শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ

সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় পেশা। আধুনিকতা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে না এলাকাভিত্তিক এসব পেশা। সময় এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়। জন্ম নেয় নতুন পেশা। এসব পেশায়ও আবেদন ফুরিয়ে যায়।

গত কলামে লিখেছিলাম বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা সম্পর্কে। আজ আলোচনা করছি অন্য দেশের হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো নিয়ে।

বিদেশের হারিয়ে যাওয়া পেশা ও ভবিষ্যৎ‘গ্রুম অব স্টুল’ নামটি আমাদের পরিচিত নয়। না হওয়ারই কথা। বিষয়টা আমাদের দেশের নয়। ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র শাসনব্যবস্থায় রাজদরবারে এই নামে একটি পদ ছিল। সিংহাসনে বসার পরেই রাজা তাঁর ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্তদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতেন। তিনি রাজার হাত-পা ধুইয়ে দিতেন। এ ছাড়াও রাজা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পর তাঁকে পরিষ্কার করে দিতেন। একজন গ্রুম অব স্টুল রাজার খুবই কাছাকাছি থাকতেন। তাই রাজা তাঁর কাছে রাজ্যের নানা গোপনীয় বিষয় আলোচনা করতেন। গ্রুম অব স্টুল রাজার অন্যতম বিশ্বস্ত উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হতেন। পেশাটাকে আমরা অদ্ভুত এবং অপমানজনক মনে করলেও গ্রুম অব স্টুলকে একটা সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে নির্বাচন করা হতো। তাঁকে ও তাঁর কাজকে বেশ সম্মানের চোখে দেখা হতো সেকালে। রাজতন্ত্র শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পদটিরও বিলুপ্তি ঘটেছে।

‘নকার-আপার’ পেশাটি ছিল ঘুম থেকে সঠিক সময়ে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রাচীনকালে সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠানোর কাজে নিয়োজিত থাকতেন নকার-আপাররা। চোঙার সাহায্যে শব্দ করে বা বড় বড় লাঠির সাহায্যে জানালা বা দরজায় আঘাত করে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলতেন তাঁরা। ১৭৮৭ সালে লেভি হাচিনস অ্যালার্ম ঘড়ি আবিষ্কার করেন। অ্যালার্ম ঘড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হলে নকার-আপারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরায়। পেশাটি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

‘শেষকৃত্যানুষ্ঠানের ভাঁড়’ও ছিল এক জাতীয় পেশা। এই পেশাটি ছিল প্রাচীন রোমে। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে সাধারণত শোকেরই প্রকাশ ঘটে। এটাই স্বাভাবিক। তবে প্রাচীন রোমবাসী মনে করত, মৃত মানুষের বিয়োগে মুহ্যমান না থেকে শেষ সময়েও মানুষটির কথা, কাজ, জীবনবোধ, রসিকতা ইত্যাদিকে যাপন করা উচিত। তাই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে তারা নিয়োগ দিত বিভিন্ন ভাঁড়কে। এরা রংবেরঙের পোশাক পরে করত নানা মজাদার অঙ্গভঙ্গি, অনুকরণের চেষ্টা করত মৃতের নানা কথাবার্তা-চালচলন। রোমের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত, এতে মৃতের আত্মা শান্তি লাভ করবে। জীবিত শোকার্ত আত্মীয় ও কাছের মানুষদের মানসিকভাবে চাঙা করে তোলাও ছিল একটি উদ্দেশ্য। ভাঁড়ামিতে অংশ নিয়ে ভাঁড়রা প্রচুর অর্থোপার্জন করত। সমাজ পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়েছে এই ভাঁড় কালচার।

‘লিংক বয়’ ও ‘ল্যাম্পলাইটার’ ছিল আরেকটি পেশা। রাতের অন্ধকারে পথচলতি মানুষের সাহায্যে নিয়োজিত থাকত লিংকবয়রা। হাতে একটি মশাল ধরে তারা পথচারীদের পথকে আলোকিত করে তুলত। পারিশ্রমিক খুবই অল্প ছিল। লিংকবয়রা হতো অল্পবয়সি, চটপটে। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা অনেকটাই নির্ভর করত তাদের কাজের ওপর। সৎ ও সাহসী ছেলেদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লিংকবয় হিসেবে তৈরি করা হতো। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে স্থায়ী বাতি স্থাপনের ফলে এই পেশার বিলুপ্তি ঘটে। বাতিগুলো তেলে জ্বলত। এসব বাতিতে তেল ভরা এবং সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জ্বালানোর জন্য তখন সৃষ্টি হয় ল্যাম্পলাইটার পেশার। উঁচু উঁচু মই দিয়ে তারা বাতিতে তেল ভরত। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় লাঠির সাহায্যে বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিত। আঠারো শতকে ব্রেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও টমাস আলভা এডিসনের বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের ফলে এ পেশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

একসময় লন্ডন ও এর আশপাশের এলাকায় ‘পিম্প মেকার’ নামে একধরনের পেশার প্রচলন ছিল। এ এলাকাগুলোতে ব্যবহৃত একটি আঞ্চলিক শব্দ ছিল পিম্প, শব্দটির প্রচলিত অর্থ ছিল ‘জ্বালানি কাঠের স্তূপ’। যে ব্যক্তি বিক্রির জন্য কাঠ সংগ্রহ করতেন তাঁকেই তাঁরা পিম্প মেকার বলতেন। প্রচ- ঠান্ডায় ঘর গরম রাখার জন্য ও রান্নার কাজে কাঠই ছিল একমাত্র জ্বালানি। ব্যবহারের জন্য কাঠকে তুষার ও বরফ থেকে দূরে রাখতে হতো। শুকনো ও ফায়ারপ্লেসে ব্যবহারযোগ্য কাঠের জোগান দেওয়া সহজসাধ্য ছিল না। এই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতেন পিম্প মেকাররা। পরে বিদ্যুৎ আবিষ্কার ও গৃহকাজে বিদ্যুতের ব্যবহার শুরু হওয়ায় ঘর গরম রাখার জন্য ফায়ারপ্লেসের পরিবর্তে রুম হিটার ব্যবহার শুরু হয়। ফায়ারপ্লেসের ব্যবহার হ্রাস পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পিম্প মেকার পেশারও বিলুপ্তি ঘটে।

ইঁদুর প্রাণসংহারী প্লেগ রোগের জীবাণু বহন করত। তাই ইঁদুরের উৎপাতকে উপেক্ষা করা সম্ভব ছিল না প্রাচীন ইউরোপে। চতুর্দশ শতকে ইউরোপের এক-চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অর্থাৎ প্রায় ২৫০০০,০০০ মানুষ প্লেগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। যারা ইঁদুর ধরার কাজ করতেন তাঁদের বলা হতো ‘র‌্যাট ক্যাচার’। র‌্যাট ক্যাচারদের নিয়েই রবার্ট ব্রাউনিং লেখেন তাঁর অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা (শিশুতোষ) ‘দ্য পাইড পাইপার অব হ্যামিলিন’। বিচিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ এই পেশা নিয়ে রূপকথা রচনা করেছেন ‘গ্রিম ব্রাদারস’। এঁদের কাজ ছিল ইঁদুর খুঁজে বের করে সেগুলোকে ধরে ফেলা। এঁদের ইঁদুরের কামড় খাওয়া ও তা থেকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি ছিল। তবু তাঁরা বেশ দক্ষতার সঙ্গেই দায়িত্ব পালন করতেন।

মহামারির সময়ে রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া এই র‌্যাট ক্যাচাররা বেকার হয়ে পড়েন চিকিৎসাবিদ্যার ক্রমাগত উন্নতির ফলে। একদিকে প্লেগের উন্নত প্রতিষেধকের আবিষ্কার, অন্যদিকে ইঁদুর মারার শক্তিশালী ওষুধের আবিষ্কারের ফলে র‌্যাট ক্যাচারদের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। ফলে এই পেশাটিও বিলুপ্ত হয়ে যায়।

বোলিং খেলার পিনগুলো সাজিয়ে দেওয়া, পড়ে যাওয়া পিন সরানো এবং খেলোয়াড়ের হাতে বল ফেরত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিল ‘পিন সেটার’রা। এ কাজে সৎবংশের অল্পবয়সি, চটপটে, মিষ্টভাষী, সুদর্শন বালকদের নিয়োগ করা হতো। বোলিং অভিজাত খেলা। খেলা হতো অভিজাত ক্লাবে। তাই সেখানের জন্য উপযুক্ত আচার-আচরণ ও খেলাটির নিয়মনীতি পিন সেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। ১৯৩৬ সালে গটফ্রিড স্মিট যান্ত্রিক পিন সেটার উদ্ভাবন করেন। এই আবিষ্কারের ফলে পেশাটির বিলুপ্তি ঘটে।

রাডার আবিষ্কারের আগে শত্রুবিমানের উপস্থিতি আগে থেকে জানার কাজে নিয়োজিত থাকত বিশেষ শ্রেণির মানুষ। তাঁরা বিশেষভাবে তৈরি শব্দ ও আয়নানির্ভর বিকটাকায় যন্ত্র কানে লাগিয়ে সতর্কতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। দূর থেকে আসা শত্রুপক্ষের বিমানের শব্দ শুনেই তাঁরা বিমানের অবস্থান নির্ণয় করতে সক্ষম ছিলেন। তাঁদের বলা হতো ‘প্রি-রাডার লিসেনার’।

এ ছাড়াও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিল মানুষ। আগে যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো মানুষ বরফ ব্যবহার করত। তখন একদল লোক বরফে জমে যাওয়া হ্রদ কেটে বরফ সংগ্রহ করতেন। পেশাটি খুবই বিপজ্জনক ছিল। এ বরফই পরে মানুষের ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হতো!

পৃথিবীতে কতভাবেই না মানুষ তার জীবিকা নির্বাহ করে। বেঁচে থাকার জন্য কিংবা শুধু ভালো লাগা থেকে মানুষ নানা রকম পেশা বেছে নেয়। দেশবিদেশে তার অনেক পেশাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অনেক পেশা হারানোর পথে। আস্তে আস্তে কায়িক শ্রমের কাজ কমে যাচ্ছে। বাড়ছে মেধাভিত্তিক কাজ। কলকারখানা আর কৃষিক্ষেত্র ছাড়া ভবিষ্যতে কায়িক শ্রমের কাজ হয়তো আর তেমন একটা থাকবে না। মানুষ কাজ করবে বাড়িতে বসে। কাজ করার জন্য অফিসে যেতে হবে না, কাগজকলম লাগবে না। কাজ হবে অনলাইনে, ল্যাপটপ বা ফোনো। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ পদ্ধতিতে বাড়িতে বসেই যে কাজ করা যায়, সেটা কভিডকালে আমাদের জানা হয়ে গেছে। সে সময় প্রায় দেড় বছর অফিস চলেছে বাড়ি থেকে। সেই যে শুরু হলো এখনো চলছে। তা ছাড়া দেশে বসেই মানুষ কাজ করছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানে। ভবিষ্যতে আরও করবে। প্রযুক্তি পৃথিবীর দরজা খুলে দিয়েছে। যে কোনো জায়গা থেকেই কর্মীদের কাজ, প্রকল্প জমা দেওয়ার চল আরও বাড়বে। এর জন্য প্রযুক্তিগত ও বিশ্লেষণী দক্ষতার প্রয়োজন হবে। টুলস, সফটওয়্যারের ব্যবহার জানতে হবে। জুম, ¯œ্যাক-ট্রেলোরের মতো মাধ্যমের ব্যবহার বাড়বে। তথ্য বিশ্লেষণ, গ্রাহকসেবা, বিপণন, সাপ্লাই চেইন, প্রকল্প ব্যবস্থাপনাসহ নানা বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।

ভবিষ্যতে কর্মীদের উপস্থিতির চেয়ে কাজের গুণগত মানের দিকেই বেশি খেয়াল রাখা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাধা এবং একটানা কাজের চেয়ে ভবিষ্যতে মানুষ চুক্তিভিত্তিতে কাজ করতে আগ্রহী হবে। কারও বাধা কর্মকর্তা-কর্মচারী না হয়ে তাঁরা হবেন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার)। স্বল্প সময়ের অন ডিমান্ড কাজের আগ্রহী হবে কর্মীরা। ভবিষ্যতে মানুষ যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে। যন্ত্রের মাধ্যমে সৃষ্টি করতে পারে নতুন নতুন কাজ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর কাজের ধরনও বাড়বে। রোবটিকস ও অটোমেশনের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে মানুষ কম অংশগ্রহণ করবে। ধনীদের অনেকেই ভবিষ্যতে মানুষকে দিয়ে কাজ না করিয়ে রোবটকে দিয়ে কাজ করাবে। কারণ রোবট একাই একেবারে অল্প সময়ে হাজার মানুষের কাজ করতে পারে। তবে রোবটের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে।

বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নতি যত হবে ততই হবে পেশা ও মানুষের জীবনাচরণ বদল। ল্যাপটপ স্মার্টফোন আসায় এখনই আমাদের জীবন অনেক বদলে গেছে। গ্রামগঞ্জের হাজার হাজার মা-বউ পর্যন্ত ফেসবুক থেকে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। এটাই এখন তাদের পেশা। আগে মানুষ দোকান রেখে কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে কাপড়-জামাসহ অন্য ব্যবসা করত। এখন পোশাক থেকে নার্সারি পর্যন্ত সব ব্যবসাই হচ্ছে অনলাইনে। খাবারের কথা নাইবা বললাম।

এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা, এস্টাবলিসমেন্ট কস্ট নেই। যেটা একটা বড় খরচ। দু-চারজন কর্র্মী রাখতে হয়, তবে দোকান বা প্রতিষ্ঠান গড়তে হলে যা লাগত তেমনটা নয়। যাতায়াত খরচ নেই। বাড়ির অন্য কাজের সঙ্গে এ কাজ করা যায়। যানজট ঠেলতে হয় না।

শেষ কথা এটাই, ভবিষ্যতে পেশা বদলে যাবে। নিজেরা যাতে বেকার না হয়ে যাই, যেন এসব পেশার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারি, সে জন্য নিজেদের প্রস্তুত রাখা দরকার। একই সঙ্গে সরকারেরও দেশের শ্রমশক্তিকে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।

♦ লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা