শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সবার পাতে চাই জাতীয় মাছ ইলিশ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
সবার পাতে চাই জাতীয় মাছ ইলিশ

ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। বাঙালির অতি প্রিয় এই মাছ। পাঁচ-সাত রকম মাছ থাকলেও আমরা ইলিশই সবার আগে পাতে তুলি। চিংড়ির মালাইকারি, চিতলের পেটি, পাঙ্গাশের ঝোল, রুইয়ের মাথা রেখে আমরা নিই ইলিশ। ইলিশ শুনলেই আমাদের রসনাসিক্ত হয়ে ওঠে। শর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, কড়া ভাজা, দোপেঁয়াজা, ঝোল কচুর পাতা এবং ইলিশ মাছের কাটা, মাথা ইত্যাদির ঘণ্ট সবই প্রিয়। পেটে ডিমভরা ইলিশ এবং সুগন্ধি চাল দিয়ে রান্না হয় ইলিশ পোলাও। এ ছাড়াও ইলিশ ভাপে, ভেজে, সিদ্ধ করে, কচি কলা পাতায় মুড়ে, পুড়িয়ে সরিষা দিয়ে, জিরা, বেগুন, আনারস দিয়ে শুকিয়ে শুঁটকি করে রান্না করা হয়। ইলিশের ডিমও খুব জনপ্রিয়। ইলিশ মাছে প্রচুর তেল থাকে। তাই এই মাছ রান্না করতে খুব অল্প তেল লাগে। ২০১৭ সালে ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়।

বর্ষায় বৃষ্টির ফোঁটা পড়ামাত্র শুরু হয় ইলিশ আর খিচুড়ি রান্নার ধুুম। এ মাছ আমাদের কখনো ক্লান্ত করে না অর্থাৎ ইলিশ খেতে কখনই একঘেয়েমি আসে না আমাদের। কিন্তু একঘেয়েমি তো দূর, আমাদের ক’জনের পাতে ইলিশ পড়ে সেটা লাখ টাকার প্রশ্ন! আর যে মাছ সর্বসাধারণ খেতে পারে না সেটা কী করে জাতীয় মাছ হয় এটাও কোটি টাকার প্রশ্ন!

ইলিশ সামুদ্রিক মাছ। ডিম পাড়ে বড় নদীতে। ডিম ফুটে বাচ্চা বড় হলে সাগরে ফিরে যায়। সাগরে ফিরে যাওয়ার পথে জেলেরা এই মাছ ধরে। ডিম পাড়ার জন্য ইলিশ সাগর থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে আসে। বাংলাদেশ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, ত্রিপুরা ও আসামে ইলিশ অত্যন্ত জনপ্রিয়। আসামে ‘ইলিশ’কে ইলিশ নামেই ডাকা হয়। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশেও ইলিশ পাওয়া যায়। সেখানে ইলিশকে ডাকা হয় পাল্লু মাছ।

ইলিশ মাছের চাষ হয় না। জেলেরা নৌকা নিয়ে নদীতে গিয়ে জাল ফেলে মাছ ধরে। মাছ আনা হয় উপকূলবর্তী ঘাটে। সেখান থেকে বরফের চাদরে মুড়ে পাঠানো হয় দেশের দূরবর্তী স্থানসমূহে। ভোলা জেলার তজুমুদ্দিনে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সর্বাধিক ইলিশ পাওয়া যায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইলিশ পাওয়া যায় বরগুনা জেলায়।

ইলিশ প্রধানত পদ্মা, মেঘনা নদীতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তবে পদ্মার ইলিশের স্বাদ সবচেয়ে ভালো। ভারতের রূপনারায়ণ, গঙ্গা ও গোদাবরী নদীর ইলিশ তাদের সুস্বাদু ডিমের জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছ সাগর থেকেও ধরা হয়। তবে সাগরের ইলিশ নদীর মাছের মতো স্বাদু না।

ওয়ার্ল্ড ফিশের পরিসংখ্যান মতে, ৮৬ শতাংশ ইলিশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ইলিশ চর্বিযুক্ত মাছ আর ইলিশে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড (ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড) রয়েছে। ইলিশ মাছ টুকরো করে লবণে জারিত করে অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায়। এভাবে সংরক্ষিত ইলিশকে ‘নোনা ইলিশ’ বলে। এটা দিয়েও বিভিন্ন সুস্বাদু পদ রান্না করা হয়।

পান্তা ইলিশ, পান্তা ভাত, ইলিশ মাছ ভাজা এবং শুঁটকি পয়লা বৈশাখের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।

‘মাছে ভাতে বাঙালি’র জীবনে ইলিশই সেরা রসনায় মাছ। মাছের রাজা বা রানি যাই বলা হোক।

ইলিশকে বলা হয় ‘নোনা জলের রুপোলি শস্য’। একসময় বিজ্ঞাপন হতো, ‘মাছের রাজা ইলিশ, বাত্তির রাজা ফিলিপস!’ ইলিশ নিয়ে যুগ যুগ ধরে আমাদের সাহিত্যে কত গান, কবিতা ও ছড়া, গল্প রচিত হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই! ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি জনপ্রিয় লোকগান এমন : ‘রাজার পালন মাছ ইলিশা রে, / জামাই ভোজনের মাছ ইলিশা রে, / রাঁন্ধনি পাগল মাছ ইলিশা রে। / ছাওয়াল কান্দাইন্যা মাছ ইলিশা রে।’

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ছড়া বালক ও শিশু-কিশোরদের মুখে মুখে ফিরত : ‘ইলিশ মাছের তিরিশ কাঁটা/ বোয়াল মাছের দাড়ি। / টিক্কা খান ভিক্ষা করে/ শেখ মুজিবের বাড়ি।’ ইলিশে অসংখ্য কাঁটা আছে। নানা রকম ছোট-বড় কাঁটা। বেশ মুশকিলের সে কাঁটাগুলো। গ্রামবাংলায় প্রবাদ শুনেছি : ‘মাছের মধ্যে ইলিশ/ চাকরির মধ্যে পুলিশ।’ পুলিশেরও অনেক কাঁটা আছে, মুসিবতের কাঁটা। সেটা বোঝা যায় পুলিশের হাতে পড়লে! কথায় বলে, বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা, পুলিশে ছুঁলে ছত্রিশ ঘা।

সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘ইলশে গুঁড়ি’ কবিতাটির প্রথম লাইন ‘ইলশে গুঁড়ি, ইলশে গুঁড়ি/ ইলিশ মাছের ডিম’ আমাদের শিশুমনকে দোলায়িত করত। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়লেই আমরা নেচে-গেয়ে উঠতাম। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মা নদীর মাঝিতে আছে রাতভর পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরা এবং ভোরবেলা জাহাজ ঘাটে ইলিশ কেনাবেচার বর্ণনা। উপন্যাসটির শুরুই হয়েছে ইলিশ ধরার বর্ণনা দিয়ে। ‘বর্ষার মাঝামাঝি। পদ্মায় ইলিশ মাছ ধরার মওসুম চলিয়াছে। নৌকার খোল ভরিয়া জমিতে থাকে মৃত সাদা ইলিশ মাছ। লণ্ঠনের আলোয় মাছের আঁশ চকচক করে, মাছের নিষ্পলক চোখগুলোকে স্বচ্ছ নীলাভ মণির মতো দেখায়।’ বুদ্ধদেব বসুই ‘ইলিশ’ কবিতাটি অসামান্য : ‘রাত্রিশেষে গোয়ালন্দে অন্ধ কালো মালগাড়ি ভরে/ জলের উজ্জ্বল শস্য রাশি রাশি ইলিশের শব/ নদীর নিবিড়তম উল্লাসে মৃত্যুর পাহাড়। / তারপর কলকাতার বিবর্ণ শহরে ঘরে ঘরে ইলিশ ভাজার গন্ধ;/ কেরানির গিন্নির ভাঁড়ার সরস সর্ষের ঝাঁজে। / এলো বর্ষা, ইলিশ-উৎসব।’

নববর্ষে ইলিশের সংযোগ বেশি দিনের কথা না। ইলিশ যুক্ত হলো, মধ্যবিত্ত বাঙালি লুফে নিল। পয়লা বৈশাখে ইলিশ সংস্কৃতি এ দেশে ছিল না। কিন্তু ছিল না বলেই যে নতুনভাবে গ্রহণ করা যাবে না এমনটা তো নয়। এখন ইলিশ রমনার বটমূল আর টিএসসি ছাড়িয়ে ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। যাদের সাধ্য আছে তারা চেষ্টা করে ইলিশ দিয়ে নববর্ষের দিনটিকে উদযাপন করতে। নববর্ষ যে একটি সর্বজনীন উৎসবের দিন এটা এখন জানে শ্রমজীবীরা। এটাও এক ধরনের জাগরণ। মাঝেমধ্যে খবরের কাগজে দেখি, এ দেশে এবং পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ-উৎসবের কথা। ইলিশ আমাদের রাজনীতিতেও যুক্ত হয়ে পড়েছে। তাই বঙ্গভবন ও গণভবনে বিদেশি অতিথিদের জন্য ইলিশ অবধারিত।

বিদেশিদের কাছে ইলিশের কদর অনেক। অন্য দেশের রাজ্যপ্রধান, সরকারপ্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধানদের সৌজন্যে বাক্সবন্দি করে উপঢৌকন হিসেবে ইলিশ পাঠানোর রেওয়াজও আছে। ইদানীং ইলিশ বেচাকেনা হয় ওজন দরে, কেজি হিসেবে। একসময় বিক্রি হতো পিস, জোড়া বা হালি হিসেবে। ইলিশ কেটে বিক্রি করতে দেখেছি ছেলেবেলায়। সেটা খুবই ভালো। যারা গোটা কিনতে পারত না তারা ভাগ কিনে নিত। শুনেছি সুপারশপগুলো থেকে প্রয়োজন মতো কেনা যায়। কিন্তু দরিদ্র ও নিম্নবিত্ত ভয়ে এসব শপের দিকে তাকায়ও না। ইলিশ এখন দরিদ্র তো বটেই, মধ্যবিত্তেরও ধরাছোঁয়ার বাইরে।

সামুদ্রিক, চানপুরী ও পদ্মার ইলিশের ভিন্ন ভিন্ন দাম! যে-মাছটি যত বড় তার দাম ততই বেশি। কমবেশি দু-হাজার। তাই ঝিলিক দেওয়া ইলিশ পাতে নেওয়ার সাধ্যি গরিবের নেই। তাদের দৌড় ‘জাটকা’ পর্যন্ত। এখন পুকুরে চাষ করা নকল ইলিশও পাওয়া যায়। নাম তা চন্দনা, নামখানা মন্দ না। আগেই বলেছি প্রসবের সময় হলে গর্ভবতী ইলিশ বর্ষাকালে সমুদ্র্রে পতিত নদীর মোহনা পেরিয়ে ঝাঁকে-ঝাঁকে, লাখে-লাখে চলে আসে মিঠা পানিতে। ওরা হাজার কিলোমিটার অতিক্রম করে চলে আসে পদ্মা-মেঘনায়। চলে যায় যমুনা-গঙ্গা পর্যন্ত। এই নদীগুলো যেন ইলিশের বাপের বাড়ি। এ দেশের আবহমানকালের ঐতিহ্য মেয়ে সন্তান প্রসবের জন্য আসেন বাপের বাড়ি। এরাও যেন আসেন বাপের বাড়ি। ছানা-পোনা জন্ম দেন ওদের নানাবাড়িতে। ডিমে প্রাণসঞ্চার হলে শরতে চলে যায় স্বামীগৃহে, সমুদ্রে।

দেশের অধিকাংশ মানুষের বরাতে না-জুটলেও তারা বাজারে-বন্দরে দেখতে পায় চকচকে ঝকঝকে ইলিশ! তাকিয়ে তাকিয়ে খানদানি মাছ দেখেন আর হাহুতাশ করেন।  ইলিশের রূপ আছে, স্বাদ-গন্ধ, খাদ্যগুণও বিস্তর। কেবল তাই নয়; বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশের আছে সাংবিধানিক স্বীকৃতি। শত শত টন রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম মাধ্যমও এই ইলিশ।

সূক্ষ্ম কাঁটাযুক্ত বলে ইলিশ বিদেশিরা খেতে অপারগ। কিন্তু ইলিশের স্বাদ তারাও জেনে গেছে। তাই ভিনেগারে চুবিয়ে রেখে কাঁটা নরম করে রান্না করা হয় তাদের জন্য। একে বলে ‘বোনলেস ইলিশ’। কাঁটার ইংরেজি যে কবে থেকে বোন হলো কে জানে। অসামান্য সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন ভোজনরসিক। বেহেশতের খাদ্য-তালিকায় শর্ষে-ইলিশ নেই বলে স্বর্গে যেতে অমত প্রকাশ করেছেন তিনি।

বিগত সরকারের আমলে প্রতি বছর দুর্গাপূজার আগে ৪ হাজার টন ইলিশ পাঠানো হতো ভারতে। এবারও ভারতের পক্ষ থেকে ইলিশ পাঠানোর আবদার করে বাংলাদেশের কাছে চিঠি এসেছে। তবে এবার ভারতে কোনো ইলিশ যাবে না বলে জানিয়েছিলেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছিলেন, ‘এবারের দুর্গোৎসবে বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ অন্য নাগরিকরা যেন ইলিশ খেতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা হবে। ভারতের চেয়ে দেশের জনগণকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে।’

আমি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে মনে মনে সাধুবাদ জানিয়েছিলাম। আমাদের ইলিশ আমরা আগে খাব এটাই সংগত। খাওয়ার পর যদি উদ্বৃত্ত থাকে তবেই দেওয়ার প্রশ্ন। কিন্তু আজ এই লেখা যখন লিখছি, তার আগেই সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে ৩ হাজার টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি করা হবে। তা পাঠানোই যখন হবে আগেভাগে এসব কথার দরকার কী? তবে এটাও শুনছি, আগে পাঠানো হতো উপঢৌকন হিসেবে, এবার পাঠানো হচ্ছে রপ্তানি পণ্য হিসেবে।

সমস্যা হচ্ছে ইলিশ ভারতকে না দিলেও দেশের সাধারণ মানুষ খেতে পারত না অত্যন্ত চড়া দামের জন্য। ইলিশের দাম যদি কমানো না যায় তাহলে ইলিশ ভারতকে দেওয়া হোক বা না হোক তাতে কিছু আসবে যাবে না। দরিদ্র জনগোষ্ঠী আগেও ইলিশ খেতে পারেনি, এখনো পারবে না। তাই সবার আগে দরকার দাম কমানোর জন্য চোরাচালান রোধ করা, সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, চাঁদাবাজি বন্ধ করা, বাজার মনিটরিং করা। অর্থাৎ যে মাছটি জাতীয় মাছ তা যেন সবার পাতে পড়ে এটাই আমাদের চাওয়া।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম