শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় পেশা। আধুনিকতা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না এলাকাভিত্তিক এসব পেশা। সময় এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়। জন্ম নেয় নতুন পেশা। এসব পেশায়ও আবেদন ফুরিয়ে যায়।

গত কলামে লিখেছিলাম বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা সম্পর্কে। আজ আলোচনা করছি অন্য দেশের হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো নিয়ে।

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ‘গ্রুম অব স্টুল’ নামটি আমাদের পরিচিত নয়। না হওয়ারই কথা। বিষয়টা আমাদের দেশের নয়। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র শাসনব্যবস্থায় রাজদরবারে এই নামে একটি পদ ছিল। সিংহাসনে বসার পরেই রাজা তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্তদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতেন। তিনি রাজার হাত-পা ধুইয়ে দিতেন। এ ছাড়াও রাজা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পর তাঁকে পরিষ্কার করে দিতেন। একজন গ্রুম অব স্টুল রাজার খুবই কাছাকাছি থাকতেন। তাই রাজা তাঁর কাছে রাজ্যের নানা গোপনীয় বিষয় আলোচনা করতেন। গ্রুম অব স্টুল রাজার অন্যতম বিশ্বস্ত উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হতেন। পেশাটাকে আমরা অদ্ভুত এবং অপমানজনক মনে করলেও গ্রুম অব স্টুলকে একটা সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে নির্বাচন করা হতো। তাঁকে ও তাঁর কাজকে বেশ সম্মানের চোখে দেখা হতো সেকালে। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পদটিরও বিলুপ্তি ঘটেছে।

‘নকার-আপার’ পেশাটি ছিল ঘুম থেকে সঠিক সময়ে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রাচীনকালে সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠানোর কাজে নিয়োজিত থাকতেন নকার-আপাররা। চোঙার সাহায্যে শব্দ করে বা বড় বড় লাঠির সাহায্যে জানালা বা দরজায় আঘাত করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতেন তাঁরা। ১৭৮৭ সালে লেভি হাচিনস অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেন। অ্যালার্ম ঘড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে নকার-আপারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরায়। পেশাটি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

‘শেষকৃত্যানুষ্ঠানের ভাঁড়’ও ছিল এক জাতীয় পেশা। এই পেশাটি ছিল প্রাচীন রোমে। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সাধারণত শোকেরই প্রকাশ ঘটে। এটাই স্বাভাবিক। তবে প্রাচীন রোমবাসী মনে করত, মৃত মানুষের বিয়োগে মুহ্যমান না থেকে শেষ সময়েও মানুষটির কথা, কাজ, জীবনবোধ, রসিকতা ইত্যাদিকে যাপন করা উচিত। তাই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে তারা নিয়োগ দিত বিভিন্ন ভাঁড়কে। এরা রংবেরঙের পোশাক পরে করত নানা মজাদার অঙ্গভঙ্গি, অনুকরণের চেষ্টা করত মৃতের নানা কথাবার্তা-চালচলন। রোমের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত, এতে মৃতের আত্মা শান্তি লাভ করবে। জীবিত শোকার্ত আত্মীয় ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে চাঙা করে তোলাও ছিল একটি উদ্দেশ্য। ভাঁড়ামিতে অংশ নিয়ে ভাঁড়রা প্রচুর অর্থোপার্জন করত। সমাজ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়েছে এই ভাঁড় কালচার।

‘লিংক বয়’ ও ‘ল্যাম্পলাইটার’ ছিল আরেকটি পেশা। রাতের অন্ধকারে পথচলতি মানুষের সাহায্যে নিয়োজিত থাকত লিংকবয়রা। হাতে একটি মশাল ধরে তারা পথচারীদের পথকে আলোকিত করে তুলত। পারিশ্রমিক খুবই অল্প ছিল। লিংকবয়রা হতো অল্পবয়সি, চটপটে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অনেকটাই নির্ভর করত তাদের কাজের ওপর। সৎ ও সাহসী ছেলেদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লিংকবয় হিসেবে তৈরি করা হতো। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে স্থায়ী বাতি স্থাপনের ফলে এই পেশার বিলুপ্তি ঘটে। বাতিগুলো তেলে জ্বলত। এসব বাতিতে তেল ভরা এবং সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানোর জন্য তখন সৃষ্টি হয় ল্যাম্পলাইটার পেশার। উঁচু উঁচু মই দিয়ে তারা বাতিতে তেল ভরত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় লাঠির সাহায্যে বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিত। আঠারো শতকে ব্রেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের ফলে এ পেশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

একসময় লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকায় ‘পিম্প মেকার’ নামে একধরনের পেশার প্রচলন ছিল। এ এলাকাগুলোতে ব্যবহৃত একটি আঞ্চলিক শব্দ ছিল পিম্প, শব্দটির প্রচলিত অর্থ ছিল ‘জ্বালানি কাঠের স্তূপ’। যে ব্যক্তি বিক্রির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতেন তাঁকেই তাঁরা পিম্প মেকার বলতেন। প্রচ- ঠান্ডায় ঘর গরম রাখার জন্য ও রান্নার কাজে কাঠই ছিল একমাত্র জ্বালানি। ব্যবহারের জন্য কাঠকে তুষার ও বরফ থেকে দূরে রাখতে হতো। শুকনো ও ফায়ারপ্লেসে ব্যবহারযোগ্য কাঠের জোগান দেওয়া সহজসাধ্য ছিল না। এই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতেন পিম্প মেকাররা। পরে বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও গৃহকাজে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হওয়ায় ঘর গরম রাখার জন্য ফায়ারপ্লেসের পরিবর্তে রুম হিটার ব্যবহার শুরু হয়। ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিম্প মেকার পেশারও বিলুপ্তি ঘটে।

ইঁদুর প্রাণসংহারী প্লেগ রোগের জীবাণু বহন করত। তাই ইঁদুরের উৎপাতকে উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না প্রাচীন ইউরোপে। চতুর্দশ শতকে ইউরোপের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অর্থাৎ প্রায় ২৫০০০,০০০ মানুষ প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। যারা ইঁদুর ধরার কাজ করতেন তাঁদের বলা হতো ‘র‌্যাট ক্যাচার’। র‌্যাট ক্যাচারদের নিয়েই রবার্ট ব্রাউনিং লেখেন তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা (শিশুতোষ) ‘দ্য পাইড পাইপার অব হ্যামিলিন’। বিচিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ এই পেশা নিয়ে রূপকথা রচনা করেছেন ‘গ্রিম ব্রাদারস’। এঁদের কাজ ছিল ইঁদুর খুঁজে বের করে সেগুলোকে ধরে ফেলা। এঁদের ইঁদুরের কামড় খাওয়া ও তা থেকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি ছিল। তবু তাঁরা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই দায়িত্ব পালন করতেন।

মহামারির সময়ে রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া এই র‌্যাট ক্যাচাররা বেকার হয়ে পড়েন চিকিৎসাবিদ্যার ক্রমাগত উন্নতির ফলে। একদিকে প্লেগের উন্নত প্রতিষেধকের আবিষ্কার, অন্যদিকে ইঁদুর মারার শক্তিশালী ওষুধের আবিষ্কারের ফলে র‌্যাট ক্যাচারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। ফলে এই পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

বোলিং খেলার পিনগুলো সাজিয়ে দেওয়া, পড়ে যাওয়া পিন সরানো এবং খেলোয়াড়ের হাতে বল ফেরত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল ‘পিন সেটার’রা। এ কাজে সৎবংশের অল্পবয়সি, চটপটে, মিষ্টভাষী, সুদর্শন বালকদের নিয়োগ করা হতো। বোলিং অভিজাত খেলা। খেলা হতো অভিজাত ক্লাবে। তাই সেখানের জন্য উপযুক্ত আচার-আচরণ ও খেলাটির নিয়মনীতি পিন সেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ১৯৩৬ সালে গটফ্রিড স্মিট যান্ত্রিক পিন সেটার উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের ফলে পেশাটির বিলুপ্তি ঘটে।

রাডার আবিষ্কারের আগে শত্রুবিমানের উপস্থিতি আগে থেকে জানার কাজে নিয়োজিত থাকত বিশেষ শ্রেণির মানুষ। তাঁরা বিশেষভাবে তৈরি শব্দ ও আয়নানির্ভর বিকটাকায় যন্ত্র কানে লাগিয়ে সতর্কতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। দূর থেকে আসা শত্রুপক্ষের বিমানের শব্দ শুনেই তাঁরা বিমানের অবস্থান নির্ণয় করতে সক্ষম ছিলেন। তাঁদের বলা হতো ‘প্রি-রাডার লিসেনার’।

এ ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিল মানুষ। আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো মানুষ বরফ ব্যবহার করত। তখন একদল লোক বরফে জমে যাওয়া হ্রদ কেটে বরফ সংগ্রহ করতেন। পেশাটি খুবই বিপজ্জনক ছিল। এ বরফই পরে মানুষের ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হতো!

পৃথিবীতে কতভাবেই না মানুষ তার জীবিকা নির্বাহ করে। বেঁচে থাকার জন্য কিংবা শুধু ভালো লাগা থেকে মানুষ নানা রকম পেশা বেছে নেয়। দেশবিদেশে তার অনেক পেশাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেক পেশা হারানোর পথে। আস্তে আস্তে কায়িক শ্রমের কাজ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে মেধাভিত্তিক কাজ। কলকারখানা আর কৃষিক্ষেত্র ছাড়া ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ হয়তো আর তেমন একটা থাকবে না। মানুষ কাজ করবে বাড়িতে বসে। কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হবে না, কাগজকলম লাগবে না। কাজ হবে অনলাইনে, ল্যাপটপ বা ফোনো। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ পদ্ধতিতে বাড়িতে বসেই যে কাজ করা যায়, সেটা কভিডকালে আমাদের জানা হয়ে গেছে। সে সময় প্রায় দেড় বছর অফিস চলেছে বাড়ি থেকে। সেই যে শুরু হলো এখনো চলছে। তা ছাড়া দেশে বসেই মানুষ কাজ করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে। ভবিষ্যতে আরও করবে। প্রযুক্তি পৃথিবীর দরজা খুলে দিয়েছে। যে কোনো জায়গা থেকেই কর্মীদের কাজ, প্রকল্প জমা দেওয়ার চল আরও বাড়বে। এর জন্য প্রযুক্তিগত ও বিশ্লেষণী দক্ষতার প্রয়োজন হবে। টুলস, সফটওয়্যারের ব্যবহার জানতে হবে। জুম, ¯œ্যাক-ট্রেলোরের মতো মাধ্যমের ব্যবহার বাড়বে। তথ্য বিশ্লেষণ, গ্রাহকসেবা, বিপণন, সাপ্লাই চেইন, প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

ভবিষ্যতে কর্মীদের উপস্থিতির চেয়ে কাজের গুণগত মানের দিকেই বেশি খেয়াল রাখা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাধা এবং একটানা কাজের চেয়ে ভবিষ্যতে মানুষ চুক্তিভিত্তিতে কাজ করতে আগ্রহী হবে। কারও বাধা কর্মকর্তা-কর্মচারী না হয়ে তাঁরা হবেন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার)। স্বল্প সময়ের অন ডিমান্ড কাজের আগ্রহী হবে কর্মীরা। ভবিষ্যতে মানুষ যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে। যন্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্টি করতে পারে নতুন নতুন কাজ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কাজের ধরনও বাড়বে। রোবটিকস ও অটোমেশনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষ কম অংশগ্রহণ করবে। ধনীদের অনেকেই ভবিষ্যতে মানুষকে দিয়ে কাজ না করিয়ে রোবটকে দিয়ে কাজ করাবে। কারণ রোবট একাই একেবারে অল্প সময়ে হাজার মানুষের কাজ করতে পারে। তবে রোবটের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নতি যত হবে ততই হবে পেশা ও মানুষের জীবনাচরণ বদল। ল্যাপটপ স্মার্টফোন আসায় এখনই আমাদের জীবন অনেক বদলে গেছে। গ্রামগঞ্জের হাজার হাজার মা-বউ পর্যন্ত ফেসবুক থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এটাই এখন তাদের পেশা। আগে মানুষ দোকান রেখে কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাপড়-জামাসহ অন্য ব্যবসা করত। এখন পোশাক থেকে নার্সারি পর্যন্ত সব ব্যবসাই হচ্ছে অনলাইনে। খাবারের কথা নাইবা বললাম।

এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা, এস্টাবলিসমেন্ট কস্ট নেই। যেটা একটা বড় খরচ। দু-চারজন কর্র্মী রাখতে হয়, তবে দোকান বা প্রতিষ্ঠান গড়তে হলে যা লাগত তেমনটা নয়। যাতায়াত খরচ নেই। বাড়ির অন্য কাজের সঙ্গে এ কাজ করা যায়। যানজট ঠেলতে হয় না।

শেষ কথা এটাই, ভবিষ্যতে পেশা বদলে যাবে। নিজেরা যাতে বেকার না হয়ে যাই, যেন এসব পেশার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারি, সে জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখা দরকার। একই সঙ্গে সরকারেরও দেশের শ্রমশক্তিকে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।

♦ লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা