শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় পেশা। আধুনিকতা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না এলাকাভিত্তিক এসব পেশা। সময় এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়। জন্ম নেয় নতুন পেশা। এসব পেশায়ও আবেদন ফুরিয়ে যায়।

গত কলামে লিখেছিলাম বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা সম্পর্কে। আজ আলোচনা করছি অন্য দেশের হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো নিয়ে।

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ‘গ্রুম অব স্টুল’ নামটি আমাদের পরিচিত নয়। না হওয়ারই কথা। বিষয়টা আমাদের দেশের নয়। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র শাসনব্যবস্থায় রাজদরবারে এই নামে একটি পদ ছিল। সিংহাসনে বসার পরেই রাজা তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্তদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতেন। তিনি রাজার হাত-পা ধুইয়ে দিতেন। এ ছাড়াও রাজা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পর তাঁকে পরিষ্কার করে দিতেন। একজন গ্রুম অব স্টুল রাজার খুবই কাছাকাছি থাকতেন। তাই রাজা তাঁর কাছে রাজ্যের নানা গোপনীয় বিষয় আলোচনা করতেন। গ্রুম অব স্টুল রাজার অন্যতম বিশ্বস্ত উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হতেন। পেশাটাকে আমরা অদ্ভুত এবং অপমানজনক মনে করলেও গ্রুম অব স্টুলকে একটা সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে নির্বাচন করা হতো। তাঁকে ও তাঁর কাজকে বেশ সম্মানের চোখে দেখা হতো সেকালে। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পদটিরও বিলুপ্তি ঘটেছে।

‘নকার-আপার’ পেশাটি ছিল ঘুম থেকে সঠিক সময়ে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রাচীনকালে সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠানোর কাজে নিয়োজিত থাকতেন নকার-আপাররা। চোঙার সাহায্যে শব্দ করে বা বড় বড় লাঠির সাহায্যে জানালা বা দরজায় আঘাত করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতেন তাঁরা। ১৭৮৭ সালে লেভি হাচিনস অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেন। অ্যালার্ম ঘড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে নকার-আপারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরায়। পেশাটি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

‘শেষকৃত্যানুষ্ঠানের ভাঁড়’ও ছিল এক জাতীয় পেশা। এই পেশাটি ছিল প্রাচীন রোমে। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সাধারণত শোকেরই প্রকাশ ঘটে। এটাই স্বাভাবিক। তবে প্রাচীন রোমবাসী মনে করত, মৃত মানুষের বিয়োগে মুহ্যমান না থেকে শেষ সময়েও মানুষটির কথা, কাজ, জীবনবোধ, রসিকতা ইত্যাদিকে যাপন করা উচিত। তাই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে তারা নিয়োগ দিত বিভিন্ন ভাঁড়কে। এরা রংবেরঙের পোশাক পরে করত নানা মজাদার অঙ্গভঙ্গি, অনুকরণের চেষ্টা করত মৃতের নানা কথাবার্তা-চালচলন। রোমের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত, এতে মৃতের আত্মা শান্তি লাভ করবে। জীবিত শোকার্ত আত্মীয় ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে চাঙা করে তোলাও ছিল একটি উদ্দেশ্য। ভাঁড়ামিতে অংশ নিয়ে ভাঁড়রা প্রচুর অর্থোপার্জন করত। সমাজ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়েছে এই ভাঁড় কালচার।

‘লিংক বয়’ ও ‘ল্যাম্পলাইটার’ ছিল আরেকটি পেশা। রাতের অন্ধকারে পথচলতি মানুষের সাহায্যে নিয়োজিত থাকত লিংকবয়রা। হাতে একটি মশাল ধরে তারা পথচারীদের পথকে আলোকিত করে তুলত। পারিশ্রমিক খুবই অল্প ছিল। লিংকবয়রা হতো অল্পবয়সি, চটপটে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অনেকটাই নির্ভর করত তাদের কাজের ওপর। সৎ ও সাহসী ছেলেদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লিংকবয় হিসেবে তৈরি করা হতো। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে স্থায়ী বাতি স্থাপনের ফলে এই পেশার বিলুপ্তি ঘটে। বাতিগুলো তেলে জ্বলত। এসব বাতিতে তেল ভরা এবং সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানোর জন্য তখন সৃষ্টি হয় ল্যাম্পলাইটার পেশার। উঁচু উঁচু মই দিয়ে তারা বাতিতে তেল ভরত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় লাঠির সাহায্যে বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিত। আঠারো শতকে ব্রেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের ফলে এ পেশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

একসময় লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকায় ‘পিম্প মেকার’ নামে একধরনের পেশার প্রচলন ছিল। এ এলাকাগুলোতে ব্যবহৃত একটি আঞ্চলিক শব্দ ছিল পিম্প, শব্দটির প্রচলিত অর্থ ছিল ‘জ্বালানি কাঠের স্তূপ’। যে ব্যক্তি বিক্রির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতেন তাঁকেই তাঁরা পিম্প মেকার বলতেন। প্রচ- ঠান্ডায় ঘর গরম রাখার জন্য ও রান্নার কাজে কাঠই ছিল একমাত্র জ্বালানি। ব্যবহারের জন্য কাঠকে তুষার ও বরফ থেকে দূরে রাখতে হতো। শুকনো ও ফায়ারপ্লেসে ব্যবহারযোগ্য কাঠের জোগান দেওয়া সহজসাধ্য ছিল না। এই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতেন পিম্প মেকাররা। পরে বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও গৃহকাজে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হওয়ায় ঘর গরম রাখার জন্য ফায়ারপ্লেসের পরিবর্তে রুম হিটার ব্যবহার শুরু হয়। ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিম্প মেকার পেশারও বিলুপ্তি ঘটে।

ইঁদুর প্রাণসংহারী প্লেগ রোগের জীবাণু বহন করত। তাই ইঁদুরের উৎপাতকে উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না প্রাচীন ইউরোপে। চতুর্দশ শতকে ইউরোপের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অর্থাৎ প্রায় ২৫০০০,০০০ মানুষ প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। যারা ইঁদুর ধরার কাজ করতেন তাঁদের বলা হতো ‘র‌্যাট ক্যাচার’। র‌্যাট ক্যাচারদের নিয়েই রবার্ট ব্রাউনিং লেখেন তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা (শিশুতোষ) ‘দ্য পাইড পাইপার অব হ্যামিলিন’। বিচিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ এই পেশা নিয়ে রূপকথা রচনা করেছেন ‘গ্রিম ব্রাদারস’। এঁদের কাজ ছিল ইঁদুর খুঁজে বের করে সেগুলোকে ধরে ফেলা। এঁদের ইঁদুরের কামড় খাওয়া ও তা থেকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি ছিল। তবু তাঁরা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই দায়িত্ব পালন করতেন।

মহামারির সময়ে রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া এই র‌্যাট ক্যাচাররা বেকার হয়ে পড়েন চিকিৎসাবিদ্যার ক্রমাগত উন্নতির ফলে। একদিকে প্লেগের উন্নত প্রতিষেধকের আবিষ্কার, অন্যদিকে ইঁদুর মারার শক্তিশালী ওষুধের আবিষ্কারের ফলে র‌্যাট ক্যাচারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। ফলে এই পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

বোলিং খেলার পিনগুলো সাজিয়ে দেওয়া, পড়ে যাওয়া পিন সরানো এবং খেলোয়াড়ের হাতে বল ফেরত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল ‘পিন সেটার’রা। এ কাজে সৎবংশের অল্পবয়সি, চটপটে, মিষ্টভাষী, সুদর্শন বালকদের নিয়োগ করা হতো। বোলিং অভিজাত খেলা। খেলা হতো অভিজাত ক্লাবে। তাই সেখানের জন্য উপযুক্ত আচার-আচরণ ও খেলাটির নিয়মনীতি পিন সেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ১৯৩৬ সালে গটফ্রিড স্মিট যান্ত্রিক পিন সেটার উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের ফলে পেশাটির বিলুপ্তি ঘটে।

রাডার আবিষ্কারের আগে শত্রুবিমানের উপস্থিতি আগে থেকে জানার কাজে নিয়োজিত থাকত বিশেষ শ্রেণির মানুষ। তাঁরা বিশেষভাবে তৈরি শব্দ ও আয়নানির্ভর বিকটাকায় যন্ত্র কানে লাগিয়ে সতর্কতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। দূর থেকে আসা শত্রুপক্ষের বিমানের শব্দ শুনেই তাঁরা বিমানের অবস্থান নির্ণয় করতে সক্ষম ছিলেন। তাঁদের বলা হতো ‘প্রি-রাডার লিসেনার’।

এ ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিল মানুষ। আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো মানুষ বরফ ব্যবহার করত। তখন একদল লোক বরফে জমে যাওয়া হ্রদ কেটে বরফ সংগ্রহ করতেন। পেশাটি খুবই বিপজ্জনক ছিল। এ বরফই পরে মানুষের ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হতো!

পৃথিবীতে কতভাবেই না মানুষ তার জীবিকা নির্বাহ করে। বেঁচে থাকার জন্য কিংবা শুধু ভালো লাগা থেকে মানুষ নানা রকম পেশা বেছে নেয়। দেশবিদেশে তার অনেক পেশাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেক পেশা হারানোর পথে। আস্তে আস্তে কায়িক শ্রমের কাজ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে মেধাভিত্তিক কাজ। কলকারখানা আর কৃষিক্ষেত্র ছাড়া ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ হয়তো আর তেমন একটা থাকবে না। মানুষ কাজ করবে বাড়িতে বসে। কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হবে না, কাগজকলম লাগবে না। কাজ হবে অনলাইনে, ল্যাপটপ বা ফোনো। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ পদ্ধতিতে বাড়িতে বসেই যে কাজ করা যায়, সেটা কভিডকালে আমাদের জানা হয়ে গেছে। সে সময় প্রায় দেড় বছর অফিস চলেছে বাড়ি থেকে। সেই যে শুরু হলো এখনো চলছে। তা ছাড়া দেশে বসেই মানুষ কাজ করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে। ভবিষ্যতে আরও করবে। প্রযুক্তি পৃথিবীর দরজা খুলে দিয়েছে। যে কোনো জায়গা থেকেই কর্মীদের কাজ, প্রকল্প জমা দেওয়ার চল আরও বাড়বে। এর জন্য প্রযুক্তিগত ও বিশ্লেষণী দক্ষতার প্রয়োজন হবে। টুলস, সফটওয়্যারের ব্যবহার জানতে হবে। জুম, ¯œ্যাক-ট্রেলোরের মতো মাধ্যমের ব্যবহার বাড়বে। তথ্য বিশ্লেষণ, গ্রাহকসেবা, বিপণন, সাপ্লাই চেইন, প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

ভবিষ্যতে কর্মীদের উপস্থিতির চেয়ে কাজের গুণগত মানের দিকেই বেশি খেয়াল রাখা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাধা এবং একটানা কাজের চেয়ে ভবিষ্যতে মানুষ চুক্তিভিত্তিতে কাজ করতে আগ্রহী হবে। কারও বাধা কর্মকর্তা-কর্মচারী না হয়ে তাঁরা হবেন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার)। স্বল্প সময়ের অন ডিমান্ড কাজের আগ্রহী হবে কর্মীরা। ভবিষ্যতে মানুষ যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে। যন্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্টি করতে পারে নতুন নতুন কাজ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কাজের ধরনও বাড়বে। রোবটিকস ও অটোমেশনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষ কম অংশগ্রহণ করবে। ধনীদের অনেকেই ভবিষ্যতে মানুষকে দিয়ে কাজ না করিয়ে রোবটকে দিয়ে কাজ করাবে। কারণ রোবট একাই একেবারে অল্প সময়ে হাজার মানুষের কাজ করতে পারে। তবে রোবটের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নতি যত হবে ততই হবে পেশা ও মানুষের জীবনাচরণ বদল। ল্যাপটপ স্মার্টফোন আসায় এখনই আমাদের জীবন অনেক বদলে গেছে। গ্রামগঞ্জের হাজার হাজার মা-বউ পর্যন্ত ফেসবুক থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এটাই এখন তাদের পেশা। আগে মানুষ দোকান রেখে কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাপড়-জামাসহ অন্য ব্যবসা করত। এখন পোশাক থেকে নার্সারি পর্যন্ত সব ব্যবসাই হচ্ছে অনলাইনে। খাবারের কথা নাইবা বললাম।

এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা, এস্টাবলিসমেন্ট কস্ট নেই। যেটা একটা বড় খরচ। দু-চারজন কর্র্মী রাখতে হয়, তবে দোকান বা প্রতিষ্ঠান গড়তে হলে যা লাগত তেমনটা নয়। যাতায়াত খরচ নেই। বাড়ির অন্য কাজের সঙ্গে এ কাজ করা যায়। যানজট ঠেলতে হয় না।

শেষ কথা এটাই, ভবিষ্যতে পেশা বদলে যাবে। নিজেরা যাতে বেকার না হয়ে যাই, যেন এসব পেশার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারি, সে জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখা দরকার। একই সঙ্গে সরকারেরও দেশের শ্রমশক্তিকে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।

♦ লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
ভিসা-মাস্টারকার্ডে শঙ্কা
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
আরসা নেতা গ্রেপ্তার
রমজানে রক্তদান
রমজানে রক্তদান
আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহ ও রসুলের প্রতি ভালোবাসা
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এলডিসি উত্তরণ
এলডিসি উত্তরণ
পুলিশকে বার্তা
পুলিশকে বার্তা
পথশিশুদের ইফতার
পথশিশুদের ইফতার
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
রাজস্ব ঘাটতি
রাজস্ব ঘাটতি
আবরার হত্যার রায়
আবরার হত্যার রায়
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সুন্দরগঞ্জে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত
গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

১১ মিনিট আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ
সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু
ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার
চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক
হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ
শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু
স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন
বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন
বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসস এমডির অপসারণ দাবি
বাসস এমডির অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ ঘণ্টায় ট্রেনের সাড়ে ৭২ হাজার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
১০ ঘণ্টায় ট্রেনের সাড়ে ৭২ হাজার অগ্রিম টিকিট বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ দ্রুত নির্বাচন ও ভোটাধিকার ফেরত চায়: মীর হেলাল
দেশের জনগণ দ্রুত নির্বাচন ও ভোটাধিকার ফেরত চায়: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালানোর আহ্বান জামায়াত আমিরের
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালানোর আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধামরাইয়ে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ধামরাইয়ে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংকারে পাথর উত্তোলনে গিয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাংকারে পাথর উত্তোলনে গিয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিলেটে ভোক্তার অভিযান, জরিমানা
সিলেটে ভোক্তার অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে নিহত জসিমের পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার
গণঅভ্যুত্থানে নিহত জসিমের পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিসির ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ শুরু ২৫ মার্চ
বিআরটিসির ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ শুরু ২৫ মার্চ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা
ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!
ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র
সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন
৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি
৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ
বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র
হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?
চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়
ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল
গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই
দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা
মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার
ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!
জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই
বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা
জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু চুক্তির জন্য ইরানকে আলটিমেটাম দিলেন ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির জন্য ইরানকে আলটিমেটাম দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল
কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএনজি কিনতে সরকারের ৩৫ কোটি ডলার ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা
এলএনজি কিনতে সরকারের ৩৫ কোটি ডলার ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় সেই হামজা
বসুন্ধরায় সেই হামজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরসার হাতে ২৯০ খুন
আরসার হাতে ২৯০ খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’
‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’

নগর জীবন

কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়
কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা
গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম
ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি
যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি
সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি

রকমারি নগর পরিক্রমা

যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু

নগর জীবন

উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি
উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অবহিত
দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অবহিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার
মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি
ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি

নগর জীবন

পুলিশকে নিয়েই ছুটল ডাকাত দলের ট্রাক
পুলিশকে নিয়েই ছুটল ডাকাত দলের ট্রাক

পেছনের পৃষ্ঠা

চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পাল্টিয়ে আবারও জিয়া উদ্যান
চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পাল্টিয়ে আবারও জিয়া উদ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর
ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর

দেশগ্রাম

তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত চীন
ড. ইউনূসকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত চীন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন
বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত
সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত
বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা
পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা
হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা

দেশগ্রাম

ফাহমেদুলের দলে ফেরার সুযোগ নেই
ফাহমেদুলের দলে ফেরার সুযোগ নেই

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর
কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর

পেছনের পৃষ্ঠা