শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখালেখি করি তা প্রায় দেড় দশক। পত্রিকাটির জন্মলগ্ন থেকেই লিখতে আরম্ভ করেছিলাম। মাঝেমধ্যে দুই-চার পর্ব বাদ পড়েছে। বয়স হয়েছে তাই যিনি বা যারা সম্পাদনা করেন তাদের কিছু কিছু কাটাকাটি ভালো লাগে না, বিরক্তি লাগে। সেজন্য এবং অন্যান্য কারণে দুই-চার বার লেখা হয়নি। এবারও দেখেছি জনাব ওবায়দুল কাদের চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন সাধারণ মানুষ সেটা পছন্দ করে না। সাধারণত বাংলার মানুষ চিবিয়ে চিবিয়ে খাবার খায়, কথা বলে না। সবই ছেপেছেন। কিন্তু ভদ্রলোক অসুস্থ হওয়ার পর এখন পুরোপুরি সুস্থ কি না একটা ডাক্তারি দল দিয়ে পরীক্ষার অনুরোধ করেছিলাম। লাইনটি বাদ দিয়ে দিয়েছেন। কেন এমন করেন তা যারা কাটাকাটি করেন তারাই জানেন। মঙ্গলবারের লেখার সব সময়ই কমবেশি প্রতিক্রিয়া পাই। কিন্তু গত পর্বের প্রতিক্রিয়া ছিল অস্বাভাবিক। দুটি প্রসঙ্গে সব থেকে বেশি মতামত এসেছে। একটি সর্বদলীয় সংলাপ, অন্যটি ওবায়দুল কাদের প্রসঙ্গে। অত মানুষ যে তার ওপর বিরক্ত বিষয়টা আমার জানা ছিল না। মানুষ বিরক্ত তা বুঝতাম, অশান্তির অনেকটাই তিনি এবং সাংগঠনিকভাবে সরকারি দল পিছিয়ে পড়ার জন্যও তিনি দায়ী। ওসব অনেকের কাছে শুনেছি, কিন্তু এতটা ভাবিনি। ছাত্রলীগের তিনি যখন নেতা ছিলেন তখন তার যে উদ্দীপনা ছিল এখন সেসবের লেশমাত্রও নাকি নেই। আর যেখানে ’৫৭ সালে কাগমারী মহাসম্মেলনে দল এবং সরকারের দুই পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শুধু দলীয় সাধারণ সম্পাদকের পদ বেছে নিয়েছিলেন। সেই দলে তার প্রিয় কন্যার নেতৃত্বে একই ব্যক্তি দলের এবং সরকারের দুই পদে বহাল এটা নেতা ও পিতাকে কতটা অনুসরণ ভাবতে হবে। ওবায়দুল কাদের অনেক সমস্যারই কেন্দ্রবিন্দু এ কথার জন্য আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন নেতা-কর্মী যোগাযোগ করেছে, খুশি হয়েছে। আমি খুবই বিরক্ত ছিলাম যখন ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনা পালাবে না। তিনি পালাবার মতো নেতা নন।’ আমার এত খারাপ লেগেছিল লিখতে গিয়েও গত পর্বে কথাটি লিখিনি। কারণ এখন আর ওবায়দুল কাদেরের কথায় দেশবাসী যেখানে তেমন গুরুত্ব দেয় না, সেখানে আমি গুরুত্ব দিয়ে কী করব? কিন্তু সে দিন কথাটি যখন বোন বললেন তখন সত্যিই খুব খারাপ লাগল। তাকে পালাতে হবে কেন? তার বাবা মৃত্যুর মুখেও পালাননি, তিনি পালাবেন কেন? কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের কথায় মনে হচ্ছিল, ‘মাচার তলে কে রে? গুড় খাই না।’ কে বলেছেন নেত্রী পালাবেন? তিনি পালাতে যাবেন কেন? আমি তো চাই শুধু আমি কেন, মনে-প্রাণে যারা এ দেশের স্বাধীনতা লালন করে তারা সবাই চায় তিনি সবাইকে নিয়ে দেশ চালান, সম্মানে থাকুন, ভালো থাকুন। বিরোধীদের শত্রু না ভেবে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার চেষ্টা করুন। কিন্তু কেন যেন তেমন হচ্ছে না।

কোটা সংস্কার দাবির মধ্য দিয়ে মূলত আন্দোলনের সূচনা। মেধা মেধা যারা করছে তারা ব্যাপারটা কতটা বুঝে করছে বলতে পারব না। স্বাধীনতার পর থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের তেমন কোনো মর্যাদা দেওয়া হয়নি। বরং তাদের সামাজিকভাবে নিচু দেখাবার চেষ্টা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন তিনি পিতার অবস্থান থেকে ব্যক্তিগতভাবে আদর-যত্ন সম্মান করার চেষ্টা করলেও দলীয়, সামাজিক এবং সরকারিভাবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শুধু ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, কোনো সম্মান করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা ছিল সবচাইতে দুর্যোগে দুর্বিপাকে। একসময় মুক্তিযোদ্ধা হলেই জেল। এরপর জিয়াউর রহমানের সময় সব জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা।

আবার এখন বোনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধের সময় মায়ের পেটে থাকারাও কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা। অথচ এখনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই বাদ পড়ে আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, দাড়িয়াপুরের শাজাহান শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেনি, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধেও শরিক হয়েছিল। প্রথম যুদ্ধাহতদের ৭৫ টাকা সম্মানি দিয়ে শুরু করা হয়েছিল। এরপর যখন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি দেওয়া শুরু হয় তখন থেকেই শাজাহান মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি পেয়েছে, শাজাহান মারা গেলে উত্তরাধিকার হিসেবে তার স্ত্রী পেয়েছে। হঠাৎ ভাতা বন্ধ। হলুদ নাকি লাল বার্তায় তার নাম নেই। দুই-তিনবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীকে বলেছি। কিন্তু কোনো প্রতিকার হয়নি। এমনই চলছে মন্ত্রণালয়। কিছুই করার নেই। এরকম সময়ে সারা দেশে একটি মারাত্মক  কেয়ামত হয়ে গেল। সবকিছু নিয়ন্ত্রণের একটা পথ ও পদ্ধতি থাকে। তার বাইরে গেলে সংঘাত বাধে। আমাদের ক্ষেত্রে তেমনটাই হয়েছে। সময়ের কাজ সময়ে করলে এমনটা হতো না। ইদানীং পুরো প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী নির্ভর। তিনি চীন থেকে এসে রাজাকারের নাতি-পুতি কথাটা যদি না বলতেন তাহলে অত কিছু হতো না। আমি জোর দিয়ে বলেছি, আবার বলছি প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের কথায় কাউকে নির্দিষ্ট করে রাজাকার আলবদর বলা হয়নি। তিনি একটা দৃষ্টান্ত দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কয়েক বছর আগে বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকীর আমেরিকায় একটি বিবৃতি নিয়ে সারা দেশে যে তোলপাড় এবং ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল সে নিয়ে আমি পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসী ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। সে নিয়েও বড়ভাই আমাকে অনেক বকাঝকা করেছিলেন। পিতার মতো বড়ভাই বকাঝকা করতেই পারেন। সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর জন্য উৎসর্গ করেছি। সেই দাবি এবং অধিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। আমি আমার বিশ্বাসের বাইরে যাই না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও দেশবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করলে আমার বিশ্বাস তিনি ছোট হতেন না। বরং শুধু এখনকার জন্য নয়, অতীত এবং ভবিষ্যতে সব নেতার চাইতে বাংলা এবং বাঙালির কাছে প্রিয় নেত্রী হিসেবে বিবেচিত হতেন। তা যাই হোক, দুঃখ প্রকাশের সময় পেরিয়ে যায়নি। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তিনি যখন যেটা উপযুক্ত মনে করবেন তখন সেটা করবেন। তার জ্ঞানবুদ্ধি, বিচার-বিবেচনা আমাদের মতো লক্ষ নির্বোধকে একত্র করলে যতটুকু তার চাইতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি। তবে যেভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়েছে এবং হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রেই তা খুব বেশি প্রশংসা করার মতো নয়। যেমন সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। দেশে সেনাবাহিনী নামানো তো কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের জন্যই সম্মানের নয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্যাংক। সেদিন হাই কোর্টে গিয়েছিলাম, গেটের সামনে ট্যাংক, এসব সভ্যতার পরিচয় নয়। আমি একসময় র‌্যাবকে পছন্দ করতাম না। কিন্তু তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করেছে এবং করছে। তাদের হেলিকপ্টার দেওয়া হয়েছে বলে তারা তা আকাশে উড়াবে, সেখান থেকে স্মোক গ্রেনেড ছুড়বে, এটা কাম্য হতে পারে না। আজ কদিন ধরে শুনছি, কিছু কিছু তো দেখছি বিএনপি-জামায়াত বলে যাকে-তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সত্যিই যদি আওয়ামী নেতৃত্ব বিশ্বাস করে জামায়াত এবং বিএনপির অত শক্তি তাহলে তাদের ঘুমাবার কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াতের অত শক্তি নেই যে ঘটনা ঘটেছে শুধু তারাই তা ঘটাতে পারে।

নিশ্চয়ই দুষ্কৃতকারীদের হাত আছে, প্রভাব আছে, বাইরের অর্থ আছে। কিন্তু সরকার এবং প্রশাসনের কোনো ভুলই নেই তেমন নয়। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয় তা মোটেই করা হয়নি। সাধারণ মানুষকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া দরকার ছিল তার বিন্দুবিসর্গও দেওয়া হয়নি। যেখানে দেশের মানুষকে একেবারে নিঃস্ব রিক্ত করে রাখা হয়েছে সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা এখন তাদের হাতে বিচারের ভার দিয়ে কী করবেন? গত অনেক বছরে দেশের জনগণকে তো কোনো ধর্তব্যের মধ্যেই রাখা হয়নি। জনশক্তি যে আণবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী সে কথাটি তো অনেকেই ভুলে গেছেন। এখন তো বেনজীরের মতো কুলাঙ্গার দিয়েই চলে। মানুষ নানা ঘটনা থেকে শিখে। অথচ আমরা কোনো কিছুই শিখতে চাই না। কেন যেন আমরা সব সময় শুধু শেখাতে চাই।

মনে হয় প্রায় ৪০ বছর আগের কথা। এক দুপুরে হঠাৎই পাকিস্তানি এক ব্রিগেডিয়ারের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের লেখা একটি বই পড়ছিলাম। সে বইয়ের কদিন আগে পাকিস্তানি কর্মকান্ড নিয়ে জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বই পড়েছিলাম। শত্রুপক্ষকে স্বীকার করা বা সম্মান দেওয়ার মতো বুকের পাটা কখনো পাকিস্তানিদের ছিল না। তবে কেন যেন এক জায়গায় আমার নাম নিয়েছিলেন যেমনি মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম তাঁর ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ বইটিতে আমার বা আমাদের নাম নেওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও মনে করেননি। কত যুদ্ধ কত বিগ্রহ পাকিস্তানি জাহাজ দখল যা নিয়ে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে আলোচনা, জাতিসংঘে কথা উঠেছে। কিন্তু মেজর রফিকের ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ কাদের সিদ্দিকী বা কাদেরিয়া বাহিনী কোনো জায়গা পায়নি। শুধু তার বইয়ে খেতাবপ্রাপ্তদের নামের তালিকায় একবারই কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম লেখা হয়েছে। নিয়াজির বইয়েও তেমনি দয়া করে একবারই আমার নাম লিখেছেন। তবে আর কোনো বাঙালির নাম লিখেননি। যা হোক, ব্রিগেডিয়ার ভদ্রলোকের বইটির কেন যে নাম ভুলে গেছি জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বইয়ের চাইতে সুপাঠ্য মনে হয়েছে। সেখানে একটি কথা আমাকে বেশ আলোড়িত করেছিল। ভদ্রলোক লিখেছেন, ‘আমি ক্যান্টনমেন্টে থাকি। আমার তিন-চার বছরের ছেলে সারা বাড়িময় জয়বাংলা জয়বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু বলে বাড়ি মাথায় তোলে। নানাভাবে বারণ করেও তাকে থামাতে পারিনি। অনেক সময় এ নিয়ে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’ সেদিন প্রায় তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে আমার বাড়িতে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল এসে ছাদে বসেছিলাম। আমার বাড়িতে তিন বছরের ছোট্ট একটা বাচ্চা আছে। তারা এক বোন এক ভাই মা-বাবার সঙ্গে থাকে। তিন বছরের হলেও কথাবার্তা বেশ সাবলীল। হঠাৎই কেন যেন বাচ্চাটিকে তুই বলেছিলাম। ওর আগে কখনো কোনো প্রসঙ্গে তাকে তুই বলেছি কি না বলতে পারব না। তবে সেদিন হঠাৎ তুই শুনে মনে হয় সে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো ফুঁসে ওঠে,

 - দাদু, তুমি আমাকে তুই বললা কেন?

 - তাহলে কি তোকে আপনি বলব?

- না, তুই বলবা না, আপনিও বলবা না। তুমি বলবা। বলেই, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ বলে স্লোগান দিতে লাগল।

তিন বছর হতে যার তখনো এক মাস বাকি। তার মুখে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ শুনে আসমান থেকে পড়েছিলাম। কী হলো দেশে? ওভাবে রাজাকার রাজাকার শোনা আমার জীবনে প্রথম। আমরা বলেছি, ‘তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি’। কোনো দিন স্বাধীন বাংলাদেশে ওরকম একটি নিষ্পাপ শিশুর মুখে রাজাকার রাজাকার শোনার আগে আমার মৃত্যু হলেও সেটা অনেক ভালো হতো। জানি না এর শেষ কোথায়? জানি না এর প্রতিকার কী এবং কীভাবে?

আমি খুবই বিস্মিত ও হতাশ আন্দালিব রহমান পার্থকে গ্রেপ্তার করা নিয়ে। সেতু ভবনের ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে তাকে জড়ানো হয়েছে। আন্দালিবকে আমি যতটুকু জানি বুঝি কুকাজ করার কোনো স্বভাব তার নেই। সত্যিকার একটি সাহসী যুবক। বিদ্যাবুদ্ধিতে অনেকের চেয়ে বহু এগিয়ে। মতের অমিল হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, এটা কোনো রাষ্ট্রনীতি হতে পারে না। আন্দালিবকে নিয়ে টানাটানি ভালোর চেয়ে অনেক বেশি খারাপ হবে। তাই পুলিশ ভাইয়েরা আন্দালিবকে ছেড়ে দিন, ভালো হবে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ সবাই মিলে চিন্তা করা, সবাই মিলে চেষ্টা করা। তাই জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানাতে নেত্রীকে বলেছি, বোনকে বলেছি, সরকারপ্রধানকে বলেছি। সত্যিই দেশটা শুধু আওয়ামী লীগের না, বিএনপির না, ১৪ দলেরও না। দেশটা ১৮ কোটি মানুষের। তাদের হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা নিয়েই দেশ। একে উপলব্ধি করতে আবারও সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রতিটি দেশের সইবার মতো একটি ক্ষমতা থাকে।

তাই আশা করব, এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা এত ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে অর্জন করা একটি দেশ আমরা কেউ যেন খামখেয়ালি করে ক্ষতি করার চেষ্টা না করি। আমরা যেন জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে পারি। তা না হলে আমাদের আরও কষ্ট করতে হবে। আরও ভয়াবহ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। অল্প সময়েই সেসব দুর্ভাগ্য আমরা দেখতে পাব। আমরা কেউ দুর্ভাগ্যকে আলিঙ্গন করতে চাই না, আমরা সৌভাগ্যের প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন