শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:১০, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

রমজানে খেজুর নিয়ে ভাবনা

এ কে এম সায়েদাদ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
রমজানে খেজুর নিয়ে ভাবনা

প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাস আসার সঙ্গে সঙ্গে খেজুরের চাহিদা এবং এর বাজার পরিস্থিতি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। রমজানে খেজুর যেন অপরিহার্য পণ্য বিবেচিত হয়। ইফতারে খেজুর রাখার পেছনে ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে।

চাহিদা ও আমদানি পরিস্থিতি : দেশে খেজুরের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১ লাখ মেট্রিক টন। যার মধ্যে প্রায় ৬০-৭০ হাজার মেট্রিক টন শুধু রমজান মাসেই ব্যবহৃত হয়। খেজুর আমদানির প্রধান উৎসগুলো হলো সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, ইরাক, তিউনিসিয়া এবং আলজেরিয়া।

সৌদি আরব : সৌদির আজওয়া ও আম্বার খেজুর বাংলাদেশে জনপ্রিয়। এই খেজুরের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও মান উচ্চ হওয়ায় ভোক্তারা তা কেনেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাত : আমিরাতের দুবাই খেজুরের বড় এক্সপোর্ট হাব। এখান থেকে বিভিন্ন জাতের খেজুর কম খরচে আমদানি করা যায়। দুবাইয়ের খেজুর বাজারজাত সহজ হওয়ায় বাংলাদেশে এর দামও তুলনামূলকভাবে সহনীয়।

মিসর : মিসরীয় ডেগলেট নুর এবং অন্যান্য জাতের খেজুর গুণগত মান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে বাংলাদেশের বাজারে চাহিদাসম্পন্ন। মিসর থেকে খেজুর আমদানিতে সুবিধাজনক চুক্তির ফলে এটি বাজারের মূল্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়ক হয়। পবিত্র রমজানে খেজুরের চাহিদা অসীম। ধর্মপ্রাণ মুসলমান ইফতারে খেজুরকে সুন্নত বিবেচনা করেন। গত বছর রমজানের আগে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি (সিডি) ২৫% থেকে হ্রাস করে ১৫% নির্ধারণ করলেও ভোক্তারা বিশেষ সুবিধা পাননি। এর কারণ আমদানি সংশ্লিষ্ট শুল্ক স্টেশনসমূহে বর্তমানে খেজুরের মানভেদে প্রতি কেজি সর্বনিম্ন ১ ডলার থেকে সর্বোচ্চ ৪ ডলারের মধ্যে শুল্কায়ন করা হয়, যা আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য থেকে অনেক বেশি। দেশের আমদানিকারকরা সাধারণ মানের খেজুর ইরাক থেকে আমদানি করেন। ইরাকে বর্তমানে মাঝারি মানের যে খেজুর প্রতি মেট্রিক টন ৭০০-৮০০ মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়। সম্প্রতি সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) প্রতি মেট্রিক টন খেজুর আমদানির জন্য ৮১৫ ডলারে এলসি খুলেছে। অন্যদিকে রেফার কনটেইনারে আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি টন খেজুরের শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ৪ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। রেফার কনটেইনারে শুধু উন্নতমানের খেজুর নয়, সাধারণ মানের খেজুরও গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য আমদানি করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে বিকল্প পথে খেজুর আমদানি করতে হচ্ছে। ফলে লিড টাইম বৃদ্ধি পাওয়ায় খেজুরের গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য রেফার কনটেইনারের ব্যবহার বাড়ছে। এর ফলে যে পরিমাণ ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে, শুল্কায়নযোগ্য মূল্য তার চেয়ে অনেক বেশি বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ আমদানিকারক ও ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। খেজুর সাধারণত মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশসহ মিসর, তিউনিসিয়া এবং আলজেরিয়া থেকে আমদানি হয়। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের মূল্য থাকায় দেশভিত্তিক আমদানি মূল্য নির্ধারণ করা হলে উচ্চহারে শুল্কায়নের যে নেতিবাচক প্রভাব, তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া খেজুর আমদানিতে ১০% হারে অগ্রিম আয়কর প্রদান করতে হয়, যা পরবর্তীতে সমন্বয় করার সুযোগ না থাকায় প্রদত্ত আয়কর ব্যয় হিসেবে বিবেচনা করার কারণে খেজুরের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে।

খেজুর রমজানকেন্দ্রিক পণ্য হলেও সরকারের আমদানি নিরুৎসাহিতকরণের লক্ষ্যে বিলাসবহুল পণ্য বিবেচনায় আমদানির জন্য এলসি খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ মার্জিন আরোপ করে রেখেছে। ফলে ব্যাংকগুলো শতভাগ মার্জিন ছাড়া এলসি না খোলায় খেজুর আমদানির ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। একদিকে খেজুর আমদানিতে উচ্চহারে শুল্ক, অন্যদিকে এলসি খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ মার্জিন থাকায় খেজুরের স্থানীয় মূল্য বৃদ্ধি পায়। বিদ্যমান আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী আমদানি করা পণ্যের মোড়কে আমদানিকারকের নাম ও ঠিকানা স্পষ্ট অক্ষরে লেখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

সমাধানের পথ : ক) আসন্ন রমজানে খেজুরের বর্ধিত চাহিদা ও ধর্মীয় সংবেদনশীলতা বিবেচনায় সুনির্দিষ্ট মেয়াদে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান কাস্টমস ডিউটি, অগ্রিম আয়কর (এআইটি) ও অন্যান্য করাদি ছাড় প্রদানের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে; (খ) খেজুর আমদানিতে আমদানি সংশ্লিষ্ট শুল্ক স্টেশন কর্তৃক আরোপিত বিদ্যমান শুল্কায়নযোগ্য মূল্য খেজুরের গুণগত মান ও আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য বিবেচনায় শুল্কায়নযোগ্য মূল্য পুনর্নির্ধারণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে; (গ) খেজুর আমদানির জন্য এলসি খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ এলসি মার্জিনের শর্ত শিথিল করে ব্যাংক ও গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে নির্ধারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে পারে; (ঘ) খেজুরের বাজারমূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল করতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা প্রয়োজন।

লেখক : পরিচালক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিমান সচিবের বাসায় মিলল দুই মরদেহ
বিমান সচিবের বাসায় মিলল দুই মরদেহ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন
কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা
চাঁদপুরে তিন দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
নড়াইলে তিন ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত
লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ বনে অবমুক্ত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি
বরিশালে কৃষকের ১১ গরু চুরি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | এভিয়েশন

জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দিনাজপুরে সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক সিরাজ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফডব্লিউএ'র বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলার সালাহ
এফডব্লিউএ'র বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলার সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ তিন দাবি এনসিপির
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধসহ তিন দাবি এনসিপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম