শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আইনশৃঙ্খলার অবনতি : উদ্বিগ্ন জনগণ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
আইনশৃঙ্খলার অবনতি : উদ্বিগ্ন জনগণ

খুবই বেদনা-ভারাক্রান্ত মনে আজকের এই লেখা শুরু করছি। এটা আমাদের ভাষার মাস, মহান শহীদ দিবসের মাস। কিন্তু এই বিশেষ দিনটিকে ঘিরে অনেক দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে দেশজুড়ে। শহীদ মিনার সবার ভালোবাসার, শ্রদ্ধার জায়গা। দল-মত-ধর্ম-বর্ণ-নির্র্বিশেষে সবাই সেখানে শ্রদ্ধা জানাতে পারে, শ্রদ্ধা জানায়। কিন্তু শুনলাম, এবার কোনো কোনো ব্যক্তিকে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে দেওয়া হয়নি। কেন, তা জানি না। ঘটনাটা সত্য হলে কেন এমনটা হলো তার কোনো ব্যাখ্যাও এখনো পাওয়া যায়নি।

এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে ঘুরছে শহীদ মিনার ভাঙার ভিডিও। কতগুলো ছোট ছোট ছেলে জওয়ানি জোশ নিয়ে ভাঙছে স্মৃতির এই মিনার। ফেসবুকে একজন লিখেছেন, ‘এই ভিডিওটা নাকি বানানো।’ তবে তিনি এটাও লিখেছেন, ‘এটা বানানো হলেও অনেকগুলো শহীদ মিনার ভাঙা হয়েছে দেশব্যাপী।’ এরপর আমার আর বলার কিছু থাকে না। আমি একজন ভাষাসৈনিকের কন্যা। ভাষার জন্য বায়ান্নর যে আত্মবলিদান সারা বিশ্বে যা স্বর্ণাক্ষরে লেখা, যা আমাদের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ; কেন সেই বায়ান্নর প্রতীক শহীদ মিনার ভাঙা হচ্ছে, কারা ভাঙছে, কী প্রতিকার হচ্ছে, জানি না। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। যার যা ইচ্ছা সে তাই করছে। যেন বাধা দেওয়ার কেউ নেই। সবাই স্বাধীন। রাস্তায় চলতে ভয় করে। সেদিন আমার গাড়িতে একটা অটোরিকশা লাগিয়ে দিল। ড্রাইভার বেচারা শুধু পেছন ফিরে তাকিয়েছে, গাড়ি থেকে নামেওনি। অটোয় বসা দুজন হাত তুলে তাকে চড় মারার ভঙ্গিতে অশ্রাব্য গালিগালাজ করতে লাগল। যুবক ড্রাইভার উত্তেজিত হয়ে উঠল। ড্রাইভারকে বললাম, ‘নেম না বাবা। চুপ থাক।’ ওরা কিছুক্ষণ চেঁচিয়ে থেমে যাবে।

ছিনতাই, রাহাজানি, খুন-জখম, ধর্ষণের অভয়ারণ্য যেন দেশ। গত সরকারের আমলেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছিল। এখন সেটা চরমে পৌঁছেছে। সরকার পতনের আগে সিরাজগঞ্জের একটা থানায় ১৩ জন পুলিশকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছে, ১৩টি থানা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ভাঙচুর করা হয়েছে অনেক থানায়। এ সময় পুড়ে গেছে শত শত মামলার নথি। গত সরকারের বিদায়ের পর গণহারে থানা আক্রমণ হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ৪৫০টি থানা আক্রান্ত হওয়ার তথ্য দেওয়া হয়েছিল।

আমার এক পরিচিতের বাসায় একজন বুয়া কাজ করেন। চেহারা দেখলেই বোঝা যায়, তিনি কোনো ভালো পরিবার থেকে এসেছেন। চালচলন আদবকায়দা ভালো। এখানে একটা কথা বলা দরকার, উন্নয়নের বাণী আমরা যতই শোনাই না কেন, দেশের মধ্যবিত্ত-নিম্নমধ্যবিত্তরা আছে বড় বিপাকে। তারা নিঃস্ব হয়ে গেছে। অনেকে তাই এখন অটো চালায়। অনেকে মুখ ঢেকে ন্যায্যমূল্যের ট্রাকের পেছনে দাঁড়ায়, অনেকে বাসাবাড়িতে কাজ করে। তা সেই বুয়ার ছেলে একটা অটোরিকশা চালায়। রিকশাটা অন্যের। দিন কয়েক আগে রিকশায় দুজন প্যাসেঞ্জার নিয়ে সে যাচ্ছিল। প্যাসেঞ্জারদের একজন একসময় বলল, ‘ভাই আমার ব্যালান্স শেষ হয়ে গেছে। তোমার ফোনটা একটু দেবে। একটা কল করব। আমি তোমাকে টাকাটা দিয়ে দেব।’ এমন তো আমরা কত করি। নিজেরাও দিই, অন্যের কাছ থেকেও নিই। ছেলেটা দিল। লোকটা একটা কল করল। তারপর মোবাইল ফোনটা ওর হাতে ফেরত দিল। মোবাইল ফোন হাতে নেওয়ামাত্র অজ্ঞান হয়ে গেল ছেলেটা। এরপর সে নিজেকে আবিষ্কার করল সায়েদাবাদের কোনো এক নির্জন এলাকায়। তার অটোও নেই, মোবাইল ফোনও নেই। এখন অটোর এক লাখ টাকা ওই ছেলেটাকে দিতে হবে। সে কোথা থেকে দেবে! একটা নয়, এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। দেশজুড়ে অনেক ইজিবাইক, অটোরিকশা চুরির ঘটনা ঘটেছে। সব কটাই হয়েছে কোনো না কোনো পন্থায় অজ্ঞান করে।

প্রতারণার অজস্র ফাঁদ পাতা হচ্ছে নিত্যনতুন কৌশলে। প্রতিদিনই চেনাজানা কারও না কারও ফেসবুক হ্যাক হচ্ছে। টাকা চাচ্ছে। বিষয়টা এখন অনেকটাই কমন হয়ে গেছে বলে সবাই সতর্ক। কিন্তু একসময় আমি নিজেও হ্যাকারের দেওয়া বিকাশে বন্ধুর জন্য টাকা পাঠিয়েছি। একজন মানুষ কতক্ষণ সতর্ক থাকতে পারে! একটু অসতর্ক হলেই বিপদ। মাত্র কিছুদিন আগে আমি নিজেই মহাবিপদে পড়তে যাচ্ছিলাম। আমি ছিলাম ছোট বোনের বাসায়। সেখানে একটা ফোন এলো। জানতে চাইল, আমি কভিডের শেষ টিকাটা দিয়েছি কি না। বললাম, ‘দিইনি। বুস্টার ডোজটা আমেরিকায় দিয়েছিলাম। তারপর থেকে আর কোনো মেসেজ আসেনি বলে দেওয়া হয়নি।’ ওপাশ থেকে বলল, ‘কাল ঢাকা মেডিকেল কলেজে আপনার ডোজ দেওয়া হবে। এখন আপনার ফোনে একটা নম্বর যাবে। ওই নম্বরটা আমাকে বলবেন।’ আমি খানিকটা দ্বিধান্বিত কণ্ঠে বললাম, ‘কিন্তু আমি তো দিয়েছি পিজিতে।’ ‘ওখানেও দিতে পারবেন। তবে ওই নম্বরটা লাগবে।’ বলতে বলতেই আমার ফোনে একটা নম্বর এলো। আমি ভালো করে দেখার আগেই ওপাশ থেকে ফোন করে বলল, ‘নম্বরটা বলেন’। বললাম, ‘আপনি তো সঙ্গে সঙ্গেই ফোন করলেন। নম্বরটা তো দেখতেই পাইনি।’ ‘আপনি দেখেন। আমি আবার ফোন করছি।’ এ সময় দেখি ভগ্নিপতি হাত নেড়ে আমাকে নিষেধ করছে। আমি থমকে গেলাম। এর মধ্যে ফোন এসে গেল। ভগ্নিপতি বলল, ‘তোমার চেনা?’ না বলাতে বলল, ‘কিছু দেবার দরকার নেই। ফোন ছেড়ে দাও।’ আমি লোকটাকে বললাম, ‘দেখেন টিকা আমার। নম্বর যদি লাগে আমার লাগবে। তা ছাড়া আমার আগের ডকুমেন্টস আছে। আপনাকে দেব কেন?’ সঙ্গে সঙ্গে সে ফোন ছেড়ে দিল। পরে শুনলাম ওই নম্বরটা দিলে ওরা আমার ব্যাংকের সব টাকা তুলে নিতে পারত। চিন্তা করুন। কী মহাবিপদ! আর ওরা নাকি বেছে বেছে বয়স্ক লোকদেরই টার্গেট করে, যাঁরা প্রযুক্তি ভালো বোঝে না, যাঁদের শরীর খারাপ। ভালো করে চিন্তাভাবনা করতে পারেন না।

প্রত্যক্ষ-অপ্রত্যক্ষ কতভাবে যে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। ঢাকার মোহাম্মদপুর এখন সন্ত্রাসী এলাকা হিসেবে বহুল আলোচিত। দিন কয়েক আগে সন্ত্রাসীরা একটা দোকানে ঢুকে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি করে। অস্ত্রধারীদের প্রকাশ্যে রামদা ও চাপাতি হাতে দৌড়াদৌড়ির ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে দেখে লোকজন রীতিমতো ভয়ার্ত। অস্ত্র হাতে একদল তরুণ এক তরুণীকে টানাহেঁচড়া করছে, তাঁর ওড়না টেনে ফেলছে, তরুণী দৌড়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন, এ দৃশ্যও আমাদের দেখতে হচ্ছে।

এ দুুটি ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদপুরে। এরপর এলাকাবাসী বিক্ষোভ করলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪৫ জন আটক হয়েছে। কিন্তু এখনো জনমনে স্বস্তি ফেরেনি।

৫ আগস্ট এবং তার পূর্ববর্তী-পরবর্তী কয়েক দিন ওই এলাকায় ছিল ডাকাতির প্রচ- ভয়। নৌকায় করে বেড়িবাঁধে এসে নামত ডাকাতরা। তারপর পুরো এলাকায় ডাকাতি করত। কত দিন মধ্যরাতে মাইকিং হয়েছে মসজিদ থেকে। এলাকার ছেলেরা লাঠি হাতে নেমে গেছে ডাকাত তাড়াতে। এখন ডাকাত নয়, তরুণ কিশোর গ্যাংয়ের ভয়ে সবাই তটস্থ। এমনকি যৌথ বাহিনীর পরিচয় দিয়ে ঢুকে ব্যবসায়ীর বাসায় ডাকাতিও হয়েছে মোহাম্মদপুরে। ডাকাতরা নাকি সেনাবাহিনী ও র‌্যাবের পোশাক পরে গিয়েছিল। লুটে নিয়েছে ৭৫ লাখ টাকা ও ৭০ ভরি সোনা। এ ঘটনায় আটজন আটক হয়েছে। তবে এটাও প্রশ্ন, এ জমানায় ৭৫ লাখ টাকা আর ৭০ ভরি সোনা ঘরে রাখার দুঃসাহস উনি কেন দেখালেন!

শুধু ঢাকা নয়, দেশজুড়ে চলছে হামলা লুটপাট ডাকাতি ধর্ষণ। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর এলাকায় ঘটেছে মর্মন্তুদ ঘটনা। ঘর থেকে মা-মেয়েকে একসঙ্গে তুলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেছে দুর্বৃত্তরা।

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ব্যাংক থেকে ২৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে বের হচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। ছিনতাইয়ের শিকার হন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতা ও আঘাতে মারা যান ভদ্র্রলোক।

কনস্টেবলসহ দুজনকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে গণপিটুনি দিয়েছে ফরিদপুরের ব্রাহ্মণকান্দার লোকজন। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সিএনজিচালিত একটি অটোরিকশা ছিনতাই করতে গিয়ে এর চালককে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা।

ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ডাকাতি হয়েছে, হয়েছে ধর্ষণ। দুর্ভাগ্যের বিষয়, ভিকটিম তিন দিনের মধ্যে মামলা করতে পারেননি। অবশেষে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনার পর মামলা নিয়েছে থানা।

সব মিলিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন একেবারেই নাজুক। পুলিশ দীর্ঘদিন কাজ করেনি। এখন তারা কাজ করছে বটে, কিন্তু অনেকটাই গা বাঁচিয়ে। কোনো হাঙ্গামায় তারা যেতে চায় না। তাদের মধ্যে সব সময় একটা আতঙ্ক কাজ করে বলে মনে হয়। পুলিশ যদি আতঙ্কে থাকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে কী করে!

দেশের পুলিশ আগের মতো পূর্ণোদ্যমে কাজ করতে না পারায় অপরাধীরা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। তা ছাড়া জেল থেকে অনেক অপরাধী বেরিয়েও গেছে। তারা তাদের নেটওয়ার্ক সুসংগঠিত করে জোরেশোরে মাঠে নেমেছে। অন্যদিকে দেশের এ অরাজক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার সুযোগ নিচ্ছে একদল মানুষ। যার ওপর যার রাগ আছে এখনই সেটা মেটাবার মোক্ষম সুযোগ। সেটাই তারা মেটাচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য। দ্রব্যমূল্য এতটাই বেড়েছে, অনেকেই সংসার চালাতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে তারা অপরাধের পথ, প্রতারণার পথ বেছে নিচ্ছেন।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবার আগে পুলিশকে গতিশীল করতে হবে। মানুষ আগে যেমন পুলিশ শুনলেই ভয় পেত, গুটিয়ে যেত সেই অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। পাড়া-মহল্লায় স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী গঠন করা দরকার। তারা কোনো অন্যায় হতে দেখলেই প্রতিকার করবে সংঘবদ্ধভাবে। অভিভাবকদের উচিত তাদের তরুণ-কিশোর সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখা। তারা কোনো খারাপ সঙ্গে মিশছে কি না, সেটা দেখা। আমাদের নিজেদেরও কাজকর্ম চলাফেরায় সাবধান, সচেতন থাকতে হবে যেন কোনো বিপদে না পড়ি, কোনো ফাঁদে পা না দিই। শুরু করেছিলাম শহীদ মিনার ভাঙা দিয়ে। সেটা দিয়েই শেষ করি। যা কিছু আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের উত্তরাধিকার, আমাদের পরম্পরা, সেসব আমাদের সম্পদ। সেগুলো নষ্ট করা মানে নিজেদের ক্ষতিগ্রস্ত করা। সরকারের প্রতি এদিকে দৃষ্টি দেওয়ার অনুরোধ রইল।

♦ লেখক : কথাসাহিত্যিক, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে