শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

অদিতি করিম
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

৫ আগস্ট একটি গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। দুর্নীতি, অনাচার, শোষণমুক্ত একটি শান্তির সাম্যের বাংলাদেশ। শত শত তরুণ-কিশোর জীবন দিয়েছিল এই আকাক্সক্ষা বুকে ধারণ করেই। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের চার মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সেই আশাভঙ্গের বেদনা। চারদিকে নানা  রকম ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে নানা ষড়যন্ত্রের গন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নগুলো যেন ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে হতাশা ও উৎকণ্ঠা।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সাধারণ মানুষ ভালো নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা শঙ্কা এবং অস্বস্তির কালো মেঘ ভর করছে ক্রমাগত। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কথা কম হচ্ছে না। সবাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে হা-হুতাশ করছে বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। গত মাসে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৪ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। মানুষ বাজারে গিয়ে দিশাহারা, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা মধ্যবিত্তের। এ পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বা কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই কারও। প্রথম দিকে ঘটা করে বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। বাজারের অবস্থা এখন এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে সাধারণ মানুষ যদি কখনো ফুঁসে ওঠে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মানুষ যেমন একদিকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে নাকাল, ঠিক তেমনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ। দেশে কোনো আইন নেই, বিচার নেই- এ রকম একটি ধারণা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্রমশ প্রোথিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-রাহাজানির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। মব জাস্টিসের নামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটছে। তার কোনো বিচার হচ্ছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের কথা বাদই দিলাম। রাতের ঢাকা শহর যেন ছিনতাইকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। আর দিনের বেলাও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের পুলিশিব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কয়েক দিন দেশ ছিল পুলিশশূন্য। এরপর পুলিশ পুনর্গঠনের যে কাজ হয়েছে, সেই কাজেও খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি। পুলিশ এখনো নিষ্ক্রিয়। তারা গা-বাঁচিয়ে কাজ করছে।

একটি দেশের উন্নতির জন্য শুধু নয়, টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগ এবং ব্যবসা। কিন্তু গত চার মাসে বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে আছেন। এর পেছনে কারণও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই আশা করেছিল, অতীতের দুর্নীতি ও সিন্ডিকেটের অবসান ঘটবে। ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা করবেন। রাজনীতি এবং ব্যবসাকে একাকার করে দেখা হবে না। ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মানদণ্ড বিচার করা হবে না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। নানা রকম অসত্য মিথ্যা গালভরা দুর্নীতির গল্প ছাপিয়ে রীতিমতো মিডিয়া ট্রায়ালের মহোৎসব চলছে দেশজুড়ে। আজগুবি হত্যা মামলা দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। বহু শিল্পকারখানায় নাশকতার ঘটনা ঘটেছে, যার বিচার হয়নি। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে। তাঁরা জানেন না কাল কী হবে- এ রকম অনিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তাহীনতায় আর যা-ই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এখন একটা টালমাটাল অবস্থা। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়েও নানা রকম অস্বস্তি, গুজব, গুঞ্জন। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমর্থক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে মানবাধিকার, আইনের শাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এখন নানা রকম কথাবার্তা বলা শুরু করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মানবাধিকার নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। ফলে যে বিপুল আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে ড. ইউনূস সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তাতে এখন ভাটার টান। আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহে উদ্বিগ্ন। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে, যে আলোচনা এই সরকারের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি বন্ধুদের আস্থায় নিতে পারছে না।

একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম শর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। কিন্তু স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি গত চার মাসে। বরং গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে নানা রকম হয়রানি, মামলা এক নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে। ১৫০ জনের বেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে হত্যা মামলাগুলো অনাকাক্সিক্ষত নয়, হাস্যকরও। ঢালাওভাবে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছে। অভিযোগ উঠেছে স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়া নিয়েও। এসব কিছু মিলিয়ে গণমাধ্যমে বিরাজ করছে একধরনের অনিশ্চয়তা। মোদ্দা কথা, মানুষ এই পরিবর্তনের সুফল পায়নি। প্রশ্ন হলো, কেন গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে?

লক্ষ রাখতে হবে, গণ অভ্যুত্থানের প্রধান স্বপ্ন ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার একটি নির্বাচন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- এই তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আর সে কারণেই এই গণ অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা হলো জনগণের অভিপ্রায়ের একটি সরকার প্রতিষ্ঠা। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া, জনগণের আকাক্সক্ষার একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। কিন্তু সেটি না করে সরকার বিভিন্ন সংস্কারের নামে করছে দীর্ঘসূত্রতা। সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার একেক সময় একেক কথাবার্তা বলছে। উপদেষ্টাদের মধ্যেও এ নিয়ে রয়েছে সমন্বয়হীনতা।

গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, এই অন্তর্র্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টার গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরের কথা, এর অংশীজনও তারা ছিলেন না। অনেকে সাবেক সরকারের সুবিধাবাদী। বিভিন্ন কোটায়, বিভিন্ন পরিচয়ে, বিভিন্ন খাতিরে তাঁদের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একটি ব্যাপার লক্ষণীয় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী। তাঁদের বলা যেতে পারে, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী। এই সুশীলরা প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন সব সময়। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে একটি ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে। তা হলো বিরাজনীতিকরণ। তারা এই গণ অভ্যুত্থানের সমর্থক ছিল না কখনই। ছাত্র আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে এসে তাদের রং বদল করে আন্দোলনের সমর্থক হয়। সেই সমর্থন দিয়ে তারা অন্তর্র্বর্তী সরকার রীতিমতো দখল করেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এখন অনেকেই ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের সুশীল সরকার’ হিসেবেও অভিহিত করে। আর এখানেই আমাদের গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নভঙ্গের মূল উৎস। এখন অনেকে ‘এক-এগারো’র নীলনকশা বাস্তবায়নের আলামত পাচ্ছেন।

২০০৭ সালেও একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেই সরকারকে পেছন থেকে সমর্থন দিয়েছিলেন মইন উ আহমেদ। এক-এগারো নাটকের ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টারনিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজ। এ কারণেই মইন-ফখরুদ্দীনের সরকার দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চেয়েছিল ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-এর ফর্মুলা অনুযায়ী। আর সে সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার বাজারে এনেছিল ‘মাইনাস ফর্মুলা’। দেশে বিরাজনীতিকরণের জন্য তারা বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে মাইনাস করার নীলনকশা প্রণয়ন করে। সেই সময়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ‘দুই নেত্রীকে সরে যেতেই হবে’ কলামের মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণ দর্শনকে জাতির সামনে উন্মোচন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এক-এগারোর সেই ব্যর্থ পরিকল্পনা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আবার নতুন করে বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। এ উপদেষ্টামণ্ডলীতে এবং সরকারের ঘনিষ্ঠদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এক-এগারোর অংশীজনের সংখ্যা এখানে অনেক বেশি। গণ অভ্যুত্থানের শরিকরা যত না এ সরকারে আছে তার চেয়ে বেশি এক-এগারোর কুশীলবরা। এ সরকারের বিভিন্ন পদপদবি তাঁরা দখল করে রেখেছেন। স্পষ্টতই বোঝা যায় যে নির্বাচন না দিয়ে একটি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নই তাঁদের লক্ষ। এ কারণেই তাঁরা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছেন, যাতে সরকার বিব্রত হচ্ছে, হচ্ছে জনবিচ্ছিন্ন। সম্প্রতি একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রকাশিত এ অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র ভুলে ভরা, বিভ্রান্তিতে ভরপুর। এখানে যে অতিরঞ্জিত হিসাব দেখানো হয়েছে, তা এখন রীতিমতো কৌতুকের বিষয়। সেই অর্থ পাচারের যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক-এগারোর অন্যতম কুশীলব ছিলেন। এখন তিনি এ সরকারকেও ব্যর্থ করার জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছেন। এমন একজনকে সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা করা হয়েছে, যিনি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অনুগত গৃহপালিত। তাঁকে উপদেষ্টা করে ছাত্র- জনতার আকাক্সক্ষার সঙ্গে একধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল কথা বললেও এখন পর্যন্ত সেই উপদেষ্টা আছেন বহাল তবিয়তে। এভাবে হিসাব করলে দেখা যায় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্যই কাজ করছেন গণ অভ্যুত্থানের চেতনার বিরুদ্ধে। তাঁদের অন্য কোনো পরিকল্পনা আছে। সেই পরিকল্পনাটি হলো ‘মাইনাস ফর্মুলা’। বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা। সেই বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত দীর্ঘমেয়াদি অনির্বাচিত সুশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চান।  তাঁরা গণ অভ্যুত্থানকে রীতিমতো হাইজ্যাক করেছেন। ফলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা এখন পথ হারিয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার মালিক। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি এ বিরাজনীতিকরণ এবং গণ অভ্যুত্থানের চেতনাপরিপন্থি কার্যক্রম সম্পর্কে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছে। এ কারণে তারা কিছু বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নিয়েছিল বিএনপি। আবার  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারেও ভিন্ন রকম বক্তব্য প্রকাশ করেছিল বিএনপি। তারা বলেছিল যে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে কিন্তু তারা রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। বিএনপির এ দায়িত্বশীল ভূমিকা সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেমনটি বলেছেন, অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু সেই কাজটি এখন পর্যন্ত সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত ঘোষিত হয়নি। আমার মনে হয় যে অন্তর্র্বর্তী সরকার যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, বাংলাদেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চায়, জনগণের অধিকার হরণ করে একটি সুশীল শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, তাহলে তারা প্রচণ্ড ভুল করবে। গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে তা হবে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা। দ্রুত যদি তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচন দেয়, একটি নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয় তাহলে দেশ বাঁচবে।  আর তারা যদি ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযান পরিচালনা করতে চায়, তাহলে এক-এগারোর মতোই তাদের পরিণতি ঘটবে। কারণ এ দেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আলিঙ্গন করে। বাংলাদেশে মাইনাস ফর্মুলা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
আত্মঘাতপ্রবণতা
আত্মঘাতপ্রবণতা
ব্যবসায় বিসংবাদ
ব্যবসায় বিসংবাদ
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
মাদকের কারবার
মাদকের কারবার
ইতিহাসের বরপুত্র
ইতিহাসের বরপুত্র
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার
সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন
জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩
ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’
‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট
নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল
আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!
ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান
তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২
সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত
ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মৌর নতুন অধিনায়ক পান্ত
লক্ষ্মৌর নতুন অধিনায়ক পান্ত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটকে ৬ রানে হারিয়ে ঢাকার দ্বিতীয় জয়
সিলেটকে ৬ রানে হারিয়ে ঢাকার দ্বিতীয় জয়

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘৩৫’ এর দাবিতে আবারও সড়কে চাকরিপ্রত্যাশীরা
‘৩৫’ এর দাবিতে আবারও সড়কে চাকরিপ্রত্যাশীরা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কারা?
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কারা?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে অভিযান
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে ডিএসই’র
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে ডিএসই’র

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভোলায় নকল কারখানায় অভিযান
ভোলায় নকল কারখানায় অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ডিজিটাল আইনের মামলায় ৩ সাংবাদিক খালাস
ঠাকুরগাঁওয়ে ডিজিটাল আইনের মামলায় ৩ সাংবাদিক খালাস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে চীন
গাজা যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে চীন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ট্রলির চাপায় প্রাণ গেল যুবকের
বাগেরহাটে ট্রলির চাপায় প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান সিপিবি’র
গণতন্ত্র ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার সংগ্রাম এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান সিপিবি’র

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস
মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের
শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে
মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা
ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী
গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?
তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ

৯ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই:  ট্রাম্পের উপদেষ্টা
হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই: ট্রাম্পের উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার
দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৮ দিনে এলো ১২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
১৮ দিনে এলো ১২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প
বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি
বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন বাছাড়
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন বাছাড়

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার
ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

সম্পাদকীয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারে কেনা রসুন পাচার
ডলারে কেনা রসুন পাচার

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে
শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান
আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ
৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়
আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না
৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার
সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল
চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ
ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে
ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন
রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার
আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ
নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস
আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি
সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা
ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা

শোবিজ

বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা
বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন
দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া
‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া

শোবিজ

এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি
এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’
বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই

নগর জীবন

নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার
নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাখির কলতানে বাইক্কাবিল
পাখির কলতানে বাইক্কাবিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব
গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব

শোবিজ