শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

৫ আগস্ট একটি গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ছিল একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ। দুর্নীতি, অনাচার, শোষণমুক্ত একটি শান্তির সাম্যের বাংলাদেশ। শত শত তরুণ-কিশোর জীবন দিয়েছিল এই আকাক্সক্ষা বুকে ধারণ করেই। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের চার মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সেই আশাভঙ্গের বেদনা। চারদিকে নানা  রকম ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে নানা ষড়যন্ত্রের গন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নগুলো যেন ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে হতাশা ও উৎকণ্ঠা।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সাধারণ মানুষ ভালো নেই। সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা শঙ্কা এবং অস্বস্তির কালো মেঘ ভর করছে ক্রমাগত। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে কথা কম হচ্ছে না। সবাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে হা-হুতাশ করছে বটে কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। গত মাসে খাদ্যে মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ১৪ শতাংশ ছুঁইছুঁই করেছে। মানুষ বাজারে গিয়ে দিশাহারা, নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা মধ্যবিত্তের। এ পরিস্থিতির উন্নতি করার জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে বা কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা নেই কারও। প্রথম দিকে ঘটা করে বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বিভিন্ন মহল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বটে কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। বাজারের অবস্থা এখন এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে যে সাধারণ মানুষ যদি কখনো ফুঁসে ওঠে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। মানুষ যেমন একদিকে তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে নাকাল, ঠিক তেমনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ। দেশে কোনো আইন নেই, বিচার নেই- এ রকম একটি ধারণা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্রমশ প্রোথিত হচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে খুন-রাহাজানির ঘটনা ঘটছে হরহামেশা। মব জাস্টিসের নামে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটছে। তার কোনো বিচার হচ্ছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের কথা বাদই দিলাম। রাতের ঢাকা শহর যেন ছিনতাইকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। আর দিনের বেলাও মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়ার মতো সক্ষমতা নেই। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর দেশের পুলিশিব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কয়েক দিন দেশ ছিল পুলিশশূন্য। এরপর পুলিশ পুনর্গঠনের যে কাজ হয়েছে, সেই কাজেও খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি। পুলিশ এখনো নিষ্ক্রিয়। তারা গা-বাঁচিয়ে কাজ করছে।

একটি দেশের উন্নতির জন্য শুধু নয়, টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন বিনিয়োগ এবং ব্যবসা। কিন্তু গত চার মাসে বাংলাদেশে ব্যবসাবাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে আছেন। এর পেছনে কারণও রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সবাই আশা করেছিল, অতীতের দুর্নীতি ও সিন্ডিকেটের অবসান ঘটবে। ব্যবসায়ীরা অবাধে ব্যবসা করবেন। রাজনীতি এবং ব্যবসাকে একাকার করে দেখা হবে না। ব্যবসার ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক মানদণ্ড বিচার করা হবে না। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। একের পর এক ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। নানা রকম অসত্য মিথ্যা গালভরা দুর্নীতির গল্প ছাপিয়ে রীতিমতো মিডিয়া ট্রায়ালের মহোৎসব চলছে দেশজুড়ে। আজগুবি হত্যা মামলা দিয়ে শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের রীতিমতো ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। বহু শিল্পকারখানায় নাশকতার ঘটনা ঘটেছে, যার বিচার হয়নি। ফলে ব্যবসায়ীরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে। তাঁরা জানেন না কাল কী হবে- এ রকম অনিশ্চয়তা এবং নিরাপত্তাহীনতায় আর যা-ই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও এখন একটা টালমাটাল অবস্থা। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়েও নানা রকম অস্বস্তি, গুজব, গুঞ্জন। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম সমর্থক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে মানবাধিকার, আইনের শাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এখন নানা রকম কথাবার্তা বলা শুরু করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মানবাধিকার নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। ফলে যে বিপুল আন্তর্জাতিক সমর্থন নিয়ে ড. ইউনূস সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল, তাতে এখন ভাটার টান। আন্তর্জাতিক মহল বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহে উদ্বিগ্ন। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে বাংলাদেশ সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে, যে আলোচনা এই সরকারের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি বন্ধুদের আস্থায় নিতে পারছে না।

একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম শর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। কিন্তু স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি গত চার মাসে। বরং গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে নানা রকম হয়রানি, মামলা এক নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে। ১৫০ জনের বেশি সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। যে হত্যা মামলাগুলো অনাকাক্সিক্ষত নয়, হাস্যকরও। ঢালাওভাবে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের সমালোচনা করছে। অভিযোগ উঠেছে স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা দেওয়া নিয়েও। এসব কিছু মিলিয়ে গণমাধ্যমে বিরাজ করছে একধরনের অনিশ্চয়তা। মোদ্দা কথা, মানুষ এই পরিবর্তনের সুফল পায়নি। প্রশ্ন হলো, কেন গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে?

লক্ষ রাখতে হবে, গণ অভ্যুত্থানের প্রধান স্বপ্ন ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দরকার একটি নির্বাচন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- এই তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। আর সে কারণেই এই গণ অভ্যুত্থানের প্রধান আকাক্সক্ষা হলো জনগণের অভিপ্রায়ের একটি সরকার প্রতিষ্ঠা। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো জনগণের ম্যান্ডেট নেওয়া, জনগণের আকাক্সক্ষার একটি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়া। কিন্তু সেটি না করে সরকার বিভিন্ন সংস্কারের নামে করছে দীর্ঘসূত্রতা। সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার একেক সময় একেক কথাবার্তা বলছে। উপদেষ্টাদের মধ্যেও এ নিয়ে রয়েছে সমন্বয়হীনতা।

গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, এই অন্তর্র্বর্তী সরকারের বেশির ভাগ উপদেষ্টার গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তো দূরের কথা, এর অংশীজনও তারা ছিলেন না। অনেকে সাবেক সরকারের সুবিধাবাদী। বিভিন্ন কোটায়, বিভিন্ন পরিচয়ে, বিভিন্ন খাতিরে তাঁদের উপদেষ্টা করা হয়েছে। একটি ব্যাপার লক্ষণীয় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই ‘প্রথম আলো-ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী। তাঁদের বলা যেতে পারে, প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের গৃহপালিত বুদ্ধিজীবী। এই সুশীলরা প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন সব সময়। প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে একটি ভিন্ন এজেন্ডা রয়েছে। তা হলো বিরাজনীতিকরণ। তারা এই গণ অভ্যুত্থানের সমর্থক ছিল না কখনই। ছাত্র আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে এসে তাদের রং বদল করে আন্দোলনের সমর্থক হয়। সেই সমর্থন দিয়ে তারা অন্তর্র্বর্তী সরকার রীতিমতো দখল করেছে। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এখন অনেকেই ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের সুশীল সরকার’ হিসেবেও অভিহিত করে। আর এখানেই আমাদের গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্নভঙ্গের মূল উৎস। এখন অনেকে ‘এক-এগারো’র নীলনকশা বাস্তবায়নের আলামত পাচ্ছেন।

২০০৭ সালেও একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে সেই সরকারকে পেছন থেকে সমর্থন দিয়েছিলেন মইন উ আহমেদ। এক-এগারো নাটকের ‘মাস্টার মাইন্ড’ ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টারনিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজ। এ কারণেই মইন-ফখরুদ্দীনের সরকার দেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চেয়েছিল ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-এর ফর্মুলা অনুযায়ী। আর সে সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার বাজারে এনেছিল ‘মাইনাস ফর্মুলা’। দেশে বিরাজনীতিকরণের জন্য তারা বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে মাইনাস করার নীলনকশা প্রণয়ন করে। সেই সময়ে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ‘দুই নেত্রীকে সরে যেতেই হবে’ কলামের মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণ দর্শনকে জাতির সামনে উন্মোচন করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সফল হয়নি। এক-এগারোর সেই ব্যর্থ পরিকল্পনা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার আবার নতুন করে বাস্তবায়ন করতে চাচ্ছে। এ উপদেষ্টামণ্ডলীতে এবং সরকারের ঘনিষ্ঠদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে এক-এগারোর অংশীজনের সংখ্যা এখানে অনেক বেশি। গণ অভ্যুত্থানের শরিকরা যত না এ সরকারে আছে তার চেয়ে বেশি এক-এগারোর কুশীলবরা। এ সরকারের বিভিন্ন পদপদবি তাঁরা দখল করে রেখেছেন। স্পষ্টতই বোঝা যায় যে নির্বাচন না দিয়ে একটি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নই তাঁদের লক্ষ। এ কারণেই তাঁরা বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলছেন, যাতে সরকার বিব্রত হচ্ছে, হচ্ছে জনবিচ্ছিন্ন। সম্প্রতি একটি অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রকাশিত এ অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র ভুলে ভরা, বিভ্রান্তিতে ভরপুর। এখানে যে অতিরঞ্জিত হিসাব দেখানো হয়েছে, তা এখন রীতিমতো কৌতুকের বিষয়। সেই অর্থ পাচারের যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে, তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক-এগারোর অন্যতম কুশীলব ছিলেন। এখন তিনি এ সরকারকেও ব্যর্থ করার জন্য আদাজল খেয়ে নেমেছেন। এমন একজনকে সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা করা হয়েছে, যিনি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের অনুগত গৃহপালিত। তাঁকে উপদেষ্টা করে ছাত্র- জনতার আকাক্সক্ষার সঙ্গে একধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল কথা বললেও এখন পর্যন্ত সেই উপদেষ্টা আছেন বহাল তবিয়তে। এভাবে হিসাব করলে দেখা যায় যে উপদেষ্টামণ্ডলীর বেশির ভাগ সদস্যই কাজ করছেন গণ অভ্যুত্থানের চেতনার বিরুদ্ধে। তাঁদের অন্য কোনো পরিকল্পনা আছে। সেই পরিকল্পনাটি হলো ‘মাইনাস ফর্মুলা’। বিরাজনীতিকরণের নীলনকশা। সেই বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাঁরা বাংলাদেশে ‘প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার’-নিয়ন্ত্রিত দীর্ঘমেয়াদি অনির্বাচিত সুশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চান।  তাঁরা গণ অভ্যুত্থানকে রীতিমতো হাইজ্যাক করেছেন। ফলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা এখন পথ হারিয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে শেষ পর্যন্ত জনগণই ক্ষমতার মালিক। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি এ বিরাজনীতিকরণ এবং গণ অভ্যুত্থানের চেতনাপরিপন্থি কার্যক্রম সম্পর্কে কিছুটা হলেও আঁচ করতে পেরেছে। এ কারণে তারা কিছু বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল রাজনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। যেমন রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নিয়েছিল বিএনপি। আবার  আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের ব্যাপারেও ভিন্ন রকম বক্তব্য প্রকাশ করেছিল বিএনপি। তারা বলেছিল যে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে কিন্তু তারা রাজনীতি করতে পারবে কি পারবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। বিএনপির এ দায়িত্বশীল ভূমিকা সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার সৃষ্টি করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেমনটি বলেছেন, অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হলো ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু সেই কাজটি এখন পর্যন্ত সরকার করতে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ এখন পর্যন্ত ঘোষিত হয়নি। আমার মনে হয় যে অন্তর্র্বর্তী সরকার যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফাঁদে পা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, বাংলাদেশকে রাজনীতিশূন্য করতে চায়, জনগণের অধিকার হরণ করে একটি সুশীল শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, তাহলে তারা প্রচণ্ড ভুল করবে। গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে তা হবে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা। দ্রুত যদি তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে, ন্যূনতম সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচন দেয়, একটি নতুন নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দেয় তাহলে দেশ বাঁচবে।  আর তারা যদি ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায় এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযান পরিচালনা করতে চায়, তাহলে এক-এগারোর মতোই তাদের পরিণতি ঘটবে। কারণ এ দেশের মানুষ শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আলিঙ্গন করে। বাংলাদেশে মাইনাস ফর্মুলা কখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ভবিষ্যতেও হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে