শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় পেশা। আধুনিকতা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না এলাকাভিত্তিক এসব পেশা। সময় এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়। জন্ম নেয় নতুন পেশা। এসব পেশায়ও আবেদন ফুরিয়ে যায়।

গত কলামে লিখেছিলাম বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা সম্পর্কে। আজ আলোচনা করছি অন্য দেশের হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো নিয়ে।

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ‘গ্রুম অব স্টুল’ নামটি আমাদের পরিচিত নয়। না হওয়ারই কথা। বিষয়টা আমাদের দেশের নয়। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র শাসনব্যবস্থায় রাজদরবারে এই নামে একটি পদ ছিল। সিংহাসনে বসার পরেই রাজা তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্তদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতেন। তিনি রাজার হাত-পা ধুইয়ে দিতেন। এ ছাড়াও রাজা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পর তাঁকে পরিষ্কার করে দিতেন। একজন গ্রুম অব স্টুল রাজার খুবই কাছাকাছি থাকতেন। তাই রাজা তাঁর কাছে রাজ্যের নানা গোপনীয় বিষয় আলোচনা করতেন। গ্রুম অব স্টুল রাজার অন্যতম বিশ্বস্ত উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হতেন। পেশাটাকে আমরা অদ্ভুত এবং অপমানজনক মনে করলেও গ্রুম অব স্টুলকে একটা সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে নির্বাচন করা হতো। তাঁকে ও তাঁর কাজকে বেশ সম্মানের চোখে দেখা হতো সেকালে। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পদটিরও বিলুপ্তি ঘটেছে।

‘নকার-আপার’ পেশাটি ছিল ঘুম থেকে সঠিক সময়ে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রাচীনকালে সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠানোর কাজে নিয়োজিত থাকতেন নকার-আপাররা। চোঙার সাহায্যে শব্দ করে বা বড় বড় লাঠির সাহায্যে জানালা বা দরজায় আঘাত করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতেন তাঁরা। ১৭৮৭ সালে লেভি হাচিনস অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেন। অ্যালার্ম ঘড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে নকার-আপারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরায়। পেশাটি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

‘শেষকৃত্যানুষ্ঠানের ভাঁড়’ও ছিল এক জাতীয় পেশা। এই পেশাটি ছিল প্রাচীন রোমে। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সাধারণত শোকেরই প্রকাশ ঘটে। এটাই স্বাভাবিক। তবে প্রাচীন রোমবাসী মনে করত, মৃত মানুষের বিয়োগে মুহ্যমান না থেকে শেষ সময়েও মানুষটির কথা, কাজ, জীবনবোধ, রসিকতা ইত্যাদিকে যাপন করা উচিত। তাই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে তারা নিয়োগ দিত বিভিন্ন ভাঁড়কে। এরা রংবেরঙের পোশাক পরে করত নানা মজাদার অঙ্গভঙ্গি, অনুকরণের চেষ্টা করত মৃতের নানা কথাবার্তা-চালচলন। রোমের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত, এতে মৃতের আত্মা শান্তি লাভ করবে। জীবিত শোকার্ত আত্মীয় ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে চাঙা করে তোলাও ছিল একটি উদ্দেশ্য। ভাঁড়ামিতে অংশ নিয়ে ভাঁড়রা প্রচুর অর্থোপার্জন করত। সমাজ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়েছে এই ভাঁড় কালচার।

‘লিংক বয়’ ও ‘ল্যাম্পলাইটার’ ছিল আরেকটি পেশা। রাতের অন্ধকারে পথচলতি মানুষের সাহায্যে নিয়োজিত থাকত লিংকবয়রা। হাতে একটি মশাল ধরে তারা পথচারীদের পথকে আলোকিত করে তুলত। পারিশ্রমিক খুবই অল্প ছিল। লিংকবয়রা হতো অল্পবয়সি, চটপটে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অনেকটাই নির্ভর করত তাদের কাজের ওপর। সৎ ও সাহসী ছেলেদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লিংকবয় হিসেবে তৈরি করা হতো। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে স্থায়ী বাতি স্থাপনের ফলে এই পেশার বিলুপ্তি ঘটে। বাতিগুলো তেলে জ্বলত। এসব বাতিতে তেল ভরা এবং সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানোর জন্য তখন সৃষ্টি হয় ল্যাম্পলাইটার পেশার। উঁচু উঁচু মই দিয়ে তারা বাতিতে তেল ভরত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় লাঠির সাহায্যে বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিত। আঠারো শতকে ব্রেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের ফলে এ পেশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

একসময় লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকায় ‘পিম্প মেকার’ নামে একধরনের পেশার প্রচলন ছিল। এ এলাকাগুলোতে ব্যবহৃত একটি আঞ্চলিক শব্দ ছিল পিম্প, শব্দটির প্রচলিত অর্থ ছিল ‘জ্বালানি কাঠের স্তূপ’। যে ব্যক্তি বিক্রির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতেন তাঁকেই তাঁরা পিম্প মেকার বলতেন। প্রচ- ঠান্ডায় ঘর গরম রাখার জন্য ও রান্নার কাজে কাঠই ছিল একমাত্র জ্বালানি। ব্যবহারের জন্য কাঠকে তুষার ও বরফ থেকে দূরে রাখতে হতো। শুকনো ও ফায়ারপ্লেসে ব্যবহারযোগ্য কাঠের জোগান দেওয়া সহজসাধ্য ছিল না। এই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতেন পিম্প মেকাররা। পরে বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও গৃহকাজে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হওয়ায় ঘর গরম রাখার জন্য ফায়ারপ্লেসের পরিবর্তে রুম হিটার ব্যবহার শুরু হয়। ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিম্প মেকার পেশারও বিলুপ্তি ঘটে।

ইঁদুর প্রাণসংহারী প্লেগ রোগের জীবাণু বহন করত। তাই ইঁদুরের উৎপাতকে উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না প্রাচীন ইউরোপে। চতুর্দশ শতকে ইউরোপের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অর্থাৎ প্রায় ২৫০০০,০০০ মানুষ প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। যারা ইঁদুর ধরার কাজ করতেন তাঁদের বলা হতো ‘র‌্যাট ক্যাচার’। র‌্যাট ক্যাচারদের নিয়েই রবার্ট ব্রাউনিং লেখেন তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা (শিশুতোষ) ‘দ্য পাইড পাইপার অব হ্যামিলিন’। বিচিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ এই পেশা নিয়ে রূপকথা রচনা করেছেন ‘গ্রিম ব্রাদারস’। এঁদের কাজ ছিল ইঁদুর খুঁজে বের করে সেগুলোকে ধরে ফেলা। এঁদের ইঁদুরের কামড় খাওয়া ও তা থেকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি ছিল। তবু তাঁরা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই দায়িত্ব পালন করতেন।

মহামারির সময়ে রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া এই র‌্যাট ক্যাচাররা বেকার হয়ে পড়েন চিকিৎসাবিদ্যার ক্রমাগত উন্নতির ফলে। একদিকে প্লেগের উন্নত প্রতিষেধকের আবিষ্কার, অন্যদিকে ইঁদুর মারার শক্তিশালী ওষুধের আবিষ্কারের ফলে র‌্যাট ক্যাচারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। ফলে এই পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

বোলিং খেলার পিনগুলো সাজিয়ে দেওয়া, পড়ে যাওয়া পিন সরানো এবং খেলোয়াড়ের হাতে বল ফেরত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল ‘পিন সেটার’রা। এ কাজে সৎবংশের অল্পবয়সি, চটপটে, মিষ্টভাষী, সুদর্শন বালকদের নিয়োগ করা হতো। বোলিং অভিজাত খেলা। খেলা হতো অভিজাত ক্লাবে। তাই সেখানের জন্য উপযুক্ত আচার-আচরণ ও খেলাটির নিয়মনীতি পিন সেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ১৯৩৬ সালে গটফ্রিড স্মিট যান্ত্রিক পিন সেটার উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের ফলে পেশাটির বিলুপ্তি ঘটে।

রাডার আবিষ্কারের আগে শত্রুবিমানের উপস্থিতি আগে থেকে জানার কাজে নিয়োজিত থাকত বিশেষ শ্রেণির মানুষ। তাঁরা বিশেষভাবে তৈরি শব্দ ও আয়নানির্ভর বিকটাকায় যন্ত্র কানে লাগিয়ে সতর্কতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। দূর থেকে আসা শত্রুপক্ষের বিমানের শব্দ শুনেই তাঁরা বিমানের অবস্থান নির্ণয় করতে সক্ষম ছিলেন। তাঁদের বলা হতো ‘প্রি-রাডার লিসেনার’।

এ ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিল মানুষ। আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো মানুষ বরফ ব্যবহার করত। তখন একদল লোক বরফে জমে যাওয়া হ্রদ কেটে বরফ সংগ্রহ করতেন। পেশাটি খুবই বিপজ্জনক ছিল। এ বরফই পরে মানুষের ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হতো!

পৃথিবীতে কতভাবেই না মানুষ তার জীবিকা নির্বাহ করে। বেঁচে থাকার জন্য কিংবা শুধু ভালো লাগা থেকে মানুষ নানা রকম পেশা বেছে নেয়। দেশবিদেশে তার অনেক পেশাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেক পেশা হারানোর পথে। আস্তে আস্তে কায়িক শ্রমের কাজ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে মেধাভিত্তিক কাজ। কলকারখানা আর কৃষিক্ষেত্র ছাড়া ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ হয়তো আর তেমন একটা থাকবে না। মানুষ কাজ করবে বাড়িতে বসে। কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হবে না, কাগজকলম লাগবে না। কাজ হবে অনলাইনে, ল্যাপটপ বা ফোনো। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ পদ্ধতিতে বাড়িতে বসেই যে কাজ করা যায়, সেটা কভিডকালে আমাদের জানা হয়ে গেছে। সে সময় প্রায় দেড় বছর অফিস চলেছে বাড়ি থেকে। সেই যে শুরু হলো এখনো চলছে। তা ছাড়া দেশে বসেই মানুষ কাজ করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে। ভবিষ্যতে আরও করবে। প্রযুক্তি পৃথিবীর দরজা খুলে দিয়েছে। যে কোনো জায়গা থেকেই কর্মীদের কাজ, প্রকল্প জমা দেওয়ার চল আরও বাড়বে। এর জন্য প্রযুক্তিগত ও বিশ্লেষণী দক্ষতার প্রয়োজন হবে। টুলস, সফটওয়্যারের ব্যবহার জানতে হবে। জুম, ¯œ্যাক-ট্রেলোরের মতো মাধ্যমের ব্যবহার বাড়বে। তথ্য বিশ্লেষণ, গ্রাহকসেবা, বিপণন, সাপ্লাই চেইন, প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

ভবিষ্যতে কর্মীদের উপস্থিতির চেয়ে কাজের গুণগত মানের দিকেই বেশি খেয়াল রাখা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাধা এবং একটানা কাজের চেয়ে ভবিষ্যতে মানুষ চুক্তিভিত্তিতে কাজ করতে আগ্রহী হবে। কারও বাধা কর্মকর্তা-কর্মচারী না হয়ে তাঁরা হবেন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার)। স্বল্প সময়ের অন ডিমান্ড কাজের আগ্রহী হবে কর্মীরা। ভবিষ্যতে মানুষ যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে। যন্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্টি করতে পারে নতুন নতুন কাজ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কাজের ধরনও বাড়বে। রোবটিকস ও অটোমেশনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষ কম অংশগ্রহণ করবে। ধনীদের অনেকেই ভবিষ্যতে মানুষকে দিয়ে কাজ না করিয়ে রোবটকে দিয়ে কাজ করাবে। কারণ রোবট একাই একেবারে অল্প সময়ে হাজার মানুষের কাজ করতে পারে। তবে রোবটের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নতি যত হবে ততই হবে পেশা ও মানুষের জীবনাচরণ বদল। ল্যাপটপ স্মার্টফোন আসায় এখনই আমাদের জীবন অনেক বদলে গেছে। গ্রামগঞ্জের হাজার হাজার মা-বউ পর্যন্ত ফেসবুক থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এটাই এখন তাদের পেশা। আগে মানুষ দোকান রেখে কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাপড়-জামাসহ অন্য ব্যবসা করত। এখন পোশাক থেকে নার্সারি পর্যন্ত সব ব্যবসাই হচ্ছে অনলাইনে। খাবারের কথা নাইবা বললাম।

এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা, এস্টাবলিসমেন্ট কস্ট নেই। যেটা একটা বড় খরচ। দু-চারজন কর্র্মী রাখতে হয়, তবে দোকান বা প্রতিষ্ঠান গড়তে হলে যা লাগত তেমনটা নয়। যাতায়াত খরচ নেই। বাড়ির অন্য কাজের সঙ্গে এ কাজ করা যায়। যানজট ঠেলতে হয় না।

শেষ কথা এটাই, ভবিষ্যতে পেশা বদলে যাবে। নিজেরা যাতে বেকার না হয়ে যাই, যেন এসব পেশার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারি, সে জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখা দরকার। একই সঙ্গে সরকারেরও দেশের শ্রমশক্তিকে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।

♦ লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা