শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

৫ আগস্ট একটি গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। দুর্নীতি, অনাচার, শোষণমুক্ত একটি শান্তির সাম্যের বাংলাদেশ। শত শত তরুণ-কিশোর জীবন দিয়েছিল এই আকাক্সক্ষা বুকে ধারণ করেই। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের চার মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সেই আশাভঙ্গের বেদনা। চারদিকে নানা  রকম ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে নানা ষড়যন্ত্রের গন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নগুলো যেন ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে হতাশা ও উৎকণ্ঠা।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সাধারণ মানুষ ভালো নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা শঙ্কা এবং অস্বস্তির কালো মেঘ ভর করছে ক্রমাগত। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কথা কম হচ্ছে না। সবাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে হা-হুতাশ করছে বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। গত মাসে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৪ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। মানুষ বাজারে গিয়ে দিশাহারা, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা মধ্যবিত্তের। এ পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বা কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই কারও। প্রথম দিকে ঘটা করে বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। বাজারের অবস্থা এখন এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে সাধারণ মানুষ যদি কখনো ফুঁসে ওঠে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মানুষ যেমন একদিকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে নাকাল, ঠিক তেমনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ। দেশে কোনো আইন নেই, বিচার নেই- এ রকম একটি ধারণা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্রমশ প্রোথিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-রাহাজানির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। মব জাস্টিসের নামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটছে। তার কোনো বিচার হচ্ছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের কথা বাদই দিলাম। রাতের ঢাকা শহর যেন ছিনতাইকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। আর দিনের বেলাও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের পুলিশিব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কয়েক দিন দেশ ছিল পুলিশশূন্য। এরপর পুলিশ পুনর্গঠনের যে কাজ হয়েছে, সেই কাজেও খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি। পুলিশ এখনো নিষ্ক্রিয়। তারা গা-বাঁচিয়ে কাজ করছে।

একটি দেশের উন্নতির জন্য শুধু নয়, টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগ এবং ব্যবসা। কিন্তু গত চার মাসে বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে আছেন। এর পেছনে কারণও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই আশা করেছিল, অতীতের দুর্নীতি ও সিন্ডিকেটের অবসান ঘটবে। ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা করবেন। রাজনীতি এবং ব্যবসাকে একাকার করে দেখা হবে না। ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মানদণ্ড বিচার করা হবে না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। নানা রকম অসত্য মিথ্যা গালভরা দুর্নীতির গল্প ছাপিয়ে রীতিমতো মিডিয়া ট্রায়ালের মহোৎসব চলছে দেশজুড়ে। আজগুবি হত্যা মামলা দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। বহু শিল্পকারখানায় নাশকতার ঘটনা ঘটেছে, যার বিচার হয়নি। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে। তাঁরা জানেন না কাল কী হবে- এ রকম অনিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তাহীনতায় আর যা-ই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এখন একটা টালমাটাল অবস্থা। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়েও নানা রকম অস্বস্তি, গুজব, গুঞ্জন। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমর্থক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে মানবাধিকার, আইনের শাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এখন নানা রকম কথাবার্তা বলা শুরু করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মানবাধিকার নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। ফলে যে বিপুল আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে ড. ইউনূস সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তাতে এখন ভাটার টান। আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহে উদ্বিগ্ন। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে, যে আলোচনা এই সরকারের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি বন্ধুদের আস্থায় নিতে পারছে না।

একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম শর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। কিন্তু স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি গত চার মাসে। বরং গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে নানা রকম হয়রানি, মামলা এক নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে। ১৫০ জনের বেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে হত্যা মামলাগুলো অনাকাক্সিক্ষত নয়, হাস্যকরও। ঢালাওভাবে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছে। অভিযোগ উঠেছে স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়া নিয়েও। এসব কিছু মিলিয়ে গণমাধ্যমে বিরাজ করছে একধরনের অনিশ্চয়তা। মোদ্দা কথা, মানুষ এই পরিবর্তনের সুফল পায়নি। প্রশ্ন হলো, কেন গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে?

লক্ষ রাখতে হবে, গণ অভ্যুত্থানের প্রধান স্বপ্ন ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার একটি নির্বাচন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- এই তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আর সে কারণেই এই গণ অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা হলো জনগণের অভিপ্রায়ের একটি সরকার প্রতিষ্ঠা। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া, জনগণের আকাক্সক্ষার একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। কিন্তু সেটি না করে সরকার বিভিন্ন সংস্কারের নামে করছে দীর্ঘসূত্রতা। সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার একেক সময় একেক কথাবার্তা বলছে। উপদেষ্টাদের মধ্যেও এ নিয়ে রয়েছে সমন্বয়হীনতা।

গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, এই অন্তর্র্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টার গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরের কথা, এর অংশীজনও তারা ছিলেন না। অনেকে সাবেক সরকারের সুবিধাবাদী। বিভিন্ন কোটায়, বিভিন্ন পরিচয়ে, বিভিন্ন খাতিরে তাঁদের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একটি ব্যাপার লক্ষণীয় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী। তাঁদের বলা যেতে পারে, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী। এই সুশীলরা প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন সব সময়। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে একটি ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে। তা হলো বিরাজনীতিকরণ। তারা এই গণ অভ্যুত্থানের সমর্থক ছিল না কখনই। ছাত্র আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে এসে তাদের রং বদল করে আন্দোলনের সমর্থক হয়। সেই সমর্থন দিয়ে তারা অন্তর্র্বর্তী সরকার রীতিমতো দখল করেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এখন অনেকেই ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের সুশীল সরকার’ হিসেবেও অভিহিত করে। আর এখানেই আমাদের গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নভঙ্গের মূল উৎস। এখন অনেকে ‘এক-এগারো’র নীলনকশা বাস্তবায়নের আলামত পাচ্ছেন।

২০০৭ সালেও একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেই সরকারকে পেছন থেকে সমর্থন দিয়েছিলেন মইন উ আহমেদ। এক-এগারো নাটকের ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টারনিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজ। এ কারণেই মইন-ফখরুদ্দীনের সরকার দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চেয়েছিল ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-এর ফর্মুলা অনুযায়ী। আর সে সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার বাজারে এনেছিল ‘মাইনাস ফর্মুলা’। দেশে বিরাজনীতিকরণের জন্য তারা বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে মাইনাস করার নীলনকশা প্রণয়ন করে। সেই সময়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ‘দুই নেত্রীকে সরে যেতেই হবে’ কলামের মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণ দর্শনকে জাতির সামনে উন্মোচন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এক-এগারোর সেই ব্যর্থ পরিকল্পনা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আবার নতুন করে বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। এ উপদেষ্টামণ্ডলীতে এবং সরকারের ঘনিষ্ঠদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এক-এগারোর অংশীজনের সংখ্যা এখানে অনেক বেশি। গণ অভ্যুত্থানের শরিকরা যত না এ সরকারে আছে তার চেয়ে বেশি এক-এগারোর কুশীলবরা। এ সরকারের বিভিন্ন পদপদবি তাঁরা দখল করে রেখেছেন। স্পষ্টতই বোঝা যায় যে নির্বাচন না দিয়ে একটি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নই তাঁদের লক্ষ। এ কারণেই তাঁরা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছেন, যাতে সরকার বিব্রত হচ্ছে, হচ্ছে জনবিচ্ছিন্ন। সম্প্রতি একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রকাশিত এ অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র ভুলে ভরা, বিভ্রান্তিতে ভরপুর। এখানে যে অতিরঞ্জিত হিসাব দেখানো হয়েছে, তা এখন রীতিমতো কৌতুকের বিষয়। সেই অর্থ পাচারের যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক-এগারোর অন্যতম কুশীলব ছিলেন। এখন তিনি এ সরকারকেও ব্যর্থ করার জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছেন। এমন একজনকে সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা করা হয়েছে, যিনি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অনুগত গৃহপালিত। তাঁকে উপদেষ্টা করে ছাত্র- জনতার আকাক্সক্ষার সঙ্গে একধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল কথা বললেও এখন পর্যন্ত সেই উপদেষ্টা আছেন বহাল তবিয়তে। এভাবে হিসাব করলে দেখা যায় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্যই কাজ করছেন গণ অভ্যুত্থানের চেতনার বিরুদ্ধে। তাঁদের অন্য কোনো পরিকল্পনা আছে। সেই পরিকল্পনাটি হলো ‘মাইনাস ফর্মুলা’। বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা। সেই বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত দীর্ঘমেয়াদি অনির্বাচিত সুশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চান।  তাঁরা গণ অভ্যুত্থানকে রীতিমতো হাইজ্যাক করেছেন। ফলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা এখন পথ হারিয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার মালিক। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি এ বিরাজনীতিকরণ এবং গণ অভ্যুত্থানের চেতনাপরিপন্থি কার্যক্রম সম্পর্কে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছে। এ কারণে তারা কিছু বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নিয়েছিল বিএনপি। আবার  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারেও ভিন্ন রকম বক্তব্য প্রকাশ করেছিল বিএনপি। তারা বলেছিল যে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে কিন্তু তারা রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। বিএনপির এ দায়িত্বশীল ভূমিকা সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেমনটি বলেছেন, অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু সেই কাজটি এখন পর্যন্ত সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত ঘোষিত হয়নি। আমার মনে হয় যে অন্তর্র্বর্তী সরকার যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, বাংলাদেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চায়, জনগণের অধিকার হরণ করে একটি সুশীল শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, তাহলে তারা প্রচণ্ড ভুল করবে। গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে তা হবে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা। দ্রুত যদি তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচন দেয়, একটি নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয় তাহলে দেশ বাঁচবে।  আর তারা যদি ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযান পরিচালনা করতে চায়, তাহলে এক-এগারোর মতোই তাদের পরিণতি ঘটবে। কারণ এ দেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আলিঙ্গন করে। বাংলাদেশে মাইনাস ফর্মুলা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা