরও সাধারণ নাগরিক ছিলেন। যখন গণমাধ্যমে এ বিষয় প্রকাশ করা হয়, তখন তিনি ওয়াদা করেন যে, ‘ভবিষ্যতে’ ব্রিটিশ ট্যাক্স পুরোটাই পরিশোধ করবেন। আশ্চর্যের ব্যাপার নয় যে, সেই ভবিষ্যৎ আর এলোই না।

লন্ডনের সাংবাদিকরা এখন ওভেনে ফেলে রাখা সিদ্ধ রাজহাঁসের ডিমের মতো ভোঁতা অনুভূতিসম্পন্ন এবং হতাহতের তালিকা ধরে রাখা সার্জেন্ট মেজরের মতোই আবেগহীন। মিডিয়ায় প্রকাশিত কার্টুনগুলো ভিমরুলের কামড়ের মতো যন্ত্রণাদায়ক। সুনাককে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি বাল্যকালে কোনো বঞ্চনার শিকার হয়েছিলেন কি না, জবাবে তিনি বলেন, ওই বয়সে তাঁকে স্কাই টিভির অনুষ্ঠান দেখতে দেওয়া হয়নি। নির্বাচনি বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা অভিজাত প্রধানমন্ত্রীর বঞ্চনাবোধ দেখে হতবাক হয়ে গেছেন। আরে! ইনি তো বোঝেন না যে, ভোগের অধিকার আরামদায়ক পরিবেশ দিতে পারে কিন্তু সেটা ভোগ করার যোগ্যতা হতে পারে না।

সানডে টাইমসের খবর অনুযায়ী, মৃৎশিল্প কারখানার এক কর্মচারী বলেছিলেন, ‘সুনাকের উচিত বেশি করে কোটিপতিদের ট্যাক্সের আওতায় আনা।’ কথাটা শুনে সুনাক যেন মিইয়ে গিয়েছিলেন। ওই কোটিপতি কারা, তা খোলাসা না করলেও ওটা যে সুনাককে খোঁচা মারা সেটা না বললেও চলে। অভিজাত পত্রিকা সানডে টাইমসের সম্পাদকীয় ভাষা একটু নরমই মনে হয়েছিল। তবে সেখানেও লেখা হয়েছিল, সুনাককে দেখে সংগ্রামরত এবং ‘অভিশপ্ত’ মনে হয়েছে। তবে সেই তকমাটাকে অবশ্যই কঠোর ও সমুচিত মূল্যায়ন বলতে হবে। বইয়ের জগতের দিকে যদি যাই, তাহলে দেখব, বিদেশি প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার ১৩ বছর পর বা পুরো টোরি শাসনামলের শেষদিকে দেশে ফিরে আসা মাইকেল পিল তার বইতে সমসাময়িক ব্রিটেনকে ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা ‘উপকথা’র ফাঁদে পড়া দেশ বলে বর্ণনা করেন।

এরকম নিজ থেকে নিয়ে আসা বিশৃঙ্খলাকে বিভিন্ন কঠিন অভিধায় ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। টাইমসে টম পেকের লেখা এক নিবন্ধে বলা হয়, তথাকথিত ‘মূল্যবান জনসেবা প্রদান করার’ এক ইভেন্টে তিনজন নারী স্রেফ ক্যামেরায় নিজেদের প্রদর্শন করার জন্য ‘সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর পেছনে’ অবস্থান নিয়েছিলেন। সুনাক যে লেবার পার্টি অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতার ব্যাপারে অনুমান করেছিলেন, সেই বিষয়ে একজন বলতে গেলে দাঁত কিড়মিড় করে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। দ্বিতীয়জন ভ্রু কুঁচকে পরিষ্কার বলেছিলেন, ‘এর কোনো মানে হয় না, তাই নয় কি প্রধানমন্ত্রী, কেননা অতি-সংখ্যাগরিষ্ঠতা বলতে কিছু নেই, বিশেষ করে আমাদের দেশে।’ তৃতীয় নারী চোখে বিরক্তি ফুটিয়ে তাকিয়ে রইলেন।

নির্বাচনি প্রচার অভিযানের বিভিন্ন ধাপে বেদনাদায়ক নানা জিনিস দেখা গেছে। অবশ্য এই ধ্বংসাবশেষ থেকে কিছু প্রাপ্তিও ঘটতে পারে। টোরি দলের সিনিয়র নেতারা এই হতাশার সংস্কৃতিকে বাড়িয়ে তুলেছেন। তারা ভোটারদের আর তাদের ক্ষমতায় আনতে বলেননি। বরং লেবার পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠতা যেন বিপুল না হয় তা নিশ্চিত করতে বলেন। শেষ দিনের বক্তব্যে সুনাক বলেছিলেন, পার্লামেন্টকে স্থগিত করে রাখতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলেননি। ম্যাথু পেরিস নামে একজন অভিজ্ঞ রক্ষণশীল কলামিস্ট প্রথাগত ব্রিটিশ ভঙ্গিতে নির্বাচনের আগের মঙ্গলবার টাইমসে প্রকাশিত তার কলামে বলেছিলেন, ‘এই বৃহস্পতিবারে আমি এমন কিছু করব যা গত অর্ধশতাব্দীতে নির্বাচনের রাতে আমি করিনি। টিভি, রেডিও, ফোন অফ করে আমি ঘুমাতে যাব।’

জিনিসটা কোকেন হোক বা নাকের ডগা থেকে নিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন, অতিরঞ্জনে সক্ষমতার অধিকারী লন্ডন পুলিশ অপরাধের শিকার হওয়াদের বলেছে যে, ২০০ পাউন্ডের নিচের মূল্যের কোনো চুরিকে তারা অপরাধ গণ্য করে না। বাস্তবে তাই সবাই চুরি যাওয়া জিনিসের দাম অনেক বাড়িয়ে দেয়। মোবাইল চুরি গেলে বলে ল্যাপটপ চুরি হয়েছে। তখন পুলিশ তাদের ‘আরও সাবধান থেকো মর্মে পরামর্শ দেয়।’ মানে ধনীর জিনিস চুরি হলে পুলিশের মনোযোগ পাওয়া যাবে, আর গরিবের কাছ থেকে চুরি হলে কেবল সান্ত্বনাই পাবে তারা।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় ব্রিটিশ শিল্প বা বৃহত্তম কর্মদাতা প্রতিষ্ঠান মাফিয়াদের দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সেটা পুলিশের চোখের সামনেই। ছায়া স্বরাষ্ট্র সচিব ইভেট কুপারের মতে, লোকজনের মনেই হয় না লন্ডনে পুলিশ আছে। তিনি দ্রুত এর পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। নিশ্চিত হওয়া চলে যে লেবার সরকার ট্যাক্স বাড়িয়ে দেবে কোটিপতিদের ওপর। তবে ততদিনে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী বিভিন্ন কোম্পানির লোভনীয় বোর্ড মেম্বারশিপ পদের অংশ হওয়ার জন্য চলে যাবেন ক্যালিফোর্নিয়ায়।

নরম্যান্ডির সৈকতে এক স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে সুনাক তার বাদবাকি মর্যাদাটুকু হারিয়েছিলেন, যেখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রদের প্রতিনিধিরা ডি-ডে’র ৮০তম বার্ষিকী পালন করতে জড়ো হয়েছিলেন। স্মরণ করতে সেই হাজার হাজার লোককে যারা নাৎসিদের হাত থেকে ব্রিটেন ও ইউরোপের স্বাধীনতা রক্ষার্থে প্রাণ দিয়েছিলেন। সুনাকের বোলচাল ২০ শতকের ইতিহাসের উচ্চ মহান অবস্থানকে নস্যাৎ করে দিয়েছিল। কেননা তার কিছু টেলিভিশন ইন্টারভিউ ছিল অজ্ঞতা, অনাগ্রহ ও হতবুদ্ধিকর নবিশি আচরণের বহিঃপ্রকাশ। যাদের তার নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ওই আচরণ তাদের কাছেই তাকে নগ্ন করে তুলে ধরে। তখন তাকে ব্রিটেনের বাইরে থেকে আসা এক লোক বলেই মনে হচ্ছিল, যেমনটা তাকে সব সময় লাগত। তার সবচেয়ে কঠোর সমালোচকরাও এতে করে নিজেদের আরও শানিত করতে পেরেছিল। যেন প্রমাণিত হয়ে গেল যে তিনি ব্রিটেনের সংস্কৃতি ধারণ করেন না।

ব্রিটিশদের চোখে তার ব্রিটিশ হওয়ার সুযোগ শেষ। ব্যাপারটা বর্ণবাদের বিষয় না। আসলে উদ্দেশ্যহীন মানুষের ভিতরে গভীর শূন্যতা দেখতে পাওয়ার ব্যাপারটাই এতে রসদ জুগিয়েছে। যখন জন বুলের রক্ষণশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করেছিল, সেটা হয়তো তাদের জন্য লজ্জাকর এক অতীত ছিল। সুনাক এখনো নিজেকে সুপারম্য্যান মনে করেন, বস্তুত ভাগ্যের জোরেই তার এতদূর আসা। ফলত রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে তিনি হয়তো বক্তা হিসেবে বা কোম্পানির বোর্ড মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যাবে ব্রিটেনের সফল নির্বাচনি ব্যবস্থার ওপরও। পরিণামে তার রাজনৈতিক গুরুজনদের যারা তাকে গড়ে তুলেছেন, অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হবে।

প্রতিটি নির্বাচনই আয়না। আয়না ভাঙেনি; ফাটল ধরেছে প্রতিবিম্বে। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সংকটের মধ্যে রয়েছে : উচ্চাকাক্সক্ষাগুলো ঊর্ধ্বমুখী গতিশীল থাকার বদলে নিরস হয়ে পড়ছে। উৎপাদনশীলতা যান্ত্রিক পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে, কাজের নৈতিকতা কমে গেছে এবং কারও কাছে নতুন ধারণা না থাকায় সরকারগুলো স্থবির হয়ে যাচ্ছে। এটি পরিমাপযোগ্য না, এর স্বপক্ষে শক্ত প্রমাণও নেই, তবে সামাজিক ও অর্থনৈতিক আকাক্সক্ষার বৈধ এবং প্রয়োজনীয় বিস্তারও এই ধারণাটিকে অনুপ্রাণিত করতে পারে যে জীবনের প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো হয় বিনামূল্যে, নয় তো নামমাত্র মূল্যে জোগানো উচিত। পুঁজিবাদী অর্থনীতি কিন্তু সেভাবে কাজ করে না। একবিংশ শতাব্দী যদি একটি উত্তর-পুঁজিবাদী যুগ চায় তবে তাকে কার্ল স্মিথ তৈরি করতে হবে, যিনি হবেন কার্ল মার্কস এবং অ্যাডাম স্মিথের উত্তরাধিকারী। খুব দ্রুত ‘বিকৃতির বিশৃঙ্খলা’ বা এর চেয়েও খারাপ ‘বুজরুকিতে’ বিশ্বাস করা বন্ধ করতে হবে।

সরকারের জন্য স্বল্পমেয়াদে একটা সুবিবেচনাপ্রসূত সমাধান রয়েছে। সেটা হলো ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানগুলোর হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া। এটাই গণতান্ত্রিক পদ্ধতি এবং আরও স্পষ্ট করে বললে এতে করে খারাপ সময়ে একে অন্যের ওপর দায় চাপানোর কসরত কমে যায়। কোনো নির্দিষ্ট একজন নারী বা পুরুষের ওপর জবাবদিহিতার মতো বিষয়টি নির্ভর করে না। বর্তমান প্রচলিত ব্যবস্থায় ক্ষমতা প্রবাহিত হয় ওপরের দিকে, এটা নিচের সবকিছু অনুগত ও সুস্থির রাখে।

এটা এমন এক যুগ, যে যুগে শ্রমিকরা নয়, লেবার পার্টির পুনরুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে মধ্যবিত্ত শ্রেণি। ইংরেজ শ্রমিক শ্রেণি আসলে এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। তারা পরিচিতির সেই ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, যা তাদের দীর্ঘদিন ধরে পরিচিতি দিয়ে আসছিল। তারা উপকৃত হয়েছে সেই শিক্ষার মাধ্যমে যা তাদের রূপান্তরে সাহায্য করেছে। কয়েক শতাব্দী ধরে উঁচুশ্রেণির লোকদের ওপর যে নির্ভরতা তাদের ছিল, সেটা থেকে উঠে এসে তারা এখন আইনজীবী, শিক্ষক ও পেশাজীবীদের সঙ্গে জোট করতে চাচ্ছে। ইউরোপ-বিরোধী জাতীয়তাবাদের স্বার্থে রক্ষণশীল দলের সঙ্গে একটা সংক্ষিপ্ত জোট গঠন করেছিলেন চতুর টোরি নেতা বরিস জনসন। কিন্তু তার প্রতিশ্রুতি মতো অর্থনৈতিক উত্থান তিনি উপহার দিতে পারেননি। শিষ্যের ‘ব্যক্তিগত বার্তা’ পেয়ে নতুন কায়দায় ভাষণ দেওয়ার জন্য বরিস জনসন আবার ফিরে এসেছেন, যে শিষ্য কি না নিজে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য একদা তার পিঠে ছুরি মেরেছিলেন। তাই নিজের আত্মগরিমা নিজের ভিতরেই রেখে দিতে হয়েছিল সুনাককে। লেবারদের বিরুদ্ধে অনুগত লোকদের উজ্জীবিত করেছিলেন জনসন, কিন্তু কিছু অজানা কারণে তার ভাষণে কখনো প্রধানমন্ত্রীর নাম উল্লেখ করেননি। সংবাদপত্রের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি সম্ভবত তার পুনরুত্থান যাত্রাপথে সুনাকের (্ক্ষমতার) কবরের ওপর আনন্দনৃত্য করতে চেয়েছিলেন।

রক্ষণশীলদের জন্য খারাপ খবর হচ্ছে, লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় রাখার জনভিত্তিক জোটের অটুট থাকার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরকার বদলের পরবর্তী সুযোগ আসছে কেবল ২০৪০-এ, যেটা হতে পারে লিবারেল ডেমোক্র্যাটসের মতো পার্টির নেতৃত্বে, যা টোরি বা রক্ষণশীলদের অবশিষ্ট আধিপত্যকে গিলে ফেলবে। ২০২৪-এর গ্রীষ্মের এই বিজয়ের পর লেবার নেতা কিয়ার স্টারমারকে মৌলিক বিষয়-আশয় নিয়ে কাজ করতে হবে, আত্ম-উদ্দেশ্য নিয়ে মেতে থাকাকে এড়িয়ে যেতে হবে এবং বলতে হবে সুনাকের সঙ্গে যোগাযোগ নেই, যেটা কি না অনেকাংশেই সত্য। ঋষি সুনাক মানানসই নন, তাকে সময়মতো পাওয়া যায় না, তার গভীরতা ও চিন্তাশক্তির ঘাটতিও প্রকট। আর এ সপ্তাহের শেষাশেষি তিনি সময়সীমারও বাইরে হারিয়ে যাবেন।

লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা