শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

৫ আগস্ট একটি গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। দুর্নীতি, অনাচার, শোষণমুক্ত একটি শান্তির সাম্যের বাংলাদেশ। শত শত তরুণ-কিশোর জীবন দিয়েছিল এই আকাক্সক্ষা বুকে ধারণ করেই। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের চার মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সেই আশাভঙ্গের বেদনা। চারদিকে নানা  রকম ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে নানা ষড়যন্ত্রের গন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নগুলো যেন ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে হতাশা ও উৎকণ্ঠা।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সাধারণ মানুষ ভালো নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা শঙ্কা এবং অস্বস্তির কালো মেঘ ভর করছে ক্রমাগত। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কথা কম হচ্ছে না। সবাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে হা-হুতাশ করছে বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। গত মাসে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৪ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। মানুষ বাজারে গিয়ে দিশাহারা, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা মধ্যবিত্তের। এ পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বা কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই কারও। প্রথম দিকে ঘটা করে বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। বাজারের অবস্থা এখন এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে সাধারণ মানুষ যদি কখনো ফুঁসে ওঠে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মানুষ যেমন একদিকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে নাকাল, ঠিক তেমনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ। দেশে কোনো আইন নেই, বিচার নেই- এ রকম একটি ধারণা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্রমশ প্রোথিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-রাহাজানির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। মব জাস্টিসের নামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটছে। তার কোনো বিচার হচ্ছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের কথা বাদই দিলাম। রাতের ঢাকা শহর যেন ছিনতাইকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। আর দিনের বেলাও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের পুলিশিব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কয়েক দিন দেশ ছিল পুলিশশূন্য। এরপর পুলিশ পুনর্গঠনের যে কাজ হয়েছে, সেই কাজেও খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি। পুলিশ এখনো নিষ্ক্রিয়। তারা গা-বাঁচিয়ে কাজ করছে।

একটি দেশের উন্নতির জন্য শুধু নয়, টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগ এবং ব্যবসা। কিন্তু গত চার মাসে বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে আছেন। এর পেছনে কারণও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই আশা করেছিল, অতীতের দুর্নীতি ও সিন্ডিকেটের অবসান ঘটবে। ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা করবেন। রাজনীতি এবং ব্যবসাকে একাকার করে দেখা হবে না। ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মানদণ্ড বিচার করা হবে না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। নানা রকম অসত্য মিথ্যা গালভরা দুর্নীতির গল্প ছাপিয়ে রীতিমতো মিডিয়া ট্রায়ালের মহোৎসব চলছে দেশজুড়ে। আজগুবি হত্যা মামলা দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। বহু শিল্পকারখানায় নাশকতার ঘটনা ঘটেছে, যার বিচার হয়নি। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে। তাঁরা জানেন না কাল কী হবে- এ রকম অনিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তাহীনতায় আর যা-ই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এখন একটা টালমাটাল অবস্থা। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়েও নানা রকম অস্বস্তি, গুজব, গুঞ্জন। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমর্থক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে মানবাধিকার, আইনের শাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এখন নানা রকম কথাবার্তা বলা শুরু করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মানবাধিকার নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। ফলে যে বিপুল আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে ড. ইউনূস সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তাতে এখন ভাটার টান। আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহে উদ্বিগ্ন। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে, যে আলোচনা এই সরকারের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি বন্ধুদের আস্থায় নিতে পারছে না।

একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম শর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। কিন্তু স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি গত চার মাসে। বরং গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে নানা রকম হয়রানি, মামলা এক নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে। ১৫০ জনের বেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে হত্যা মামলাগুলো অনাকাক্সিক্ষত নয়, হাস্যকরও। ঢালাওভাবে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছে। অভিযোগ উঠেছে স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়া নিয়েও। এসব কিছু মিলিয়ে গণমাধ্যমে বিরাজ করছে একধরনের অনিশ্চয়তা। মোদ্দা কথা, মানুষ এই পরিবর্তনের সুফল পায়নি। প্রশ্ন হলো, কেন গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে?

লক্ষ রাখতে হবে, গণ অভ্যুত্থানের প্রধান স্বপ্ন ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার একটি নির্বাচন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- এই তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আর সে কারণেই এই গণ অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা হলো জনগণের অভিপ্রায়ের একটি সরকার প্রতিষ্ঠা। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া, জনগণের আকাক্সক্ষার একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। কিন্তু সেটি না করে সরকার বিভিন্ন সংস্কারের নামে করছে দীর্ঘসূত্রতা। সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার একেক সময় একেক কথাবার্তা বলছে। উপদেষ্টাদের মধ্যেও এ নিয়ে রয়েছে সমন্বয়হীনতা।

গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, এই অন্তর্র্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টার গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরের কথা, এর অংশীজনও তারা ছিলেন না। অনেকে সাবেক সরকারের সুবিধাবাদী। বিভিন্ন কোটায়, বিভিন্ন পরিচয়ে, বিভিন্ন খাতিরে তাঁদের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একটি ব্যাপার লক্ষণীয় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী। তাঁদের বলা যেতে পারে, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী। এই সুশীলরা প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন সব সময়। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে একটি ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে। তা হলো বিরাজনীতিকরণ। তারা এই গণ অভ্যুত্থানের সমর্থক ছিল না কখনই। ছাত্র আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে এসে তাদের রং বদল করে আন্দোলনের সমর্থক হয়। সেই সমর্থন দিয়ে তারা অন্তর্র্বর্তী সরকার রীতিমতো দখল করেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এখন অনেকেই ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের সুশীল সরকার’ হিসেবেও অভিহিত করে। আর এখানেই আমাদের গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নভঙ্গের মূল উৎস। এখন অনেকে ‘এক-এগারো’র নীলনকশা বাস্তবায়নের আলামত পাচ্ছেন।

২০০৭ সালেও একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেই সরকারকে পেছন থেকে সমর্থন দিয়েছিলেন মইন উ আহমেদ। এক-এগারো নাটকের ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টারনিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজ। এ কারণেই মইন-ফখরুদ্দীনের সরকার দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চেয়েছিল ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-এর ফর্মুলা অনুযায়ী। আর সে সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার বাজারে এনেছিল ‘মাইনাস ফর্মুলা’। দেশে বিরাজনীতিকরণের জন্য তারা বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে মাইনাস করার নীলনকশা প্রণয়ন করে। সেই সময়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ‘দুই নেত্রীকে সরে যেতেই হবে’ কলামের মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণ দর্শনকে জাতির সামনে উন্মোচন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এক-এগারোর সেই ব্যর্থ পরিকল্পনা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আবার নতুন করে বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। এ উপদেষ্টামণ্ডলীতে এবং সরকারের ঘনিষ্ঠদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এক-এগারোর অংশীজনের সংখ্যা এখানে অনেক বেশি। গণ অভ্যুত্থানের শরিকরা যত না এ সরকারে আছে তার চেয়ে বেশি এক-এগারোর কুশীলবরা। এ সরকারের বিভিন্ন পদপদবি তাঁরা দখল করে রেখেছেন। স্পষ্টতই বোঝা যায় যে নির্বাচন না দিয়ে একটি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নই তাঁদের লক্ষ। এ কারণেই তাঁরা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছেন, যাতে সরকার বিব্রত হচ্ছে, হচ্ছে জনবিচ্ছিন্ন। সম্প্রতি একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রকাশিত এ অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র ভুলে ভরা, বিভ্রান্তিতে ভরপুর। এখানে যে অতিরঞ্জিত হিসাব দেখানো হয়েছে, তা এখন রীতিমতো কৌতুকের বিষয়। সেই অর্থ পাচারের যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক-এগারোর অন্যতম কুশীলব ছিলেন। এখন তিনি এ সরকারকেও ব্যর্থ করার জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছেন। এমন একজনকে সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা করা হয়েছে, যিনি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অনুগত গৃহপালিত। তাঁকে উপদেষ্টা করে ছাত্র- জনতার আকাক্সক্ষার সঙ্গে একধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল কথা বললেও এখন পর্যন্ত সেই উপদেষ্টা আছেন বহাল তবিয়তে। এভাবে হিসাব করলে দেখা যায় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্যই কাজ করছেন গণ অভ্যুত্থানের চেতনার বিরুদ্ধে। তাঁদের অন্য কোনো পরিকল্পনা আছে। সেই পরিকল্পনাটি হলো ‘মাইনাস ফর্মুলা’। বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা। সেই বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত দীর্ঘমেয়াদি অনির্বাচিত সুশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চান।  তাঁরা গণ অভ্যুত্থানকে রীতিমতো হাইজ্যাক করেছেন। ফলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা এখন পথ হারিয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার মালিক। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি এ বিরাজনীতিকরণ এবং গণ অভ্যুত্থানের চেতনাপরিপন্থি কার্যক্রম সম্পর্কে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছে। এ কারণে তারা কিছু বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নিয়েছিল বিএনপি। আবার  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারেও ভিন্ন রকম বক্তব্য প্রকাশ করেছিল বিএনপি। তারা বলেছিল যে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে কিন্তু তারা রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। বিএনপির এ দায়িত্বশীল ভূমিকা সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেমনটি বলেছেন, অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু সেই কাজটি এখন পর্যন্ত সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত ঘোষিত হয়নি। আমার মনে হয় যে অন্তর্র্বর্তী সরকার যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, বাংলাদেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চায়, জনগণের অধিকার হরণ করে একটি সুশীল শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, তাহলে তারা প্রচণ্ড ভুল করবে। গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে তা হবে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা। দ্রুত যদি তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচন দেয়, একটি নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয় তাহলে দেশ বাঁচবে।  আর তারা যদি ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযান পরিচালনা করতে চায়, তাহলে এক-এগারোর মতোই তাদের পরিণতি ঘটবে। কারণ এ দেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আলিঙ্গন করে। বাংলাদেশে মাইনাস ফর্মুলা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা