শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখালেখি করি তা প্রায় দেড় দশক। পত্রিকাটির জন্মলগ্ন থেকেই লিখতে আরম্ভ করেছিলাম। মাঝেমধ্যে দুই-চার পর্ব বাদ পড়েছে। বয়স হয়েছে তাই যিনি বা যারা সম্পাদনা করেন তাদের কিছু কিছু কাটাকাটি ভালো লাগে না, বিরক্তি লাগে। সেজন্য এবং অন্যান্য কারণে দুই-চার বার লেখা হয়নি। এবারও দেখেছি জনাব ওবায়দুল কাদের চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন সাধারণ মানুষ সেটা পছন্দ করে না। সাধারণত বাংলার মানুষ চিবিয়ে চিবিয়ে খাবার খায়, কথা বলে না। সবই ছেপেছেন। কিন্তু ভদ্রলোক অসুস্থ হওয়ার পর এখন পুরোপুরি সুস্থ কি না একটা ডাক্তারি দল দিয়ে পরীক্ষার অনুরোধ করেছিলাম। লাইনটি বাদ দিয়ে দিয়েছেন। কেন এমন করেন তা যারা কাটাকাটি করেন তারাই জানেন। মঙ্গলবারের লেখার সব সময়ই কমবেশি প্রতিক্রিয়া পাই। কিন্তু গত পর্বের প্রতিক্রিয়া ছিল অস্বাভাবিক। দুটি প্রসঙ্গে সব থেকে বেশি মতামত এসেছে। একটি সর্বদলীয় সংলাপ, অন্যটি ওবায়দুল কাদের প্রসঙ্গে। অত মানুষ যে তার ওপর বিরক্ত বিষয়টা আমার জানা ছিল না। মানুষ বিরক্ত তা বুঝতাম, অশান্তির অনেকটাই তিনি এবং সাংগঠনিকভাবে সরকারি দল পিছিয়ে পড়ার জন্যও তিনি দায়ী। ওসব অনেকের কাছে শুনেছি, কিন্তু এতটা ভাবিনি। ছাত্রলীগের তিনি যখন নেতা ছিলেন তখন তার যে উদ্দীপনা ছিল এখন সেসবের লেশমাত্রও নাকি নেই। আর যেখানে ’৫৭ সালে কাগমারী মহাসম্মেলনে দল এবং সরকারের দুই পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শুধু দলীয় সাধারণ সম্পাদকের পদ বেছে নিয়েছিলেন। সেই দলে তার প্রিয় কন্যার নেতৃত্বে একই ব্যক্তি দলের এবং সরকারের দুই পদে বহাল এটা নেতা ও পিতাকে কতটা অনুসরণ ভাবতে হবে। ওবায়দুল কাদের অনেক সমস্যারই কেন্দ্রবিন্দু এ কথার জন্য আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন নেতা-কর্মী যোগাযোগ করেছে, খুশি হয়েছে। আমি খুবই বিরক্ত ছিলাম যখন ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনা পালাবে না। তিনি পালাবার মতো নেতা নন।’ আমার এত খারাপ লেগেছিল লিখতে গিয়েও গত পর্বে কথাটি লিখিনি। কারণ এখন আর ওবায়দুল কাদেরের কথায় দেশবাসী যেখানে তেমন গুরুত্ব দেয় না, সেখানে আমি গুরুত্ব দিয়ে কী করব? কিন্তু সে দিন কথাটি যখন বোন বললেন তখন সত্যিই খুব খারাপ লাগল। তাকে পালাতে হবে কেন? তার বাবা মৃত্যুর মুখেও পালাননি, তিনি পালাবেন কেন? কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের কথায় মনে হচ্ছিল, ‘মাচার তলে কে রে? গুড় খাই না।’ কে বলেছেন নেত্রী পালাবেন? তিনি পালাতে যাবেন কেন? আমি তো চাই শুধু আমি কেন, মনে-প্রাণে যারা এ দেশের স্বাধীনতা লালন করে তারা সবাই চায় তিনি সবাইকে নিয়ে দেশ চালান, সম্মানে থাকুন, ভালো থাকুন। বিরোধীদের শত্রু না ভেবে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার চেষ্টা করুন। কিন্তু কেন যেন তেমন হচ্ছে না।

কোটা সংস্কার দাবির মধ্য দিয়ে মূলত আন্দোলনের সূচনা। মেধা মেধা যারা করছে তারা ব্যাপারটা কতটা বুঝে করছে বলতে পারব না। স্বাধীনতার পর থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের তেমন কোনো মর্যাদা দেওয়া হয়নি। বরং তাদের সামাজিকভাবে নিচু দেখাবার চেষ্টা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন তিনি পিতার অবস্থান থেকে ব্যক্তিগতভাবে আদর-যত্ন সম্মান করার চেষ্টা করলেও দলীয়, সামাজিক এবং সরকারিভাবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শুধু ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, কোনো সম্মান করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা ছিল সবচাইতে দুর্যোগে দুর্বিপাকে। একসময় মুক্তিযোদ্ধা হলেই জেল। এরপর জিয়াউর রহমানের সময় সব জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা।

আবার এখন বোনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধের সময় মায়ের পেটে থাকারাও কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা। অথচ এখনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই বাদ পড়ে আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, দাড়িয়াপুরের শাজাহান শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেনি, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধেও শরিক হয়েছিল। প্রথম যুদ্ধাহতদের ৭৫ টাকা সম্মানি দিয়ে শুরু করা হয়েছিল। এরপর যখন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি দেওয়া শুরু হয় তখন থেকেই শাজাহান মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি পেয়েছে, শাজাহান মারা গেলে উত্তরাধিকার হিসেবে তার স্ত্রী পেয়েছে। হঠাৎ ভাতা বন্ধ। হলুদ নাকি লাল বার্তায় তার নাম নেই। দুই-তিনবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীকে বলেছি। কিন্তু কোনো প্রতিকার হয়নি। এমনই চলছে মন্ত্রণালয়। কিছুই করার নেই। এরকম সময়ে সারা দেশে একটি মারাত্মক  কেয়ামত হয়ে গেল। সবকিছু নিয়ন্ত্রণের একটা পথ ও পদ্ধতি থাকে। তার বাইরে গেলে সংঘাত বাধে। আমাদের ক্ষেত্রে তেমনটাই হয়েছে। সময়ের কাজ সময়ে করলে এমনটা হতো না। ইদানীং পুরো প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী নির্ভর। তিনি চীন থেকে এসে রাজাকারের নাতি-পুতি কথাটা যদি না বলতেন তাহলে অত কিছু হতো না। আমি জোর দিয়ে বলেছি, আবার বলছি প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের কথায় কাউকে নির্দিষ্ট করে রাজাকার আলবদর বলা হয়নি। তিনি একটা দৃষ্টান্ত দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কয়েক বছর আগে বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকীর আমেরিকায় একটি বিবৃতি নিয়ে সারা দেশে যে তোলপাড় এবং ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল সে নিয়ে আমি পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসী ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। সে নিয়েও বড়ভাই আমাকে অনেক বকাঝকা করেছিলেন। পিতার মতো বড়ভাই বকাঝকা করতেই পারেন। সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর জন্য উৎসর্গ করেছি। সেই দাবি এবং অধিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। আমি আমার বিশ্বাসের বাইরে যাই না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও দেশবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করলে আমার বিশ্বাস তিনি ছোট হতেন না। বরং শুধু এখনকার জন্য নয়, অতীত এবং ভবিষ্যতে সব নেতার চাইতে বাংলা এবং বাঙালির কাছে প্রিয় নেত্রী হিসেবে বিবেচিত হতেন। তা যাই হোক, দুঃখ প্রকাশের সময় পেরিয়ে যায়নি। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তিনি যখন যেটা উপযুক্ত মনে করবেন তখন সেটা করবেন। তার জ্ঞানবুদ্ধি, বিচার-বিবেচনা আমাদের মতো লক্ষ নির্বোধকে একত্র করলে যতটুকু তার চাইতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি। তবে যেভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়েছে এবং হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রেই তা খুব বেশি প্রশংসা করার মতো নয়। যেমন সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। দেশে সেনাবাহিনী নামানো তো কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের জন্যই সম্মানের নয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্যাংক। সেদিন হাই কোর্টে গিয়েছিলাম, গেটের সামনে ট্যাংক, এসব সভ্যতার পরিচয় নয়। আমি একসময় র‌্যাবকে পছন্দ করতাম না। কিন্তু তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করেছে এবং করছে। তাদের হেলিকপ্টার দেওয়া হয়েছে বলে তারা তা আকাশে উড়াবে, সেখান থেকে স্মোক গ্রেনেড ছুড়বে, এটা কাম্য হতে পারে না। আজ কদিন ধরে শুনছি, কিছু কিছু তো দেখছি বিএনপি-জামায়াত বলে যাকে-তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সত্যিই যদি আওয়ামী নেতৃত্ব বিশ্বাস করে জামায়াত এবং বিএনপির অত শক্তি তাহলে তাদের ঘুমাবার কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াতের অত শক্তি নেই যে ঘটনা ঘটেছে শুধু তারাই তা ঘটাতে পারে।

নিশ্চয়ই দুষ্কৃতকারীদের হাত আছে, প্রভাব আছে, বাইরের অর্থ আছে। কিন্তু সরকার এবং প্রশাসনের কোনো ভুলই নেই তেমন নয়। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয় তা মোটেই করা হয়নি। সাধারণ মানুষকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া দরকার ছিল তার বিন্দুবিসর্গও দেওয়া হয়নি। যেখানে দেশের মানুষকে একেবারে নিঃস্ব রিক্ত করে রাখা হয়েছে সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা এখন তাদের হাতে বিচারের ভার দিয়ে কী করবেন? গত অনেক বছরে দেশের জনগণকে তো কোনো ধর্তব্যের মধ্যেই রাখা হয়নি। জনশক্তি যে আণবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী সে কথাটি তো অনেকেই ভুলে গেছেন। এখন তো বেনজীরের মতো কুলাঙ্গার দিয়েই চলে। মানুষ নানা ঘটনা থেকে শিখে। অথচ আমরা কোনো কিছুই শিখতে চাই না। কেন যেন আমরা সব সময় শুধু শেখাতে চাই।

মনে হয় প্রায় ৪০ বছর আগের কথা। এক দুপুরে হঠাৎই পাকিস্তানি এক ব্রিগেডিয়ারের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের লেখা একটি বই পড়ছিলাম। সে বইয়ের কদিন আগে পাকিস্তানি কর্মকান্ড নিয়ে জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বই পড়েছিলাম। শত্রুপক্ষকে স্বীকার করা বা সম্মান দেওয়ার মতো বুকের পাটা কখনো পাকিস্তানিদের ছিল না। তবে কেন যেন এক জায়গায় আমার নাম নিয়েছিলেন যেমনি মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম তাঁর ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ বইটিতে আমার বা আমাদের নাম নেওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও মনে করেননি। কত যুদ্ধ কত বিগ্রহ পাকিস্তানি জাহাজ দখল যা নিয়ে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে আলোচনা, জাতিসংঘে কথা উঠেছে। কিন্তু মেজর রফিকের ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ কাদের সিদ্দিকী বা কাদেরিয়া বাহিনী কোনো জায়গা পায়নি। শুধু তার বইয়ে খেতাবপ্রাপ্তদের নামের তালিকায় একবারই কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম লেখা হয়েছে। নিয়াজির বইয়েও তেমনি দয়া করে একবারই আমার নাম লিখেছেন। তবে আর কোনো বাঙালির নাম লিখেননি। যা হোক, ব্রিগেডিয়ার ভদ্রলোকের বইটির কেন যে নাম ভুলে গেছি জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বইয়ের চাইতে সুপাঠ্য মনে হয়েছে। সেখানে একটি কথা আমাকে বেশ আলোড়িত করেছিল। ভদ্রলোক লিখেছেন, ‘আমি ক্যান্টনমেন্টে থাকি। আমার তিন-চার বছরের ছেলে সারা বাড়িময় জয়বাংলা জয়বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু বলে বাড়ি মাথায় তোলে। নানাভাবে বারণ করেও তাকে থামাতে পারিনি। অনেক সময় এ নিয়ে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’ সেদিন প্রায় তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে আমার বাড়িতে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল এসে ছাদে বসেছিলাম। আমার বাড়িতে তিন বছরের ছোট্ট একটা বাচ্চা আছে। তারা এক বোন এক ভাই মা-বাবার সঙ্গে থাকে। তিন বছরের হলেও কথাবার্তা বেশ সাবলীল। হঠাৎই কেন যেন বাচ্চাটিকে তুই বলেছিলাম। ওর আগে কখনো কোনো প্রসঙ্গে তাকে তুই বলেছি কি না বলতে পারব না। তবে সেদিন হঠাৎ তুই শুনে মনে হয় সে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো ফুঁসে ওঠে,

 - দাদু, তুমি আমাকে তুই বললা কেন?

 - তাহলে কি তোকে আপনি বলব?

- না, তুই বলবা না, আপনিও বলবা না। তুমি বলবা। বলেই, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ বলে স্লোগান দিতে লাগল।

তিন বছর হতে যার তখনো এক মাস বাকি। তার মুখে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ শুনে আসমান থেকে পড়েছিলাম। কী হলো দেশে? ওভাবে রাজাকার রাজাকার শোনা আমার জীবনে প্রথম। আমরা বলেছি, ‘তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি’। কোনো দিন স্বাধীন বাংলাদেশে ওরকম একটি নিষ্পাপ শিশুর মুখে রাজাকার রাজাকার শোনার আগে আমার মৃত্যু হলেও সেটা অনেক ভালো হতো। জানি না এর শেষ কোথায়? জানি না এর প্রতিকার কী এবং কীভাবে?

আমি খুবই বিস্মিত ও হতাশ আন্দালিব রহমান পার্থকে গ্রেপ্তার করা নিয়ে। সেতু ভবনের ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে তাকে জড়ানো হয়েছে। আন্দালিবকে আমি যতটুকু জানি বুঝি কুকাজ করার কোনো স্বভাব তার নেই। সত্যিকার একটি সাহসী যুবক। বিদ্যাবুদ্ধিতে অনেকের চেয়ে বহু এগিয়ে। মতের অমিল হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, এটা কোনো রাষ্ট্রনীতি হতে পারে না। আন্দালিবকে নিয়ে টানাটানি ভালোর চেয়ে অনেক বেশি খারাপ হবে। তাই পুলিশ ভাইয়েরা আন্দালিবকে ছেড়ে দিন, ভালো হবে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ সবাই মিলে চিন্তা করা, সবাই মিলে চেষ্টা করা। তাই জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানাতে নেত্রীকে বলেছি, বোনকে বলেছি, সরকারপ্রধানকে বলেছি। সত্যিই দেশটা শুধু আওয়ামী লীগের না, বিএনপির না, ১৪ দলেরও না। দেশটা ১৮ কোটি মানুষের। তাদের হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা নিয়েই দেশ। একে উপলব্ধি করতে আবারও সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রতিটি দেশের সইবার মতো একটি ক্ষমতা থাকে।

তাই আশা করব, এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা এত ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে অর্জন করা একটি দেশ আমরা কেউ যেন খামখেয়ালি করে ক্ষতি করার চেষ্টা না করি। আমরা যেন জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে পারি। তা না হলে আমাদের আরও কষ্ট করতে হবে। আরও ভয়াবহ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। অল্প সময়েই সেসব দুর্ভাগ্য আমরা দেখতে পাব। আমরা কেউ দুর্ভাগ্যকে আলিঙ্গন করতে চাই না, আমরা সৌভাগ্যের প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা