শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

ডিসেম্বরে এলো আরেক বিজয়

খায়রুল কবির খোকন
3
ডিসেম্বরে এলো আরেক বিজয়

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। এ বছর ডিসেম্বরের ১ তারিখে জাতি পেল এক সুখবর। ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে হাই কোর্ট বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করেছেন। এর ফলে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ অন্যরা। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চের রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে বিচারিক আদালত যে প্রক্রিয়ায় বিচার করেছেন, তা ছিল অবৈধ। আদালত বলেছেন, দ্বিতীয় অভিযোগপত্র অতিমাত্রায় বেআইনি। কারণ দ্বিতীয় অভিযোগপত্র নিয়ে আইনের যে বিধান আছে, তাতে অফিসার ইনচার্জ নতুন কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ পেলে সম্পূরক অভিযোগপত্র দিতে পারেন। কিন্তু দ্বিতীয় অভিযোগপত্রটি আনা হয়েছে পাবলিক প্রসিকিউটরের আবেদনে। এই আবেদনটি মঞ্জুর করে আদালত যখন মামলাটি পুনঃ তদন্তের জন্য পাঠান, পুনঃ তদন্তের প্রতিবেদন আসার পর সেই অভিযোগপত্র কোনো ম্যাজিস্ট্রেট গ্রহণ করেননি। সরাসরি এটি মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়। মহানগর দায়রা আদালত ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৩ ধারা অনুসারে আমলে নিয়েছেন। কিন্তু ১৯৩(১) অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট অভিযোগ আমলে না নিলে মহানগর দায়রা আদালতে দাখিল হতে পারে না। রায়ে হাই কোর্ট আরও বলেন, দ্বিতীয় অভিযোগপত্রটি আমলে নেওয়ার ক্ষেত্রে ১৯৩(১) ধারা অনুসরণ করা হয়নি। ফলে তা আমলে নেওয়া বেআইনি এবং আইনের দৃষ্টিতে তার কোনো কার্যকারিতা নেই। তা ছাড়া প্রথম অভিযোগপত্রটিও গ্রহণযোগ্য না। কারণ ওই অভিযোগপত্রটিও মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির ওপর ভিত্তি করেই করা হয়েছে; যা তিনি পরে প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। তার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ম্যাজিস্ট্রেট বাদ দিয়ে ২২৫ জন সাক্ষীর কেউই বলেননি আমি গ্রেনেড ছুড়েছি বা ছুড়তে দেখেছি। ফলে প্রকৃত খুনি কে সেটি নেই। এখানে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারা অনুসারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যায় না।

সবার জানা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। অল্পের জন্য ওই হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জাতীয় সংসদে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনা। তবে হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক, সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন দলের তিন শতাধিক নেতা-কর্মী। ঘটনার পরদিন মতিঝিল থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। তদন্ত শেষে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালের ১১ জুন দেওয়া অভিযোগপত্রে বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, তাঁর ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন, হুজি নেতা মুফতি আবদুল হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পর অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। দুই বছর তদন্তের পর ২০১১ সালের ৩ জুলাই ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর ফলে এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা হয় ৫২।

যাঁদের মধ্যে আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও মুফতি হান্নান এবং তাঁর সহযোগী শাহেদুল ইসলাম বিপুলের মৃত্যুদণ্ড অন্য মামলায় কার্যকর হয়। আরেকজন মারা যান কারাগারে। বিএনপির নেতৃত্বে সে সময় ক্ষমতায় ছিল চারদলীয় জোট সরকার। জোট সরকারকে বিব্রত অবস্থায় ফেলে এ ঘটনা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকার গ্রেনেড হামলার নিন্দাই শুধু নয়, এ ব্যাপারে যথাযথ তদন্ত এবং দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের আইনগত পদক্ষেপও নেয়। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে স্তব্ধ করার উদ্দেশ্যে একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলাকে ব্যবহার করে নগ্নভাবে। দ্বিতীয় অভিযোগপত্রে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানকে গ্রেনেড হামলায় জড়িত করা হয় বিকৃত মানসিকতার প্রতিফলন ঘটিয়ে। এ বছরের ডিসেম্বরের প্রথম দিন সে মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন বিচারিক আদালতে অভিযুক্ত সবাই। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাসে অর্জিত হলো আরেক মহান বিজয়।

ডিসেম্বরে এলো আরেক বিজয়হত্যা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতিতে কোনো কল্যাণ নেই। একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিঃসন্দেহে এক জঘন্য অপরাধ। এ ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের প্রতি সদয় হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। যে কোনো বিবেকবান মানুষ এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানানোার গরজ নৈতিক কারণেই অনুভব করবে। একইভাবে জঘন্য সন্ত্রাসী ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য যারা ব্যবহার করতে চেয়েছে, তারাও নিন্দার দাবিদার। প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাকে ফাঁসানোর জন্য বিচার প্রহসনের নীলনকশা এঁটেছিল পতিত সরকারের কুশীলবরা। তারা মানসিকভাবে কতটা অসুস্থ হলে এমন কাণ্ডজ্ঞানহীনতায় আক্রান্ত হতে পারেন তা সহজেই অনুমেয়।

স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানকে একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়ানো হয়েছিল ফাঁকা মাঠে গোল দেওয়ার জন্য। যাতে শহীদ জিয়ার পুত্র গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে না পারেন। তাদের সে উদ্দেশ্য চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের করা হয়েছিল তাঁর রাজনৈতিক জীবন ধ্বংসের উদ্দেশ্যে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা চাপানো হয়েছে বিগত ১৫ বছরে। আওয়ামী লীগ সরকার মামলাবাজ হিসেবে বিশ্ব রেকর্ড স্থাপনের পণ করেছিল। এই কাণ্ডজ্ঞানহীনতা তাদের জনগণের থেকে ক্রমাগতভাবে বিচ্ছিন্ন করেছে। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে গিয়েছিল বলেই ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ভয়ে ক্ষমতাদর্পী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন।

দেড় দশক ধরে আওয়ামী শাসনামলে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লক্ষাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে। লাখ লাখ মানুষকে সর্বস্বান্ত করেছে এসব মামলা। অন্তর্বর্তী সরকার পতিত সরকারের আমলে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ বিষয়ে সরকারকে সক্রিয় হতে হবে। কারণ সব মামলা নিষ্পত্তি হতে বছরের পর বছর এমনকি যুগের পর যুগ লেগে যাবে। দেশের লাখ লাখ মানুষকে হয়রানির কবল থেকে মুক্ত করতে অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে, এমনটিই দেখতে চায় দেশবাসী।

ডিসেম্বর মাস মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস। বাংলাদেশের মানুষ রক্তের বিনিময়ে অর্জন করেছিল এই বিজয়। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় খুব ছোট ছিলাম। আমার আত্মীয়স্বজন অনেকেই মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রেখেছেন। আমি গর্বিত যে নরসিংদীর মানুষ মুক্তিযুদ্ধে যে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল তার কোনো তুলনা নেই। স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশের মানুষ এ বছর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মাস ডিসেম্বর পালন করছে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে। নরসিংদীর মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঘাঁটি এলাকা গড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছে অসীম সাহসিকতায়। ঠিক তেমনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে তারা ছিল সামনের কাতারে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে নরসিংদীর সর্বস্তরের মানুষ লড়েছে জীবনবাজি রেখে। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের সুযোগ না হলেও স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে জেলজুলুমকে পরোয়া না করে লড়াই করার সুযোগ হয়েছে বলে আমি গর্বিত। আমি আশা করব আগামী বছরের বিজয় দিবসের আগেই বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচিত সরকারের মুখ দেখবে। এ লক্ষ্য পূরণে দলমতনির্বিশেষে সবাই সরকারকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত। দেশবাসীর সহযোগিতা নিশ্চিত করতে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণায় সরকারকে দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। গণমানুষের ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য বজায় রাখতে জীবন-জীবিকার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে হবে। ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে নিতে হবে ইতিবাচক উদ্যোগ। আইনশৃঙ্খলার রাশও টেনে ধরতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের কারবার
মাদকের কারবার
ইতিহাসের বরপুত্র
ইতিহাসের বরপুত্র
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
ভ্যাট পুনর্বিবেচনা
ভ্যাট পুনর্বিবেচনা
জুলাই ঘোষণাপত্র
জুলাই ঘোষণাপত্র
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
নবীজির দুঃখের বছরে প্রশান্তি নিয়ে আসে মেরাজ
আজও বড়কুঠি
আজও বড়কুঠি
ভোজ্য তেল উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা পেরিলা
ভোজ্য তেল উৎপাদনে নতুন সম্ভাবনা পেরিলা
পুরনো সেই দিনের কথা
পুরনো সেই দিনের কথা
সর্বশেষ খবর
লা লিগায় ফিরে আবারও ছন্দ হারালো বার্সেলোনা
লা লিগায় ফিরে আবারও ছন্দ হারালো বার্সেলোনা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাপমাত্রা কমার আভাস
তাপমাত্রা কমার আভাস

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে
‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির
সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু
গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল
প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর
গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা
মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা

৫ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০
নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র
ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ
কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'
'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস
জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার
চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান
রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’
‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত
আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা
সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির
এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'
'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান
মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল
বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!
নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

১৪ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা
যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার
যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন
রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল
ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!
যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু
বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়

জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন
জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন

মাঠে ময়দানে