শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি

বাংলাদেশ প্রতিদিনে লেখালেখি করি তা প্রায় দেড় দশক। পত্রিকাটির জন্মলগ্ন থেকেই লিখতে আরম্ভ করেছিলাম। মাঝেমধ্যে দুই-চার পর্ব বাদ পড়েছে। বয়স হয়েছে তাই যিনি বা যারা সম্পাদনা করেন তাদের কিছু কিছু কাটাকাটি ভালো লাগে না, বিরক্তি লাগে। সেজন্য এবং অন্যান্য কারণে দুই-চার বার লেখা হয়নি। এবারও দেখেছি জনাব ওবায়দুল কাদের চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন সাধারণ মানুষ সেটা পছন্দ করে না। সাধারণত বাংলার মানুষ চিবিয়ে চিবিয়ে খাবার খায়, কথা বলে না। সবই ছেপেছেন। কিন্তু ভদ্রলোক অসুস্থ হওয়ার পর এখন পুরোপুরি সুস্থ কি না একটা ডাক্তারি দল দিয়ে পরীক্ষার অনুরোধ করেছিলাম। লাইনটি বাদ দিয়ে দিয়েছেন। কেন এমন করেন তা যারা কাটাকাটি করেন তারাই জানেন। মঙ্গলবারের লেখার সব সময়ই কমবেশি প্রতিক্রিয়া পাই। কিন্তু গত পর্বের প্রতিক্রিয়া ছিল অস্বাভাবিক। দুটি প্রসঙ্গে সব থেকে বেশি মতামত এসেছে। একটি সর্বদলীয় সংলাপ, অন্যটি ওবায়দুল কাদের প্রসঙ্গে। অত মানুষ যে তার ওপর বিরক্ত বিষয়টা আমার জানা ছিল না। মানুষ বিরক্ত তা বুঝতাম, অশান্তির অনেকটাই তিনি এবং সাংগঠনিকভাবে সরকারি দল পিছিয়ে পড়ার জন্যও তিনি দায়ী। ওসব অনেকের কাছে শুনেছি, কিন্তু এতটা ভাবিনি। ছাত্রলীগের তিনি যখন নেতা ছিলেন তখন তার যে উদ্দীপনা ছিল এখন সেসবের লেশমাত্রও নাকি নেই। আর যেখানে ’৫৭ সালে কাগমারী মহাসম্মেলনে দল এবং সরকারের দুই পদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শুধু দলীয় সাধারণ সম্পাদকের পদ বেছে নিয়েছিলেন। সেই দলে তার প্রিয় কন্যার নেতৃত্বে একই ব্যক্তি দলের এবং সরকারের দুই পদে বহাল এটা নেতা ও পিতাকে কতটা অনুসরণ ভাবতে হবে। ওবায়দুল কাদের অনেক সমস্যারই কেন্দ্রবিন্দু এ কথার জন্য আওয়ামী লীগের শতকরা ৯০ জন নেতা-কর্মী যোগাযোগ করেছে, খুশি হয়েছে। আমি খুবই বিরক্ত ছিলাম যখন ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনা পালাবে না। তিনি পালাবার মতো নেতা নন।’ আমার এত খারাপ লেগেছিল লিখতে গিয়েও গত পর্বে কথাটি লিখিনি। কারণ এখন আর ওবায়দুল কাদেরের কথায় দেশবাসী যেখানে তেমন গুরুত্ব দেয় না, সেখানে আমি গুরুত্ব দিয়ে কী করব? কিন্তু সে দিন কথাটি যখন বোন বললেন তখন সত্যিই খুব খারাপ লাগল। তাকে পালাতে হবে কেন? তার বাবা মৃত্যুর মুখেও পালাননি, তিনি পালাবেন কেন? কিন্তু ওবায়দুল কাদেরের কথায় মনে হচ্ছিল, ‘মাচার তলে কে রে? গুড় খাই না।’ কে বলেছেন নেত্রী পালাবেন? তিনি পালাতে যাবেন কেন? আমি তো চাই শুধু আমি কেন, মনে-প্রাণে যারা এ দেশের স্বাধীনতা লালন করে তারা সবাই চায় তিনি সবাইকে নিয়ে দেশ চালান, সম্মানে থাকুন, ভালো থাকুন। বিরোধীদের শত্রু না ভেবে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবার চেষ্টা করুন। কিন্তু কেন যেন তেমন হচ্ছে না।

কোটা সংস্কার দাবির মধ্য দিয়ে মূলত আন্দোলনের সূচনা। মেধা মেধা যারা করছে তারা ব্যাপারটা কতটা বুঝে করছে বলতে পারব না। স্বাধীনতার পর থেকেই মুক্তিযোদ্ধাদের তেমন কোনো মর্যাদা দেওয়া হয়নি। বরং তাদের সামাজিকভাবে নিচু দেখাবার চেষ্টা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন তিনি পিতার অবস্থান থেকে ব্যক্তিগতভাবে আদর-যত্ন সম্মান করার চেষ্টা করলেও দলীয়, সামাজিক এবং সরকারিভাবে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের শুধু ছোট করার চেষ্টা হয়েছে, কোনো সম্মান করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধারা ছিল সবচাইতে দুর্যোগে দুর্বিপাকে। একসময় মুক্তিযোদ্ধা হলেই জেল। এরপর জিয়াউর রহমানের সময় সব জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা।

আবার এখন বোনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধের সময় মায়ের পেটে থাকারাও কেউ কেউ মুক্তিযোদ্ধা। অথচ এখনো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই বাদ পড়ে আছে। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, দাড়িয়াপুরের শাজাহান শুধু মুক্তিযুদ্ধই করেনি, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধেও শরিক হয়েছিল। প্রথম যুদ্ধাহতদের ৭৫ টাকা সম্মানি দিয়ে শুরু করা হয়েছিল। এরপর যখন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি দেওয়া শুরু হয় তখন থেকেই শাজাহান মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি পেয়েছে, শাজাহান মারা গেলে উত্তরাধিকার হিসেবে তার স্ত্রী পেয়েছে। হঠাৎ ভাতা বন্ধ। হলুদ নাকি লাল বার্তায় তার নাম নেই। দুই-তিনবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীকে বলেছি। কিন্তু কোনো প্রতিকার হয়নি। এমনই চলছে মন্ত্রণালয়। কিছুই করার নেই। এরকম সময়ে সারা দেশে একটি মারাত্মক  কেয়ামত হয়ে গেল। সবকিছু নিয়ন্ত্রণের একটা পথ ও পদ্ধতি থাকে। তার বাইরে গেলে সংঘাত বাধে। আমাদের ক্ষেত্রে তেমনটাই হয়েছে। সময়ের কাজ সময়ে করলে এমনটা হতো না। ইদানীং পুরো প্রশাসন প্রধানমন্ত্রী নির্ভর। তিনি চীন থেকে এসে রাজাকারের নাতি-পুতি কথাটা যদি না বলতেন তাহলে অত কিছু হতো না। আমি জোর দিয়ে বলেছি, আবার বলছি প্রধানমন্ত্রীর সেদিনের কথায় কাউকে নির্দিষ্ট করে রাজাকার আলবদর বলা হয়নি। তিনি একটা দৃষ্টান্ত দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কয়েক বছর আগে বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকীর আমেরিকায় একটি বিবৃতি নিয়ে সারা দেশে যে তোলপাড় এবং ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল সে নিয়ে আমি পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসী ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। সে নিয়েও বড়ভাই আমাকে অনেক বকাঝকা করেছিলেন। পিতার মতো বড়ভাই বকাঝকা করতেই পারেন। সারা জীবন বঙ্গবন্ধুর জন্য উৎসর্গ করেছি। সেই দাবি এবং অধিকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলাম। আমি আমার বিশ্বাসের বাইরে যাই না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাও দেশবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করলে আমার বিশ্বাস তিনি ছোট হতেন না। বরং শুধু এখনকার জন্য নয়, অতীত এবং ভবিষ্যতে সব নেতার চাইতে বাংলা এবং বাঙালির কাছে প্রিয় নেত্রী হিসেবে বিবেচিত হতেন। তা যাই হোক, দুঃখ প্রকাশের সময় পেরিয়ে যায়নি। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী তিনি যখন যেটা উপযুক্ত মনে করবেন তখন সেটা করবেন। তার জ্ঞানবুদ্ধি, বিচার-বিবেচনা আমাদের মতো লক্ষ নির্বোধকে একত্র করলে যতটুকু তার চাইতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি। তবে যেভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হয়েছে এবং হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রেই তা খুব বেশি প্রশংসা করার মতো নয়। যেমন সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। দেশে সেনাবাহিনী নামানো তো কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের জন্যই সম্মানের নয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে ট্যাংক। সেদিন হাই কোর্টে গিয়েছিলাম, গেটের সামনে ট্যাংক, এসব সভ্যতার পরিচয় নয়। আমি একসময় র‌্যাবকে পছন্দ করতাম না। কিন্তু তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করেছে এবং করছে। তাদের হেলিকপ্টার দেওয়া হয়েছে বলে তারা তা আকাশে উড়াবে, সেখান থেকে স্মোক গ্রেনেড ছুড়বে, এটা কাম্য হতে পারে না। আজ কদিন ধরে শুনছি, কিছু কিছু তো দেখছি বিএনপি-জামায়াত বলে যাকে-তাকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সত্যিই যদি আওয়ামী নেতৃত্ব বিশ্বাস করে জামায়াত এবং বিএনপির অত শক্তি তাহলে তাদের ঘুমাবার কোনো পথ নেই। বিএনপি-জামায়াতের অত শক্তি নেই যে ঘটনা ঘটেছে শুধু তারাই তা ঘটাতে পারে।

নিশ্চয়ই দুষ্কৃতকারীদের হাত আছে, প্রভাব আছে, বাইরের অর্থ আছে। কিন্তু সরকার এবং প্রশাসনের কোনো ভুলই নেই তেমন নয়। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয় তা মোটেই করা হয়নি। সাধারণ মানুষকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া দরকার ছিল তার বিন্দুবিসর্গও দেওয়া হয়নি। যেখানে দেশের মানুষকে একেবারে নিঃস্ব রিক্ত করে রাখা হয়েছে সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা এখন তাদের হাতে বিচারের ভার দিয়ে কী করবেন? গত অনেক বছরে দেশের জনগণকে তো কোনো ধর্তব্যের মধ্যেই রাখা হয়নি। জনশক্তি যে আণবিক বোমার চাইতে শক্তিশালী সে কথাটি তো অনেকেই ভুলে গেছেন। এখন তো বেনজীরের মতো কুলাঙ্গার দিয়েই চলে। মানুষ নানা ঘটনা থেকে শিখে। অথচ আমরা কোনো কিছুই শিখতে চাই না। কেন যেন আমরা সব সময় শুধু শেখাতে চাই।

মনে হয় প্রায় ৪০ বছর আগের কথা। এক দুপুরে হঠাৎই পাকিস্তানি এক ব্রিগেডিয়ারের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের লেখা একটি বই পড়ছিলাম। সে বইয়ের কদিন আগে পাকিস্তানি কর্মকান্ড নিয়ে জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বই পড়েছিলাম। শত্রুপক্ষকে স্বীকার করা বা সম্মান দেওয়ার মতো বুকের পাটা কখনো পাকিস্তানিদের ছিল না। তবে কেন যেন এক জায়গায় আমার নাম নিয়েছিলেন যেমনি মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম তাঁর ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ বইটিতে আমার বা আমাদের নাম নেওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও মনে করেননি। কত যুদ্ধ কত বিগ্রহ পাকিস্তানি জাহাজ দখল যা নিয়ে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে আলোচনা, জাতিসংঘে কথা উঠেছে। কিন্তু মেজর রফিকের ‘লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে’ কাদের সিদ্দিকী বা কাদেরিয়া বাহিনী কোনো জায়গা পায়নি। শুধু তার বইয়ে খেতাবপ্রাপ্তদের নামের তালিকায় একবারই কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম লেখা হয়েছে। নিয়াজির বইয়েও তেমনি দয়া করে একবারই আমার নাম লিখেছেন। তবে আর কোনো বাঙালির নাম লিখেননি। যা হোক, ব্রিগেডিয়ার ভদ্রলোকের বইটির কেন যে নাম ভুলে গেছি জেনারেল আমির আবদুল্লাহ নিয়াজির বইয়ের চাইতে সুপাঠ্য মনে হয়েছে। সেখানে একটি কথা আমাকে বেশ আলোড়িত করেছিল। ভদ্রলোক লিখেছেন, ‘আমি ক্যান্টনমেন্টে থাকি। আমার তিন-চার বছরের ছেলে সারা বাড়িময় জয়বাংলা জয়বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু বলে বাড়ি মাথায় তোলে। নানাভাবে বারণ করেও তাকে থামাতে পারিনি। অনেক সময় এ নিয়ে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’ সেদিন প্রায় তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে আমার বাড়িতে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল এসে ছাদে বসেছিলাম। আমার বাড়িতে তিন বছরের ছোট্ট একটা বাচ্চা আছে। তারা এক বোন এক ভাই মা-বাবার সঙ্গে থাকে। তিন বছরের হলেও কথাবার্তা বেশ সাবলীল। হঠাৎই কেন যেন বাচ্চাটিকে তুই বলেছিলাম। ওর আগে কখনো কোনো প্রসঙ্গে তাকে তুই বলেছি কি না বলতে পারব না। তবে সেদিন হঠাৎ তুই শুনে মনে হয় সে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মতো ফুঁসে ওঠে,

 - দাদু, তুমি আমাকে তুই বললা কেন?

 - তাহলে কি তোকে আপনি বলব?

- না, তুই বলবা না, আপনিও বলবা না। তুমি বলবা। বলেই, ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ বলে স্লোগান দিতে লাগল।

তিন বছর হতে যার তখনো এক মাস বাকি। তার মুখে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ শুনে আসমান থেকে পড়েছিলাম। কী হলো দেশে? ওভাবে রাজাকার রাজাকার শোনা আমার জীবনে প্রথম। আমরা বলেছি, ‘তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি’। কোনো দিন স্বাধীন বাংলাদেশে ওরকম একটি নিষ্পাপ শিশুর মুখে রাজাকার রাজাকার শোনার আগে আমার মৃত্যু হলেও সেটা অনেক ভালো হতো। জানি না এর শেষ কোথায়? জানি না এর প্রতিকার কী এবং কীভাবে?

আমি খুবই বিস্মিত ও হতাশ আন্দালিব রহমান পার্থকে গ্রেপ্তার করা নিয়ে। সেতু ভবনের ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে তাকে জড়ানো হয়েছে। আন্দালিবকে আমি যতটুকু জানি বুঝি কুকাজ করার কোনো স্বভাব তার নেই। সত্যিকার একটি সাহসী যুবক। বিদ্যাবুদ্ধিতে অনেকের চেয়ে বহু এগিয়ে। মতের অমিল হলেই তাকে হয়রানি করতে হবে, এটা কোনো রাষ্ট্রনীতি হতে পারে না। আন্দালিবকে নিয়ে টানাটানি ভালোর চেয়ে অনেক বেশি খারাপ হবে। তাই পুলিশ ভাইয়েরা আন্দালিবকে ছেড়ে দিন, ভালো হবে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ সবাই মিলে চিন্তা করা, সবাই মিলে চেষ্টা করা। তাই জাতীয় সংলাপের আহ্বান জানাতে নেত্রীকে বলেছি, বোনকে বলেছি, সরকারপ্রধানকে বলেছি। সত্যিই দেশটা শুধু আওয়ামী লীগের না, বিএনপির না, ১৪ দলেরও না। দেশটা ১৮ কোটি মানুষের। তাদের হাসি-কান্না, দুঃখ-বেদনা নিয়েই দেশ। একে উপলব্ধি করতে আবারও সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রতিটি দেশের সইবার মতো একটি ক্ষমতা থাকে।

তাই আশা করব, এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা এত ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে অর্জন করা একটি দেশ আমরা কেউ যেন খামখেয়ালি করে ক্ষতি করার চেষ্টা না করি। আমরা যেন জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার প্রতি সম্মান দেখাতে পারি। তা না হলে আমাদের আরও কষ্ট করতে হবে। আরও ভয়াবহ পরিণতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। অল্প সময়েই সেসব দুর্ভাগ্য আমরা দেখতে পাব। আমরা কেউ দুর্ভাগ্যকে আলিঙ্গন করতে চাই না, আমরা সৌভাগ্যের প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম