শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

প্রফেসর এস কে তৌফিক হক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্র সংস্কার অন্যতম আলোচিত ও বহুল প্রত্যাশিত বিষয়। দুই হাজার শহীদের আত্মত্যাগ দেশকে নতুনভাবে গড়ে তোলার সম্ভাবনা এনে দিয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। এসব উদ্যোগ থেকে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আশা করা যায়। তবে অতীতের অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে এ ধরনের আশা সরকারসমূহ পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক মিল বিদ্যমান, যেখানে উভয় ক্ষেত্রেই দেশের প্রায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্যে একত্র হয়েছিল।

পাকিস্তানি শাসন ও আওয়ামী লীগের শাসনের মধ্যে কিছু চরিত্রগত এবং পদ্ধতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, যা শান্তিপ্রিয় বাংলাদেশিদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে অংশ নিতে বাধ্য করেছে। ১৯৭১ সালে, এই অঞ্চলের মানুষ পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের ২৩ বছরের শোষণ ও দমন থেকে মুক্তি লাভ করেছিল এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে। একইভাবে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের জনগণ একটি প্রবল গণ আন্দোলনের মাধ্যমে ভারত-সমর্থিত ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটায়।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন অর্থনৈতিক শোষণের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করেছিল, তেমনি আওয়ামী লীগ সরকার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতি করে সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছে। উভয় শাসনব্যবস্থাই সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে এবং বৈষম্যকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে না নিয়ে সামরিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এ অঞ্চলের মানুষকে দমন করার চেষ্টা করেছিল, তেমনি আওয়ামী সরকার বিগত ১৬ বছরে বাংলাদেশের নির্বাচনি ব্যবস্থাকে নিয়মতান্ত্রিকতা থেকে বিচ্যুত করে একদলীয় ও ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে।

উভয় শোষণ পর্বের অবসানই দেশকে পুনর্গঠনের এক বিরল সুযোগ এনে দিয়েছে। তবে জাতি প্রথম সুযোগটি নষ্ট করেছিল মুজিব সরকারের অদক্ষতা ও অবহেলার কারণে। যদিও ১৯৭২ সালে প্রশাসন, সংবিধান, শিক্ষা, শিল্প এবং ভূমি সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে ডজনেরও বেশি কমিশন গঠন করা হয়েছিল। দুঃখজনকভাবে, এসব কমিশনের সুপারিশ ও কার্যক্রম অনেক ক্ষেত্রেই জাতিকে কাঙ্ক্ষিত দিকনির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে ১৯৭৪ সালে দেশ ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন হয়। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রকে নতুনভাবে বিনির্মাণের জন্য যে দক্ষতা ও দূরদর্শিতা প্রয়োজন, তার অভাব তৎকালীন সরকারের কার্যক্রমে প্রকট আকারে পরিলক্ষিত হচ্ছিল।

মুজিব সরকার ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রায় চার বছর সময় পেয়েও রাষ্ট্র সংস্কারে ব্যর্থ হয়েছিল প্রধানত চারটি কারণে। চব্বিশের সংস্কার উদ্যোক্তাদের এ থেকে যথেষ্ট শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা১৯৭২ সালে রাষ্ট্র সংস্কারের ব্যর্থতার একটি অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুক্তিযুদ্ধকালীন এবং তার পরবর্তী পর্যায়ে দেশ গঠনের জন্য রাজনীতিবিদদের একটি সুস্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনার অভাব। ষাটের দশকে যখন তরুণ প্রজন্ম স্বাধীনতার স্বপ্নে উজ্জীবিত ছিল, তখন প্রবীণ রাজনীতিবিদরা স্বাধীনতার পরিবর্তে স্বায়ত্তশাসনের মধ্যেই মুক্তির পথ খুঁজছিলেন। এর ফলে, স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ কেমন হবে, তার একটি স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে ওঠেনি।

এই পূর্বপ্রস্তুতির অভাব সবচেয়ে বেশি প্রকট হয়ে ওঠে সংবিধান প্রণয়নের সময়। বাংলাদেশ কোন আদর্শে পরিচালিত হবে, গণতন্ত্র নাকি সমাজতন্ত্র- তা নিয়ে জাতি দ্বিধান্বিত ছিল। পরিশেষে দুই বিপরীত মেরুর দুটি আদর্শকে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। রাষ্ট্র সংস্কারের অভীষ্ট লক্ষ্য এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে এই অসামঞ্জস্যতা গভীর সংকটের সৃষ্টি করে। দেশ পরিচালনা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হবে নাকি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচে এগোবে, সে বিষয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা কারও মধ্যেই পাওয়া যায়নি। এর ফলে শেখ মুজিবুর রহমান অনেকটা দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় দেশকে একটি অনিশ্চিত যাত্রায় নিয়ে যান। ১৯৭২ সালে শেখ মুজিব গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকার পরিচালনা শুরু করলেও পরবর্তী সময়ে সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েন। শেষ পর্যন্ত বাকশালের মাধ্যমে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন।

২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের সূচনা কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে হয়েছিল, যা পরবর্তী সময়ে ফ্যাসিবাদ পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। শুরুতেই এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী ও সরকার পরিচালনাকারীদের মধ্যে দেশ সংস্কারের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। তবে ফ্যাসিবাদ পতনের পর বাংলাদেশকে কীভাবে সংস্কারের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হবে, তা নিয়ে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকা অত্যাবশ্যক। গত ছয় মাসে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে সংস্কার কমিশনসমূহ গঠন এবং এতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ অন্যতম। কমিশনের সুপারিশগুলো যদি গণতন্ত্র, বৈষম্যদূরীকরণ, অর্থনৈতিক সাম্য এবং সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়, তবে জাতি দীর্ঘ মেয়াদে এর সুফল ভোগ করবে বলে আশা করা যায়।

বাহাত্তরের ব্যর্থতার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল পাকিস্তানি আমলের আমলাদের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি শাসনের অধীনে সাধারণ মানুষের ওপর জুলুম ও অত্যাচারে মদত দেওয়া এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বেতনভুক থেকে শোষণ ও নির্যাতনে অংশ নেওয়া আমলাদেরই স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে এ ধরনের আমলাতন্ত্র দেশের জন্য একধরনের দ্বি-ধারি তলোয়ারে পরিণত হয়। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের অংশগ্রহণ তাৎক্ষণিক কিছু সুবিধা দিলেও, পাকিস্তানি শাসনের ঔপনিবেশিক মনোভাব তাদের মনে বদ্ধমূল থাকায় তারা জনগণের সেবক না হয়ে শোষকে পরিণত হয়। এর প্রভাব আজও সরকারি দপ্তরগুলোতে স্পষ্ট। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও সরকারি কর্মকর্তারা পূর্ণাঙ্গভাবে জনগণের প্রকৃত সেবক হতে পারেননি। বরং ঔপনিবেশিক শাসকরা জনগণ ও প্রশাসনের মধ্যে যে দেয়াল তৈরি করেছিল, তা এখনো টিকে আছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা ফ্যাসিস্ট শাসক বিদায় নিতে বাধ্য হয়। তবে যে প্রশাসন এবং রাষ্ট্রীয় যন্ত্র স্বৈরাচারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে, তা এখনো আগের অবস্থানেই রয়েছে। এই নতজানু আমলাতন্ত্র ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের তিনটি নির্বাচনের নাটক মঞ্চস্থ করে ফ্যাসিবাদের চাষাবাদ করেছে। এদের ওপর নির্ভর করে নতুন বাংলাদেশের বিনির্মাণ কেবল এক অবাস্তব স্বপ্ন হিসেবেই রয়ে যাবে।

তা ছাড়া যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে মানুষ হত্যা এবং দমনপীড়নে মত্ত ছিল, তাদের অপরাধের বিচার না করলে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা দিন দিন আরও অবনতি হতে থাকবে বলে ধারণা করা যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পর যদি নতুন প্রশাসনিক শক্তি গঠন করা হতো, আমলাতন্ত্রের নতুন রূপরেখা তৈরি করা হতো এবং অসাধু কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেশপ্রেমিক ও যোগ্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত পারত। একই কর্তব্য বর্তমান পরিস্থিতির জন্যও প্রযোজ্য। এখনো স্বৈরাচারের প্রেতাত্মা হয়ে থাকা প্রশাসনে যে দুর্নীতিগ্রস্ত আমলারা রয়ে গেছে, তাদের হাত থেকে আমলাতন্ত্রকে উদ্ধার করতে হবে। তা না হলে রাষ্ট্রীয় পুনর্গঠন ও সংস্কারের প্রচেষ্টা কতটুকু সফল হবে তা নিয়ে আশঙ্কা থেকে যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পরে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি নজর না দিয়ে ভারতনির্ভরশীল হয়ে পড়ে। দেশ বিনির্মাণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সংবিধান প্রণয়ন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্থানীয় সংস্কৃতিকে বাদ দিয়ে ভারতের সংবিধানের অনুরূপ সংবিধানের প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হয়।

চব্বিশের অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার বিভিন্নভাবে জনগণকে সংস্কার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করানোর চেষ্টা করলেও তার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। সুপারিশ প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় বিদেশি মডেলের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে সংস্কারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করে সুপারিশ তৈরি করা উচিত। যেন সংস্কার প্রক্রিয়া সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। মনে রাখতে হবে, কমিশনের রিপোর্টের পরিধি বা বিষয়বস্তুর চমকের চেয়ে এর সুপারিশগুলো বাংলাদেশে বাস্তবায়নযোগ্য কিনা, সেটাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

অনেকেই মনে করেন, সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট প্রস্তুতিকালীন রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে আলোচনা না করা একটি ভুল সিদ্ধান্ত। রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা অনেক কঠিন হতে পারে। রাষ্ট্রীয় সংস্কার সফল করতে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প কিছু নেই। রাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য একটি সর্বজনীন সংস্কার কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে। এই কাউন্সিলের মাধ্যমে মতাদর্শিক বিভাজন দূর করে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে সংস্কার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এই কাউন্সিলে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি থেকে শুরু করে অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

লেখক : পরিচালক, সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এসআইপিজি), নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে