শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখালেখি করি তা প্রায় দেড় দশক। পত্রিকাটির জন্মলগ্ন থেকেই লিখতে আরম্ভ করেছিলাম। মাঝেমধ্যে দুই-চার পর্ব বাদ পড়েছে। বয়স হয়েছে তাই যিনি বা যারা সম্পাদনা করেন তাদের কিছু কিছু কাটাকাটি ভালো লাগে না, বিরক্তি লাগে। সেজন্য এবং অন্যান্য কারণে দুই-চার বার লেখা হয়নি। এবারও দেখেছি জনাব ওবায়দুল কাদের চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন সাধারণ মানুষ সেটা পছন্দ করে না। সাধারণত বাংলার মানুষ চিবিয়ে চিবিয়ে খাবার খায়, কথা বলে না। সবই ছেপেছেন। কিন্তু ভদ্রলোক অসুস্থ হওয়ার পর এখন পুরোপুরি সুস্থ কি না একটা ডাক্তারি দল দিয়ে পরীক্ষার অনুরোধ করেছিলাম। লাইনটি বাদ দিয়ে দিয়েছেন। কেন এমন করেন তা যারা কাটাকাটি করেন তারাই জানেন। মঙ্গলবারের লেখার সব সময়ই কমবেশি প্রতিক্রিয়া পাই। কিন্তু গত পর্বের প্রতিক্রিয়া ছিল অস্বাভাবিক। দুটি প্রসঙ্গে সব থেকে বেশি মতামত এসেছে। একটি সর্বদলীয় সংলাপ, অন্যটি ওবায়দুল কাদের প্রসঙ্গে। অত মানুষ যে তার ওপর বিরক্ত বিষয়টা আমার জানা ছিল না। মানুষ বিরক্ত তা বুঝতাম, অশান্তির অনেকটাই তিনি এবং সাংগঠনিকভাবে সরকারি দল পিছিয়ে পড়ার জন্যও তিনি দায়ী। ওসব অনেকের কাছে শুনেছি, কিন্তু এতটা ভাবিনি। ছাত্রলীগের তিনি যখন নেতা ছিলেন তখন তার যে উদ্দীপনা ছিল এখন সেসবের লেশমাত্রও নাকি নেই। আর যেখানে ’৫৭ সালে কাগমারী মহাসম্মেলনে দল এবং সরকারের দুই পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শুধু দলীয় সাধারণ সম্পাদকের পদ বেছে নিয়েছিলেন। সেই দলে তার প্রিয় কন্যার নেতৃত্বে একই ব্যক্তি দলের এবং সরকারের দুই পদে বহাল এটা নেতা ও পিতাকে কতটা অনুসরণ ভাবতে হবে। ওবায়দুল কাদের অনেক সমস্যারই কেন্দ্রবিন্দু এ কথার জন্য আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন নেতা-কর্মী যোগাযোগ করেছে, খুশি হয়েছে। আমি খুবই বিরক্ত ছিলাম যখন ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনা পালাবে না। তিনি পালাবার মতো নেতা নন।’ আমার এত খারাপ লেগেছিল লিখতে গিয়েও গত পর্বে কথাটি লিখিনি। কারণ এখন আর ওবায়দুল কাদেরের কথায় দেশবাসী যেখানে তেমন গুরুত্ব দেয় না, সেখানে আমি গুরুত্ব দিয়ে কী করব? কিন্তু সে দিন কথাটি যখন বোন বললেন তখন সত্যিই খুব খারাপ লাগল। তাকে পালাতে হবে কেন? তার বাবা মৃত্যুর মুখেও পালাননি, তিনি পালাবেন কেন? কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের কথায় মনে হচ্ছিল, ‘মাচার তলে কে রে? গুড় খাই না।’ কে বলেছেন নেত্রী পালাবেন? তিনি পালাতে যাবেন কেন? আমি তো চাই শুধু আমি কেন, মনে-প্রাণে যারা এ দেশের স্বাধীনতা লালন করে তারা সবাই চায় তিনি সবাইকে নিয়ে দেশ চালান, সম্মানে থাকুন, ভালো থাকুন। বিরোধীদের শত্রু না ভেবে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার চেষ্টা করুন। কিন্তু কেন যেন তেমন হচ্ছে না।

কোটা সংস্কার দাবির মধ্য দিয়ে মূলত আন্দোলনের সূচনা। মেধা মেধা যারা করছে তারা ব্যাপারটা কতটা বুঝে করছে বলতে পারব না। স্বাধীনতার পর থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের তেমন কোনো মর্যাদা দেওয়া হয়নি। বরং তাদের সামাজিকভাবে নিচু দেখাবার চেষ্টা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন তিনি পিতার অবস্থান থেকে ব্যক্তিগতভাবে আদর-যত্ন সম্মান করার চেষ্টা করলেও দলীয়, সামাজিক এবং সরকারিভাবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শুধু ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, কোনো সম্মান করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা ছিল সবচাইতে দুর্যোগে দুর্বিপাকে। একসময় মুক্তিযোদ্ধা হলেই জেল। এরপর জিয়াউর রহমানের সময় সব জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা।

আবার এখন বোনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধের সময় মায়ের পেটে থাকারাও কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা। অথচ এখনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই বাদ পড়ে আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, দাড়িয়াপুরের শাজাহান শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেনি, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধেও শরিক হয়েছিল। প্রথম যুদ্ধাহতদের ৭৫ টাকা সম্মানি দিয়ে শুরু করা হয়েছিল। এরপর যখন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি দেওয়া শুরু হয় তখন থেকেই শাজাহান মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি পেয়েছে, শাজাহান মারা গেলে উত্তরাধিকার হিসেবে তার স্ত্রী পেয়েছে। হঠাৎ ভাতা বন্ধ। হলুদ নাকি লাল বার্তায় তার নাম নেই। দুই-তিনবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীকে বলেছি। কিন্তু কোনো প্রতিকার হয়নি। এমনই চলছে মন্ত্রণালয়। কিছুই করার নেই। এরকম সময়ে সারা দেশে একটি মারাত্মক  কেয়ামত হয়ে গেল। সবকিছু নিয়ন্ত্রণের একটা পথ ও পদ্ধতি থাকে। তার বাইরে গেলে সংঘাত বাধে। আমাদের ক্ষেত্রে তেমনটাই হয়েছে। সময়ের কাজ সময়ে করলে এমনটা হতো না। ইদানীং পুরো প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী নির্ভর। তিনি চীন থেকে এসে রাজাকারের নাতি-পুতি কথাটা যদি না বলতেন তাহলে অত কিছু হতো না। আমি জোর দিয়ে বলেছি, আবার বলছি প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের কথায় কাউকে নির্দিষ্ট করে রাজাকার আলবদর বলা হয়নি। তিনি একটা দৃষ্টান্ত দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কয়েক বছর আগে বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকীর আমেরিকায় একটি বিবৃতি নিয়ে সারা দেশে যে তোলপাড় এবং ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল সে নিয়ে আমি পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসী ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। সে নিয়েও বড়ভাই আমাকে অনেক বকাঝকা করেছিলেন। পিতার মতো বড়ভাই বকাঝকা করতেই পারেন। সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর জন্য উৎসর্গ করেছি। সেই দাবি এবং অধিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। আমি আমার বিশ্বাসের বাইরে যাই না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও দেশবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করলে আমার বিশ্বাস তিনি ছোট হতেন না। বরং শুধু এখনকার জন্য নয়, অতীত এবং ভবিষ্যতে সব নেতার চাইতে বাংলা এবং বাঙালির কাছে প্রিয় নেত্রী হিসেবে বিবেচিত হতেন। তা যাই হোক, দুঃখ প্রকাশের সময় পেরিয়ে যায়নি। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তিনি যখন যেটা উপযুক্ত মনে করবেন তখন সেটা করবেন। তার জ্ঞানবুদ্ধি, বিচার-বিবেচনা আমাদের মতো লক্ষ নির্বোধকে একত্র করলে যতটুকু তার চাইতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি। তবে যেভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়েছে এবং হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রেই তা খুব বেশি প্রশংসা করার মতো নয়। যেমন সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। দেশে সেনাবাহিনী নামানো তো কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের জন্যই সম্মানের নয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্যাংক। সেদিন হাই কোর্টে গিয়েছিলাম, গেটের সামনে ট্যাংক, এসব সভ্যতার পরিচয় নয়। আমি একসময় র‌্যাবকে পছন্দ করতাম না। কিন্তু তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করেছে এবং করছে। তাদের হেলিকপ্টার দেওয়া হয়েছে বলে তারা তা আকাশে উড়াবে, সেখান থেকে স্মোক গ্রেনেড ছুড়বে, এটা কাম্য হতে পারে না। আজ কদিন ধরে শুনছি, কিছু কিছু তো দেখছি বিএনপি-জামায়াত বলে যাকে-তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সত্যিই যদি আওয়ামী নেতৃত্ব বিশ্বাস করে জামায়াত এবং বিএনপির অত শক্তি তাহলে তাদের ঘুমাবার কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াতের অত শক্তি নেই যে ঘটনা ঘটেছে শুধু তারাই তা ঘটাতে পারে।

নিশ্চয়ই দুষ্কৃতকারীদের হাত আছে, প্রভাব আছে, বাইরের অর্থ আছে। কিন্তু সরকার এবং প্রশাসনের কোনো ভুলই নেই তেমন নয়। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয় তা মোটেই করা হয়নি। সাধারণ মানুষকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া দরকার ছিল তার বিন্দুবিসর্গও দেওয়া হয়নি। যেখানে দেশের মানুষকে একেবারে নিঃস্ব রিক্ত করে রাখা হয়েছে সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা এখন তাদের হাতে বিচারের ভার দিয়ে কী করবেন? গত অনেক বছরে দেশের জনগণকে তো কোনো ধর্তব্যের মধ্যেই রাখা হয়নি। জনশক্তি যে আণবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী সে কথাটি তো অনেকেই ভুলে গেছেন। এখন তো বেনজীরের মতো কুলাঙ্গার দিয়েই চলে। মানুষ নানা ঘটনা থেকে শিখে। অথচ আমরা কোনো কিছুই শিখতে চাই না। কেন যেন আমরা সব সময় শুধু শেখাতে চাই।

মনে হয় প্রায় ৪০ বছর আগের কথা। এক দুপুরে হঠাৎই পাকিস্তানি এক ব্রিগেডিয়ারের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের লেখা একটি বই পড়ছিলাম। সে বইয়ের কদিন আগে পাকিস্তানি কর্মকান্ড নিয়ে জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বই পড়েছিলাম। শত্রুপক্ষকে স্বীকার করা বা সম্মান দেওয়ার মতো বুকের পাটা কখনো পাকিস্তানিদের ছিল না। তবে কেন যেন এক জায়গায় আমার নাম নিয়েছিলেন যেমনি মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম তাঁর ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ বইটিতে আমার বা আমাদের নাম নেওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও মনে করেননি। কত যুদ্ধ কত বিগ্রহ পাকিস্তানি জাহাজ দখল যা নিয়ে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে আলোচনা, জাতিসংঘে কথা উঠেছে। কিন্তু মেজর রফিকের ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ কাদের সিদ্দিকী বা কাদেরিয়া বাহিনী কোনো জায়গা পায়নি। শুধু তার বইয়ে খেতাবপ্রাপ্তদের নামের তালিকায় একবারই কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম লেখা হয়েছে। নিয়াজির বইয়েও তেমনি দয়া করে একবারই আমার নাম লিখেছেন। তবে আর কোনো বাঙালির নাম লিখেননি। যা হোক, ব্রিগেডিয়ার ভদ্রলোকের বইটির কেন যে নাম ভুলে গেছি জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বইয়ের চাইতে সুপাঠ্য মনে হয়েছে। সেখানে একটি কথা আমাকে বেশ আলোড়িত করেছিল। ভদ্রলোক লিখেছেন, ‘আমি ক্যান্টনমেন্টে থাকি। আমার তিন-চার বছরের ছেলে সারা বাড়িময় জয়বাংলা জয়বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু বলে বাড়ি মাথায় তোলে। নানাভাবে বারণ করেও তাকে থামাতে পারিনি। অনেক সময় এ নিয়ে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’ সেদিন প্রায় তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে আমার বাড়িতে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল এসে ছাদে বসেছিলাম। আমার বাড়িতে তিন বছরের ছোট্ট একটা বাচ্চা আছে। তারা এক বোন এক ভাই মা-বাবার সঙ্গে থাকে। তিন বছরের হলেও কথাবার্তা বেশ সাবলীল। হঠাৎই কেন যেন বাচ্চাটিকে তুই বলেছিলাম। ওর আগে কখনো কোনো প্রসঙ্গে তাকে তুই বলেছি কি না বলতে পারব না। তবে সেদিন হঠাৎ তুই শুনে মনে হয় সে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো ফুঁসে ওঠে,

 - দাদু, তুমি আমাকে তুই বললা কেন?

 - তাহলে কি তোকে আপনি বলব?

- না, তুই বলবা না, আপনিও বলবা না। তুমি বলবা। বলেই, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ বলে স্লোগান দিতে লাগল।

তিন বছর হতে যার তখনো এক মাস বাকি। তার মুখে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ শুনে আসমান থেকে পড়েছিলাম। কী হলো দেশে? ওভাবে রাজাকার রাজাকার শোনা আমার জীবনে প্রথম। আমরা বলেছি, ‘তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি’। কোনো দিন স্বাধীন বাংলাদেশে ওরকম একটি নিষ্পাপ শিশুর মুখে রাজাকার রাজাকার শোনার আগে আমার মৃত্যু হলেও সেটা অনেক ভালো হতো। জানি না এর শেষ কোথায়? জানি না এর প্রতিকার কী এবং কীভাবে?

আমি খুবই বিস্মিত ও হতাশ আন্দালিব রহমান পার্থকে গ্রেপ্তার করা নিয়ে। সেতু ভবনের ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে তাকে জড়ানো হয়েছে। আন্দালিবকে আমি যতটুকু জানি বুঝি কুকাজ করার কোনো স্বভাব তার নেই। সত্যিকার একটি সাহসী যুবক। বিদ্যাবুদ্ধিতে অনেকের চেয়ে বহু এগিয়ে। মতের অমিল হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, এটা কোনো রাষ্ট্রনীতি হতে পারে না। আন্দালিবকে নিয়ে টানাটানি ভালোর চেয়ে অনেক বেশি খারাপ হবে। তাই পুলিশ ভাইয়েরা আন্দালিবকে ছেড়ে দিন, ভালো হবে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ সবাই মিলে চিন্তা করা, সবাই মিলে চেষ্টা করা। তাই জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানাতে নেত্রীকে বলেছি, বোনকে বলেছি, সরকারপ্রধানকে বলেছি। সত্যিই দেশটা শুধু আওয়ামী লীগের না, বিএনপির না, ১৪ দলেরও না। দেশটা ১৮ কোটি মানুষের। তাদের হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা নিয়েই দেশ। একে উপলব্ধি করতে আবারও সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রতিটি দেশের সইবার মতো একটি ক্ষমতা থাকে।

তাই আশা করব, এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা এত ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে অর্জন করা একটি দেশ আমরা কেউ যেন খামখেয়ালি করে ক্ষতি করার চেষ্টা না করি। আমরা যেন জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে পারি। তা না হলে আমাদের আরও কষ্ট করতে হবে। আরও ভয়াবহ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। অল্প সময়েই সেসব দুর্ভাগ্য আমরা দেখতে পাব। আমরা কেউ দুর্ভাগ্যকে আলিঙ্গন করতে চাই না, আমরা সৌভাগ্যের প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

এই মাত্র | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু
এল ক্লাসিকোতে এমবাপ্পের পেনাল্টি মিস দেখে রিয়াল সমর্থকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা