শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় পেশা। আধুনিকতা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না এলাকাভিত্তিক এসব পেশা। সময় এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়। জন্ম নেয় নতুন পেশা। এসব পেশায়ও আবেদন ফুরিয়ে যায়।

গত কলামে লিখেছিলাম বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা সম্পর্কে। আজ আলোচনা করছি অন্য দেশের হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো নিয়ে।

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ‘গ্রুম অব স্টুল’ নামটি আমাদের পরিচিত নয়। না হওয়ারই কথা। বিষয়টা আমাদের দেশের নয়। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র শাসনব্যবস্থায় রাজদরবারে এই নামে একটি পদ ছিল। সিংহাসনে বসার পরেই রাজা তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্তদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতেন। তিনি রাজার হাত-পা ধুইয়ে দিতেন। এ ছাড়াও রাজা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পর তাঁকে পরিষ্কার করে দিতেন। একজন গ্রুম অব স্টুল রাজার খুবই কাছাকাছি থাকতেন। তাই রাজা তাঁর কাছে রাজ্যের নানা গোপনীয় বিষয় আলোচনা করতেন। গ্রুম অব স্টুল রাজার অন্যতম বিশ্বস্ত উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হতেন। পেশাটাকে আমরা অদ্ভুত এবং অপমানজনক মনে করলেও গ্রুম অব স্টুলকে একটা সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে নির্বাচন করা হতো। তাঁকে ও তাঁর কাজকে বেশ সম্মানের চোখে দেখা হতো সেকালে। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পদটিরও বিলুপ্তি ঘটেছে।

‘নকার-আপার’ পেশাটি ছিল ঘুম থেকে সঠিক সময়ে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রাচীনকালে সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠানোর কাজে নিয়োজিত থাকতেন নকার-আপাররা। চোঙার সাহায্যে শব্দ করে বা বড় বড় লাঠির সাহায্যে জানালা বা দরজায় আঘাত করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতেন তাঁরা। ১৭৮৭ সালে লেভি হাচিনস অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেন। অ্যালার্ম ঘড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে নকার-আপারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরায়। পেশাটি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

‘শেষকৃত্যানুষ্ঠানের ভাঁড়’ও ছিল এক জাতীয় পেশা। এই পেশাটি ছিল প্রাচীন রোমে। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সাধারণত শোকেরই প্রকাশ ঘটে। এটাই স্বাভাবিক। তবে প্রাচীন রোমবাসী মনে করত, মৃত মানুষের বিয়োগে মুহ্যমান না থেকে শেষ সময়েও মানুষটির কথা, কাজ, জীবনবোধ, রসিকতা ইত্যাদিকে যাপন করা উচিত। তাই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে তারা নিয়োগ দিত বিভিন্ন ভাঁড়কে। এরা রংবেরঙের পোশাক পরে করত নানা মজাদার অঙ্গভঙ্গি, অনুকরণের চেষ্টা করত মৃতের নানা কথাবার্তা-চালচলন। রোমের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত, এতে মৃতের আত্মা শান্তি লাভ করবে। জীবিত শোকার্ত আত্মীয় ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে চাঙা করে তোলাও ছিল একটি উদ্দেশ্য। ভাঁড়ামিতে অংশ নিয়ে ভাঁড়রা প্রচুর অর্থোপার্জন করত। সমাজ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়েছে এই ভাঁড় কালচার।

‘লিংক বয়’ ও ‘ল্যাম্পলাইটার’ ছিল আরেকটি পেশা। রাতের অন্ধকারে পথচলতি মানুষের সাহায্যে নিয়োজিত থাকত লিংকবয়রা। হাতে একটি মশাল ধরে তারা পথচারীদের পথকে আলোকিত করে তুলত। পারিশ্রমিক খুবই অল্প ছিল। লিংকবয়রা হতো অল্পবয়সি, চটপটে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অনেকটাই নির্ভর করত তাদের কাজের ওপর। সৎ ও সাহসী ছেলেদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লিংকবয় হিসেবে তৈরি করা হতো। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে স্থায়ী বাতি স্থাপনের ফলে এই পেশার বিলুপ্তি ঘটে। বাতিগুলো তেলে জ্বলত। এসব বাতিতে তেল ভরা এবং সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানোর জন্য তখন সৃষ্টি হয় ল্যাম্পলাইটার পেশার। উঁচু উঁচু মই দিয়ে তারা বাতিতে তেল ভরত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় লাঠির সাহায্যে বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিত। আঠারো শতকে ব্রেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের ফলে এ পেশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

একসময় লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকায় ‘পিম্প মেকার’ নামে একধরনের পেশার প্রচলন ছিল। এ এলাকাগুলোতে ব্যবহৃত একটি আঞ্চলিক শব্দ ছিল পিম্প, শব্দটির প্রচলিত অর্থ ছিল ‘জ্বালানি কাঠের স্তূপ’। যে ব্যক্তি বিক্রির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতেন তাঁকেই তাঁরা পিম্প মেকার বলতেন। প্রচ- ঠান্ডায় ঘর গরম রাখার জন্য ও রান্নার কাজে কাঠই ছিল একমাত্র জ্বালানি। ব্যবহারের জন্য কাঠকে তুষার ও বরফ থেকে দূরে রাখতে হতো। শুকনো ও ফায়ারপ্লেসে ব্যবহারযোগ্য কাঠের জোগান দেওয়া সহজসাধ্য ছিল না। এই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতেন পিম্প মেকাররা। পরে বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও গৃহকাজে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হওয়ায় ঘর গরম রাখার জন্য ফায়ারপ্লেসের পরিবর্তে রুম হিটার ব্যবহার শুরু হয়। ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিম্প মেকার পেশারও বিলুপ্তি ঘটে।

ইঁদুর প্রাণসংহারী প্লেগ রোগের জীবাণু বহন করত। তাই ইঁদুরের উৎপাতকে উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না প্রাচীন ইউরোপে। চতুর্দশ শতকে ইউরোপের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অর্থাৎ প্রায় ২৫০০০,০০০ মানুষ প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। যারা ইঁদুর ধরার কাজ করতেন তাঁদের বলা হতো ‘র‌্যাট ক্যাচার’। র‌্যাট ক্যাচারদের নিয়েই রবার্ট ব্রাউনিং লেখেন তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা (শিশুতোষ) ‘দ্য পাইড পাইপার অব হ্যামিলিন’। বিচিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ এই পেশা নিয়ে রূপকথা রচনা করেছেন ‘গ্রিম ব্রাদারস’। এঁদের কাজ ছিল ইঁদুর খুঁজে বের করে সেগুলোকে ধরে ফেলা। এঁদের ইঁদুরের কামড় খাওয়া ও তা থেকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি ছিল। তবু তাঁরা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই দায়িত্ব পালন করতেন।

মহামারির সময়ে রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া এই র‌্যাট ক্যাচাররা বেকার হয়ে পড়েন চিকিৎসাবিদ্যার ক্রমাগত উন্নতির ফলে। একদিকে প্লেগের উন্নত প্রতিষেধকের আবিষ্কার, অন্যদিকে ইঁদুর মারার শক্তিশালী ওষুধের আবিষ্কারের ফলে র‌্যাট ক্যাচারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। ফলে এই পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

বোলিং খেলার পিনগুলো সাজিয়ে দেওয়া, পড়ে যাওয়া পিন সরানো এবং খেলোয়াড়ের হাতে বল ফেরত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল ‘পিন সেটার’রা। এ কাজে সৎবংশের অল্পবয়সি, চটপটে, মিষ্টভাষী, সুদর্শন বালকদের নিয়োগ করা হতো। বোলিং অভিজাত খেলা। খেলা হতো অভিজাত ক্লাবে। তাই সেখানের জন্য উপযুক্ত আচার-আচরণ ও খেলাটির নিয়মনীতি পিন সেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ১৯৩৬ সালে গটফ্রিড স্মিট যান্ত্রিক পিন সেটার উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের ফলে পেশাটির বিলুপ্তি ঘটে।

রাডার আবিষ্কারের আগে শত্রুবিমানের উপস্থিতি আগে থেকে জানার কাজে নিয়োজিত থাকত বিশেষ শ্রেণির মানুষ। তাঁরা বিশেষভাবে তৈরি শব্দ ও আয়নানির্ভর বিকটাকায় যন্ত্র কানে লাগিয়ে সতর্কতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। দূর থেকে আসা শত্রুপক্ষের বিমানের শব্দ শুনেই তাঁরা বিমানের অবস্থান নির্ণয় করতে সক্ষম ছিলেন। তাঁদের বলা হতো ‘প্রি-রাডার লিসেনার’।

এ ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিল মানুষ। আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো মানুষ বরফ ব্যবহার করত। তখন একদল লোক বরফে জমে যাওয়া হ্রদ কেটে বরফ সংগ্রহ করতেন। পেশাটি খুবই বিপজ্জনক ছিল। এ বরফই পরে মানুষের ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হতো!

পৃথিবীতে কতভাবেই না মানুষ তার জীবিকা নির্বাহ করে। বেঁচে থাকার জন্য কিংবা শুধু ভালো লাগা থেকে মানুষ নানা রকম পেশা বেছে নেয়। দেশবিদেশে তার অনেক পেশাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেক পেশা হারানোর পথে। আস্তে আস্তে কায়িক শ্রমের কাজ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে মেধাভিত্তিক কাজ। কলকারখানা আর কৃষিক্ষেত্র ছাড়া ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ হয়তো আর তেমন একটা থাকবে না। মানুষ কাজ করবে বাড়িতে বসে। কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হবে না, কাগজকলম লাগবে না। কাজ হবে অনলাইনে, ল্যাপটপ বা ফোনো। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ পদ্ধতিতে বাড়িতে বসেই যে কাজ করা যায়, সেটা কভিডকালে আমাদের জানা হয়ে গেছে। সে সময় প্রায় দেড় বছর অফিস চলেছে বাড়ি থেকে। সেই যে শুরু হলো এখনো চলছে। তা ছাড়া দেশে বসেই মানুষ কাজ করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে। ভবিষ্যতে আরও করবে। প্রযুক্তি পৃথিবীর দরজা খুলে দিয়েছে। যে কোনো জায়গা থেকেই কর্মীদের কাজ, প্রকল্প জমা দেওয়ার চল আরও বাড়বে। এর জন্য প্রযুক্তিগত ও বিশ্লেষণী দক্ষতার প্রয়োজন হবে। টুলস, সফটওয়্যারের ব্যবহার জানতে হবে। জুম, ¯œ্যাক-ট্রেলোরের মতো মাধ্যমের ব্যবহার বাড়বে। তথ্য বিশ্লেষণ, গ্রাহকসেবা, বিপণন, সাপ্লাই চেইন, প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

ভবিষ্যতে কর্মীদের উপস্থিতির চেয়ে কাজের গুণগত মানের দিকেই বেশি খেয়াল রাখা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাধা এবং একটানা কাজের চেয়ে ভবিষ্যতে মানুষ চুক্তিভিত্তিতে কাজ করতে আগ্রহী হবে। কারও বাধা কর্মকর্তা-কর্মচারী না হয়ে তাঁরা হবেন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার)। স্বল্প সময়ের অন ডিমান্ড কাজের আগ্রহী হবে কর্মীরা। ভবিষ্যতে মানুষ যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে। যন্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্টি করতে পারে নতুন নতুন কাজ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কাজের ধরনও বাড়বে। রোবটিকস ও অটোমেশনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষ কম অংশগ্রহণ করবে। ধনীদের অনেকেই ভবিষ্যতে মানুষকে দিয়ে কাজ না করিয়ে রোবটকে দিয়ে কাজ করাবে। কারণ রোবট একাই একেবারে অল্প সময়ে হাজার মানুষের কাজ করতে পারে। তবে রোবটের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নতি যত হবে ততই হবে পেশা ও মানুষের জীবনাচরণ বদল। ল্যাপটপ স্মার্টফোন আসায় এখনই আমাদের জীবন অনেক বদলে গেছে। গ্রামগঞ্জের হাজার হাজার মা-বউ পর্যন্ত ফেসবুক থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এটাই এখন তাদের পেশা। আগে মানুষ দোকান রেখে কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাপড়-জামাসহ অন্য ব্যবসা করত। এখন পোশাক থেকে নার্সারি পর্যন্ত সব ব্যবসাই হচ্ছে অনলাইনে। খাবারের কথা নাইবা বললাম।

এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা, এস্টাবলিসমেন্ট কস্ট নেই। যেটা একটা বড় খরচ। দু-চারজন কর্র্মী রাখতে হয়, তবে দোকান বা প্রতিষ্ঠান গড়তে হলে যা লাগত তেমনটা নয়। যাতায়াত খরচ নেই। বাড়ির অন্য কাজের সঙ্গে এ কাজ করা যায়। যানজট ঠেলতে হয় না।

শেষ কথা এটাই, ভবিষ্যতে পেশা বদলে যাবে। নিজেরা যাতে বেকার না হয়ে যাই, যেন এসব পেশার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারি, সে জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখা দরকার। একই সঙ্গে সরকারেরও দেশের শ্রমশক্তিকে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।

♦ লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা