শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

৫ আগস্ট একটি গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। দুর্নীতি, অনাচার, শোষণমুক্ত একটি শান্তির সাম্যের বাংলাদেশ। শত শত তরুণ-কিশোর জীবন দিয়েছিল এই আকাক্সক্ষা বুকে ধারণ করেই। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের চার মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সেই আশাভঙ্গের বেদনা। চারদিকে নানা  রকম ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে নানা ষড়যন্ত্রের গন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নগুলো যেন ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে হতাশা ও উৎকণ্ঠা।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সাধারণ মানুষ ভালো নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা শঙ্কা এবং অস্বস্তির কালো মেঘ ভর করছে ক্রমাগত। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কথা কম হচ্ছে না। সবাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে হা-হুতাশ করছে বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। গত মাসে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৪ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। মানুষ বাজারে গিয়ে দিশাহারা, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা মধ্যবিত্তের। এ পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বা কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই কারও। প্রথম দিকে ঘটা করে বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। বাজারের অবস্থা এখন এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে সাধারণ মানুষ যদি কখনো ফুঁসে ওঠে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মানুষ যেমন একদিকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে নাকাল, ঠিক তেমনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ। দেশে কোনো আইন নেই, বিচার নেই- এ রকম একটি ধারণা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্রমশ প্রোথিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-রাহাজানির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। মব জাস্টিসের নামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটছে। তার কোনো বিচার হচ্ছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের কথা বাদই দিলাম। রাতের ঢাকা শহর যেন ছিনতাইকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। আর দিনের বেলাও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের পুলিশিব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কয়েক দিন দেশ ছিল পুলিশশূন্য। এরপর পুলিশ পুনর্গঠনের যে কাজ হয়েছে, সেই কাজেও খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি। পুলিশ এখনো নিষ্ক্রিয়। তারা গা-বাঁচিয়ে কাজ করছে।

একটি দেশের উন্নতির জন্য শুধু নয়, টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগ এবং ব্যবসা। কিন্তু গত চার মাসে বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে আছেন। এর পেছনে কারণও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই আশা করেছিল, অতীতের দুর্নীতি ও সিন্ডিকেটের অবসান ঘটবে। ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা করবেন। রাজনীতি এবং ব্যবসাকে একাকার করে দেখা হবে না। ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মানদণ্ড বিচার করা হবে না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। নানা রকম অসত্য মিথ্যা গালভরা দুর্নীতির গল্প ছাপিয়ে রীতিমতো মিডিয়া ট্রায়ালের মহোৎসব চলছে দেশজুড়ে। আজগুবি হত্যা মামলা দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। বহু শিল্পকারখানায় নাশকতার ঘটনা ঘটেছে, যার বিচার হয়নি। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে। তাঁরা জানেন না কাল কী হবে- এ রকম অনিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তাহীনতায় আর যা-ই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এখন একটা টালমাটাল অবস্থা। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়েও নানা রকম অস্বস্তি, গুজব, গুঞ্জন। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমর্থক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে মানবাধিকার, আইনের শাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এখন নানা রকম কথাবার্তা বলা শুরু করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মানবাধিকার নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। ফলে যে বিপুল আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে ড. ইউনূস সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তাতে এখন ভাটার টান। আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহে উদ্বিগ্ন। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে, যে আলোচনা এই সরকারের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি বন্ধুদের আস্থায় নিতে পারছে না।

একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম শর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। কিন্তু স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি গত চার মাসে। বরং গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে নানা রকম হয়রানি, মামলা এক নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে। ১৫০ জনের বেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে হত্যা মামলাগুলো অনাকাক্সিক্ষত নয়, হাস্যকরও। ঢালাওভাবে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছে। অভিযোগ উঠেছে স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়া নিয়েও। এসব কিছু মিলিয়ে গণমাধ্যমে বিরাজ করছে একধরনের অনিশ্চয়তা। মোদ্দা কথা, মানুষ এই পরিবর্তনের সুফল পায়নি। প্রশ্ন হলো, কেন গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে?

লক্ষ রাখতে হবে, গণ অভ্যুত্থানের প্রধান স্বপ্ন ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার একটি নির্বাচন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- এই তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আর সে কারণেই এই গণ অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা হলো জনগণের অভিপ্রায়ের একটি সরকার প্রতিষ্ঠা। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া, জনগণের আকাক্সক্ষার একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। কিন্তু সেটি না করে সরকার বিভিন্ন সংস্কারের নামে করছে দীর্ঘসূত্রতা। সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার একেক সময় একেক কথাবার্তা বলছে। উপদেষ্টাদের মধ্যেও এ নিয়ে রয়েছে সমন্বয়হীনতা।

গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, এই অন্তর্র্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টার গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরের কথা, এর অংশীজনও তারা ছিলেন না। অনেকে সাবেক সরকারের সুবিধাবাদী। বিভিন্ন কোটায়, বিভিন্ন পরিচয়ে, বিভিন্ন খাতিরে তাঁদের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একটি ব্যাপার লক্ষণীয় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী। তাঁদের বলা যেতে পারে, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী। এই সুশীলরা প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন সব সময়। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে একটি ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে। তা হলো বিরাজনীতিকরণ। তারা এই গণ অভ্যুত্থানের সমর্থক ছিল না কখনই। ছাত্র আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে এসে তাদের রং বদল করে আন্দোলনের সমর্থক হয়। সেই সমর্থন দিয়ে তারা অন্তর্র্বর্তী সরকার রীতিমতো দখল করেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এখন অনেকেই ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের সুশীল সরকার’ হিসেবেও অভিহিত করে। আর এখানেই আমাদের গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নভঙ্গের মূল উৎস। এখন অনেকে ‘এক-এগারো’র নীলনকশা বাস্তবায়নের আলামত পাচ্ছেন।

২০০৭ সালেও একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেই সরকারকে পেছন থেকে সমর্থন দিয়েছিলেন মইন উ আহমেদ। এক-এগারো নাটকের ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টারনিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজ। এ কারণেই মইন-ফখরুদ্দীনের সরকার দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চেয়েছিল ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-এর ফর্মুলা অনুযায়ী। আর সে সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার বাজারে এনেছিল ‘মাইনাস ফর্মুলা’। দেশে বিরাজনীতিকরণের জন্য তারা বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে মাইনাস করার নীলনকশা প্রণয়ন করে। সেই সময়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ‘দুই নেত্রীকে সরে যেতেই হবে’ কলামের মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণ দর্শনকে জাতির সামনে উন্মোচন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এক-এগারোর সেই ব্যর্থ পরিকল্পনা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আবার নতুন করে বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। এ উপদেষ্টামণ্ডলীতে এবং সরকারের ঘনিষ্ঠদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এক-এগারোর অংশীজনের সংখ্যা এখানে অনেক বেশি। গণ অভ্যুত্থানের শরিকরা যত না এ সরকারে আছে তার চেয়ে বেশি এক-এগারোর কুশীলবরা। এ সরকারের বিভিন্ন পদপদবি তাঁরা দখল করে রেখেছেন। স্পষ্টতই বোঝা যায় যে নির্বাচন না দিয়ে একটি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নই তাঁদের লক্ষ। এ কারণেই তাঁরা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছেন, যাতে সরকার বিব্রত হচ্ছে, হচ্ছে জনবিচ্ছিন্ন। সম্প্রতি একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রকাশিত এ অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র ভুলে ভরা, বিভ্রান্তিতে ভরপুর। এখানে যে অতিরঞ্জিত হিসাব দেখানো হয়েছে, তা এখন রীতিমতো কৌতুকের বিষয়। সেই অর্থ পাচারের যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক-এগারোর অন্যতম কুশীলব ছিলেন। এখন তিনি এ সরকারকেও ব্যর্থ করার জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছেন। এমন একজনকে সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা করা হয়েছে, যিনি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অনুগত গৃহপালিত। তাঁকে উপদেষ্টা করে ছাত্র- জনতার আকাক্সক্ষার সঙ্গে একধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল কথা বললেও এখন পর্যন্ত সেই উপদেষ্টা আছেন বহাল তবিয়তে। এভাবে হিসাব করলে দেখা যায় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্যই কাজ করছেন গণ অভ্যুত্থানের চেতনার বিরুদ্ধে। তাঁদের অন্য কোনো পরিকল্পনা আছে। সেই পরিকল্পনাটি হলো ‘মাইনাস ফর্মুলা’। বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা। সেই বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত দীর্ঘমেয়াদি অনির্বাচিত সুশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চান।  তাঁরা গণ অভ্যুত্থানকে রীতিমতো হাইজ্যাক করেছেন। ফলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা এখন পথ হারিয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার মালিক। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি এ বিরাজনীতিকরণ এবং গণ অভ্যুত্থানের চেতনাপরিপন্থি কার্যক্রম সম্পর্কে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছে। এ কারণে তারা কিছু বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নিয়েছিল বিএনপি। আবার  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারেও ভিন্ন রকম বক্তব্য প্রকাশ করেছিল বিএনপি। তারা বলেছিল যে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে কিন্তু তারা রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। বিএনপির এ দায়িত্বশীল ভূমিকা সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেমনটি বলেছেন, অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু সেই কাজটি এখন পর্যন্ত সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত ঘোষিত হয়নি। আমার মনে হয় যে অন্তর্র্বর্তী সরকার যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, বাংলাদেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চায়, জনগণের অধিকার হরণ করে একটি সুশীল শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, তাহলে তারা প্রচণ্ড ভুল করবে। গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে তা হবে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা। দ্রুত যদি তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচন দেয়, একটি নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয় তাহলে দেশ বাঁচবে।  আর তারা যদি ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযান পরিচালনা করতে চায়, তাহলে এক-এগারোর মতোই তাদের পরিণতি ঘটবে। কারণ এ দেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আলিঙ্গন করে। বাংলাদেশে মাইনাস ফর্মুলা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম